শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩২, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে করণীয়

অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ উমর ফারুক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে করণীয়

একবিংশ শতাব্দীর সামাজিক প্রবৃদ্ধি তথা বৈশ্বিক গতিশীলতা মন্থর করতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে অপরাধ। একই সঙ্গে সহায়ক ভূমিকা রাখছে মাদক। অপরাধ ও মাদক প্রত্যয় দুইটি সন্দেহাতীতভাবে একে অন্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। তবে এই দুইটি প্রত্যয়ের মাত্রাগত পরিবর্তনই জন্ম দিচ্ছে নতুন নতুন ডিসকোর্সের। যেমন প্রশ্ন হচ্ছে- অপরাধের বৈচিত্র্য কি মাদকের উপস্থিতি জরুরি করে তোলে? নাকি মাদক অপরাধজগতে নতুনত্বের জন্ম দেয়? 

অপরাধবিজ্ঞানী, সমাজবিজ্ঞানী, নীতিনির্ধারক, সমাজসংস্কারক- সবার ভাবনায়, চিন্তায়, সর্বোপরি গবেষণায় অপরাধ ও মাদক বিশ্লেষিত হচ্ছে বহুমুখী দৃষ্টিকোণ থেকে, যেখানে বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপট অনুযায়ী নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থাই মুখ্য। উল্লেখ্য, কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের পূর্বে যেকোনো সমস্যার কার্যকারণ, তত্ত্বগত বিশ্লেষণ, সমসাময়িক ধরন, গতি-প্রকৃতি তথা সামগ্রিক পর্যালোচনা যথার্থ দাবি রাখে।

বর্তমান সমাজের অপরাধ পরিক্রমার ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরতে পুলিশ সদর দপ্তরের অপরাধভিত্তিক পরিসংখ্যান উন্মোচন হওয়া জরুরি, যা সমাজের কুৎসিত চেহারা তুলে ধরছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩ সালে দেশে তিন হাজার ২৮টি হত্যা এবং পাঁচ হাজার ২০২টি ধর্ষণের মতো গুরুতর অপরাধ সংঘটিত হয়েছে। প্রতিদিন গড়ে আটটির বেশি হত্যা এবং ১৪টির বেশি ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ধর্ষণের পাশাপাশি অন্যান্য নারী নির্যাতনের অভিযোগও আসত দিনে ৩০টির বেশি এবং চূড়ান্তভাবে মামলাও হয়েছে ১১ হাজার ৩৭টি। ২০২৩ সালে এক হাজার ৩৮৪টি ডাকাতির ঘটনাও রেকর্ড করেছে পুলিশ। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এককভাবে সবচেয়ে বেশি মামলা হয়েছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে।

গত ১২ বছরে প্রায় ২০০ মা-বাবা খুন হয়েছেন তাঁদের মাদকাসক্ত ছেলে-মেয়ের হাতে, যা জোরালোভাবে মাদকের ভয়াল থাবায় বিপর্যস্ত সামাজিক ভঙ্গুরতা প্রকাশ করছে। অন্যদিকে কমছে না সমাজের অন্যান্য প্রচলিত গুরুতর অপরাধও। যেমন- ২০২৩ সালে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে ৪৬৬টি। একই সঙ্গে চোরাচালানের মামলা হয়েছে দুই হাজার পাঁচটি। পুলিশে জনবল বাড়ছে।

নতুন নতুন ডিজিটাল প্রযুক্তি যোগ হচ্ছে, তবু কমছে না অপরাধ। উল্টো বাড়ছে এবং যুক্ত হচ্ছে নতুন নতুন অপরাধ। অনলাইন অপরাধ, ই-কমার্স নামে প্রতারণা, অনলাইন জুয়া খেলা, এবং বিভিন্ন ধরনের সাইবার ক্রাইম, যেমন- সাইবার বুলিং, হ্যাগিং, ফিশিং, স্প্যামিং, সফটওয়্যার পাইরেসি, কুম্ভিলকবৃত্তি ইত্যাদি সবাইকে ভাবাচ্ছে গভীরভাবে।

আঠারো শতকের প্রাক্কালে ইউরোপে অপরাধবিজ্ঞানের বিকাশকাল থেকে শুরু করে পরবর্তীকালে আধুনিক, উত্তর আধুনিক সময়কাল পর্যন্ত সব অপরাধবিজ্ঞানীর প্রচেষ্টা ছিল অপরাধের ধরন, কার্যকারণ, গতি-প্রকৃতি, প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণমূলক ব্যবস্থা অন্বেষণ করা। এই সময়কাল জুড়ে অপরাধকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্লেষণ করার নিমিত্তে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে কিছু দৃষ্টিভঙ্গি। যেমন-জৈবিক, মনস্তাত্ত্বিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক, ভৌগোলিক, প্রাতিষ্ঠানিক, রাষ্ট্রীয় ইত্যাদি। অপরাধের সুনির্দিষ্ট কার্যকারণ খুঁজতে অপরাধবিজ্ঞানীদের প্রথম প্রয়াস ছিল জৈবিক ত্রুটি চিহ্নিত করা। পরে অবশ্য এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে মানসিক ভারসাম্যহীনতা, সামাজিক অসংগতি, অর্থনৈতিক বৈষম্য; এমনকি অপরাধ এখন বিবেচ্য হচ্ছে শাসকশ্রেণির দমনমূলক আচরণের বহিঃপ্রকাশরূপে। 

একই সঙ্গে সমাজ থেকে অপরাধ নির্মূল করতেও একই পদ্ধতি কার্যকর হবে না। আলাদা আলদা অপরাধের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। যার প্রথম পদক্ষেপ হবে সুনির্দিষ্ট সামাজিক অসংগতি খুঁজে বের করা। যেমন- কেন কিশোর-কিশোরী থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক, অশিক্ষিত থেকে শিক্ষিত, পুরুষ থেকে নারী ক্রমে মাদকের প্রতি আসক্ত হচ্ছে, তার কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। ভৌগোলিক এলাকায় বা সমাজে জনসংখ্যার আধিক্য, দরিদ্রতা, বেকারত্বসহ নানামুখী সামাজিক সমস্যা অধিক হারে থাকবে, সেই সমাজে মাদকের ব্যবসা ও অপব্যবহারও বেশি হবে এবং মাদককে কেন্দ্র করে গুরুতর অপরাধও দিন দিন বাড়তে থাকবে। এই তত্ত্ব অনুযায়ী অপরাধের কারণ হিসেবে আরো কিছু কারণকে উল্লেখ করে; যেমন- সামাজিক অস্থিরতা ও নিরাপত্তাহীনতা, যথাযথ নিয়ন্ত্রণের অভাব, পারিবারিক বিশৃখলা ও উদাসীনতা এবং বৈরী পারিপার্শিক অবস্থা।

শুধু তত্ত্বগত বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে নয়, বর্তমান সমাজের প্রেক্ষাপট, জীবনযাত্রার ধারা, গতি-প্রকৃতি, অসংগতিসহ চতুর্মুখী দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনায় আনতে হবে অপরাধ বিশ্লেষণে। কেননা অপরাধমুক্ত সমাজ গঠন করতে চাইলে নিয়ন্ত্রণ বা প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধমূলক ব্যব্যস্থাকে বেশি গুরুত্ব দিতে হবে। বিশ্বের উন্নত রাষ্ট্রগুলোও এখন সামাজিক উন্নয়নের মাধ্যমে অপরাধ প্রতিরোধের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। বৈশ্বিক অপরাধবিজ্ঞানের ট্রেন্ডও এখন পুলিশ, কোর্ট, কারাগার বা সংশোধনাগারের উন্নয়ন থেকে সামাজিক অসংগতি নির্মূলে বেশি মনোনিবেশ করছে। যেমন- ইংল্যান্ডে ১৯৮৩ সালে পার্লামেন্টে সব দলের উপস্থিতিতে সামাজিক অপরাধ প্রতিরোধে কী ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া যায় তার একটা   রূপরেখা দাঁড় করায়। সেখানে উল্লেখ করা হয় যে অপরাধ প্রতিরোধে তারা ঝুঁকিপূর্ণ এবং বিশৃঙ্খল পরিবার খুঁজে বের করে পরিবারের সদস্যদের মাঝে সম্পর্ক উন্নয়ন বিষয়ক শিক্ষা ও কর্মসূচি গ্রহণ, বৈবাহিক সম্পর্কের উন্নয়ন, প্যারেন্টিং বিষয়ক পদক্ষেপ নেবে। একই সঙ্গে কিশোর-কিশোরীদের মানসম্মত শিক্ষা, বাসস্থান ও কাজের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে উদ্যোগ নেবে।

বাংলাদেশের অপরাধের হার কমিয়ে আনতেও নিতে হবে সমষ্টিগত পদক্ষেপ, যেখানে সমাজের একজন সাধারণ নাগরিক থেকে শুরু করে অবদান থাকবে সরকারের নীতিনির্ধারকসহ সবার। সামাজিক কার্যকর কর্মসূচি, যেমন- প্রতিবেশীর নজরদারি টিম গঠন, ভবঘুরে ও মাদকাসক্তদের বাসস্থান ও কাজের নিশ্চয়তা, পারিবারিক সহিংসতা নিরসন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা, সেবামূলক কাজের প্রসার ইত্যাদি পরিচালনা করতে কাজ করতে হবে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে। সবার জন্য মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করতে, শিক্ষাকে আরো আনন্দায়ক করতে, ঝরে পড়া শিশুদের পুনরায় শিক্ষাজীবন ফিরিয়ে দিতে কাজ করতে হবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে। বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা কিংবা উদ্যোক্তা হতে সহায়তা করতে হবে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়কে। সামাজিক-ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মূল্যবোধ ও নৈতিক শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। 

মাদকের নিয়ন্ত্রণ আনতে এর সহজলভ্যতা সংকুচিত করতে হবে। সীমান্ত এলাকা দিয়ে মাদকের প্রবেশ রুখে দিতে সোচ্চার থাকতে হবে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে। অন্যদিকে শহরভিত্তিক অপরাধ নিরসনে শহর পুনর্গঠনে পদক্ষেপ নিতে হবে, বিশেষ করে শিল্প এলাকা ও আবাসিক এলাকায়। বিশাল এলাকা মনিটরে রাখতে ছোট ছোট জোনে ভাগ করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। শহর কিংবা গ্রাম সমগ্র বাংলাদেশে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে পুলিশকে কার্যকর ভূমিকা রাখতে হবে। কেননা এরই মধ্যে যে অপরাধসমূহ সংঘটিত হয়ে গেছে তা নিয়ন্ত্রণে এবং পুনরাবৃত্তি ঠেকাতে নিতে হবে নিয়ন্ত্রণমূলক ও প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা।

পুলিশ বিভাগকে দুর্নীতিমুক্ত ও গতিশীল করতে অভ্যন্তরীণ ক্ষুদ্র বিষয় থেকে বৃহৎ কর্মসূচিতে পরিবর্তন আনতে হবে এবং তাদের প্রকৃতই জনগণের সেবকে পরিণত করতে হবে। এই উদ্যোগ শুধু বিভাগীয়ভাবে নিলেই হবে না; ব্যক্তি পুলিশকেও মানসিকভাবে পরিবর্তন হতে হবে। সাইবার স্পেসের অপরাধ রুখে দিতে পুলিশকে অধিক হারে প্রযুক্তিগত বিষয়ে দক্ষ করে গড়ে  তোলার পাশাপাশি অপরাধী যেন যথার্থ প্রমাণের অভাবে বিচারকার্যকে বুড়ো আঙুল দেখাতে না পারে সে বিষয়েও পদক্ষেপ নিতে হবে। সর্বোপরি অপরাধ ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে নীতিনির্ধারকরা পরিকল্পনা গ্রহণ করবেন, আর বাস্তবায়ন করতে হবে সংশ্লিষ্ট সবাইকে। সব দায় সরকারের বিবেচনা করলে কখনোই সমাজ থেকে অপরাধ দূর হবে না। একজন সুনাগরিক হিসেবে প্রত্যেক বিবেচক মানুষকেই সমাজ বিনির্মাণে অংশগ্রহণ করত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, ক্রিমিনোলজি অ্যান্ড পুলিশ সায়েন্স (সিপিএস) বিভাগ, মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে