শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ লোকের অভাব

মো. মামুন-আল-রশীদ
অনলাইন ভার্সন
উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ লোকের অভাব

স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ-১৫ ও ১৯-এর আলোকে পরিকল্পিত উন্নয়নের মাধ্যমে দেশের সব অঞ্চলের সব নাগরিকের জীবনমান উন্নয়নে উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ লোকের অভাবপরিকল্পনা কমিশন গঠিত হয় একজন চেয়ারম্যান, একজন ডেপুটি চেয়ারম্যান ও তিনজন সদস্যের সমন্বয়ে। বরেণ্য অর্থনীতিবিদদের প্রতিমন্ত্রী মর্যাদায় সদস্য করে হয়েছিল উচ্চ পর্যায়ের এই পেশাদার প্রতিষ্ঠান। পরিকল্পনামন্ত্রী পদাধিকারবলে কমিশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। দৈনন্দিন কার্যাবলি পরিচালনার এবং নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগের জন্য মন্ত্রীর পদমর্যাদাসম্পন্ন একজন ডেপুটি চেয়ারম্যান নিযুক্ত ছিলেন।

সচিব পদমর্যাদার ‘প্রধান’-এর অধীনে মোট ১০টি বিভাগ সৃষ্টি করা হয়; বিভাগসমূহ ছিল- সাধারণ অর্থনীতি, কার্যক্রম ও মূল্যায়ন, কৃষি, শিল্প, পানিসম্পদ, পল্লী প্রতিষ্ঠান, ভৌত অবকাঠামো, আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো, বহিঃসম্পদ ও প্রশাসন। পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে সরকার প্রধানের সভাপতিত্বে এবং অর্থমন্ত্রী (বিকল্প চেয়ারম্যান), পরিকল্পনামন্ত্রী (ভাইস চেয়ারম্যান) ও সচিব মর্যাদার সদস্যদের নিয়ে পরিকল্পনা কমিশন গঠিত হয়, যার আর বিশেষ কোনো পরিবর্তন হয়নি। কমিশন অ্যাডভাইজরি, নির্বাহী ও সমন্বয়—এই তিন ধরনের কাজ করে থাকে। সরকারের রুলস অব বিজনেস অনুসারে প্রতিটি বিভাগের কার্যপরিধি সুনির্ধারিত।

পরিকল্পনা কমিশনের প্রকল্প বাস্তবায়ন ও পরিবীক্ষণের কাজ সম্পন্ন করার জন্য পৃথকভাবে প্রকল্প বাস্তবায়ন ব্যুরো প্রতিষ্ঠা করা হয়, যা পরে বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) নামে বিভাগে রূপান্তরিত হয়। বহিঃসম্পদ সংগ্রহের দায়িত্ব পরিকল্পনা কমিশন থেকে পৃথক করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে দক্ষ লোকের অভাবঅধীনে বর্তমান অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ নামের পৃথক বিভাগের ওপর ন্যস্ত করা হয়। পরিকল্পনা কমিশনের সব প্রশাসনিক ও নির্বাহী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পরিকল্পনা বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়।

বর্তমানে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ (ন্যাশনাল ইকোনমিক কাউন্সিল- এনইসি), যার সভাপতি সরকারপ্রধান আর সব মন্ত্রী/উপদেষ্টা সদস্য, যেখানে ক্যাবিনেট সেক্রেটারিসহ সচিবরা থাকেন সহায়ক কর্মকর্তা। আবার বহুল আলোচিত একনেক হলো এনইসির নির্বাহী কমিটি, যেখানে ৫০ কোটি টাকার ঊর্ধ্বের প্রকল্প অনুমোদন হয়ে থাকে। মন্ত্রিপরিষদসভার মতোই প্রায় নিয়মিত মঙ্গলবার একনেক সভায় প্রকল্প পাসের যে খবর আমরা দেখে অভ্যস্ত, তার সঙ্গে পরিকল্পনা কমিশন জনসাধারণের নিকট প্রায় সমার্থক। কিন্তু প্রকল্প অনুমোদন হলো কমিশনের কাজের সামান্য অংশমাত্র। সরকারের রুলস অব বিজনেস অনুসারে কমিশন বহুল প্রচলিত পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা, প্রেক্ষিত পরিকল্পনা (২০ বছর মেয়াদি), বদ্বীপ পরিকল্পনা (১০০ বছর মেয়াদি), এসডিজি (সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোল), এমডিজি (মিলেনিয়াম ডেভেলপমেন্ট গোল), জাতীয় সামাজিক নিরাপত্তা কৌশল প্রণয়ন এবং সেগুলো বাস্তবায়ন মনিটরিং করে থাকে। নানা গবেষণাপত্রও প্রকাশ করে থাকে।

কমিশন সব মন্ত্রণালয়ের পরিকল্পনা প্রস্তাবের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়গুলোর প্রতিনিধি সমন্বয়ে গঠিত আন্ত মন্ত্রণালয় ন্যাশনাল স্টিয়ারিং কমিটিতে আলোচনা, পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও সংযোজন-বিয়োজন শেষে সরকারপ্রধানের সভাপতিত্বে সব মন্ত্রীর সমন্বয়ে গঠিত কাউন্সিলে চূড়ান্ত করে। প্রক্রিয়াগত এসব বিষয়ের বাইরে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা প্রণয়নে বিদ্যমান প্রক্রিয়ায় কিঞ্চিৎ বৈচিত্র্য নিম্নরূপে আনয়ন বিবেচিত হতে পারে :

প্রথমত, পরিকল্পনা প্রণয়নে সাধারণ অর্থনীতি বিভাগকে বিশেষজ্ঞ পরামর্শ দেওয়ার লক্ষ্যে বরেণ্য অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞ সমন্বয়ে একটি কমিটি থাকতে পারে, যারা মাসিক ভিত্তিতে সম্মানি পাবেন কিন্তু কারো অধীন হবেন না। তাঁদের কর্মপরিধি ও সম্মানি সরকার অনুমোদিত হবে।

দ্বিতীয়ত, যদিও বিভিন্ন পরিকল্পনা প্রণয়নের লক্ষ্যে তথ্য চাওয়া একটি উপলক্ষ, যার পর মন্ত্রণালয় খসড়া পাঠায়। মন্ত্রণালয় এটিকে একটি গতিময় প্রক্রিয়া হিসেবে চলমান রেখে সদা আপডেটেড থাকার পদক্ষেপ নিতে পারে। ফলে তড়িঘড়ি করে ভবিষ্যৎ অনুমাননির্ভর কাজের তালিকা কমিশনে পাঠানোর সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব হবে।

তৃতীয়ত, মন্ত্রণালয়গুলো কর্তৃক নিজ নিজ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা মধ্যবর্তী ও চূড়ান্ত মূল্যায়ন করার লক্ষ্যে পরিকল্পনা কমিশন কারিগরি পরামর্শ দিয়ে কর্মপদ্ধতি ডেভেলপ করে দিতে পারে।

চতুর্থত, সঠিক পরিসংখ্যান নিশ্চিত করা। সব কালে পরিসংখ্যান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। ভবিষ্যতে উঠবে না এ রকম কাঠামো কিভাবে করা যায়, যাতে ক্ষমতাসীনদের কালো হাত পরিসংখ্যানকে তাদের ইচ্ছার বস্তুতে পরিণত করতে না পারে? প্রশ্নের উত্তর খুব সোজা কিন্তু বাস্তবায়ন বড়ই কঠিন। অথচ সঠিক পরিকল্পনার অন্যতম ভিত্তি হলো নির্ভরযোগ্য পরিসংখ্যান।

এবার আসা যাক প্রকল্প প্রসঙ্গে। আমাদের সরকারি দপ্তরগুলো পরিকল্পনামাফিক কাজ করতে খুব আগ্রহী এমন দাবি করা যাবে না। গবেষক, একাডেমিয়া আর সরকারি দপ্তরগুলোতে এসব প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তারা এসব নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। কিন্তু স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা, যেমন—বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বা এডিপি নিয়ে রাজনৈতিক নেতা, মন্ত্রী, এমপি, আমলা, এনজিও- এমনকি জনসাধারণের উল্লেখযোগ্য অংশের অনেক কৌতূহল থাকে। কারণ এতে কে কতটি প্রকল্প অন্তর্ভুক্ত করতে পেরেছেন তা এলাকায় বা নিজ অধিক্ষেত্রে তাঁর কৃতিত্বের পরিমাপক হয়ে ওঠে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ২০২৩-২৪ সালের এডিপি ২.৬৩ লাখ কোটি টাকা, যা জাতীয় বাজেট ৭.৬১ লাখ কোটি টাকার ৩৪.৫ শতাংশ; ২০২৪-২৫ সালের এডিপি ২.৭৯ লাখ কোটি টাকা, যা জাতীয় বাজেট ৭.৯৭ লাখ কোটি টাকার ৩৫ শতাংশ। একটি বিষয় লক্ষণীয়, জাতীয় বাজেটের রেভিনিউ অংশ এডিপির দ্বিগুণ হলেও রেভিনিউ অংশ খরচ হয় মূলত সরকারের কিছু রুটিন কাজে; যেমন- বেতন, ঋণ পরিশোধ ইত্যাদি, যার কোনো সরাসরি ফলাফল জনগণ কর্তৃক অনুভূত না। একমাত্র এডিপি বরাদ্দের অংশ থেকে সব ভৌত অবকাঠামো, পরিবহন, রাস্তা, রেল, আকাশ ও নৌপথ যোগাযোগ, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, স্থানীয় সরকার, সমাজসেবা, শিল্প, বিদ্যুৎ, জ্বালানিসহ বিভিন্ন খাত উন্নয়নের মাধ্যমে জনকল্যাণমূলক স্থায়ী কাঠামো তৈরি হয়। 

সরকারের মিশন, ভিশন, পরিকল্পনা-এগুলোর কোনো অপচয় হয় না। এসব কারণে যতটা আলোচনা হয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা নিয়ে, তার বহুগুণ হয় এডিপি বাস্তবায়ন, প্রকল্পের ব্যয়, মেয়াদ ও প্রকল্পের দুর্নীতি নিয়ে। আর এসব কারণে আজকে সরকারের কর্মকাণ্ডে সংস্কার অন্যতম মুখ্য এজেন্ডা হলেও তার পাশাপাশি এডিপি বাস্তবায়ন, প্রকল্প ব্যয় ও মেয়াদের রাশ টেনে ধরা জরুরি। এ ক্ষেত্রে করণীয় হতে পারে, প্রকল্পের বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধ করা, মাত্রাতিরিক্ত প্রকল্প ব্যয়ের লাগাম টানা, অনুমাননির্ভর প্রকল্প ব্যয়ের ওপর নির্ভরশীল না হওয়া,  প্ল্যানিং ক্যারিয়ার গড়তে সচেষ্ট হওয়া।

অবলুপ্ত ইকোনমিক ক্যাডার বিশেষ ক্যাডার হলেও দেশে স্থানীয় ও জাতীয় পর্যায়ে প্রকল্প বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্টতা যেমন ছিল না, আবার মাঠ পর্যায়ে কাজের অভিজ্ঞতা থাকলেও প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রকল্প পরিচালকদেরও পরিকল্পনা বিষয়ে ও প্রকল্প প্রণয়নের অভিজ্ঞতায় বড় রকমের ঘাটতি আছে। এই দুটি সীমাবদ্ধতা উতরাতে মাঠ পর্যায়ের অভিজ্ঞতাসমৃদ্ধ কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে প্ল্যানিং ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহীদের পুল করে প্রশিক্ষিত জনবল প্রস্তুত করা সম্ভব। একইভাবে পিডি সিলেকশনের সময় এমন ব্যাকগ্রাউন্ডের পিডি প্রস্তাব করা হয়, যা দেখে প্রস্তাবকারীরা প্রকল্প বাস্তবায়নের টেকনিক্যালিটি অনুধাবন করেন কি না সন্দেহ জাগে।

প্রতি মাসে পরিকল্পনামন্ত্রী/উপদেষ্টার সভাপতিত্বে বৃহৎ প্রকল্পের বাস্তবায়ন পর্যালোচনা করে করণীয় সম্পর্কে মন্ত্রণালয়ের জন্য বাধ্যকর সুপারিশ দিতে পারেন। আইএমইডির সুপারিশ বাস্তবায়নে বাস্তবায়নকারী মন্ত্রণালয়, সংস্থা ও প্রকল্পের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বাধ্যবাধকতামূলক করতে হবে। অন্যথায় বিভাগটিকে অকার্যকর করে রাখার দায় কার তা চিহ্নিত করে জনসমক্ষে প্রকাশ করা দরকার।

পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা স্থগিত করার পর বর্তমানে ডিপিপিতে প্রকল্পের যৌক্তিকতা সতর্কভাবে বিচার-বিশ্লেষণ করতে হবে। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রকল্প গ্রহণ ও প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় জনসম্পৃক্ততা নিশ্চিতকরণে সাম্প্রতিক প্রশংসনীয় উদ্যোগ ফলপ্রসূ করতে হলে প্রকল্পের অঙ্গভিত্তিক ব্যয়ের বিস্তারিত অঙ্ক ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা আবশ্যক। এর ফলে জনরোষের ভয়ে অস্বাভাবিক বেশি ব্যয় প্রস্তাবের কুশীলবদের টনক নড়বে।

তাছাড়া, সব প্রকল্প অনুমোদনের পর ডিপিপিগুলো পাবলিক স্ক্রুটিনির জন্য কমিশন, মন্ত্রণালয় ও সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রকাশিত রাখতে হবে। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে একটি প্রকল্পের সফটওয়্যারের মাধ্যমে সব প্রকল্প দলিলে কমিশন, মন্ত্রণালয় ও সংস্থার সবার প্রবেশাধিকার রয়েছে; নেই শুধু দেশের মালিক জনসাধারণের। আজকের প্রেক্ষাপটে বিষয়টি বেমানান।

মন্ত্রণালয় ও কমিশনের কর্মকর্তাদের জন্য বিভিন্ন সংস্থার রেট শিডিউলের ভিত্তিতে প্রকল্প ব্যয় বিশ্লেষণ করে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে উপযুক্ত প্রশিক্ষণ অপরিহার্য।

খেলাপি ঋণ দুই লাখ ৩৪ হাজার ৯৭৭ কোটি, বিদেশে পাচার হতো সোয়া লাখ কোটি, আর আমাদের এডিপি মাত্র দুই লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকা। আমরা কত দুর্ভাগা, সেই এডিপিরও অনেক অপচয় হয় দুর্নীতি ও অদক্ষতার কারণে। তার ওপর আবার এডিপি বাস্তবায়নে ধীরগতি মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা। এই ধীরগতির প্রভাব নিরসনে এখনই তৎপরতা প্রয়োজন। সম্প্রতি লৌহজাত শিল্পোৎপাদন ৫০ শতাংশ কমে গেছে, যার অন্যতম প্রধান কারণ প্রকল্প বাস্তবায়নে ধীরগতি। অর্থবছরের আসন্ন দ্বিতীয়ার্ধে এর প্রভাব নিয়ে ব্যাপক সতর্কতা কাম্য।

কাগুজে পরিকল্পনার সঙ্গে আমাদের বাস্তব কাজে বিস্তর ফারাক। ক্রয় পরিকল্পনা হালনাগাদের বাধ্যবাধকতা পাবলিক প্রকিউরমেন্ট আইনে রয়েছে, অথচ এটি করা হয় না। আইন অনুযায়ী এ জন্য দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। মন্ত্রী, ওপরমহলের তথাকথিত চাপে প্রকল্প প্রস্তাব ও অনুমোদনে বাধ্য না হতে সব শেষে বলতে চাই, স্বাধীনভাবে কাজ করতে হবে। কেউ স্বাধীনতা হাতে তুলে দিয়ে যাবে এমন দুরাশাগ্রস্ত কেউ হবেন না। মনে রাখতে হবে, স্বাধীনতা কেউ কখনো দিয়ে যায় না; নিজেদের যোগ্যতায় অর্জন করে নিতে হয়।

লেখক : সাবেক সচিব, পরিকল্পনা বিভাগ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা