শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজন

হাফিজুর রহমান খান
অনলাইন ভার্সন
উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজন

অর্থনীতির চাকা সচল রাখার মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধিতে ব্যবসায়ীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। ক্রেতার চাহিদা ও প্রয়োজন অনুসারে পণ্য উৎপাদন, বিক্রি, বিপণন, সরবরাহ ও রপ্তানি ব্যবস্থার সঙ্গে ব্যবসায়ীরা সম্পৃক্ত। গ্রাম, গঞ্জ, শহরসহ দেশের সর্বত্র ছোট-বড় বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান জনগণের সেবায় নিয়োজিত। নানা ধরনের ব্যবসায় নিয়োজিত বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এই সেবার মাধ্যমে তাদের নিজেদের জীবিকা নির্বাহ করার পাশাপাশি অর্থনীতির চাকা সচল রাখে। এসব অর্থনৈতিক কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে এ দেশে বিশাল পরিসরে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া ভ্যাট, ট্যাক্স ও অন্যান্য কর প্রদানের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানের অবদানও অনস্বীকার্য।

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজনকিন্তু দুঃখজনক হলেও এ কথা সত্য যে এ দেশের ব্যবসায়ীরা নিজেদের সামাজিক মর্যাদা অর্জন করতে সক্ষম হননি। নিজেদের দৈনন্দিন ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনায় অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত হওয়ার কারণে সমাজে ব্যবসায়ীরা মর্যাদাপূর্ণ স্থান করে নিতে পারেননি। সামাজিকভাবে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মানহীন পণ্য উৎপাদন বা সরবরাহ, খাদ্যে ভেজাল, কৃত্রিমভাবে মূল্য নিয়ন্ত্রণসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ হরহামেশাই শোনা যায়।

দেশের কত শতাংশ ব্যবসায়ী অনৈতিক পথে চলছেন তার কোনো জরিপ ও সঠিক পরিসংখ্যান নেই। একটি ব্যাবসায়িক গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের কোনো এক ব্যক্তি দুর্নীতি বা অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়লে শুধু তাঁর কর্মকাণ্ড ঢালাওভাবে বেশি আলোচিত হয়; সার্বিকভাবে প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক অর্জনগুলো নানা অভিযোগের আড়ালে চাপা পড়ে যায়। এ ছাড়া আমাদের দেশে সামাজিকভাবে ভালো কাজের স্বীকৃতি প্রদানের সংস্কৃতি আনুপাতিক হারে কম। এর ফলে যাঁরা নৈতিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করে চলেছেন, ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন ও জনসাধারণের জীবনমান উন্নয়নে সহায়তা করছেন এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে প্রত্যক্ষ অবদানসহ দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা তৈরি হচ্ছে। কিন্তু সামাজিক স্বীকৃতি না থাকলে দেশে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে না। আর এ ধরনের পরিস্থিতি দীর্ঘ মেয়াদে দেশের অর্থনীতির জন্য মোটেও উৎসাহব্যঞ্জক নয়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ব্যবসায়ীদেরই নিতে হবে।

ব্যবসায়ীদের কি সক্রিয় রাজনীতি পরিহার করা উচিত?

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজনব্যবসায়ীদের বর্তমান সামাজিক অবস্থার মূলে তাঁরা নিজেরাই দায়ী। গত কয়েক দশকে এ দেশের রাজনীতিতে ব্যবসায়ীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে। এখন ব্যবসায়ীদের ভেবে দেখার সময় এসেছে, রাজনীতির সঙ্গে তাঁদের সরাসরি জড়িত হওয়া সমাজ কিভাবে মূল্যায়ন করছে। এটা তাঁদের সামাজিক মান-মর্যাদা বৃদ্ধি করছে, নাকি রাষ্ট্র ও সমাজে তাঁদের অবস্থানকে উল্টো দিকে ধাবিত করছে। ব্যবসায়ীরা যখন নিজের রাজনৈতিক পরিচয় বা প্রভাব-প্রতিপত্তির কারণে কোনো অনিয়ম বা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের দায় থেকে রেহাই পেয়ে যান, তখন তা সমাজে এক ধরনের নেতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। এটি শুধু এ দেশের ব্যবসায়ীদের সামাজিক মর্যাদাকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে না, বরং আন্তর্জাতিকভাবে দেশের ভাবমূর্তি ও ব্র্যান্ড ভ্যালুও নিদারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। দেশের সব নাগরিকেরই রাজনীতি করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু বিদ্যমান নেতিবাচক ভাবমূর্তি দূর করে রাষ্ট্র ও সমাজে নিজেদের ইতিবাচক অবস্থান তৈরি করতে ব্যবসায়ীদের সক্রিয় রাজনীতি থেকে দূরে থাকা উচিত কি না তা এখনই ভেবে দেখতে হবে। মনে রাখা দরকার যে ব্যবসায়ীদের মূল কাজ হলো নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে অর্থনীতির চাকা সচল রাখা। জনগণের চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান কিংবা গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহ করা, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা, কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দারিদ্র্য বিমোচন ও জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখা ব্যবসায়ীদের রাষ্ট্রীয়-সামাজিক দায়িত্বের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

ব্যবসায়িক পরিবেশ ও নৈতিকতা উন্নয়নে বাণিজ্য সংগঠনগুলোর সক্রিয় ভূমিকা

দেশের বাণিজ্য সংগঠনগুলোতে প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা বর্তমানে সমাজের সচেতন শ্রেণির অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয়। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে, তখন সেই দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রভাবশালী ব্যবসায়ীকে সচরাচর বিভিন্ন ব্যাবসায়িক সংগঠনের নেতৃত্বে আসতে দেখা যায়। শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআইয়ে দেশের সব খাতের ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব থাকার কথা থাকলেও বাস্তবে সবার অবস্থান খাতভিত্তিক নয়। দেশের অন্যান্য বাণিজ্য সংগঠনের ক্ষেত্রেও চিত্রটা কমবেশি একই রকমের। আশার কথা, সম্প্রতি বাণিজ্য সংগঠনগুলোতে ব্যবসায়ীদের সক্রিয় রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা কমানো এবং প্রতিটি ব্যাবসায়িক খাতের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যাপারে আলোচনা চলছে। এফবিসিসিআইসহ সব ব্যবসায়ী সংগঠন যাতে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হয়ে সার্বিক ব্যাবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারে, সেটি নিশ্চিত করা জরুরি। এ ছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্যে অনৈতিক কার্যকলাপ রোধে সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর উচিত নিজেদের সদস্যভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়মিতভাবে আলাপ-আলোচনা ও নৈতিক কাউন্সেলিং প্রদান করা। এতে সংশ্লিষ্ট খাতে অনিয়ম ও অনৈতিক কার্যকলাপ দূর হতে পারে। এভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যাবসায়িক নৈতিকতার চর্চা বৃদ্ধি পেয়ে অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা হবে।

সরকারের রাজস্ব-কর আহরণ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ ডিজিটাইজ করা

বর্তমানে বাংলাদেশের জিডিপি (চলতি বাজারমূল্যে) প্রায় ৪৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যেখানে ব্যক্তি খাতের অবদান মোট জিডিপির প্রায় ৮০ শতাংশ। দেশের জিডিপি, বিনিয়োগ ও রাজস্ব-কর আহরণের প্রধানতম উৎস এবং সামগ্রিক অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হলো বেসরকারি খাত। কিন্তু দেশের অন্যান্য খাতের মতো সরকারের ট্যাক্স ও অন্যান্য রাজস্ব আহরণ খাতের মধ্যেও নানা জটিলতা, অনিয়ম ও প্রতিবন্ধকতার কথা সমাজে আলোচিত হচ্ছে। পণ্য আমদানি-রপ্তানিসংক্রান্ত বিভিন্ন শুল্ক-কর নির্ধারণ ও আদায়, কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স, পণ্য খালাস, পরিবহন প্রভৃতি ক্ষেত্রে নানা অনিয়ম ও জটিলতার ব্যাপারে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে থাকেন। তাই সরকারের রাজস্ব-কর আহরণের সব প্রক্রিয়ায় ডিজিটাইজেশনের প্রচলন করা গেলে একদিকে যেমন সরকারের রাজস্ব আহরণের সক্ষমতা বহুলাংশে বাড়বে, তেমনি তা ব্যবসায়ীদের সহজে ও সুষ্ঠুভাবে রাজস্ব প্রদানের মাধ্যমে শুল্ক-কর ফাঁকিবাজির সামাজিক অপবাদ ঘোচাতে অনেকাংশে সাহায্য করবে।

পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করা

গুণমানহীন, ভেজাল ও নকল পণ্যের উৎপাদন, বিক্রি ও বিপণনের ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক সামাজিক অভিযোগ রয়েছে। পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য বিএসটিআই, বিসিএসআইআর গবেষণাগার, বিআরটিএ, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বিভিন্ন সরকারি সংস্থার উদ্যোগে মাঝেমধ্যে বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের খবর গণমাধ্যমে দেখা যায়। কিন্তু এসব উদ্যোগে কিংবা মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট খাতের বাণিজ্য সংগঠন তথা ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্ব নেই বললেই চলে। এ কারণে বিএসটিআই ও বিআরটিএর মতো সব প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা দরকার। এর ফলে সরকারের অনুমোদিত প্রক্রিয়া, পদ্ধতি ও স্পেসিফিকেশন অনুসারে পণ্য উৎপাদন হচ্ছে কি না সেসব বিষয় বাস্তবায়ন ও তদারকির দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সংগঠনের ওপরও বর্তাবে। এর মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা নিজেদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করার সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া পণ্যের গুণগত মান, সঠিক স্পেসিফিকেশন ও বৈশ্বিক মানদণ্ড নিশ্চিত করা গেলে পণ্যের আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য সার্টিফিকেশন প্রদান করা সম্ভব হবে, যা বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।

তরুণদের হাতেই উদ্যোক্তাদের সামাজিক মর্যাদা পুনরুদ্ধার ও নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব

আজকের তরুণরা আমাদের চেয়ে মেধাবী, আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং নিত্যনতুন প্রযুক্তি ব্যবহারে অনেক বেশি পারদর্শী। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিষয়ে তারা জ্ঞান রাখে। উচ্চ ফলনশীল ধান, পুষ্টিকর মাছ, সবজি, ফলমূলসহ নানা কৃষি ও কৃষিজাত ব্যবসা-বাণিজ্যে এখন শিক্ষিত, উদ্যমী ও বিজ্ঞানমনস্ক তরুণদের পদচারণ। তাই তরুণরাই দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ, আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। তাদের মনোবল ভাঙা যাবে না। নানা ধরনের সৃজনশীল ও উৎপাদনমুখী ব্যাবসায়িক উদ্যোগের মাধ্যমে তরুণরা দেশের অর্থনীতিতে গভীরতা ও বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করে চলছে। কিন্তু এসব তরুণ যদি সামাজিকভাবে স্বীকৃতি না পায় তাহলে তারা উৎসাহ হারাবে। প্রয়োজনীয় সরকারি নীতি সহায়তা এবং যথার্থ সামাজিক স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে এসব তরুণকে উৎসাহিত করা গেলে তারা নিজেদের মেধা, প্রজ্ঞা ও সৃষ্টিশীলতা দিয়ে এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবে এবং এভাবে উদ্যোক্তাদের সামাজিক মর্যাদাও পুনরুদ্ধার করতে পারবে। তাহলে দেশের বাকি তরুণরা আর অনৈতিক পথে হাঁটবে না, যেভাবেই হোক তারা সামনে এগোবে। আর এভাবেই আগামী বাংলাদেশের সুন্দর ও স্বপ্নময় ভবিষ্যৎ রচিত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, রানার গ্রুপ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা