শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৪

সেলাই করা খোলা মুখ

‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’

আজকাল টিভি চ্যানেলগুলোতে একটা সংবাদ সারাদিন, সারারাত একটু পরপরই প্রচারিত হচ্ছে। এতে না সংবাদ পরিবেশকরা, না দর্শকরা বিরক্তবোধ করেন, না কোনো মহল থেকে কোনো প্রতিবাদ বা সমালোচনা শোনা যায়। গত বেশ কিছুদিন যাবৎ এটা চলে আসছে। সংবাদটি হচ্ছে, ইসরাইল কর্তৃক গাজায় বোমা মেরে রোজ শত শত ফিলিস্তিনি নিধন।

গত এক বছরে প্রায় অর্ধলাখ নিরীহ নিরস্ত্র আবালবৃদ্ধবনিতা ইসরাইলি বিমান আক্রমণে প্রাণ হারিয়েছেন। এঁরা সবাই বেসামরিক নাগরিক। আক্রমণকারীরা যেন বেছে বেছে সাধারণ মানুষকে টার্গেট করছে। এমনকি হাসপাতালগুলোও বাদ যাচ্ছে না।

টিভি চ্যানেলে আমরা একদিকে দেখছি বোমা-আক্রমণের ধ্বংসলীলা, আর তার পাশাপাশি অগণিত লাশের দাফন-কাফনের জন্য জীবিতদের আকুল প্রচেষ্টা। টিভির পর্দায় এ দৃশ্য প্রতিদিনের। যেন পরিচালক এই চিত্রনাট্য পরিবর্তন-পরিমার্জন করতে রাজি নন! তা না হয় হলো। বুঝলাম এটাই গাজাবাসীর বিধিলিপি।

ইহুদিদের হাতে তারা নিশ্চিহ্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববাসীকে প্রতিনিয়ত এই দৃশ্যই দেখে যেতে হবে টিভির পর্দায়। কিন্তু পৃথিবীর মানুষের বিবেক-বুদ্ধি সবই কি লোপ পেয়েছে? তাদের মুখপাত্র জাতিসংঘ এবং কোনো কোনো বিশ্বমোড়ল মাঝে মাঝে এক-আধটা বাণী দিয়েই কি তাদের দায়িত্ব শেষ মনে করেন? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের (৫ নভেম্বর) শেষ মুহূর্তে একজন প্রধান প্রার্থী (কমলা হ্যারিস) যা হোক তবু এ বিষয়ে ছোট্ট করে হলেও একটু জবান খুলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি নির্বাচিত হলে গাজার যুদ্ধ থামাবেন। ভালো কথা। কিন্তু তিনি ও তাঁর বস জো বাইডেন সাহেব তো এতদিন পর্যন্ত যুদ্ধ থামাতে বলেননি তাঁদের সাঙাত নেতানিয়াহুকে।

সবাই জানে নেতানিয়াহু সাহেব কাদের মদদ পেয়ে নেতা হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র যদি এই মিয়াকে বলে ‘খেল খতম, পয়সা হজম, যাও বাচ্চা সো রহো’, তাহলে এই বাচ্চার আর এক মিনিটও যুদ্ধ চালানোর তাকত থাকবে না। তবে নেতানিয়াহুর এই মুরব্বি এটা বলার আগে দশবার চিন্তা করবেন। কারণ তাঁর দেশের এত বিশালকায় অর্থনীতি যাদের কাঁধের ওপর ভর করে আছে, তারা তো সবাই নেতানিয়াহু মিয়ার সহোদর ভ্রাতা—ইহুদি। তাই বলছিলাম কি, কমলা নির্বাচনে জিতলেই কি যুদ্ধ থামাতে পারতেন? আর তা ছাড়া দুনিয়ার যেখানেই যুদ্ধ-টুদ্ধ হোক সেখানে মার্কিন সমরাস্ত্র, যুদ্ধবিমান ইত্যাদি ছাড়া কি যুদ্ধ হয়? তাই নানা হিসাব-নিকাশের পর আমার ধারণা, কেউ যদি যুদ্ধ বন্ধ করতে চানও তবু তা হবে কাকস্য পরিবেদনা। বাস্তবতা হচ্ছে, দেশে দেশে যুদ্ধবিগ্রহ থেমে গেলে বেচারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে না খেয়ে মরতে হবে।

এদিকে সম্প্রতি গাজা-যুদ্ধের একটা নতুন দিক উন্মোচিত হওয়ার খবর জানা গেল। যে ইহুদিরা হররোজ কয়েক শ মুসলিম নিধনের খবর না শুনে শুতে যায় না, তারা নাকি রাজধানী তেল আবিবে যুদ্ধবিরতির পক্ষে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। এবং ধীর লয়ে হলেও তাদের এই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ নাকি ক্রমেই বিস্তারলাভ করছে। বিষয়টা কী? ইসরাইলিরা হঠাৎই বেহেড মাংসাশী থেকে একেবারে নিরামিষাশী হয়ে গেল যে বড়? বিষয় আর কিছুই না। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি শহীদ হওয়ার বিপরীতে দু’চারজন ইহুদির লাশও যে পড়ে না এমন নয়। তা ছাড়া গাজার কারাগারে কিছুসংখ্যক ইসরাইলি বন্দী আছে, যাদের মুক্তির জন্য মাঝে মাঝেই তেল আবিবের পথে-ঘাটে মিটিং-মিছিল হয়। নেতানিয়াহু সাহেবের সরকারের জন্য এটা একটা বিষফোঁড়া। আন্দোলনকারীরা সারাক্ষণ কানের কাছে ঘ্যানঘ্যান করছে : চাই না এমন যুদ্ধ। বন্ধ করো যুদ্ধ, ফেরত আনো আমাদের সন্তানদের। এই ইস্যুতে নেতানিয়াহুর নেতাগিরি নাকি বড় রকমের হুমকির মুখে।

ফিলিস্তিন তথা সমগ্র আরববিশ্বের জন্য ইসরাইলের বিরুদ্ধে এটা একটা দারুণ প্লাস পয়েন্ট। এটাকে কাজে লাগিয়ে তারা তাদের এই জাতশত্রুকে একেবারে কুপোকাত করতে না পারলেও তার জাতীয় ঐক্যের মাজা ভেঙে দিতে পারে। আর ঐক্য নাই তো যত বড় হিরোও হও না কেন, আসলে তুমি একটা জিরো। অবশ্য আরবদের ঐক্যের ব্যাপারে সবক দেওয়ার কিছু নেই। অর্থনৈতিকভাবে এত শক্তিশালী আরবদের এই একটি বিষয়ে দারুণ কমতি থাকার কারণে বর্তমান বিশ্বের মোড়লরা তাদের অপাঙক্তেয় মনে করে। আরবরা যদি একটিবার ঐক্যবদ্ধভাবে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াত, তাহলে ইসরাইলের সাধ্য ছিল না গাজাতে এই নরমেধযজ্ঞ চালিয়ে যায়। কিন্তু তা তো হবে না। ইসরাইলিরা ঠিকই জানে, ন’মণ তেলও হবে না, রাধাও নাচবে না।

আর বিশ্ববিবেক? ওটা তো মনে হয় গাজার ব্যাপারে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে। আশ্চর্য, প্রতিনিয়ত যে শত শত শিশু, জরাক্রান্ত বৃদ্ধবৃদ্ধা, অসহায় নারীপুরুষ মারা যাচ্ছে, তাতে এই কুম্ভকর্ণের মোটেই নিদ্রাভঙ্গ হচ্ছে না। যেন গাজার এই নিরীহ নিষ্পাপ আদমসন্তানগুলোর জন্য কারো কোনো দায়দায়িত্ব নেই। এটা যদি গাজা না হয়ে ইউরোপ-আমেরিকার কোনো শহর-বন্দর-গ্রাম হতো, তাহলে কল্পনা করুন বিশ্বব্যাপী কী রকম প্রতিবাদের ঝড় উঠত, মারমার কাটকাট করে ছুটে আসত ছোট-বড় সবাই। আর বড় মিয়ারা চোখমুখ বুজে থাকলে আমাদের মতো গরিব-নাচাররা আগ বাড়িয়ে কিছু বলার বা করার প্রশ্নই আসে না। সেই ইংরেজি প্রবাদবাক্যটা এসব ব্যাপারে সবাই মেনে চলে : ‘ফুলস্ রাশ ইন হোয়্যার অ্যাঞ্জেলস্ ফিয়ার টু ট্রেড’ (‘দেবদূতেরা যেখানে পা বাড়াতে সাহস পায় না, সেখানে বোকারাই দ্রুত ছুটে যায়’।)

কেন জানি আজকাল আমার মনে হয় মানুষের মন থেকে প্রেম-প্রীতি-ভালোবাসার মতো সুকুমার বৃত্তিগুলো ধীরে ধীরে লোপ পাচ্ছে। তা না হলে যে মানুষটি গণজমায়েতে বা মিছিলে গুলি মেরে মানুষ হত্যা করে দিব্যি নির্বিকার থাকতে পারে, রাতে বাড়ি ফিরে নাওয়া-খাওয়া সেরে আয়েশ করে সোফায় হেলান দিয়ে বসে প্রিয় টিভি সিরিয়াল দেখতে পারে বৌ-বাচ্চা নিয়ে, কোলে বসা শিশুটিকে আদরে আদরে ভাসিয়ে দিতে পারে, সে কীভাবে এ রকম ভাবলেশহীন থাকতে পারে? যেন একটু আগে সে গুলি মেরে আরেক মা-বাবার স্বপ্নের ধনকে মায়ের কোল থেকে ছিনিয়ে নেয়নি—যেন ওটা ছিল ডেঙ্গু রোগের জীবাণুবাহক একটি মশা। যেন ওটাকে ধ্বংস করে বিরাট এক পুণ্যের কাজ করেছে সে। আর তার নিয়ন্ত্রক হাজার হাজার অপকর্মের বোঝা মাথায় নিয়ে, ১৭ কোটি মানুষকে ‘শোকসাগরে ভাসিয়ে’, হেলিকপ্টারে চড়ে ‘বাই বাই টা টা’ জানিয়ে পগারপার হয়ে গেলেন। একবারও এই ‘মূঢ় ম্লান মূক মুখের’ মানুষগুলোর কথা ভেবে দেখলেন না। এমনকি তাঁর অগণিত হুকুমবরদারের কথাও না।

একবিংশ শতাব্দীর সিকি ভাগ পার করে এসে আমরা, এই গ্রহের মানুষেরা, কোথায় হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে পরস্পর পরস্পরকে কাছে টেনে নেব ভালোবাসার বন্ধনে তা না, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ যে ‘হিংসায় উন্মত্ত পৃথ্বী’, এবং তার ‘নিত্য নিঠুর দ্বন্দ্ব’ থেকে মুক্তির জন্য আকুল প্রার্থনা করে গেছেন (‘শান্ত হে, মুক্ত হে, হে অনন্ত পুণ্য,/করুণাঘন, ধরণীতল কর কলঙ্কশূন্য’) তাই আমাদের ললাটলিখন হয়ে রইল। আর কবিগুরুর সমসাময়িক আমাদের লালমনিরহাটের কবি শেখ ফজলুল করিম বলে গেছেন : ‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে বলে তা বহুদূর/মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক মানুষেই সুরাসুর। রিপুর তাড়নে যখনি মোদের বিবেক পায় গো লয়/আত্মগ্লানির নরক-অনলে তখনই পুড়িতে হয়।’... আর তারপরই কবি তাঁর অমর বাণী উচ্চারণ করেছেন এই ভাবে : ‘প্রীতি ও প্রেমের পুণ্য বাঁধনে মিলি যবে পরস্পরে/স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদের কুঁড়েঘরে’।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
তথ্য উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনা হ্রাস ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান
‘বিএনপি ক্ষমতায় না এলে ভাত খাব না’ বলা নিজামের পাশে তারেক রহমান

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণপিটুনিতে যুবক নিহত
গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’
‘অন্যান্য পেশাজীবীর মতো সাংবাদিকদের পেশাগত লাইসেন্স থাকা দরকার’

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
চট্টগ্রামে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু
বজ্রপাতে ট্রলি চালকের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ইউনিয়নের কমিটি ঘোষণা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম
৫ মে থেকে বাজারে আসবে সাতক্ষীরার আম

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে মৃত্যু নেই, হাসপাতালে ভর্তি ২৯

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক
ভিয়েতনামের রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে সিপিবি নেতা হাসান তারিক

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান
রাখাইনে করিডর নিয়ে বিভ্রান্তি নিরসনে সরকারের প্রতি সাইফুল হকের আহ্বান

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই
চট্টগ্রামে মৃগী রোগী আছে, পৃথক সেবা নেই

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
১০০ টাকার জন্য খুন, আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ
সংযোগ সড়কবিহীন সেতু, ১০ গ্রামবাসীর দুর্ভোগ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ
বগুড়ায় মাসব্যাপী অ্যাথলেটিকস প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা
গোবিপ্রবি’তে কর্মকর্তাদের আচরণ ও শৃঙ্খলা বিষয়ক কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
ছাত্রলীগের নির্যাতনের সহযোগী শিক্ষক-কর্মকর্তার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েশন ডে ২০২৫ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন
বগুড়ায় ধান চাল সংগ্রহ কার্যক্রমের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি
কলাপাড়ায় বসতবাড়িতে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত
চিন্ময় দাসের জামিন স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ
কসবায় ভারতীয় চশমা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে