শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২১, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

অপার সম্ভাবনার শ্রমবাজার : প্রয়োজন যেসব সংস্কার

শেখ রফিকউজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
অপার সম্ভাবনার শ্রমবাজার : প্রয়োজন যেসব সংস্কার

দুইচোখে স্বপ্ন এবং বুকভরা এক আকাশ পরিমাণ আশা নিয়ে নিজ মাতৃভূমি, মা-বাবা, পরিবার-পরিজন, বন্ধুবান্ধব ফেলে হাজার মাইল দূরের অজানা দেশের উদ্দেশে পাড়ি জমানো। উদ্দেশ্য পরিবারের অপার সম্ভাবনার শ্রমবাজার : প্রয়োজন যেসব সংস্কারঅর্থনৈতিক সচ্ছলতা আনা এবং একটু ভালো ও উন্নত জীবন লাভ করা। কারো গন্তব্য মধ্যপ্রাচ্যের স্বপ্নপুরী সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার, সৌদি আরব, কুয়েত, বাহরাইন কিংবা ওমান। কেউ বা যাচ্ছেন পাশ্চাত্যের আধুনিকতায় মোড়ানো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপ কিংবা অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড।

এছাড়া অনেকেরই যাত্রা দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ; যেমন- মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড কিংবা ব্রুনেই। এতক্ষণে নিশ্চয় আঁচ করতে পেরেছেন আমি কাদের কথা বলছি। বলছিলাম পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বসবাসরত বাংলাদেশের প্রবাসীদের কথা। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, বিভিন্ন দেশে প্রবাসীর সংখ্যা ৫০ লাখ ৫৩ হাজার ৩৫৮ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রবাস আয় দাঁড়িয়েছে ২৩.৯১ বিলিয়ন ডলার।

আমাদের জিডিপির একটা বড় অংশ আসে এই প্রবাস আয় বা রেমিট্যান্স থেকে। অর্থনীতিতে প্রবাসীদের অবদান খুব উচ্ছ্বসিতভাবে পত্রপত্রিকা ও গণমাধ্যমে প্রচার করা হলেও বাংলাদেশের শ্রমবাজার এবং রেমিট্যান্স খাতের ইতিবাচক সংস্কারের তাড়না তেমন একটা দেখা যায় না। যেমন ধরুন, বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের কোনো যুবক যদি মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে যাওয়ার উদ্যোগ নেয় তাহলে তাকে পদে পদে হয়রানির শিকার হতে হয়। আবেদন করা থেকে শুরু করে ভিসা পেয়ে বিমানে ওঠা পর্যন্ত পদে পদে সিন্ডিকেট এবং অর্থদণ্ড।

এইসব সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে সময়ে সময়ে পদক্ষেপ নেওয়া হলেও নির্মূল করা যাচ্ছে না অদৃশ্য শক্তির প্রভাবে। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়, সমাজসেবা মন্ত্রণালয় ও যুব উন্নয়ন মন্ত্রণালয়সহ প্রবাসীদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে যদি ব্যাপক সংস্কার ও শুদ্ধি অভিযান করা হয় তাহলে এসব সিন্ডিকেট ভাঙা সম্ভব বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। এ ছাড়া প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও ভিসাসংক্রান্ত অফিসগুলোতে পর্যাপ্ত দক্ষ প্রযুক্তিজ্ঞানসম্পন্ন জনবল নিয়োগ দিতে হবে। প্রয়োজনে অফিসগুলোতে স্বেচ্ছাসেবক টিম ও ম্যানুয়াল গাইডলাইন থাকবে, যা বিদেশে যেতে ইচ্ছুক নবীন প্রবাসীদের সাহায্য করবে এবং হাতে-কলমে পুরো প্রক্রিয়া দেখিয়ে দেবে। এ ছাড়া আমাদের এয়ারলাইনস ব্যবস্থা এবং বিমানবন্দরে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অসহযোগিতা ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগ বারবার বলে আসছেন প্রবাসীরা। আমাদের প্রবাসী ভাই-বোনরা বাংলাদেশের বিমানবন্দরে তাঁদের প্রাপ্য সেবা ও সহযোগিতার নিশ্চয়তা চান।

আমাদের জনসম্পদকে ফ্রি ভিসার ফাঁদ থেকে রক্ষা করতে হবে। এক শ্রেণির অসৎ স্বার্থন্বেষী দালালচক্র, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের ফ্রি ভিসার লোভ দেখিয়ে সহজ-সরল প্রবাসীদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা হাতিয়ে নিয়ে ভুল বুঝিয়ে তাঁদের বিদেশে নিয়ে যাচ্ছে। এরপর অচেনা পরিবেশের অথই জলে ভাসতে থাকা অশিক্ষিত-অর্ধশিক্ষিত এবং অদক্ষ প্রবাসী শ্রমিকটি বিদেশে মানবেতর জীবন যাপন করতে থাকেন এবং বিভিন্ন অপকর্মে জড়িয়ে পড়েন। বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসগুলোর ভূমিকা অনেকটা বিমাতাসুলভ। প্রবাসীদের বিপদে কিংবা কোনো প্রয়োজনে সেই দেশে থাকা বাংলাদেশ দূতাবাস ঠিকমতো দায়িত্বশীল ও অভিভাবকের ভূমিকা পালন করতে পারে না। কাজে দীর্ঘসূত্রতা, ভোগান্তি এবং অবকাঠামোগত সংস্কারহীনতা যেন দূতাবাসগুলোর চিরাচরিত রূপ।

 শ্রমিকদের বাংলাদেশ থেকে পাঠানোর আগে সরকারিভাবে দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ কোর্স চালু করার প্রয়োজনীয়তা আছে। নামকাওয়াস্তে স্বল্প কিছু গুচ্ছ কোর্স নয়, বরং ছয় মাস থেকে এক বছর মেয়াদি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। বিভিন্ন দক্ষতামূলক কাজ; যেমন- গাড়ি চালানো, উন্নত প্রযুক্তি চালানো, ভোকেশনাল ট্রেনিং, রন্ধনশিল্প, যোগাযোগের জন্য ন্যূনতম ইংরেজি এবং যে দেশে যাবেন সেই দেশের ভাষা সম্পর্কে জ্ঞান দেওয়া, মহিলাদের ক্ষেত্রে গৃহস্থালির কাজ সামলানো ইত্যাদি ট্রেনিং। পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশ, যেমন—ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের যদি তুলনা করি তাহলে বাংলাদেশিদের মধ্যপ্রাচ্যসহ ইউরোপ-আমেরিকার বিভিন্ন দেশে যেতে খরচ দুই থেকে তিন গুণ বেশি লাগে। কখনো কখনো সেটা বেড়ে চার-পাঁচ গুণও হয়। 

প্রবাসীদের ব্যাপারে গন্তব্য দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের কূটনৈতিক দর-কষাকষি বরাবরই স্বার্থবিরুদ্ধ একপক্ষীয় এবং খুবই ভঙ্গুর। কিছুদিন আগে পর্যন্ত ইউরোপের বেশির ভাগ দেশের ভিসা পেতে আমাদের পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হতো। তবে আশার কথা হচ্ছে, বর্তমানে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের ঐকান্তিক চেষ্টায় ইউরোপের অনেক দেশ ঢাকায় তাদের ভিসা সেন্টার খুলেছে। বাংলাদেশের অফুরন্ত শ্রমবাজার গন্তব্য দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের একটি দারুণ ‘বার্গেনিং টুল’ হতে পারে। ভিসা নবায়ন, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর ‘আকামা’ জটিলতা নিরসন, কর্মস্থলে শ্রমিকদের নিরাপত্তা, প্রাপ্য বেতন ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধাসহ সব অধিকার, নারী শ্রমিকদের নিরাপত্তা, যেসব শ্রমিক বিদেশের মাটিতে মারা যান তাঁদের মৃতদেহ কিভাবে খুব সহজে দেশে আনা যায় সে ব্যাপারে এবং কিভাবে বাংলাদেশ খুব সহজে বিপুল পরিমাণ অভিবাসী পাঠাতে পারে সে ব্যাপারে কূটনৈতিক দর-কষাকষির এখনই উপযুক্ত সময়। এ ছাড়া ইচ্ছাকৃত বা জোরপূর্বক শ্রমিক দেশে পাঠানোর ব্যাপারে গন্তব্য দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারের সমতাভিত্তিক দীর্ঘস্থায়ী সমঝোতার ব্যবস্থা করতে হবে।

 একজন অভিবাসী তাঁর সারা জীবন কষ্ট করে জীবনের এক পর্যায়ে অবসর নিয়ে দেশে ফেরেন যখন, তখন দেখা যায়, অনেকেই নিঃস্ব এবং সহায়-সম্বলহীন হয়ে যান। জীবনের বাকি সময়টুকু সুখে কাটানোর মতো তেমন বিশেষ কিছু অবশিষ্ট থাকে না। এ রকম পরিস্থিতিতে পড়া বা যাঁরা অকালে প্রবাস থেকে চলে আসেন তাঁদের সামাজিক নিরাপত্তা এবং শুধু একান্তই ব্যক্তিগত সঞ্চয়ের জন্য সরকারের একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার উদ্যোগ নিতে হবে। এ ছাড়া যথাযথভাবে এর বাস্তবায়ন করতে হবে, প্রয়োজনে সরকারের পক্ষ থেকে আর্থিক প্রণোদনা দেওয়া যেতে পারে। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে উপার্জিত অর্থ যাতে কেউ নয়ছয় করতে না পারে সে ব্যাপারে সরকারের কঠোর আইন প্রণয়ন করা একান্ত জরুরি।

নতুন বাংলাদেশে সবাই নতুন করে সম্ভাবনার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছেন। আমাদের রেমিট্যান্স ফাইটাররাও অপার আশার আলোয় বুক বেঁধেছেন। সব শেষে এইটুকুই প্রত্যাশা করি, আমাদের রেমিট্যান্স ফাইটার ভাই-বোনদের চাপা আর্তনাদ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ মহল পর্যন্ত পৌঁছবে। সেই সঙ্গে এটাও বিশ্বাস করি, রাষ্ট্র অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে প্রবাসীদের স্বার্থকে নতুনভাবে সংজ্ঞায়িত করে বিশ্বের বুকে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করার দৌড়ে শামিল হবে।

লেখক : শিক্ষার্থী, রাজনীতিবিজ্ঞান বিভাগ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা