শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:৪৯, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

নিষ্কণ্টক স্বাধীন বিচারব্যবস্থা চাই

ব্যারিস্টার ইশতিয়াক আব্দুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
নিষ্কণ্টক স্বাধীন বিচারব্যবস্থা চাই

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম থেকে শুরু করে প্রতিদিনের খবরের কাগজে বিচারব্যবস্থা সংস্কার অসংখ্য মানুষের আলোচনা-সমালোচনা ও আকাঙ্ক্ষার গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কাঙ্ক্ষিত এই সংস্কার কি শুধু প্রক্রিয়ার সংস্কারে অর্জন সম্ভব, নাকি আমাদের সামাজিক দৃষ্টিভঙ্গিরও সংস্কার প্রয়োজন?

প্রথমে আমরা এটা মেনে নিই যে বিচারব্যবস্থায় আস্থাহীনতা এই অঞ্চলে নতুন কিছু নয়। অবিভক্ত ভারতবর্ষে আনুমানিক ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকেই বিচারব্যবস্থার সূচনা হলেও তৎকালীন বিচারব্যবস্থা গভীরভাবে সামাজিক শ্রেণি প্রথা দ্বারা প্রভাবিত ছিল এবং বিচারকার্য রাজতন্ত্রের সঙ্গে একীভূত ছিল। ন্যায়বিচারের আলোকবর্তিকার প্রভাব তখনো নিষ্কণ্টকভাবে সমাজে প্রতিফলিত হয়নি।

ঐতিহাসিক সময় ও শাসনকালের পরিক্রমায় বিচারিক ব্যবস্থা হিন্দু আমল, মুসলমান আমল, ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল পার করেছে এবং সর্বশেষ স্বাধীন বাংলাদেশ তার স্বতন্ত্র বিচারব্যবস্থার অধিকার লাভ করেছে ঠিকই; কিন্তু কাঙ্ক্ষিত দৃঢ় বিচারব্যবস্থা ও সামাজিক ন্যায়বিচার যেন এখনো আপামর জনতার স্বপ্ন।
সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয় এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের সংকীর্ণ মনোভাব অনেকাংশে আমাদের জাতীয় বিচারব্যবস্থায় ফাটল ধরিয়েছে। এই ফাটল নিরাময়ে নতুন বছরে যেমন সুদৃঢ় বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় নিতে হবে, তেমনি সমান্তরালে সামাজিক ন্যায়বিচারও সুপ্রতিষ্ঠা করার নব উদ্যোগ নিতে হবে।

সহজ কথায়, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার মূল স্লোগান হলো বৈষম্য দূরীকরণ- তা সে যেভাবেই হোক। জাতিগতভাবে আমরা বিভিন্ন সামাজিক স্তরে ও বিষয়ে সাম্যের মান এখনো নিশ্চিত করতে পারছি না, যা আমাদের সামাজিক মূল্যবোধের বিকাশের অন্তরায়। যেমন ধরুন, পুরুষের তুলনায় নারীর অবস্থান নিম্নে—এ রকম একটি সেকেলে ধারণা বদলাতে আজও আমাদের বেগ পেতে হয়, বিতর্ক হয়; অথচ আমরা আপামর জনতা নির্দ্বিধায় কথায় কথায় পক্ষপাতহীন ও স্বাধীন বিচারব্যবস্থা চাই। আমাদের কর্ম এবং আমাদের চাওয়া কি পরস্পরবিরোধী নয়? এটি এখন স্পষ্ট যে আমাদের জাতিগত দীর্ঘমেয়াদি উন্নতিতে সামাজিক ন্যায়বিচারকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। সামাজিক ন্যায়বিচারের মূল্যবোধ বাদ দিয়ে টেকসই বিচারব্যবস্থা প্রণয়ন অবাস্তব।

আজকের চলমান সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অস্থিরতা এবং বিচারিক অনাস্থার ক্ষেত্রে আমাদের ক্রমবর্ধমান অসাম্য আচরণ জাতীয় মনোযোগের দাবি রাখে এবং অচিরেই সামাজিক ন্যায়বিচারের স্থাপত্যের পুনর্মূল্যায়ন ও পুনর্বিন্যাস না করলে এই সমাজ ‘ডুম লুপ’-এর দুষ্টচক্রে পড়ে স্থবির অসাম্য নীতিসম্পন্ন জাতিতে পরিণত হবে। লিঙ্গ, বয়স, বর্ণ, ধর্ম, প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যহীন চেতনা গড়ে তুলতে হবে; আমাদের একই সঙ্গে সব স্তরের কাজের মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে। তাহলেই সমাজে সামাজিক বন্ধন দৃঢ় হবে, জাতীয়তাবোধ বৃদ্ধি পাবে এবং সর্বোপরি পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের ইকোসিস্টেম তৈরি হবে, যা আমাদের জাতিগত বন্ধনের জন্য এখন অত্যাবশ্যক। বিচারব্যবস্থা বলতে শুধু আদালত পরিচালনার প্রক্রিয়াকে বোঝায় না, বিচারব্যবস্থা একটা মাইন্ডসেট। বিচারব্যবস্থাকে দৃঢ় করতে হলে সবাইকে বিচারব্যবস্থাকে সম্মান করার ও স্বাধীন করার মাইন্ডসেট তৈরি করতে হবে, প্রয়োজন হবে জনগণ ও বিচারব্যবস্থার কোয়ালিশন।

সামাজিকভাবেই অবিচারকে রুখে দাঁড়াতে হবে, অসাধু স্বার্থের জন্য বিচারব্যবস্থা ব্যবহার করা যাবে না। সে জন্য নিজেদেরই প্রথমে বিচারব্যবস্থার একজন অংশীদার মেনে সমাজে প্রতিনিয়ত ঘটে যাওয়া অবিচারগুলো রুখতে হবে। দ্বিতীয়ত, সত্যিকারের বিচারিক সিস্টেম তৈরিতে লাগবে যোগ্য বিচারকদের মনোনয়ন। আমাদের দেশে শুধু সরকারি পরীক্ষা পাস করা ম্যাজিস্ট্রেট বিচারিক অভিজ্ঞতাহীন অবস্থায় বিচারকের অবস্থানে বসে বিচারের ভাগ্য নির্ধারণ করছেন। আমরা এমন বিচারব্যবস্থা চাই, যেখানে বিচারক থাকবেন অভিজ্ঞ, সৎ ও বিচারিক মাইন্ডসেটসম্পন্ন এবং যাঁর ওপর একজন বিচারপ্রার্থী আদালতে তাঁর শেষ আস্থাটুকু রাখতে পারেন। সেই লক্ষ্যে নিম্ন ও উচ্চ আদালতের বিচারক নিয়োগের নতুন নীতিমালা ও স্বচ্ছ প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করতে হবে এবং সময়ে সময়ে বিচারকদের বিচারের মান পরীক্ষণের ভিত্তিতে তাঁদের পদোন্নতিনীতি তৈরি করতে হবে।

তৃতীয়ত, ব্রিটিশ আমল থেকে বয়ে চলা শাসন বিভাগের কর্তৃত্ব বিচার বিভাগ থেকে সম্পূর্ণরূপে সরিয়ে নিতে হবে। বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ ও আইনসভা থেকে পৃথক ও স্বাধীন করা এখন সবচেয়ে জরুরি। কেননা শাসকের আইন নয়, বরং আইনের শাসন নিশ্চিত করাই বিচার বিভাগের সর্বপ্রথম দায়িত্ব। ভারতবর্ষে বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে পৃথক্করণের সর্বপ্রথম ধারণা দেন লর্ড কর্নওয়ালিস, ১৭৯৩ সালে। প্রস্তাব করেন নির্বাহী ও বিচার বিভাগকে আলাদা করার, যা ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে অনুমোদিত হয়নি। বাংলাদেশে ১৯৯৯ সালে বিখ্যাত ‘মাসদার হোসেন মামলা’ বাংলাদেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন করার এক যুগান্তকারী মাইলফলক রায় নিয়ে এসেছিল। বিচার বিভাগকে নির্বাহী বিভাগ থেকে আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পৃথকও করা হয়েছিল ২০০৭ সালে। তবে কার্যত বাস্তবতা ভিন্ন; সেই মামলার বাদী সাবেক জেলা জজ মাসদার হোসেন কিছুদিন আগেও এক পত্রিকার সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘মাসদার হোসেন মামলার রায়ের বাস্তবায়ন হলে আমাকে এত কথা বলতে হতো না।’ তার মানে হচ্ছে, আমরা এখনো স্বাধীন বিচারব্যবস্থা বুঝে পাইনি। বিচার বিভাগের প্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণের স্বার্থে মাসদার হোসেন মামলার রায়ের পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন একান্ত আবশ্যক। তবে একই সঙ্গে বিচারকদেরও জবাবদিহির নিয়মতান্ত্রিক জায়গায় আনতে হবে, যেন বিচারকরা স্বৈরতন্ত্র চর্চা করতে না পারেন।

বিচার বিভাগের ওপর মানুষের আস্থা ও বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে আইনজীবীদের গুরুদায়িত্ব পালন করতে হবে। বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের উচিত আইনজীবীদের মান ও ইথিক্স নিয়ন্ত্রণে কার্যকর নীতিমালা প্রণয়ন করে আইনজীবীদের কাজের মানের ওপর প্রতিবছর প্রতিবেদন তৈরি করা, আইনজীবীদের প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা এবং আইনজীবীদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা। তাহলে আইনজীবী, বিচারক ও বিচারপ্রার্থীর মধ্যে চেক অ্যান্ড ব্যালান্স নির্ণয় হবে।

গত ৩ অক্টোবর ২০২৪ অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টার অনুমোদনক্রমে বিচার বিভাগকে স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও কার্যকর করার লক্ষ্যে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। আমি মনে করি, একটি প্রগতিশীল বিচারব্যবস্থার জন্য আমাদের একটি স্বাধীন ও স্থায়ী বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন দরকার, যারা সময়ে সময়ে বিচারব্যবস্থাকে যুগোপযোগী করার প্রস্তাব দেবে, বিচার বিভাগের স্বচ্ছতা ও অস্বচ্ছতা তুলে ধরবে, বিচারপ্রার্থীর সুবিধা নিশ্চিত করতে রাষ্ট্রীয় লিগ্যাল এইড ও আইনজীবীদের পারফরম্যান্স তুলে ধরবে এবং বিচার বিভাগকেও জবাবদিহির আওতায় আনবে, যাতে দেশের জনগণ বিচারব্যবস্থার ওপর বলিষ্ঠ আস্থা আনতে পারে।

বিচারব্যবস্থা সংস্কার একটি বিস্তর বিষয়, তবে আমরা বিশ্বাস করি, জনসাধারণের বিচারিক প্রক্রিয়া সংস্কারের সঠিক মনোভাব তৈরি হলে এবং সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হলে নির্ভরযোগ্য বিচার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। একই সঙ্গে বিচারব্যবস্থাকে এমনভাবে ঢেলে সাজাতে হবে, যেন বিচারপ্রার্থীদের শেষ ভরসার জায়গা অন্তত আদালত প্রাঙ্গণ হয়। আমরা খুবই আশাবাদী, কেননা নতুন তরুণসমাজ আজকে সচেতন, শিক্ষিত এবং সাম্যবাদী অধিকার নিশ্চিতে উদ্যমী। তাই রাষ্ট্রের সব কার্যনির্বাহী ও নীতিনির্ধারকসহ সব স্তরের মানুষের কাছে একটি শক্তিশালী বিচারব্যবস্থা বিনির্মাণে সবার সক্রিয় অংশগ্রহণের আশাবাদ ব্যক্ত করছি।

লেখক : শিক্ষক, আইনজীবী।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা