শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০২, বুধবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৪

পাচার হওয়া অর্থের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রয়োজন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
পাচার হওয়া অর্থের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রয়োজন

বিদেশে অর্থপাচার নিয়ে আমাদের দেশে আলোচনা দীর্ঘদিনের। দুই দশকের বেশি সময় ধরে শুনে আসছি যে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে গেছে। যখন যে দল ক্ষমতায় থেকেছে, তাদের বিরুদ্ধেই বিশাল অঙ্কের অর্থ পাচারের অভিযোগ তোলা হয়েছে। বিগত সরকারের আমলে এই অভিযোগ অনেক বেশি। এর কারণও আছে। বিগত সরকার দেড় যুগের বেশি সময় ক্ষমতায় ছিল, ফলে তাদের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগ অনেক বেশি ও লম্বা হবে, এটাই স্বাভাবিক। তা ছাড়া বিগত সরকারের দীর্ঘ শাসনামলে ব্যাংকিং খাতে ব্যাপক অনিয়ম হয়েছে। বিশেষ করে বিশাল বিশাল অঙ্কের ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে।

নামে-বেনামে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে সম্পূর্ণ নিয়মবহির্ভূতভাবে বিশাল অঙ্কের ঋণ নেওয়া হয়েছে। ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারির অর্থই বিদেশে পাচার হয়েছে মর্মে অভিযোগ রয়েছে। সবচেয়ে হতাশার বিষয় হচ্ছে, আগের সরকারের সময় অর্থ পাচার হওয়া নিয়ে গুরুতর অভিযোগ ওঠা এবং ব্যাপক আলোচনা হওয়া সত্ত্বেও এই অপরাধ বন্ধ করতে সেই সরকারকে তেমন কোনো পদক্ষেপ নিতে আমরা দেখিনি। আবার বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে অনেক আলোচনা করলেও সেই অর্থ ফিরিয়ে আনতে হলে যে ধরনের কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হয় সেটিও আমরা লক্ষ করছি না।

বিষয়টি আলোচনা, দুদক ও এফআইইউর (ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট) মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে। বড়জোর গভর্নর কিছু কঠোর কথা বলেছেন, কিছু নির্দেশনা দিয়েছেন এবং বিভিন্ন দেশে পত্র প্রেরণের ঘোষণা দিয়েছেন। এসব পদক্ষেপের মাধ্যমে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে কি না, তা নিয়ে আশাবাদী হওয়া বেশ কঠিন। কেননা পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে যে ধরনের পদক্ষেপ নিতে হয়, তা এখনো শুরুই হয়নি। তা ছাড়া বাস্তবতা হচ্ছে, পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনার কাজটা আসলে দুঃসাধ্য। তা না হলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো মহা ক্ষমতাধর দেশ তাদের দেশ থেকে অন্যত্র সরিয়ে রাখা শত শত বিলিয়ন ডলার অনেক আগেই ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হতো।

পাচার হওয়া অর্থের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য প্রয়োজনবিদেশে অর্থ পাচার নিয়ে যত আলোচনা হয়েছে, সে তুলনায় সঠিক তথ্য আমরা পাইনি। অর্থ অবশ্যই পাচার হয়েছে এবং এ ব্যাপারে কারো কোনো দ্বিমত পোষণের অবকাশ নেই। কিন্তু যে তথ্যটা জনসমক্ষে আসেনি তা হচ্ছে, কোন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান কী পরিমাণ অর্থ কোন বছর কোন দেশে কিভাবে অর্থাৎ ব্যাংক না হুন্ডির মাধ্যেম পাচার করেছে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ঢালাও অভিযোগ আনা হয়েছে যে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। এসব বক্তব্য যে শুধু রাজনৈতিক মহল থেকে এসেছে তেমন নয়, অনেক পেশাদার সংস্থা থেকেও একই রকম অভিযোগ উত্থাপন করা হয়েছে। বিশেষ করে সিপিডি (সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ) ও টিআইবি (ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ) একইভাবে বলে আসছে যে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। এ রকম ঢালাও বক্তব্য দিয়ে দেশ থেকে অর্থ পাচারের গুরুতর অভিযোগকে হালকা করে ফেলা হয়।

রাজনৈতিক বক্তব্য এ রকম হতেই পারে। কেননা রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়া হয় প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার জন্য এবং জনগণকে নিজেদের পক্ষে টানার উদ্দেশ্যে। ফলে সেই বক্তব্য যে সব সময় তথ্যনির্ভর হয়, তেমন নয়। কিন্তু পেশাদার সংস্থা থেকে যখন অর্থপাচারের মতো অভিযোগ আনা হবে, তখন সেটা অবশ্যই তথ্যনির্ভর হতে হবে। তাদের কাছে সঠিক তথ্য থাকতে হবে যে কোন বছর কোন কোন ব্যক্তি কত টাকা কিভাবে কোন চ্যানেলে অর্থাৎ ব্যাংক না হুন্ডির মাধ্যমে কোন দেশে পাচার করেছে। সেই তথ্য টিআইবি ও সিপিডির কাছে তাদের অভিযোগের ভিত্তি হিসেবে থাকা বাঞ্ছনীয়। শুধু তা-ই নয়, তাদের কাছে এই তথ্যও থাকতে হবে যে পাচার হওয়া অর্থ কোথায় কিভাবে আছে, অর্থাৎ বিশ্বের কোন ব্যাংকে গচ্ছিত আছে বা কিভাবে বিনিয়োগ করে রাখা হয়েছে। এসব তথ্য নিয়ে যখন পেশাদার প্রতিষ্ঠান অভিযোগ করবে, তখন সেসব অভিযোগ একদিকে যেমন বিশ্বাসযোগ্যতা পাবে, অন্যদিকে তেমনি এই অভিযোগের ভিত্তিতে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনাও সম্ভব হবে।

একজন পেশাদার ব্যক্তি বা সংস্থা কিভাবে অর্থপাচারের মতো অভিযোগ নিয়ে কথা বলতে পারে তা জানতে হলে আমাদের গ্যাব্রিয়াল জাকম্যানের লেখা ‘দ্য হিডেন ওয়েলথ অব নেশনস’ বইটি পড়া উচিত। সেই বইয়ে লেখক স্পষ্টভাবে এবং তথ্যসূত্র উল্লেখ করে দেখিয়েছেন যে আমেরিকাসহ উন্নত বিশ্বের কোন কোন দেশ থেকে কারা কী পরিমাণ অবৈধ অর্থ অন্যত্র গোপন আস্তানায় সরিয়ে রেখেছে। বিষয়টি নিশ্চিত এবং পরিষ্কার। শুধু এ বইয়ের কথা বলি কেন, ক্যারিবীয় দ্বীপ দেশের কথা কমবেশি সবারই জানা।

ক্যারিবীয় দ্বীপ দেশ হচ্ছে অবৈধ এবং পাচার হওয়া অর্থ জমা রাখার সবচেয়ে নিরাপদ স্থান। সেসব দ্বীপ দেশে অসংখ্য শেল কম্পানি গড়ে উঠেছে, যেখানে শুধু অবৈধ অর্থ জমাই রাখা হয় না, সেখান থেকে অবৈধ অর্থ বৈধ করারও সুব্যবস্থা আছে। উল্লেখ্য, শেল কম্পানি হচ্ছে এমন এক ধরনের প্রতিষ্ঠান, যা কাগজে-কলমে থাকলেও এর অবস্থান খুঁজে পাওয়া কষ্টকর এবং এর পেছনে কারা আছে তা-ও জানার উপায় নেই। বেশির ভাাগ ক্ষেত্রে পশ্চিমা বিশ্বের ধনাঢ্য ব্যবসায়ীরাই এসব শেল কম্পানির মালিক এবং তারাই এই প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে থাকেন। এখন অনেকেই ভাবতে পারেন যে এ রকম সুনির্দিষ্ট তথ্য জানা সত্ত্বেও আমেরিকা বা অন্যান্য উন্নত দেশ কেন সেই অর্থ ফিরিয়ে আনতে পারছে না? উত্তর একটাই, তা হচ্ছে আইনের সীমাবদ্ধতা এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে সদিচ্ছার অভাব।

কিছুদিন আগে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ফিন্যানশিয়াল টাইমস পত্রিকার সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে উল্লেখ করেছেন যে বিগত সরকার বাংলাদেশ থেকে ১৭ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে। এ প্রসঙ্গে গভর্নর এটাও বলেছেন যে কিভাবে এই অর্থ পাচার করা হয়েছে। তার বক্তব্য অনুযায়ী, ব্যাংক অধিগ্রহণের সময় নতুন অংশীদারদের ঋণ এবং আমদানি খরচ বেশি দেখিয়ে বাংলাদেশ থেকে ১৬.৭ বিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে। এই প্রথম বিদেশে অর্থ পাচার নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নর সুনির্দিষ্ট কিছু তথ্য দিলেন, যা এই মুহূর্তে খুব বেশি প্রয়োজন। অবশ্য এই অর্থ দেশের কোন কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান বিশ্বের কোন কোন দেশে পাচার করে কোন কোন ব্যাংকে জমা রেখেছেন, সেই তথ্য তিনি উল্লেখ করেননি। আমাদের বিশ্বাস, এই তথ্য তার কাছে নিশ্চয়ই আছে। এখন সেই তথ্যের সূত্র ধরে কিছু কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারলেই দেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে আমাদের দৃঢ় বিশ্বাস।

গভর্নরের সুনির্দিষ্ট বক্তব্যের কয়েক দিন পরই টিআইবির প্রধান এক সংবাদ সম্মেলনে স্পষ্ট করে বলেছেন যে বিগত সরকার বছরে ১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে। অর্থাৎ আমরা যদি বিগত ১০ বছরের শাসনামল বিবেচনায় নিই, তাহলেও দেখা যাবে যে এই সময়ে দেশ থেকে ১৫০ বিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে। বছরে যদি রপ্তানির পরিমাণ ৫০ বিলিয়ন ডলার হয়, তাহলেও মোট রপ্তানির এক-তৃতীয়াংশ টিআইবির ভাষ্য অনুযায়ী বিদেশে পাচার হয়েছে। পরিমাণটি বিশাল। বাংলাদেশের রপ্তানির বেশির ভাগ তৈরি পোশাক, যা আমদানি করে বিশ্বের খ্যাতনামা সব প্রতিষ্ঠান, যাদের আছে নিজস্ব কঠোর কমপ্লায়েন্স পদ্ধতি। এমনকি তৈরি পোশাক আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের কমপ্লায়েন্স সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়; এবং এর মান ও কঠোরতা আমাদের দেশের ব্যাংকগুলোর চেয়ে অনেক উন্নত। এসব কমপ্লায়েন্স ভেদ করে রপ্তানির মাধ্যমে বিদেশে অর্থ পাচার করার কাজটি শুধু কঠিনই নয়, বলা চলে প্রায় অসম্ভব। কেননা এই ধরনের কাজে সহযোগিতার প্রমাণ পেলে বিশাল অঙ্কের জরিমানা গুনতে হবে আমেরিকার নিয়ন্ত্রক সংস্থাকে। কিছুদিন আগে এ রকম কাজের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে থাইল্যান্ডের এক প্রতিষ্ঠানকে প্রায় ২০ মিলিয়ন ডলার জরিমানা গুনতে হয়েছে। এসব কারণে বিভিন্ন মহল থেকে যেভাবে অর্থপাচারের অভিযোগ করা হয়, তার হিসাব মেলানো কষ্টকর হয়ে দাঁড়ায়।

যা হোক, টিআইবির প্রধান যেহেতু প্রকাশ্যে বছরে ১৫ বিলিয়ন ডলার, অর্থাৎ ১০ বছরে ১৫০ বিলিয়ন ডলার দেশ থেকে পাচারের অভিযোগ করেছেন, তাই তাদের কাছে এই অর্থ পাচারের সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ নিশ্চয়ই আছে। কেননা টিআইবির মতো প্রতিষ্ঠান, যারা দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার, তারা নিশ্চয়ই আন্দাজে কথা বলবে না। তাই তাদের প্রধান কাজ হবে এই ১৫০ বিলিয়ন ডলার পাচারের তথ্য-প্রমাণ অর্থ উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া। এর ফলে তাদের কাজটা অনেক সহজ হবে এবং বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ খুব দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ নিয়ে কাজ করার ফলে বিশ্বের অনেক দেশ তাদের পাচার হওয়া অর্থ নিজ দেশে ফিরিয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে এবং এ রকম দৃষ্টান্ত যে একেবারে নেই, তেমন নয়। সুনির্দিষ্ট তথ্য-প্রমাণ উপস্থাপনের মাধ্যমে সঠিকভাবে এগোতে না পারলে পাচার হওয়া অর্থ তো ফেরত আনা সম্ভব হবেই না, উল্টো দেশ আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ভাবমূর্তির সংকটে পড়তে পারে। আর এ কারণেই দেশ থেকে বিশাল অঙ্কের অর্থ পাচারের যে অভিযোগ তা সুনির্দিষ্ট ও তথ্য-প্রমাণভিত্তিক হওয়া প্রয়োজন।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিষ্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা