শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪

খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়

নিরঞ্জন রায়।
অনলাইন ভার্সন
খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়

সম্প্রতি স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী মার্চ মাসের মধ্যে সব ধরনের ঋণের শ্রেণীকরণ নীতিমালা আরো কঠোর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ঋণ শ্রেণীকরণের নতুন নীতিমালায় কী ধরনের কঠোর শর্ত অনুসরণ করা হয়েছে, তা বিস্তারিতভাবে সংবাদমাধ্যমে আসেনি। তবে যতটুকু জানা গেছে তাতে নতুন নীতিমালা অনুযায়ী এখন থেকে যেকোনো ধরনের ঋণ পরিশোধের নির্ধারিত তারিখের পর থেকে পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে পরিশোধ করতে না পারলে ব্যাংক যেকোনো ধরনের ঋণখেলাপি হিসেবে গণ্য করবে। বর্তমান নীতিমালা অনুযায়ী এই সময় ছয় মাস।

নতুন নীতিমালা কার্যকর হলে দেশে মোট খেলাপি ঋণ দুই লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা থেকে বৃদ্ধি পেয়ে পাঁচ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। খুবই স্বাভাবিক। কেননা ঋণ পরিশোধের ছয় মাস গ্রেস পিরিয়ডের মধ্যে যেখানে ঋণগ্রহীতারা ঋণ পরিশোধ করতে পারছে না, সেখানে তিন মাসের মধ্যে সেই ঋণ কিভাবে পরিশোধ করবে? খেলাপি ঋণ কঠোর করার সময় এখন নয়খেলাপি ঋণ বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের জন্য একটি বড় সমস্যা। এমনকি অনেকের মতে এটিই বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতের প্রধান এবং একমাত্র সমস্যা।

খেলাপি ঋণ একটি মারাত্মক সমস্যা, কিন্তু অবশ্যই প্রধান বা একমাত্র সমস্যা নয়। বরং ব্যাংকিং খাতে বিরাজমান আরো অনেক বড় বড় সমস্যার অনিবার্য পরিণতি হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত খেলাপি ঋণ। খেলাপি ঋণের বৈশিষ্ট্যই এমন। এটিকে সঠিকভাবে ম্যানেজ করতে না পারলে এই সমস্যা ক্রমাগত বৃদ্ধি পেতে থাকে।

আবার এই সমস্যা জোড়াতালি দিয়ে বা ধামাচাপা দিয়ে রাখারও কোনো সুযোগ নেই। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে আমাদের দেশে হয় জোড়াতালি বা ধামাচাপা দিয়ে এই সমস্যা আড়াল করার চেষ্টা হয়েছে। ফলে যা হওয়ার তা-ই হয়েছে। ব্যাংকিং খাতের খেলাপি ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে। প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী বর্তমানে দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১৭ শতাংশ।

আইএমএফের (আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল) শর্ত অনুযায়ী এই খেলাপি ঋণ নির্ধারণের নীতিমালা কঠোর করা হচ্ছে মর্মে উল্লেখ করা হয়েছে। কেন আইএমএফ এ ধরনের খেলাপি ঋণ নির্ণয়ের শর্তারোপ করছে, তা বোধগম্য নয়। কেননা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে, বিশেষ করে উন্নত বিশ্বের ব্যাংকগুলো যেভাবে খেলাপি ঋণ ম্যানেজ করে, সে সুপারিশ আইএমএফ করছে বলে মনে হয় না। উন্নত বিশ্বে ঋণ পরিশোধের জন্য নির্ধারিত তারিখ অতিবাহিত হওয়ার পর তিন বা ছয় মাসের কোনো গ্রেস পিরিয়ডের সুযোগ নেই। যে মুহূর্তে একটি ঋণ খারাপের দিকে যাওয়ার উপক্রম হয়, ঠিক সেই মুহূর্তে ঋণটিকে তিন মাসের জন্য বিশেষ তত্ত্বাবধানে নিয়ে নেওয়া হয়। এটি ঋণের মেয়াদ শেষে বা মেয়াদকালে যেকোনো মুহূর্তে হতে পারে। এই তিন মাস বিশেষ তত্ত্বাবধানে রেখে যদি ঋণটি ভালোর দিকে নেওয়া সম্ভব হয়, তাহলে সেটি ভালো ঋণ হিসেবে চলতে থাকে। আর যদি সেই ঋণ ভালো হওয়ার সুযোগ না থাকে, তাহলে সেটিকে সম্পূর্ণরূপে অবলোপন করা হয়। আইএমএফ নিশ্চয়ই বাংলাদেশের জন্য এ রকম খেলাপি ঋণ ব্যবস্থাপনার সুপারিশ করেনি।

উন্নত দেশের ব্যাংকিং খাতের এমন মানসম্পন্ন খেলাপি ঋণ নীতির প্রয়োগ যে সব সময় সমানভাবে হয় তেমন নয়। যখন অবস্থা বেশি খারাপ হয়, তখন অনেক ব্যতিক্রমী সিদ্ধান্তই নিতে দেখা যায়। সাম্প্রতিক কালের একটি দৃষ্টান্ত উল্লেখ করলে অনেকে বিষয়টা সম্পর্কে ধারণা পেতে পারেন। বিগত কয়েক বছর উন্নত বিশ্বের দেশগুলো সুদের হার মাত্রাতিরিক্ত বাড়িয়ে দিয়েছিল। এই উচ্চ সুদের হারের কারণে ঋণগ্রহীতাদের ঋণ পরিশোধের কিস্তির পরিমাণ এমনভাবে বেড়ে গিয়েছিল, যা পরিশোধের ক্ষমতা অধিকাংশ ঋণগ্রহীতার ছিল না। তখন যদি ঋণগ্রহীতাদের নতুন কিস্তি অনুযায়ী ঋণ পরিশোধের জন্য চাপ দেওয়া হতো, তাহলে তারা সেই কিস্তি পরিশোধ করতে পারত না। ফলে গণহারে সবাই ঋণখেলাপি হতো এবং সমগ্র ব্যাংক, তথা আর্থিক খাত মহাসংকটে পড়ে যেত। পক্ষান্তরে আগের কিস্তি অনুযায়ী ঋণ পরিশোধ করার সুযোগ অব্যাহত রাখলে ঋণগ্রহীতার আসল ঋণ তো দূরের কথা, বর্ধিত সুদের পরিমাণও শোধ হয় না, যা মানসম্পন্ন ঋণ পরিশোধ বা ডেট সার্ভিসিং পন্থার পরিপন্থী।

সাধারণত ঋণের কিস্তির একটি অংশ থাকে আসল পরিশোধের জন্য এবং বাকিটা ঋণের ওপর অর্জিত সুদ পরিশোধের জন্য। এ রকম অবস্থায় নিয়মবহির্ভূত হওয়া সত্ত্বেও ব্যাংকগুলো তাদের গ্রাহকদের আগের কিস্তি অনুযায়ী ঋণ পরিশোধের সুযোগ অব্যাহত রাখে এক শর্তে যে কিস্তির পরিমাণ দিয়ে যদি ঋণের ওপর অর্জিত সুদ পুরোটা পরিশোধ না হয়, তখন অবশিষ্ট সুদ আসলের সঙ্গে যোগ করা হবে ভবিষ্যতে পরিশোধের জন্য। অর্থাৎ প্রত্যেক কিস্তি পরিশোধের সঙ্গে সঙ্গে ঋণের পরিমাণ কমার পরিবর্তে বৃদ্ধি পেতে থাকবে। অথচ মানসম্পন্ন ঋণ পরিশোধের নিয়ম অনুযায়ী প্রত্যেক কিস্তি পরিশোধের সঙ্গে সঙ্গে কিছু পরিমাণ হলেও ঋণের পরিমাণ কমতে থাকে।

বিষয়টি অনেকের কাছেই জটিল মনে হতে পারে বিধায় একটি কাল্পনিক উদাহরণের মাধ্যমে পরিষ্কার করা যেতে পারে। ধরা যাক, সুদের হার যখন ২.৫০ শতাংশ ছিল, তখন কানাডার একজন ঋণগ্রহীতা ব্যাংক থেকে তিন লাখ ডলার ঋণ নিয়েছেন, যার মাসিক কিস্তি এক হাজার ৬০০ ডলার। এই কিস্তির মধ্যে আসলের পরিমাণ ৫০০ ডলার আর সুদের পরিমাণ এক হাজার ১০০ ডলার। এভাবে পাঁচ বছর ঋণের কিস্তি পরিশোধের পর সেই ঋণগ্রহীতার ঋণের পরিমাণ তিন লাখ থেকে নেমে দুই লাখ ৭৫ হাজার ডলার হবে। এখন সুদের হার বৃদ্ধি পেয়ে ৭ শতাংশ হয়ে যাওয়ায় সেই ঋণের ওপর মাসিক সুদের পরিমাণ দাঁড়াবে দুই হাজার ২০০ ডলার। সেই ঋণগ্রহীতা যদি তার আগের কিস্তির পরিমাণ এক হাজার ৬০০ ডলার করে পরিশোধ অব্যাহত রাখে, তাহলে প্রতি মাসে অপরিশোধিত সুদের পরিমাণ হবে ৬০০ ডলার, যা আসল ঋণের সঙ্গে প্রতি মাসে যোগ হওয়ার কারণে ঋণগ্রহীতার ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে থাকবে। এভাবে চার বছর পর সেই ঋণগ্রহীতার মোট ব্যাংকঋণের পরিমাণ দাঁড়াবে তিন লাখ তিন হাজার ৮০০ ডলার, যা একসময় পরিশোধের মাধ্যমে হ্রাস পেয়ে দুই লাখ ৭৫ হাজার ডলারে নেমে এসেছিল। 

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আইএমএফ কি আমেরিকা, কানাডার কেন্দ্রীয় ব্যাংককে এ রকম অব্যবস্থার ব্যাপারে কিছু বলেছে। আমার জানা মতে, না। এই বিষয়টি সম্পর্কে সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, অনেক ব্যাংকারও সেভাবে জানে না। এমনকি যারা আমাদের দেশে খেলাপি ঋণ নিয়ে কাজ করেন, তারাও বিষয়টি সেভাবে জানেন কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। আইএমএফ সুপারিশ করলেও সেটি সব সময় সঠিক নাও হতে পারে। আইএমএফ, এডিবি (এশিয়ান ডেভেলপমেণ্ট ব্যাংক), বিশ্বব্যাংক বা অন্যান্য দাতাসংস্থার পরামর্শ নিলেই যে খেলাপি ঋণ সমস্যার সমাধান হবে, তেমন ভাবার কোনো কারণ নেই। আর এটা যে হয় না, তার দৃষ্টান্ত তো আমাদের কাছেই আছে। গত শতাব্দীর আশির দশকে ফিন্যানশিয়াল সেক্টর রিফর্ম কর্মসূচির অধীনে সিএল (ক্লাসিফিকেশন অব লোনস) গৃহীত হয়েছিল। ফল কী হয়েছে তা আজ সবারই জানা। আজকে বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে যে মাত্রাতিরিক্ত খেলাপি ঋণ এবং অধিকাংশ ব্যাংকে প্রভিশন ঘাটতি, তার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম একটি কারণ হচ্ছে এই সিএল।

এখন ব্যবসায়ীদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে নিতে সহযোগিতা করা প্রয়োজন। এই মুহূর্তে ব্যবসা এবং বিনিয়োগে গতি আনার কোনো বিকল্প নেই। প্রথমেই অতি পুরনো সব খেলাপি ঋণ, যা আদায় হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই, সেসব ঋণ এবং রাজনৈতিক বিবেচনায় অবৈধভাবে গৃহীত ঋণ, আপাতত অন্যত্র সরিয়ে রেখে এসব ঋণ আদায়ে বিশেষ পদক্ষেপ নিতে হবে। পক্ষান্তরে যেসব ব্যবসায়ী এখনো ব্যবসায়ে আছেন, কিন্তু নিয়মিত ঋণ পরিশোধ করতে পারছেন না, তাদের সঙ্গে ব্যাংক আলোচনা করে তাদের সামর্থ্য অনুযায়ী প্রয়োজনে উপযুক্ত সময় দিয়ে ঋণ পরিশোধের ব্যবস্থা করে দিতে হবে। একজন ঋণগ্রহীতার যদি ব্যাংকে ঋণের পরিমাণ হয় পাঁচ কোটি টাকা এবং সেই ঋণগ্রহীতাকে যদি ছয় মাস বা এক বছর সময়ের মধ্যে পরিশোধ করতে বলা হয়, তাহলে সেই ব্যবসায়ী যে এই ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন, তেমন সম্ভাবনা একেবারেই ক্ষীণ। পক্ষান্তরে এই ঋণের ওপর অর্জিত সুদসহ যদি সামান্য কিছু আসল প্রতি মাসে পরিশোধ করার সুযোগ দেওয়া হয়, তাহলে অনেকেই সেই ঋণ পরিশোধ করতে পারবেন বলেই আমার বিশ্বাস।

খেলাপি ঋণ নিয়ে এসব বলার উদ্দেশ্য এই নয় যে আমি খেলাপি ঋণের পক্ষে সাফাই গাইছি। এ কথা অস্বীকার করার উপায় নেই যে খেলাপি ঋণ আমাদের দেশের ব্যাংকিং খাতে একটি বড় সমস্যা। এই সমস্যা সমাধানের কোনো বিকল্প নেই। কিন্তু সেটি করতে হবে আমাদের দেশের অর্থনীতি, ব্যাংকিং এবং আর্থ-সামাজিক অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে। ভিন্ন দেশের পরামর্শে নয়। সবচেয়ে বড় কথা এই সমস্যা সমাধানের জন্য একটা উপযুক্ত সময় বেছে নিতে হবে। দেশ যখন চ্যালেঞ্জের মধ্য দিয়ে যায়, দেশের ব্যাংকিং খাত যখন সংকটে থাকে এবং ব্যবসায়ী সম্প্রদায় যখন উদ্বেগ-উত্কণ্ঠার মধ্যে থাকে তখন খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য কঠোর হলে অবস্থা আরো খারাপ হতে পারে। খেলাপি ঋণ নীতিমালা যত কঠিন হবে, তত বেশি খেলাপি ঋণ বাড়তে থাকবে। পরিণতিতে ব্যবসায়ীরা ঋণ পরিশোধ করতে পারবে না। এমনকি নতুন বিনিয়োগের সুযোগও থাকবে না, যার প্রভাব পড়বে দেশের সাধারণ মানুষের ওপর এবং সার্বিকভাবে অর্থনীতির উপর। মূল কথা হচ্ছে খেলাপি ঋণ আদায়ে কঠোর হতেই হবে, কিন্তু সেই কঠোর হওয়ার উপযুক্ত সময় এখন নয়।

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৪ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা