শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ লোকের অভাব

মো. মামুন-আল-রশীদ
অনলাইন ভার্সন
উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ লোকের অভাব

স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ-১৫ ও ১৯-এর আলোকে পরিকল্পিত উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের সব অঞ্চলের সব নাগরিকের জীবনমান উন্নয়নে উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ লোকের অভাবপরিকল্পনা কমিশন গঠিত হয় একজন চেয়ারম্যান, একজন ডেপুটি চেয়ারম্যান ও তিনজন সদস্যের সমন্বয়ে। বরেণ্য অর্থনীতিবিদদের প্রতিমন্ত্রী মর্যাদায় সদস্য করে হয়েছিল উচ্চ পর্যায়ের এই পেশাদার প্রতিষ্ঠান। পরিকল্পনামন্ত্রী পদাধিকারবলে কমিশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। দৈনন্দিন কার্যাবলি পরিচালনার এবং নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগের জন্য মন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন একজন ডেপুটি চেয়ারম্যান নিযুক্ত ছিলেন।

সচিব পদমর্যাদার ‘প্রধান’-এর অধীনে মোট ১০টি বিভাগ সৃষ্টি করা হয়; বিভাগসমূহ ছিল- সাধারণ অর্থনীতি, কার্যক্রম ও মূল্যায়ন, কৃষি, শিল্প, পানিসম্পদ, পল্লী প্রতিষ্ঠান, ভৌত অবকাঠামো, আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো, বহিঃসম্পদ ও প্রশাসন। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সরকার প্রধানের সভাপতিত্বে এবং অর্থমন্ত্রী (বিকল্প চেয়ারম্যান), পরিকল্পনামন্ত্রী (ভাইস চেয়ারম্যান) ও সচিব মর্যাদার সদস্যদের নিয়ে পরিকল্পনা কমিশন গঠিত হয়, যার আর বিশেষ কোনো পরিবর্তন হয়নি। কমিশন অ্যাডভাইজরি, নির্বাহী ও সমন্বয়—এই তিন ধরনের কাজ করে থাকে। সরকারের রুলস অব বিজনেস অনুসারে প্রতিটি বিভাগের কার্যপরিধি সুনির্ধারিত।

পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণের কাজ সম্পন্ন করার জন্য পৃথকভাবে প্রকল্প বাস্তবায়ন ব্যুরো প্রতিষ্ঠা করা হয়, যা পরে বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) নামে বিভাগে রূপান্তরিত হয়। বহিঃসম্পদ সংগ্রহের দায়িত্ব পরিকল্পনা কমিশন থেকে পৃথক করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ লোকের অভাবঅধীনে বর্তমান অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ নামের পৃথক বিভাগের ওপর ন্যস্ত করা হয়। পরিকল্পনা কমিশনের সব প্রশাসনিক ও নির্বাহী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পরিকল্পনা বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়।

বর্তমানে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিল- এনইসি), যার সভাপতি সরকারপ্রধান আর সব মন্ত্রী/উপদেষ্টা সদস্য, যেখানে ক্যাবিনেট সেক্রেটারিসহ সচিবরা থাকেন সহায়ক কর্মকর্তা। আবার বহুল আলোচিত একনেক হলো এনইসির নির্বাহী কমিটি, যেখানে ৫০ কোটি টাকার ঊর্ধ্বের প্রকল্প অনুমোদন হয়ে থাকে। মন্ত্রিপরিষদসভার মতোই প্রায় নিয়মিত মঙ্গলবার একনেক সভায় প্রকল্প পাসের যে খবর আমরা দেখে অভ্যস্ত, তার সঙ্গে পরিকল্পনা কমিশন জনসাধারণের নিকট প্রায় সমার্থক। কিন্তু প্রকল্প অনুমোদন হলো কমিশনের কাজের সামান্য অংশমাত্র। সরকারের রুলস অব বিজনেস অনুসারে কমিশন বহুল প্রচলিত পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০ বছর মেয়াদি), বদ্বীপ পরিকল্পনা (১০০ বছর মেয়াদি), এসডিজি (সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল), এমডিজি (মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল), জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশল প্রণয়ন এবং সেগুলো বাস্তবায়ন মনিটরিং করে থাকে। নানা গবেষণাপত্রও প্রকাশ করে থাকে।

কমিশন সব মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা প্রস্তাবের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়গুলোর প্রতিনিধি সমন্বয়ে গঠিত আন্ত মন্ত্রণালয় ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটিতে আলোচনা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও সংযোজন-বিয়োজন শেষে সরকারপ্রধানের সভাপতিত্বে সব মন্ত্রীর সমন্বয়ে গঠিত কাউন্সিলে চূড়ান্ত করে। প্রক্রিয়াগত এসব বিষয়ের বাইরে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়নে বিদ্যমান প্রক্রিয়ায় কিঞ্চিৎ বৈচিত্র্য নিম্নরূপে আনয়ন বিবেচিত হতে পারে :

প্রথমত, পরিকল্পনা প্রণয়নে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগকে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দেওয়ার লক্ষ্যে বরেণ্য অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞ সমন্বয়ে একটি কমিটি থাকতে পারে, যারা মাসিক ভিত্তিতে সম্মানি পাবেন কিন্তু কারো অধীন হবেন না। তাঁদের কর্মপরিধি ও সম্মানি সরকার অনুমোদিত হবে।

দ্বিতীয়ত, যদিও বিভিন্ন পরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে তথ্য চাওয়া একটি উপলক্ষ, যার পর মন্ত্রণালয় খসড়া পাঠায়। মন্ত্রণালয় এটিকে একটি গতিময় প্রক্রিয়া হিসেবে চলমান রেখে সদা আপডেটেড থাকার পদক্ষেপ নিতে পারে। ফলে তড়িঘড়ি করে ভবিষ্যৎ অনুমাননির্ভর কাজের তালিকা কমিশনে পাঠানোর সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব হবে।

তৃতীয়ত, মন্ত্রণালয়গুলো কর্তৃক নিজ নিজ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা মধ্যবর্তী ও চূড়ান্ত মূল্যায়ন করার লক্ষ্যে পরিকল্পনা কমিশন কারিগরি পরামর্শ দিয়ে কর্মপদ্ধতি ডেভেলপ করে দিতে পারে।

চতুর্থত, সঠিক পরিসংখ্যান নিশ্চিত করা। সব কালে পরিসংখ্যান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ভবিষ্যতে উঠবে না এ রকম কাঠামো কিভাবে করা যায়, যাতে ক্ষমতাসীনদের কালো হাত পরিসংখ্যানকে তাদের ইচ্ছার বস্তুতে পরিণত করতে না পারে? প্রশ্নের উত্তর খুব সোজা কিন্তু বাস্তবায়ন বড়ই কঠিন। অথচ সঠিক পরিকল্পনার অন্যতম ভিত্তি হলো নির্ভরযোগ্য পরিসংখ্যান।

এবার আসা যাক প্রকল্প প্রসঙ্গে। আমাদের সরকারি দপ্তরগুলো পরিকল্পনামাফিক কাজ করতে খুব আগ্রহী এমন দাবি করা যাবে না। গবেষক, একাডেমিয়া আর সরকারি দপ্তরগুলোতে এসব প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তারা এসব নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। কিন্তু স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা, যেমন—বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বা এডিপি নিয়ে রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রী, এমপি, আমলা, এনজিও- এমনকি জনসাধারণের উল্লেখযোগ্য অংশের অনেক কৌতূহল থাকে। কারণ এতে কে কতটি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছেন তা এলাকায় বা নিজ অধিক্ষেত্রে তাঁর কৃতিত্বের পরিমাপক হয়ে ওঠে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০২৩-২৪ সালের এডিপি ২.৬৩ লাখ কোটি টাকা, যা জাতীয় বাজেট ৭.৬১ লাখ কোটি টাকার ৩৪.৫ শতাংশ; ২০২৪-২৫ সালের এডিপি ২.৭৯ লাখ কোটি টাকা, যা জাতীয় বাজেট ৭.৯৭ লাখ কোটি টাকার ৩৫ শতাংশ। একটি বিষয় লক্ষণীয়, জাতীয় বাজেটের রেভিনিউ অংশ এডিপির দ্বিগুণ হলেও রেভিনিউ অংশ খরচ হয় মূলত সরকারের কিছু রুটিন কাজে; যেমন- বেতন, ঋণ পরিশোধ ইত্যাদি, যার কোনো সরাসরি ফলাফল জনগণ কর্তৃক অনুভূত না। একমাত্র এডিপি বরাদ্দের অংশ থেকে সব ভৌত অবকাঠামো, পরিবহন, রাস্তা, রেল, আকাশ ও নৌপথ যোগাযোগ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার, সমাজসেবা, শিল্প, বিদ্যুৎ, জ্বালানিসহ বিভিন্ন খাত উন্নয়নের মাধ্যমে জনকল্যাণমূলক স্থায়ী কাঠামো তৈরি হয়। 

সরকারের মিশন, ভিশন, পরিকল্পনা-এগুলোর কোনো অপচয় হয় না। এসব কারণে যতটা আলোচনা হয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা নিয়ে, তার বহুগুণ হয় এডিপি বাস্তবায়ন, প্রকল্পের ব্যয়, মেয়াদ ও প্রকল্পের দুর্নীতি নিয়ে। আর এসব কারণে আজকে সরকারের কর্মকাণ্ডে সংস্কার অন্যতম মুখ্য এজেন্ডা হলেও তার পাশাপাশি এডিপি বাস্তবায়ন, প্রকল্প ব্যয় ও মেয়াদের রাশ টেনে ধরা জরুরি। এ ক্ষেত্রে করণীয় হতে পারে, প্রকল্পের বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধ করা, মাত্রাতিরিক্ত প্রকল্প ব্যয়ের লাগাম টানা, অনুমাননির্ভর প্রকল্প ব্যয়ের ওপর নির্ভরশীল না হওয়া,  প্ল্যানিং ক্যারিয়ার গড়তে সচেষ্ট হওয়া।

অবলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডার বিশেষ ক্যাডার হলেও দেশে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টতা যেমন ছিল না, আবার মাঠ পর্যায়ে কাজের অভিজ্ঞতা থাকলেও প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রকল্প পরিচালকদেরও পরিকল্পনা বিষয়ে ও প্রকল্প প্রণয়নের অভিজ্ঞতায় বড় রকমের ঘাটতি আছে। এই দুটি সীমাবদ্ধতা উতরাতে মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে প্ল্যানিং ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহীদের পুল করে প্রশিক্ষিত জনবল প্রস্তুত করা সম্ভব। একইভাবে পিডি সিলেকশনের সময় এমন ব্যাকগ্রাউন্ডের পিডি প্রস্তাব করা হয়, যা দেখে প্রস্তাবকারীরা প্রকল্প বাস্তবায়নের টেকনিক্যালিটি অনুধাবন করেন কি না সন্দেহ জাগে।

প্রতি মাসে পরিকল্পনামন্ত্রী/উপদেষ্টার সভাপতিত্বে বৃহৎ প্রকল্পের বাস্তবায়ন পর্যালোচনা করে করণীয় সম্পর্কে মন্ত্রণালয়ের জন্য বাধ্যকর সুপারিশ দিতে পারেন। আইএমইডির সুপারিশ বাস্তবায়নে বাস্তবায়নকারী মন্ত্রণালয়, সংস্থা ও প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বাধ্যবাধকতামূলক করতে হবে। অন্যথায় বিভাগটিকে অকার্যকর করে রাখার দায় কার তা চিহ্নিত করে জনসমক্ষে প্রকাশ করা দরকার।

পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা স্থগিত করার পর বর্তমানে ডিপিপিতে প্রকল্পের যৌক্তিকতা সতর্কভাবে বিচার-বিশ্লেষণ করতে হবে। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকল্প গ্রহণ ও প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় জনসম্পৃক্ততা নিশ্চিতকরণে সাম্প্রতিক প্রশংসনীয় উদ্যোগ ফলপ্রসূ করতে হলে প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক ব্যয়ের বিস্তারিত অঙ্ক ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা আবশ্যক। এর ফলে জনরোষের ভয়ে অস্বাভাবিক বেশি ব্যয় প্রস্তাবের কুশীলবদের টনক নড়বে।

তাছাড়া, সব প্রকল্প অনুমোদনের পর ডিপিপিগুলো পাবলিক স্ক্রুটিনির জন্য কমিশন, মন্ত্রণালয় ও সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত রাখতে হবে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে একটি প্রকল্পের সফটওয়্যারের মাধ্যমে সব প্রকল্প দলিলে কমিশন, মন্ত্রণালয় ও সংস্থার সবার প্রবেশাধিকার রয়েছে; নেই শুধু দেশের মালিক জনসাধারণের। আজকের প্রেক্ষাপটে বিষয়টি বেমানান।

মন্ত্রণালয় ও কমিশনের কর্মকর্তাদের জন্য বিভিন্ন সংস্থার রেট শিডিউলের ভিত্তিতে প্রকল্প ব্যয় বিশ্লেষণ করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ অপরিহার্য।

খেলাপি ঋণ দুই লাখ ৩৪ হাজার ৯৭৭ কোটি, বিদেশে পাচার হতো সোয়া লাখ কোটি, আর আমাদের এডিপি মাত্র দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। আমরা কত দুর্ভাগা, সেই এডিপিরও অনেক অপচয় হয় দুর্নীতি ও অদক্ষতার কারণে। তার ওপর আবার এডিপি বাস্তবায়নে ধীরগতি মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। এই ধীরগতির প্রভাব নিরসনে এখনই তৎপরতা প্রয়োজন। সম্প্রতি লৌহজাত শিল্পোৎপাদন ৫০ শতাংশ কমে গেছে, যার অন্যতম প্রধান কারণ প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি। অর্থবছরের আসন্ন দ্বিতীয়ার্ধে এর প্রভাব নিয়ে ব্যাপক সতর্কতা কাম্য।

কাগুজে পরিকল্পনার সঙ্গে আমাদের বাস্তব কাজে বিস্তর ফারাক। ক্রয় পরিকল্পনা হালনাগাদের বাধ্যবাধকতা পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইনে রয়েছে, অথচ এটি করা হয় না। আইন অনুযায়ী এ জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। মন্ত্রী, ওপরমহলের তথাকথিত চাপে প্রকল্প প্রস্তাব ও অনুমোদনে বাধ্য না হতে সব শেষে বলতে চাই, স্বাধীনভাবে কাজ করতে হবে। কেউ স্বাধীনতা হাতে তুলে দিয়ে যাবে এমন দুরাশাগ্রস্ত কেউ হবেন না। মনে রাখতে হবে, স্বাধীনতা কেউ কখনো দিয়ে যায় না; নিজেদের যোগ্যতায় অর্জন করে নিতে হয়।

লেখক : সাবেক সচিব, পরিকল্পনা বিভাগ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা