শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৮, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

নতুন বাংলাদেশের সংবিধান : একটি নির্মোহ বিশ্লেষণ

অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
নতুন বাংলাদেশের সংবিধান : একটি নির্মোহ বিশ্লেষণ

জুলাই বিপ্লবের প্রধান দাবি ছিল এবং এখনো আছে যে বাংলাদেশে একটি নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন। এর অর্থ হলো, বিপ্লব-পরবর্তী বাংলাদেশে পুরনো (১৯৭২-২০২৪) রাজনৈতিক ব্যবস্থা ব্যাপক পরিবর্তন করে এক নতুন ব্যবস্থাপনার সূচনা করতে হবে। এবং তার জন্য অন্যান্য পরিবর্তনের পাশাপাশি আনতে হবে একটি নতুন সংবিধান। কিভাবে ও কোন কার্যপ্রণালীর দ্বারা এই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজটির সমাধান হবে তা-ই এ লেখার উদ্দেশ্য।

নির্মোহ বিশ্লেষণসংবিধান যেকোনো জাতি ও দেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল। যদি জনগণ একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনায় বসবাস করতে চায়, তাদের অবশ্যই একটি গণতান্ত্রিক সংবিধান থাকতে হবে। গণতান্ত্রিক সংবিধান দেশে আইনের শাসন, মানবাধিকার, মুক্তচিন্তা ও মুক্তবিবেকের চর্চা প্রতিস্থাপন করে এমন একটি রাজনৈতিক ও সামাজিক সমাজব্যবস্থার বন্দোবস্ত করে, যা সে দেশের জনগণের জীবন পরিপূর্ণ করে তোলে। অন্যদিকে গণতন্ত্রের নামে তৈরি করা একটি ত্রুটিপূর্ণ সংবিধান দেশে নানা বিরোধ ও সমস্যা তৈরি করে দেশকে বিপর্যস্ত করে তোলে।

এর প্রমাণ মেলে আমাদের সাংবিধানিক ইতিহাসের পাতা উল্টালেই। ১৯৭২ সালে যে সংবিধানটি রচিত হয়েছিল, তা মুক্তিযুদ্ধোত্তর জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ধারণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল। এক সম্মোহনী ব্যক্তিকে সম্মুখে রেখে এমন সংবিধান রচিত হয়েছিল, যা শাসককে স্বৈরাচারে রূপান্তর করতে সময় লাগেনি। এবং যিনি মুক্তিযুদ্ধের সব চেতনা বিসর্জন দিয়ে পরিবর্তিত সংবিধানের দ্বারা তৈরি করেছিলেন একদলীয় শাসনব্যবস্থা।

পরে সংবিধানে নানা ধারা সংযোজন করে গণতন্ত্রকে জীবিত রাখার চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু তা সফল হয়নি। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী দ্বারা এই দলিলকে এমন এক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া হয় যে তথাকথিত সাংবিধানিক ব্যবস্থায়ই ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশে এক ফ্যাসিস্ট সরকারের অভ্যুত্থান হয়, যার জাঁতাকলে জনগণ নিষ্পেষিত হয় দীর্ঘ পনেরো বছর। জুলাই বিপ্লবোত্তর দাবি তাই, যা পূর্বেই বলা হয়েছে, এক নতুন সংবিধানের। এখন অনুধাবন করা প্রয়োজন যে ছাত্র-জনতার এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতে দুটি ভিন্ন মতবাদ লক্ষণীয়।

ছাত্র-জনতা প্রথম থেকে দাবি তুলেছে সংবিধান পুনর্লিখনের। উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ নেওয়ার পরপরই অন্যতম ছাত্র সমন্বয়ক এবং তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম ঘোষণা দিয়েছিলেন, একটি নির্বাচিত গণপরিষদ সংবিধান রচনা ও গ্রহণ করবে। বর্তমান সংবিধান সংস্কার কমিশনের (সিআরসি) চেয়ারম্যান ড. আলী রীয়াজও সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজের এক সভায় একই মত পোষণ করেন। পরে অবশ্য তিনি সেই মত থেকে সরে আসেন। এ ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার ও গণপরিষদের মতো সংগঠন এবং বিশিষ্ট চিন্তক ফরহাদ মজহার, আনু মুহাম্মদ প্রমুখও একটি নতুন সংবিধানের সুপারিশ করেন। প্রণিধানযোগ্য যে নতুন সংবিধান রচনার জন্য চাই একটি গণপরিষদ। বলাই বাহুল্য, গণপরিষদ, যা জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা গঠিত, তাদের  রচিত ও গৃহীত সংবিধানে জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষাকে সাফল্যজনকভাবে সন্নিবেশ করতে পারে। এটাই উত্তম পন্থা বলে বিবেচিত।

যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, নেপাল এবং আরো অনেক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সংবিধান গণপরিষদ দ্বারা রচিত ও গৃহীত। বাংলাদেশের ১৯৭২ সালের সংবিধান মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী জনগণের দ্বারা নির্বাচিত গণপরিষদ দ্বারা রচিত হয়নি, তাই এই সংবিধান কার্যকর হয়নি। তবে গণপরিষদ দ্বারা রচিত সংবিধান রচনা ও গ্রহণ সময়সাপেক্ষ এবং বেশ অনিশ্চয়তায় পরিপূর্ণ। নেপালের গণপরিষদ সংবিধান রচনা করতে লাগিয়েছে আট বছর। অখণ্ডিত পাকিস্তানেও আট বছর। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত এসব দেশের রাজনৈতিক দলগুলো সুসংহত ও উন্নত গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি ধারণ করে, তাই তারা দুই বছরে সংবিধান রচনা করতে পেরেছে। বাংলাদেশের মতো দেশে, যে দেশে গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি রাজনৈতিক দলে ও সমাজে অনুপস্থিত, গণপরিষদের মাধ্যমে সংবিধান করতে তাহলে কয় বছর লাগবে?

নির্মোহ বিশ্লেষণদ্বিতীয় পন্থাটি বা মতবাদ হলো বর্তমান সংবিধানে সংযোজন/সংস্থাপন করে এটিকে একটি গণতান্ত্রিক সংবিধানে পরিণত করা। প্রতীয়মান হয় যে অন্তর্বর্তীক সরকার হয়তো বা রাজনৈতিক দলগুলোর চাপে পড়ে দ্বিতীয় পথটি বেছে নিয়েছে এবং গত ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ একটি সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করেছে, যার উদ্দেশ্য হলো গত সংবিধানের ব্যর্থতার কারণগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো উপযুক্ত অনুচ্ছেদ দ্বারা প্রতিস্থাপন করা এবং রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোকে পুনর্বিবেচনা ও সংস্কার করা। প্রতিবেদন তৈরি ছাড়াও কমিশন বিশেষ করে নির্বাচনপ্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত আইন ও আনুষঙ্গিক প্রক্রিয়াসমূহ পর্যালোচনা করবে।

রাজনৈতিক দলসমূহ ছাড়াও অন্যান্য অংশীদার এই কমিশনকে স্বাগত জানিয়েছে। তবে পরিতাপের বিষয় হলো এই যে ৯ সংখ্যাবিশিষ্ট এই কমিশনে দুজন লেখক ও একজন ছাত্র প্রতিনিধি ছাড়া বাকি সবাই আইন বিশেষজ্ঞ। যদিও সংবিধান রচনায় বিশিষ্ট আইনজ্ঞদেরও প্রয়োজন হয় এবং কমিশনের আইনজ্ঞ সদস্যরা নিজ নিজ জীবনে জ্ঞান ও প্রজ্ঞার অধিকারী, তবু যৌক্তিক কারণেই Millenial এবং Gen Z-এর যথাযথ প্রতিনিধিত্ব না থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছে ছাত্র প্রতিনিধিরা। যেখানে দেশের জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশ ৩৫ বছরের নিচে এবং যে তরুণরা জীবন বাজি রেখে রক্ত দিয়ে এক অত্যাচারী, নিপীড়নকারী ও নির্মম শাসকের পতন ঘটিয়ে এক নতুন বাংলাদেশ গড়ার সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে, সেখানে ছাত্র প্রতিনিধি অপ্রতুল থাকায় কমিশনের প্রতিবেদনে ছাত্র-জনতার আশা-আকাঙ্ক্ষার কতটা প্রতিফলন ঘটবে তা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে।

বর্তমানে এই কমিশন সাতটি উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ শুরু করেছে : ১. বৈষম্যহীন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা; ২. অংশগ্রহণমূলক গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটানো; ৩. রাজনীতি ও রাষ্ট্র পরিচালনায় সর্বস্তরে জনগণের কার্যকর অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণের ব্যবস্থা; ৪. ভবিষ্যতে যেকোনো ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার উত্থান রোধ; ৫. রাষ্ট্রের তিনটি অঙ্গের পৃথক্করণ ও ক্ষমতার ভারসাম্য আনা; ৬. রাষ্ট্রের সংবিধান ও আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকর স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা, প্রতিষ্ঠানগুলোর বিকেন্দ্রীকরণ ও পর্যাপ্ত ক্ষমতায়ন; ৭. রাষ্ট্রীয় সাংবিধানিক ও আইন দ্বারা সৃষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর কার্যকর স্বাধীনতা ও স্বায়ত্তশাসন নিশ্চিতকরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা। এই পরিপ্রেক্ষিতে কমিশন ক্রমান্বয়ে রাজনৈতিক দল ও জোট, বিভিন্ন সংগঠন, সংবিধান বিশেষজ্ঞ, বিশিষ্ট নাগরিক, তরুণ চিন্তাবিদ, ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মতামত, পরিসংখ্যান ব্যুরো দ্বারা সংস্কার বিষয়ক জরিপ দ্বারা জনগণকে সম্পৃক্ত করতে শুরু করেছে। তবে জনগণের সম্পৃক্ততা আরো বেশি গভীর হওয়া প্রয়োজন। কারণ যেকোনো সংবিধানের সাফল্য নির্ভর করে যদি তা জনগণের মতামতের দ্বারা রচিত হয়।

উপরোক্ত আলোচনায় আশা করা যায় যে কমিশন একটি ইতিবাচক প্রতিবেদন তৈরি করবে। এখানেই কিন্তু নতুন সংবিধান তৈরির কাজ শেষ হয়ে যায় না। এটিকে একটি স্বীকৃত আইনে বা দেশের সর্বোচ্চ আইনে পরিবর্তন করতে হলে এই প্রতিবেদনটিতে জনগণের প্রত্যক্ষ মতামতের প্রয়োজন। যেমন—গণভোট। কারণ এমনকি জনগণের প্রতিনিধি দ্বারা নির্বাচিত গণপরিষদ দ্বারা রচিত সংবিধানের খসড়ায়ও গণভোটের প্রয়োজন হয়। যেমন করেছে নেপাল বা যুক্তরাষ্ট্র। কিন্তু বাংলাদেশের সাংবিধানিক জটিলতার কারণে এবং যে কারণে গণপরিষদ গঠন করে সংবিধান দলিলের খসড়া করা হয়নি, সিআরসি তৈরি প্রতিবেদনটি কার্যকর অত সহজ হবে না বলে মনে হয়। এ ব্যাপারে বিভিন্ন মতামত রয়েছে।

কিছু বিশ্লেষক মনে করেন, পরবর্তী নির্বাচিত ত্রয়োদশ সংসদ সংবিধান সংস্কার করে গণভোটের সাহায্যে নতুন সংবিধান গ্রহণ সম্ভব। অথবা একটি দুই বছর মেয়াদি বিশেষ সংসদ তৈরি করে খসড়া গণভোটের দ্বারা সংবিধান হিসেবে গ্রহণ করা যেতে পারে। তবে যেহেতু উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, নতুন সংবিধানটি এই সরকারই বাস্তবায়ন করবে, সে ক্ষেত্রে হতে পারে যে সিআরসি তৈরি প্রতিবেদন মাথায় রেখে অন্তর্বর্তী সরকার একটি অধ্যাদেশ দ্বারা তৈরি লিগ্যাল ফ্রেমওয়ার্কের ভিত্তিতে প্রণীত দুই বছর মেয়াদি গণপরিষদ গঠন করা যেতে পারে, যা একটি অস্থায়ী সংসদ হিসেবে কাজ করবে এবং সিআরসি প্রণীত সুপারিশমালা পর্যালোচনা করে সংযোজন/বিয়োজন দ্বারা চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তুত ও গ্রহণ করবে। পরে এটি গণভোটের দ্বারা অনুমোদিত হবে। এই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দল, সুধীসমাজ, সমাজের বিভিন্ন অংশীদার, জনগণের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা যাবে। এবং একটি নিয়মিত গণপরিষদ গঠনের দ্বারা প্রবর্তিত নতুন সংবিধান বা দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র গঠন করা, যা সময়সাপেক্ষ ও অনিশ্চয়তার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। স্মরণ রাখা প্রয়োজন, সেই সংবিধানই কার্যকর হয় ও মান্যতা পায়, যেটি সমাজের সমালোচনামূলক শক্তিগুলোর ঐকমত্যের দ্বারা রচিত হয়। তৃতীয় পন্থাটি দ্বারা সে উদ্দেশ্য সফল হবে বলেই ধারণা হয়।

লেখক : রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ও রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা