শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৮, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

নতুন বাংলাদেশের সংবিধান : একটি নির্মোহ বিশ্লেষণ

অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নতুন বাংলাদেশের সংবিধান : একটি নির্মোহ বিশ্লেষণ

জুলাই বিপ্লবের প্রধান দাবি ছিল এবং এখনো আছে যে বাংলাদেশে একটি নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন। এর অর্থ হলো, বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশে পুরনো (১৯৭২-২০২৪) রাজনৈতিক ব্যবস্থা ব্যাপক পরিবর্তন করে এক নতুন ব্যবস্থাপনার সূচনা করতে হবে। এবং তার জন্য অন্যান্য পরিবর্তনের পাশাপাশি আনতে হবে একটি নতুন সংবিধান। কিভাবে ও কোন কার্যপ্রণালীর দ্বারা এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজটির সমাধান হবে তা-ই এ লেখার উদ্দেশ্য।

নির্মোহ বিশ্লেষণসংবিধান যেকোনো জাতি ও দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। যদি জনগণ একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনায় বসবাস করতে চায়, তাদের অবশ্যই একটি গণতান্ত্রিক সংবিধান থাকতে হবে। গণতান্ত্রিক সংবিধান দেশে আইনের শাসন, মানবাধিকার, মুক্তচিন্তা ও মুক্তবিবেকের চর্চা প্রতিস্থাপন করে এমন একটি রাজনৈতিক ও সামাজিক সমাজব্যবস্থার বন্দোবস্ত করে, যা সে দেশের জনগণের জীবন পরিপূর্ণ করে তোলে। অন্যদিকে গণতন্ত্রের নামে তৈরি করা একটি ত্রুটিপূর্ণ সংবিধান দেশে নানা বিরোধ ও সমস্যা তৈরি করে দেশকে বিপর্যস্ত করে তোলে।

এর প্রমাণ মেলে আমাদের সাংবিধানিক ইতিহাসের পাতা উল্টালেই। ১৯৭২ সালে যে সংবিধানটি রচিত হয়েছিল, তা মুক্তিযুদ্ধোত্তর জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল। এক সম্মোহনী ব্যক্তিকে সম্মুখে রেখে এমন সংবিধান রচিত হয়েছিল, যা শাসককে স্বৈরাচারে রূপান্তর করতে সময় লাগেনি। এবং যিনি মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনা বিসর্জন দিয়ে পরিবর্তিত সংবিধানের দ্বারা তৈরি করেছিলেন একদলীয় শাসনব্যবস্থা।

পরে সংবিধানে নানা ধারা সংযোজন করে গণতন্ত্রকে জীবিত রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু তা সফল হয়নি। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী দ্বারা এই দলিলকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয় যে তথাকথিত সাংবিধানিক ব্যবস্থায়ই ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশে এক ফ্যাসিস্ট সরকারের অভ্যুত্থান হয়, যার জাঁতাকলে জনগণ নিষ্পেষিত হয় দীর্ঘ পনেরো বছর। জুলাই বিপ্লবোত্তর দাবি তাই, যা পূর্বেই বলা হয়েছে, এক নতুন সংবিধানের। এখন অনুধাবন করা প্রয়োজন যে ছাত্র-জনতার এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দুটি ভিন্ন মতবাদ লক্ষণীয়।

ছাত্র-জনতা প্রথম থেকে দাবি তুলেছে সংবিধান পুনর্লিখনের। উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ নেওয়ার পরপরই অন্যতম ছাত্র সমন্বয়ক এবং তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ঘোষণা দিয়েছিলেন, একটি নির্বাচিত গণপরিষদ সংবিধান রচনা ও গ্রহণ করবে। বর্তমান সংবিধান সংস্কার কমিশনের (সিআরসি) চেয়ারম্যান ড. আলী রীয়াজও সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের এক সভায় একই মত পোষণ করেন। পরে অবশ্য তিনি সেই মত থেকে সরে আসেন। এ ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার ও গণপরিষদের মতো সংগঠন এবং বিশিষ্ট চিন্তক ফরহাদ মজহার, আনু মুহাম্মদ প্রমুখও একটি নতুন সংবিধানের সুপারিশ করেন। প্রণিধানযোগ্য যে নতুন সংবিধান রচনার জন্য চাই একটি গণপরিষদ। বলাই বাহুল্য, গণপরিষদ, যা জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা গঠিত, তাদের  রচিত ও গৃহীত সংবিধানে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সাফল্যজনকভাবে সন্নিবেশ করতে পারে। এটাই উত্তম পন্থা বলে বিবেচিত।

যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, নেপাল এবং আরো অনেক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সংবিধান গণপরিষদ দ্বারা রচিত ও গৃহীত। বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধান মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী জনগণের দ্বারা নির্বাচিত গণপরিষদ দ্বারা রচিত হয়নি, তাই এই সংবিধান কার্যকর হয়নি। তবে গণপরিষদ দ্বারা রচিত সংবিধান রচনা ও গ্রহণ সময়সাপেক্ষ এবং বেশ অনিশ্চয়তায় পরিপূর্ণ। নেপালের গণপরিষদ সংবিধান রচনা করতে লাগিয়েছে আট বছর। অখণ্ডিত পাকিস্তানেও আট বছর। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত এসব দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সুসংহত ও উন্নত গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ধারণ করে, তাই তারা দুই বছরে সংবিধান রচনা করতে পেরেছে। বাংলাদেশের মতো দেশে, যে দেশে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি রাজনৈতিক দলে ও সমাজে অনুপস্থিত, গণপরিষদের মাধ্যমে সংবিধান করতে তাহলে কয় বছর লাগবে?

নির্মোহ বিশ্লেষণদ্বিতীয় পন্থাটি বা মতবাদ হলো বর্তমান সংবিধানে সংযোজন/সংস্থাপন করে এটিকে একটি গণতান্ত্রিক সংবিধানে পরিণত করা। প্রতীয়মান হয় যে অন্তর্বর্তীক সরকার হয়তো বা রাজনৈতিক দলগুলোর চাপে পড়ে দ্বিতীয় পথটি বেছে নিয়েছে এবং গত ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ একটি সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যার উদ্দেশ্য হলো গত সংবিধানের ব্যর্থতার কারণগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো উপযুক্ত অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা এবং রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুনর্বিবেচনা ও সংস্কার করা। প্রতিবেদন তৈরি ছাড়াও কমিশন বিশেষ করে নির্বাচনপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত আইন ও আনুষঙ্গিক প্রক্রিয়াসমূহ পর্যালোচনা করবে।

রাজনৈতিক দলসমূহ ছাড়াও অন্যান্য অংশীদার এই কমিশনকে স্বাগত জানিয়েছে। তবে পরিতাপের বিষয় হলো এই যে ৯ সংখ্যাবিশিষ্ট এই কমিশনে দুজন লেখক ও একজন ছাত্র প্রতিনিধি ছাড়া বাকি সবাই আইন বিশেষজ্ঞ। যদিও সংবিধান রচনায় বিশিষ্ট আইনজ্ঞদেরও প্রয়োজন হয় এবং কমিশনের আইনজ্ঞ সদস্যরা নিজ নিজ জীবনে জ্ঞান ও প্রজ্ঞার অধিকারী, তবু যৌক্তিক কারণেই Millenial এবং Gen Z-এর যথাযথ প্রতিনিধিত্ব না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ছাত্র প্রতিনিধিরা। যেখানে দেশের জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশ ৩৫ বছরের নিচে এবং যে তরুণরা জীবন বাজি রেখে রক্ত দিয়ে এক অত্যাচারী, নিপীড়নকারী ও নির্মম শাসকের পতন ঘটিয়ে এক নতুন বাংলাদেশ গড়ার সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে, সেখানে ছাত্র প্রতিনিধি অপ্রতুল থাকায় কমিশনের প্রতিবেদনে ছাত্র-জনতার আশা-আকাঙ্ক্ষার কতটা প্রতিফলন ঘটবে তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।

বর্তমানে এই কমিশন সাতটি উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ শুরু করেছে : ১. বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা; ২. অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটানো; ৩. রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় সর্বস্তরে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের ব্যবস্থা; ৪. ভবিষ্যতে যেকোনো ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার উত্থান রোধ; ৫. রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের পৃথক্করণ ও ক্ষমতার ভারসাম্য আনা; ৬. রাষ্ট্রের সংবিধান ও আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকর স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা, প্রতিষ্ঠানগুলোর বিকেন্দ্রীকরণ ও পর্যাপ্ত ক্ষমতায়ন; ৭. রাষ্ট্রীয় সাংবিধানিক ও আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকর স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা। এই পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ক্রমান্বয়ে রাজনৈতিক দল ও জোট, বিভিন্ন সংগঠন, সংবিধান বিশেষজ্ঞ, বিশিষ্ট নাগরিক, তরুণ চিন্তাবিদ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মতামত, পরিসংখ্যান ব্যুরো দ্বারা সংস্কার বিষয়ক জরিপ দ্বারা জনগণকে সম্পৃক্ত করতে শুরু করেছে। তবে জনগণের সম্পৃক্ততা আরো বেশি গভীর হওয়া প্রয়োজন। কারণ যেকোনো সংবিধানের সাফল্য নির্ভর করে যদি তা জনগণের মতামতের দ্বারা রচিত হয়।

উপরোক্ত আলোচনায় আশা করা যায় যে কমিশন একটি ইতিবাচক প্রতিবেদন তৈরি করবে। এখানেই কিন্তু নতুন সংবিধান তৈরির কাজ শেষ হয়ে যায় না। এটিকে একটি স্বীকৃত আইনে বা দেশের সর্বোচ্চ আইনে পরিবর্তন করতে হলে এই প্রতিবেদনটিতে জনগণের প্রত্যক্ষ মতামতের প্রয়োজন। যেমন—গণভোট। কারণ এমনকি জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা নির্বাচিত গণপরিষদ দ্বারা রচিত সংবিধানের খসড়ায়ও গণভোটের প্রয়োজন হয়। যেমন করেছে নেপাল বা যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু বাংলাদেশের সাংবিধানিক জটিলতার কারণে এবং যে কারণে গণপরিষদ গঠন করে সংবিধান দলিলের খসড়া করা হয়নি, সিআরসি তৈরি প্রতিবেদনটি কার্যকর অত সহজ হবে না বলে মনে হয়। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মতামত রয়েছে।

কিছু বিশ্লেষক মনে করেন, পরবর্তী নির্বাচিত ত্রয়োদশ সংসদ সংবিধান সংস্কার করে গণভোটের সাহায্যে নতুন সংবিধান গ্রহণ সম্ভব। অথবা একটি দুই বছর মেয়াদি বিশেষ সংসদ তৈরি করে খসড়া গণভোটের দ্বারা সংবিধান হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে যেহেতু উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, নতুন সংবিধানটি এই সরকারই বাস্তবায়ন করবে, সে ক্ষেত্রে হতে পারে যে সিআরসি তৈরি প্রতিবেদন মাথায় রেখে অন্তর্বর্তী সরকার একটি অধ্যাদেশ দ্বারা তৈরি লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের ভিত্তিতে প্রণীত দুই বছর মেয়াদি গণপরিষদ গঠন করা যেতে পারে, যা একটি অস্থায়ী সংসদ হিসেবে কাজ করবে এবং সিআরসি প্রণীত সুপারিশমালা পর্যালোচনা করে সংযোজন/বিয়োজন দ্বারা চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত ও গ্রহণ করবে। পরে এটি গণভোটের দ্বারা অনুমোদিত হবে। এই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দল, সুধীসমাজ, সমাজের বিভিন্ন অংশীদার, জনগণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা যাবে। এবং একটি নিয়মিত গণপরিষদ গঠনের দ্বারা প্রবর্তিত নতুন সংবিধান বা দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র গঠন করা, যা সময়সাপেক্ষ ও অনিশ্চয়তার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। স্মরণ রাখা প্রয়োজন, সেই সংবিধানই কার্যকর হয় ও মান্যতা পায়, যেটি সমাজের সমালোচনামূলক শক্তিগুলোর ঐকমত্যের দ্বারা রচিত হয়। তৃতীয় পন্থাটি দ্বারা সে উদ্দেশ্য সফল হবে বলেই ধারণা হয়।

লেখক : রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে