শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১০:৪৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

কোনোভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারছে না ব্যবসায়ীরা

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
কোনোভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারছে না ব্যবসায়ীরা

বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সংকট যেন কাটতেই চাইছে না। সেই যে করোনা মহামারির কারণে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা একটি চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে গেল, সেখান থেকে কোনোভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারছে না। একটি সমস্যা মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই আরেকটি সমস্যা এসে হাজির হয়। প্রথমে শুরু হলো করোনা মহামারি, যার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী ব্যবসা-বাণিজ্য মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হলো।

করোনার ক্ষতি কোনোমতে সামলে নিয়ে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ঘুরে দাঁড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যা নতুন সংকটের সৃষ্টি করল ব্যবসায়ীদের জন্য। বিশেষ করে এই যুদ্ধের কারণে দীর্ঘমেয়াদি ডলার সংকট সৃষ্টি হয়। এর ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ একধাক্কায় ৫০ বিলিয়নের কাছাকাছি থেকে ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে। ডলারের বিনিময় মূল্য ৮০ থেকে একলাফে ১২০ টাকার ওপরে চলে যায়।

এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের ওপর। এত সমস্যার মধ্যেও সব কিছু সামলে ব্যাবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার মধ্যেই ঘটে গেল রাজনৈতিক পটপরিবর্তন, যার প্রভাবে ব্যবসায়ীরা ভালোভাবেই সমস্যায় পড়েছেন। অর্থনীতির স্বার্থেই ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা প্রয়োজন  আমাদের দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন নতুন কিছু নয়। এর আগে বেশ কয়েকবার রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু ব্যাবসায়িক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থেকেছে।

হাতে গোনা দু-একজন বাদ দিলে দল-মত-নির্বিশেষে সব ব্যবসায়ী তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পেরেছেন। এবারই ঘটেছে ব্যতিক্রম। রাজনৈতিক আক্রমণ, অনেক ব্যবসায়ীর দেশত্যাগ, অনেকের কারাবরণ- এসব নানা প্রতিবন্ধকতা তো আছেই। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে কিছু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের তৎপরতা এবং অনেক ব্যবসায়ীর ব্যাংক হিসাব জব্দ বা ফ্রিজ করার মতো ঘটনা। এ কথা ঠিক যে এসব পদক্ষেপ নিশ্চয়ই সব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে সংঘটিত হচ্ছে না, বরং খুব কমসংখ্যক ব্যবসায়ীই হয়তো এ রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। কিন্তু এসব ঘটনার কারণে ব্যবসার পরিবেশটাই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে গেছে। এক ধরনের অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

এ রকম অনিশ্চয়তা নিয়ে স্বাভাবিকভাবে ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করা যায় না। ব্যবসা হচ্ছে চলমান ক্রমবর্ধমান একটি প্রক্রিয়া, যেখানে ক্রমাগত বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে হয়। একজন ব্যবসায়ী যা লাভ করেন, তার কমই নিজেরা ভোগ করেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লাভের অংশ পুনর্বিনিয়োগ করে থাকেন। এমনকি লাভ না হলেও ঋণ করে নতুন নতুন বিনিয়োগ করেন, যদি সে রকম ব্যাবসায়িক সুযোগ থাকে। একজন সামান্য চায়ের দোকানদারও নিজের ব্যবসায় সফল হওয়া মাত্র একটি রেস্টুরেন্ট দেওয়ার কথা চিন্তা করেন। আজ পর্যন্ত এমন ব্যবসায়ী খুঁজে পাওয়া যাবে না, যিনি বলেছেন যে যথেষ্ট হয়েছে, এখন বিনিয়োগে ক্ষান্ত দিতে হবে। ব্যবসায়ীদের কাছে সর্বোচ্চ সীমা বলে কিছু নেই। উন্মুক্ত আকাশ হচ্ছে তাদের সীমা। 

ব্যবসায়িক বিনিয়োগ হচ্ছে কিছুটা নেশার মতো। একবার ব্যবসা শুরু করলে একের পর এক ব্যবসা বাড়াতেই থাকেন এবং নতুন নতুন বিনিয়োগ হতেই থাকে। হ্যাঁ, এ কথা ঠিক যে কিছু খারাপ ব্যবসায়ী আছেন, যারা ব্যবসার নাম করে অর্থ সংগ্রহ করে আত্মসাৎ করেন। কিন্তু তাদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। তারা প্রকৃত ব্যবসায়ী না। প্রকৃত ব্যবসায়ীরা কখনোই এ রকম করেন না এবং তাদের সংখ্যাই সমাজে বেশি। এই প্রকৃত ব্যবসায়ীরাই অর্থনীতির চালিকাশক্তি। তারাই দেশে বিনিয়োগ করেন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন, পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করেন এবং সর্বোপরি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকা রাখেন।

আমাদের দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায় যে এক কঠিন সময় পার করছে এবং তারা যে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, তা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারও বেশ ভালোভাবেই অবহিত আছে; যে কারণে কিছুদিন আগে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ব্যবসায়ীদের স্পষ্টভাবে আশ্বস্ত করেছিলেন। উভয়েই বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং মুদ্রাবাজারের প্রধান নীতিনির্ধারক। দুজনই স্পষ্ট করে ঘোষণা দিয়েছিলেন যে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ হতে দেবেন না। এ প্রসঙ্গে তারা দুজনই যথার্থভাবে উল্লেখ করেছিলেন যে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কর্মসংস্থানের বিষয়টি জড়িত থাকে এবং অনেকের রুজি-রোজগারের প্রশ্ন। তাই কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ তো করা হবেই না, বরং প্রতিষ্ঠানগুলোর আরো উন্নতির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। 

ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দূর করার ক্ষেত্রে এ রকম আশ্বাসের খুবই প্রয়োজন ছিল। আমরাও বেশ নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম যে এখন ব্যবসায়ীদের আর চিন্তার কোনো কারণ থাকবে না এবং ব্যবসায়ীরা পূর্ণমাত্রায় ব্যবসায় মনোনিবেশ করতে পারবেন। সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী মহল থেকে ব্যবসায়ীদের এভাবে আশ্বস্ত করার তাৎপর্য তুলে ধরে আমি কালের কণ্ঠে কলামও লিখেছিলাম। সেই লেখায় আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলাম যে অর্থ উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করে সরাসরি বক্তব্য দেওয়ার পর দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আসার ক্ষেত্রে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।

ব্যবসায়ীদের সমস্যা কেটে গেছে- বাস্তবে কিন্তু এমন অবস্থা মোটেই দৃশ্যমান নয়। অধিকন্তু আরো অনেক নতুন সমস্যা দেশের ব্যবসায়ীদের সামনে এসে হাজির হতে শুরু করেছে। সম্প্রতি কালের কণ্ঠ, ডেইলি সান এবং অন্যান্য জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদে ব্যবসায়ীদের সমস্যার বিষয়গুলোই উঠে এসেছে। পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো পাঠ করলে স্পষ্টই বোঝা যায় যে দেশের ব্যবসায়ীরা কী মারাত্মক সংকটের মধ্যে আছেন। সুতরাং অর্থ উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মৌখিক আশ্বাস খুব একটা কাজে আসেনি। 

আসলে দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে, শুধু মুখের কথায় যে কোনো কাজ হয় না, তা আমরা অতীতে বহুবার প্রত্যক্ষ করেছি এবং এখন আবারও করলাম। বিষয়টি উল্লেখ করে আমি আমার সেই লেখায় দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য জোরালো সুপারিশ করেছিলাম। এমনকি কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে, তা-ও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছিলাম। কিন্তু সে রকম কোনো পদক্ষেপ গ্রহণের কথা আমরা এখনো শুনিনি। উল্টো সরকারের উপরমহল থেকে এমন কিছু কথাবার্তা বলা হয়েছে, যা ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। যেমন- কর বা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার জন্য ব্যবসায়ীদের ঢালাওভাবে দায়ী করে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে, যা নিঃসন্দেহে ব্যবসায়ীদের আতঙ্কিত করেছে। 

এসব কারণে ব্যবসায়ীদের সংকট মোটেই কাটছে না। অধিকন্তু নতুন নতুন আরো অনেক সমস্যার মধ্যে পড়ে তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়াই কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের ব্যবসায়ীদের যেসব সমস্যা মোকাবেলা করতে হচ্ছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—১. আইন-শৃঙ্খলার অবনতি এবং ফ্যাক্টরি, উৎপাদনকেন্দ্র বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার আতঙ্ক; ২. কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খোলার সমস্যা; ৩. তারল্য সংকটের কারণে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল বা কার্যকরী মূলধন সংগ্রহে ব্যাংক থেকে সুবিধা না পাওয়া; ৪. ভারী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য এলসি খোলার সমস্যা; ৫. শ্রমিক অসন্তোষ এবং উৎপাদনকেন্দ্রে বিশৃঙ্খলার হুমকি; ৬. ব্যাংক থেকে নতুন ঋণ বা বিদ্যমান ঋণ পুনঃ তফসিলের সুযোগ না পাওয়া; ৭. নতুন নিয়মের কারণে অনেক ভালো ঋণ খারাপ হওয়ার উপক্রম; ৮. বিগত পাঁচ-ছয় মাসের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ব্যাবসায়িক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটলেও ব্যাংকঋণের ওপর সুদ মওকুফ বা কোনো প্রকার গ্রেস পিরিয়ডের সুযোগ না থাকা; ৯. শিল্পে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ বা পুঁজিবাজার থেকে তহবিল উত্তোলনের সুযোগ সীমিত হয়ে যাওয়া; ১০. কারখানায় গ্যাস সরবরাহে বিঘ্ন ঘটায় উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং ১১. বিদেশের ক্রেতাদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার সুযোগ সীমিত। কারণ অনেক ব্যবসায়ী তাদের ব্যাবসায়িক প্রতিপক্ষের সঙ্গে আলচনার জন্য বিদেশে যেতে পারছেন না। এ ছাড়া আরো অনেক সমস্যা ব্যবসায়ীরা মোকাবেলা করেছেন, যা এখানে তুলে ধরতে গেলে স্থান সংকুলান হবে না।

সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে যে দেশের এত বড় রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করে তাদের সমস্যাগুলো শোনা, বোঝা এবং সমাধানের উদ্যোগ সেভাবে নেওয়া হচ্ছে না। এই পদক্ষেপ যেমন অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নিতে দেখছি না, তেমনি দেশের প্রধান প্রধান বিরোধী দল, বিশেষ করে যারা ভবিষ্যতে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে আছে, তারাও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করে তাদের সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিতে পারছে না। ফলে দেশের ব্যবসায়ীরা এক অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে পড়ে আছেন। এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ছে দেশের বিনিয়োগে এবং অর্থনীতিতে। এরই মধ্যে অর্থনীতির অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। আইএমএফ আগামী বছরের জন্য জিডিপি নির্ধারণ করেছে মাত্র ৩.৮ শতাংশ, যা মাত্র ছয় মাস আগেও ছিল ৬ শতাংশের ওপরে। এই অবস্থা দেশের জন্য মোটেই ভালো নয়। অর্থনীতি যদি একবার মুখ থুবড়ে পড়ে, তখন শত চেষ্টা করেও তাকে আর চাঙ্গা করা সম্ভব হবে না। আর এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে