শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৩, শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও জাতীয় সরকার

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম
অনলাইন ভার্সন
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও জাতীয় সরকার

বাঙালি জাতির ইতিহাসে রয়েছে অনন্য বীরত্বের সঙ্গে অনেক বিজয় অর্জন করতে পারার ইতিহাস। এটি আমাদের গর্ব। কিন্তু গভীর বেদনা ও পরিতাপের কথা হলো, সে ইতিহাস একই সঙ্গে অর্জিত বিজয় ধরে রাখতে না পারারও ইতিহাস। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানে অভূতপূর্ব বিজয় ছিনিয়ে আনতে পারার পরেও মানুষের মাঝে দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে সে কারণেই সংশয়।

মানুষের মাঝে নানা রাজনৈতিক বিষয়, এ দেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে জল্পনাকল্পনা, আলাপ-আলোচনার শেষ নেই। সেসব বিষয়ের মধ্যে একটি হচ্ছে জাতীয় ঐক্য।

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমসাধারণ মানুষ তাদের সরল বুঝ থেকে জাতীয় ঐক্যকে দেশে নির্বিরোধ প্রশান্ত রাজনৈতিক পরিবেশ স্থায়ীভাবে বহাল রাখার সহজ পথ হিসেবে গণ্য করে। কিন্তু এ কথা তারা এখনো সম্পূর্ণ বুঝে উঠতে পারেনি যে যেহেতু ‘রাজনীতি হলো অর্থনীতিরই ঘনীভূত প্রকাশ’, তাই অর্থনৈতিক শোষণ-বৈষম্য-বঞ্চনার ব্যবস্থা বহাল থাকলে সমাজে শ্রেণিগত দ্বন্দ্ব থাকবেই এবং সে কারণে শ্রেণিহীন সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে না পারা পর্যন্ত সমাজে স্থায়ীভাবে নির্বিরোধ প্রশান্ত পরিবেশ প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব না।

তাই শ্রেণিবিভক্ত সমাজে নিশ্ছিদ্র জাতীয় ঐক্য আশা করা যায় না। আমাদের দেশে ইতিহাসে আপেক্ষিকভাবে সবচেয়ে উন্নত স্তরের ও মানের জাতীয় ঐক্য প্রতিষ্ঠা হয়েছিল ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধকালে। সেটিই ছিল জাতির ইতিহাসে সবচেয়ে কার্যকর জাতীয় ঐক্য। ফলে একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকে এড়িয়ে, অবহেলা করে, কিংবা তার বিপরীতে দাঁড়িয়ে কোনো জাতীয় ঐক্য হতে পারে না।

আমাদের এ কথা মনে রাখতে হবে যে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ প্রকৃতভাবেই ছিল একটি জনযুদ্ধ। সেটি নিছক কোনো ‘মেটিকুলাসলি প্ল্যানড’ অথবা কোনো মাস্টারমাইন্ডের পরিকল্পনার ফসল ছিল না। সেটি ছিল না কেবল একটি ৯ মাসের সামরিক অপারেশন। তা ছিল বছরের পর বছর, দশকের পর দশক ধরে পরিচালিত গণমানুষের অসংখ্য গণসংগ্রামের সফল পরিণতি। ৯ মাসের অসীম সাহসী সশস্ত্র যুদ্ধ ছিল তার শীর্ষ অধ্যায়। এ লড়াই কোনো ‘বিচ্ছিন্নতাবাদী’ কার্যকলাপ ছিল না, তা ছিল বিশ্বব্যাপী চলতে থাকা ‘জাতীয় মুক্তি আন্দোলন’-এর ধারায় পরিচালিত এক অনন্য সংগ্রাম।

পাকিস্তান যুগের সেই লড়াইয়ে যেমন শরিক ছিল জাতীয়তাবাদী শক্তি, তেমনি তাতে বলিষ্ঠভাবে শরিক ছিল বামপন্থী-প্রগতিশীল। জাতীয়তাবাদী শক্তি কখনো কখনো শাসকদের সঙ্গে আপস করেছে, নীতি-আদর্শ থেকে বিচ্যুত হয়েছে, নিজেদের আবস্থান উল্টে ফেলেছে। আওয়ামী লীগের নেতা সোহরাওয়ার্দী সাহেবকে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বানানোর পর তিনি বললেন, ‘৯৮ শতাংশ স্বায়ত্তশাসন অর্জিত হয়ে গেছে। জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনে আমাদের থাকার দরকার নেই।’ এ অবস্থায় আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে এসে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ) গঠিত হলো। ন্যাপ গঠন করে বলা হলো, ‘বাঙালির স্বাধিকারের জন্য সংগ্রাম চলবে। সোহরাওয়ার্দী সাহেব বিচ্যুতি ও আপস করতে পারেন, শেখ মুজিবুর রহমান তা থেকে দূরে চলে যেতে পারেন, কিন্তু আমরা যারা এই নীতিতে বিশ্বাস করি, তারা অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত নিরলসভাবে সংগ্রাম করে যাব।’ সেই থেকে পাকিস্তানি শাসকদের বিরূদ্ধে সংগ্রাম দুটি ধারা ও কেন্দ্রকে আবর্তন করে সমান শক্তি নিয়ে এগিয়ে গেছে। একটি বাম-প্রগতিশীল ধারা এবং অন্যটি বুর্জোয়া-জাতীয়তাবাদী ধারা।

আমি এই দুটি ধারাকে পাশাপাশি দেখছি। একদিকে র‌্যাডিক্যাল বামপন্থী ধারার ছাত্র ইউনিয়ন, সঙ্গে ন্যাপ ও আত্মগোপনে থাকা নিষিদ্ধঘোষিত কমিউনিস্ট পার্টি। আর অন্যদিকে জাতীয়তাবাদী ধারার ছাত্রলীগ, তাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ। নানা ঘটনাপ্রবাহের মধ্য দিয়ে পথ চলতে চলতে ১৯৭১ সালে এ দুই মূল স্রোতোধারাসহ সব ধারা-উপধারার শক্তি এক স্রোতে মিলিত হয়েছিল। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ গোটা পাকিস্তানে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে জয়লাভ করেছিল। কিন্তু বাঙালি ভোটের মাধ্যমে যে রায় দিয়েছিল, পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসকরা সেই রায় কার্যকর হতে দিল না। শুরু হলো অসহযোগ আন্দোলন। পাকিস্তানিরা গণহত্যা শুরু করল। একের পর এক মানুষকে গুলি করে হত্যা করা হলো। মানুষ রাস্তায় নেমে এলো। সশস্ত্র সংগ্রামের প্রস্তুতি শুরু হয়ে গেল।

মহান মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত সশস্ত্র পর্বটি ছিল ধারাবাহিকভাবে গড়ে ওঠা সংগ্রামের ও সংগঠিত নেতৃত্বের মাধ্যমে পারিচালিত একটি অধ্যায়। ১৯৭১-এর ঘটনা ছিল জনযুদ্ধের মধ্য দিয়ে নতুন রাষ্ট্রের জন্ম দেওয়ার বিপ্লবী আখ্যান। ১৯৬৯ বা ১৯৭০ সালে সংঘটিত হয়েছিল ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান। এবার ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টে সংঘটিত হলো আরেকটি গণ-অভ্যুত্থান। এবারের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, এটি ছিল প্রধানত স্বতঃস্ফূর্ত জাগরণ।

মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমদীর্ঘ ৫৩ বছরেও মুক্তিযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা-স্বপ্ন বাস্তবায়িত হয়নি। দেশকে বিপথে পরিচালিত করা হয়েছে। জনমনের দুঃখ-বেদনা ক্রমেই পুঞ্জীভূত ক্ষোভে পরিণত হয়। তাদের মনে প্রশ্ন জাগে—কোথায় গেল প্রত্যাশিত গণতন্ত্র, সৌভ্রাত্র, জাতীয় আত্মমর্যাদা, সাম্যের চিন্তা ও বোধ? কেন আজও নেই ভাত-কাপড়, রুটি রুজি, শিক্ষা-চিকিৎসা-কর্মসংস্থান-বাসস্থানের নিশ্চয়তা। এমনকি কোথায় গেল মানুষের ভোটের অধিকার? ২০২৪-এর জুলাই-আগস্টে ক্রোধান্বিত জনগণ বিক্ষোভে ফেটে পড়ল।

বহুদিন ধরে হাসিনা সরকারেরর বিরুদ্ধে ক্ষোভ বারুদের মতো জমা হয়ে বিস্ফোরণের জন্য একটি ম্যাচের কাঠির আগুনের অপেক্ষায় ছিল। কোটা সংস্কার আন্দোলন ছিল সেই ম্যাচের কাঠি। তা ছিল বিস্ফোরণ ঘটার একটি উপলক্ষ মাত্র। কোটা না হলে অন্য কোনো উপলক্ষ ধরে এই বিস্ফোরণ ঘটত। কোটা ইস্যু ক্লিক করার একটি বিশেষ কারণ হলো, আমাদের দেশে বেকারত্বের সমস্যা। শিক্ষিত মধ্যবিত্ত ছাত্ররা দেখল, কষ্ট করে লেখাপড়া করছি, কিন্তু চাকরির নিশ্চয়তা নেই। তারপর মেধা থাকা সত্ত্বেও কোটার কারণে আমাকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। এই বৈষম্যমূলক কোটাব্যবস্থার সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন দু-চার দিনের মধ্যেই গণ-অভ্যুত্থানের পথে উত্থিত হলো।

যখন এ ধরনের স্বতঃস্ফূর্ত গণ-অভ্যুত্থান হয়, তখন চেতনাগত দিক থেকে সমাজের সবচেয়ে পিছিয়ে থাকা মানুষটিও এগিয়ে আসে এবং সামনে দাঁড়িয়ে যায়। সুতরাং জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানেও ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে থাকা হরেক রকম রাজনৈতিক চিন্তার মানুষ সমবেত হয়েছিল। কিন্তু তা ছিল ‘একক ইস্যু’ভিত্তিক সম-অভিমুখিন সংগ্রামের ঘটনা। তা ছাড়া নেতৃত্বও ছিল আগে থেকে জানাশোনার বাইরের তাৎক্ষণিকভাবে গড়ে ওঠা সত্তা। কিন্তু জাতীয় ঐক্য তো বটেই, এমনকি কোনো সাধারণ রাজনৈতিক ঐক্যও কোনো নির্দিষ্ট ‘সাধারণ কর্মসূচি’ ছাড়া হয় না। এবারের গণ-অভ্যুত্থানে এসব উপাদান অনুপস্থিত ছিল।

এবারের আন্দোলনকারী ছাত্র নেতৃত্ব নিজেদের পরিচয় দিয়েছে ‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন’ হিসেবে। এ ক্ষেত্রে ভুলে গেলে চলবে না যে সমাজে শ্রেণিবিভাজন ও শ্রেণিবৈষম্য প্রকট। ব্যাপক জনগণের কাছে বৈষম্যবিরোধিতার অর্থ অন্য রকম।

রাজনৈতিক ঐক্য রাজনৈতিক কর্মসূচির ভিত্তিতে হয়। কিন্তু এর বাইরেও কতকগুলো বিশেষ ঘটনায় ইস্যুভিত্তিক ঐক্যও হতে পারে। তবে সেটাকে রাজনৈতিক ঐক্য বলে আখ্যায়িত করা যায় না। কোনো ইস্যুতে সাময়িকভাবে সমান্তরালে পথ চললেই তাতে রাজনৈতিক ঐক্য প্রতিষ্ঠা হয় না। যেমন—এবারের গণ-অভ্যুত্থানে, যে দক্ষিণপন্থী সে তার দক্ষিণপন্থী অবস্থান থেকে এই গণ-অভ্যুত্থানে শামিল হয়েছে। অন্যদিকে বামপন্থীরা তাদের বামপন্থী অবস্থান থেকে তাতে শামিল হয়েছে। দুটিকে একসঙ্গে মিলিয়ে দেখাটা ভুল হবে। মনে রাখতে হবে যে ‘ইউনিটি’ আর ‘ইউনিফরমিটি’ এক বিষয় নয়।

দেশবাসীর সামনে এই মুহূর্তের প্রধান একটি কাজ হলো গণ-ভ্যুত্থানের মাধ্যমে অর্জিত বিজয় সংহত করা এবং সেই বিজয় যেন হাতছাড়া না হয় তা নিশ্চিত করা। বিদ্রোহী কবির ভাষায় বললে—‘ক্ষুধাতুর শিশু চায় না স্বরাজ, চায় শুধু ভাত—একটু নুন’। আমরা গণতন্ত্র চাই, ফ্যাসিবাদের অবসানও চাই—এসব কথা ষোলো আনা সত্য। কিন্তু চাল-ডালের দাম বাড়ে কেন? বাজারে গেলে জিনিসপত্রের দাম শুনে শূন্য হাতে ফিরে আসতে হয় কেন? আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হচ্ছে না কেন? জনজীবনের এই জরুরি সমস্যাগুলো নিরসনের পথ দেখাতে না পারলে মানুষ হতাশ হবে। পতিত ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার তার সুযোগ নেবে। তারা মানুষকে ভুল বুঝিয়ে আবারও আমাদের বিজয়কে হাতছাড়া করার অপচেষ্টা করতে পারে।

জাতির সামনে ‘জাতীয় সরকার’-এর সুযোগ অতীতে একাধিকবার এসেছিল, সেই সুযোগ আমরা কাজে লাগাইনি। এটা শুধু কাঠামোগতভাবে একটি সরকার গঠনের বিষয় না। বিষয়টা হলো, নীতিগতভাবে কিছু বিষয়ে একমত হয়ে, অন্তত মধ্যমেয়াদি লক্ষ্য নিয়ে দেশের মোটামুটি সব রাজনৈতিক শক্তি পরস্পরের বিভেদগুলোকে আপাতত প্রাধান্যে না এনে একযোগে একটি সাধারণ কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য সরকার গঠন করা।

স্বৈরশাসক এরশাদের বিরুদ্ধে যখন গণজাগরণ হলো, তখন আমার ওপর দায়িত্ব পড়েছিল তিন জোটের রূপরেখার প্রাথমিক খসড়া প্রণয়ন করার। এরশাদের পতনের পর আমরা তিন জোট একটি অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করলাম। সেখানে বলা হয়েছিল, আগামী অন্তত দুই বছর পরস্পর দলীয় স্বার্থকে প্রাধান্য না দিয়ে, আগে স্বৈরাচারের আবর্জনা পরিষ্কার করার জন্য আমরা একসঙ্গে মিলিত হয়ে কাজ করব। কিন্তু সেটা হয়নি।

চব্বিশের ছাত্র-গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এ বিষয়ে আবার এক নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে ঠিকই, কিন্তু সেখানে আশঙ্কাও রয়েছে। সরকারের একেকজন একেক ভাষায় কথা বলছেন। কেউ কিংস পার্টি করার জন্য চেষ্টা করছেন। আবার অনেকে আছেন এনজিও বা সুধীসমাজের ‘নমস্য’ ব্যক্তি। তাঁরা আবার রাজনীতি সম্পর্কে বৈরী। অথচ তাঁরা সরকার চালাচ্ছেন, যা পরিপূর্ণভাবে রাজনীতির কারবার। দেশের ইতিহাস, অতীত ঘটনাবলি, এমনকি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ ইত্যাদির মূল্যায়ন নিয়ে পরস্পরের মধ্য রয়েছে বিস্তর ফারাক। এদিকে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক শক্তিস্বার্থ এবং সেসবের টানাপড়েন ও অভিঘাত রয়েছে। দেশের মধ্যে নিজ নিজ প্রবণতা নিয়ে বিভিন্ন ফোর্স রয়েছে। আছে সামরিক-বেসামরিক আমলাতন্ত্র। পতিত স্বৈরাচারের সঙ্গে মানসিকভাবে যুক্ত, এমনকি ওই সময়ে অত্যন্ত ঘৃণিত কাজগুলো যাদের নেতৃত্বে হয়েছে, তারাও এখনো ঘাপটি মেরে বসে আছে। এ অবস্থায় জাতীয় সরকারের কোনো বাস্তবতা বা সম্ভাবনা নেই।

যা বাস্তবসম্মত তা হলো বহুদলীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে স্থায়ীভাবে গণতান্ত্রিক পথে পরিচালনা নিশ্চিত করার জন্য কাঠামোগত ভিত্তি প্রতিষ্ঠা করা। জনগণের প্রকৃত ক্ষমতায়নের ব্যবস্থা গড়ে তোলা। সে ক্ষেত্রে সরকারি দল, বিরোধী দল, বামপন্থী দল, ডানপন্থী দল ইত্যাদি বহু রকম দল থাকবে। কোন দলের অবস্থান কী হবে তা নির্ধারণের দায়িত্ব থাকবে নিরঙ্কুশভাবে জনগণের হাতে। এটিই তো বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা।

লেখক : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) এবং সাবেক ভিপি, ডাকসু।

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা