শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:২৯, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি

জানা মতে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন ও একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। সংস্কারের উদ্দেশ্যে গঠিত কমিশনগুলো এরই মধ্যে তাদের প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দেওয়া শুরু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, কর্তৃপক্ষ ওই সব প্রতিবেদন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা সুধীসমাজের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় বসবে, তাদের মতামতও নেবে। এসব প্রক্রিয়া শেষ হলে সংস্কারের প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য নীতিমালা বা নির্দেশাবলি চূড়ান্ত করতে পারে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে উপদেষ্টামণ্ডলী।

পরবর্তী সময়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেসব নির্দেশ বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে উদ্যোগ নিতে পারে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে প্রতিটি ক্ষেত্রেই সংস্কারের ব্যাপকতা এবং বাস্তবায়নকারীদের দক্ষতা ও আন্তরিকতার ওপর নির্ভর করবে সেসব বাস্তবায়নের সময়সীমা। সামগ্রিক সংস্কারকর্ম হতে পারে একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের বিবেচনার ওপর বর্তাবে। সেই সরকারের রাজনৈতিক চিন্তা-ভাবনার প্রেক্ষাপটে সেসবের কিছুটা বা প্রায় সবই বদলাতে পারে।

বাংলাদেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থান এবং রাজনৈতিক আচরণ পর্যবেক্ষণ করলে ন্যূনতম জ্ঞানসম্পন্ন কারো বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয় যে এ দেশে সরকারি নীতিমালা বা আইনের প্রয়োগ কতটা কঠিন এবং পক্ষপাতদুষ্ট। সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভালো ভালো কথা বলার লোকের অভাব নেই, কিন্তু বাস্তবায়নের সময় সেই মানসিকতা ও সাহসী মানুষগুলোর আর দেখা পাওয়া যায় না। অনেক জনবান্ধব প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, দেশের ও জনগণের কল্যাণে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়, কিন্তু সেসব কাগজের পাতাতেই সীমাবদ্ধ থাকে, বাস্তবায়নেই দেখা যায় হাজারো বিপত্তি আর নেতিবাচক প্রবণতা। তাই সরকারকে মনে রাখতে হবে, সংস্কার নির্দেশনা প্রণয়নের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ সেসব প্রতিপালন এবং বাস্তবায়ন করা।
 
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরিএদিকে রাজনীতির মাঠে সংস্কার আর নির্বাচন নিয়ে নানা ধরনের বক্তব্য শোনা যাচ্ছে। কেউ অত্যন্ত জরুরি ও প্রয়োজনীয় সংস্কার করেই যত দ্রুত সম্ভব সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের তাগিদ দিচ্ছেন, আবার কেউ সংস্কারকাজ সম্পন্ন করেই নির্বাচন দেওয়ার কথা বলছেন। এসব বলা হচ্ছে সংস্কারের পরিমাণ এবং ব্যপ্তি না হিসাব করেই। কারণ সংস্কারসংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো সবেমাত্র সরকারের হাতে আসা শুরু করেছে। যতটুকু আন্দাজ করা যায়, প্রতিবেদনগুলোকে চূড়ান্ত করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর অনুমোদন সাপেক্ষে।

সে ক্ষেত্রে ওই প্রতিবেদনগুলোতে হয়তো সংযোজন বা বিয়োজন ঘটতে পারে। আর এসব করতে সরকারকে অবশ্যই সময় দিতে হবে। তারপর সেসবের বাস্তবায়নে যেতে হবে।

এখন যে প্রশ্নটি স্বাভাবিকভাবেই উত্থাপিত হতে পারে, সেটি হলো সংস্কারের জন্য গৃহীত সুপারিশমালা বাস্তবায়নের পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, নাকি সুপারিশগুলো উপদেষ্টামণ্ডলীর অনুমোদিত হওয়ার পরই নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে? অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার বাস্তবায়ন করতে গেলে যে সময় লাগবে, তা দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মত না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। অন্যদিকে সুপারিশমালা এই সরকারের অনুমোদনের পর বাস্তবায়ন শুরু করা এবং একই সঙ্গে নির্বাচনের আয়োজন করা হতে পারে। সেটি হলে নির্বাচিত সরকার যে ওই সব সংস্কার কর্মসূচির বাস্তবায়ন চলমান রাখবে, সেই নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। এমনও হতে পারে যে নির্বাচিত সরকার কোনো সংস্কারের প্রয়োজনই মনে করল না বা আংশিক করল বা নতুন করে তাদের নিজস্ব ধারায় সংস্কারের কাজটি হাতে নিল। তবে সবই ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে।          

দুই. 
অন্তর্বর্তী সরকার নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে ছয় মাস পার করেছে। এই সময়ে তারা রাষ্ট্রীয় কাঠামোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধনের উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকটি কমিটি গঠন করেছে এবং অনেক কমিটিই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। অর্থাৎ কাঙ্ক্ষিত সংস্কার কর্মসূচির ক্ষেত্রে সরকার অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক এবং আইন-শৃঙ্খলা ক্ষেত্রে সরকারের অর্জন কি তেমন আশা-জাগানিয়া হতে পেরেছে? শিল্প-কারখানার সামগ্রিক উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, এক ধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে। স্বাভাবিক কারণেই কারখানা কর্তৃপক্ষ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি সেখানে কর্মরতরা বেকারত্বের সম্মুখীন হচ্ছেন। এতে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের, বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, মাছ, মাংস ইত্যাদির দাম দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে সাধারণ মানুষের, বিশেষ করে মধ্যবিত্ত এবং দরিদ্র মানুষের ক্রয়সীমার বাইরে চলে যাচ্ছে জিনিসপত্রের দাম। এদিকে মানুষের আয় বাড়ছে না, অথচ খাদ্যদ্রব্যের দাম হু হু করে বেড়েই চলেছে। নিম্ন আয়ের মানুষকে অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে তাদের সংসার চালানোটাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ সরকার রাজনৈতিক ইস্যুগুলোকে যেভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে, সেভাবে সাধারণ মানুষের এই আর্তনাদের আওয়াজ শুনতে পাচ্ছে বলে মনে হয় না। বাজার সিন্ডিকেট আর চাঁদাবাজির খপ্পর থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর কি কেউ নেই? এই সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী যে সরকার উদ্যোগ নিয়েও কিছুই করতে পারছে না। তাহলে সিন্ডিকেটের হাতে শুধু জনগণই জিম্মি নয়, সরকারও কি জিম্মি হয়ে আছে? অন্যদিকে মানুষের প্রত্যাশা থাকলেও চাঁদাবাজি-কারসাজির কলাকৌশল প্রয়োগের কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যায় না। শুধু চাঁদাবাজির হাতবদল হয়েছে। সবাই অবগত যে মূল্যস্ফীতির কারসাজিতে সিন্ডিকেটের সদস্যদের মতো এই চাঁদাবাজদের অবদানও কম নয়।  

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব মতে, জানুয়ারি মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ১০.৭২ শতাংশ হলেও গত বছরের মার্চের পর খাদ্য মূল্যস্ফীতি কখনো এক অঙ্কের ঘরে নামেনি। বলার অপেক্ষা রাখে না, খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেশি থাকায় দরিদ্র ও সীমিত আয়ের মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এসব অজানা থাকার কথা নয়। কিন্তু কথাবার্তা আর আলোচনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা ছাড়া তাদের তেমন একটা কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। হয়তো এমনও হতে পারে যে বাজার নিয়ন্ত্রণ যারা করছে, তাদের সরকার কিছুই শোনাতে পারছে না।

কয়েক দিন পরেই রমজান মাস শুরু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এ মাসের জন্য ওত পেতে বসে থাকেন। সারা বছরের মুনাফা এই এক মাসের মধ্যেই পকেটে ঢোকাতে হবে। তাঁরা মানবতা বা নৈতিকতার ধার ধারেন না। বছরে এই একবারই যে ক্রেতার পকেট কাটার সুযোগ আসে, তা হাতছাড়া করা যায় না। আমি মালয়েশিয়ায় থাকাকালে দেখেছি, রমজান মাসব্যাপী সেখানে প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির ব্যাপক হারে মূল্যছাড় দেওয়া হতো, যাতে নিম্ন আয়ের মানুষের রমজান ও ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে কোনো কষ্ট না হয়। সে দেশের ব্যবসায়ীরা মনে করেন, সারা বছরই তাঁরা মুনাফা করেছেন, রোজার মাসে না হয় মুনাফা একটু কম করলেন। আমাদের দেশে এর উল্টো চিত্রই দেখা যায়। ব্যবসায়ীরা যার কাছ থেকে যতটা দাম নেওয়া যায়, তা-ই করেন। এ ক্ষেত্রে মানবিক মূল্যবোধ বা ব্যাবসায়িক রীতিনীতি উধাও হয়ে যায়। জানি না, আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা কবে সেই মানসিকতা অর্জনে সক্ষম হবেন। শুধু ধর্মীয় দিক থেকে নয়, মানবিক দিক থেকেও কি আমরা এ রকমটি করতে পারি না? আমি বলছি না যে অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার বা রাজনৈতিক কর্মসূচিকে কম গুরুত্ব দেবে, কিন্তু মূল্যস্ফীতির ফলে যে দেশের এক বিরাট অংশের মানুষের জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে, তাদের কথাও গুরুত্বসহকারে ভাবতে হবে। ক্ষুধায় জ্বলা এই লোকগুলো সংস্কারের চেয়ে পেটের কথাই বেশি ভাবে, ভাবতে হয়।     

খাদ্য মূল্যস্ফীতির পর জনগণকে যে ইস্যুগুলোর জন্য দুর্ভোগের শিকার হতে হয়, তার মধ্যে রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং জনসেবা প্রদানকারী দপ্তরগুলোতে দুর্নীতির সরব উপস্থিতি। অস্বীকার করার উপায় নেই যে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির যথেষ্ট অবনতি ঘটায় সর্বস্তরের মানুষই এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে। যদিও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তৎপরতা উত্তরোত্তর উন্নতির দিকে যাচ্ছে, কিন্তু এখনো ঘরবাড়িতে বা রাস্তাঘাটে ছিনতাই ও চুরি-ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশ দায়িত্বে ফিরে এলেও বোধ হয় তাদের ভেতরকার আতঙ্কভাব এখনো সম্পূর্ণ কাটেনি, জনগণের আস্থা অর্জনে ঘাটতি রয়েছে। দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে তাদের কঠোর হতে হবে, মানসিকভাবে শক্ত অবস্থানে ফিরে আসতে হবে। একমাত্র তাদের সক্রিয় ভূমিকাই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারে।

হাটবাজারে চলমান চাঁদাবাজির মতোই জনসেবা প্রদানকারী সরকারি দপ্তরগুলোতে দুর্নীতি চলমান। গত বছর দেশের রাজনৈটিক পটপরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে যেমন পরিবর্তন জনগণ আশা করছিল, তেমনি অফিস-আদালতে ঘুষ লেনদেনেরও সমাপ্তি ঘটবে বলে তাদের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু বাস্তবে কোনো ব্যতিক্রম লক্ষ করা যায়নি। সেবাপ্রত্যাশী জনগণকে যেকোনো কাজের জন্য গেলেই তা করাতে হয় অর্থের বিনিময়ে। ঘুষ না দিয়ে কোনো কাজ কেউ করিয়ে আনতে পারে কি না সন্দেহ। ঘুষখোরদের স্বভাব আর দুর্নীতির অনুশীলনের মাধ্যম বা প্রকৃতির হয়তো কিছুটা বদল ঘটেছে, কিন্তু দুর্নীতির ব্যাপ্তি কমা তো দূরের কথা, আরো ব্যাপকতা পেয়েছে। সরকারি কর্মচারীদের বদল করলে কী লাভ হবে জানি না, মূলত বদল করতে হবে তাঁদের মানসিকতা ও নৈতিকতার। সততা ও মানবিকতা ধারণ করা সেবা প্রদানকারী হয়ে উঠতে না পারলে সরকারি দপ্তর থেকে দুর্নীতি কোনো দিন উচ্ছেদ করা সম্ভব হবে না, আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে দুর্নীতিবাজরা বেরিয়েই যাবে। জানি না, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এ ক্ষেত্রে কোনো কাঙ্ক্ষিত ফল বয়ে আনতে চেষ্টা করবে কি না। যা হোক, চলমান সংস্কার কর্মপ্রক্রিয়ার পাশাপাশি সরকার যেন এ দেশের সাধারণ মানুষের ভোগান্তির ক্ষেত্রগুলোতেও জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণপূর্বক তাদের কষ্ট লাঘব করতে সচেষ্ট হয়—সে প্রত্যাশাই রইল।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
করের বোঝা অনেক বেশি
করের বোঝা অনেক বেশি
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিরলে বিএনপির আনন্দ মিছিল ও র‌্যালি
বিরলে বিএনপির আনন্দ মিছিল ও র‌্যালি

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু'গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৮
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু'গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৮

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে দালাল চক্রের ৬ সদস্যের কারাদণ্ড
ফরিদপুরে দালাল চক্রের ৬ সদস্যের কারাদণ্ড

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘তামিমকে নিয়ে এমন উদ্বেগই প্রমাণ করে জাতি কতটা ভালোবাসে’
‘তামিমকে নিয়ে এমন উদ্বেগই প্রমাণ করে জাতি কতটা ভালোবাসে’

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আগৈলঝাড়ায় ১২ কি.মি. সড়কজুড়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
আগৈলঝাড়ায় ১২ কি.মি. সড়কজুড়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষার্থীদের ঈদ উপহার
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষার্থীদের ঈদ উপহার

১৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে
সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার
ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি
চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে জরুরি উপকরণ প্রদান
ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক পুলিশকে জরুরি উপকরণ প্রদান

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল
যান্ত্রিক ত্রুটি, ২৭ মিনিট বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জের ঈদ বাজার, নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা ফুটপাত
মানিকগঞ্জের ঈদ বাজার, নিম্ন আয়ের মানুষের ভরসা ফুটপাত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ পরিবারের মাঝে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার
শহীদ পরিবারের মাঝে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের ঈদ উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’
‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ছিনতাইকারী গ্রেফতার
চাঁদপুরে ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা
আখাউড়ায় তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বর্জ্য পৃথকীকরণ ও মিথেন নিরসনে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে’
‘বর্জ্য পৃথকীকরণ ও মিথেন নিরসনে এখনই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্দ্বীপে ফেরির উদ্বোধন
সন্দ্বীপে ফেরির উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম নিয়ে বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে : ফারুকী
‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’র নাম নিয়ে বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আরও ২১১ অপরাধী গ্রেফতার
রাজধানীতে আরও ২১১ অপরাধী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'বিনিয়োগের নতুন পথ খুলতে চাই'
'বিনিয়োগের নতুন পথ খুলতে চাই'

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোনও দলের নাম বা মার্কা দেখে ভোট দেবেন না: সারজিস আলম
কোনও দলের নাম বা মার্কা দেখে ভোট দেবেন না: সারজিস আলম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুখোমুখি দিল্লি-লখনউ, প্রতিশোধ নাকি পরাজয়?
মুখোমুখি দিল্লি-লখনউ, প্রতিশোধ নাকি পরাজয়?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহিদুল হক ও আসাদুজ্জামানকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ
শহিদুল হক ও আসাদুজ্জামানকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও ৯ দিন ছুটি
ঈদে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মীদেরও ৯ দিন ছুটি

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গৃহবধূর লাশ রেখে পালিয়েছে স্বামী, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন
গৃহবধূর লাশ রেখে পালিয়েছে স্বামী, বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুম্বাই বনাম চেন্নাই; পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
মুম্বাই বনাম চেন্নাই; পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু
বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী
স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ
সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল
গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের
সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়
রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?
ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)
আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশনা রাষ্ট্রপতির
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশনা রাষ্ট্রপতির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী
চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৪ কোটি ডলার
২২ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৪ কোটি ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে
‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তম কুমারের শেষ যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারেননি সুচিত্রা
উত্তম কুমারের শেষ যে ইচ্ছা পূরণ করতে পারেননি সুচিত্রা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী
মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনাথের বোনের ফ্ল্যাটে ভাইয়ের মৃতদেহ
বিশ্বনাথের বোনের ফ্ল্যাটে ভাইয়ের মৃতদেহ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের ছেলে আইপিএলে
অটোচালকের ছেলে আইপিএলে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম
জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে হামাসের হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে হামাসের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে তামিম
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে তামিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জের সাবেক এমপি আফজাল হোসেন গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জের সাবেক এমপি আফজাল হোসেন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা
ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা

প্রথম পৃষ্ঠা

কই যাব! কী করব! কী খাব!
কই যাব! কী করব! কী খাব!

সম্পাদকীয়

বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল
বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ
চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী
শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি
রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না
তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া
পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ
গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত
হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ
রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ
ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত
এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড
স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা
রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা মত দলগুলোর
নানা মত দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু
বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন
আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন
সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন

নগর জীবন

মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী
মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী

নগর জীবন

বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার
বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত
পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের  দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে

নগর জীবন

পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড
পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড

নগর জীবন

আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই
আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম