শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

উপ-সম্পাদকীয়

অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি

গেল কটা বছর বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্য খুব একটা ভালো যায়নি। প্রথমে করোনা মহামারি নিয়ে এলো এক মহাযজ্ঞ, যার নাম সামাজিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা। মানুষ ঘরে বন্দি, কলকারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্যে ভাটা। করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড় করানোর জন্য যখন প্রাণান্ত প্রচেষ্টা, ঠিক তখন বাধল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা।

আবার অনিশ্চয়তার মুখে পড়ল পৃথিবীর ছোট-বড় সব অর্থনীতি। বিশেষত সাপ্লাই চেইন বিপুল বিঘ্নিত হয়ে উসকে দিল বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মূল্যস্ফীতি। তারপর মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধের হুমকি ফেলল কপালে ভাঁজ। অতি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের বিজয় যে বাণিজ্যযুদ্ধের ইঙ্গিত দিচ্ছে, তা প্রত্যক্ষভাবে না হলেও পরোক্ষভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চাপে ফেলতে পারে বলে ধারণা করছে বিজ্ঞমহল। এখানেও অনিশ্চয়তার কালো মেঘে ঢাকা অর্থনীতির আকাশ।

এ তো গেল বহিঃস্থ উপাদান উৎসারিত অনিবার্য অনিশ্চয়তার কিছু নমুনা। এখানে বাংলাদেশের কিছু করার নেই কিংবা ছিল না। অর্থনীতির ভাষায় এগুলোকে বলে একজজেনাস ফ্যাক্টরস।

কিন্তু বাংলাদেশকে অনিশ্চয়তার গাঢ় অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে অভ্যন্তরীণ বেশ কিছু রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উপাদান-মোটাদাগে যাকে বলে সুশাসনের সংকট। এমন উপাদানগুলোর মধ্যে আছে মারাত্মক ভুল মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি, আকাশচুম্বী দুর্নীতি, ব্যাপক অর্থপাচার, খাজনা খাওয়া (রেন্ট সিকিং), তোষণ পুঁজিবাদ, দুঃশাসন, জবাবদিহির অভাব, ব্যবসাবান্ধব নীতির জায়গায় ব্যবসায়ীবান্ধব নীতি ইত্যাদি। বস্তুত উন্নয়ন বয়ান বিধৃত হতো এসব বিষয় পাশ কাটিয়ে। বলা বাহুল্য, নৈরাজ্যের ধারাবাহিকতায় ছাইচাপা আগুনের মতো বাড়তে থাকে জনক্ষোভ এবং অবশেষে জুলাই-আগস্ট ২০২৪ অভ্যুত্থানের মুখে তৎকালীন সরকারের পতন ঘটলে হতাশাগ্রস্ত জনমনে কুয়াশা ভেদ করে আলো দেখার প্রত্যাশা জাগে।

দুই.

অর্থনীতি আগের চেয়ে ভালো চলবে এমন প্রত্যাশা জাগার অন্যতম প্রধান কারণ সম্ভবত এই যে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারপ্রধান একজন বিশ্বনন্দিত নোবেলজয়ী অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।

বাংলাদেশে অরাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ক্ষমতায় থাকুক এমনটি চাইবার মানুষের অভাব নেই-কি বিশ্ববিদ্যালয়ে, গবেষণাপ্রতিষ্ঠানে কিংবা মিডিয়াজগতে। তাদের ধারণা, রাজনীতিবিদ মানেই মন্দ, বিরাজনীতিতেই মধু। তা ছাড়া এই সরকারের তিন তিনটি জায়গায় বসেছেন তিন তিনজন খ্যাতিমান খাস অর্থনীতিবিদ-অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। অর্থমন্ত্রীর কথাই যদি বলি-আমার জানা মতে, বাংলাদেশের ৫৩ বছরে যে কজন ‘অর্থনীতিবিদ’ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন বা পেয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদ, এস এ এম এস কিবরিয়া, ওয়াহিদুল হক, ড. এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম, ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ ও সালেহউদ্দিন আহমেদ। এর মধ্যে প্রথম দুজন রাজনৈতিক সরকারের আমলের, অন্যরা অরাজনৈতিক সরকারের উপদেষ্টা। সবচেয়ে বড় কথা, তাঁদের সবারই বোর্ড এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় প্রথম কয়েকজনের মধ্যে স্থান ছিল এবং সমাজে তাঁদের যথেষ্ট সুনাম আছে।

তিন.

সাধারণ মানুষের ধারণা, অর্থনীতিবিদরা অর্থ মন্ত্রণালয় পেলেই বুঝিবা অর্থনীতি ভালো চলবে। যুক্তি যথার্থ। কারণ ডাক্তারের হাতে রোগী নিরাপদ থাকে, ওঝার হাতে নয়। এবার তো আবার ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা ঘটে গেল-এমনকি প্রধান উপদেষ্টা স্বয়ং অর্থনীতিতে পিএইচডি এবং শোনা কথা, আরো দু-একজন উপদেষ্টাও অর্থনীতির ছাত্র ছিলেন। সুতরাং বাংলাদেশের অর্থনীতির হালহকিকত নিয়ে প্রত্যাশার পারদ যে আগের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি থাকবে, তা বলাই বাহুল্য। প্রত্যাশার ষোলোকলা পূর্ণ তখনই হয়, যখন ধরে নেওয়া হয় যে অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকারের সব সদস্য ভালো মানুষ-যোগ্যতায়, দক্ষতায় এবং নৈতিকতায়।

চার.

জুলাই-আগস্ট ২০২৪ অভ্যুত্থান যে সরকারের জন্ম দিয়েছে, সে সরকারের অর্থনৈতিক কৃতিত্বের সমালোচনা করার সময় এখনো আসেনি। কারণ সরকারের বয়স মাত্র ছয় মাস। তবে গেল মাসগুলোতে এই সরকারের আমলে ইতিবাচক এবং আশা-জাগানিয়া কাজের মধ্যে আছে ব্যাংকগুলোর রক্তক্ষরণ বন্ধে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ, বৈদেশিক মুদ্রার বাজার এবং রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখা, সংস্কার সাধনে বেশ কটা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন তৈরি, পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ, চার মাসের আমদানি রিজার্ভ, স্থিতিশীল বিনিময় হার, লেনদেনের ভারসাম্য ইত্যাদি। সন্দেহ নেই যে ছয় মাসে অর্জিত এই ইতিবাচক পদক্ষেপ এরই মধ্যে প্রশংসা কুড়িয়েছে। এর বিপরীতে সমালোচনার ঝুড়িতে আছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার ব্যর্থতা (যদিও ১ শতাংশ কমেছে), উঁচু হারে ব্যাংকঋণের জন্য স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় প্রায় বিনিয়োগশূন্যতা এবং অর্থনৈতিক মন্দার হুমকি নিরোধনে কার্যকর সরকারি পদক্ষেপের অনুপস্থিতি। আইএমএফের নির্দেশে নীতিমালা গ্রহণ, চাঁদাবাজি, আমলানির্ভরতা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও টেন্ডার দখলদারি-আগের সরকারের অনুসরণ বলে মনে করছেন বিজ্ঞ সমালোচকরা।

পাঁচ.

এতগুলো ইতিবাচক অর্জনের পরও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশা ক্রমেই বাড়ছে এবং তা বড় বেগে বইছে, চায়ের কাপে তুলছে ঝড়। কারণগুলো নিম্নরূপ-প্রথমত, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি অর্থনীতির চাকা রুদ্ধ করছে বলে প্রতীয়মান। অভ্যুত্থানের ছয় মাস পরও বিভিন্ন বাহানায় চারদিকে হাঙ্গামা, ভাঙচুর, তাণ্ডবের মচ্ছপে জনগণ ভীত-সন্ত্রস্ত, ব্যবসায়ীমহল আতঙ্কে দিন কাটায়। অথচ অভিযোগ আছে, সবই ঘটছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর নাকের ডগায়। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনী অনিশ্চয়তার কারণে বিনিয়োগ ব্যাহত হচ্ছে। কারণ বিনিয়োগকারী জানে না এই সরকারের গৃহীত নীতিমালা কত দিন টিকবে কিংবা এই সরকার কত দিন ক্ষমতায় থাকবে-আরো ছয় মাস, এক বছর, না কয়েক বছর। যদি সব সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দেওয়ার কথা হয়, তাহলে তো কয়েক বছরই লাগার কথা। কিন্তু বিষয়টা পরিষ্কার হওয়া দরকার মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য, ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার জাগানোর জন্য। শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সভাপতি অভিযোগ করেছেন যে অর্থনীতিকে টেনে তোলার অভিপ্রায়ে শ্বেতপত্র কমিটি কর্তৃক সুপারিশ বাস্তবায়নে সরকার এখনো কিছুই করেনি। তৃতীয়ত, সত্য কিংবা মিথ্যা, জনমনে একটা ধারণা এই যে বর্তমান সরকার খুব দুর্বল একটা সরকার, যার কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই অথবা ‘সরকারের ভেতর সরকার’-এর কারণে এক পা এগোলে দুই পা পেছায়। এমন অবস্থায় অর্থনীতির চাকা প্রত্যাশিত মাত্রায় সচল হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

ছয়.

অতি সম্প্রতি ঘোষিত মুদ্রানীতিতে নীতি সুদ হার এবং ব্যক্তি খাতে ঋণ প্রবাহ নিশানা মোটামুটি আগের জায়গায় রাখা হয়েছে এবং আসা করা যাচ্ছে জুন মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতির চাপ বেশ খানিকটা হ্রাস পেয়ে ৭-৮ শতাংশে গড়াতে পারে। আমরা মুদ্রানীতির সাফল্য কামনা করি, কিন্তু চলমান অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অর্থনৈতিক অমঙ্গল ডেকে আনতে পারে। এক দল লোক ছাত্র-জনতার নামে উগ্র মনোভাবে বিভিন্ন জায়গায় হামলা-ভাঙচুর করে সরকারের জন্য বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি করছে। সরকারের উচিত কঠোর হস্তে দমন করা। কারণ ফ্রাংকেনস্টাইনের যে দানব প্রভুকে সাহায্য করে, সে-ই একসময় প্রভুকেই গিলে খায়। অতএব সাধু সাবধান!

সাত.

স্বয়ং উপদেষ্টাদের কেউ কেউ মনে করছেন, সরকার বদল হওয়ার পর চাঁদাবাজি, দখলদারি উবে যায়নি, মালিকানা বদলেছে মাত্র। অঙ্ক কষে দেখাচ্ছেন পাঁচ হাজার টাকার পরিবহন খরচ কিভাবে ১৫ হাজার টাকায় ওঠে। অথচ আমরা এর বিরুদ্ধে আইনের প্রয়োগ দেখতে পাচ্ছি না। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলছেন, ‘একটি পণ্য মোকাম থেকে ঢাকায় আসা পর্যন্ত কয়েক জায়গায় চাঁদা দিতে হয়। বড় বড় ব্যবসায়ীর ব্যবসা এখন অন্যরা চালাচ্ছে, কিন্তু খুব দক্ষতার সঙ্গে চালাচ্ছে না। আর ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ী ভয়ে ব্যবসা গুটিয়ে বসে আছেন। এতে লোকজনের কর্মসংস্থান হচ্ছে না।’ (কালের কণ্ঠ, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫)

অর্থনীতিশাস্ত্রে দেখানো হয়েছে, প্রত্যাশা ভোক্তার চাহিদাকে কিভাবে প্রভাবিত করে। এবং এও বলা হয়, অনিশ্চয়তা হচ্ছে অর্থনীতির সবচেয়ে বড় শত্রু। বর্তমান অনিশ্চয়তা দূর করতে হলে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরো সরব হতে হবে, নীরব থাকলে চলবে না। মনে রাখতে হবে, যে বাহানায়ই অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়ে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হোক না, তার দায়ভার পুরোটাই সরকারের ওপর বর্তায়। সুতরাং আমরা আশা করব, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সরকার কোনোভাবে চাপের কাছে নতি স্বীকার না করে নির্মোহ, কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এবং তা করতে গিয়ে অবশ্যই রাজনীতিকে সঠিক রাস্তায় আনা দরকার। কারণ রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির প্রভু। বাংলাদেশের অর্থনীতির করুণ দশা মেধাবী অর্থনীতিবিদের অভাবে নয়, করুণ দশা স্বচ্ছ রাজনীতির অভাবে।

আট.

‘নতুন বিনিয়োগের চিন্তা করছেন না উদ্যোক্তারা’-গত ৯ ফেব্রুয়ারি এই শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে একটি সহযোগী দৈনিকে। সেখানে দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতিদের মতামত তুলে ধরা হয়েছে। তাঁরা বলছেন, ১. ‘সার্বিকভাবে পরিস্থিতি অনিশ্চিত এবং স্বস্তি নেই। অর্থনীতিতেও তাই। নতুন বিনিয়োগের চিন্তা এখন কেউ করছে না। অনেকে সম্প্রসারণ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে ভয়ের মধ্যে আছে’ (তপন চৌধুরী, স্কয়ার গ্রুপ); ২. ‘ব্যবসা-বাণিজ্য খারাপ। প্রায় ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত উৎপাদন ও বাণিজ্য প্রবৃদ্ধি কমেছে। ব্যবসায় নতুন বিনিয়োগ নেই, পুরনো ব্যবসাই চলছে। যা চলছে, তা আরো কমছে’ (আজম জে চৌধুরী, ইস্ট-কোস্ট গ্রুপ); ৩. ‘যদি স্থানীয় বিনিয়োগ বাড়াতে হয় বা বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে হয়, নীতিকাঠামোটি ব্যবসাবান্ধব হওয়া খুব প্রয়োজন। তাত্ক্ষণিকভাবেই এটা প্রয়োজন। বিনিয়োগকারীদের সমস্যা অনুধাবনে সরকারের গতি শ্লথ’ (আলি হোসাইন আকবর আলী, বিএসআরএম); ‘এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি, আইন-শৃঙ্খলা, যেগুলো উন্নতির সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলোর কোনো উন্নতি হয়নি। আর বিনিয়োগ তো হচ্ছেই না’ (মোস্তফা কামাল, মেঘনা গ্রুপ)। তেমনই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রাণ গ্রুপের কর্ণধার। মোটাদাগে তাঁরা আমাদের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন। তাঁদের মতামত জানা জরুরি। ব্যবসায়ীদের যেমন মাথায় তোলার দরকার নেই, তেমনি পায়ে ঠেলে দিলে অর্থনীতির জন্য সমূহ বিপদ। একটা সর্বজন গ্রহণযোগ্য অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে দ্রুত একটা নির্বাচন অস্থিতিশীল পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে সক্ষম হতে পারে বলে অনেকের ধারণা।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টিহীন ঢাকায় আজও থাকবে গরমের দাপট
বৃষ্টিহীন ঢাকায় আজও থাকবে গরমের দাপট

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

চোটের কারণে তিন সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে শ্রেয়াস
চোটের কারণে তিন সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে শ্রেয়াস

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থানচি বলিবাজারে আগুন
থানচি বলিবাজারে আগুন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন, বিকালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারতের
শেষ হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন, বিকালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারতের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, টেকনাফে নারী আহত
মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, টেকনাফে নারী আহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন
চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’
‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়
হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের
যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর
এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা
সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং
বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?
আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম