শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৫, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১২:২৯, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি

এ কে এম আতিকুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি

জানা মতে, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন ও একটি সুষ্ঠু গ্রহণযোগ্য সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। সংস্কারের উদ্দেশ্যে গঠিত কমিশনগুলো এরই মধ্যে তাদের প্রতিবেদন সরকারের কাছে জমা দেওয়া শুরু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে, কর্তৃপক্ষ ওই সব প্রতিবেদন পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার পর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল বা সুধীসমাজের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনায় বসবে, তাদের মতামতও নেবে। এসব প্রক্রিয়া শেষ হলে সংস্কারের প্রতিটি ক্ষেত্রের জন্য নীতিমালা বা নির্দেশাবলি চূড়ান্ত করতে পারে প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে উপদেষ্টামণ্ডলী।

পরবর্তী সময়ে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সেসব নির্দেশ বাস্তবায়নের পদক্ষেপ গ্রহণ করতে উদ্যোগ নিতে পারে। বলার অপেক্ষা রাখে না যে প্রতিটি ক্ষেত্রেই সংস্কারের ব্যাপকতা এবং বাস্তবায়নকারীদের দক্ষতা ও আন্তরিকতার ওপর নির্ভর করবে সেসব বাস্তবায়নের সময়সীমা। সামগ্রিক সংস্কারকর্ম হতে পারে একটি চলমান প্রক্রিয়া, যা নির্বাচন-পরবর্তী সরকারের বিবেচনার ওপর বর্তাবে। সেই সরকারের রাজনৈতিক চিন্তা-ভাবনার প্রেক্ষাপটে সেসবের কিছুটা বা প্রায় সবই বদলাতে পারে।

বাংলাদেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থান এবং রাজনৈতিক আচরণ পর্যবেক্ষণ করলে ন্যূনতম জ্ঞানসম্পন্ন কারো বুঝতে কষ্ট হওয়ার কথা নয় যে এ দেশে সরকারি নীতিমালা বা আইনের প্রয়োগ কতটা কঠিন এবং পক্ষপাতদুষ্ট। সমাজের প্রতিটি ক্ষেত্রেই ভালো ভালো কথা বলার লোকের অভাব নেই, কিন্তু বাস্তবায়নের সময় সেই মানসিকতা ও সাহসী মানুষগুলোর আর দেখা পাওয়া যায় না। অনেক জনবান্ধব প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়, দেশের ও জনগণের কল্যাণে নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়, কিন্তু সেসব কাগজের পাতাতেই সীমাবদ্ধ থাকে, বাস্তবায়নেই দেখা যায় হাজারো বিপত্তি আর নেতিবাচক প্রবণতা। তাই সরকারকে মনে রাখতে হবে, সংস্কার নির্দেশনা প্রণয়নের চেয়ে অধিক গুরুত্বপূর্ণ সেসব প্রতিপালন এবং বাস্তবায়ন করা।
 
সংস্কারের পাশাপাশি মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করা জরুরিএদিকে রাজনীতির মাঠে সংস্কার আর নির্বাচন নিয়ে নানা ধরনের বক্তব্য শোনা যাচ্ছে। কেউ অত্যন্ত জরুরি ও প্রয়োজনীয় সংস্কার করেই যত দ্রুত সম্ভব সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের তাগিদ দিচ্ছেন, আবার কেউ সংস্কারকাজ সম্পন্ন করেই নির্বাচন দেওয়ার কথা বলছেন। এসব বলা হচ্ছে সংস্কারের পরিমাণ এবং ব্যপ্তি না হিসাব করেই। কারণ সংস্কারসংক্রান্ত প্রতিবেদনগুলো সবেমাত্র সরকারের হাতে আসা শুরু করেছে। যতটুকু আন্দাজ করা যায়, প্রতিবেদনগুলোকে চূড়ান্ত করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টামণ্ডলীর অনুমোদন সাপেক্ষে।

সে ক্ষেত্রে ওই প্রতিবেদনগুলোতে হয়তো সংযোজন বা বিয়োজন ঘটতে পারে। আর এসব করতে সরকারকে অবশ্যই সময় দিতে হবে। তারপর সেসবের বাস্তবায়নে যেতে হবে।

এখন যে প্রশ্নটি স্বাভাবিকভাবেই উত্থাপিত হতে পারে, সেটি হলো সংস্কারের জন্য গৃহীত সুপারিশমালা বাস্তবায়নের পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, নাকি সুপারিশগুলো উপদেষ্টামণ্ডলীর অনুমোদিত হওয়ার পরই নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে? অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার বাস্তবায়ন করতে গেলে যে সময় লাগবে, তা দিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সম্মত না হওয়ার আশঙ্কাই বেশি। অন্যদিকে সুপারিশমালা এই সরকারের অনুমোদনের পর বাস্তবায়ন শুরু করা এবং একই সঙ্গে নির্বাচনের আয়োজন করা হতে পারে। সেটি হলে নির্বাচিত সরকার যে ওই সব সংস্কার কর্মসূচির বাস্তবায়ন চলমান রাখবে, সেই নিশ্চয়তা কেউ দিতে পারবে না। এমনও হতে পারে যে নির্বাচিত সরকার কোনো সংস্কারের প্রয়োজনই মনে করল না বা আংশিক করল বা নতুন করে তাদের নিজস্ব ধারায় সংস্কারের কাজটি হাতে নিল। তবে সবই ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে।          

দুই. 
অন্তর্বর্তী সরকার নানা চ্যালেঞ্জের মধ্যে ছয় মাস পার করেছে। এই সময়ে তারা রাষ্ট্রীয় কাঠামোসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সংস্কার সাধনের উদ্দেশ্যে বেশ কয়েকটি কমিটি গঠন করেছে এবং অনেক কমিটিই তাদের প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। অর্থাৎ কাঙ্ক্ষিত সংস্কার কর্মসূচির ক্ষেত্রে সরকার অনেকটাই এগিয়ে রয়েছে। কিন্তু দেশের অর্থনৈতিক এবং আইন-শৃঙ্খলা ক্ষেত্রে সরকারের অর্জন কি তেমন আশা-জাগানিয়া হতে পেরেছে? শিল্প-কারখানার সামগ্রিক উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে, এক ধরনের স্থবিরতা বিরাজ করছে। স্বাভাবিক কারণেই কারখানা কর্তৃপক্ষ যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনি সেখানে কর্মরতরা বেকারত্বের সম্মুখীন হচ্ছেন। এতে দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে।

বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের, বিশেষ করে চাল, ডাল, তেল, মাছ, মাংস ইত্যাদির দাম দিন দিন বেড়েই চলেছে। ফলে সাধারণ মানুষের, বিশেষ করে মধ্যবিত্ত এবং দরিদ্র মানুষের ক্রয়সীমার বাইরে চলে যাচ্ছে জিনিসপত্রের দাম। এদিকে মানুষের আয় বাড়ছে না, অথচ খাদ্যদ্রব্যের দাম হু হু করে বেড়েই চলেছে। নিম্ন আয়ের মানুষকে অর্ধাহারে-অনাহারে দিন কাটাতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতিতে তাদের সংসার চালানোটাই কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। অথচ সরকার রাজনৈতিক ইস্যুগুলোকে যেভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে, সেভাবে সাধারণ মানুষের এই আর্তনাদের আওয়াজ শুনতে পাচ্ছে বলে মনে হয় না। বাজার সিন্ডিকেট আর চাঁদাবাজির খপ্পর থেকে সাধারণ মানুষকে বাঁচানোর কি কেউ নেই? এই সিন্ডিকেট এতটাই শক্তিশালী যে সরকার উদ্যোগ নিয়েও কিছুই করতে পারছে না। তাহলে সিন্ডিকেটের হাতে শুধু জনগণই জিম্মি নয়, সরকারও কি জিম্মি হয়ে আছে? অন্যদিকে মানুষের প্রত্যাশা থাকলেও চাঁদাবাজি-কারসাজির কলাকৌশল প্রয়োগের কোনো পরিবর্তন লক্ষ করা যায় না। শুধু চাঁদাবাজির হাতবদল হয়েছে। সবাই অবগত যে মূল্যস্ফীতির কারসাজিতে সিন্ডিকেটের সদস্যদের মতো এই চাঁদাবাজদের অবদানও কম নয়।  

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হিসাব মতে, জানুয়ারি মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমে ১০.৭২ শতাংশ হলেও গত বছরের মার্চের পর খাদ্য মূল্যস্ফীতি কখনো এক অঙ্কের ঘরে নামেনি। বলার অপেক্ষা রাখে না, খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেশি থাকায় দরিদ্র ও সীমিত আয়ের মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে খুবই কষ্টে দিনাতিপাত করছে। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের এসব অজানা থাকার কথা নয়। কিন্তু কথাবার্তা আর আলোচনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকা ছাড়া তাদের তেমন একটা কার্যকর পদক্ষেপ নিতে দেখা যায়নি। হয়তো এমনও হতে পারে যে বাজার নিয়ন্ত্রণ যারা করছে, তাদের সরকার কিছুই শোনাতে পারছে না।

কয়েক দিন পরেই রমজান মাস শুরু হতে যাচ্ছে। বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা এ মাসের জন্য ওত পেতে বসে থাকেন। সারা বছরের মুনাফা এই এক মাসের মধ্যেই পকেটে ঢোকাতে হবে। তাঁরা মানবতা বা নৈতিকতার ধার ধারেন না। বছরে এই একবারই যে ক্রেতার পকেট কাটার সুযোগ আসে, তা হাতছাড়া করা যায় না। আমি মালয়েশিয়ায় থাকাকালে দেখেছি, রমজান মাসব্যাপী সেখানে প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির ব্যাপক হারে মূল্যছাড় দেওয়া হতো, যাতে নিম্ন আয়ের মানুষের রমজান ও ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে কোনো কষ্ট না হয়। সে দেশের ব্যবসায়ীরা মনে করেন, সারা বছরই তাঁরা মুনাফা করেছেন, রোজার মাসে না হয় মুনাফা একটু কম করলেন। আমাদের দেশে এর উল্টো চিত্রই দেখা যায়। ব্যবসায়ীরা যার কাছ থেকে যতটা দাম নেওয়া যায়, তা-ই করেন। এ ক্ষেত্রে মানবিক মূল্যবোধ বা ব্যাবসায়িক রীতিনীতি উধাও হয়ে যায়। জানি না, আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা কবে সেই মানসিকতা অর্জনে সক্ষম হবেন। শুধু ধর্মীয় দিক থেকে নয়, মানবিক দিক থেকেও কি আমরা এ রকমটি করতে পারি না? আমি বলছি না যে অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার বা রাজনৈতিক কর্মসূচিকে কম গুরুত্ব দেবে, কিন্তু মূল্যস্ফীতির ফলে যে দেশের এক বিরাট অংশের মানুষের জীবনে দুর্ভোগ নেমে এসেছে, তাদের কথাও গুরুত্বসহকারে ভাবতে হবে। ক্ষুধায় জ্বলা এই লোকগুলো সংস্কারের চেয়ে পেটের কথাই বেশি ভাবে, ভাবতে হয়।     

খাদ্য মূল্যস্ফীতির পর জনগণকে যে ইস্যুগুলোর জন্য দুর্ভোগের শিকার হতে হয়, তার মধ্যে রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি এবং জনসেবা প্রদানকারী দপ্তরগুলোতে দুর্নীতির সরব উপস্থিতি। অস্বীকার করার উপায় নেই যে দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির যথেষ্ট অবনতি ঘটায় সর্বস্তরের মানুষই এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতার মধ্যে রয়েছে। যদিও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর তৎপরতা উত্তরোত্তর উন্নতির দিকে যাচ্ছে, কিন্তু এখনো ঘরবাড়িতে বা রাস্তাঘাটে ছিনতাই ও চুরি-ডাকাতির ঘটনা ঘটছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, বিশেষ করে পুলিশ দায়িত্বে ফিরে এলেও বোধ হয় তাদের ভেতরকার আতঙ্কভাব এখনো সম্পূর্ণ কাটেনি, জনগণের আস্থা অর্জনে ঘাটতি রয়েছে। দেশের শান্তি-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে তাদের কঠোর হতে হবে, মানসিকভাবে শক্ত অবস্থানে ফিরে আসতে হবে। একমাত্র তাদের সক্রিয় ভূমিকাই দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগণের জানমালের নিরাপত্তা বিধান করতে পারে।

হাটবাজারে চলমান চাঁদাবাজির মতোই জনসেবা প্রদানকারী সরকারি দপ্তরগুলোতে দুর্নীতি চলমান। গত বছর দেশের রাজনৈটিক পটপরিবর্তনের পর অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। অন্যান্য ক্ষেত্রে যেমন পরিবর্তন জনগণ আশা করছিল, তেমনি অফিস-আদালতে ঘুষ লেনদেনেরও সমাপ্তি ঘটবে বলে তাদের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু বাস্তবে কোনো ব্যতিক্রম লক্ষ করা যায়নি। সেবাপ্রত্যাশী জনগণকে যেকোনো কাজের জন্য গেলেই তা করাতে হয় অর্থের বিনিময়ে। ঘুষ না দিয়ে কোনো কাজ কেউ করিয়ে আনতে পারে কি না সন্দেহ। ঘুষখোরদের স্বভাব আর দুর্নীতির অনুশীলনের মাধ্যম বা প্রকৃতির হয়তো কিছুটা বদল ঘটেছে, কিন্তু দুর্নীতির ব্যাপ্তি কমা তো দূরের কথা, আরো ব্যাপকতা পেয়েছে। সরকারি কর্মচারীদের বদল করলে কী লাভ হবে জানি না, মূলত বদল করতে হবে তাঁদের মানসিকতা ও নৈতিকতার। সততা ও মানবিকতা ধারণ করা সেবা প্রদানকারী হয়ে উঠতে না পারলে সরকারি দপ্তর থেকে দুর্নীতি কোনো দিন উচ্ছেদ করা সম্ভব হবে না, আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে দুর্নীতিবাজরা বেরিয়েই যাবে। জানি না, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার এ ক্ষেত্রে কোনো কাঙ্ক্ষিত ফল বয়ে আনতে চেষ্টা করবে কি না। যা হোক, চলমান সংস্কার কর্মপ্রক্রিয়ার পাশাপাশি সরকার যেন এ দেশের সাধারণ মানুষের ভোগান্তির ক্ষেত্রগুলোতেও জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণপূর্বক তাদের কষ্ট লাঘব করতে সচেষ্ট হয়—সে প্রত্যাশাই রইল।

লেখক : সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে