শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৬, শনিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৪

সেলাই করা খোলা মুখ

‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
‘কোথায় স্বর্গ, কোথায় নরক...’

আজকাল টিভি চ্যানেলগুলোতে একটা সংবাদ সারাদিন, সারারাত একটু পরপরই প্রচারিত হচ্ছে। এতে না সংবাদ পরিবেশকরা, না দর্শকরা বিরক্তবোধ করেন, না কোনো মহল থেকে কোনো প্রতিবাদ বা সমালোচনা শোনা যায়। গত বেশ কিছুদিন যাবৎ এটা চলে আসছে। সংবাদটি হচ্ছে, ইসরাইল কর্তৃক গাজায় বোমা মেরে রোজ শত শত ফিলিস্তিনি নিধন।

গত এক বছরে প্রায় অর্ধলাখ নিরীহ নিরস্ত্র আবালবৃদ্ধবনিতা ইসরাইলি বিমান আক্রমণে প্রাণ হারিয়েছেন। এঁরা সবাই বেসামরিক নাগরিক। আক্রমণকারীরা যেন বেছে বেছে সাধারণ মানুষকে টার্গেট করছে। এমনকি হাসপাতালগুলোও বাদ যাচ্ছে না।

টিভি চ্যানেলে আমরা একদিকে দেখছি বোমা-আক্রমণের ধ্বংসলীলা, আর তার পাশাপাশি অগণিত লাশের দাফন-কাফনের জন্য জীবিতদের আকুল প্রচেষ্টা। টিভির পর্দায় এ দৃশ্য প্রতিদিনের। যেন পরিচালক এই চিত্রনাট্য পরিবর্তন-পরিমার্জন করতে রাজি নন! তা না হয় হলো। বুঝলাম এটাই গাজাবাসীর বিধিলিপি।

ইহুদিদের হাতে তারা নিশ্চিহ্ন না হওয়া পর্যন্ত বিশ্ববাসীকে প্রতিনিয়ত এই দৃশ্যই দেখে যেতে হবে টিভির পর্দায়। কিন্তু পৃথিবীর মানুষের বিবেক-বুদ্ধি সবই কি লোপ পেয়েছে? তাদের মুখপাত্র জাতিসংঘ এবং কোনো কোনো বিশ্বমোড়ল মাঝে মাঝে এক-আধটা বাণী দিয়েই কি তাদের দায়িত্ব শেষ মনে করেন? মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের (৫ নভেম্বর) শেষ মুহূর্তে একজন প্রধান প্রার্থী (কমলা হ্যারিস) যা হোক তবু এ বিষয়ে ছোট্ট করে হলেও একটু জবান খুলেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, তিনি নির্বাচিত হলে গাজার যুদ্ধ থামাবেন। ভালো কথা। কিন্তু তিনি ও তাঁর বস জো বাইডেন সাহেব তো এতদিন পর্যন্ত যুদ্ধ থামাতে বলেননি তাঁদের সাঙাত নেতানিয়াহুকে।

সবাই জানে নেতানিয়াহু সাহেব কাদের মদদ পেয়ে নেতা হয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র যদি এই মিয়াকে বলে ‘খেল খতম, পয়সা হজম, যাও বাচ্চা সো রহো’, তাহলে এই বাচ্চার আর এক মিনিটও যুদ্ধ চালানোর তাকত থাকবে না। তবে নেতানিয়াহুর এই মুরব্বি এটা বলার আগে দশবার চিন্তা করবেন। কারণ তাঁর দেশের এত বিশালকায় অর্থনীতি যাদের কাঁধের ওপর ভর করে আছে, তারা তো সবাই নেতানিয়াহু মিয়ার সহোদর ভ্রাতা—ইহুদি। তাই বলছিলাম কি, কমলা নির্বাচনে জিতলেই কি যুদ্ধ থামাতে পারতেন? আর তা ছাড়া দুনিয়ার যেখানেই যুদ্ধ-টুদ্ধ হোক সেখানে মার্কিন সমরাস্ত্র, যুদ্ধবিমান ইত্যাদি ছাড়া কি যুদ্ধ হয়? তাই নানা হিসাব-নিকাশের পর আমার ধারণা, কেউ যদি যুদ্ধ বন্ধ করতে চানও তবু তা হবে কাকস্য পরিবেদনা। বাস্তবতা হচ্ছে, দেশে দেশে যুদ্ধবিগ্রহ থেমে গেলে বেচারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে না খেয়ে মরতে হবে।

এদিকে সম্প্রতি গাজা-যুদ্ধের একটা নতুন দিক উন্মোচিত হওয়ার খবর জানা গেল। যে ইহুদিরা হররোজ কয়েক শ মুসলিম নিধনের খবর না শুনে শুতে যায় না, তারা নাকি রাজধানী তেল আবিবে যুদ্ধবিরতির পক্ষে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে। এবং ধীর লয়ে হলেও তাদের এই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ নাকি ক্রমেই বিস্তারলাভ করছে। বিষয়টা কী? ইসরাইলিরা হঠাৎই বেহেড মাংসাশী থেকে একেবারে নিরামিষাশী হয়ে গেল যে বড়? বিষয় আর কিছুই না। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি শহীদ হওয়ার বিপরীতে দু’চারজন ইহুদির লাশও যে পড়ে না এমন নয়। তা ছাড়া গাজার কারাগারে কিছুসংখ্যক ইসরাইলি বন্দী আছে, যাদের মুক্তির জন্য মাঝে মাঝেই তেল আবিবের পথে-ঘাটে মিটিং-মিছিল হয়। নেতানিয়াহু সাহেবের সরকারের জন্য এটা একটা বিষফোঁড়া। আন্দোলনকারীরা সারাক্ষণ কানের কাছে ঘ্যানঘ্যান করছে : চাই না এমন যুদ্ধ। বন্ধ করো যুদ্ধ, ফেরত আনো আমাদের সন্তানদের। এই ইস্যুতে নেতানিয়াহুর নেতাগিরি নাকি বড় রকমের হুমকির মুখে।

ফিলিস্তিন তথা সমগ্র আরববিশ্বের জন্য ইসরাইলের বিরুদ্ধে এটা একটা দারুণ প্লাস পয়েন্ট। এটাকে কাজে লাগিয়ে তারা তাদের এই জাতশত্রুকে একেবারে কুপোকাত করতে না পারলেও তার জাতীয় ঐক্যের মাজা ভেঙে দিতে পারে। আর ঐক্য নাই তো যত বড় হিরোও হও না কেন, আসলে তুমি একটা জিরো। অবশ্য আরবদের ঐক্যের ব্যাপারে সবক দেওয়ার কিছু নেই। অর্থনৈতিকভাবে এত শক্তিশালী আরবদের এই একটি বিষয়ে দারুণ কমতি থাকার কারণে বর্তমান বিশ্বের মোড়লরা তাদের অপাঙক্তেয় মনে করে। আরবরা যদি একটিবার ঐক্যবদ্ধভাবে এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াত, তাহলে ইসরাইলের সাধ্য ছিল না গাজাতে এই নরমেধযজ্ঞ চালিয়ে যায়। কিন্তু তা তো হবে না। ইসরাইলিরা ঠিকই জানে, ন’মণ তেলও হবে না, রাধাও নাচবে না।

আর বিশ্ববিবেক? ওটা তো মনে হয় গাজার ব্যাপারে নাকে তেল দিয়ে ঘুমাচ্ছে। আশ্চর্য, প্রতিনিয়ত যে শত শত শিশু, জরাক্রান্ত বৃদ্ধবৃদ্ধা, অসহায় নারীপুরুষ মারা যাচ্ছে, তাতে এই কুম্ভকর্ণের মোটেই নিদ্রাভঙ্গ হচ্ছে না। যেন গাজার এই নিরীহ নিষ্পাপ আদমসন্তানগুলোর জন্য কারো কোনো দায়দায়িত্ব নেই। এটা যদি গাজা না হয়ে ইউরোপ-আমেরিকার কোনো শহর-বন্দর-গ্রাম হতো, তাহলে কল্পনা করুন বিশ্বব্যাপী কী রকম প্রতিবাদের ঝড় উঠত, মারমার কাটকাট করে ছুটে আসত ছোট-বড় সবাই। আর বড় মিয়ারা চোখমুখ বুজে থাকলে আমাদের মতো গরিব-নাচাররা আগ বাড়িয়ে কিছু বলার বা করার প্রশ্নই আসে না। সেই ইংরেজি প্রবাদবাক্যটা এসব ব্যাপারে সবাই মেনে চলে : ‘ফুলস্ রাশ ইন হোয়্যার অ্যাঞ্জেলস্ ফিয়ার টু ট্রেড’ (‘দেবদূতেরা যেখানে পা বাড়াতে সাহস পায় না, সেখানে বোকারাই দ্রুত ছুটে যায়’।)

কেন জানি আজকাল আমার মনে হয় মানুষের মন থেকে প্রেম-প্রীতি-ভালোবাসার মতো সুকুমার বৃত্তিগুলো ধীরে ধীরে লোপ পাচ্ছে। তা না হলে যে মানুষটি গণজমায়েতে বা মিছিলে গুলি মেরে মানুষ হত্যা করে দিব্যি নির্বিকার থাকতে পারে, রাতে বাড়ি ফিরে নাওয়া-খাওয়া সেরে আয়েশ করে সোফায় হেলান দিয়ে বসে প্রিয় টিভি সিরিয়াল দেখতে পারে বৌ-বাচ্চা নিয়ে, কোলে বসা শিশুটিকে আদরে আদরে ভাসিয়ে দিতে পারে, সে কীভাবে এ রকম ভাবলেশহীন থাকতে পারে? যেন একটু আগে সে গুলি মেরে আরেক মা-বাবার স্বপ্নের ধনকে মায়ের কোল থেকে ছিনিয়ে নেয়নি—যেন ওটা ছিল ডেঙ্গু রোগের জীবাণুবাহক একটি মশা। যেন ওটাকে ধ্বংস করে বিরাট এক পুণ্যের কাজ করেছে সে। আর তার নিয়ন্ত্রক হাজার হাজার অপকর্মের বোঝা মাথায় নিয়ে, ১৭ কোটি মানুষকে ‘শোকসাগরে ভাসিয়ে’, হেলিকপ্টারে চড়ে ‘বাই বাই টা টা’ জানিয়ে পগারপার হয়ে গেলেন। একবারও এই ‘মূঢ় ম্লান মূক মুখের’ মানুষগুলোর কথা ভেবে দেখলেন না। এমনকি তাঁর অগণিত হুকুমবরদারের কথাও না।

একবিংশ শতাব্দীর সিকি ভাগ পার করে এসে আমরা, এই গ্রহের মানুষেরা, কোথায় হিংসা-বিদ্বেষ ভুলে পরস্পর পরস্পরকে কাছে টেনে নেব ভালোবাসার বন্ধনে তা না, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ যে ‘হিংসায় উন্মত্ত পৃথ্বী’, এবং তার ‘নিত্য নিঠুর দ্বন্দ্ব’ থেকে মুক্তির জন্য আকুল প্রার্থনা করে গেছেন (‘শান্ত হে, মুক্ত হে, হে অনন্ত পুণ্য,/করুণাঘন, ধরণীতল কর কলঙ্কশূন্য’) তাই আমাদের ললাটলিখন হয়ে রইল। আর কবিগুরুর সমসাময়িক আমাদের লালমনিরহাটের কবি শেখ ফজলুল করিম বলে গেছেন : ‘কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক কে বলে তা বহুদূর/মানুষের মাঝে স্বর্গ-নরক মানুষেই সুরাসুর। রিপুর তাড়নে যখনি মোদের বিবেক পায় গো লয়/আত্মগ্লানির নরক-অনলে তখনই পুড়িতে হয়।’... আর তারপরই কবি তাঁর অমর বাণী উচ্চারণ করেছেন এই ভাবে : ‘প্রীতি ও প্রেমের পুণ্য বাঁধনে মিলি যবে পরস্পরে/স্বর্গ আসিয়া দাঁড়ায় তখন আমাদের কুঁড়েঘরে’।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা