শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:২৯, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি

জানা মতে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন ও একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। সংস্কারের উদ্দেশ্যে গঠিত কমিশনগুলো এরই মধ্যে তাদের প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দেওয়া শুরু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, কর্তৃপক্ষ ওই সব প্রতিবেদন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা সুধীসমাজের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় বসবে, তাদের মতামতও নেবে। এসব প্রক্রিয়া শেষ হলে সংস্কারের প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য নীতিমালা বা নির্দেশাবলি চূড়ান্ত করতে পারে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে উপদেষ্টামণ্ডলী।

পরবর্তী সময়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেসব নির্দেশ বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে উদ্যোগ নিতে পারে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে প্রতিটি ক্ষেত্রেই সংস্কারের ব্যাপকতা এবং বাস্তবায়নকারীদের দক্ষতা ও আন্তরিকতার ওপর নির্ভর করবে সেসব বাস্তবায়নের সময়সীমা। সামগ্রিক সংস্কারকর্ম হতে পারে একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের বিবেচনার ওপর বর্তাবে। সেই সরকারের রাজনৈতিক চিন্তা-ভাবনার প্রেক্ষাপটে সেসবের কিছুটা বা প্রায় সবই বদলাতে পারে।

বাংলাদেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থান এবং রাজনৈতিক আচরণ পর্যবেক্ষণ করলে ন্যূনতম জ্ঞানসম্পন্ন কারো বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয় যে এ দেশে সরকারি নীতিমালা বা আইনের প্রয়োগ কতটা কঠিন এবং পক্ষপাতদুষ্ট। সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভালো ভালো কথা বলার লোকের অভাব নেই, কিন্তু বাস্তবায়নের সময় সেই মানসিকতা ও সাহসী মানুষগুলোর আর দেখা পাওয়া যায় না। অনেক জনবান্ধব প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, দেশের ও জনগণের কল্যাণে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়, কিন্তু সেসব কাগজের পাতাতেই সীমাবদ্ধ থাকে, বাস্তবায়নেই দেখা যায় হাজারো বিপত্তি আর নেতিবাচক প্রবণতা। তাই সরকারকে মনে রাখতে হবে, সংস্কার নির্দেশনা প্রণয়নের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ সেসব প্রতিপালন এবং বাস্তবায়ন করা।
 
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরিএদিকে রাজনীতির মাঠে সংস্কার আর নির্বাচন নিয়ে নানা ধরনের বক্তব্য শোনা যাচ্ছে। কেউ অত্যন্ত জরুরি ও প্রয়োজনীয় সংস্কার করেই যত দ্রুত সম্ভব সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের তাগিদ দিচ্ছেন, আবার কেউ সংস্কারকাজ সম্পন্ন করেই নির্বাচন দেওয়ার কথা বলছেন। এসব বলা হচ্ছে সংস্কারের পরিমাণ এবং ব্যপ্তি না হিসাব করেই। কারণ সংস্কারসংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো সবেমাত্র সরকারের হাতে আসা শুরু করেছে। যতটুকু আন্দাজ করা যায়, প্রতিবেদনগুলোকে চূড়ান্ত করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর অনুমোদন সাপেক্ষে।

সে ক্ষেত্রে ওই প্রতিবেদনগুলোতে হয়তো সংযোজন বা বিয়োজন ঘটতে পারে। আর এসব করতে সরকারকে অবশ্যই সময় দিতে হবে। তারপর সেসবের বাস্তবায়নে যেতে হবে।

এখন যে প্রশ্নটি স্বাভাবিকভাবেই উত্থাপিত হতে পারে, সেটি হলো সংস্কারের জন্য গৃহীত সুপারিশমালা বাস্তবায়নের পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, নাকি সুপারিশগুলো উপদেষ্টামণ্ডলীর অনুমোদিত হওয়ার পরই নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে? অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার বাস্তবায়ন করতে গেলে যে সময় লাগবে, তা দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মত না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। অন্যদিকে সুপারিশমালা এই সরকারের অনুমোদনের পর বাস্তবায়ন শুরু করা এবং একই সঙ্গে নির্বাচনের আয়োজন করা হতে পারে। সেটি হলে নির্বাচিত সরকার যে ওই সব সংস্কার কর্মসূচির বাস্তবায়ন চলমান রাখবে, সেই নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। এমনও হতে পারে যে নির্বাচিত সরকার কোনো সংস্কারের প্রয়োজনই মনে করল না বা আংশিক করল বা নতুন করে তাদের নিজস্ব ধারায় সংস্কারের কাজটি হাতে নিল। তবে সবই ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে।          

দুই. 
অন্তর্বর্তী সরকার নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে ছয় মাস পার করেছে। এই সময়ে তারা রাষ্ট্রীয় কাঠামোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধনের উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকটি কমিটি গঠন করেছে এবং অনেক কমিটিই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। অর্থাৎ কাঙ্ক্ষিত সংস্কার কর্মসূচির ক্ষেত্রে সরকার অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক এবং আইন-শৃঙ্খলা ক্ষেত্রে সরকারের অর্জন কি তেমন আশা-জাগানিয়া হতে পেরেছে? শিল্প-কারখানার সামগ্রিক উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, এক ধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে। স্বাভাবিক কারণেই কারখানা কর্তৃপক্ষ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি সেখানে কর্মরতরা বেকারত্বের সম্মুখীন হচ্ছেন। এতে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের, বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, মাছ, মাংস ইত্যাদির দাম দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে সাধারণ মানুষের, বিশেষ করে মধ্যবিত্ত এবং দরিদ্র মানুষের ক্রয়সীমার বাইরে চলে যাচ্ছে জিনিসপত্রের দাম। এদিকে মানুষের আয় বাড়ছে না, অথচ খাদ্যদ্রব্যের দাম হু হু করে বেড়েই চলেছে। নিম্ন আয়ের মানুষকে অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে তাদের সংসার চালানোটাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ সরকার রাজনৈতিক ইস্যুগুলোকে যেভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে, সেভাবে সাধারণ মানুষের এই আর্তনাদের আওয়াজ শুনতে পাচ্ছে বলে মনে হয় না। বাজার সিন্ডিকেট আর চাঁদাবাজির খপ্পর থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর কি কেউ নেই? এই সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী যে সরকার উদ্যোগ নিয়েও কিছুই করতে পারছে না। তাহলে সিন্ডিকেটের হাতে শুধু জনগণই জিম্মি নয়, সরকারও কি জিম্মি হয়ে আছে? অন্যদিকে মানুষের প্রত্যাশা থাকলেও চাঁদাবাজি-কারসাজির কলাকৌশল প্রয়োগের কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যায় না। শুধু চাঁদাবাজির হাতবদল হয়েছে। সবাই অবগত যে মূল্যস্ফীতির কারসাজিতে সিন্ডিকেটের সদস্যদের মতো এই চাঁদাবাজদের অবদানও কম নয়।  

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব মতে, জানুয়ারি মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ১০.৭২ শতাংশ হলেও গত বছরের মার্চের পর খাদ্য মূল্যস্ফীতি কখনো এক অঙ্কের ঘরে নামেনি। বলার অপেক্ষা রাখে না, খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেশি থাকায় দরিদ্র ও সীমিত আয়ের মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এসব অজানা থাকার কথা নয়। কিন্তু কথাবার্তা আর আলোচনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা ছাড়া তাদের তেমন একটা কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। হয়তো এমনও হতে পারে যে বাজার নিয়ন্ত্রণ যারা করছে, তাদের সরকার কিছুই শোনাতে পারছে না।

কয়েক দিন পরেই রমজান মাস শুরু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এ মাসের জন্য ওত পেতে বসে থাকেন। সারা বছরের মুনাফা এই এক মাসের মধ্যেই পকেটে ঢোকাতে হবে। তাঁরা মানবতা বা নৈতিকতার ধার ধারেন না। বছরে এই একবারই যে ক্রেতার পকেট কাটার সুযোগ আসে, তা হাতছাড়া করা যায় না। আমি মালয়েশিয়ায় থাকাকালে দেখেছি, রমজান মাসব্যাপী সেখানে প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির ব্যাপক হারে মূল্যছাড় দেওয়া হতো, যাতে নিম্ন আয়ের মানুষের রমজান ও ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে কোনো কষ্ট না হয়। সে দেশের ব্যবসায়ীরা মনে করেন, সারা বছরই তাঁরা মুনাফা করেছেন, রোজার মাসে না হয় মুনাফা একটু কম করলেন। আমাদের দেশে এর উল্টো চিত্রই দেখা যায়। ব্যবসায়ীরা যার কাছ থেকে যতটা দাম নেওয়া যায়, তা-ই করেন। এ ক্ষেত্রে মানবিক মূল্যবোধ বা ব্যাবসায়িক রীতিনীতি উধাও হয়ে যায়। জানি না, আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা কবে সেই মানসিকতা অর্জনে সক্ষম হবেন। শুধু ধর্মীয় দিক থেকে নয়, মানবিক দিক থেকেও কি আমরা এ রকমটি করতে পারি না? আমি বলছি না যে অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার বা রাজনৈতিক কর্মসূচিকে কম গুরুত্ব দেবে, কিন্তু মূল্যস্ফীতির ফলে যে দেশের এক বিরাট অংশের মানুষের জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে, তাদের কথাও গুরুত্বসহকারে ভাবতে হবে। ক্ষুধায় জ্বলা এই লোকগুলো সংস্কারের চেয়ে পেটের কথাই বেশি ভাবে, ভাবতে হয়।     

খাদ্য মূল্যস্ফীতির পর জনগণকে যে ইস্যুগুলোর জন্য দুর্ভোগের শিকার হতে হয়, তার মধ্যে রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং জনসেবা প্রদানকারী দপ্তরগুলোতে দুর্নীতির সরব উপস্থিতি। অস্বীকার করার উপায় নেই যে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির যথেষ্ট অবনতি ঘটায় সর্বস্তরের মানুষই এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে। যদিও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তৎপরতা উত্তরোত্তর উন্নতির দিকে যাচ্ছে, কিন্তু এখনো ঘরবাড়িতে বা রাস্তাঘাটে ছিনতাই ও চুরি-ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশ দায়িত্বে ফিরে এলেও বোধ হয় তাদের ভেতরকার আতঙ্কভাব এখনো সম্পূর্ণ কাটেনি, জনগণের আস্থা অর্জনে ঘাটতি রয়েছে। দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে তাদের কঠোর হতে হবে, মানসিকভাবে শক্ত অবস্থানে ফিরে আসতে হবে। একমাত্র তাদের সক্রিয় ভূমিকাই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারে।

হাটবাজারে চলমান চাঁদাবাজির মতোই জনসেবা প্রদানকারী সরকারি দপ্তরগুলোতে দুর্নীতি চলমান। গত বছর দেশের রাজনৈটিক পটপরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে যেমন পরিবর্তন জনগণ আশা করছিল, তেমনি অফিস-আদালতে ঘুষ লেনদেনেরও সমাপ্তি ঘটবে বলে তাদের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু বাস্তবে কোনো ব্যতিক্রম লক্ষ করা যায়নি। সেবাপ্রত্যাশী জনগণকে যেকোনো কাজের জন্য গেলেই তা করাতে হয় অর্থের বিনিময়ে। ঘুষ না দিয়ে কোনো কাজ কেউ করিয়ে আনতে পারে কি না সন্দেহ। ঘুষখোরদের স্বভাব আর দুর্নীতির অনুশীলনের মাধ্যম বা প্রকৃতির হয়তো কিছুটা বদল ঘটেছে, কিন্তু দুর্নীতির ব্যাপ্তি কমা তো দূরের কথা, আরো ব্যাপকতা পেয়েছে। সরকারি কর্মচারীদের বদল করলে কী লাভ হবে জানি না, মূলত বদল করতে হবে তাঁদের মানসিকতা ও নৈতিকতার। সততা ও মানবিকতা ধারণ করা সেবা প্রদানকারী হয়ে উঠতে না পারলে সরকারি দপ্তর থেকে দুর্নীতি কোনো দিন উচ্ছেদ করা সম্ভব হবে না, আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে দুর্নীতিবাজরা বেরিয়েই যাবে। জানি না, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এ ক্ষেত্রে কোনো কাঙ্ক্ষিত ফল বয়ে আনতে চেষ্টা করবে কি না। যা হোক, চলমান সংস্কার কর্মপ্রক্রিয়ার পাশাপাশি সরকার যেন এ দেশের সাধারণ মানুষের ভোগান্তির ক্ষেত্রগুলোতেও জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণপূর্বক তাদের কষ্ট লাঘব করতে সচেষ্ট হয়—সে প্রত্যাশাই রইল।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৫২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি
এনসিপিকে ‌‘শাপলা কলি’ দিয়ে ইসির বিজ্ঞপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার
মাদকাসক্তি কেড়ে নিল শন উইলিয়ামসের ক্যারিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা
দিল্লিতে প্রতি ৭ জনের ১ জনের মৃত্যু বায়ুদূষণে: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই
আলোচনার কোনো উদ্যোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা