শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২০, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:১৩, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

তরুণরা বাংলাদেশকে মুক্তির দিশা দেখাতে পারবে

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
অনলাইন ভার্সন
তরুণরা বাংলাদেশকে মুক্তির দিশা দেখাতে পারবে

পূর্ববর্তী যেকোনো অভ্যুত্থান বা রাজনৈতিক ঘটনাবলির সঙ্গে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের স্পষ্ট পার্থক্য রয়েছে। এই গণ-অভ্যুত্থানে নাগরিকরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে সমবেত হয়েছে। শিক্ষার্থী, শ্রমিকসহ প্রান্তিক মানুষের প্রচুর উপস্থিতি দেখা গেছে, যা অন্য কোনো সময়ের অভিজ্ঞতার তুলনায় আলাদা। রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে শহীদদের স্মরণে স্থাপিত স্মৃতিফলকে শ্রমিক, রিকশাচালক, মজুরসহ বিভিন্ন পেশার মানুষের নাম এর প্রমাণ।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী,শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক দলগুলো দীর্ঘদিন সরকার পতনের সংগ্রাম করে গেলেও সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপের দাবি প্রতিষ্ঠা পায়। ওই ব্যবস্থার বিলোপের মধ্য দিয়ে সাধারণ মানুষের প্রকৃত উন্নয়নের লক্ষ্যে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থার সূচনা হবে। গত ৫৩ বছরের অন্যায় শাসন ও শোষণের জঞ্জাল থেকে মুক্তির দিশা দেখিয়েছে এই গণ-অভ্যুত্থান।

ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপের দাবিটি প্রমাণ করে, সমগ্র দেশের মানুষের মধ্যে রাজনৈতিক চেতনার উন্মেষ ঘটেছে। প্রান্তিক মানুষের এমন দাবিগুলো এবং তাদের ভাষা যেন রাষ্ট্রের মধ্যে প্রতিফলিত হয়, এমন একটি উদ্যোগ থেকে আমরা জাতীয় নাগরিক কমিটি গঠন করেছিলাম। বিভিন্ন জনপরিসর, পেশাজীবী গোষ্ঠী থেকে মানুষের বক্তব্য ও দাবি নিয়ে আমরা রাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা ও সমাধানের চেষ্টা করেছি।

অতীতে যেসব অভ্যুত্থান ঘটেছে, সেগুলো ছিল সংগঠিত রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে ও অংশগ্রহণে পরিচালিত। মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লাখ মানুষের আত্মাহুতির মধ্য দিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ জন্মগ্রহণের পরই একদলীয় কর্তৃত্ববাদী শাসনের কবলে পতিত হয়।

প্রায় ২০ বছর পর রাজনৈতিক দলগুলো নিজেদের মধ্যে সমঝোতা করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করলেও বিগত ১৫ বছর আমাদের ফ্যাসিবাদী শাসন ভোগ করতে হলো। তাই আমরা চব্বিশের অভ্যুত্থানের গণদাবি নয়া-রাজনৈতিক বন্দোবস্তের কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে দেশের সাধারণ নাগরিকদের বিবেচনা করতে চাই। জনগণের হিস্যা জনগণের হাতে বুঝিয়ে দিতে আমরা বদ্ধপরিকর। মানুষের দাবি এবং তাদের হিস্যা বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য গণমানুষের একটি পক্ষ এবং একটি রাজনৈতিক দলের প্রয়োজন, যে দলের মধ্য দিয়ে জনগণের দাবি ও ভাষ্য রাষ্ট্র পরিচালনায় প্রতিফলিত হবে। আমরা রাজনৈতিক দলগুলো এবং দেশবাসীকে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছি, একাত্তর ও নব্বইয়ের পুনরাবৃত্তি এবার আর হবে না।

আমরা স্পষ্ট করে আরেকটি বার্তা দিতে চাই, চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার হত্যাকারীদের বিচার করার আগে আমরা নির্বাচনে যাওয়ার পক্ষে না। কারণ এই বিচারটিকে ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিস্থিতির শিকার হতে না দেওয়ার লক্ষ্যে আমরা সর্বোচ্চ সক্রিয় থাকব। ফ্যাসিবাদের পতনের পর জনবান্ধব রাজনীতির তাগিদ আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক উন্মেষ। এ জন্য বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোকে বুঝতে হবে, জনগণের দাবি ও আহবানকে উপেক্ষা করার আর কোনো সুযোগ নেই। গত ৫৩ বছরে যে সংবিধান দেশের মানুষকে শোষণ করেছে এবং বিগত ১৫ বছরে যে সংবিধানের আশ্রয়ে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয়েছে, আমরা তার পরিবর্তন চাই। এই সংবিধানটি প্রণয়নের সময় একাত্তরের চেতনাকে বাদ দিয়ে একটিমাত্র দলের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে। ৩০ লাখ শহীদের আকাঙ্ক্ষাকে এই সংবিধান ধারণ করেনি। অন্তর্বর্তী সরকার নতুন সংবিধানের জন্য একটি সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। তারা এই সংবিধান সংস্কার করতে না পারলে হয়তো একদিন জনগণের সরকার গঠনের পর এই সংবিধান বাদ দেওয়া হবে। বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল এ বিষয়ে মত দিয়েছে, সংবিধান সংস্কার করতে পারে নির্বাচিত সরকার, এটি গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা জন-আকাঙ্ক্ষার বিপরীত। এই বিপ্লব বা গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আগের যে সংবিধান ছিল, সেটা জনগণের প্রত্যাশার মাধ্যমে বাতিল হয়ে গেছে। জনগণ একটি নতুন সংবিধানের জন্য প্রয়োজনে আবার মাঠে নেমে আসবে। এই লড়াই জনগণ আগেও জিতেছে এবং ভবিষ্যতেও জিতবে।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী,বিভিন্ন ভাষা বা ধারার যে মানুষগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করেছিল, তাদের দাবির মাধ্যমে পরিষ্কার হয়েছে, আমরা নতুন একটি সংবিধান চাই। এর পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় নাগরিক কমিটির পক্ষে নতুন সংবিধানের রূপরেখা বিষয়ক ৬৯টি প্রস্তাব দিয়েছি। আমরা বলেছি, সংসদ, রাজনৈতিক দল এবং সরকারের মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য থাকতে হবে। ক্ষমতা একটি কেন্দ্রে ঘনীভূত হয়ে যাওয়া বিদ্যমান সংবিধানের সবচেয়ে বড় সমস্যা, এই ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ আবশ্যক। রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে জনগণের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ এবং দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভা এই বিকেন্দ্রীকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

নির্বাচনের মাধ্যমেই জনগণের মতের প্রতিফলন হবে। ২০২২ সালে প্রণীত আইনের মাধ্যমে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন সম্ভব নয়। এটি নিয়ে জাতীয় নাগরিক কমিটি রাজনৈতিক দলগুলোসহ সব স্তরের মানুষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এই আইনের বলে যদি একটি নির্বাচন হয়েও যায়, এর মাধ্যমে গঠিত সংসদ জন-আকাঙক্ষা বাস্তাবায়ন করতে পারবে না। এর ফলে গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সাধারণ মানুষের সঙ্গে বেঈমানি করা হবে।

গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে তরুণ প্রজন্মের ওপর সাধারণ মানুষের গভীর আস্থার জায়গা তৈরি হয়েছে। কারণ জনগণ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার সমর্থক প্রবীণ চিন্তা ও ব্যক্তিদের পরিত্যাগ করেছে। নতুন পরিবর্তন এবং পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে এগিয়ে যেতে যারা অপারগতা প্রকাশ করছে তাদেরও পরিত্যাগ করবে। জনগণ বিশ্বাস করে, তরুণরা বাংলাদেশের মানুষকে মুক্তির দিশা দেখাতে পারবে। সে জায়গা থেকে তরুণদের নতুন একটি রাজনৈতিক দল আসার আকাঙ্ক্ষাও সৃষ্টি হয়েছে। তরুণদের রাজনৈতিক দলের মাধ্যমে জনগণের প্রত্যাশা পরস্ফুটিত হবে, এটি মানুষের প্রত্যাশা।

আমরা এমন একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া রাখব, যার মাধ্যমে এই গণ-অভ্যুত্থানের সব অংশীজন তরুণদের দলে উঠে আসবেন। দলীয় ও মতাদর্শিক লড়াইয়ের ঊর্ধ্বে উঠে বাংলাদেশের জন্য কাজ করবে, এমন রাজনৈতিক শক্তি আমরা গঠন করব, যেন জনগণের পক্ষে লড়াইকারী একটি শক্তি নিয়ে আমরা রাজনৈতিক দল গঠন করতে পারি। জাতীয় নাগরিক কমিটি এই দল গঠনে মানুষের বোঝাপড়া, দাবি ও ভাষ্যকে একত্রীকরণের কাজ করে যাচ্ছে। জনগণের ওপর আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে, তারা তাদের পক্ষের শক্তিকে চিনে নিতে পারবে।

লেখক : আহ্বায়ক, জাতীয় নাগরিক কমিটি।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে