শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩২, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে করণীয়

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ উমর ফারুক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে করণীয়

একবিংশ শতাব্দীর সামাজিক প্রবৃদ্ধি তথা বৈশ্বিক গতিশীলতা মন্থর করতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে অপরাধ। একই সঙ্গে সহায়ক ভূমিকা রাখছে মাদক। অপরাধ ও মাদক প্রত্যয় দুইটি সন্দেহাতীতভাবে একে অন্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তবে এই দুইটি প্রত্যয়ের মাত্রাগত পরিবর্তনই জন্ম দিচ্ছে নতুন নতুন ডিসকোর্সের। যেমন প্রশ্ন হচ্ছে- অপরাধের বৈচিত্র্য কি মাদকের উপস্থিতি জরুরি করে তোলে? নাকি মাদক অপরাধজগতে নতুনত্বের জন্ম দেয়? 

অপরাধবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী, নীতিনির্ধারক, সমাজসংস্কারক- সবার ভাবনায়, চিন্তায়, সর্বোপরি গবেষণায় অপরাধ ও মাদক বিশ্লেষিত হচ্ছে বহুমুখী দৃষ্টিকোণ থেকে, যেখানে বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাই মুখ্য। উল্লেখ্য, কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের পূর্বে যেকোনো সমস্যার কার্যকারণ, তত্ত্বগত বিশ্লেষণ, সমসাময়িক ধরন, গতি-প্রকৃতি তথা সামগ্রিক পর্যালোচনা যথার্থ দাবি রাখে।

বর্তমান সমাজের অপরাধ পরিক্রমার ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরতে পুলিশ সদর দপ্তরের অপরাধভিত্তিক পরিসংখ্যান উন্মোচন হওয়া জরুরি, যা সমাজের কুৎসিত চেহারা তুলে ধরছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দেশে তিন হাজার ২৮টি হত্যা এবং পাঁচ হাজার ২০২টি ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। প্রতিদিন গড়ে আটটির বেশি হত্যা এবং ১৪টির বেশি ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ধর্ষণের পাশাপাশি অন্যান্য নারী নির্যাতনের অভিযোগও আসত দিনে ৩০টির বেশি এবং চূড়ান্তভাবে মামলাও হয়েছে ১১ হাজার ৩৭টি। ২০২৩ সালে এক হাজার ৩৮৪টি ডাকাতির ঘটনাও রেকর্ড করেছে পুলিশ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এককভাবে সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে।

গত ১২ বছরে প্রায় ২০০ মা-বাবা খুন হয়েছেন তাঁদের মাদকাসক্ত ছেলে-মেয়ের হাতে, যা জোরালোভাবে মাদকের ভয়াল থাবায় বিপর্যস্ত সামাজিক ভঙ্গুরতা প্রকাশ করছে। অন্যদিকে কমছে না সমাজের অন্যান্য প্রচলিত গুরুতর অপরাধও। যেমন- ২০২৩ সালে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে ৪৬৬টি। একই সঙ্গে চোরাচালানের মামলা হয়েছে দুই হাজার পাঁচটি। পুলিশে জনবল বাড়ছে।

নতুন নতুন ডিজিটাল প্রযুক্তি যোগ হচ্ছে, তবু কমছে না অপরাধ। উল্টো বাড়ছে এবং যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন অপরাধ। অনলাইন অপরাধ, ই-কমার্স নামে প্রতারণা, অনলাইন জুয়া খেলা, এবং বিভিন্ন ধরনের সাইবার ক্রাইম, যেমন- সাইবার বুলিং, হ্যাগিং, ফিশিং, স্প্যামিং, সফটওয়্যার পাইরেসি, কুম্ভিলকবৃত্তি ইত্যাদি সবাইকে ভাবাচ্ছে গভীরভাবে।

আঠারো শতকের প্রাক্কালে ইউরোপে অপরাধবিজ্ঞানের বিকাশকাল থেকে শুরু করে পরবর্তীকালে আধুনিক, উত্তর আধুনিক সময়কাল পর্যন্ত সব অপরাধবিজ্ঞানীর প্রচেষ্টা ছিল অপরাধের ধরন, কার্যকারণ, গতি-প্রকৃতি, প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা অন্বেষণ করা। এই সময়কাল জুড়ে অপরাধকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করার নিমিত্তে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে কিছু দৃষ্টিভঙ্গি। যেমন-জৈবিক, মনস্তাত্ত্বিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, ভৌগোলিক, প্রাতিষ্ঠানিক, রাষ্ট্রীয় ইত্যাদি। অপরাধের সুনির্দিষ্ট কার্যকারণ খুঁজতে অপরাধবিজ্ঞানীদের প্রথম প্রয়াস ছিল জৈবিক ত্রুটি চিহ্নিত করা। পরে অবশ্য এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে মানসিক ভারসাম্যহীনতা, সামাজিক অসংগতি, অর্থনৈতিক বৈষম্য; এমনকি অপরাধ এখন বিবেচ্য হচ্ছে শাসকশ্রেণির দমনমূলক আচরণের বহিঃপ্রকাশরূপে। 

একই সঙ্গে সমাজ থেকে অপরাধ নির্মূল করতেও একই পদ্ধতি কার্যকর হবে না। আলাদা আলদা অপরাধের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যার প্রথম পদক্ষেপ হবে সুনির্দিষ্ট সামাজিক অসংগতি খুঁজে বের করা। যেমন- কেন কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক, অশিক্ষিত থেকে শিক্ষিত, পুরুষ থেকে নারী ক্রমে মাদকের প্রতি আসক্ত হচ্ছে, তার কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। ভৌগোলিক এলাকায় বা সমাজে জনসংখ্যার আধিক্য, দরিদ্রতা, বেকারত্বসহ নানামুখী সামাজিক সমস্যা অধিক হারে থাকবে, সেই সমাজে মাদকের ব্যবসা ও অপব্যবহারও বেশি হবে এবং মাদককে কেন্দ্র করে গুরুতর অপরাধও দিন দিন বাড়তে থাকবে। এই তত্ত্ব অনুযায়ী অপরাধের কারণ হিসেবে আরো কিছু কারণকে উল্লেখ করে; যেমন- সামাজিক অস্থিরতা ও নিরাপত্তাহীনতা, যথাযথ নিয়ন্ত্রণের অভাব, পারিবারিক বিশৃখলা ও উদাসীনতা এবং বৈরী পারিপার্শিক অবস্থা।

শুধু তত্ত্বগত বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে নয়, বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপট, জীবনযাত্রার ধারা, গতি-প্রকৃতি, অসংগতিসহ চতুর্মুখী দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনায় আনতে হবে অপরাধ বিশ্লেষণে। কেননা অপরাধমুক্ত সমাজ গঠন করতে চাইলে নিয়ন্ত্রণ বা প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধমূলক ব্যব্যস্থাকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রগুলোও এখন সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে অপরাধ প্রতিরোধের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। বৈশ্বিক অপরাধবিজ্ঞানের ট্রেন্ডও এখন পুলিশ, কোর্ট, কারাগার বা সংশোধনাগারের উন্নয়ন থেকে সামাজিক অসংগতি নির্মূলে বেশি মনোনিবেশ করছে। যেমন- ইংল্যান্ডে ১৯৮৩ সালে পার্লামেন্টে সব দলের উপস্থিতিতে সামাজিক অপরাধ প্রতিরোধে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যায় তার একটা   রূপরেখা দাঁড় করায়। সেখানে উল্লেখ করা হয় যে অপরাধ প্রতিরোধে তারা ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিশৃঙ্খল পরিবার খুঁজে বের করে পরিবারের সদস্যদের মাঝে সম্পর্ক উন্নয়ন বিষয়ক শিক্ষা ও কর্মসূচি গ্রহণ, বৈবাহিক সম্পর্কের উন্নয়ন, প্যারেন্টিং বিষয়ক পদক্ষেপ নেবে। একই সঙ্গে কিশোর-কিশোরীদের মানসম্মত শিক্ষা, বাসস্থান ও কাজের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেবে।

বাংলাদেশের অপরাধের হার কমিয়ে আনতেও নিতে হবে সমষ্টিগত পদক্ষেপ, যেখানে সমাজের একজন সাধারণ নাগরিক থেকে শুরু করে অবদান থাকবে সরকারের নীতিনির্ধারকসহ সবার। সামাজিক কার্যকর কর্মসূচি, যেমন- প্রতিবেশীর নজরদারি টিম গঠন, ভবঘুরে ও মাদকাসক্তদের বাসস্থান ও কাজের নিশ্চয়তা, পারিবারিক সহিংসতা নিরসন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা, সেবামূলক কাজের প্রসার ইত্যাদি পরিচালনা করতে কাজ করতে হবে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে। সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে, শিক্ষাকে আরো আনন্দায়ক করতে, ঝরে পড়া শিশুদের পুনরায় শিক্ষাজীবন ফিরিয়ে দিতে কাজ করতে হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে। বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা কিংবা উদ্যোক্তা হতে সহায়তা করতে হবে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে। সামাজিক-ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মূল্যবোধ ও নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। 

মাদকের নিয়ন্ত্রণ আনতে এর সহজলভ্যতা সংকুচিত করতে হবে। সীমান্ত এলাকা দিয়ে মাদকের প্রবেশ রুখে দিতে সোচ্চার থাকতে হবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে। অন্যদিকে শহরভিত্তিক অপরাধ নিরসনে শহর পুনর্গঠনে পদক্ষেপ নিতে হবে, বিশেষ করে শিল্প এলাকা ও আবাসিক এলাকায়। বিশাল এলাকা মনিটরে রাখতে ছোট ছোট জোনে ভাগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। শহর কিংবা গ্রাম সমগ্র বাংলাদেশে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। কেননা এরই মধ্যে যে অপরাধসমূহ সংঘটিত হয়ে গেছে তা নিয়ন্ত্রণে এবং পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে নিতে হবে নিয়ন্ত্রণমূলক ও প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা।

পুলিশ বিভাগকে দুর্নীতিমুক্ত ও গতিশীল করতে অভ্যন্তরীণ ক্ষুদ্র বিষয় থেকে বৃহৎ কর্মসূচিতে পরিবর্তন আনতে হবে এবং তাদের প্রকৃতই জনগণের সেবকে পরিণত করতে হবে। এই উদ্যোগ শুধু বিভাগীয়ভাবে নিলেই হবে না; ব্যক্তি পুলিশকেও মানসিকভাবে পরিবর্তন হতে হবে। সাইবার স্পেসের অপরাধ রুখে দিতে পুলিশকে অধিক হারে প্রযুক্তিগত বিষয়ে দক্ষ করে গড়ে  তোলার পাশাপাশি অপরাধী যেন যথার্থ প্রমাণের অভাবে বিচারকার্যকে বুড়ো আঙুল দেখাতে না পারে সে বিষয়েও পদক্ষেপ নিতে হবে। সর্বোপরি অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে নীতিনির্ধারকরা পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন, আর বাস্তবায়ন করতে হবে সংশ্লিষ্ট সবাইকে। সব দায় সরকারের বিবেচনা করলে কখনোই সমাজ থেকে অপরাধ দূর হবে না। একজন সুনাগরিক হিসেবে প্রত্যেক বিবেচক মানুষকেই সমাজ বিনির্মাণে অংশগ্রহণ করত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগ, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে
আত্মরক্ষাকে আত্মসমর্পণ মনে হতে পারে
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
বিএনপির রাজনীতিতে তৃতীয় প্রজন্মের অভিষেক
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সামাজিক ব্যবধান ঘুচছে না
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
ব্যবসাবাণিজ্যের বেহাল দশা ও করণীয়
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
বাংলা কি অনাদৃতই থেকে যাবে
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
জনগণ যদি হয় সচেতন, মেছো বিড়াল হবে সংরক্ষণ
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
ফেব্রুয়ারির ভাবনা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
বাংলাদেশে মোবাইল আর্থিক সেবা
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
জরুরি ব্যবস্থা না নিলে মশার ঘনত্ব চরমে পৌঁছাবে
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
চট্টগ্রামে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরিফ মজুমদারের 'চতুর্দিকে খুনি'
আরিফ মজুমদারের 'চতুর্দিকে খুনি'

৪ মিনিট আগে | একুশে বইমেলা

তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষ্যে দিনাজপুরে মিনি ম্যারাথন
তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষ্যে দিনাজপুরে মিনি ম্যারাথন

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরায় প্রকাশ্যে নারী-পুরুষকে কোপানোর মামলায় আরও তিনজন রিমান্ডে
উত্তরায় প্রকাশ্যে নারী-পুরুষকে কোপানোর মামলায় আরও তিনজন রিমান্ডে

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনে যেসব পথ ব্যবহার করবেন
একুশে ফেব্রুয়ারি শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদনে যেসব পথ ব্যবহার করবেন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দুনিয়ার কোনো উদ্দেশ্যে চরমোনাই মাহফিল প্রতিষ্ঠা করা হয়নি’
‘দুনিয়ার কোনো উদ্দেশ্যে চরমোনাই মাহফিল প্রতিষ্ঠা করা হয়নি’

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ
যান্ত্রিক ত্রুটিতে বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন বন্ধ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আসরের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান উইল ইয়ং
আসরের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান উইল ইয়ং

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!
ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!

২৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল
সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুয়েটে হামলার সঙ্গে ছাত্রদল জড়িত নয়, দাবি সংবাদ সম্মেলনে
কুয়েটে হামলার সঙ্গে ছাত্রদল জড়িত নয়, দাবি সংবাদ সম্মেলনে

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে গোবিপ্রবি প্রশাসনের মতবিনিময়
ব্র্যাক ব্যাংকের সঙ্গে গোবিপ্রবি প্রশাসনের মতবিনিময়

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির কর্মসূচি ঘোষণা
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে বিএনপির কর্মসূচি ঘোষণা

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে ১ কোটি ৬ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করলেন উপদেষ্টা নাহিদ
শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে ১ কোটি ৬ লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করলেন উপদেষ্টা নাহিদ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ট্রাক বোঝাই নিষিদ্ধ
পলিথিন জব্দ, আটক ২
সিরাজগঞ্জে ট্রাক বোঝাই নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ, আটক ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
হবিগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীসহ সাবেক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রীসহ সাবেক প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বইমেলায় মুহাম্মদ সেলিমের ‘ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল’
বইমেলায় মুহাম্মদ সেলিমের ‘ব্ল্যাক ট্রায়াঙ্গেল’

৪৭ মিনিট আগে | একুশে বইমেলা

চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ৪৩
চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার ৪৩

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব এলাকায় ১৩ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব এলাকায় ১৩ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জুলাই অভ্যুত্থানেও প্রেরণা দিয়েছে নজরুলের লেখা: উপদেষ্টা ফারুকী
জুলাই অভ্যুত্থানেও প্রেরণা দিয়েছে নজরুলের লেখা: উপদেষ্টা ফারুকী

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার
হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রশিদকে হটিয়ে ওয়ানডেতে শীর্ষে থিকশানা
রশিদকে হটিয়ে ওয়ানডেতে শীর্ষে থিকশানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবরকে সরিয়ে ওয়ানডেতে শীর্ষে গিল
বাবরকে সরিয়ে ওয়ানডেতে শীর্ষে গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগকে শুধু নিষিদ্ধ নয়, নিশ্চিহ্ন করতে হবে : আসিফ মাহমুদ
আওয়ামী লীগকে শুধু নিষিদ্ধ নয়, নিশ্চিহ্ন করতে হবে : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সমাজ সংস্কারে আলেম সমাজকে সবার আগে এগিয়ে আসতে হবে’
‘সমাজ সংস্কারে আলেম সমাজকে সবার আগে এগিয়ে আসতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাঙামাটিতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল
রাঙামাটিতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চসার ফাজিল মাদরাসায় দোয়া ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
পঞ্চসার ফাজিল মাদরাসায় দোয়া ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা কোনও পরিকল্পনাই নয়: মার্কিন সিনেটর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা
ফেনী সীমান্তে রাতের আঁধারে বিএসএফের বাঙ্কার খনন, আবারও উত্তেজনা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি
উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন
পাসপোর্টে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাষ্ট্র–রাশিয়া যখন আলোচনায়, তখন এরদোয়ানের দ্বারে জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০
কুয়েটে দফায় দফায় সংঘর্ষে আহত ৫০

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি
বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত
তিস্তা প্রকল্প দ্রুত শুরু করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে: চীনা রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!
ইলন মাস্ক উদঘাটন করলেন দুর্নীতির ভয়ংকর তথ্য!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টায় মানুষ অন্য কিছুর গন্ধ পাচ্ছে : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি
ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি
লুট হওয়া ১৪০০ অস্ত্র, আড়াই লাখ গোলাবারুদ এখনো উদ্ধার হয়নি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামীর দেশ হবে ইসলামের : মামুনুল হক
আগামীর দেশ হবে ইসলামের : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি
দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি

নগর জীবন

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক
বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা