শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৮, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৫:৩৪, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

সংস্কারের ঐকমত্য হতে হবে নাগরিকের সঙ্গে সামাজিক চুক্তি

অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ
অনলাইন ভার্সন
সংস্কারের ঐকমত্য হতে হবে নাগরিকের সঙ্গে সামাজিক চুক্তি

স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশের রাজনীতির সবচেয়ে উত্তাল সময় পার করছি আমরা। জুলাইয়ের অভূতপূর্ব গণ-অভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে এক অস্থির ও সম্ভাবনার সময় উপস্থিত হলেও এই অবস্থায় এসে উপনীত হওয়ার পেছনে আছে বাংলাদেশের ৫৩ বছরের রাজনীতি ও শাসনব্যবস্থার ধারাবাহিকতা। এই ধারাবাহিকতার প্রেক্ষাপটেই রাজনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের প্রশ্নটি বিবেচনা করতে হবে। অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজবাংলাদেশের রাজনীতি ৫৩ বছর ধরেই এক ধরনের দোলাচলের মধ্যে কাটিয়েছে।

সংকট ও সম্ভাবনার, আশা ও আশাভঙ্গের মধ্যে বাংলাদেশের মানুষ জীবন যাপন করেছে। এই সময়ে শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তন ঘটেছে বহুবার। ১৯৭২ সালে সংসদীয় ব্যবস্থা দিয়ে যাত্রা শুরু হলেও সেই ব্যবস্থার অবসান ঘটে সাড়ে তিন বছরের মাথায়- বাংলাদেশ একটি একদলীয় রাষ্ট্রপতিশাসিত ব্যবস্থায় প্রবেশ করে। তার অবসান ঘটে সেনা অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে। সেনাশাসনের দীর্ঘ দেড় দশকের ইতিহাস শেষে এক গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে সংসদীয় ব্যবস্থার প্রত্যাবর্তন ঘটে ১৯৯১ সালে।

কিন্তু যে সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিয়ে নতুন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের পুনর্যাত্রা, তা ক্রমান্বয়ে ফিকে হয়ে যায়। এই সময় একদিকে রাজনীতিতে একটি দ্বিদলীয় ব্যবস্থার উদ্ভব ঘটে, অন্যদিকে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার বদলে এক ধরনের ‘প্রধানমন্ত্রীর শাসনব্যবস্থার’ সূচনা হয়। ক্ষমতা কেন্দ্রীকরণের এই ব্যবস্থা, যার বীজ ১৯৭২ সালের সংবিধানের ভেতরেই নিহিত ছিল, তা বিভিন্ন সংশোধনীর মধ্য দিয়ে আরো বেশি প্রকাশ্য হয়ে পড়ে।

১৯৯১-২০০৬ পর্বে ক্ষমতার এই কেন্দ্রীকরণ সত্ত্বেও একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনব্যবস্থা, গণমাধ্যম ও বিচার বিভাগের তুলনামূলক স্বাধীনতা এবং নাগরিকদের মধ্যে বিদ্যমান আশাবাদ একটি দুর্বল কিন্তু কার্যকর শাসনপ্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছিল। এই ব্যবস্থা একদিকে নাগরিকের ভোটাধিকার নিশ্চিত করেছিল, অন্যদিকে ক্রমাগতভাবে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে আরো বেশি ভঙ্গুর করে ফেলেছিল। কিন্তু ২০০৬ সালের শেষ নাগাদ রাজনৈতিক দলগুলোর কলহ, সহিংসতা এবং ক্ষমতায় টিকে থাকা ও ক্ষমতায় অধিষ্ঠানের আগ্রহ এমন এক পর্যায়ে এসে উপনীত হয় যে এই প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতার সম্ভাবনাই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়ে।

যে সীমিত গণতন্ত্র ছিল এই সময়ের বৈশিষ্ট্য, তার অবসান ঘটে এবং বাংলাদেশের রাজনীতির দৃশ্যপটে সেনাবাহিনীর আবির্ভাব ঘটে। সামরিক বাহিনীর সমর্থনপুষ্ট বেসামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার এই আশাবাদ তৈরি করে যে শাসনব্যবস্থার যে কাঠামোগত দুর্বলতাগুলো বাংলাদেশের রাজনীতিকে এক ধরনের বৃত্তচক্রের মধ্যে নিয়ে গেছে, তারা সে বিষয়ে মনোনিবেশ করবে এবং ওই কাঠামোগুলো তারা ‘সংস্কার’ করবে।

শাসনব্যবস্থা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের যে প্রত্যাশাগুলো দীর্ঘদিন ধরে লালিত ছিল, তার এক ধরনের প্রকাশ ঘটে সরকারের পক্ষ থেকে সংস্কারের প্রতিশ্রুতিতে। কিন্তু অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা, শাসকদের চরিত্র, ক্ষমতা প্রয়োগে তাঁদের সীমা নির্ধারণে ব্যর্থতা এবং এক ধরনের বিরাজনীতিকরণের চেষ্টার ফলে সরকারের সংস্কারের বিষয়টি জনগণের কাছে ফাঁকা বুলিতে পরিণত হয়।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে শেখ হাসিনার সামনে ছিল দুটি বিকল্প। প্রথমত, ১৯৯১ থেকে ২০০৬ এই ১৫ বছরে শাসনের কাঠামোগত যে দুর্বলতা এবং ২০০৭-০৮ সালের সেনা সমর্থিত শাসনের অভিজ্ঞতার আলোকে রাষ্ট্রকাঠামোর সংস্কার, গণতান্ত্রিক প্রতিঠানগুলো তৈরি ও শক্তিশালী করা এবং জবাবদিহিমূলক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার জন্য সচেষ্ট হওয়া। দ্বিতীয় বিকল্প ছিল ২০০৬ সালের আগের ধারায় ফিরে যাওয়া, অর্থাৎ এক ধরনের ভঙ্গুর রাষ্ট্র ও গণতান্ত্রিক কাঠামো অব্যাহত রাখা, যেখানে রাজনৈতিক কলহ অব্যাহত থাকবে, কিন্তু প্রতি পাঁচ বছরে ক্ষমতার হাতবদলের সম্ভাবনা বিরাজ করবে, ক্ষমতা ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ কিছু মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে। শেখ হাসিনা এর কোনোটাই বেছে না নিয়ে শুধু বিরোধী দল ও ভিন্নমতাবলম্বীদের দমনই বেছে নিলেন না, বরং রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দিয়ে ক্ষমতার এককেন্দ্রীকরণের দিকেই অগ্রসর হলেন। এই পদক্ষেপের গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হচ্ছে পঞ্চদশ সংশোধনী। এই বিচারে বাংলাদেশে গণতন্ত্রের পশ্চাদযাত্রার প্রথম মাইলফলক হচ্ছে ২০১১ সাল। এরপর আইন ও আইনবহির্ভূত ব্যবস্থা; যেমন- গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যা, গায়েবি মামলাগুলো প্রবল হয়ে ওঠে, ডিজিটাল সিকিউরিটি অ্যাক্টের মতো আইন প্রণীত হয়।

২০১৪ সাল থেকে উপর্যুপরি দিবালোকে ডাকাতির ভোট, ভোট ছাড়াই বিজয়ী হওয়া এবং নিশিরাতের নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের কোনো রকমের ম্যান্ডেট ছাড়াই শেখ হাসিনা ক্ষমতায় উপবিষ্ট থাকেন। এখানে যেটা লক্ষণীয় তা হচ্ছে, ২০১১ সালের পর থেকেই একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হলেও তার একটা বড় ধরনের পরিবর্তন ঘটে ২০১৪ সালের নির্বাচনের পরবর্তী সময়ে- শেখ হাসিনার শাসন কেবল আরো বেশি স্বৈরাচারীই হয়ে ওঠে তা নয়, হয়ে ওঠে ব্যক্তিতান্ত্রিক।

অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজব্যক্তিতান্ত্রিক স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় ক্ষমাতসীন ব্যক্তি তার শাসনকে দীর্ঘায়িত, সম্ভব হলে আজীবন, বহাল রাখার জন্য একাদিক্রমে রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে একেবারেই ধ্বংস করে দিয়ে সেখানে অনুগত ব্যক্তিদের দিয়ে দেশ শাসন করে, ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু হয় পরিবার এবং অর্থনীতি হয়ে ওঠে ক্লেপ্টোক্রেটিক বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সমর্থনপুষ্ট বিরাট আকারের চুরির পথ। বাংলাদেশে ২০১৪ সাল থেকে দৃশ্যত সীমিত গণতন্ত্রের আড়ালে এই পদ্ধতিই চালু হয়, যা ২০১৮ সালের পর খোলামেলাভাবে একটা বল প্রয়োগ নির্ভর ব্যবস্থায় পরিণত হয়। ফলে ২০১৪ সাল থেকে প্রতিষ্ঠানগুলো, যার মধ্যে আইনসভা, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, বিচার বিভাগ—সবই কার্যত এক ব্যক্তির প্রতিই অনুগত থেকেছে। আর ক্ষমতার নৈতিক বৈধতার অভাবে, এমনকি আইনি বিবেচনায়ও বৈধতার অভাবে, বল প্রয়োগ ছাড়া আর কোনোভাবেই সে ক্ষমতায় থাকতে পারেনি। ২০১৪ সালের এক দশক পরে গণ-অভ্যুত্থানের পর যেটা সহজেই চোখে পড়ছে তা হচ্ছে, রাষ্ট্রীয় কাঠামোই অনুপস্থিত হয়ে গেছে। এটা এক দিনে বা এক বছরে ঘটেনি, দৈব দুর্বিপাকেও ঘটেনি। যার একটি ফল হচ্ছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় সার্বভৌমত্ব দুর্বল করে ফেলা। এইসব করা সম্ভব হয়েছে কারণ বিরাজমান সংবিধানের ভেতরেই এক ব্যক্তির ক্ষমতার পথ উন্মুক্ত ছিল এবং আছে, জবাবদিহির প্রাতিষ্ঠানিক কোনো ব্যবস্থা তৈরি করা হয়নি, বিচার বিভাগের স্বাধীনতা অনুপস্থিত থেকেছে এবং জনগণের হাতে ক্ষমতা থাকেনি।

এ কারণেই ২০২৪ সালে অভূতপূর্ব গণ-অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্রের সংস্কারের প্রশ্নটি সবার সামনে এসে  দাঁড়িয়েছে। বলা আবশ্যক যে রাষ্ট্রের প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের এই তাগিদ সমাজের ভেতরে দীর্ঘদিন ধরেই ছিল। ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত সরকার এর একটি সীমিত দিক—রাজনৈতিক দলের দিকে নজর দেয় এবং সে বিষয়ে জনগণের উৎসাহ থাকলেও তা বাস্তবায়ন করতে পারেনি। কেননা রাষ্ট্রকাঠামো, শাসনব্যবস্থা, সাংবিধানিক ও আইনি ব্যবস্থার মৌলিক দিকগুলো এড়িয়ে যে সংস্কারের কথা বলা হয়েছিল, তা দৃশ্যত চমক সৃষ্টি করলেও তার বাস্তবায়ন সম্ভব ছিল না; ক্ষমতাসীনদের কোনো সুস্পষ্ট ধারণাও ছিল না এবং ক্ষমতায় যাঁরা ছিলেন, তাঁদের উত্থান জনগণের অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে ঘটেনি।

সংস্কারের এই তাগিদ শুধু রাষ্ট্র ও সরকারের কাছ থেকে এসেছে তা নয়, বরং এক দশকের বেশি সময় ধরে বিভিন্ন সিভিল সোসাইটি সংগঠন এবং কয়েক বছর ধরে বিদ্যমান স্বৈরতান্ত্রিক শাসনের মধ্যেও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বলে এসেছে, তাদের বিভিন্ন পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছে। আগস্ট মাস থেকে সারা দেশে বিভিন্নভাবে যেসব আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়েছে, তাতেও যেসব মতামত প্রকাশিত হয়েছে, তাতে এটাই সবচেয়ে বেশি লক্ষণীয় যে মানুষের আগ্রহ শুধু আশু পরিবর্তনের মধ্যে সীমিত নয়। তারা চাইছে, গত প্রায় সাড়ে ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা তাদের এই শিক্ষা দিয়েছে যে এর পুনরাবৃত্তি রোধের উপায় কেবল আশু একটি নির্বাচন নয়, বরং আরো বেশি। এই অভিজ্ঞতাকে তারা দেড় দশকের নিপীড়নের বা জুলাই-আগস্টের ম্যাসাকারের মধ্যেই সীমিত রাখছে না, কেননা এটা তাদের কাছে সহজেই বোধগম্য যে বিদ্যমান শাসনকাঠামো, সাংবিধানিক ব্যবস্থা ও নির্বাচনী প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকলে এমনকি আরেকটি সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব হলেও তা ভবিষ্যতে স্বৈরাচারী শাসকের উত্থান রোধ করতে সক্ষম নয়।

জুলাই অভ্যুত্থানের পর অন্তর্বর্তী সরকার এবং এই অভ্যুত্থানের নেতৃত্বে থাকা শিক্ষার্থীরা সংস্কার ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কথা বললেও আজকের সংস্কারের প্রশ্নকে অবশ্যই সরকারের বা শিক্ষার্থীদের ‘প্রত্যাশা’ বলে বিবেচনা করার উপায় নেই। কেননা ভেঙে পড়া রাষ্ট্রকাঠামো পুনর্গঠনের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামোগুলোকে নতুন করে ঢেলে সাজানো দরকার। এই প্রক্রিয়া স্বল্প সময়ের কাজ নয়, কিন্তু তার সূচনা করা জরুরি। তার চেয়েও জরুরি যা তা হচ্ছে, স্বৈরাচারী ব্যবস্থার উত্থানের উৎসগুলো চিহ্নিত করা এবং কী কী আশু ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার, যা এই ধরনের শাসনের উত্থান রোধ করবে সে বিষয়ে রাজনৈতিক ও সামাজিক শক্তিগুলোর ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা।

এই ঐকমত্যকে কোনো অবস্থায়ই ক্ষমতা হস্তান্তরের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতা বলে বিবেচনা করা সঠিক হবে না। এই ধরনের ঐকমত্যকে নাগরিকদের সঙ্গে রাজনৈতিক শক্তিগুলোর ‘সামাজিক চুক্তি’ বলেই বিবেচনা করতে হবে। এই ঐকমত্যকে যদি এইভাবে বিবেচনা করা না যায় এবং এই মর্যাদায় উন্নীত না করা যায় তাহলে তা শুধু কাগুজে বিষয়ে পরিণত হবে। এই বিবেচনায় অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা একার্থে সাহায্যকারীর। কিন্তু এটাও মনে রাখা দরকার যে এই সরকার দায়িত্ব নিয়েছে জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিভূ হিসেবে। ফলে এই প্রক্রিয়ায় সাহায্যকারীর অবস্থান আর দশটি ক্ষেত্রে সাহায্যকারীর ভূমিকা ও অবস্থান থেকে ভিন্ন। তাঁরা সেই নাগরিকদেরও প্রতিনিধিত্ব করেন, যাঁদের প্রাণ ও রক্তের বিনিয়ে এই সংস্কারের এবং নতুন সামাজিক চুক্তির সুযোগ ও সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।

লেখক : সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান এবং ডিস্টিঙ্গুইশড প্রফেসর, রাজনীতি ও সরকার বিভাগ ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্র, আটলান্টিক কাউন্সিলের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা