শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৪, মঙ্গলবার, ০২ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

পূর্ব এশিয়ার সাথে ভারতের সেতু হিসেবে শিলিগুড়ি করিডরের তাৎপর্য

হর্ষবর্ধন শ্রিংলা
অনলাইন ভার্সন
পূর্ব এশিয়ার সাথে ভারতের সেতু হিসেবে শিলিগুড়ি করিডরের তাৎপর্য

ভারত একটি বিশাল এবং বৈচিত্র্যময় দেশ যা ভারতীয় উপমহাদেশ হিসাবে বর্ণনা করা হয়েছে। এই উপমহাদেশের ইতিহাস এবং রাজনীতি কখনও কখনও দেশের ভৌত বিস্তৃতি ও রাজনৈতিক সীমানা ছাড়িয়ে গেছে। একই কারণে কিছু নির্দিষ্ট অঞ্চলও বিশেষ তাৎপর্য বহন করে। এর মধ্যে একটি হলো সংকীর্ণ উপত্যকা যা উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিকে পশ্চিমবঙ্গ এবং এর বাইরের রাজ্যগুলির সাথে সংযুক্ত করে। এই অঞ্চল কখনও কখনও ‘শিলিগুড়ি করিডোর’ নামে উল্লেখ করা হয়। এটি কেবল ভারতের দুটি অংশের মধ্যে একটি সংযোগ নয়। এটি একটি ভৌগোলিক এবং ঐতিহাসিক বাঁক যা নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ এবং চীন সীমানাকে কেন্দ্র করে রয়েছে। এটি একটি করিডোর যা মূলত মিয়ানমারের মাধ্যমে ভারতকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং পূর্ব এশিয়ার সাথে সংযুক্ত করে। এর সামরিক তাৎপর্যও সুপরিচিত। প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে সংকীর্ণতার কারণে এর ভেদ্যতাকে ‘মুরগির ঘাড় (চিকেনস নেক) হিসাবে বর্ণনা করেছে। এটি দেশের একটি ব্যাপকভাবে সুরক্ষিত অংশ। 

এটি ভারতের একমাত্র অংশ যা শারীরিকভাবে চারটি ভিন্ন দেশের সাথে যুক্ত। এই আন্তর্জাতিক সীমানা, এবং সংযোগ এই অঞ্চলের জনগণের জন্য একটি সুযোগও তৈরি করে। ভূরাজনৈতিকভাবে বলতে গেলে, এখানেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতিবেশী প্রথম (নেইবারহুড ফার্স্ট) এবং অ্যাক্ট ইস্ট নীতির স্বার্থ জড়িত। এটি বে অব বেঙ্গল ইনিশিয়েটিভ ফর মাল্টি-সেক্টরাল টেকনিক্যাল অ্যান্ড ইকোনমিক কো-অপারেশন (বিমসটেক) এবং সাউথ এশিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর রিজিওনাল কো-অপারেশনের সাথে দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় দেশগুলির সংগঠনকে সংযুক্ত করে। সুতরাং, এটি একটি অর্থে এখানেই ইন্দো-প্যাসিফিক শুরু হয়। দেশের এই অংশটিও উত্তর-পূর্বাঞ্চল রূপান্তরে প্রধানমন্ত্রী মোদির ফোকাস থেকে উপকৃত হওয়ার এক অনন্য অবস্থানে রয়েছে। সেতু, সড়ক, রেলপথ, বিমান যোগাযোগ এবং জলপথের মতো অবকাঠামোগত উন্নতির ক্ষেত্রে তার প্রচেষ্টার ফলাফল স্পষ্ট। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ক্রমবর্ধমান সংখ্যা, চিকিৎসা সুবিধার বৃদ্ধিতে এটা দৃশ্যমান। অঞ্চলটি এখন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক উদ্যোগের সংমিশ্রণের সুযোগ কাজে লাগনোর অবস্থানে রয়েছে। 

উদাহরণস্বরূপ, শিলিগুড়ি ভারতীয় জাতীয় মহাসড়ক কর্তৃপক্ষের ‘গোল্ডেন চতুর্ভুজ’ এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্ক এবং ভবিষ্যতের বিমসটেক ল্যান্ড কানেক্টিভিটি উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হবে। শিলিগুড়ি-বাগডোগরা অঞ্চলটিও একটি আকর্ষণীয় অর্থনৈতিক প্রস্তাব উপস্থাপন করে। নেপাল এবং ভুটান সীমান্তের নিকটে এর কৌশলগত অবস্থান আন্তঃসীমান্ত বাণিজ্যকে উৎসাহিত করে। এর উর্বর সমভূমি একটি সমৃদ্ধ কৃষি খাত অনুমোদন করে। দক্ষ কারিগররা সমৃদ্ধ হস্তশিল্প শিল্পে অবদান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি বিভিন্ন ক্ষেত্র জুড়ে প্রতিভা স্বাক্ষর রাখে। তদুপরি, এই অঞ্চলে তিস্তা নদী থেকে উল্লেখযোগ্য জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা এবং বাগডোগরা বিমানবন্দরের মাধ্যমে সংযোগ সুবিধা রয়েছে। সীমান্ত ও কাস্টমস অবকাঠামোর পাশাপাশি এই অঞ্চলের সাথে বাংলাদেশের সড়ক ও রেল যোগাযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষ ও পণ্য পরিবহনের মাধ্যমে যা অর্থনৈতিক সুবিধা সৃষ্টি করেছে। শিলিগুড়ি থেকে বাংলাদেশের পার্বতীপুর পর্যন্ত উচ্চগতির ডিজেল প্রবাহিত করার জন্য ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী পাইপলাইন সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং শেখ হাসিনা উদ্বোধন করেছেন। এটা যে এই অঞ্চলের বাহ্যিক সম্পদ এটি তার একটি স্পষ্ট উদাহরণ। ভারত ও বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে সম্পর্কের আরও উন্নতি নিশ্চিত। এই সংযোগগুলি অনিবার্যভাবে শিলিগুড়ি এবং সংলগ্ন দার্জিলিংয়ের মধ্য দিয়ে বা তার কাছাকাছি দিয়ে যেতে হবে এবং এই অঞ্চলটি পরিবহন অর্থনীতির কেন্দ্র এবং ট্রান্স-শিপমেন্ট পয়েন্ট হিসাবে বিকাশের সম্ভাবনা তৈরি করবে। এটি সুপ্রতিষ্ঠিত যে সংযোগ উন্নয়ন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ভিত্তি সরবরাহ করে। দার্জিলিং সবসময়ই শিক্ষার কেন্দ্র। এর স্কুল এবং কলেজগলো ভারত এবং এর আশেপাশের দেশগুলিতে দুর্দান্ত খ্যাতি রয়েছে। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগিয়ে দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি শিক্ষাগত, প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা কেন্দ্র তৈরি করা যেতে পারে। 

ভারতের চিকিৎসা সক্ষমতা বাড়ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২০১৪ সালে মেডিকেল কলেজের সংখ্যা ৩৮৭ থেকে বাড়িয়ে ৬৫৪ করেছেন। পররাষ্ট্র সচিব থাকাকালীন কোভিড-১৯-এর সময় বিভিন্ন দেশে ভারতীয় ভ্যাকসিন, ফার্মাসিউটিক্যাল পণ্য এবং চিকিৎসা সক্ষমতা পৌঁছে দিতে তার নেতৃত্বে কাজ করার সৌভাগ্য হয়েছিল আমার। আমি আত্মবিশ্বাসী যে, ভারত থেকে বাংলাদেশ, নেপাল এবং ভুটানে চিকিৎসা সেবার চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। শিক্ষা ও চিকিৎসা সক্ষমতা প্রায়শই একসাথে চলে এবং শিলিগুড়ি এবং দার্জিলিংকে এই অঞ্চলের জন্য একটি আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলার একটি শক্তিশালী সম্ভাবনাও বিদ্যমান। এই প্রক্রিয়ায় ভারতীয় বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বাগডোগরা বিমানবন্দরের আধুনিকীকরণের জন্য প্রকল্পটিতে অবদান রাখবে। একটি উন্নত বিমানবন্দরের অর্থ হলো দুয়ার এবং হিমালয়ের অন্যতম বৃহত্তম সম্পদ। এটা তাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের সাথে পর্যটন শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত এবং নতুন বিভাগে প্রসারিত করতে পারে। দার্জিলিংয়ে অনুষ্ঠিত জি-২০ অনুষ্ঠানগুলো ভ্রমণ ও পর্যটন শিল্পে বিদ্যমান বিপুল সম্ভাবনার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তদুপরি, শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটক পর্যন্ত নর্থ ইস্ট গ্রিড প্রাকৃতিক গ্যাস পাইপলাইন প্রকল্পের সমাপ্তির সাথে সাথে শিল্পায়নের উত্থান এই অঞ্চলকে নতুন রূপ দিতে চলেছে। এই অত্যাবশ্যকীয় ধমনী শক্তির একটি অবিচ্ছিন্ন প্রবাহের প্রতিশ্রুতি দেয়, কারখানাগুলিকে শক্তি দেয় এবং উন্নয়নের তরঙ্গকে প্রজ্বলিত করে।

সম্প্রতি ইউএস-ইন্ডিয়া স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ ফোরাম সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের একটি প্রতিনিধিদলকে দার্জিলিংয়ে নিয়ে যায়। এতে ‘চা ও পর্যটন শিল্পের শক্তি’ এবং ‘কৃষি, অবকাঠামো এবং পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির ক্ষেত্রে অনাবিষ্কৃত সুযোগ এবং অব্যবহৃত সম্ভাবনার আধিক্যের’ ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। একইভাবে, বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের একটি উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিদলও সুযোগ অনুসন্ধান, স্থানীয় স্টেকহোল্ডারদের সাথে সহযোগিতা এবং এই অঞ্চলের চা বাগানের শ্রমিকদের সহায়তা করতে গত মাসে দার্জিলিং সফর করে।

এই হিমালয় এবং উপ-হিমালয় অঞ্চলের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং শিক্ষার ওপর জোর প্রদান উচ্চমানের মানবসম্পদ তৈরি করে। মানব সম্পদ এবং অবস্থানের এই সংমিশ্রণটি একটি উপযুক্ত পরিবেশ, বিনিয়োগ এবং সুযোগের জন্য দৃষ্টির সাথে যখন যুক্ত হয়, তখন কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ শিলিগুড়ি করিডোরটিকে একটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রবৃদ্ধি করিডোরে রূপান্তরিত করার সম্ভাবনা থাকে। এই কৌশলগত করিডোরটি সতর্কতার সাথে পর্যবেক্ষণ করা উচিত যাতে কেবল এটির বিকাশকে সর্বাধিক সম্ভাবনার সাথে নিশ্চিত করা যায় না বরং জাতির নিরাপত্তা স্বার্থও সুরক্ষিত থাকে। সময় এসেছে এর সম্ভাবনাকে পুরোপুরি উপলব্ধি করার।

লেখক: হর্ষবর্ধন শ্রিংলা ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব এবং ভারতের জি-২০ প্রেসিডেন্সির প্রধান সমন্বয়ক

বিডিপ্রতিদিন/কবিরুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৪ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ