শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৬, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

ব্যাংকব্যবস্থা ও বাজার নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা

ড. মোস্তফা কে মুজেরী
অনলাইন ভার্সন
ব্যাংকব্যবস্থা ও বাজার নিয়ন্ত্রণের ভূমিকা

বেশ কিছুদিন ধরেই বাংলাদেশ ব্যাংক সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি অনুসরণ করে আসছে। সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি অনুসরণের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে অর্থনীতিতে বিদ্যমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনা। দুই বছরের বেশি সময় ধরে দেশের অর্থনীতিতে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজ করছে। নানাভাবে চেষ্টা চালিয়েও উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে না। এ জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক বারবার ব্যাংকব্যবস্থা ও বাজার নিয়ন্ত্রণের ভূমিকানীতি সুদহার বাড়িয়ে চলছে। আগে যেখানে নীতি সুদহার ছিল ৫ শতাংশ বা এর কাছাকাছি, পর্যায়ক্রমে তা বাড়তে বাড়তে এখন ১০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। তার পরও মূল্যস্ফীতি কমিয়ে সহনীয় পর্যায়ে আনা সম্ভব হচ্ছে না।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব মতে, গত নভেম্বর মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতির হার দাঁড়িয়েছে ১১.৩৮ শতাংশে। গত চার মাসের মধ্যে এটাই সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতির হার। শহর, গ্রাম-সর্বত্রই মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী রয়েছে। এর মধ্যে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ছিল ১৩.৮০ শতাংশ। খাদ্য মূল্যস্ফীতির এই হার গত সাড়ে ১৩ বছরের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। গত জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির হার ১৪.১০ শতাংশে উপনীত হয়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের ঘোষিত মুদ্রানীতির উদ্দেশ্য অর্থনীতিতে মুদ্রার জোগান কমিয়ে এনে চাহিদা সংকোচনের মাধ্যমে উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা। কিন্তু বাস্তব অবস্থা হচ্ছে, নানা প্রচেষ্টা গ্রহণ করা হলেও এখনো উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসার কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক দেশের ব্যাংকিং খাতের ছয়টি দুর্বল ব্যাংককে তারল্য সংকট মোকাবেলার জন্য সাড়ে ২২ হাজার কোটি টাকা মূলধন সহায়তা দিয়েছে। এর আগেও বাংলাদেশ ব্যাংক দুর্বল ব্যাংকগুলোকে মূলধন সহায়তা দিয়েছে। কিন্তু আগে যেসব ব্যাংকে উদ্বৃত্ত তারল্য বিদ্যমান ছিল, সেইসব ব্যাংক নির্দিষ্ট সুদহারে (১৩ শতাংশ) দুর্বল ব্যাংকগুলোকে মূলধন সহায়তা প্রদান করত। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা ছেপে দুর্বল ব্যাংকগুলোর ব্যাংকব্যবস্থা ও বাজার নিয়ন্ত্রণের ভূমিকাতারল্য সংকট মেটানোর ব্যবস্থা করেছে। প্রয়োজনে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে এ ধরনের সহায়তার কথাও বলা হচ্ছে। এটা করা হচ্ছে মূলত আমানতকারীদের নিশ্চিত করার জন্য যে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় অর্থসংকট নেই। তাঁরা চাইলেই তাঁদের প্রয়োজনমতো সঞ্চিত আমানতের অর্থ ব্যাংক থেকে উত্তোলন করতে পারবেন। আর সেটা করা হলে ব্যাংক খাতে আস্থার সংকট সৃষ্টি হবে না। 

মূলত দুর্বল ব্যাংকগুলোকে তারল্য সহায়তা প্রদান এবং আমানতকারীদের নিশ্চিত করার জন্যই বাংলাদেশ ব্যাংক এই ব্যবস্থা নিয়েছে। বর্তমানে ব্যাংকগুলোর যে অবস্থা, তাতে এটা ছাড়া গ্রহণযোগ্য তেমন কোনো বিকল্প নেই। যেকোনো মূল্যেই হোক আমানতকারীদের স্বার্থ সংরক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমানতকারীরা যদি তাঁদের চাহিদামতো টাকা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করতে না পারেন তাহলে ব্যাংকিং ব্যবস্থার ওপর সাধারণ মানুষের আস্থা হারিয়ে যাবে। কোনো ব্যাংক দেউলিয়া হয়ে যাক, নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা হিসেবে বাংলাদেশ ব্যাংক কখনোই তা চাইতে পারে না।

এখন প্রশ্ন হলো, যেসব ব্যাংক নিজস্ব সামর্থ্য অনুযায়ী চলতে পারছে না, বাংলাদেশ ব্যাংক টাকা ছাপিয়ে কত দিন তাদের এভাবে সহায়তা দেবে? বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণের পর এরই মধ্যে চার মাস অতিক্রান্ত হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে দুর্বল ব্যাংকগুলো কি ঘুরে দাঁড়ানোর কোনো চেষ্টা করেছে? তারা কি নিজেদের অবস্থার উন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করেছে? এসব বিষয় খতিয়ে দেখা দরকার। অথবা তারা কি এমন কোনো সম্ভাবনা সৃষ্টি করতে সক্ষম হয়েছে যে বাংলাদেশ ব্যাংক যদি সাময়িকভাবে তাদের সহায়তা প্রদান করে তাহলে তারা আগামীতে নিজের পায়ে দাঁড়াতে পারবে? অতীতে এসব ব্যাংক দুর্নীতি, অনিয়ম বা অন্য যেসব কারণে দুর্দশাগ্রস্ত হয়েছে, সেই অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটাতে তারা কতটা উদ্যোগী হয়েছে এবং এ ক্ষেত্রে অর্জিত সাফল্য বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। যেসব ব্যাংক সমস্যাগ্রস্ত হয়ে পড়েছে তাদের বিভিন্ন তথ্য জনসমক্ষে আনা প্রয়োজন। বিশেষ করে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিগত চার মাসে তাদের খেলাপি ঋণের পরিমাণ কি কমেছে, না বেড়েছে? 

বিগত চার মাসে তারা কী পরিমাণ খেলাপি ঋণ আদায় করতে সক্ষম হয়েছে, তারা খেলাপি ঋণ আদায়ের জন্য কী কী ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে তা জনগণকে জানানো দরকার। খেলাপি ঋণ সৃষ্টির পেছনে ব্যাংকের কোনো কর্মকর্তা প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে যুক্ত ছিলেন কি না? থাকলে তাঁদের বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে তা সবাইকে জানানো প্রয়োজন। অর্থাৎ ব্যাংকের অভ্যন্তরীণ সুশাসন নিশ্চিতকরণের ক্ষেত্রে তারা কতটা উদ্যোগী হয়েছে তা প্রকাশ করা দরকার। এসব প্রশ্নের সন্তোষজনক উত্তর পাওয়া গেলে বোঝা যাবে, বাংলাদেশ ব্যাংক সহায়তা করলে ব্যাংকগুলো টিকে থাকতে পারবে কি না।

খেলাপি ঋণ আদায়সহ বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য প্রতিটি ব্যাংককে একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে দেওয়া যেতে পারে। সেই সময়ের মধ্যে কোন কোন সূচকে কতটা উন্নতি করতে হবে তা সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করে দেওয়া যেতে পারে। ব্যাংকগুলো নির্ধারিত সূচকে কতটা উন্নতি করতে সক্ষম হলো সে ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুপারভিশন থাকা দরকার। যেসব ব্যাংক প্রত্যাশিত সাফল্য অর্জন করতে পারবে না তাদের ক্ষেত্রে বিকল্প চিন্তা-ভাবনা করতে হবে। সমস্যাগ্রস্ত ব্যাংকগুলোর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনার দিকটি ভালোভাবে যাচাই-বাছাই না করে ঢালাওভাবে মূলধন সহায়তা দিলে কোনো লাভ হবে না। মুক্তবাজার অর্থনীতিতে কোনো প্রতিষ্ঠানকে সাময়িক সহায়তা প্রদান করা যেতে পারে, কিন্তু কোনো প্রতিষ্ঠানকেই ক্রমাগতভাবে সাহায্যনির্ভর করে রাখা সংগত নয়। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে অবাধ প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার মতো সক্ষমতা অর্জন করতে হবে। কোনো ব্যাংকের অবস্থা যদি এমন হয় যে তারা ভালোভাবে চলতে পারছে না, ভবিষ্যতেও ভালো করবে বলে আশা করা যায় না, তাহলে সেইসব ব্যাংকের যে নিজস্ব সম্পদ আছে তা বিক্রি করে আমানতকারীদের পাওনা পরিশোধের ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির আকার এবং প্রয়োজনের তুলনায় ব্যাংকের সংখ্যা অনেক বেশি বলেই মনে হয়। কোনো ব্যাংক যদি নিজস্ব সামর্থ্য বা ক্ষমতাবলে চলতে না পারে তাহলে সেইসব ব্যাংক বন্ধ হয়ে যাওয়াই উত্তম। একই সঙ্গে দুর্বল ব্যাংকগুলোকে সবল ব্যাংকের সঙ্গে মার্জার অথবা অধিগ্রহণের মাধ্যমে বিলুপ্তি ঘটানো যেতে পারে। রাষ্ট্রীয় খাতে যেসব প্রতিষ্ঠান আছে তাদের প্রায় সবই ভর্তুকি দিয়ে টিকিয়ে রাখা হয়েছে। ফলে রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় হচ্ছে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকেই তাদের নিজস্ব সামর্থ্য মোতাবেক টিকে থাকার ব্যবস্থা করতে হবে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন যেসব প্রতিষ্ঠান লোকসান দিয়ে চলছে তাদের ব্যাপারেও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে। বর্তমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে দেশের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর সুস্বাস্থ্য একান্ত প্রয়োজন।

এ ছাড়া বাজার ব্যবস্থার যে দুর্বলতা বিদ্যমান, এটিও কিন্তু উচ্চ মূল্যস্ফীতির একটা বড় কারণ হিসেবে বিদ্যমান। বর্তমান সময়ে সব পণ্য, বিশেষ করে অত্যাবশ্যকীয় পণ্যের বাজার অত্যন্ত নাজুক। এসব পণ্যের যে মূল্যশৃঙ্খল, এতে যেসব অংশগ্রহণকারী রয়েছেন, তাঁদের মধ্যে কিছু কিছু অংশগ্রহণকারী অত্যন্ত ক্ষমতাধর, যাঁরা মূল্যব্যবস্থাকে নিজ গোষ্ঠীস্বার্থে ব্যবহার করতে সক্ষম। এবং তাঁরা সেটাই করছেন অস্বাভাবিক মুনাফা অর্জন করার জন্য। এর একটি উদাহরণ হচ্ছে ভোজ্য তেলের সাম্প্রতিক মূল্যবৃদ্ধি। একদিকে সরকার আমদানি শুল্ক ও ভ্যাট কমিয়ে তাঁদের সহায়তা করছে, অন্যদিকে তাঁরা বাজারে ভোজ্য তেলের সরবরাহ কমিয়ে ভোক্তা ও সরকারকে জিম্মি করে ভোজ্য তেলের দাম বাড়িয়ে নিতে সক্ষম হয়েছে। এভাবে দুর্বল বাজার ব্যবস্থাপনা উচ্চ মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে সক্ষম হবে না।  

বর্তমান অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে এ কথা বলা যায়, সরকার যদি সার্বিকভাবে চাহিদা ও সরবরাহসহ সব বিষয়ের একটি সঠিক ও সমন্বিত কাঠামোগত নীতিমালা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে সক্ষম না হয় তাহলে বর্তমান উচ্চ মূল্যস্ফীতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনার সম্ভাবনা সুদূরপরাহতই রয়ে যাবে।

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, ইনস্টিটিউট ফর ইনক্লুসিভ ফিন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা