শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৪

সেলাই করা খোলা মুখ

‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’

আজকাল টিভি চ্যানেলগুলোতে একটা সংবাদ সারাদিন, সারারাত একটু পরপরই প্রচারিত হচ্ছে। এতে না সংবাদ পরিবেশকরা, না দর্শকরা বিরক্তবোধ করেন, না কোনো মহল থেকে কোনো প্রতিবাদ বা সমালোচনা শোনা যায়। গত বেশ কিছুদিন যাবৎ এটা চলে আসছে। সংবাদটি হচ্ছে, ইসরাইল কর্তৃক গাজায় বোমা মেরে রোজ শত শত ফিলিস্তিনি নিধন।

গত এক বছরে প্রায় অর্ধলাখ নিরীহ নিরস্ত্র আবালবৃদ্ধবনিতা ইসরাইলি বিমান আক্রমণে প্রাণ হারিয়েছেন। এঁরা সবাই বেসামরিক নাগরিক। আক্রমণকারীরা যেন বেছে বেছে সাধারণ মানুষকে টার্গেট করছে। এমনকি হাসপাতালগুলোও বাদ যাচ্ছে না।

টিভি চ্যানেলে আমরা একদিকে দেখছি বোমা-আক্রমণের ধ্বংসলীলা, আর তার পাশাপাশি অগণিত লাশের দাফন-কাফনের জন্য জীবিতদের আকুল প্রচেষ্টা। টিভির পর্দায় এ দৃশ্য প্রতিদিনের। যেন পরিচালক এই চিত্রনাট্য পরিবর্তন-পরিমার্জন করতে রাজি নন! তা না হয় হলো। বুঝলাম এটাই গাজাবাসীর বিধিলিপি।

ইহুদিদের হাতে তারা নিশ্চিহ্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববাসীকে প্রতিনিয়ত এই দৃশ্যই দেখে যেতে হবে টিভির পর্দায়। কিন্তু পৃথিবীর মানুষের বিবেক-বুদ্ধি সবই কি লোপ পেয়েছে? তাদের মুখপাত্র জাতিসংঘ এবং কোনো কোনো বিশ্বমোড়ল মাঝে মাঝে এক-আধটা বাণী দিয়েই কি তাদের দায়িত্ব শেষ মনে করেন? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের (৫ নভেম্বর) শেষ মুহূর্তে একজন প্রধান প্রার্থী (কমলা হ্যারিস) যা হোক তবু এ বিষয়ে ছোট্ট করে হলেও একটু জবান খুলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি নির্বাচিত হলে গাজার যুদ্ধ থামাবেন। ভালো কথা। কিন্তু তিনি ও তাঁর বস জো বাইডেন সাহেব তো এতদিন পর্যন্ত যুদ্ধ থামাতে বলেননি তাঁদের সাঙাত নেতানিয়াহুকে।

সবাই জানে নেতানিয়াহু সাহেব কাদের মদদ পেয়ে নেতা হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র যদি এই মিয়াকে বলে ‘খেল খতম, পয়সা হজম, যাও বাচ্চা সো রহো’, তাহলে এই বাচ্চার আর এক মিনিটও যুদ্ধ চালানোর তাকত থাকবে না। তবে নেতানিয়াহুর এই মুরব্বি এটা বলার আগে দশবার চিন্তা করবেন। কারণ তাঁর দেশের এত বিশালকায় অর্থনীতি যাদের কাঁধের ওপর ভর করে আছে, তারা তো সবাই নেতানিয়াহু মিয়ার সহোদর ভ্রাতা—ইহুদি। তাই বলছিলাম কি, কমলা নির্বাচনে জিতলেই কি যুদ্ধ থামাতে পারতেন? আর তা ছাড়া দুনিয়ার যেখানেই যুদ্ধ-টুদ্ধ হোক সেখানে মার্কিন সমরাস্ত্র, যুদ্ধবিমান ইত্যাদি ছাড়া কি যুদ্ধ হয়? তাই নানা হিসাব-নিকাশের পর আমার ধারণা, কেউ যদি যুদ্ধ বন্ধ করতে চানও তবু তা হবে কাকস্য পরিবেদনা। বাস্তবতা হচ্ছে, দেশে দেশে যুদ্ধবিগ্রহ থেমে গেলে বেচারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে না খেয়ে মরতে হবে।

এদিকে সম্প্রতি গাজা-যুদ্ধের একটা নতুন দিক উন্মোচিত হওয়ার খবর জানা গেল। যে ইহুদিরা হররোজ কয়েক শ মুসলিম নিধনের খবর না শুনে শুতে যায় না, তারা নাকি রাজধানী তেল আবিবে যুদ্ধবিরতির পক্ষে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। এবং ধীর লয়ে হলেও তাদের এই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ নাকি ক্রমেই বিস্তারলাভ করছে। বিষয়টা কী? ইসরাইলিরা হঠাৎই বেহেড মাংসাশী থেকে একেবারে নিরামিষাশী হয়ে গেল যে বড়? বিষয় আর কিছুই না। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি শহীদ হওয়ার বিপরীতে দু’চারজন ইহুদির লাশও যে পড়ে না এমন নয়। তা ছাড়া গাজার কারাগারে কিছুসংখ্যক ইসরাইলি বন্দী আছে, যাদের মুক্তির জন্য মাঝে মাঝেই তেল আবিবের পথে-ঘাটে মিটিং-মিছিল হয়। নেতানিয়াহু সাহেবের সরকারের জন্য এটা একটা বিষফোঁড়া। আন্দোলনকারীরা সারাক্ষণ কানের কাছে ঘ্যানঘ্যান করছে : চাই না এমন যুদ্ধ। বন্ধ করো যুদ্ধ, ফেরত আনো আমাদের সন্তানদের। এই ইস্যুতে নেতানিয়াহুর নেতাগিরি নাকি বড় রকমের হুমকির মুখে।

ফিলিস্তিন তথা সমগ্র আরববিশ্বের জন্য ইসরাইলের বিরুদ্ধে এটা একটা দারুণ প্লাস পয়েন্ট। এটাকে কাজে লাগিয়ে তারা তাদের এই জাতশত্রুকে একেবারে কুপোকাত করতে না পারলেও তার জাতীয় ঐক্যের মাজা ভেঙে দিতে পারে। আর ঐক্য নাই তো যত বড় হিরোও হও না কেন, আসলে তুমি একটা জিরো। অবশ্য আরবদের ঐক্যের ব্যাপারে সবক দেওয়ার কিছু নেই। অর্থনৈতিকভাবে এত শক্তিশালী আরবদের এই একটি বিষয়ে দারুণ কমতি থাকার কারণে বর্তমান বিশ্বের মোড়লরা তাদের অপাঙক্তেয় মনে করে। আরবরা যদি একটিবার ঐক্যবদ্ধভাবে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াত, তাহলে ইসরাইলের সাধ্য ছিল না গাজাতে এই নরমেধযজ্ঞ চালিয়ে যায়। কিন্তু তা তো হবে না। ইসরাইলিরা ঠিকই জানে, ন’মণ তেলও হবে না, রাধাও নাচবে না।

আর বিশ্ববিবেক? ওটা তো মনে হয় গাজার ব্যাপারে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে। আশ্চর্য, প্রতিনিয়ত যে শত শত শিশু, জরাক্রান্ত বৃদ্ধবৃদ্ধা, অসহায় নারীপুরুষ মারা যাচ্ছে, তাতে এই কুম্ভকর্ণের মোটেই নিদ্রাভঙ্গ হচ্ছে না। যেন গাজার এই নিরীহ নিষ্পাপ আদমসন্তানগুলোর জন্য কারো কোনো দায়দায়িত্ব নেই। এটা যদি গাজা না হয়ে ইউরোপ-আমেরিকার কোনো শহর-বন্দর-গ্রাম হতো, তাহলে কল্পনা করুন বিশ্বব্যাপী কী রকম প্রতিবাদের ঝড় উঠত, মারমার কাটকাট করে ছুটে আসত ছোট-বড় সবাই। আর বড় মিয়ারা চোখমুখ বুজে থাকলে আমাদের মতো গরিব-নাচাররা আগ বাড়িয়ে কিছু বলার বা করার প্রশ্নই আসে না। সেই ইংরেজি প্রবাদবাক্যটা এসব ব্যাপারে সবাই মেনে চলে : ‘ফুলস্ রাশ ইন হোয়্যার অ্যাঞ্জেলস্ ফিয়ার টু ট্রেড’ (‘দেবদূতেরা যেখানে পা বাড়াতে সাহস পায় না, সেখানে বোকারাই দ্রুত ছুটে যায়’।)

কেন জানি আজকাল আমার মনে হয় মানুষের মন থেকে প্রেম-প্রীতি-ভালোবাসার মতো সুকুমার বৃত্তিগুলো ধীরে ধীরে লোপ পাচ্ছে। তা না হলে যে মানুষটি গণজমায়েতে বা মিছিলে গুলি মেরে মানুষ হত্যা করে দিব্যি নির্বিকার থাকতে পারে, রাতে বাড়ি ফিরে নাওয়া-খাওয়া সেরে আয়েশ করে সোফায় হেলান দিয়ে বসে প্রিয় টিভি সিরিয়াল দেখতে পারে বৌ-বাচ্চা নিয়ে, কোলে বসা শিশুটিকে আদরে আদরে ভাসিয়ে দিতে পারে, সে কীভাবে এ রকম ভাবলেশহীন থাকতে পারে? যেন একটু আগে সে গুলি মেরে আরেক মা-বাবার স্বপ্নের ধনকে মায়ের কোল থেকে ছিনিয়ে নেয়নি—যেন ওটা ছিল ডেঙ্গু রোগের জীবাণুবাহক একটি মশা। যেন ওটাকে ধ্বংস করে বিরাট এক পুণ্যের কাজ করেছে সে। আর তার নিয়ন্ত্রক হাজার হাজার অপকর্মের বোঝা মাথায় নিয়ে, ১৭ কোটি মানুষকে ‘শোকসাগরে ভাসিয়ে’, হেলিকপ্টারে চড়ে ‘বাই বাই টা টা’ জানিয়ে পগারপার হয়ে গেলেন। একবারও এই ‘মূঢ় ম্লান মূক মুখের’ মানুষগুলোর কথা ভেবে দেখলেন না। এমনকি তাঁর অগণিত হুকুমবরদারের কথাও না।

একবিংশ শতাব্দীর সিকি ভাগ পার করে এসে আমরা, এই গ্রহের মানুষেরা, কোথায় হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে পরস্পর পরস্পরকে কাছে টেনে নেব ভালোবাসার বন্ধনে তা না, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ যে ‘হিংসায় উন্মত্ত পৃথ্বী’, এবং তার ‘নিত্য নিঠুর দ্বন্দ্ব’ থেকে মুক্তির জন্য আকুল প্রার্থনা করে গেছেন (‘শান্ত হে, মুক্ত হে, হে অনন্ত পুণ্য,/করুণাঘন, ধরণীতল কর কলঙ্কশূন্য’) তাই আমাদের ললাটলিখন হয়ে রইল। আর কবিগুরুর সমসাময়িক আমাদের লালমনিরহাটের কবি শেখ ফজলুল করিম বলে গেছেন : ‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে বলে তা বহুদূর/মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক মানুষেই সুরাসুর। রিপুর তাড়নে যখনি মোদের বিবেক পায় গো লয়/আত্মগ্লানির নরক-অনলে তখনই পুড়িতে হয়।’... আর তারপরই কবি তাঁর অমর বাণী উচ্চারণ করেছেন এই ভাবে : ‘প্রীতি ও প্রেমের পুণ্য বাঁধনে মিলি যবে পরস্পরে/স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদের কুঁড়েঘরে’।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা