শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৩৯, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৬:০৫, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

আমাদের স্বপ্নটা খুব বেশি না

অধ্যাপক ড. তাসনিম আরেফা সিদ্দিকী
অনলাইন ভার্সন
আমাদের স্বপ্নটা খুব বেশি না

একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হিসেবে একটি রাজনৈতিক ব্যবস্থার কাছ থেকে মূল চাওয়াটা হচ্ছে, আইনের শাসন, নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতার পরিবর্তন, ক্ষমতার বিভাজন এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে গেলে যেসব প্রতিষ্ঠান একটি রাজনৈতিক ব্যবস্থার ভেতর দায়বদ্ধতা আনে, সেই প্রতিষ্ঠানগুলোর স্বাধীন পদচারণ। বাংলাদেশের দিকে তাকালে দেখি, নব্বইয়ে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আমরা একবার গণতন্ত্রে ফেরত এলাম। তারপর মোটামুটি দুটি ভালো সরকার—একটা আওয়ামী লীগ, একটা বিএনপি পেলাম। তার পর একেকটি দলের যখন দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু হলো, তখন থেকেই গণতান্ত্রিক আদর্শগুলো ধারাবাহিকভাবে ক্ষয় হতে থাকল।

এটারই শেষ রূপ আমরা দেখেছি গত প্রায় ১৬ বছরের আওয়ামী লীগের শাসনে। আইনের শাসন, নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে রাজনৈতিক দল হিসেবে একটা পর্যায়ের পর খুব বড় পার্থক্য যে ছিল তা কিন্তু নয়। দুটিই মূলত পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক কাঠামোর মধ্যে রাজনৈতিক ব্যবস্থাটা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে একটা সংসদীয় গণতন্ত্রের মধ্য দিয়ে হেঁটেছে। আসলে দুটি দলের মধ্যে একটা তৈরি করা তফাত ছিল—কে স্বাধীনতার পক্ষে আর কে স্বাধীনতার বিপক্ষে।

এই তফাত তৈরি করে সমাজকে বিভক্ত করা হয়েছে। দীর্ঘ সময় ধরে এটা করা হয়েছে। পঁচাত্তরের পটপরিবর্তনের পর ছিয়ানব্বইয়ে আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতায় এলো, সেই পাঁচ বছরে কিছুটা হলেও গণতন্ত্রের একটা রূপ ছিল। সেই সরকারের মন্ত্রিপরিষদে অনেকেই ছাত্র ইউনিয়ন বা এই ধরনের সংগঠন করে আসা লোকজন ছিল।

এর পরের মেয়াদগুলোর দিকে তাকালে দেখি, অধিকসংখ্যক ব্যবসায়ী শ্রেণি ক্ষমতায় চলে এসেছে। নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা হস্তান্তরের জায়গায় আর যেতে চাইল না দলটি। নির্বাচনকে এক ধরনের পাশ কাটিয়ে ক্ষমতায় থাকার পরিণতিটা আমরা ১৬ বছর ধরে দেখলাম। গণতান্ত্রিক প্রতিটি প্রতিষ্ঠান একেবারেই ধ্বংসের মুখে চলে গেছে। এই ধ্বংসটা হয়েছে কয়েকভাবে।
প্রথমত, ক্ষমতার কোনো বিভাজন নেই, যিনি প্রধানমন্ত্রী তিনিই দলের প্রধান, তিনিই আবার সংসদেরও প্রধান। এর মধ্য দিয়ে আমরা ক্রমাগত এক ব্যক্তির শাসনের দিকে চলে গেলাম। পরিবারতন্ত্র কায়েম হলো। নির্বাচন না থাকায় এই পরিবারতন্ত্রকে জবাবদিহির মধ্য দিয়ে যেতে হয়নি। ধারাবাহিকভাবে সরকার কর্তৃত্ববাদী হয়েছে। অনেক সময় কর্তৃত্ববাদী সরকারের অনেক কিছু নিয়মের মধ্যে হতে দেয়। কিন্তু আমরা কর্তৃত্ববাদী সরকারের হাতে প্রতিটি ক্ষেত্রেই নিয়মবহির্ভূত কার্যক্রম হতে দেখলাম। সংসদ একেবারে অকেজো একটা প্রতিষ্ঠানে পরিণত হলো। মানবাধিকার কমিশনের কোনো ভূমিকা আমরা দেখিনি। প্রধানমন্ত্রী যা বলেন, সে অনুযায়ীই চলল কমিশন। দুর্নীতি দূর করা এবং নিয়মতান্ত্রিকতা বহাল রাখার প্রতিষ্ঠান দুদকে যে লোকবল দেওয়া হলো তারা সেই পরিবারতন্ত্রের আজ্ঞাবহ। যাকে ধরা দরকার তাকে আর ধরা হলো না।

ভালো অর্থনীতির পূর্বশর্ত ভালো রাজনীতি। তার বদলে প্রতিটি ক্ষেত্রে আমরা এক ধরনের দুর্নীতিগ্রস্ত সিদ্ধান্ত পেলাম। সম্প্রতি শ্বেতপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, এটা আর ক্রনি ক্যাপিটালিজমও [স্বজনতোষী পুঁজিবাদ] থাকল না, চোরতন্ত্রে পরিণত হলো। একনাগাড়ে দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় থেকে ব্যাংকগুলোকে ভেঙে ফেলা হলো। বিশ্বব্যাংকের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেন দেখালেন, ১৬ বছরের প্রতিবছর ১৬ বিলিয়ন ডলার আমাদের ব্যাংকগুলো থেকে পাচার হয়ে গেছে। এই দেশের অর্থনীতি তাহলে চলবে কী করে?

অন্যদিকে একটা মিথ্যাতন্ত্র কায়েম করা হলো। ধারণা দেওয়া হলো, আমরা দারিদ্র্যসীমা থেকে উত্তরিত হয়ে গেছি। শ্বেতপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, যদি অল্প কিছুদিন কাজ না থাকে তাহলে এখন যে পরিমাণ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে আছে, এর দ্বিগুণ হয়ে যাবে। অর্থাৎ টোকা দিলেই পড়ে যাবে, এমন একটা দারিদ্র্যসীমা থেকে উত্তরণ ঘটেছে। এনার্জি সেক্টরে কাউকে কাউকে টাকা তৈরির জন্য সুযোগ করে দেওযা হয়েছে। যা হওয়ার কথা ছিল সাময়িক ব্যবস্থা, তাকে চিরস্থায়ী করে নেওয়া হয়েছে। এতে রাতারাতি বহু লোক বিরাট টাকাওয়ালা ও বিরাট ব্যবসায়ী বনে গেল। এরা কারা? সবাই এই রাজনৈতিক পরিবারতন্ত্রের সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তি। এই সেক্টরকে এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যেন ‘বৈধভাবে’ই দুর্নীতি করা যায়। এসবের মধ্য দিয়ে অর্থনীতিকে একটা ভঙ্গুর অবস্থায় নিয়ে গেছে পরিবারতন্ত্র। ব্যাংকগুলোকে একেবারে খারাপ একটা জায়গায় নিয়ে গেছে। আরেকটা বড় কাজ নৈতিকতার অবক্ষয় সৃষ্টি। এটি মানুষের মধ্যে এমনভাবে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে যে এখন মানুষ বলতে পারে—রাজনীতিবিদরা পারলে আমরাও পারি।

এইসবের মধ্য দিয়ে এমন একটা ব্যবস্থার দিকে আমরা চলে গেছি যে মানুষের মানসিকতা বদলে আবার গণতন্ত্রমনা করা বা গণতন্ত্রের মৌলিক নীতির দিকে নিয়ে আসা কঠিন হবে। মানুষ গণতন্ত্র চায়, কিন্তু গণতন্ত্রের মৌলিক নীতিগুলো চর্চা করানোর যে সংস্কৃতি, সেটাই ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। যা হয়েছে তা আমাদের জন্য দুঃখজনক। কিন্তু কোনো অবস্থায়ই সেনাশাসন চাই না। আমরা চাই, দলগুলোর মধ্যে ক্ষমতার বদল হোক। রাজনৈতিক ব্যবস্থাটা চলতে চলতে পরিণত হোক। অর্থনীতি, রাজনীতি, সমাজ—সব ক্ষেত্রে যে অবক্ষয় আমরা পেলাম, এর জন্য শুধু নির্বাচন না করে ১৬ বছর ক্ষমতায় থেকে যাওয়া দায়ী। পাঁচ বছর পর ক্ষমতার বদল হলে আওয়ামী লীগের জন্যই হয়তো ভালো হতো। অপরাজনীতি করে আওয়ামী লীগ নিজেই তার অস্তিত্ব ধ্বংস করেছে।

আইনের শাসন, নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আওয়ামী লীগের পতনের এই আন্দোলন শুধু ছাত্রদের নয়। ছাত্ররা বেরিয়ে এসেছে, সবাই তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছে। এই আন্দোলন এক ব্যক্তির শাসন চায় না। স্বৈরতন্ত্র চায় না। মানুষ গুম-খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যা চায় না। এ কারণেই মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পথে বেরিয়ে এসেছে। এতগুলো প্রাণ আমরা বলি দিয়েছি গণতন্ত্রকে ফেরত আনার জন্য। বুঝতে হবে, এই অন্তর্বর্তী সরকার আগে থেকে পরিকল্পিত কিছু নয়। যার ফলে এরা জানে না কতটুকু কী করতে হবে। এরা কেউ আগে থেকে গুছিয়ে আসেনি। আমাদের চাহিদা গণতন্ত্র, আর কেউ যেন এ রকম স্বৈরতান্ত্রিক হতে না পারে, নির্বাচন যেন সময়মতো হয়। এই চাহিদাগুলো মেটানোর জন্য কাজ অনেক।

আমরা মনে করি, অন্তর্বর্তী সরকারকে মৌলিক সংস্কারের কাজ করে যেতে হবে। এর পরে নির্বাচনের মাধ্যমে যে রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় আসবে, অনেক রকম সংস্কার তার স্বার্থের অনুকূলে যাবে না। তবু রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাকে সম্পূর্ণ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধে স্থায়ী করতে চাইলে কিছু সংস্কারে যেতেই হবে। সংস্কার বাতাস থেকে হবে না। গভীর পাঠের মধ্য দিয়ে সমস্যা বের করে আনতে হবে। সরকার সংস্কারের জন্য কয়েকটি কমিশন করেছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো সংবিধান সংস্কার কমিশন। শুরুতেই আমরা দুটি বিতর্ক এমনভাবে সামনে এনেছি যে এটা থেকে ফলাফল বের করে আনা কঠিন হবে। একদিকে আমরা বলছি, যে অন্যায়গুলো ঢোকানো হয়েছে, একেবারে নিয়মতান্ত্রিকতার মধ্য দিয়ে গিয়ে আমরা সেগুলোর পরিবর্তন করব এবং সংবিধানের ধারাবাহিকতা রক্ষা করব। অন্যদিকে আমরা বলছি, সংবিধানকে কেটেছিঁড়ে এমন করেছে যে এটা বাদ দিয়ে নতুন সংবিধান তৈরি করব। এই যে দ্বন্দ্বটা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে, এটা একদিক থেকে বিপজ্জনক। এতগুলো প্রাণ গেছে, সংস্কারে আমাদের যেতেই হবে। নয়তো কোনো লাভ হবে না। কিন্তু দুটির কোন দিকে যেতে হবে, এ ব্যাপারে কোনো মতৈক্য নেই। আমাদের একাডেমিকরাও অনেক ক্ষেত্রে এই মতানৈক্য তৈরিতে সহায়তা করেছেন। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে কত দিন থাকা সম্ভব এবং কতটুকু করা সম্ভব, এটুকু চিন্তা করেই বিতর্কটা করা দরকার ছিল। বিতর্কটা এখন একটু ঘোলাটে অবস্থায় আছে। তবে যা-ই হোক, কিছু সংস্কার তো করতেই হবে। যেমন—কোনো দলের কারো নেতৃত্বে পর পর দুইবারের বেশি নির্বাচন হবে না। দুইবারের পর সরে দাঁড়িয়ে দলের অন্য কাউকে নেতৃত্ব দিতে হবে। দ্বিতীয়ত, সাংবিধানিকভাবে এই নিয়ম করে দিতে হবে যে দলের প্রধান, সংসদের প্রধান এবং সরকারের প্রধান একজন হতে পারবেন না। আমরা দেখেছি, এই আন্দোলনে মেয়েরা কিভাবে অংশ নিয়েছে। নারীরা এখন এগিয়েছে। সংসদে নারীর জন্য ৫০ আসন সংরক্ষিত থাকুক, এটা আর চাই না। নারীর এখন সরাসরি নির্বাচনে অংশগ্রহণ দরকার। এ জন্য জাতিসংঘের নিয়ম অনুযায়ী ৩৩ শতাংশ আসনে প্রতিটি দলকে নারী প্রতিনিধি মনোনয়ন দিতে বাধ্য থাকতে হবে। ৫০টি সোনার হারের মতো সংরক্ষিত আসনের নারী সংসদ সদস্যদের আমরা দেখেছি, যে দলের হয়ে তাঁরা আসেন সেই দলের হয়ে কথা বলেন, তাঁদের স্বাধীন-স্বতন্ত্র মতামত থাকে না। স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হয়ে গেছে, এখন নারী অবলা নয়; নারী শক্তিশালী। নারীকে যে দল থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয় না সেই মনোনয়ন চাইবার সময় এখন। এটাই হবে দারুণ সংস্কার।

বিচারিক ক্ষমতা যেভাবে ধ্বংস করা হয়েছে সেটিকে আবার আগের জায়গায় ফেরত নিতে হবে। সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদে পরিবর্তন দরকার। নির্বাচন কমিশনের সংস্কার দিয়ে অনেক কিছু অর্জন করা সম্ভব। আমার ধারণা, যাঁদের হাতে নির্বাচন কমিশনের সংস্কারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাঁরা এ বিষয়ে অত্যন্ত বিজ্ঞ। আরো যে কমিশনগুলো হয়েছে, সেগুলোও খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের দেশ যে এক ব্যক্তির শাসনে চলে গিয়েছিল, তার জন্য শুধু ব্যবসায়ীদের না, মিডিয়াকেও দায়ভার নিতে হবে। কোনো মুক্ত-স্বাধীন মিডিয়া আমরা পাইনি।

আমাদের স্বপ্নটা খুব বেশি না। আমাদের স্বপ্ন হচ্ছে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে সরকার বদল হবে, প্রতিষ্ঠান স্বাধীনভাবে চলবে, একজনের কাজের ওপর আরেকজন এসে হস্তক্ষেপ করবে না। আমি আশা করি, অন্তর্বর্তী সরকার এটুকু আমাদের দিতে পারবে। তবে এগুলো দিতে হলে শক্ত মানুষ প্রয়োজন। আমার মনে হয়, এই সরকারের মধ্যে মধ্যবয়সী লোকজনের একটা অভাব রয়েছে। সরকারে এই ধরনের মানুষকে নিয়ে আসার এখনো সময় আছে। গণতন্ত্রের পথে উত্তরণ আমাদের ঘটাতেই হবে। আমি আশাবাদী, এই উত্তরণ ঘটবে।

আমার আগামীর প্রত্যাশা হলো, নারীরা সরাসরি নির্বাচনে অংশ নেবে, লড়বে, নির্বাচিত হয়ে সগৌরবে সংসদে বসবে। আমরা যে গুম-খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার অভিজ্ঞতার ভেতর দিয়ে গেলাম, সেগুলো আমরা জাদুঘর করে করে সংরক্ষণ করব, যেন আগামীতে আর কোনো দিন বিচারবহির্ভূত হত্যা ঘটতে না পারে। প্রত্যেকে স্বাধীনভাবে স্বাধীন মত নিয়ে এগিয়ে যাবে। সেখানে কারো হস্তক্ষেপ থাকবে না।

লেখক : অধ্যাপক, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

এই বিভাগের আরও খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’
বন্যা পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে বিএনপির ‘মনিটরিং সেল’

এই মাত্র | রাজনীতি

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার
গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল
পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি
মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ
‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!
বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?
মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
ঢাকায় কয়েক স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা