শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:১১, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ১০:৪৯, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২৪

কোনোভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারছে না ব্যবসায়ীরা

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
কোনোভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারছে না ব্যবসায়ীরা

বাংলাদেশের ব্যবসায়ীদের সংকট যেন কাটতেই চাইছে না। সেই যে করোনা মহামারির কারণে বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা একটি চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়ে গেল, সেখান থেকে কোনোভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে পারছে না। একটি সমস্যা মোকাবেলা করে ঘুরে দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই আরেকটি সমস্যা এসে হাজির হয়। প্রথমে শুরু হলো করোনা মহামারি, যার প্রভাবে বিশ্বব্যাপী ব্যবসা-বাণিজ্য মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হলো।

করোনার ক্ষতি কোনোমতে সামলে নিয়ে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য ঘুরে দাঁড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দেখা দিল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যা নতুন সংকটের সৃষ্টি করল ব্যবসায়ীদের জন্য। বিশেষ করে এই যুদ্ধের কারণে দীর্ঘমেয়াদি ডলার সংকট সৃষ্টি হয়। এর ফলে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ একধাক্কায় ৫০ বিলিয়নের কাছাকাছি থেকে ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে আসে। ডলারের বিনিময় মূল্য ৮০ থেকে একলাফে ১২০ টাকার ওপরে চলে যায়।

এর নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায়ের ওপর। এত সমস্যার মধ্যেও সব কিছু সামলে ব্যাবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়ার মধ্যেই ঘটে গেল রাজনৈতিক পটপরিবর্তন, যার প্রভাবে ব্যবসায়ীরা ভালোভাবেই সমস্যায় পড়েছেন। অর্থনীতির স্বার্থেই ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা প্রয়োজন  আমাদের দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তন নতুন কিছু নয়। এর আগে বেশ কয়েকবার রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হয়েছে, কিন্তু ব্যাবসায়িক কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা অব্যাহত থেকেছে।

হাতে গোনা দু-একজন বাদ দিলে দল-মত-নির্বিশেষে সব ব্যবসায়ী তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে পেরেছেন। এবারই ঘটেছে ব্যতিক্রম। রাজনৈতিক আক্রমণ, অনেক ব্যবসায়ীর দেশত্যাগ, অনেকের কারাবরণ- এসব নানা প্রতিবন্ধকতা তো আছেই। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে কিছু ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের তৎপরতা এবং অনেক ব্যবসায়ীর ব্যাংক হিসাব জব্দ বা ফ্রিজ করার মতো ঘটনা। এ কথা ঠিক যে এসব পদক্ষেপ নিশ্চয়ই সব ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে সংঘটিত হচ্ছে না, বরং খুব কমসংখ্যক ব্যবসায়ীই হয়তো এ রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। কিন্তু এসব ঘটনার কারণে ব্যবসার পরিবেশটাই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে গেছে। এক ধরনের অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে ব্যবসায়ীদের মধ্যে।

এ রকম অনিশ্চয়তা নিয়ে স্বাভাবিকভাবে ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনা করা যায় না। ব্যবসা হচ্ছে চলমান ক্রমবর্ধমান একটি প্রক্রিয়া, যেখানে ক্রমাগত বিনিয়োগ অব্যাহত রাখতে হয়। একজন ব্যবসায়ী যা লাভ করেন, তার কমই নিজেরা ভোগ করেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে লাভের অংশ পুনর্বিনিয়োগ করে থাকেন। এমনকি লাভ না হলেও ঋণ করে নতুন নতুন বিনিয়োগ করেন, যদি সে রকম ব্যাবসায়িক সুযোগ থাকে। একজন সামান্য চায়ের দোকানদারও নিজের ব্যবসায় সফল হওয়া মাত্র একটি রেস্টুরেন্ট দেওয়ার কথা চিন্তা করেন। আজ পর্যন্ত এমন ব্যবসায়ী খুঁজে পাওয়া যাবে না, যিনি বলেছেন যে যথেষ্ট হয়েছে, এখন বিনিয়োগে ক্ষান্ত দিতে হবে। ব্যবসায়ীদের কাছে সর্বোচ্চ সীমা বলে কিছু নেই। উন্মুক্ত আকাশ হচ্ছে তাদের সীমা। 

ব্যবসায়িক বিনিয়োগ হচ্ছে কিছুটা নেশার মতো। একবার ব্যবসা শুরু করলে একের পর এক ব্যবসা বাড়াতেই থাকেন এবং নতুন নতুন বিনিয়োগ হতেই থাকে। হ্যাঁ, এ কথা ঠিক যে কিছু খারাপ ব্যবসায়ী আছেন, যারা ব্যবসার নাম করে অর্থ সংগ্রহ করে আত্মসাৎ করেন। কিন্তু তাদের সংখ্যা খুব বেশি নয়। তারা প্রকৃত ব্যবসায়ী না। প্রকৃত ব্যবসায়ীরা কখনোই এ রকম করেন না এবং তাদের সংখ্যাই সমাজে বেশি। এই প্রকৃত ব্যবসায়ীরাই অর্থনীতির চালিকাশক্তি। তারাই দেশে বিনিয়োগ করেন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন, পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করেন এবং সর্বোপরি দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে ভূমিকা রাখেন।

আমাদের দেশের ব্যবসায়ী সম্প্রদায় যে এক কঠিন সময় পার করছে এবং তারা যে নানা রকম সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে, তা বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারও বেশ ভালোভাবেই অবহিত আছে; যে কারণে কিছুদিন আগে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর ব্যবসায়ীদের স্পষ্টভাবে আশ্বস্ত করেছিলেন। উভয়েই বাংলাদেশের অর্থনীতি এবং মুদ্রাবাজারের প্রধান নীতিনির্ধারক। দুজনই স্পষ্ট করে ঘোষণা দিয়েছিলেন যে একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানও বন্ধ হতে দেবেন না। এ প্রসঙ্গে তারা দুজনই যথার্থভাবে উল্লেখ করেছিলেন যে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কর্মসংস্থানের বিষয়টি জড়িত থাকে এবং অনেকের রুজি-রোজগারের প্রশ্ন। তাই কোনো ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ তো করা হবেই না, বরং প্রতিষ্ঠানগুলোর আরো উন্নতির জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। 

ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দূর করার ক্ষেত্রে এ রকম আশ্বাসের খুবই প্রয়োজন ছিল। আমরাও বেশ নিশ্চিন্ত হয়েছিলাম যে এখন ব্যবসায়ীদের আর চিন্তার কোনো কারণ থাকবে না এবং ব্যবসায়ীরা পূর্ণমাত্রায় ব্যবসায় মনোনিবেশ করতে পারবেন। সরকারের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী মহল থেকে ব্যবসায়ীদের এভাবে আশ্বস্ত করার তাৎপর্য তুলে ধরে আমি কালের কণ্ঠে কলামও লিখেছিলাম। সেই লেখায় আশাবাদ ব্যক্ত করেছিলাম যে অর্থ উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ব্যবসায়ীদের আশ্বস্ত করে সরাসরি বক্তব্য দেওয়ার পর দেশের ব্যবসা-বাণিজ্যে গতি আসার ক্ষেত্রে আর কোনো সমস্যা থাকবে না।

ব্যবসায়ীদের সমস্যা কেটে গেছে- বাস্তবে কিন্তু এমন অবস্থা মোটেই দৃশ্যমান নয়। অধিকন্তু আরো অনেক নতুন সমস্যা দেশের ব্যবসায়ীদের সামনে এসে হাজির হতে শুরু করেছে। সম্প্রতি কালের কণ্ঠ, ডেইলি সান এবং অন্যান্য জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত সংবাদে ব্যবসায়ীদের সমস্যার বিষয়গুলোই উঠে এসেছে। পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনগুলো পাঠ করলে স্পষ্টই বোঝা যায় যে দেশের ব্যবসায়ীরা কী মারাত্মক সংকটের মধ্যে আছেন। সুতরাং অর্থ উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের মৌখিক আশ্বাস খুব একটা কাজে আসেনি। 

আসলে দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে, শুধু মুখের কথায় যে কোনো কাজ হয় না, তা আমরা অতীতে বহুবার প্রত্যক্ষ করেছি এবং এখন আবারও করলাম। বিষয়টি উল্লেখ করে আমি আমার সেই লেখায় দৃশ্যমান কিছু পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য জোরালো সুপারিশ করেছিলাম। এমনকি কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে, তা-ও সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছিলাম। কিন্তু সে রকম কোনো পদক্ষেপ গ্রহণের কথা আমরা এখনো শুনিনি। উল্টো সরকারের উপরমহল থেকে এমন কিছু কথাবার্তা বলা হয়েছে, যা ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। যেমন- কর বা রাজস্ব ফাঁকি দেওয়ার জন্য ব্যবসায়ীদের ঢালাওভাবে দায়ী করে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে, যা নিঃসন্দেহে ব্যবসায়ীদের আতঙ্কিত করেছে। 

এসব কারণে ব্যবসায়ীদের সংকট মোটেই কাটছে না। অধিকন্তু নতুন নতুন আরো অনেক সমস্যার মধ্যে পড়ে তাদের ব্যাবসায়িক কার্যক্রম চালিয়ে যাওয়াই কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। দেশের ব্যবসায়ীদের যেসব সমস্যা মোকাবেলা করতে হচ্ছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—১. আইন-শৃঙ্খলার অবনতি এবং ফ্যাক্টরি, উৎপাদনকেন্দ্র বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার আতঙ্ক; ২. কাঁচামাল আমদানির জন্য এলসি খোলার সমস্যা; ৩. তারল্য সংকটের কারণে ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল বা কার্যকরী মূলধন সংগ্রহে ব্যাংক থেকে সুবিধা না পাওয়া; ৪. ভারী যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য এলসি খোলার সমস্যা; ৫. শ্রমিক অসন্তোষ এবং উৎপাদনকেন্দ্রে বিশৃঙ্খলার হুমকি; ৬. ব্যাংক থেকে নতুন ঋণ বা বিদ্যমান ঋণ পুনঃ তফসিলের সুযোগ না পাওয়া; ৭. নতুন নিয়মের কারণে অনেক ভালো ঋণ খারাপ হওয়ার উপক্রম; ৮. বিগত পাঁচ-ছয় মাসের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ব্যাবসায়িক কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটলেও ব্যাংকঋণের ওপর সুদ মওকুফ বা কোনো প্রকার গ্রেস পিরিয়ডের সুযোগ না থাকা; ৯. শিল্পে দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ গ্রহণ বা পুঁজিবাজার থেকে তহবিল উত্তোলনের সুযোগ সীমিত হয়ে যাওয়া; ১০. কারখানায় গ্যাস সরবরাহে বিঘ্ন ঘটায় উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং ১১. বিদেশের ক্রেতাদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার সুযোগ সীমিত। কারণ অনেক ব্যবসায়ী তাদের ব্যাবসায়িক প্রতিপক্ষের সঙ্গে আলচনার জন্য বিদেশে যেতে পারছেন না। এ ছাড়া আরো অনেক সমস্যা ব্যবসায়ীরা মোকাবেলা করেছেন, যা এখানে তুলে ধরতে গেলে স্থান সংকুলান হবে না।

সবচেয়ে বড় উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে যে দেশের এত বড় রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করে তাদের সমস্যাগুলো শোনা, বোঝা এবং সমাধানের উদ্যোগ সেভাবে নেওয়া হচ্ছে না। এই পদক্ষেপ যেমন অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে নিতে দেখছি না, তেমনি দেশের প্রধান প্রধান বিরোধী দল, বিশেষ করে যারা ভবিষ্যতে নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ক্ষমতায় যাওয়ার প্রতিযোগিতায় এগিয়ে আছে, তারাও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করে তাদের সমস্যা সমাধানের আশ্বাস দিতে পারছে না। ফলে দেশের ব্যবসায়ীরা এক অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে পড়ে আছেন। এর সুদূরপ্রসারী প্রভাব পড়ছে দেশের বিনিয়োগে এবং অর্থনীতিতে। এরই মধ্যে অর্থনীতির অনেক ক্ষতি হয়ে গেছে। আইএমএফ আগামী বছরের জন্য জিডিপি নির্ধারণ করেছে মাত্র ৩.৮ শতাংশ, যা মাত্র ছয় মাস আগেও ছিল ৬ শতাংশের ওপরে। এই অবস্থা দেশের জন্য মোটেই ভালো নয়। অর্থনীতি যদি একবার মুখ থুবড়ে পড়ে, তখন শত চেষ্টা করেও তাকে আর চাঙ্গা করা সম্ভব হবে না। আর এ কথা বলার অপেক্ষা রাখে না যে দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখতে

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি-মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ
ভরপেট খেলেও মোটা হবেন না, জানুন কোন খাবারগুলো নিরাপদ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ
দাম কমলো ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের, আজ থেকেই কার্যকর নতুন প্যাকেজ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ
টিএসসিতে রিকশার ভেতরেই মিলল চালকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাইলফলকের সামনে শান্ত
মাইলফলকের সামনে শান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই
৪৮তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা ১৮ জুলাই

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
মিয়ানমার চ্যালেঞ্জে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল
প্রতারণায় শুরু, দাম চূড়ান্ত হয়নি কয়লার, চাচ্ছে মনগড়া বিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ তিনজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধান-চাল সংগ্রহে রেকর্ড

নগর জীবন

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন