শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৪, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

বাংলাদেশ বিনির্মাণে জোর দিতে হবে বাণিজ্য সংযোগে

এম মাশরুর রিয়াজ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ বিনির্মাণে জোর দিতে হবে বাণিজ্য সংযোগে

গত কয়েক দশকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জন করেছে। ২০০০ সাল থেকে গড়ে ৬ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। মাথাপিছু আয়ের ধারাবাহিক বৃদ্ধি, মানব উন্নয়নে লক্ষণীয় অর্জন এবং শক্তিশালী সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা অর্থনীতিতে নিম্ন ভঙ্গুরতা নিশ্চত করতে সহায়ক হয়েছে। এসব অর্জনের ফলে জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির (সিডিপি) সুপারিশ অনুযায়ী বাংলাদেশ বিনির্মাণে জোর দিতে হবে বাণিজ্য সংযোগেবাংলাদেশ ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। অন্যদিকে, বিশ্বব্যাংকের মানদণ্ড অনুযায়ী বাংলাদেশ এরই মধ্যে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে।

চিত্তাকর্ষক সাফল্যের ওপর ভর করে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ আয়ের দেশ হওয়ার বৃহৎ লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টসমূহ (এসডিজি) অর্জনে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদিও বাংলাদেশ নির্ধারিত সময়ের আগেই কিছু এসডিজি লক্ষ্য পূরণের পথে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে সঠিক পথে রয়েছে, তবু অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। বর্তমানে দেশের কয়েক লাখ মানুষ বেকার এবং প্রতিবছর প্রায় ২০ লাখ তরুণ শ্রমবাজারে ঢুকছে। এ অবস্থায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি টেকসই করতে এবং দারিদ্র্য কমাতে আরো বেশি এবং উন্নত কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি বাংলাদেশের জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রাথমিকভাবে রপ্তানিনির্ভর ছিল, যা ২০০০ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে প্রতিবছর গড়ে ১৩ শতাংশ হারে বেড়েছে। বাংলাদেশ এখনো তৈরি পোশাক পণ্যের ওপর অত্যন্ত নির্ভরশীল, যা মোট রপ্তানির ৮২ শতাংশ। আবার পোশাক খাতের মধ্যেও অল্প কিছু নিম্নমূল্য সংযোজন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত মাত্রায় নির্ভরশীলতা রয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ তার রপ্তানি গন্তব্যে খুব একটা পরিবর্তন আনতে পারেনি। সীমিত কিছু গন্তব্যের বাইরে অন্যান্য বাংলাদেশ বিনির্মাণে জোর দিতে হবে বাণিজ্য সংযোগেবৃহৎ ও উদীয়মান দেশ, বিশেষত প্রাচ্যের বাজারে প্রবেশের সুযোগ যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারেনি। এটি বাংলাদেশের রপ্তানির প্রধান প্রতিযোগী দেশগুলোর, বিশেষত ভিয়েতনামের কৌশলের বিপরীত।

রূপকল্প-২০৪১ অনুযায়ী, উচ্চ আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জন করতে হলে বাংলাদেশকে উৎপাদনশীল এবং উচ্চমূল্য সংযোজন খাত এবং একই সঙ্গে এগুলোর পশ্চাৎ সংযোগ খাতে স্থানীয় বেসরকারি বিনিয়োগ ও প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়াতে হবে। এ ছাড়া মানবসম্পদ ও বাণিজ্যে প্রতিযোগিতা সক্ষমতার ক্ষেত্রে বড় ধরনের উন্নতি করতে হবে, রপ্তানি ঝুড়িতে বৈচিত্র্য আনতে হবে এবং বৈশ্বিক মূল্য শৃঙ্খলে সফলভাবে একীভূত হতে হবে।

অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য কমানোর জন্য ২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডায় বাণিজ্যকে অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। বাড়তে থাকা বেকারত্বের হার এবং তুলনামূলকভাবে ছোট অভ্যন্তরীণ বাজারের কারণে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক বাজার আরো গভীরভাবে ব্যবহার করতে হবে। বাংলাদেশের  ৪৫০ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের অন্যতম প্রধান চালক রপ্তানি খাত এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। রপ্তানিমুখী প্রবৃদ্ধি এবং অধিকতর কর্মসংস্থানের লক্ষ্য অর্জনে ৭৫ ট্রিলিয়ন ডলারের বৈশ্বিক বাজারে অংশীদারি বাড়াতে বাংলাদেশকে নতুন পণ্যসহ নতুন বাজারে প্রবেশ করতে হবে।

বাণিজ্যের ক্ষেত্রে মূল বাধা কোথায়

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতা মূল্যায়ন সম্পর্কিত ২০১৯ সালের সংস্করণে বাংলাদেশ ১৪১টি দেশের মধ্যে ১০৫তম স্থানে রয়েছে। বাংলাদেশের অবস্থান রপ্তানিতে প্রধান প্রতিযোগী বেশির ভাগ দেশের তুলনায় অনেক নিচে। আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতার সক্ষমতা নির্ভর করে মূলত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা ও উদ্ভাবনের মাত্রা, কর্মীদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা, বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সীমান্তে সহজ প্রক্রিয়া, সহায়ক অবকাঠামো এবং অন্যান্য বিষয়ের ওপর।

বাংলাদেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো উৎপাদনশীলতা ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বড় ধরনের ঘাটতিতে ভুগছে, যার ফলে এসব প্রতিষ্ঠান উচ্চমূল্যের এবং জটিল পণ্য উৎপাদনে পিছিয়ে রয়েছে। এদিকে ক্রেতাদের কার্বন নিঃসরণের প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ছে এবং তারা বেশি দামে উচ্চমানের, টেকসই পণ্য কেনায় অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এ অবস্থায় ভবিষ্যতে টেকসই উৎপাদন ও পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্রক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হয়ে উঠবে। বিদেশি প্রযুক্তির কাছে বাংলাদেশের সস্তা শ্রমের সুবিধার বিষয়টি আর খুব বেশি কাজে লাগবে না। এ কারণে প্রতিযোগীসক্ষম থাকতে ভ্যালু চেইনের বিভিন্ন পর্যায়ে উদ্ভাবনী প্রক্রিয়া ও লিড টাইম বা সরবরাহ সময় কমানো অত্যন্ত জরুরি। উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোর পরিবর্তনশীল চাহিদা এবং কাঠামোগত রূপান্তর দীর্ঘ মেয়াদে বাংলাদেশের রপ্তানি টেকসই রাখার ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বাংলাদেশের বর্তমান ব্যবসা পরিবেশ ২০৪১ সাল নাগাদ উচ্চ আয়ের দেশ হওয়ার ভিশনকে সমর্থন করার মতো অবস্থানে নেই। সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন সংস্কার উদ্যোগ নেওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ বৈশ্বিক ‘ডুয়িং বিজনেস’ সূচকে নিম্ন অবস্থানে রয়েছে। ১৯০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৮তম। বাংলাদেশের ডিস্ট্যান্স টু ফ্রন্টিয়ার (ডিটিএফ) স্কোর ৪০.৯৯, যা দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক গড় ৫৩.৬৪-র তুলনায় অনেক কম। বাণিজ্য সম্পর্কিত চুক্তি কার্যকর করা, বিদ্যুৎ সংযোগ পাওয়া এবং সম্পত্তি নিবন্ধনের ক্ষেত্রে বড় সমস্যা রয়ে গেছে। এর পাশাপাশি, সীমান্ত বাণিজ্য, ঋণপ্রাপ্তি এবং দেউলিয়া সমস্যার সমাধানের মতো ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ রয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের ‘ট্রেডিং অ্যাক্রস বর্ডার’ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭৬তম, যা আফগানিস্তানের চেয়ে মাত্র এক ধাপ ওপরে, যেখানে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক গড় ১০৯। রপ্তানির সময় সীমান্ত ও ডকুমেন্টের কমপ্লায়েন্সের জন্য বাংলাদেশে গড়ে যথাক্রমে ১৬৮ ও ১৪৭ ঘণ্টা সময় লাগে, দক্ষিণ এশিয়ার যেখানে আঞ্চলিক গড় যথাক্রমে ৫৩.৪ ও ৭৩.৭ ঘণ্টা। বছরের পর বছর বাংলাদেশের রপ্তানি কার্যক্রম অতিরিক্ত সময় ও খরচের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা ডকুমেন্ট ও সীমান্ত কমপ্লায়েন্স এবং দেশের অভ্যন্তরীণ পরিবহন অবকাঠামোর দুর্বলতার সঙ্গে সম্পর্কিত।

বাণিজ্য অবকাঠামোতে গুরুত্ব দিতে হবে

বাংলাদেশে দুর্বল অবকাঠামো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পথে অন্যতম প্রধান বাধা হিসেবে কাজ করেছে। দেশের অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং বাণিজ্যিক লজিস্টিক সিস্টেম ব্যবসার খরচ ও সময় উল্লেখযোগ্য অঙ্কে বাড়িয়ে দেয়। ওয়্যারহাউস থেকে বন্দর বা সীমান্তে পণ্য আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে যানজট ও পুলিশ চেকিং এবং বন্দরে পণ্য লোডিং-আনলোডিংয়ে সক্ষমতা ঘাটতি যার অন্যতম কারণ। দুর্বল এই পরিস্থিতি ‘গ্লোবাল কানেক্টিভিটি ইনডেক্স’-এ স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪০টি দেশের মধ্যে ১২১তম এবং স্কোর মাত্র ৩৪.৪। বিশ্বব্যাংকের ‘লজিস্টিকস পারফরম্যান্স ইনডেক্স’-এ বাংলাদেশের অবস্থান ৮৮তম (২০২৩)। এ ছাড়া ‘অ্যাজিলিটি ইমার্জিং মার্কেটস লজিস্টিকস ইনডেক্স’-এ বাংলাদেশ ৫০টি উদীয়মান বাজারের মধ্যে ৩২তম (২০২৪) অবস্থানে রয়েছে। এসব সূচকে নিম্ন অবস্থানের মূল কারণ অবকাঠামোর দুর্বলতা।

নতুন ও আধুনিক বন্দর প্রয়োজন

ইউএন এসকাপের গবেষণা অনুযায়ী, উন্নত অবকাঠামো ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের জন্য প্রায় ৩৫.৫ বিলিয়ন ডলারের বাড়তি আয় সৃষ্টি করতে পারে। দৃঢ় রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি এবং অব্যাহত সংস্কারের মাধ্যমে ব্যবসা পরিবেশের উন্নতি এবং অবকাঠামো দুর্বলতা দূর করে বাংলাদেশ রপ্তানিতে অনেক বৈচিত্র্য আনতে পারে এবং প্রযুক্তিগতভাবে সমৃদ্ধ দেশগুলো থেকে উচ্চমূল্য সংযোজনের প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আকর্ষণ করতে পারে। বাংলাদেশ এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন বাণিজ্যিক কেন্দ্রের আশপাশে প্রায় ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে কয়েকটি বিশেষত বন্দর এলাকার অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো দ্রুত কার্যকর করা হোক এবং এগুলোকে ভবিষ্যত্মুখী ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের সঙ্গে মানানসই করা হোক, যা সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি ইতিবাচক সংকেত হিসেবে কাজ করবে।

এ ছাড়া বন্দর এবং অন্যান্য বাণিজ্য গেটওয়ের ক্ষমতা বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কনটেইনার লোডিং-আনলোডিং এবং তাদের পরিচালনা সামগ্রিক কানেক্টিভিটি বা সংযোগে মূল ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের বর্তমান বন্দরব্যবস্থা উচ্চ আয়ের দেশ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের বাণিজ্যকে সমর্থন দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত নয়। দেশের ৯০ বিলিয়ন ডলারের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ৭৫ শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে হয় এবং বর্তমানে এই বন্দরের জাহাজ থেকে মালপত্র খালাস এবং কনটেইনার ইয়ার্ড থেকে মালপত্র ছাড় করার জন্য সময় এই অঞ্চলের বেশির ভাগ বন্দর থেকে অনেক বেশি, যা খরচ বাড়ায় এবং বাণিজ্যের প্রতিযোগিতা সক্ষমতাকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। এই পরিস্থিতি একটি উন্নত ও আধুনিক বন্দর স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে, যা অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক টার্ন অ্যারাউন্ড ও ক্লিয়ারেন্স সময় নিশ্চিত করার জন্য সেরা প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে রূপকল্প-২০৪১-এর সফল বাস্তবায়নে একটি জোরালো সংকেত দেবে। স্বল্প মেয়াদে বাণিজ্য সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত উন্নতিসহ বন্দরের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যোগ্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে এবং দীর্ঘ মেয়াদে বন্দরের কর্মীদের সক্ষমতা বাড়ানো এবং তা টেকসই রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

লেখক : চেয়ারম্যান, পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা