শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৮, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

নতুন বাংলাদেশের সংবিধান : একটি নির্মোহ বিশ্লেষণ

অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নতুন বাংলাদেশের সংবিধান : একটি নির্মোহ বিশ্লেষণ

জুলাই বিপ্লবের প্রধান দাবি ছিল এবং এখনো আছে যে বাংলাদেশে একটি নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন। এর অর্থ হলো, বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশে পুরনো (১৯৭২-২০২৪) রাজনৈতিক ব্যবস্থা ব্যাপক পরিবর্তন করে এক নতুন ব্যবস্থাপনার সূচনা করতে হবে। এবং তার জন্য অন্যান্য পরিবর্তনের পাশাপাশি আনতে হবে একটি নতুন সংবিধান। কিভাবে ও কোন কার্যপ্রণালীর দ্বারা এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজটির সমাধান হবে তা-ই এ লেখার উদ্দেশ্য।

নির্মোহ বিশ্লেষণসংবিধান যেকোনো জাতি ও দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। যদি জনগণ একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনায় বসবাস করতে চায়, তাদের অবশ্যই একটি গণতান্ত্রিক সংবিধান থাকতে হবে। গণতান্ত্রিক সংবিধান দেশে আইনের শাসন, মানবাধিকার, মুক্তচিন্তা ও মুক্তবিবেকের চর্চা প্রতিস্থাপন করে এমন একটি রাজনৈতিক ও সামাজিক সমাজব্যবস্থার বন্দোবস্ত করে, যা সে দেশের জনগণের জীবন পরিপূর্ণ করে তোলে। অন্যদিকে গণতন্ত্রের নামে তৈরি করা একটি ত্রুটিপূর্ণ সংবিধান দেশে নানা বিরোধ ও সমস্যা তৈরি করে দেশকে বিপর্যস্ত করে তোলে।

এর প্রমাণ মেলে আমাদের সাংবিধানিক ইতিহাসের পাতা উল্টালেই। ১৯৭২ সালে যে সংবিধানটি রচিত হয়েছিল, তা মুক্তিযুদ্ধোত্তর জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল। এক সম্মোহনী ব্যক্তিকে সম্মুখে রেখে এমন সংবিধান রচিত হয়েছিল, যা শাসককে স্বৈরাচারে রূপান্তর করতে সময় লাগেনি। এবং যিনি মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনা বিসর্জন দিয়ে পরিবর্তিত সংবিধানের দ্বারা তৈরি করেছিলেন একদলীয় শাসনব্যবস্থা।

পরে সংবিধানে নানা ধারা সংযোজন করে গণতন্ত্রকে জীবিত রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু তা সফল হয়নি। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী দ্বারা এই দলিলকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয় যে তথাকথিত সাংবিধানিক ব্যবস্থায়ই ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশে এক ফ্যাসিস্ট সরকারের অভ্যুত্থান হয়, যার জাঁতাকলে জনগণ নিষ্পেষিত হয় দীর্ঘ পনেরো বছর। জুলাই বিপ্লবোত্তর দাবি তাই, যা পূর্বেই বলা হয়েছে, এক নতুন সংবিধানের। এখন অনুধাবন করা প্রয়োজন যে ছাত্র-জনতার এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দুটি ভিন্ন মতবাদ লক্ষণীয়।

ছাত্র-জনতা প্রথম থেকে দাবি তুলেছে সংবিধান পুনর্লিখনের। উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ নেওয়ার পরপরই অন্যতম ছাত্র সমন্বয়ক এবং তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ঘোষণা দিয়েছিলেন, একটি নির্বাচিত গণপরিষদ সংবিধান রচনা ও গ্রহণ করবে। বর্তমান সংবিধান সংস্কার কমিশনের (সিআরসি) চেয়ারম্যান ড. আলী রীয়াজও সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের এক সভায় একই মত পোষণ করেন। পরে অবশ্য তিনি সেই মত থেকে সরে আসেন। এ ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার ও গণপরিষদের মতো সংগঠন এবং বিশিষ্ট চিন্তক ফরহাদ মজহার, আনু মুহাম্মদ প্রমুখও একটি নতুন সংবিধানের সুপারিশ করেন। প্রণিধানযোগ্য যে নতুন সংবিধান রচনার জন্য চাই একটি গণপরিষদ। বলাই বাহুল্য, গণপরিষদ, যা জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা গঠিত, তাদের  রচিত ও গৃহীত সংবিধানে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সাফল্যজনকভাবে সন্নিবেশ করতে পারে। এটাই উত্তম পন্থা বলে বিবেচিত।

যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, নেপাল এবং আরো অনেক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সংবিধান গণপরিষদ দ্বারা রচিত ও গৃহীত। বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধান মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী জনগণের দ্বারা নির্বাচিত গণপরিষদ দ্বারা রচিত হয়নি, তাই এই সংবিধান কার্যকর হয়নি। তবে গণপরিষদ দ্বারা রচিত সংবিধান রচনা ও গ্রহণ সময়সাপেক্ষ এবং বেশ অনিশ্চয়তায় পরিপূর্ণ। নেপালের গণপরিষদ সংবিধান রচনা করতে লাগিয়েছে আট বছর। অখণ্ডিত পাকিস্তানেও আট বছর। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত এসব দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সুসংহত ও উন্নত গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ধারণ করে, তাই তারা দুই বছরে সংবিধান রচনা করতে পেরেছে। বাংলাদেশের মতো দেশে, যে দেশে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি রাজনৈতিক দলে ও সমাজে অনুপস্থিত, গণপরিষদের মাধ্যমে সংবিধান করতে তাহলে কয় বছর লাগবে?

নির্মোহ বিশ্লেষণদ্বিতীয় পন্থাটি বা মতবাদ হলো বর্তমান সংবিধানে সংযোজন/সংস্থাপন করে এটিকে একটি গণতান্ত্রিক সংবিধানে পরিণত করা। প্রতীয়মান হয় যে অন্তর্বর্তীক সরকার হয়তো বা রাজনৈতিক দলগুলোর চাপে পড়ে দ্বিতীয় পথটি বেছে নিয়েছে এবং গত ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ একটি সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যার উদ্দেশ্য হলো গত সংবিধানের ব্যর্থতার কারণগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো উপযুক্ত অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা এবং রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুনর্বিবেচনা ও সংস্কার করা। প্রতিবেদন তৈরি ছাড়াও কমিশন বিশেষ করে নির্বাচনপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত আইন ও আনুষঙ্গিক প্রক্রিয়াসমূহ পর্যালোচনা করবে।

রাজনৈতিক দলসমূহ ছাড়াও অন্যান্য অংশীদার এই কমিশনকে স্বাগত জানিয়েছে। তবে পরিতাপের বিষয় হলো এই যে ৯ সংখ্যাবিশিষ্ট এই কমিশনে দুজন লেখক ও একজন ছাত্র প্রতিনিধি ছাড়া বাকি সবাই আইন বিশেষজ্ঞ। যদিও সংবিধান রচনায় বিশিষ্ট আইনজ্ঞদেরও প্রয়োজন হয় এবং কমিশনের আইনজ্ঞ সদস্যরা নিজ নিজ জীবনে জ্ঞান ও প্রজ্ঞার অধিকারী, তবু যৌক্তিক কারণেই Millenial এবং Gen Z-এর যথাযথ প্রতিনিধিত্ব না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ছাত্র প্রতিনিধিরা। যেখানে দেশের জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশ ৩৫ বছরের নিচে এবং যে তরুণরা জীবন বাজি রেখে রক্ত দিয়ে এক অত্যাচারী, নিপীড়নকারী ও নির্মম শাসকের পতন ঘটিয়ে এক নতুন বাংলাদেশ গড়ার সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে, সেখানে ছাত্র প্রতিনিধি অপ্রতুল থাকায় কমিশনের প্রতিবেদনে ছাত্র-জনতার আশা-আকাঙ্ক্ষার কতটা প্রতিফলন ঘটবে তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।

বর্তমানে এই কমিশন সাতটি উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ শুরু করেছে : ১. বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা; ২. অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটানো; ৩. রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় সর্বস্তরে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের ব্যবস্থা; ৪. ভবিষ্যতে যেকোনো ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার উত্থান রোধ; ৫. রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের পৃথক্করণ ও ক্ষমতার ভারসাম্য আনা; ৬. রাষ্ট্রের সংবিধান ও আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকর স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা, প্রতিষ্ঠানগুলোর বিকেন্দ্রীকরণ ও পর্যাপ্ত ক্ষমতায়ন; ৭. রাষ্ট্রীয় সাংবিধানিক ও আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকর স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা। এই পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ক্রমান্বয়ে রাজনৈতিক দল ও জোট, বিভিন্ন সংগঠন, সংবিধান বিশেষজ্ঞ, বিশিষ্ট নাগরিক, তরুণ চিন্তাবিদ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মতামত, পরিসংখ্যান ব্যুরো দ্বারা সংস্কার বিষয়ক জরিপ দ্বারা জনগণকে সম্পৃক্ত করতে শুরু করেছে। তবে জনগণের সম্পৃক্ততা আরো বেশি গভীর হওয়া প্রয়োজন। কারণ যেকোনো সংবিধানের সাফল্য নির্ভর করে যদি তা জনগণের মতামতের দ্বারা রচিত হয়।

উপরোক্ত আলোচনায় আশা করা যায় যে কমিশন একটি ইতিবাচক প্রতিবেদন তৈরি করবে। এখানেই কিন্তু নতুন সংবিধান তৈরির কাজ শেষ হয়ে যায় না। এটিকে একটি স্বীকৃত আইনে বা দেশের সর্বোচ্চ আইনে পরিবর্তন করতে হলে এই প্রতিবেদনটিতে জনগণের প্রত্যক্ষ মতামতের প্রয়োজন। যেমন—গণভোট। কারণ এমনকি জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা নির্বাচিত গণপরিষদ দ্বারা রচিত সংবিধানের খসড়ায়ও গণভোটের প্রয়োজন হয়। যেমন করেছে নেপাল বা যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু বাংলাদেশের সাংবিধানিক জটিলতার কারণে এবং যে কারণে গণপরিষদ গঠন করে সংবিধান দলিলের খসড়া করা হয়নি, সিআরসি তৈরি প্রতিবেদনটি কার্যকর অত সহজ হবে না বলে মনে হয়। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মতামত রয়েছে।

কিছু বিশ্লেষক মনে করেন, পরবর্তী নির্বাচিত ত্রয়োদশ সংসদ সংবিধান সংস্কার করে গণভোটের সাহায্যে নতুন সংবিধান গ্রহণ সম্ভব। অথবা একটি দুই বছর মেয়াদি বিশেষ সংসদ তৈরি করে খসড়া গণভোটের দ্বারা সংবিধান হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে যেহেতু উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, নতুন সংবিধানটি এই সরকারই বাস্তবায়ন করবে, সে ক্ষেত্রে হতে পারে যে সিআরসি তৈরি প্রতিবেদন মাথায় রেখে অন্তর্বর্তী সরকার একটি অধ্যাদেশ দ্বারা তৈরি লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের ভিত্তিতে প্রণীত দুই বছর মেয়াদি গণপরিষদ গঠন করা যেতে পারে, যা একটি অস্থায়ী সংসদ হিসেবে কাজ করবে এবং সিআরসি প্রণীত সুপারিশমালা পর্যালোচনা করে সংযোজন/বিয়োজন দ্বারা চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত ও গ্রহণ করবে। পরে এটি গণভোটের দ্বারা অনুমোদিত হবে। এই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দল, সুধীসমাজ, সমাজের বিভিন্ন অংশীদার, জনগণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা যাবে। এবং একটি নিয়মিত গণপরিষদ গঠনের দ্বারা প্রবর্তিত নতুন সংবিধান বা দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র গঠন করা, যা সময়সাপেক্ষ ও অনিশ্চয়তার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। স্মরণ রাখা প্রয়োজন, সেই সংবিধানই কার্যকর হয় ও মান্যতা পায়, যেটি সমাজের সমালোচনামূলক শক্তিগুলোর ঐকমত্যের দ্বারা রচিত হয়। তৃতীয় পন্থাটি দ্বারা সে উদ্দেশ্য সফল হবে বলেই ধারণা হয়।

লেখক : রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
সর্বশেষ খবর
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন চাই:  নুর

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে এখন পর্যন্ত ৪৫ বাংলাদেশির মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস
জোকোভিচের স্বপ্নভঙ্গ, উইম্বলডনের ফাইনালে সিনার-আলকারাস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন
বিএনপির ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মনিটরিং সেল গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা
নড়াইলে এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে ও পায়ের রগ কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড
৩৭ নম্বর সেঞ্চুরিতে রুটের যত রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকবে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’
‘৪০০ রানের বিশ্ব রেকর্ড ভাঙার চেষ্টা করা উচিত ছিল’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাচ্ছেন ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট মার্কোস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে
ইনস্টাগ্রাম পোস্টের লাইক সংখ্যা লুকাবেন যেভাবে

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি
গাজায় ক্ষুধা সংকট ভয়াবহ পর্যায়ে পৌঁছেছে : ডব্লিউএফপি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন
সন্ত্রাস দমনে সরকারকে সহযোগিতায় সর্বদা প্রস্তুত বিএনপি : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
চাঁদপুরে পরিত্যক্ত বাগান থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের
৩১ দফার লিফলেট বিতরণ বিএনপি নেতা ফয়সাল আলিমের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ
রেকর্ড বইয়ের পাতায় ইংল্যান্ডের স্মিথ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
রাজধানীর মিরপুর থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু
ভিন্নমত থাকবে, কিন্তু অপরের মতকে সম্মান করতে হবে : আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর
ভারতের হয়ে যে রেকর্ড এখন শুধুই বুমরাহর

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
শেখ হাসিনার কন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ