শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২১, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৩

লেবাস পরা ওরা কারা?

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
লেবাস পরা ওরা কারা?

গতকাল ছিল ৬ ডিসেম্বর। এ দিনটি আমাদের ইতিহাসে একটি অতীব গুরুত্বপূর্ণ দিন। ১৯৭১ সালের সেই দিনটিতেই ভারত এবং ভুটান স্বাধীন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করেছিল। সেই স্বীকৃতি ’৭১ সালে যে কত প্রয়োজনীয় ছিল, তা ভাষায় প্রকাশ করা কঠিন। সেই স্বীকৃতির কারণে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করে। পাকিস্তান কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধুর মুক্তিতেও সেই স্বীকৃতি বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

আমাদের স্বাধীনতায় ভারতের অবদানের জন্য সেই দেশটির প্রতি আমাদের কৃতজ্ঞতা কখনো ম্লান হবে না। সেদিন ভারত এগিয়ে না এলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধ কোথায় গিয়ে ঠেকত, আন্দাজ করা সহজ নয়। সে কথা স্বয়ং জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবও পাকিস্তানি কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে বাংলাদেশের পথে দিল্লিতে সংক্ষিপ্ত যাত্রা বিরতি করে সেখানে জনসমুদ্রের কাছে কৃতজ্ঞতা ভরে উল্লেখ করেছিলেন। পরবর্তীতেও বহুবার তিনি ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতার কথা বলেছেন। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক যে রক্ত দিয়ে লেখা, সে কথা মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসীরা সব সময়ই বলে থাকেন। কিন্তু যারা বাংলাদেশের স্বাধীনতাকে মেনে নিতে পারেনি তাদের মনে ভারত বিদ্বেষ প্লেগ রোগের মতোই বিরাজমান। মুক্তিযুদ্ধকালেও বেশ কিছু লোক স্বাধীনতাবিরোধী ছিল। তাদের মধ্যে যারা এখনো জীবিত আছে এবং তাদের বংশধররা এখনো এ জন্য ভারতকে সহ্য করতে পারছে না। শুধু একটি কারণেই যে, ভারত আমাদের স্বাধীনতাযুদ্ধে মুখ্য সহায়ক হিসেবে অবদান রেখেছিল। পাকিস্তান ভেঙে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদ্বয় তারা আজও মেনে নিতে পারছে না। তাই ভারত বিরোধিতা। তাদের বুকে তখন রক্তক্ষরণ হয়েছিল।

কদিন আগে অস্ট্রেলিয়ার কাছে বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলায় ভারত পরাজিত হলে, আমার মন যেমন খারাপ হয়েছিল, আশা করেছিলাম তেমনি অনুভূতি হবে সব বাংলাদেশির। কিছু লোক, যারা স্বাধীন বাংলাদেশকেই মানে না, ভারতের পরাজয়ে তারাই উল্লসিত হয়েছিল। শুধু তাই নয়, এসব পাকিস্তানপ্রেমী এমনকি বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাকিস্তান বিজয়ী হলেও আনন্দিত হয়, কারণ তাদের আনুগত্য পাকিস্তানের দিকে। ভারত অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যাওয়ায় সংখ্যাধিক্য বাংলাদেশি ব্যথিত হলেও মোট জনসংখ্যার একটি ক্ষুদ্র অংশ ভারতের পরাজয়ে উৎফুল্ল হয়েছিল। এই জনসংখ্যাকে মজ্জাগত ভারতবিরোধী হিসেবে চিহ্নিত করতে ভুল হয় না। এরা প্রত্যক্ষভাবে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে পাকিস্তানি সৈন্যদের সঙ্গে মিলিত হয়ে বাঙালিদের ওপর গণহত্যা চালিয়েছে বা গণহত্যায় সমর্থন দিয়েছে। এরা যে শুধু জামায়াতে ইসলামেরই লোক তা নয়, এদের সঙ্গে মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম, কট্টর চীনপন্থিও ছিল। শুধু শাহ আজিজই নয়, যাদু মিঞা, সলেমান, ডা. মালেক, সবুর খান, ফজলুল কাদের চৌধুরী, তার ছেলে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, মোহন মিয়া, কর্নেল মোস্তাফিজ, বিচারপতি সাত্তার, আবদুর রহমান বিশ্বাস, হামিদুল হক চৌধুরী, মার্শাল তোয়াবসহ অনেকেই স্বাধীনতাযুদ্ধ রুখে দেওয়ার জন্য সবই করেছিলেন। তালিকা খুব ছোট নয়। পর্দার আড়ালে থেকে যারা পাকিস্তান রক্ষা করতে সচেষ্ট ছিল, তাদের সংখ্যাও কম ছিল না। অনেকে ছদ্মবেশে আওয়ামী লীগ নেতা সেজে গোপনে পাকিস্তান রক্ষায় ব্যস্ত ছিলেন। খোন্দকার মোশতাক, জহুরুল কাইউম গং যে কলকাতায় বসেই পাকিস্তান রক্ষার জন্য কলকাতার মার্কিন কনস্যুলেট অফিসের প্রধান জোসেফ ফারল্যান্ডের সঙ্গে গোপন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিল, সে কথা খোদ হেনরি কিসিঞ্জারই তার পুস্তকে উল্লেখ করেছেন।

সেই ’৭১-এর পরাজিত অপশক্তি দল বঙ্গবন্ধু হত্যার পর জিয়াকে ত্রাণকর্তা হিসেবে পেয়ে তার ছত্রছায়ায় একত্রিত হয়েছিল পাকিস্তানের সঙ্গে একত্রিত হওয়ার মিশন নিয়ে। যার প্রমাণ বঙ্গবন্ধু হত্যার কয়েক মিনিটের মধ্যেই পাওয়া যায় খুনি ডালিমের বেতার ঘোষণা থেকে যখন সে বলেছিল বাংলাদেশ এখন ইসলামিক প্রজাতন্ত্র। পাকিস্তানও একই সুরে একই কথা প্রচার করেছিল।

জিয়া, এরশাদ এবং পরবর্তীতে খালেদার নেতৃত্বে সেই পাকিস্তান জিন্দাবাদের অপশক্তি একটানা ২১ বছর বন্দুকের জোরে দেশের কর্তৃত্বে থেকে সেই স্বাধীনতা বিরোধীদের লালন করে আর্থিক, সামাজিক এবং রাজনৈতিকভাবে প্রতিষ্ঠা করায় এদের উত্তরসূরিরা এমনি শক্তি পেতে থাকে যে, পাকিস্তান প্রীতির কথা তারা রাখঢাক না রেখেই বলতে থাকে। ঢাকার পাকিস্তান দূতাবাস তাদের অর্থ প্রদানসহ সব সহায়তা প্রদান করতে থাকে, যা করতে গিয়ে তাদের দুজন কূটনীতিক হাতেনাতে ধরা পড়লে তাদের বহিষ্কার করা হয়। শুধু যে ধর্মান্ধ দলগুলোই পাকিস্তান ফিরে যাওয়ার পক্ষে কাজ করছে তা নয়, মূলত বিএনপির শীর্ষ নেতারাও একই ধারণার লোক। এদের বড় অংশ রাজাকারদের বংশধর, যে কথা প্রমাণিত।

২০০১ সালের ডিসেম্বর মাসে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের সদস্যরা আমাদের আইন ভঙ্গ করে মিরপুর স্টেডিয়ামে পাকিস্তানি পতাকা উত্তোলন করলে তার প্রতিবাদে ভেঙে পড়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধপন্থি বিশাল জনতা। কিন্তু তখন পবিত্র সংসদে দাঁড়িয়ে এক বিএনপি সদস্য নির্লজ্জের মতো পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের সমর্থন করে তার এবং তার দলের পাকিস্তানের প্রতি প্রকাশ্য আনুগত্য প্রমাণ করেছে। অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত হেরে যাওয়ার পর যারা মূলত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আনন্দ করেছে, তাদের সংখ্যা খুবই নগণ্য। তাই তাদের উদাহরণ হিসেবে সামনে রেখে এটা বলার কোনো সুযোগ নেই যে, বাংলাদেশের মানুষ ভারতের পরাজয়ে খুশি হয়েছে। অধ্যাপক মুনতাসীর মামুনের ভাষায় বাংলাদেশে বেশ কিছু বাংলাভাষী পাকিস্তানি বসবাস করে। এসব বাংলাভাষী পাকিস্তানিই ভারত হেরে যাওয়ায় আনন্দিত হয়েছে। বাংলাদেশের প্রকৃত বাঙালিরা খুশি হয়নি। কয়েকটি চিহ্নিত ইউটিউবার আছে ভারত বিদ্বেষ ছড়ানোই যাদের একমাত্র কাজ। এদের মধ্যে পাকিস্তানি কয়েকটি ইউটিউব চ্যানেলও রয়েছে। এরা যে পাকিস্তানের আইএসআইর অর্থপ্রাপ্ত, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এদের সঙ্গে রয়েছে কিছু ওয়াজ ব্যবসায়ী যারা আজও বাংলাদেশকে মানতে পারছে না। অনুপাতে এরা গোটা জনসংখ্যার ১০-১৫%-এর বেশি নয়। ১৯৭১ সালেও স্বাধীনতার বিপক্ষে লোকের আনুপাতিক হার একই ছিল। বিভিন্ন অপরাধ করে দেশ থেকে পালিয়ে গিয়ে বিদেশে বসেও ইউটিউবের মাধ্যমে ভারতবিদ্বেষ এবং সাম্প্রদায়িকতা ছড়াচ্ছে কয়েকজন ফেরারি আসামি। এদের আর্থিক সহায়তা দেওয়ার জন্য গৌরী সেনদের অভাব নেই। তারা পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশ পালন করছে। উদ্দেশ্য একটাই, বাংলাদেশের মানুষের মন থেকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নস্যাৎ করে পাকিস্তানে ফিরে যাওয়ার পথ তৈরি করা, যেটি ’৭৫ সালে জিয়া-মোশতাক করতে চেয়েছিলেন। তাদের প্রকাশ্য উসকানিতে পূজার সময় কিছু দুর্বৃত্ত পূজামণ্ডপ আক্রমণ করে মূর্তি ভাঙচুর করছে, নির্বাচনকালে হিন্দু-বৌদ্ধ ধর্মের লোকদের ওপর আক্রমণ চালাচ্ছে। তবে তারা আপামর জনসাধারণের মধ্যে কোনো প্রভাব সৃষ্টি করতে পারেনি। নিশ্চিতভাবে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের লোকের অনুপাত অনেক বেশি। পশ্চিম বাংলায়ও কিছু সামাজিক মাধ্যম ভুল করে বলে বেড়াচ্ছে বাংলাদেশের লোক ভারত হেরে যাওয়ায় খুশি হয়েছে। তারা বাংলাভাষী পাকিস্তানিদের সামাজিক মাধ্যমে প্রচারণা থেকেই এ ধরনের কথা বলছেন। বিষয়টি গভীরভাবে দেখলে তাদের বুঝতে অসুবিধা হওয়ার কথা নয় যে, বাংলাদেশিরা ভারতবিদ্বেষী নয়, ভারতের পরাজয়ে তারা উৎফুল্ল হয়নি, হয়েছে সে সব বাঙালি যাদের আনুগত্য পাকিস্তানের প্রতি, যারা সংখ্যায় নগণ্য।

অনেক ভারতবিদ্বেষী ঘাপটি মেরে আওয়ামী লীগের মুখোশ ধারণ করে তাদের অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ল’ অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্সের এক আলোচনাসভায় মাসুম বিল্লা নামক জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের এক অধ্যাপক ’৭১-এ ভারতীয় সৈন্যদের দখলদার বাহিনী বলার মতো ধৃষ্টতা দেখিয়েছিলেন। কড়া প্রতিবাদের মুখে মাসুম বিল্লার সেই উক্তি এক্সপাঞ্জ করা হয়েছিল। মুক্তিযুদ্ধকালে পূর্ব বাংলায় পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে কর্মরত এক কর্মকর্তা, যাকে পরবর্তীকালে খালেদা জিয়া জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের সদস্য পদে অধিষ্ঠিত করেছিলেন, তার পুত্র, যিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের একজন অধ্যাপক, তিনি সুযোগ পেলেই টকশোতে ভারতবিদ্বেষী কথা বলতে থাকেন। তাছাড়া একটি বিদেশি পত্রিকায় তিনি এই মর্মে লিখেছিলেন যে, বর্তমান সরকার ভারতকে খুশি করার জন্য আলেমদের গ্রেফতার করছে। এ অধ্যাপককে প্রায়ই আমাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুষ্ঠানসমূহে দেখা যায়। যতটুকু জানতে পেরেছি তা হলো, এই যে ভারতে তার প্রবেশের ওপর সে দেশের সরকার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। কুখ্যাত যুদ্ধাপরাধী সাঈদীর মৃত্যুর পর এক বিরাটসংখ্যক ছাত্রলীগ সদস্য কর্তৃক সাঈদীর প্রশংসার ঘটনা প্রমাণ করে যে, গোপনে কত মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী লোক আওয়ামী লীগে ঢুকে পড়েছে। যারা ধর্মান্ধ দলগুলো বা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত তাদের চিনতে অসুবিধা হয় না। কিন্তু যারা আওয়ামী লীগের লেবাস পরে তাদের গোপন এজেন্ডা কার্যকর করতে এগিয়ে যাচ্ছে, তাদের চেনা কঠিন। এসব ঘাপটি মেরে থাকা লোকদের মুখোশ উন্মোচন করার জন্য প্রয়োজন গণসচেতনতা। যারা মুক্তিযুদ্ধে বিশ্বাস করে তাদের অন্যতম গুরু দায়িত্ব হচ্ছে গণসচেতনতা প্রসারের জন্য অক্লান্তভাবে কাজ করে যাওয়া যাতে পাকিস্তানপ্রেমীদের স্বপ্ন কখনো সফল না হয়।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে