শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৫, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

বাংলাদেশ কোনো একক গোষ্ঠীর দেশ হয়ে উঠবে না

আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ রুহেল
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ কোনো একক গোষ্ঠীর দেশ হয়ে উঠবে না

ফ্যাসিস্ট সাবেক প্রধানমন্ত্রীর ‘রাজাকার’ মন্তব্যের পর যখন আমরা সব ভয় থেকে মুক্ত হয়ে হলে হলে ছাত্রলীগের ব্যারিকেড ভেঙে ‘তুমি কে আমি কে, রাজকার রাজাকার’ স্লোগান দেওয়া শুরু করি, তখন আমরা আসলে বিগত বছরগুলোতে আওয়ামী লীগ ও তার সব ফ্যাসিস্ট কালচারাল-পলিটিক্যাল বয়ানকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ করি। যে বাইনারি বয়ান আমাদের এতকাল পঙ্গু করে রেখেছিল, যা আমাদের নািসদের মতো কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে বন্দি করে রেখেছিল, যা আমাদের ঊনমানুষের জীবন যাপন করতে বাধ্য করেছিল, সেই বয়ানকে সাহসিকতার সঙ্গে মোকাবেলা করি।

১৫ জুলাইয়ের পর থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত আমাদের লড়াইটা শুধু আওয়ামী লীগকে খেদানোর লড়াইয়ে থেমে থাকেনি, বরং আওয়ামী ফ্যাসিস্ট ন্যারেটিভকে, তার তৈরি করা ফ্যাসিস্ট রাষ্ট্রকাঠামোকে ডিকনস্ট্রাকশন করা এবং পরে রিকনস্ট্রাকশন তথা নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের জন্যই মূলত আমাদের এই লড়াই। যদি শুধু রাজনৈতিক পটপরিবর্তন কিংবা ক্ষমতার ভাগাভাগির জন্য এই আন্দোলন হতো তাহলে কোনোভাবেই ছাত্র-জনতা মাঠে  নেমে আসত না, জীবন দিত না, আন্দোলনও সফল হতো না।

 একক গোষ্ঠীএই জায়গায় একটি প্রশ্নের উত্তর খোঁজার মাধ্যমে আমরা মূলত এই আন্দোলনের এসেন্স এবং পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কার কেন্দ্রিক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর খুব সহজে পেয়ে যাব। প্রশ্নটা হলো, বিগত বছরগুলোতে পুরোপুরি  ‘অরাজনৈতিক’ থাকা জেন-জি ছেলেমেয়েরা কেন মূলত মাঠে নামতে বাধ্য হয়?

উত্তরটা সহজ। বিগত বছরগুলোতে আমাদের দেশে রাজনৈতিক সংস্কৃতি সর্বনিকৃষ্ট জায়গায় এসে পৌঁছেছিল। ১৯৯৭-র পরে জন্ম নেওয়া ‘আধুনিক’ ছেলেমেয়েরা, যাদের কাছে সারা দুনিয়ার রাজনৈতিক সংস্কৃতির জ্ঞান একেবারে হাতের মুঠোয়, তারা বাংলাদেশে প্রচলিত অসহিষ্ণু, অনুদার, ব্যক্তিকেন্দ্রিক, তোষামোদি, সহিংস রাজনীতিকে ঘৃণা করতে শুরু করে।

এবং এই রাজনীতি যখন তাদের নিজেদের ভাইদের, বন্ধুদের জীবন কেড়ে নিতে শুরু করে, তাদের নিজেদের কিংবা নিজেদের পরিচিতদের ঊনমানুষের মতো জীবন কাটাতে বাধ্য করে, তখন তাদের হাতে অপশন ছিল একটাই, তা হলো রাস্তায় নেমে আসা।

তাদের রাস্তায় নেমে আসা এবং একটি সফল বিপ্লব ঘটানোর মাধ্যমে মূলত তারা একটি শক্তিশালী বার্তা দিয়েছে। তা হলো ‘নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত’। আর এই রাজনৈতিক বন্দোবস্তে বিগত বছরগুলোতে থাকা ফ্যাসিবাদী এলিমেন্টগুলো বাই ডিফল্ট বিলুপ্ত হয়ে যেতে বাধ্য।

ফলে বাহাত্তরের ফ্যাসিবাদী সংবিধান থাকবে কি না এই- প্রশ্নের অবতারণার সুযোগ কম; যেহেতু বাই ডিফল্ট এই সংবিধান বিলুপ্ত হয়ে যেতে বাধ্য।

যদিও অন্তর্বর্তী সরকার এখন পর্যন্ত সংবিধান বিলুপ্ত করেনি; তবে আমাদের বিশ্বাস উনারা আন্দোলনের এসেন্সকে ঠিকঠাক ধরে রেখে ফ্যাসিবাদী সংবিধানকে নিয়মতান্ত্রিক উপায়েই বিলুপ্ত করবেন। এখানে কিছু  স্টেকহোল্ডারের বিরোধিতা থাকলেও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ভবিষ্যেক সঠিক দিকে নিয়ে যাওয়ার পথে সংবিধান বিলুপ্ত করার কোনো বিকল্প নেই বলে আমার মনে হয়।

ইন্টারেস্টিং বিষয় হলো, তাত্ত্বিকভাবে এই সরকার  কোনো বিপ্লবী সরকার না; কিন্তু জনমানসপটে এই সরকার মূলত বিপ্লবী সরকারই। প্রথাগত অন্তর্বর্তী সরকারগুলোর যে ধরনের দায়দায়িত্ব থাকে, সেসবের বাইরে এই সরকারের আরো কয়েক গুণ বেশি কাজ রয়েছে।

বাজারের অবস্থা এখনো আগুন। সাধারণ মানুষের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বাড়েনি। সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য কমেনি। জিনিসপত্রের দাম নাগালের বাইরে। তা-ও গণমানুষের মধ্যে এই সরকার নিয়ে তেমন কোনো বিরক্তি নেই। সাধারণ মানুষ একটা ঠিকঠাক গণতান্ত্রিক কল্যাণমূলক রাষ্ট্রই চায়। তারা ফ্যাসিবাদ ২.০ চায় না। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানসমূহের মধ্যে গণতান্ত্রিক পরিবর্তন নিয়ে আসতে না পারলে এই সরকার ব্যর্থ হবে। যেহেতু জনমানসে এই সরকার মূলত বিপ্লবী সরকার, সেহেতু বিপ্লবী সরকার বা বিপ্লব-পরবর্তী সরকারের দায়িত্ব মূলত পুরো রাষ্ট্রকাঠামোই পরিবর্তন করা। শুধু একটা নির্বাচন দিয়ে ক্ষমতার পালাবদল করানোর জন্যে এই বিপ্লবে সাধারণ মানুষ শরিক হয়নি।

বাংলাদেশে আমরা এত দিন পর্যন্ত যে রাজনীতি দেখে আসছি, এই আন্দোলন সেইসব ট্র্যাডিশনাল পেশিনির্ভর রাজনীতি করা রাজনৈতিক দলগুলোকেও একটি শক্তিশালী বার্তা দেয়। যদি রাজনৈতিক দলসমূহের রাজনীতিতে ‘আধুনিক রাজনৈতিক সংস্কৃতি’র ছোঁয়া না থাকে, যদি রাজনৈতিক দলসমূহের মধ্যে দখলদারি, চাঁদাবাজির মনমানসিকতার পরিবর্তন না ঘটে, তাহলে ওই রাজনৈতিক দলসমূহের ভবিষ্যৎ আওয়ামী লীগের থেকে ভিন্ন কিছু হবে না। বাংলাদেশ আর ফ্যাসিবাদ ২.০ কে কোনোভাবেই সহ্য করবে না।

যেহেতু এই অভূতপূর্ব আন্দোলন নতুন এক বাংলাদেশের জন্ম দিয়েছে, নিঃসন্দেহে সেই বাংলাদেশ কোনো একক গোষ্ঠীর বাংলাদেশ হয়ে উঠবে না। বাংলাদেশ হয়ে উঠবে ধর্ম-বর্ণ-গোত্রের ঊর্ধ্বে উঠে গণতান্ত্রিক-অসাম্প্রদায়িক-ইনক্লুসিভ এক দেশ। উন্নয়নশীল দেশসমূহের সামাজিক-অর্থনৈতিক-সাংস্কৃতিক দিক থেকে উন্নত হয়ে ওঠার একটি রোল মডেল।

লেখক : প্রগ্রাম অফিসার, হিমাদ্রি ও পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!
কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু
ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন
ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক
ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার
বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন'
'সরকার গঠন করলে আমাদের প্রথম কাজ হওয়া উচিত হতাহতদের পুনর্বাসন'

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা
নারায়ণগঞ্জে বৃক্ষ রোপণ কর্মসূচিতে ২১ শহীদকে শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে তিন শহীদ স্মরণে বরিশালের গৌরনদীতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু
নোয়াখালীতে নৌকা ডুবে কিশোরীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হুমায়ূন আহমেদকে স্মরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৭৬১ জন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে