শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৪, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

বাংলাদেশ বিনির্মাণে জোর দিতে হবে বাণিজ্য সংযোগে

এম মাশরুর রিয়াজ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ বিনির্মাণে জোর দিতে হবে বাণিজ্য সংযোগে

গত কয়েক দশকে বাংলাদেশ উল্লেখযোগ্য অর্থনৈতিক অগ্রগতি অর্জন করেছে। ২০০০ সাল থেকে গড়ে ৬ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি হয়েছে। মাথাপিছু আয়ের ধারাবাহিক বৃদ্ধি, মানব উন্নয়নে লক্ষণীয় অর্জন এবং শক্তিশালী সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনা অর্থনীতিতে নিম্ন ভঙ্গুরতা নিশ্চত করতে সহায়ক হয়েছে। এসব অর্জনের ফলে জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসির (সিডিপি) সুপারিশ অনুযায়ী বাংলাদেশ বিনির্মাণে জোর দিতে হবে বাণিজ্য সংযোগেবাংলাদেশ ২০২৬ সালে স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের যোগ্যতা অর্জন করেছে। অন্যদিকে, বিশ্বব্যাংকের মানদণ্ড অনুযায়ী বাংলাদেশ এরই মধ্যে নিম্নমধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে।

চিত্তাকর্ষক সাফল্যের ওপর ভর করে বাংলাদেশ ২০৪১ সালের মধ্যে উচ্চ আয়ের দেশ হওয়ার বৃহৎ লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন অভীষ্টসমূহ (এসডিজি) অর্জনে দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যদিও বাংলাদেশ নির্ধারিত সময়ের আগেই কিছু এসডিজি লক্ষ্য পূরণের পথে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে সঠিক পথে রয়েছে, তবু অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। বর্তমানে দেশের কয়েক লাখ মানুষ বেকার এবং প্রতিবছর প্রায় ২০ লাখ তরুণ শ্রমবাজারে ঢুকছে। এ অবস্থায় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি টেকসই করতে এবং দারিদ্র্য কমাতে আরো বেশি এবং উন্নত কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি বাংলাদেশের জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ।

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি প্রাথমিকভাবে রপ্তানিনির্ভর ছিল, যা ২০০০ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে প্রতিবছর গড়ে ১৩ শতাংশ হারে বেড়েছে। বাংলাদেশ এখনো তৈরি পোশাক পণ্যের ওপর অত্যন্ত নির্ভরশীল, যা মোট রপ্তানির ৮২ শতাংশ। আবার পোশাক খাতের মধ্যেও অল্প কিছু নিম্নমূল্য সংযোজন পণ্যের ওপর অতিরিক্ত মাত্রায় নির্ভরশীলতা রয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ তার রপ্তানি গন্তব্যে খুব একটা পরিবর্তন আনতে পারেনি। সীমিত কিছু গন্তব্যের বাইরে অন্যান্য বাংলাদেশ বিনির্মাণে জোর দিতে হবে বাণিজ্য সংযোগেবৃহৎ ও উদীয়মান দেশ, বিশেষত প্রাচ্যের বাজারে প্রবেশের সুযোগ যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারেনি। এটি বাংলাদেশের রপ্তানির প্রধান প্রতিযোগী দেশগুলোর, বিশেষত ভিয়েতনামের কৌশলের বিপরীত।

রূপকল্প-২০৪১ অনুযায়ী, উচ্চ আয়ের দেশের মর্যাদা অর্জন করতে হলে বাংলাদেশকে উৎপাদনশীল এবং উচ্চমূল্য সংযোজন খাত এবং একই সঙ্গে এগুলোর পশ্চাৎ সংযোগ খাতে স্থানীয় বেসরকারি বিনিয়োগ ও প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়াতে হবে। এ ছাড়া মানবসম্পদ ও বাণিজ্যে প্রতিযোগিতা সক্ষমতার ক্ষেত্রে বড় ধরনের উন্নতি করতে হবে, রপ্তানি ঝুড়িতে বৈচিত্র্য আনতে হবে এবং বৈশ্বিক মূল্য শৃঙ্খলে সফলভাবে একীভূত হতে হবে।

অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং দারিদ্র্য কমানোর জন্য ২০৩০ সালের টেকসই উন্নয়ন এজেন্ডায় বাণিজ্যকে অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। বাড়তে থাকা বেকারত্বের হার এবং তুলনামূলকভাবে ছোট অভ্যন্তরীণ বাজারের কারণে বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক বাজার আরো গভীরভাবে ব্যবহার করতে হবে। বাংলাদেশের  ৪৫০ বিলিয়ন ডলারের অর্থনীতিতে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের অন্যতম প্রধান চালক রপ্তানি খাত এবং ভবিষ্যতেও তা অব্যাহত থাকবে। রপ্তানিমুখী প্রবৃদ্ধি এবং অধিকতর কর্মসংস্থানের লক্ষ্য অর্জনে ৭৫ ট্রিলিয়ন ডলারের বৈশ্বিক বাজারে অংশীদারি বাড়াতে বাংলাদেশকে নতুন পণ্যসহ নতুন বাজারে প্রবেশ করতে হবে।

বাণিজ্যের ক্ষেত্রে মূল বাধা কোথায়

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতা মূল্যায়ন সম্পর্কিত ২০১৯ সালের সংস্করণে বাংলাদেশ ১৪১টি দেশের মধ্যে ১০৫তম স্থানে রয়েছে। বাংলাদেশের অবস্থান রপ্তানিতে প্রধান প্রতিযোগী বেশির ভাগ দেশের তুলনায় অনেক নিচে। আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতিযোগিতার সক্ষমতা নির্ভর করে মূলত শিল্পপ্রতিষ্ঠানের উৎপাদনশীলতা ও উদ্ভাবনের মাত্রা, কর্মীদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা, বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সীমান্তে সহজ প্রক্রিয়া, সহায়ক অবকাঠামো এবং অন্যান্য বিষয়ের ওপর।

বাংলাদেশের শিল্পপ্রতিষ্ঠানগুলো উৎপাদনশীলতা ও উদ্ভাবনের ক্ষেত্রে বড় ধরনের ঘাটতিতে ভুগছে, যার ফলে এসব প্রতিষ্ঠান উচ্চমূল্যের এবং জটিল পণ্য উৎপাদনে পিছিয়ে রয়েছে। এদিকে ক্রেতাদের কার্বন নিঃসরণের প্রভাব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ছে এবং তারা বেশি দামে উচ্চমানের, টেকসই পণ্য কেনায় অগ্রাধিকার দিচ্ছে। এ অবস্থায় ভবিষ্যতে টেকসই উৎপাদন ও পুনর্ব্যবহারযোগ্য প্রক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ নিয়ামক হয়ে উঠবে। বিদেশি প্রযুক্তির কাছে বাংলাদেশের সস্তা শ্রমের সুবিধার বিষয়টি আর খুব বেশি কাজে লাগবে না। এ কারণে প্রতিযোগীসক্ষম থাকতে ভ্যালু চেইনের বিভিন্ন পর্যায়ে উদ্ভাবনী প্রক্রিয়া ও লিড টাইম বা সরবরাহ সময় কমানো অত্যন্ত জরুরি। উন্নত অর্থনীতির দেশগুলোর পরিবর্তনশীল চাহিদা এবং কাঠামোগত রূপান্তর দীর্ঘ মেয়াদে বাংলাদেশের রপ্তানি টেকসই রাখার ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

বাংলাদেশের বর্তমান ব্যবসা পরিবেশ ২০৪১ সাল নাগাদ উচ্চ আয়ের দেশ হওয়ার ভিশনকে সমর্থন করার মতো অবস্থানে নেই। সাম্প্রতিককালে বিভিন্ন সংস্কার উদ্যোগ নেওয়া সত্ত্বেও বাংলাদেশ বৈশ্বিক ‘ডুয়িং বিজনেস’ সূচকে নিম্ন অবস্থানে রয়েছে। ১৯০টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৬৮তম। বাংলাদেশের ডিস্ট্যান্স টু ফ্রন্টিয়ার (ডিটিএফ) স্কোর ৪০.৯৯, যা দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক গড় ৫৩.৬৪-র তুলনায় অনেক কম। বাণিজ্য সম্পর্কিত চুক্তি কার্যকর করা, বিদ্যুৎ সংযোগ পাওয়া এবং সম্পত্তি নিবন্ধনের ক্ষেত্রে বড় সমস্যা রয়ে গেছে। এর পাশাপাশি, সীমান্ত বাণিজ্য, ঋণপ্রাপ্তি এবং দেউলিয়া সমস্যার সমাধানের মতো ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ রয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের ‘ট্রেডিং অ্যাক্রস বর্ডার’ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৭৬তম, যা আফগানিস্তানের চেয়ে মাত্র এক ধাপ ওপরে, যেখানে দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক গড় ১০৯। রপ্তানির সময় সীমান্ত ও ডকুমেন্টের কমপ্লায়েন্সের জন্য বাংলাদেশে গড়ে যথাক্রমে ১৬৮ ও ১৪৭ ঘণ্টা সময় লাগে, দক্ষিণ এশিয়ার যেখানে আঞ্চলিক গড় যথাক্রমে ৫৩.৪ ও ৭৩.৭ ঘণ্টা। বছরের পর বছর বাংলাদেশের রপ্তানি কার্যক্রম অতিরিক্ত সময় ও খরচের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যা ডকুমেন্ট ও সীমান্ত কমপ্লায়েন্স এবং দেশের অভ্যন্তরীণ পরিবহন অবকাঠামোর দুর্বলতার সঙ্গে সম্পর্কিত।

বাণিজ্য অবকাঠামোতে গুরুত্ব দিতে হবে

বাংলাদেশে দুর্বল অবকাঠামো অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পথে অন্যতম প্রধান বাধা হিসেবে কাজ করেছে। দেশের অপর্যাপ্ত অবকাঠামো এবং বাণিজ্যিক লজিস্টিক সিস্টেম ব্যবসার খরচ ও সময় উল্লেখযোগ্য অঙ্কে বাড়িয়ে দেয়। ওয়্যারহাউস থেকে বন্দর বা সীমান্তে পণ্য আনা-নেওয়ার ক্ষেত্রে যানজট ও পুলিশ চেকিং এবং বন্দরে পণ্য লোডিং-আনলোডিংয়ে সক্ষমতা ঘাটতি যার অন্যতম কারণ। দুর্বল এই পরিস্থিতি ‘গ্লোবাল কানেক্টিভিটি ইনডেক্স’-এ স্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছে। এই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪০টি দেশের মধ্যে ১২১তম এবং স্কোর মাত্র ৩৪.৪। বিশ্বব্যাংকের ‘লজিস্টিকস পারফরম্যান্স ইনডেক্স’-এ বাংলাদেশের অবস্থান ৮৮তম (২০২৩)। এ ছাড়া ‘অ্যাজিলিটি ইমার্জিং মার্কেটস লজিস্টিকস ইনডেক্স’-এ বাংলাদেশ ৫০টি উদীয়মান বাজারের মধ্যে ৩২তম (২০২৪) অবস্থানে রয়েছে। এসব সূচকে নিম্ন অবস্থানের মূল কারণ অবকাঠামোর দুর্বলতা।

নতুন ও আধুনিক বন্দর প্রয়োজন

ইউএন এসকাপের গবেষণা অনুযায়ী, উন্নত অবকাঠামো ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশের জন্য প্রায় ৩৫.৫ বিলিয়ন ডলারের বাড়তি আয় সৃষ্টি করতে পারে। দৃঢ় রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি এবং অব্যাহত সংস্কারের মাধ্যমে ব্যবসা পরিবেশের উন্নতি এবং অবকাঠামো দুর্বলতা দূর করে বাংলাদেশ রপ্তানিতে অনেক বৈচিত্র্য আনতে পারে এবং প্রযুক্তিগতভাবে সমৃদ্ধ দেশগুলো থেকে উচ্চমূল্য সংযোজনের প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই) আকর্ষণ করতে পারে। বাংলাদেশ এরই মধ্যে দেশের বিভিন্ন বাণিজ্যিক কেন্দ্রের আশপাশে প্রায় ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল স্থাপনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তবে কয়েকটি বিশেষত বন্দর এলাকার অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো দ্রুত কার্যকর করা হোক এবং এগুলোকে ভবিষ্যত্মুখী ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের সঙ্গে মানানসই করা হোক, যা সম্ভাব্য বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি ইতিবাচক সংকেত হিসেবে কাজ করবে।

এ ছাড়া বন্দর এবং অন্যান্য বাণিজ্য গেটওয়ের ক্ষমতা বাড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কনটেইনার লোডিং-আনলোডিং এবং তাদের পরিচালনা সামগ্রিক কানেক্টিভিটি বা সংযোগে মূল ভূমিকা পালন করে। বাংলাদেশের বর্তমান বন্দরব্যবস্থা উচ্চ আয়ের দেশ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের বাণিজ্যকে সমর্থন দেওয়ার জন্য পর্যাপ্ত নয়। দেশের ৯০ বিলিয়ন ডলারের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ৭৫ শতাংশ চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে হয় এবং বর্তমানে এই বন্দরের জাহাজ থেকে মালপত্র খালাস এবং কনটেইনার ইয়ার্ড থেকে মালপত্র ছাড় করার জন্য সময় এই অঞ্চলের বেশির ভাগ বন্দর থেকে অনেক বেশি, যা খরচ বাড়ায় এবং বাণিজ্যের প্রতিযোগিতা সক্ষমতাকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। এই পরিস্থিতি একটি উন্নত ও আধুনিক বন্দর স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে, যা অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক টার্ন অ্যারাউন্ড ও ক্লিয়ারেন্স সময় নিশ্চিত করার জন্য সেরা প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে রূপকল্প-২০৪১-এর সফল বাস্তবায়নে একটি জোরালো সংকেত দেবে। স্বল্প মেয়াদে বাণিজ্য সক্ষমতা বাড়াতে প্রযুক্তিগত উন্নতিসহ বন্দরের বিভিন্ন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য যোগ্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে এবং দীর্ঘ মেয়াদে বন্দরের কর্মীদের সক্ষমতা বাড়ানো এবং তা টেকসই রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

লেখক : চেয়ারম্যান, পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা