শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১০:৪৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

কোনোভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারছে না ব্যবসায়ীরা

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
কোনোভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারছে না ব্যবসায়ীরা

বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সংকট যেন কাটতেই চাইছে না। সেই যে করোনা মহামারির কারণে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা একটি চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে গেল, সেখান থেকে কোনোভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারছে না। একটি সমস্যা মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই আরেকটি সমস্যা এসে হাজির হয়। প্রথমে শুরু হলো করোনা মহামারি, যার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী ব্যবসা-বাণিজ্য মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হলো।

করোনার ক্ষতি কোনোমতে সামলে নিয়ে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ঘুরে দাঁড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যা নতুন সংকটের সৃষ্টি করল ব্যবসায়ীদের জন্য। বিশেষ করে এই যুদ্ধের কারণে দীর্ঘমেয়াদি ডলার সংকট সৃষ্টি হয়। এর ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ একধাক্কায় ৫০ বিলিয়নের কাছাকাছি থেকে ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে। ডলারের বিনিময় মূল্য ৮০ থেকে একলাফে ১২০ টাকার ওপরে চলে যায়।

এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের ওপর। এত সমস্যার মধ্যেও সব কিছু সামলে ব্যাবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার মধ্যেই ঘটে গেল রাজনৈতিক পটপরিবর্তন, যার প্রভাবে ব্যবসায়ীরা ভালোভাবেই সমস্যায় পড়েছেন। অর্থনীতির স্বার্থেই ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা প্রয়োজন  আমাদের দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন নতুন কিছু নয়। এর আগে বেশ কয়েকবার রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু ব্যাবসায়িক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থেকেছে।

হাতে গোনা দু-একজন বাদ দিলে দল-মত-নির্বিশেষে সব ব্যবসায়ী তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পেরেছেন। এবারই ঘটেছে ব্যতিক্রম। রাজনৈতিক আক্রমণ, অনেক ব্যবসায়ীর দেশত্যাগ, অনেকের কারাবরণ- এসব নানা প্রতিবন্ধকতা তো আছেই। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে কিছু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের তৎপরতা এবং অনেক ব্যবসায়ীর ব্যাংক হিসাব জব্দ বা ফ্রিজ করার মতো ঘটনা। এ কথা ঠিক যে এসব পদক্ষেপ নিশ্চয়ই সব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে সংঘটিত হচ্ছে না, বরং খুব কমসংখ্যক ব্যবসায়ীই হয়তো এ রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। কিন্তু এসব ঘটনার কারণে ব্যবসার পরিবেশটাই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে গেছে। এক ধরনের অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

এ রকম অনিশ্চয়তা নিয়ে স্বাভাবিকভাবে ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করা যায় না। ব্যবসা হচ্ছে চলমান ক্রমবর্ধমান একটি প্রক্রিয়া, যেখানে ক্রমাগত বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে হয়। একজন ব্যবসায়ী যা লাভ করেন, তার কমই নিজেরা ভোগ করেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লাভের অংশ পুনর্বিনিয়োগ করে থাকেন। এমনকি লাভ না হলেও ঋণ করে নতুন নতুন বিনিয়োগ করেন, যদি সে রকম ব্যাবসায়িক সুযোগ থাকে। একজন সামান্য চায়ের দোকানদারও নিজের ব্যবসায় সফল হওয়া মাত্র একটি রেস্টুরেন্ট দেওয়ার কথা চিন্তা করেন। আজ পর্যন্ত এমন ব্যবসায়ী খুঁজে পাওয়া যাবে না, যিনি বলেছেন যে যথেষ্ট হয়েছে, এখন বিনিয়োগে ক্ষান্ত দিতে হবে। ব্যবসায়ীদের কাছে সর্বোচ্চ সীমা বলে কিছু নেই। উন্মুক্ত আকাশ হচ্ছে তাদের সীমা। 

ব্যবসায়িক বিনিয়োগ হচ্ছে কিছুটা নেশার মতো। একবার ব্যবসা শুরু করলে একের পর এক ব্যবসা বাড়াতেই থাকেন এবং নতুন নতুন বিনিয়োগ হতেই থাকে। হ্যাঁ, এ কথা ঠিক যে কিছু খারাপ ব্যবসায়ী আছেন, যারা ব্যবসার নাম করে অর্থ সংগ্রহ করে আত্মসাৎ করেন। কিন্তু তাদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। তারা প্রকৃত ব্যবসায়ী না। প্রকৃত ব্যবসায়ীরা কখনোই এ রকম করেন না এবং তাদের সংখ্যাই সমাজে বেশি। এই প্রকৃত ব্যবসায়ীরাই অর্থনীতির চালিকাশক্তি। তারাই দেশে বিনিয়োগ করেন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন, পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করেন এবং সর্বোপরি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকা রাখেন।

আমাদের দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায় যে এক কঠিন সময় পার করছে এবং তারা যে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, তা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারও বেশ ভালোভাবেই অবহিত আছে; যে কারণে কিছুদিন আগে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ব্যবসায়ীদের স্পষ্টভাবে আশ্বস্ত করেছিলেন। উভয়েই বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং মুদ্রাবাজারের প্রধান নীতিনির্ধারক। দুজনই স্পষ্ট করে ঘোষণা দিয়েছিলেন যে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ হতে দেবেন না। এ প্রসঙ্গে তারা দুজনই যথার্থভাবে উল্লেখ করেছিলেন যে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কর্মসংস্থানের বিষয়টি জড়িত থাকে এবং অনেকের রুজি-রোজগারের প্রশ্ন। তাই কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ তো করা হবেই না, বরং প্রতিষ্ঠানগুলোর আরো উন্নতির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। 

ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দূর করার ক্ষেত্রে এ রকম আশ্বাসের খুবই প্রয়োজন ছিল। আমরাও বেশ নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম যে এখন ব্যবসায়ীদের আর চিন্তার কোনো কারণ থাকবে না এবং ব্যবসায়ীরা পূর্ণমাত্রায় ব্যবসায় মনোনিবেশ করতে পারবেন। সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী মহল থেকে ব্যবসায়ীদের এভাবে আশ্বস্ত করার তাৎপর্য তুলে ধরে আমি কালের কণ্ঠে কলামও লিখেছিলাম। সেই লেখায় আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলাম যে অর্থ উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করে সরাসরি বক্তব্য দেওয়ার পর দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আসার ক্ষেত্রে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।

ব্যবসায়ীদের সমস্যা কেটে গেছে- বাস্তবে কিন্তু এমন অবস্থা মোটেই দৃশ্যমান নয়। অধিকন্তু আরো অনেক নতুন সমস্যা দেশের ব্যবসায়ীদের সামনে এসে হাজির হতে শুরু করেছে। সম্প্রতি কালের কণ্ঠ, ডেইলি সান এবং অন্যান্য জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদে ব্যবসায়ীদের সমস্যার বিষয়গুলোই উঠে এসেছে। পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো পাঠ করলে স্পষ্টই বোঝা যায় যে দেশের ব্যবসায়ীরা কী মারাত্মক সংকটের মধ্যে আছেন। সুতরাং অর্থ উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মৌখিক আশ্বাস খুব একটা কাজে আসেনি। 

আসলে দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে, শুধু মুখের কথায় যে কোনো কাজ হয় না, তা আমরা অতীতে বহুবার প্রত্যক্ষ করেছি এবং এখন আবারও করলাম। বিষয়টি উল্লেখ করে আমি আমার সেই লেখায় দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য জোরালো সুপারিশ করেছিলাম। এমনকি কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে, তা-ও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছিলাম। কিন্তু সে রকম কোনো পদক্ষেপ গ্রহণের কথা আমরা এখনো শুনিনি। উল্টো সরকারের উপরমহল থেকে এমন কিছু কথাবার্তা বলা হয়েছে, যা ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। যেমন- কর বা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার জন্য ব্যবসায়ীদের ঢালাওভাবে দায়ী করে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে, যা নিঃসন্দেহে ব্যবসায়ীদের আতঙ্কিত করেছে। 

এসব কারণে ব্যবসায়ীদের সংকট মোটেই কাটছে না। অধিকন্তু নতুন নতুন আরো অনেক সমস্যার মধ্যে পড়ে তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়াই কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের ব্যবসায়ীদের যেসব সমস্যা মোকাবেলা করতে হচ্ছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—১. আইন-শৃঙ্খলার অবনতি এবং ফ্যাক্টরি, উৎপাদনকেন্দ্র বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার আতঙ্ক; ২. কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খোলার সমস্যা; ৩. তারল্য সংকটের কারণে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল বা কার্যকরী মূলধন সংগ্রহে ব্যাংক থেকে সুবিধা না পাওয়া; ৪. ভারী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য এলসি খোলার সমস্যা; ৫. শ্রমিক অসন্তোষ এবং উৎপাদনকেন্দ্রে বিশৃঙ্খলার হুমকি; ৬. ব্যাংক থেকে নতুন ঋণ বা বিদ্যমান ঋণ পুনঃ তফসিলের সুযোগ না পাওয়া; ৭. নতুন নিয়মের কারণে অনেক ভালো ঋণ খারাপ হওয়ার উপক্রম; ৮. বিগত পাঁচ-ছয় মাসের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ব্যাবসায়িক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটলেও ব্যাংকঋণের ওপর সুদ মওকুফ বা কোনো প্রকার গ্রেস পিরিয়ডের সুযোগ না থাকা; ৯. শিল্পে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ বা পুঁজিবাজার থেকে তহবিল উত্তোলনের সুযোগ সীমিত হয়ে যাওয়া; ১০. কারখানায় গ্যাস সরবরাহে বিঘ্ন ঘটায় উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং ১১. বিদেশের ক্রেতাদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার সুযোগ সীমিত। কারণ অনেক ব্যবসায়ী তাদের ব্যাবসায়িক প্রতিপক্ষের সঙ্গে আলচনার জন্য বিদেশে যেতে পারছেন না। এ ছাড়া আরো অনেক সমস্যা ব্যবসায়ীরা মোকাবেলা করেছেন, যা এখানে তুলে ধরতে গেলে স্থান সংকুলান হবে না।

সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে যে দেশের এত বড় রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করে তাদের সমস্যাগুলো শোনা, বোঝা এবং সমাধানের উদ্যোগ সেভাবে নেওয়া হচ্ছে না। এই পদক্ষেপ যেমন অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নিতে দেখছি না, তেমনি দেশের প্রধান প্রধান বিরোধী দল, বিশেষ করে যারা ভবিষ্যতে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে আছে, তারাও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করে তাদের সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিতে পারছে না। ফলে দেশের ব্যবসায়ীরা এক অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে পড়ে আছেন। এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ছে দেশের বিনিয়োগে এবং অর্থনীতিতে। এরই মধ্যে অর্থনীতির অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। আইএমএফ আগামী বছরের জন্য জিডিপি নির্ধারণ করেছে মাত্র ৩.৮ শতাংশ, যা মাত্র ছয় মাস আগেও ছিল ৬ শতাংশের ওপরে। এই অবস্থা দেশের জন্য মোটেই ভালো নয়। অর্থনীতি যদি একবার মুখ থুবড়ে পড়ে, তখন শত চেষ্টা করেও তাকে আর চাঙ্গা করা সম্ভব হবে না। আর এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা