শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

উপ-সম্পাদকীয়

অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি

গেল কটা বছর বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্য খুব একটা ভালো যায়নি। প্রথমে করোনা মহামারি নিয়ে এলো এক মহাযজ্ঞ, যার নাম সামাজিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা। মানুষ ঘরে বন্দি, কলকারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্যে ভাটা। করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড় করানোর জন্য যখন প্রাণান্ত প্রচেষ্টা, ঠিক তখন বাধল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা।

আবার অনিশ্চয়তার মুখে পড়ল পৃথিবীর ছোট-বড় সব অর্থনীতি। বিশেষত সাপ্লাই চেইন বিপুল বিঘ্নিত হয়ে উসকে দিল বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মূল্যস্ফীতি। তারপর মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধের হুমকি ফেলল কপালে ভাঁজ। অতি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের বিজয় যে বাণিজ্যযুদ্ধের ইঙ্গিত দিচ্ছে, তা প্রত্যক্ষভাবে না হলেও পরোক্ষভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চাপে ফেলতে পারে বলে ধারণা করছে বিজ্ঞমহল। এখানেও অনিশ্চয়তার কালো মেঘে ঢাকা অর্থনীতির আকাশ।

এ তো গেল বহিঃস্থ উপাদান উৎসারিত অনিবার্য অনিশ্চয়তার কিছু নমুনা। এখানে বাংলাদেশের কিছু করার নেই কিংবা ছিল না। অর্থনীতির ভাষায় এগুলোকে বলে একজজেনাস ফ্যাক্টরস।

কিন্তু বাংলাদেশকে অনিশ্চয়তার গাঢ় অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে অভ্যন্তরীণ বেশ কিছু রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উপাদান-মোটাদাগে যাকে বলে সুশাসনের সংকট। এমন উপাদানগুলোর মধ্যে আছে মারাত্মক ভুল মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি, আকাশচুম্বী দুর্নীতি, ব্যাপক অর্থপাচার, খাজনা খাওয়া (রেন্ট সিকিং), তোষণ পুঁজিবাদ, দুঃশাসন, জবাবদিহির অভাব, ব্যবসাবান্ধব নীতির জায়গায় ব্যবসায়ীবান্ধব নীতি ইত্যাদি। বস্তুত উন্নয়ন বয়ান বিধৃত হতো এসব বিষয় পাশ কাটিয়ে। বলা বাহুল্য, নৈরাজ্যের ধারাবাহিকতায় ছাইচাপা আগুনের মতো বাড়তে থাকে জনক্ষোভ এবং অবশেষে জুলাই-আগস্ট ২০২৪ অভ্যুত্থানের মুখে তৎকালীন সরকারের পতন ঘটলে হতাশাগ্রস্ত জনমনে কুয়াশা ভেদ করে আলো দেখার প্রত্যাশা জাগে।

দুই.

অর্থনীতি আগের চেয়ে ভালো চলবে এমন প্রত্যাশা জাগার অন্যতম প্রধান কারণ সম্ভবত এই যে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারপ্রধান একজন বিশ্বনন্দিত নোবেলজয়ী অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।

বাংলাদেশে অরাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ক্ষমতায় থাকুক এমনটি চাইবার মানুষের অভাব নেই-কি বিশ্ববিদ্যালয়ে, গবেষণাপ্রতিষ্ঠানে কিংবা মিডিয়াজগতে। তাদের ধারণা, রাজনীতিবিদ মানেই মন্দ, বিরাজনীতিতেই মধু। তা ছাড়া এই সরকারের তিন তিনটি জায়গায় বসেছেন তিন তিনজন খ্যাতিমান খাস অর্থনীতিবিদ-অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। অর্থমন্ত্রীর কথাই যদি বলি-আমার জানা মতে, বাংলাদেশের ৫৩ বছরে যে কজন ‘অর্থনীতিবিদ’ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন বা পেয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদ, এস এ এম এস কিবরিয়া, ওয়াহিদুল হক, ড. এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম, ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ ও সালেহউদ্দিন আহমেদ। এর মধ্যে প্রথম দুজন রাজনৈতিক সরকারের আমলের, অন্যরা অরাজনৈতিক সরকারের উপদেষ্টা। সবচেয়ে বড় কথা, তাঁদের সবারই বোর্ড এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় প্রথম কয়েকজনের মধ্যে স্থান ছিল এবং সমাজে তাঁদের যথেষ্ট সুনাম আছে।

তিন.

সাধারণ মানুষের ধারণা, অর্থনীতিবিদরা অর্থ মন্ত্রণালয় পেলেই বুঝিবা অর্থনীতি ভালো চলবে। যুক্তি যথার্থ। কারণ ডাক্তারের হাতে রোগী নিরাপদ থাকে, ওঝার হাতে নয়। এবার তো আবার ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা ঘটে গেল-এমনকি প্রধান উপদেষ্টা স্বয়ং অর্থনীতিতে পিএইচডি এবং শোনা কথা, আরো দু-একজন উপদেষ্টাও অর্থনীতির ছাত্র ছিলেন। সুতরাং বাংলাদেশের অর্থনীতির হালহকিকত নিয়ে প্রত্যাশার পারদ যে আগের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি থাকবে, তা বলাই বাহুল্য। প্রত্যাশার ষোলোকলা পূর্ণ তখনই হয়, যখন ধরে নেওয়া হয় যে অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকারের সব সদস্য ভালো মানুষ-যোগ্যতায়, দক্ষতায় এবং নৈতিকতায়।

চার.

জুলাই-আগস্ট ২০২৪ অভ্যুত্থান যে সরকারের জন্ম দিয়েছে, সে সরকারের অর্থনৈতিক কৃতিত্বের সমালোচনা করার সময় এখনো আসেনি। কারণ সরকারের বয়স মাত্র ছয় মাস। তবে গেল মাসগুলোতে এই সরকারের আমলে ইতিবাচক এবং আশা-জাগানিয়া কাজের মধ্যে আছে ব্যাংকগুলোর রক্তক্ষরণ বন্ধে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ, বৈদেশিক মুদ্রার বাজার এবং রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখা, সংস্কার সাধনে বেশ কটা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন তৈরি, পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ, চার মাসের আমদানি রিজার্ভ, স্থিতিশীল বিনিময় হার, লেনদেনের ভারসাম্য ইত্যাদি। সন্দেহ নেই যে ছয় মাসে অর্জিত এই ইতিবাচক পদক্ষেপ এরই মধ্যে প্রশংসা কুড়িয়েছে। এর বিপরীতে সমালোচনার ঝুড়িতে আছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার ব্যর্থতা (যদিও ১ শতাংশ কমেছে), উঁচু হারে ব্যাংকঋণের জন্য স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় প্রায় বিনিয়োগশূন্যতা এবং অর্থনৈতিক মন্দার হুমকি নিরোধনে কার্যকর সরকারি পদক্ষেপের অনুপস্থিতি। আইএমএফের নির্দেশে নীতিমালা গ্রহণ, চাঁদাবাজি, আমলানির্ভরতা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও টেন্ডার দখলদারি-আগের সরকারের অনুসরণ বলে মনে করছেন বিজ্ঞ সমালোচকরা।

পাঁচ.

এতগুলো ইতিবাচক অর্জনের পরও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশা ক্রমেই বাড়ছে এবং তা বড় বেগে বইছে, চায়ের কাপে তুলছে ঝড়। কারণগুলো নিম্নরূপ-প্রথমত, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি অর্থনীতির চাকা রুদ্ধ করছে বলে প্রতীয়মান। অভ্যুত্থানের ছয় মাস পরও বিভিন্ন বাহানায় চারদিকে হাঙ্গামা, ভাঙচুর, তাণ্ডবের মচ্ছপে জনগণ ভীত-সন্ত্রস্ত, ব্যবসায়ীমহল আতঙ্কে দিন কাটায়। অথচ অভিযোগ আছে, সবই ঘটছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর নাকের ডগায়। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনী অনিশ্চয়তার কারণে বিনিয়োগ ব্যাহত হচ্ছে। কারণ বিনিয়োগকারী জানে না এই সরকারের গৃহীত নীতিমালা কত দিন টিকবে কিংবা এই সরকার কত দিন ক্ষমতায় থাকবে-আরো ছয় মাস, এক বছর, না কয়েক বছর। যদি সব সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দেওয়ার কথা হয়, তাহলে তো কয়েক বছরই লাগার কথা। কিন্তু বিষয়টা পরিষ্কার হওয়া দরকার মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য, ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার জাগানোর জন্য। শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সভাপতি অভিযোগ করেছেন যে অর্থনীতিকে টেনে তোলার অভিপ্রায়ে শ্বেতপত্র কমিটি কর্তৃক সুপারিশ বাস্তবায়নে সরকার এখনো কিছুই করেনি। তৃতীয়ত, সত্য কিংবা মিথ্যা, জনমনে একটা ধারণা এই যে বর্তমান সরকার খুব দুর্বল একটা সরকার, যার কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই অথবা ‘সরকারের ভেতর সরকার’-এর কারণে এক পা এগোলে দুই পা পেছায়। এমন অবস্থায় অর্থনীতির চাকা প্রত্যাশিত মাত্রায় সচল হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

ছয়.

অতি সম্প্রতি ঘোষিত মুদ্রানীতিতে নীতি সুদ হার এবং ব্যক্তি খাতে ঋণ প্রবাহ নিশানা মোটামুটি আগের জায়গায় রাখা হয়েছে এবং আসা করা যাচ্ছে জুন মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতির চাপ বেশ খানিকটা হ্রাস পেয়ে ৭-৮ শতাংশে গড়াতে পারে। আমরা মুদ্রানীতির সাফল্য কামনা করি, কিন্তু চলমান অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অর্থনৈতিক অমঙ্গল ডেকে আনতে পারে। এক দল লোক ছাত্র-জনতার নামে উগ্র মনোভাবে বিভিন্ন জায়গায় হামলা-ভাঙচুর করে সরকারের জন্য বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি করছে। সরকারের উচিত কঠোর হস্তে দমন করা। কারণ ফ্রাংকেনস্টাইনের যে দানব প্রভুকে সাহায্য করে, সে-ই একসময় প্রভুকেই গিলে খায়। অতএব সাধু সাবধান!

সাত.

স্বয়ং উপদেষ্টাদের কেউ কেউ মনে করছেন, সরকার বদল হওয়ার পর চাঁদাবাজি, দখলদারি উবে যায়নি, মালিকানা বদলেছে মাত্র। অঙ্ক কষে দেখাচ্ছেন পাঁচ হাজার টাকার পরিবহন খরচ কিভাবে ১৫ হাজার টাকায় ওঠে। অথচ আমরা এর বিরুদ্ধে আইনের প্রয়োগ দেখতে পাচ্ছি না। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলছেন, ‘একটি পণ্য মোকাম থেকে ঢাকায় আসা পর্যন্ত কয়েক জায়গায় চাঁদা দিতে হয়। বড় বড় ব্যবসায়ীর ব্যবসা এখন অন্যরা চালাচ্ছে, কিন্তু খুব দক্ষতার সঙ্গে চালাচ্ছে না। আর ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ী ভয়ে ব্যবসা গুটিয়ে বসে আছেন। এতে লোকজনের কর্মসংস্থান হচ্ছে না।’ (কালের কণ্ঠ, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫)

অর্থনীতিশাস্ত্রে দেখানো হয়েছে, প্রত্যাশা ভোক্তার চাহিদাকে কিভাবে প্রভাবিত করে। এবং এও বলা হয়, অনিশ্চয়তা হচ্ছে অর্থনীতির সবচেয়ে বড় শত্রু। বর্তমান অনিশ্চয়তা দূর করতে হলে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরো সরব হতে হবে, নীরব থাকলে চলবে না। মনে রাখতে হবে, যে বাহানায়ই অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়ে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হোক না, তার দায়ভার পুরোটাই সরকারের ওপর বর্তায়। সুতরাং আমরা আশা করব, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সরকার কোনোভাবে চাপের কাছে নতি স্বীকার না করে নির্মোহ, কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এবং তা করতে গিয়ে অবশ্যই রাজনীতিকে সঠিক রাস্তায় আনা দরকার। কারণ রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির প্রভু। বাংলাদেশের অর্থনীতির করুণ দশা মেধাবী অর্থনীতিবিদের অভাবে নয়, করুণ দশা স্বচ্ছ রাজনীতির অভাবে।

আট.

‘নতুন বিনিয়োগের চিন্তা করছেন না উদ্যোক্তারা’-গত ৯ ফেব্রুয়ারি এই শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে একটি সহযোগী দৈনিকে। সেখানে দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতিদের মতামত তুলে ধরা হয়েছে। তাঁরা বলছেন, ১. ‘সার্বিকভাবে পরিস্থিতি অনিশ্চিত এবং স্বস্তি নেই। অর্থনীতিতেও তাই। নতুন বিনিয়োগের চিন্তা এখন কেউ করছে না। অনেকে সম্প্রসারণ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে ভয়ের মধ্যে আছে’ (তপন চৌধুরী, স্কয়ার গ্রুপ); ২. ‘ব্যবসা-বাণিজ্য খারাপ। প্রায় ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত উৎপাদন ও বাণিজ্য প্রবৃদ্ধি কমেছে। ব্যবসায় নতুন বিনিয়োগ নেই, পুরনো ব্যবসাই চলছে। যা চলছে, তা আরো কমছে’ (আজম জে চৌধুরী, ইস্ট-কোস্ট গ্রুপ); ৩. ‘যদি স্থানীয় বিনিয়োগ বাড়াতে হয় বা বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে হয়, নীতিকাঠামোটি ব্যবসাবান্ধব হওয়া খুব প্রয়োজন। তাত্ক্ষণিকভাবেই এটা প্রয়োজন। বিনিয়োগকারীদের সমস্যা অনুধাবনে সরকারের গতি শ্লথ’ (আলি হোসাইন আকবর আলী, বিএসআরএম); ‘এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি, আইন-শৃঙ্খলা, যেগুলো উন্নতির সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলোর কোনো উন্নতি হয়নি। আর বিনিয়োগ তো হচ্ছেই না’ (মোস্তফা কামাল, মেঘনা গ্রুপ)। তেমনই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রাণ গ্রুপের কর্ণধার। মোটাদাগে তাঁরা আমাদের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন। তাঁদের মতামত জানা জরুরি। ব্যবসায়ীদের যেমন মাথায় তোলার দরকার নেই, তেমনি পায়ে ঠেলে দিলে অর্থনীতির জন্য সমূহ বিপদ। একটা সর্বজন গ্রহণযোগ্য অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে দ্রুত একটা নির্বাচন অস্থিতিশীল পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে সক্ষম হতে পারে বলে অনেকের ধারণা।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
দক্ষিণের জানালা একজন জিয়া হায়দার
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
সাংস্কৃতিক মুক্তির প্রশ্নে
করের বোঝা অনেক বেশি
করের বোঝা অনেক বেশি
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
সকলের দায়িত্ব নারীদের জন্য একটা সুন্দর পরিবেশ নিশ্চিত করা
সর্বশেষ খবর
মাদক বিক্রি ও সেবনের দায়ে ৩ জনের কারাদণ্ড
মাদক বিক্রি ও সেবনের দায়ে ৩ জনের কারাদণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
শিশু ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশের মালিকানা জনগণের নিকট ফিরে দিতেই সংস্কার প্রয়োজন: ড. বদিউল আলম
দেশের মালিকানা জনগণের নিকট ফিরে দিতেই সংস্কার প্রয়োজন: ড. বদিউল আলম

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক বন দিবসে শেরপুরে আলোচনা সভা
আন্তর্জাতিক বন দিবসে শেরপুরে আলোচনা সভা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা শুরু
ট্রেনে ঘরমুখো মানুষের যাত্রা শুরু

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করা হচ্ছে: তারেক রহমান
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি করা হচ্ছে: তারেক রহমান

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাজেট জনকল্যাণে কাজে লাগাতে সচিবদের প্রতি অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান
বাজেট জনকল্যাণে কাজে লাগাতে সচিবদের প্রতি অর্থ উপদেষ্টার আহ্বান

৩১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সন্দ্বীপের প্রবাসীরা রেমিটেন্স পাঠিয়ে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: প্রধান উপদেষ্টা
সন্দ্বীপের প্রবাসীরা রেমিটেন্স পাঠিয়ে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ার ঐতিহ্য বেনারসি পল্লীতে নেই ঈদ আনন্দ
বগুড়ার ঐতিহ্য বেনারসি পল্লীতে নেই ঈদ আনন্দ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকার নিয়ন্ত্রিত অভিবাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সরকার নিয়ন্ত্রিত অভিবাসন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বদ্ধপরিকর : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে যানবাহনে তল্লাশি, জরিমানা
চাঁদপুরে যানবাহনে তল্লাশি, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সরিষাবাড়ীতে ঈদসামগ্রী বিতরণ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সরিষাবাড়ীতে ঈদসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আওয়ামী লীগের ন্যূনতম অনুশোচনা নেই: নুর
আওয়ামী লীগের ন্যূনতম অনুশোচনা নেই: নুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে নিয়মিত মাস্টার্সের সুযোগ পাবেন সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
রাবিতে নিয়মিত মাস্টার্সের সুযোগ পাবেন সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাঁদপুরে ১ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ১ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সৌরশক্তি ব্যবহারে কর্মশালা
কলাপাড়ায় সৌরশক্তি ব্যবহারে কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কবিরাজকে হত্যায় গ্রেফতার ১
বগুড়ায় কবিরাজকে হত্যায় গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুড়িগ্রামে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরলে বিএনপির আনন্দ মিছিল ও র‌্যালি
বিরলে বিএনপির আনন্দ মিছিল ও র‌্যালি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু'গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৮
চাঁপাইনবাবগঞ্জে দু'গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে দালাল চক্রের ৬ সদস্যের কারাদণ্ড
ফরিদপুরে দালাল চক্রের ৬ সদস্যের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তামিমকে নিয়ে এমন উদ্বেগই প্রমাণ করে জাতি কতটা ভালোবাসে’
‘তামিমকে নিয়ে এমন উদ্বেগই প্রমাণ করে জাতি কতটা ভালোবাসে’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগৈলঝাড়ায় ১২ কি.মি. সড়কজুড়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান
আগৈলঝাড়ায় ১২ কি.মি. সড়কজুড়ে পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষার্থীদের ঈদ উপহার
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে মাদ্রাসা ও এতিমখানার শিক্ষার্থীদের ঈদ উপহার

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে
সুন্দরবনে গুলিশখালীর আগুন এখনও জ্বলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার
ফরিদপুরে শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, চাচা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি
চট্টগ্রামের বিনোদন কেন্দ্রে ঈদের প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
গাইবান্ধায় চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
আখাউড়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ
নবীনগরে যুবককে গণপিটুনির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের
হার্টে ‘রিং’ পরানো হয়েছে তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের প্রধান বিমানবন্দরে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু
বাবাকে কুপিয়ে হত্যার পর ছেলের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি
ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে ব্যাপক গোলাগুলি, থমথমে পরিস্থিতি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে এবি পার্টি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ
সাকিব আল হাসানের সম্পদ জব্দের আদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী
স্বামীকে হত্যা: প্রেমিককে নিয়ে একসঙ্গে জেলে থাকতে চান তরুণী

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের
সৌদিতে ৩০ রোজা আভাস, পাকিস্তানে হতে পারে ২৯ দিনের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল
গাজার নতুন প্রধানমন্ত্রীকেও হত্যা করল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়
রদবদল আসছে তদন্ত সংস্থায়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল
প্রথমবারের মতো সমুদ্রপথে ফেরি চলাচল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)
আম্পায়ারকে ভুল প্রমাণ, ফিরলো ধোনির ডিআরএস (ভিডিও)

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?
ট্রাম্পের প্রস্তাবিত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা গোল্ডেন ডোম কতোটা শক্তিশালী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’
‘এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে তুললে হয়তো তামিমকে আর ফিরে পেতাম না’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী
চীন-যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করলে উভয়েই হেরে যাবে : চীনের প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে
‘ইরান যুদ্ধকামী নয়, তবে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত’, হুঁশিয়ারি যুক্তরাষ্ট্রকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী
মতপার্থক্য দূরে রেখে মেহবুবা মুফতির ইফতার পার্টিতে জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ মাস শেষ হলো, এখনও টাকায় শেখ মুজিবের ফটো কেন: কর্নেল অলি
৮ মাস শেষ হলো, এখনও টাকায় শেখ মুজিবের ফটো কেন: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহত ছাত্র-ছাত্রীদের সম্মানে সেনাবাহিনীর ইফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষ, নিহত ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোচালকের ছেলে আইপিএলে
অটোচালকের ছেলে আইপিএলে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আপিল বিভাগে নিয়োগ পেলেন দুই বিচারপতি
আপিল বিভাগে নিয়োগ পেলেন দুই বিচারপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম
জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা’ ভেবে ওষুধও নিয়েছিলেন তামিম
‘গ্যাস্ট্রিকের ব্যথা’ ভেবে ওষুধও নিয়েছিলেন তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জের সাবেক এমপি আফজাল হোসেন গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জের সাবেক এমপি আফজাল হোসেন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সিকান্দার’ সিনেমার প্রস্তাবে পরিচালককে যে প্রশ্ন করেন সালমান
‘সিকান্দার’ সিনেমার প্রস্তাবে পরিচালককে যে প্রশ্ন করেন সালমান

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে হামাসের হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে হামাসের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে হবে ইসরায়েলকে : ইইউ
গাজায় হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে হবে ইসরায়েলকে : ইইউ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক
তৃতীয় পক্ষের মালিকানায় দুর্বল ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা
ফিরিয়ে দেওয়া হলো আমদানি করা বিপুল পরিমাণ ভেজাল কয়লা

প্রথম পৃষ্ঠা

কই যাব! কী করব! কী খাব!
কই যাব! কী করব! কী খাব!

সম্পাদকীয়

বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল
বন্দরনগরীতে আরেকটি ৫০০ শয্যার হাসপাতাল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
হামজাকে নিয়ে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ
চীন সফরে চুক্তি নয়, হবে এমওইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী
শহীদ পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না
তাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি
রাষ্ট্রের নাম বদলে আপত্তি, গণভোট নয় সংসদ আগে চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া
পায়রা সমুদ্রবন্দর অর্থনীতির জন্য বিষফোড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ
গাজীপুরে এক রুমে তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত
হাসনাতের বক্তব্যে এনসিপিতে দ্বিমত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ
রাজনীতিতে আবারও কালো মেঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ
ছয় লাশ পোড়ানো মামলার তদন্ত শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত
এখন জনগণের ইস্যু নিয়ে কথা বলা উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড
স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা
রমজানের শেষ দশকে মহানবী (সা.)-এর সাধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা মত দলগুলোর
নানা মত দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না
সেনাবাহিনীকে কোনোভাবেই প্রশ্নবিদ্ধ করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু
বিএনপি নেতার বাড়িতে ১৪টি চোরাই গরু

দেশগ্রাম

সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন
সভাপতি ডা. হান্নান মহাসচিব ডা. ইয়ামিন

নগর জীবন

আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন
আওয়ামী লীগকে বিচারিক প্রক্রিয়ায় নিষিদ্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী
মিডল্যান্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান হলেন আহসান খান চৌধুরী

নগর জীবন

বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার
বিজিবি সদস্যের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত
পিঁয়াজ রপ্তানির শুল্ক তুলে নিল ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের  দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাইফুজ্জামান শেখর মোল্যা নজরুলসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

নগর জীবন

সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে
সেনাবাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করানো হচ্ছে

নগর জীবন

পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড
পুলিশ কর্মকর্তার সাত বছর কারাদণ্ড

নগর জীবন

আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই
আগুনে ১৬ দোকান পুড়ে ছাই

দেশগ্রাম