শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৮, বুধবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২৪

সংস্কারের পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গন সচল রাখা হোক

ইকরামউজ্জমান
অনলাইন ভার্সন
সংস্কারের পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গন সচল রাখা হোক

ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পুরোপুরি বাতিল এবং নতুন উদ্ভাবন ক্রীড়াঙ্গনের কার্যক্রমের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। ক্রীড়াঙ্গনের মানুষ নতুন একটা সুষ্ঠু পরিসর খুঁজছে। ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান নতুন আকাঙ্ক্ষা তৈরি করেছে, আর এই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত করার উদ্যোগে জরুরি হলো সঠিক চিন্তা, অতীত অভিজ্ঞতা, ক্রীড়াঙ্গনসংশ্লিষ্ট সংগঠকদের সঙ্গে পর্যাপ্ত আলোচনা, মতবিনিময় এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সংশ্লিষ্ট মহলের ঐক্যবদ্ধ সম্মতি।

আর তা হলেই সংস্কার ‘টেকসই’ হবে। ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কার একটি লম্বা প্রক্রিয়া, এখানে ধাপে ধাপে লক্ষ্য সাধনে উপনীত হওয়া সম্ভব। ফেডারেশন আর অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে এক ঘণ্টার বৈঠক করে কতটুকু কী উপলব্ধি গেছে জানি না। আর কাদের সঙ্গে এই বৈঠক? সার্চ কমিটি নিশ্চয়ই এসব বিষয়ে সচেতন। তাদের কার্যক্রম নিয়ে কথা উঠেছে। বলব এটি ভালো- এই আলোচনা ও সমালোচনা তাদের ঘাটতি এবং চিন্তার ক্ষেত্রে ভুলগুলো সংশোধনে সাহায্য করবে।  মনে রাখতে হবে ক্রীড়াঙ্গনের সঙ্গে জড়িত আছে দেশের আর্থ-সামাজিক এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি। দেশের ক্রীড়াঙ্গন পরিচালিত হয় অপেশাদার ব্যবস্থায়। ক্রীড়াঙ্গনকে বদলাতে হলে, গতিশীল করতে হলে, ক্রীড়াঙ্গনকে তারুণ্যনির্ভর করতে প্রয়োজন সংশোধনের মাধ্যমে শুরু করা। সবাই একমত ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সংস্কারের বিকল্প নেই। তবে এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। বিষয়টি সময়সাপেক্ষ। একবারে একদম ‘ফান্ডামেন্টাল’ সংস্কার করা সম্ভব নয়, যা আর কেউ কখনো পাল্টাতে পারবে না।

অবশ্যই ক্রীড়াঙ্গনে একটি নতুন সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে এই সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে। ’৯০-এ স্বৈরাচার পতনের পর একটি সুযোগ এসেছিল ক্রীড়াঙ্গন ‘মেরামত’ করার, কিন্তু শেষ পর্যন্ত ‘যা বাহান্ন তাই তিপ্পান্ন’ দেখেছি। রাজনৈতিক পরিবর্তন হলেই সুবিধাবাদ জিনিসটা ভালোভাবেই সামনে আসে। এবারও এসেছে। ক্রীড়াঙ্গনে আদর্শহীনতার অভিযোগ আছে। কেউ কেউ নিজকে পাল্টে ফেলে ‘হালুয়া রুটি’ নিশ্চিত করার মিছিলে নেমে পড়েছেন। মনে রাখতে হবে ক্রীড়াঙ্গন পরিচালনার মালিক কিন্তু ক্রীড়া সংগঠকরা। তাঁরাই তাদের প্রজ্ঞা, নিষ্ঠা, আন্তরিকতার মাধ্যমে ক্রীড়াঙ্গনে সেবা দিয়ে থাকেন। ক্রীড়াঙ্গনের সংস্কারের জন্য সংগঠকদের এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে সম্পৃক্ত করা, তাঁদের অঙ্গীকার এবং ঐকমত্য দরকার- ভালো উদ্যোগে সফল হওয়ার জন্য।
সংস্কারের পাশাপাশি ক্রীড়াঙ্গন সচল রাখা হোকঘোড়ার আগে তো গাড়ি জুড়লে চলবে না। বিভাজন সৃষ্টি আর স্ববিরোধিতা কোনোমতেই কাম্য নয়। সবাই চাচ্ছেন জনকল্যাণমূলক সচল ক্রীড়াঙ্গন। অন্য সেক্টরের সঙ্গে ক্রীড়াঙ্গনকে মিল খাওয়ানো যাবে না। এই চত্বরের জীবনবোধ একদম আলাদা। এখানে যেমন প্রচুর সম্ভাবনা আছে তেমনি আছে ঘাটতি। আছে নীতিগত সমন্বয়হীনতা ও যোগ্য নেতৃত্বের অভাব। আছে সমষ্টি মানুষের সচেতনতার অভাব। ক্রীড়াঙ্গনে প্রয়োজন সামাজিক আন্দোলন।

ক্রীড়াঙ্গনে কেন সবাই সংস্কারের পক্ষে এর কারণ হলো নারী-পুরুষ বৈষম্যের অবসান (মাঠে ও মাঠের বাইরে ক্রীড়া প্রশাসনে) সমতা ও মানবিক ক্রীড়াঙ্গন, একত্ববাদিতা, স্বৈরাচার এবং একনায়কতন্ত্রের শাসনের অবসান সবাই চান। ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রাখার পাঁয়তারা বন্ধ করা দরকার। ক্রীড়াঙ্গন মুক্ত হোক দুর্নীতি এবং অনৈতিক কার্যকলাপ থেকে। একদম তৃণমূল থেকে জাতীয় পর্যায় পর্যন্ত ক্রীড়াঙ্গন পরিচালিত হোক গণতান্ত্রিকচর্চার মাধ্যমে। অব্যবস্থার খপ্পর থেকে ক্রীড়াঙ্গন মুক্তি পাক। মানুষের চেয়ে প্রতিষ্ঠানের গুরুত্ব বড় হোক। আদর্শিক অবস্থান গুরুত্ব পাক। ব্যক্তি নয়, সমষ্টির স্বার্থ জয়যুক্ত হোক। এ ছাড়া ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের অধীনে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কিছু আইনের সংশোধন একান্ত প্রয়োজন। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কার্যক্রমে নতুন কিছু আইন প্রণয়ন করা হোক পুরনো আইন বাতিল করে। এর মধ্যে একটি হলো প্রতিটি ফেডারেশন অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট হবেন কাউন্সিলারদের দ্বারা নির্বাচিত। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ এবং মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের খাতিরে মনোনীত নয়। এই আইনটি পাস করা হলে ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতির প্রভাব ক্রীড়াঙ্গনে অনেকটা কমবে। রাজনীতিবিদ এবং বড় আমলাদের পুরস্কার দেওয়ার বিষয়টি ভীষণ দৃষ্টিকটু। মুক্তবিশ্বের ক্রীড়াঙ্গন এ ধরনের নিয়োগের কথা ভাবতে পারে না। এই যে ২০১৮ সালের আইনের ২২ ধারায় একসঙ্গে ৪০ জনেরও বেশি সভাপতিকে ‘গুডবাই’ বলা হয়েছে, এটি আন্তর্জাতিক ক্রীড়া আইনের পরিপন্থী। আরেকটি বিষয় হলো, ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সরিয়ে দেওয়ায় কেন সব ফেডারেশনের খেলাধুলা বন্ধ হয়ে গেল? আসল কারণ কী? ফেডারেশন ও অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্রে কী আছে? সভাপতির অনুপস্থিতিতে কে দায়িত্ব পালন করবেন সেটি নিশ্চয় প্রত্যেক ফেডারেশনের গঠতন্ত্রে উল্লেখ আছে। ক্রীড়াঙ্গনে বিরাজ করছে অস্থিরতা, উত্কণ্ঠা, অনিশ্চয়তা এবং এক ধরনের আতঙ্ক। এটি ঠিক, বিভিন্ন খেলার ফেডারেশনের বেশ কিছু কর্মকর্তা আড়ালে আছেন, কেউ কেউ দেশান্তর হয়েছেন, কেউ জেলে, কাউকে কাউকে খুঁজে বেড়াচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী। ক্রীড়াঙ্গনের জন্য তাঁদের এই অবস্থা হয়নি, হয়েছে ব্যক্তিগত দুর্নীতি আর বিগত সরকারের পদলেহন এবং চাটুকারিতার কারণে। তাঁরা কখনো ভাবেননি এর খেসারত তাঁদের একদিন দিতে হবে।

বিগত চার মাস যাবৎ দেশের ক্রীড়াঙ্গনে স্থবিরতা বিরাজ করছে। ব্যতিক্রম শুধু ক্রিকেট এবং কিছু ক্ষেত্রে ফুটবল। এদিকে অনেক আগে কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েও আসন্ন ফুটবল মৌসুম (২০২৪-২৫) শুরু হওয়ার বিষয়টি পেশাদার লিগ কমিটি বাধ্য হয়েছে পিছিয়ে দিতে। মাঠের মালিক হলো জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ তারা সময়মতো মাঠ প্রস্তুত করে দিতে পারেনি। এই যে বিভিন্ন খেলার চর্চাও বন্ধ আছে, এর নেতিবাচক প্রভাব সমাজে এবং ক্রীড়াঙ্গনে পড়তে বাধ্য। কোনো অবস্থায়ই খেলাধুলার চর্চা বন্ধ রাখা উচিত হচ্ছে না-সংস্কারকাজের পাশাপাশি ক্রীড়াচর্চাও চলমান থাকা উচিত। সংস্কারকাজের দোহাই দিয়ে খেলাধুলা বন্ধ রাখা মেনে নেওয়া উচিত নয়।

সংস্কার একসঙ্গে কখনো করার কথা নয়- করা যাবেও না। এটি ধাপে ধাপে করতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে সংস্কারের চিন্তা যাতে কোনো অবস্থায়ই অতীতের মতো ব্যর্থ হয়ে না যায়। আগেও উল্লেখ করেছি, আবারও বলছি দেশের ক্রীড়াঙ্গনে সংস্কার সাধনের ক্ষেত্রে প্রথম হাত দেওয়া উচিত প্রতিটি ফেডারেশন/অ্যাসোসিয়েশনের গঠনতন্ত্রে। এই ক্ষেত্রে দ্রুত কাজ করা এবং নিজ নিজ ফেডারেশনের কর্মকর্তা ও অন্যরা একসঙ্গে বসে যদি ঐকমত্যের মাধ্যমে গঠনতন্ত্রে পরিবর্তন-পরিবর্ধন এবং নতুন করে কয়েকটি ধারা সংযোজন করেন এটা অনেক বড় কাজ হবে। এতে অনেক সমস্যার সমাধান খুব তাড়াতাড়ি সম্ভব।

কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়ার বিষয়ও এ ক্ষেত্রে উঠবে না। বরং অনেকগুলো ‘বার্নিং ইস্যুর’ সমাধান সংগঠকরা স্বতঃস্ফূর্ত হয়ে নিজেরাই করবেন। আমাদের প্রত্যাশা ক্রীড়াঙ্গন যাতে সত্বর আবার প্রাণ ফিরে পায় সেই উদ্যোগ অন্তর্বর্তী সরকার নেবে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস শুধু নিজে ক্রীড়ানুরাগী নন, তিনি অলিম্পিক আন্দোলনের সঙ্গেও জড়িত। সদ্যঃসমাপ্ত প্যারিস অলিম্পিকেও তিনি কাজ করেছেন। তিনি জানেন জাতির জীবনে খেলাধুলার গুরুত্ব ও প্রয়োজনীয়তা কী!

লেখক : কলামিস্ট ও বিশ্লেষক। সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি, এআইপিএস এশিয়া। আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ স্পোর্টস প্রেস অ্যাসোসিয়েশন। প্যানেল রাইটার, ফুটবল এশিয়া।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা