শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজন

হাফিজুর রহমান খান
অনলাইন ভার্সন
উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজন

অর্থনীতির চাকা সচল রাখার মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধিতে ব্যবসায়ীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। ক্রেতার চাহিদা ও প্রয়োজন অনুসারে পণ্য উৎপাদন, বিক্রি, বিপণন, সরবরাহ ও রপ্তানি ব্যবস্থার সঙ্গে ব্যবসায়ীরা সম্পৃক্ত। গ্রাম, গঞ্জ, শহরসহ দেশের সর্বত্র ছোট-বড় বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান জনগণের সেবায় নিয়োজিত। নানা ধরনের ব্যবসায় নিয়োজিত বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এই সেবার মাধ্যমে তাদের নিজেদের জীবিকা নির্বাহ করার পাশাপাশি অর্থনীতির চাকা সচল রাখে। এসব অর্থনৈতিক কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে এ দেশে বিশাল পরিসরে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া ভ্যাট, ট্যাক্স ও অন্যান্য কর প্রদানের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানের অবদানও অনস্বীকার্য।

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজনকিন্তু দুঃখজনক হলেও এ কথা সত্য যে এ দেশের ব্যবসায়ীরা নিজেদের সামাজিক মর্যাদা অর্জন করতে সক্ষম হননি। নিজেদের দৈনন্দিন ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনায় অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত হওয়ার কারণে সমাজে ব্যবসায়ীরা মর্যাদাপূর্ণ স্থান করে নিতে পারেননি। সামাজিকভাবে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মানহীন পণ্য উৎপাদন বা সরবরাহ, খাদ্যে ভেজাল, কৃত্রিমভাবে মূল্য নিয়ন্ত্রণসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ হরহামেশাই শোনা যায়।

দেশের কত শতাংশ ব্যবসায়ী অনৈতিক পথে চলছেন তার কোনো জরিপ ও সঠিক পরিসংখ্যান নেই। একটি ব্যাবসায়িক গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের কোনো এক ব্যক্তি দুর্নীতি বা অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়লে শুধু তাঁর কর্মকাণ্ড ঢালাওভাবে বেশি আলোচিত হয়; সার্বিকভাবে প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক অর্জনগুলো নানা অভিযোগের আড়ালে চাপা পড়ে যায়। এ ছাড়া আমাদের দেশে সামাজিকভাবে ভালো কাজের স্বীকৃতি প্রদানের সংস্কৃতি আনুপাতিক হারে কম। এর ফলে যাঁরা নৈতিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করে চলেছেন, ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন ও জনসাধারণের জীবনমান উন্নয়নে সহায়তা করছেন এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে প্রত্যক্ষ অবদানসহ দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা তৈরি হচ্ছে। কিন্তু সামাজিক স্বীকৃতি না থাকলে দেশে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে না। আর এ ধরনের পরিস্থিতি দীর্ঘ মেয়াদে দেশের অর্থনীতির জন্য মোটেও উৎসাহব্যঞ্জক নয়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ব্যবসায়ীদেরই নিতে হবে।

ব্যবসায়ীদের কি সক্রিয় রাজনীতি পরিহার করা উচিত?

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজনব্যবসায়ীদের বর্তমান সামাজিক অবস্থার মূলে তাঁরা নিজেরাই দায়ী। গত কয়েক দশকে এ দেশের রাজনীতিতে ব্যবসায়ীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে। এখন ব্যবসায়ীদের ভেবে দেখার সময় এসেছে, রাজনীতির সঙ্গে তাঁদের সরাসরি জড়িত হওয়া সমাজ কিভাবে মূল্যায়ন করছে। এটা তাঁদের সামাজিক মান-মর্যাদা বৃদ্ধি করছে, নাকি রাষ্ট্র ও সমাজে তাঁদের অবস্থানকে উল্টো দিকে ধাবিত করছে। ব্যবসায়ীরা যখন নিজের রাজনৈতিক পরিচয় বা প্রভাব-প্রতিপত্তির কারণে কোনো অনিয়ম বা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের দায় থেকে রেহাই পেয়ে যান, তখন তা সমাজে এক ধরনের নেতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। এটি শুধু এ দেশের ব্যবসায়ীদের সামাজিক মর্যাদাকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে না, বরং আন্তর্জাতিকভাবে দেশের ভাবমূর্তি ও ব্র্যান্ড ভ্যালুও নিদারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। দেশের সব নাগরিকেরই রাজনীতি করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু বিদ্যমান নেতিবাচক ভাবমূর্তি দূর করে রাষ্ট্র ও সমাজে নিজেদের ইতিবাচক অবস্থান তৈরি করতে ব্যবসায়ীদের সক্রিয় রাজনীতি থেকে দূরে থাকা উচিত কি না তা এখনই ভেবে দেখতে হবে। মনে রাখা দরকার যে ব্যবসায়ীদের মূল কাজ হলো নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে অর্থনীতির চাকা সচল রাখা। জনগণের চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান কিংবা গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহ করা, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা, কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দারিদ্র্য বিমোচন ও জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখা ব্যবসায়ীদের রাষ্ট্রীয়-সামাজিক দায়িত্বের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

ব্যবসায়িক পরিবেশ ও নৈতিকতা উন্নয়নে বাণিজ্য সংগঠনগুলোর সক্রিয় ভূমিকা

দেশের বাণিজ্য সংগঠনগুলোতে প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা বর্তমানে সমাজের সচেতন শ্রেণির অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয়। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে, তখন সেই দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রভাবশালী ব্যবসায়ীকে সচরাচর বিভিন্ন ব্যাবসায়িক সংগঠনের নেতৃত্বে আসতে দেখা যায়। শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআইয়ে দেশের সব খাতের ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব থাকার কথা থাকলেও বাস্তবে সবার অবস্থান খাতভিত্তিক নয়। দেশের অন্যান্য বাণিজ্য সংগঠনের ক্ষেত্রেও চিত্রটা কমবেশি একই রকমের। আশার কথা, সম্প্রতি বাণিজ্য সংগঠনগুলোতে ব্যবসায়ীদের সক্রিয় রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা কমানো এবং প্রতিটি ব্যাবসায়িক খাতের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যাপারে আলোচনা চলছে। এফবিসিসিআইসহ সব ব্যবসায়ী সংগঠন যাতে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হয়ে সার্বিক ব্যাবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারে, সেটি নিশ্চিত করা জরুরি। এ ছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্যে অনৈতিক কার্যকলাপ রোধে সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর উচিত নিজেদের সদস্যভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়মিতভাবে আলাপ-আলোচনা ও নৈতিক কাউন্সেলিং প্রদান করা। এতে সংশ্লিষ্ট খাতে অনিয়ম ও অনৈতিক কার্যকলাপ দূর হতে পারে। এভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যাবসায়িক নৈতিকতার চর্চা বৃদ্ধি পেয়ে অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা হবে।

সরকারের রাজস্ব-কর আহরণ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ ডিজিটাইজ করা

বর্তমানে বাংলাদেশের জিডিপি (চলতি বাজারমূল্যে) প্রায় ৪৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যেখানে ব্যক্তি খাতের অবদান মোট জিডিপির প্রায় ৮০ শতাংশ। দেশের জিডিপি, বিনিয়োগ ও রাজস্ব-কর আহরণের প্রধানতম উৎস এবং সামগ্রিক অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হলো বেসরকারি খাত। কিন্তু দেশের অন্যান্য খাতের মতো সরকারের ট্যাক্স ও অন্যান্য রাজস্ব আহরণ খাতের মধ্যেও নানা জটিলতা, অনিয়ম ও প্রতিবন্ধকতার কথা সমাজে আলোচিত হচ্ছে। পণ্য আমদানি-রপ্তানিসংক্রান্ত বিভিন্ন শুল্ক-কর নির্ধারণ ও আদায়, কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স, পণ্য খালাস, পরিবহন প্রভৃতি ক্ষেত্রে নানা অনিয়ম ও জটিলতার ব্যাপারে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে থাকেন। তাই সরকারের রাজস্ব-কর আহরণের সব প্রক্রিয়ায় ডিজিটাইজেশনের প্রচলন করা গেলে একদিকে যেমন সরকারের রাজস্ব আহরণের সক্ষমতা বহুলাংশে বাড়বে, তেমনি তা ব্যবসায়ীদের সহজে ও সুষ্ঠুভাবে রাজস্ব প্রদানের মাধ্যমে শুল্ক-কর ফাঁকিবাজির সামাজিক অপবাদ ঘোচাতে অনেকাংশে সাহায্য করবে।

পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করা

গুণমানহীন, ভেজাল ও নকল পণ্যের উৎপাদন, বিক্রি ও বিপণনের ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক সামাজিক অভিযোগ রয়েছে। পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য বিএসটিআই, বিসিএসআইআর গবেষণাগার, বিআরটিএ, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বিভিন্ন সরকারি সংস্থার উদ্যোগে মাঝেমধ্যে বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের খবর গণমাধ্যমে দেখা যায়। কিন্তু এসব উদ্যোগে কিংবা মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট খাতের বাণিজ্য সংগঠন তথা ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্ব নেই বললেই চলে। এ কারণে বিএসটিআই ও বিআরটিএর মতো সব প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা দরকার। এর ফলে সরকারের অনুমোদিত প্রক্রিয়া, পদ্ধতি ও স্পেসিফিকেশন অনুসারে পণ্য উৎপাদন হচ্ছে কি না সেসব বিষয় বাস্তবায়ন ও তদারকির দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সংগঠনের ওপরও বর্তাবে। এর মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা নিজেদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করার সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া পণ্যের গুণগত মান, সঠিক স্পেসিফিকেশন ও বৈশ্বিক মানদণ্ড নিশ্চিত করা গেলে পণ্যের আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য সার্টিফিকেশন প্রদান করা সম্ভব হবে, যা বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।

তরুণদের হাতেই উদ্যোক্তাদের সামাজিক মর্যাদা পুনরুদ্ধার ও নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব

আজকের তরুণরা আমাদের চেয়ে মেধাবী, আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং নিত্যনতুন প্রযুক্তি ব্যবহারে অনেক বেশি পারদর্শী। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিষয়ে তারা জ্ঞান রাখে। উচ্চ ফলনশীল ধান, পুষ্টিকর মাছ, সবজি, ফলমূলসহ নানা কৃষি ও কৃষিজাত ব্যবসা-বাণিজ্যে এখন শিক্ষিত, উদ্যমী ও বিজ্ঞানমনস্ক তরুণদের পদচারণ। তাই তরুণরাই দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ, আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। তাদের মনোবল ভাঙা যাবে না। নানা ধরনের সৃজনশীল ও উৎপাদনমুখী ব্যাবসায়িক উদ্যোগের মাধ্যমে তরুণরা দেশের অর্থনীতিতে গভীরতা ও বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করে চলছে। কিন্তু এসব তরুণ যদি সামাজিকভাবে স্বীকৃতি না পায় তাহলে তারা উৎসাহ হারাবে। প্রয়োজনীয় সরকারি নীতি সহায়তা এবং যথার্থ সামাজিক স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে এসব তরুণকে উৎসাহিত করা গেলে তারা নিজেদের মেধা, প্রজ্ঞা ও সৃষ্টিশীলতা দিয়ে এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবে এবং এভাবে উদ্যোক্তাদের সামাজিক মর্যাদাও পুনরুদ্ধার করতে পারবে। তাহলে দেশের বাকি তরুণরা আর অনৈতিক পথে হাঁটবে না, যেভাবেই হোক তারা সামনে এগোবে। আর এভাবেই আগামী বাংলাদেশের সুন্দর ও স্বপ্নময় ভবিষ্যৎ রচিত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, রানার গ্রুপ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা