শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

উপ-সম্পাদকীয়

অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি

গেল কটা বছর বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্য খুব একটা ভালো যায়নি। প্রথমে করোনা মহামারি নিয়ে এলো এক মহাযজ্ঞ, যার নাম সামাজিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা। মানুষ ঘরে বন্দি, কলকারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্যে ভাটা। করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড় করানোর জন্য যখন প্রাণান্ত প্রচেষ্টা, ঠিক তখন বাধল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা।

আবার অনিশ্চয়তার মুখে পড়ল পৃথিবীর ছোট-বড় সব অর্থনীতি। বিশেষত সাপ্লাই চেইন বিপুল বিঘ্নিত হয়ে উসকে দিল বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মূল্যস্ফীতি। তারপর মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধের হুমকি ফেলল কপালে ভাঁজ। অতি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের বিজয় যে বাণিজ্যযুদ্ধের ইঙ্গিত দিচ্ছে, তা প্রত্যক্ষভাবে না হলেও পরোক্ষভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চাপে ফেলতে পারে বলে ধারণা করছে বিজ্ঞমহল। এখানেও অনিশ্চয়তার কালো মেঘে ঢাকা অর্থনীতির আকাশ।

এ তো গেল বহিঃস্থ উপাদান উৎসারিত অনিবার্য অনিশ্চয়তার কিছু নমুনা। এখানে বাংলাদেশের কিছু করার নেই কিংবা ছিল না। অর্থনীতির ভাষায় এগুলোকে বলে একজজেনাস ফ্যাক্টরস।

কিন্তু বাংলাদেশকে অনিশ্চয়তার গাঢ় অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে অভ্যন্তরীণ বেশ কিছু রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উপাদান-মোটাদাগে যাকে বলে সুশাসনের সংকট। এমন উপাদানগুলোর মধ্যে আছে মারাত্মক ভুল মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি, আকাশচুম্বী দুর্নীতি, ব্যাপক অর্থপাচার, খাজনা খাওয়া (রেন্ট সিকিং), তোষণ পুঁজিবাদ, দুঃশাসন, জবাবদিহির অভাব, ব্যবসাবান্ধব নীতির জায়গায় ব্যবসায়ীবান্ধব নীতি ইত্যাদি। বস্তুত উন্নয়ন বয়ান বিধৃত হতো এসব বিষয় পাশ কাটিয়ে। বলা বাহুল্য, নৈরাজ্যের ধারাবাহিকতায় ছাইচাপা আগুনের মতো বাড়তে থাকে জনক্ষোভ এবং অবশেষে জুলাই-আগস্ট ২০২৪ অভ্যুত্থানের মুখে তৎকালীন সরকারের পতন ঘটলে হতাশাগ্রস্ত জনমনে কুয়াশা ভেদ করে আলো দেখার প্রত্যাশা জাগে।

দুই.

অর্থনীতি আগের চেয়ে ভালো চলবে এমন প্রত্যাশা জাগার অন্যতম প্রধান কারণ সম্ভবত এই যে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারপ্রধান একজন বিশ্বনন্দিত নোবেলজয়ী অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।

বাংলাদেশে অরাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ক্ষমতায় থাকুক এমনটি চাইবার মানুষের অভাব নেই-কি বিশ্ববিদ্যালয়ে, গবেষণাপ্রতিষ্ঠানে কিংবা মিডিয়াজগতে। তাদের ধারণা, রাজনীতিবিদ মানেই মন্দ, বিরাজনীতিতেই মধু। তা ছাড়া এই সরকারের তিন তিনটি জায়গায় বসেছেন তিন তিনজন খ্যাতিমান খাস অর্থনীতিবিদ-অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। অর্থমন্ত্রীর কথাই যদি বলি-আমার জানা মতে, বাংলাদেশের ৫৩ বছরে যে কজন ‘অর্থনীতিবিদ’ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন বা পেয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদ, এস এ এম এস কিবরিয়া, ওয়াহিদুল হক, ড. এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম, ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ ও সালেহউদ্দিন আহমেদ। এর মধ্যে প্রথম দুজন রাজনৈতিক সরকারের আমলের, অন্যরা অরাজনৈতিক সরকারের উপদেষ্টা। সবচেয়ে বড় কথা, তাঁদের সবারই বোর্ড এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় প্রথম কয়েকজনের মধ্যে স্থান ছিল এবং সমাজে তাঁদের যথেষ্ট সুনাম আছে।

তিন.

সাধারণ মানুষের ধারণা, অর্থনীতিবিদরা অর্থ মন্ত্রণালয় পেলেই বুঝিবা অর্থনীতি ভালো চলবে। যুক্তি যথার্থ। কারণ ডাক্তারের হাতে রোগী নিরাপদ থাকে, ওঝার হাতে নয়। এবার তো আবার ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা ঘটে গেল-এমনকি প্রধান উপদেষ্টা স্বয়ং অর্থনীতিতে পিএইচডি এবং শোনা কথা, আরো দু-একজন উপদেষ্টাও অর্থনীতির ছাত্র ছিলেন। সুতরাং বাংলাদেশের অর্থনীতির হালহকিকত নিয়ে প্রত্যাশার পারদ যে আগের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি থাকবে, তা বলাই বাহুল্য। প্রত্যাশার ষোলোকলা পূর্ণ তখনই হয়, যখন ধরে নেওয়া হয় যে অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকারের সব সদস্য ভালো মানুষ-যোগ্যতায়, দক্ষতায় এবং নৈতিকতায়।

চার.

জুলাই-আগস্ট ২০২৪ অভ্যুত্থান যে সরকারের জন্ম দিয়েছে, সে সরকারের অর্থনৈতিক কৃতিত্বের সমালোচনা করার সময় এখনো আসেনি। কারণ সরকারের বয়স মাত্র ছয় মাস। তবে গেল মাসগুলোতে এই সরকারের আমলে ইতিবাচক এবং আশা-জাগানিয়া কাজের মধ্যে আছে ব্যাংকগুলোর রক্তক্ষরণ বন্ধে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ, বৈদেশিক মুদ্রার বাজার এবং রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখা, সংস্কার সাধনে বেশ কটা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন তৈরি, পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ, চার মাসের আমদানি রিজার্ভ, স্থিতিশীল বিনিময় হার, লেনদেনের ভারসাম্য ইত্যাদি। সন্দেহ নেই যে ছয় মাসে অর্জিত এই ইতিবাচক পদক্ষেপ এরই মধ্যে প্রশংসা কুড়িয়েছে। এর বিপরীতে সমালোচনার ঝুড়িতে আছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার ব্যর্থতা (যদিও ১ শতাংশ কমেছে), উঁচু হারে ব্যাংকঋণের জন্য স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় প্রায় বিনিয়োগশূন্যতা এবং অর্থনৈতিক মন্দার হুমকি নিরোধনে কার্যকর সরকারি পদক্ষেপের অনুপস্থিতি। আইএমএফের নির্দেশে নীতিমালা গ্রহণ, চাঁদাবাজি, আমলানির্ভরতা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও টেন্ডার দখলদারি-আগের সরকারের অনুসরণ বলে মনে করছেন বিজ্ঞ সমালোচকরা।

পাঁচ.

এতগুলো ইতিবাচক অর্জনের পরও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশা ক্রমেই বাড়ছে এবং তা বড় বেগে বইছে, চায়ের কাপে তুলছে ঝড়। কারণগুলো নিম্নরূপ-প্রথমত, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি অর্থনীতির চাকা রুদ্ধ করছে বলে প্রতীয়মান। অভ্যুত্থানের ছয় মাস পরও বিভিন্ন বাহানায় চারদিকে হাঙ্গামা, ভাঙচুর, তাণ্ডবের মচ্ছপে জনগণ ভীত-সন্ত্রস্ত, ব্যবসায়ীমহল আতঙ্কে দিন কাটায়। অথচ অভিযোগ আছে, সবই ঘটছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর নাকের ডগায়। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনী অনিশ্চয়তার কারণে বিনিয়োগ ব্যাহত হচ্ছে। কারণ বিনিয়োগকারী জানে না এই সরকারের গৃহীত নীতিমালা কত দিন টিকবে কিংবা এই সরকার কত দিন ক্ষমতায় থাকবে-আরো ছয় মাস, এক বছর, না কয়েক বছর। যদি সব সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দেওয়ার কথা হয়, তাহলে তো কয়েক বছরই লাগার কথা। কিন্তু বিষয়টা পরিষ্কার হওয়া দরকার মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য, ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার জাগানোর জন্য। শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সভাপতি অভিযোগ করেছেন যে অর্থনীতিকে টেনে তোলার অভিপ্রায়ে শ্বেতপত্র কমিটি কর্তৃক সুপারিশ বাস্তবায়নে সরকার এখনো কিছুই করেনি। তৃতীয়ত, সত্য কিংবা মিথ্যা, জনমনে একটা ধারণা এই যে বর্তমান সরকার খুব দুর্বল একটা সরকার, যার কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই অথবা ‘সরকারের ভেতর সরকার’-এর কারণে এক পা এগোলে দুই পা পেছায়। এমন অবস্থায় অর্থনীতির চাকা প্রত্যাশিত মাত্রায় সচল হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

ছয়.

অতি সম্প্রতি ঘোষিত মুদ্রানীতিতে নীতি সুদ হার এবং ব্যক্তি খাতে ঋণ প্রবাহ নিশানা মোটামুটি আগের জায়গায় রাখা হয়েছে এবং আসা করা যাচ্ছে জুন মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতির চাপ বেশ খানিকটা হ্রাস পেয়ে ৭-৮ শতাংশে গড়াতে পারে। আমরা মুদ্রানীতির সাফল্য কামনা করি, কিন্তু চলমান অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অর্থনৈতিক অমঙ্গল ডেকে আনতে পারে। এক দল লোক ছাত্র-জনতার নামে উগ্র মনোভাবে বিভিন্ন জায়গায় হামলা-ভাঙচুর করে সরকারের জন্য বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি করছে। সরকারের উচিত কঠোর হস্তে দমন করা। কারণ ফ্রাংকেনস্টাইনের যে দানব প্রভুকে সাহায্য করে, সে-ই একসময় প্রভুকেই গিলে খায়। অতএব সাধু সাবধান!

সাত.

স্বয়ং উপদেষ্টাদের কেউ কেউ মনে করছেন, সরকার বদল হওয়ার পর চাঁদাবাজি, দখলদারি উবে যায়নি, মালিকানা বদলেছে মাত্র। অঙ্ক কষে দেখাচ্ছেন পাঁচ হাজার টাকার পরিবহন খরচ কিভাবে ১৫ হাজার টাকায় ওঠে। অথচ আমরা এর বিরুদ্ধে আইনের প্রয়োগ দেখতে পাচ্ছি না। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলছেন, ‘একটি পণ্য মোকাম থেকে ঢাকায় আসা পর্যন্ত কয়েক জায়গায় চাঁদা দিতে হয়। বড় বড় ব্যবসায়ীর ব্যবসা এখন অন্যরা চালাচ্ছে, কিন্তু খুব দক্ষতার সঙ্গে চালাচ্ছে না। আর ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ী ভয়ে ব্যবসা গুটিয়ে বসে আছেন। এতে লোকজনের কর্মসংস্থান হচ্ছে না।’ (কালের কণ্ঠ, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫)

অর্থনীতিশাস্ত্রে দেখানো হয়েছে, প্রত্যাশা ভোক্তার চাহিদাকে কিভাবে প্রভাবিত করে। এবং এও বলা হয়, অনিশ্চয়তা হচ্ছে অর্থনীতির সবচেয়ে বড় শত্রু। বর্তমান অনিশ্চয়তা দূর করতে হলে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরো সরব হতে হবে, নীরব থাকলে চলবে না। মনে রাখতে হবে, যে বাহানায়ই অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়ে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হোক না, তার দায়ভার পুরোটাই সরকারের ওপর বর্তায়। সুতরাং আমরা আশা করব, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সরকার কোনোভাবে চাপের কাছে নতি স্বীকার না করে নির্মোহ, কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এবং তা করতে গিয়ে অবশ্যই রাজনীতিকে সঠিক রাস্তায় আনা দরকার। কারণ রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির প্রভু। বাংলাদেশের অর্থনীতির করুণ দশা মেধাবী অর্থনীতিবিদের অভাবে নয়, করুণ দশা স্বচ্ছ রাজনীতির অভাবে।

আট.

‘নতুন বিনিয়োগের চিন্তা করছেন না উদ্যোক্তারা’-গত ৯ ফেব্রুয়ারি এই শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে একটি সহযোগী দৈনিকে। সেখানে দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতিদের মতামত তুলে ধরা হয়েছে। তাঁরা বলছেন, ১. ‘সার্বিকভাবে পরিস্থিতি অনিশ্চিত এবং স্বস্তি নেই। অর্থনীতিতেও তাই। নতুন বিনিয়োগের চিন্তা এখন কেউ করছে না। অনেকে সম্প্রসারণ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে ভয়ের মধ্যে আছে’ (তপন চৌধুরী, স্কয়ার গ্রুপ); ২. ‘ব্যবসা-বাণিজ্য খারাপ। প্রায় ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত উৎপাদন ও বাণিজ্য প্রবৃদ্ধি কমেছে। ব্যবসায় নতুন বিনিয়োগ নেই, পুরনো ব্যবসাই চলছে। যা চলছে, তা আরো কমছে’ (আজম জে চৌধুরী, ইস্ট-কোস্ট গ্রুপ); ৩. ‘যদি স্থানীয় বিনিয়োগ বাড়াতে হয় বা বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে হয়, নীতিকাঠামোটি ব্যবসাবান্ধব হওয়া খুব প্রয়োজন। তাত্ক্ষণিকভাবেই এটা প্রয়োজন। বিনিয়োগকারীদের সমস্যা অনুধাবনে সরকারের গতি শ্লথ’ (আলি হোসাইন আকবর আলী, বিএসআরএম); ‘এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি, আইন-শৃঙ্খলা, যেগুলো উন্নতির সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলোর কোনো উন্নতি হয়নি। আর বিনিয়োগ তো হচ্ছেই না’ (মোস্তফা কামাল, মেঘনা গ্রুপ)। তেমনই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রাণ গ্রুপের কর্ণধার। মোটাদাগে তাঁরা আমাদের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন। তাঁদের মতামত জানা জরুরি। ব্যবসায়ীদের যেমন মাথায় তোলার দরকার নেই, তেমনি পায়ে ঠেলে দিলে অর্থনীতির জন্য সমূহ বিপদ। একটা সর্বজন গ্রহণযোগ্য অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে দ্রুত একটা নির্বাচন অস্থিতিশীল পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে সক্ষম হতে পারে বলে অনেকের ধারণা।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে