শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩২, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে করণীয়

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ উমর ফারুক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে করণীয়

একবিংশ শতাব্দীর সামাজিক প্রবৃদ্ধি তথা বৈশ্বিক গতিশীলতা মন্থর করতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে অপরাধ। একই সঙ্গে সহায়ক ভূমিকা রাখছে মাদক। অপরাধ ও মাদক প্রত্যয় দুইটি সন্দেহাতীতভাবে একে অন্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তবে এই দুইটি প্রত্যয়ের মাত্রাগত পরিবর্তনই জন্ম দিচ্ছে নতুন নতুন ডিসকোর্সের। যেমন প্রশ্ন হচ্ছে- অপরাধের বৈচিত্র্য কি মাদকের উপস্থিতি জরুরি করে তোলে? নাকি মাদক অপরাধজগতে নতুনত্বের জন্ম দেয়? 

অপরাধবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী, নীতিনির্ধারক, সমাজসংস্কারক- সবার ভাবনায়, চিন্তায়, সর্বোপরি গবেষণায় অপরাধ ও মাদক বিশ্লেষিত হচ্ছে বহুমুখী দৃষ্টিকোণ থেকে, যেখানে বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাই মুখ্য। উল্লেখ্য, কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের পূর্বে যেকোনো সমস্যার কার্যকারণ, তত্ত্বগত বিশ্লেষণ, সমসাময়িক ধরন, গতি-প্রকৃতি তথা সামগ্রিক পর্যালোচনা যথার্থ দাবি রাখে।

বর্তমান সমাজের অপরাধ পরিক্রমার ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরতে পুলিশ সদর দপ্তরের অপরাধভিত্তিক পরিসংখ্যান উন্মোচন হওয়া জরুরি, যা সমাজের কুৎসিত চেহারা তুলে ধরছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দেশে তিন হাজার ২৮টি হত্যা এবং পাঁচ হাজার ২০২টি ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। প্রতিদিন গড়ে আটটির বেশি হত্যা এবং ১৪টির বেশি ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ধর্ষণের পাশাপাশি অন্যান্য নারী নির্যাতনের অভিযোগও আসত দিনে ৩০টির বেশি এবং চূড়ান্তভাবে মামলাও হয়েছে ১১ হাজার ৩৭টি। ২০২৩ সালে এক হাজার ৩৮৪টি ডাকাতির ঘটনাও রেকর্ড করেছে পুলিশ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এককভাবে সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে।

গত ১২ বছরে প্রায় ২০০ মা-বাবা খুন হয়েছেন তাঁদের মাদকাসক্ত ছেলে-মেয়ের হাতে, যা জোরালোভাবে মাদকের ভয়াল থাবায় বিপর্যস্ত সামাজিক ভঙ্গুরতা প্রকাশ করছে। অন্যদিকে কমছে না সমাজের অন্যান্য প্রচলিত গুরুতর অপরাধও। যেমন- ২০২৩ সালে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে ৪৬৬টি। একই সঙ্গে চোরাচালানের মামলা হয়েছে দুই হাজার পাঁচটি। পুলিশে জনবল বাড়ছে।

নতুন নতুন ডিজিটাল প্রযুক্তি যোগ হচ্ছে, তবু কমছে না অপরাধ। উল্টো বাড়ছে এবং যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন অপরাধ। অনলাইন অপরাধ, ই-কমার্স নামে প্রতারণা, অনলাইন জুয়া খেলা, এবং বিভিন্ন ধরনের সাইবার ক্রাইম, যেমন- সাইবার বুলিং, হ্যাগিং, ফিশিং, স্প্যামিং, সফটওয়্যার পাইরেসি, কুম্ভিলকবৃত্তি ইত্যাদি সবাইকে ভাবাচ্ছে গভীরভাবে।

আঠারো শতকের প্রাক্কালে ইউরোপে অপরাধবিজ্ঞানের বিকাশকাল থেকে শুরু করে পরবর্তীকালে আধুনিক, উত্তর আধুনিক সময়কাল পর্যন্ত সব অপরাধবিজ্ঞানীর প্রচেষ্টা ছিল অপরাধের ধরন, কার্যকারণ, গতি-প্রকৃতি, প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা অন্বেষণ করা। এই সময়কাল জুড়ে অপরাধকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করার নিমিত্তে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে কিছু দৃষ্টিভঙ্গি। যেমন-জৈবিক, মনস্তাত্ত্বিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, ভৌগোলিক, প্রাতিষ্ঠানিক, রাষ্ট্রীয় ইত্যাদি। অপরাধের সুনির্দিষ্ট কার্যকারণ খুঁজতে অপরাধবিজ্ঞানীদের প্রথম প্রয়াস ছিল জৈবিক ত্রুটি চিহ্নিত করা। পরে অবশ্য এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে মানসিক ভারসাম্যহীনতা, সামাজিক অসংগতি, অর্থনৈতিক বৈষম্য; এমনকি অপরাধ এখন বিবেচ্য হচ্ছে শাসকশ্রেণির দমনমূলক আচরণের বহিঃপ্রকাশরূপে। 

একই সঙ্গে সমাজ থেকে অপরাধ নির্মূল করতেও একই পদ্ধতি কার্যকর হবে না। আলাদা আলদা অপরাধের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যার প্রথম পদক্ষেপ হবে সুনির্দিষ্ট সামাজিক অসংগতি খুঁজে বের করা। যেমন- কেন কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক, অশিক্ষিত থেকে শিক্ষিত, পুরুষ থেকে নারী ক্রমে মাদকের প্রতি আসক্ত হচ্ছে, তার কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। ভৌগোলিক এলাকায় বা সমাজে জনসংখ্যার আধিক্য, দরিদ্রতা, বেকারত্বসহ নানামুখী সামাজিক সমস্যা অধিক হারে থাকবে, সেই সমাজে মাদকের ব্যবসা ও অপব্যবহারও বেশি হবে এবং মাদককে কেন্দ্র করে গুরুতর অপরাধও দিন দিন বাড়তে থাকবে। এই তত্ত্ব অনুযায়ী অপরাধের কারণ হিসেবে আরো কিছু কারণকে উল্লেখ করে; যেমন- সামাজিক অস্থিরতা ও নিরাপত্তাহীনতা, যথাযথ নিয়ন্ত্রণের অভাব, পারিবারিক বিশৃখলা ও উদাসীনতা এবং বৈরী পারিপার্শিক অবস্থা।

শুধু তত্ত্বগত বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে নয়, বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপট, জীবনযাত্রার ধারা, গতি-প্রকৃতি, অসংগতিসহ চতুর্মুখী দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনায় আনতে হবে অপরাধ বিশ্লেষণে। কেননা অপরাধমুক্ত সমাজ গঠন করতে চাইলে নিয়ন্ত্রণ বা প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধমূলক ব্যব্যস্থাকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রগুলোও এখন সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে অপরাধ প্রতিরোধের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। বৈশ্বিক অপরাধবিজ্ঞানের ট্রেন্ডও এখন পুলিশ, কোর্ট, কারাগার বা সংশোধনাগারের উন্নয়ন থেকে সামাজিক অসংগতি নির্মূলে বেশি মনোনিবেশ করছে। যেমন- ইংল্যান্ডে ১৯৮৩ সালে পার্লামেন্টে সব দলের উপস্থিতিতে সামাজিক অপরাধ প্রতিরোধে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যায় তার একটা   রূপরেখা দাঁড় করায়। সেখানে উল্লেখ করা হয় যে অপরাধ প্রতিরোধে তারা ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিশৃঙ্খল পরিবার খুঁজে বের করে পরিবারের সদস্যদের মাঝে সম্পর্ক উন্নয়ন বিষয়ক শিক্ষা ও কর্মসূচি গ্রহণ, বৈবাহিক সম্পর্কের উন্নয়ন, প্যারেন্টিং বিষয়ক পদক্ষেপ নেবে। একই সঙ্গে কিশোর-কিশোরীদের মানসম্মত শিক্ষা, বাসস্থান ও কাজের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেবে।

বাংলাদেশের অপরাধের হার কমিয়ে আনতেও নিতে হবে সমষ্টিগত পদক্ষেপ, যেখানে সমাজের একজন সাধারণ নাগরিক থেকে শুরু করে অবদান থাকবে সরকারের নীতিনির্ধারকসহ সবার। সামাজিক কার্যকর কর্মসূচি, যেমন- প্রতিবেশীর নজরদারি টিম গঠন, ভবঘুরে ও মাদকাসক্তদের বাসস্থান ও কাজের নিশ্চয়তা, পারিবারিক সহিংসতা নিরসন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা, সেবামূলক কাজের প্রসার ইত্যাদি পরিচালনা করতে কাজ করতে হবে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে। সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে, শিক্ষাকে আরো আনন্দায়ক করতে, ঝরে পড়া শিশুদের পুনরায় শিক্ষাজীবন ফিরিয়ে দিতে কাজ করতে হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে। বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা কিংবা উদ্যোক্তা হতে সহায়তা করতে হবে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে। সামাজিক-ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মূল্যবোধ ও নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। 

মাদকের নিয়ন্ত্রণ আনতে এর সহজলভ্যতা সংকুচিত করতে হবে। সীমান্ত এলাকা দিয়ে মাদকের প্রবেশ রুখে দিতে সোচ্চার থাকতে হবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে। অন্যদিকে শহরভিত্তিক অপরাধ নিরসনে শহর পুনর্গঠনে পদক্ষেপ নিতে হবে, বিশেষ করে শিল্প এলাকা ও আবাসিক এলাকায়। বিশাল এলাকা মনিটরে রাখতে ছোট ছোট জোনে ভাগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। শহর কিংবা গ্রাম সমগ্র বাংলাদেশে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। কেননা এরই মধ্যে যে অপরাধসমূহ সংঘটিত হয়ে গেছে তা নিয়ন্ত্রণে এবং পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে নিতে হবে নিয়ন্ত্রণমূলক ও প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা।

পুলিশ বিভাগকে দুর্নীতিমুক্ত ও গতিশীল করতে অভ্যন্তরীণ ক্ষুদ্র বিষয় থেকে বৃহৎ কর্মসূচিতে পরিবর্তন আনতে হবে এবং তাদের প্রকৃতই জনগণের সেবকে পরিণত করতে হবে। এই উদ্যোগ শুধু বিভাগীয়ভাবে নিলেই হবে না; ব্যক্তি পুলিশকেও মানসিকভাবে পরিবর্তন হতে হবে। সাইবার স্পেসের অপরাধ রুখে দিতে পুলিশকে অধিক হারে প্রযুক্তিগত বিষয়ে দক্ষ করে গড়ে  তোলার পাশাপাশি অপরাধী যেন যথার্থ প্রমাণের অভাবে বিচারকার্যকে বুড়ো আঙুল দেখাতে না পারে সে বিষয়েও পদক্ষেপ নিতে হবে। সর্বোপরি অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে নীতিনির্ধারকরা পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন, আর বাস্তবায়ন করতে হবে সংশ্লিষ্ট সবাইকে। সব দায় সরকারের বিবেচনা করলে কখনোই সমাজ থেকে অপরাধ দূর হবে না। একজন সুনাগরিক হিসেবে প্রত্যেক বিবেচক মানুষকেই সমাজ বিনির্মাণে অংশগ্রহণ করত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগ, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা