শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫৪, বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

উপ-সম্পাদকীয়

অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
অনিশ্চয়তা এবং অর্থনীতি

গেল কটা বছর বাংলাদেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্য খুব একটা ভালো যায়নি। প্রথমে করোনা মহামারি নিয়ে এলো এক মহাযজ্ঞ, যার নাম সামাজিক ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা। মানুষ ঘরে বন্দি, কলকারখানা, ব্যবসা-বাণিজ্যে ভাটা। করোনায় বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড় করানোর জন্য যখন প্রাণান্ত প্রচেষ্টা, ঠিক তখন বাধল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, যেন মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা।

আবার অনিশ্চয়তার মুখে পড়ল পৃথিবীর ছোট-বড় সব অর্থনীতি। বিশেষত সাপ্লাই চেইন বিপুল বিঘ্নিত হয়ে উসকে দিল বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ মূল্যস্ফীতি। তারপর মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধের হুমকি ফেলল কপালে ভাঁজ। অতি সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের বিজয় যে বাণিজ্যযুদ্ধের ইঙ্গিত দিচ্ছে, তা প্রত্যক্ষভাবে না হলেও পরোক্ষভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চাপে ফেলতে পারে বলে ধারণা করছে বিজ্ঞমহল। এখানেও অনিশ্চয়তার কালো মেঘে ঢাকা অর্থনীতির আকাশ।

এ তো গেল বহিঃস্থ উপাদান উৎসারিত অনিবার্য অনিশ্চয়তার কিছু নমুনা। এখানে বাংলাদেশের কিছু করার নেই কিংবা ছিল না। অর্থনীতির ভাষায় এগুলোকে বলে একজজেনাস ফ্যাক্টরস।

কিন্তু বাংলাদেশকে অনিশ্চয়তার গাঢ় অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে অভ্যন্তরীণ বেশ কিছু রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উপাদান-মোটাদাগে যাকে বলে সুশাসনের সংকট। এমন উপাদানগুলোর মধ্যে আছে মারাত্মক ভুল মুদ্রা ও রাজস্ব নীতি, আকাশচুম্বী দুর্নীতি, ব্যাপক অর্থপাচার, খাজনা খাওয়া (রেন্ট সিকিং), তোষণ পুঁজিবাদ, দুঃশাসন, জবাবদিহির অভাব, ব্যবসাবান্ধব নীতির জায়গায় ব্যবসায়ীবান্ধব নীতি ইত্যাদি। বস্তুত উন্নয়ন বয়ান বিধৃত হতো এসব বিষয় পাশ কাটিয়ে। বলা বাহুল্য, নৈরাজ্যের ধারাবাহিকতায় ছাইচাপা আগুনের মতো বাড়তে থাকে জনক্ষোভ এবং অবশেষে জুলাই-আগস্ট ২০২৪ অভ্যুত্থানের মুখে তৎকালীন সরকারের পতন ঘটলে হতাশাগ্রস্ত জনমনে কুয়াশা ভেদ করে আলো দেখার প্রত্যাশা জাগে।

দুই.

অর্থনীতি আগের চেয়ে ভালো চলবে এমন প্রত্যাশা জাগার অন্যতম প্রধান কারণ সম্ভবত এই যে বাংলাদেশের বর্তমান সরকারপ্রধান একজন বিশ্বনন্দিত নোবেলজয়ী অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।

বাংলাদেশে অরাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ ক্ষমতায় থাকুক এমনটি চাইবার মানুষের অভাব নেই-কি বিশ্ববিদ্যালয়ে, গবেষণাপ্রতিষ্ঠানে কিংবা মিডিয়াজগতে। তাদের ধারণা, রাজনীতিবিদ মানেই মন্দ, বিরাজনীতিতেই মধু। তা ছাড়া এই সরকারের তিন তিনটি জায়গায় বসেছেন তিন তিনজন খ্যাতিমান খাস অর্থনীতিবিদ-অর্থ মন্ত্রণালয়, পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর। অর্থমন্ত্রীর কথাই যদি বলি-আমার জানা মতে, বাংলাদেশের ৫৩ বছরে যে কজন ‘অর্থনীতিবিদ’ অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছেন বা পেয়েছিলেন, তাদের মধ্যে অন্যতম তাজউদ্দীন আহমদ, এস এ এম এস কিবরিয়া, ওয়াহিদুল হক, ড. এ বি মির্জ্জা মো. আজিজুল ইসলাম, ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদ ও সালেহউদ্দিন আহমেদ। এর মধ্যে প্রথম দুজন রাজনৈতিক সরকারের আমলের, অন্যরা অরাজনৈতিক সরকারের উপদেষ্টা। সবচেয়ে বড় কথা, তাঁদের সবারই বোর্ড এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষায় প্রথম কয়েকজনের মধ্যে স্থান ছিল এবং সমাজে তাঁদের যথেষ্ট সুনাম আছে।

তিন.

সাধারণ মানুষের ধারণা, অর্থনীতিবিদরা অর্থ মন্ত্রণালয় পেলেই বুঝিবা অর্থনীতি ভালো চলবে। যুক্তি যথার্থ। কারণ ডাক্তারের হাতে রোগী নিরাপদ থাকে, ওঝার হাতে নয়। এবার তো আবার ব্যতিক্রমধর্মী ঘটনা ঘটে গেল-এমনকি প্রধান উপদেষ্টা স্বয়ং অর্থনীতিতে পিএইচডি এবং শোনা কথা, আরো দু-একজন উপদেষ্টাও অর্থনীতির ছাত্র ছিলেন। সুতরাং বাংলাদেশের অর্থনীতির হালহকিকত নিয়ে প্রত্যাশার পারদ যে আগের চেয়ে কয়েক গুণ বেশি থাকবে, তা বলাই বাহুল্য। প্রত্যাশার ষোলোকলা পূর্ণ তখনই হয়, যখন ধরে নেওয়া হয় যে অনির্বাচিত অন্তর্বর্তী সরকারের সব সদস্য ভালো মানুষ-যোগ্যতায়, দক্ষতায় এবং নৈতিকতায়।

চার.

জুলাই-আগস্ট ২০২৪ অভ্যুত্থান যে সরকারের জন্ম দিয়েছে, সে সরকারের অর্থনৈতিক কৃতিত্বের সমালোচনা করার সময় এখনো আসেনি। কারণ সরকারের বয়স মাত্র ছয় মাস। তবে গেল মাসগুলোতে এই সরকারের আমলে ইতিবাচক এবং আশা-জাগানিয়া কাজের মধ্যে আছে ব্যাংকগুলোর রক্তক্ষরণ বন্ধে ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ, বৈদেশিক মুদ্রার বাজার এবং রিজার্ভ স্থিতিশীল রাখা, সংস্কার সাধনে বেশ কটা সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন তৈরি, পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ, চার মাসের আমদানি রিজার্ভ, স্থিতিশীল বিনিময় হার, লেনদেনের ভারসাম্য ইত্যাদি। সন্দেহ নেই যে ছয় মাসে অর্জিত এই ইতিবাচক পদক্ষেপ এরই মধ্যে প্রশংসা কুড়িয়েছে। এর বিপরীতে সমালোচনার ঝুড়িতে আছে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনার ব্যর্থতা (যদিও ১ শতাংশ কমেছে), উঁচু হারে ব্যাংকঋণের জন্য স্থবির ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় প্রায় বিনিয়োগশূন্যতা এবং অর্থনৈতিক মন্দার হুমকি নিরোধনে কার্যকর সরকারি পদক্ষেপের অনুপস্থিতি। আইএমএফের নির্দেশে নীতিমালা গ্রহণ, চাঁদাবাজি, আমলানির্ভরতা, ব্যবসা-বাণিজ্য ও টেন্ডার দখলদারি-আগের সরকারের অনুসরণ বলে মনে করছেন বিজ্ঞ সমালোচকরা।

পাঁচ.

এতগুলো ইতিবাচক অর্জনের পরও অর্থনীতির ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশা ক্রমেই বাড়ছে এবং তা বড় বেগে বইছে, চায়ের কাপে তুলছে ঝড়। কারণগুলো নিম্নরূপ-প্রথমত, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি অর্থনীতির চাকা রুদ্ধ করছে বলে প্রতীয়মান। অভ্যুত্থানের ছয় মাস পরও বিভিন্ন বাহানায় চারদিকে হাঙ্গামা, ভাঙচুর, তাণ্ডবের মচ্ছপে জনগণ ভীত-সন্ত্রস্ত, ব্যবসায়ীমহল আতঙ্কে দিন কাটায়। অথচ অভিযোগ আছে, সবই ঘটছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর নাকের ডগায়। দ্বিতীয়ত, নির্বাচনী অনিশ্চয়তার কারণে বিনিয়োগ ব্যাহত হচ্ছে। কারণ বিনিয়োগকারী জানে না এই সরকারের গৃহীত নীতিমালা কত দিন টিকবে কিংবা এই সরকার কত দিন ক্ষমতায় থাকবে-আরো ছয় মাস, এক বছর, না কয়েক বছর। যদি সব সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দেওয়ার কথা হয়, তাহলে তো কয়েক বছরই লাগার কথা। কিন্তু বিষয়টা পরিষ্কার হওয়া দরকার মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগের জন্য, ব্যবসা-বাণিজ্যে জোয়ার জাগানোর জন্য। শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির সভাপতি অভিযোগ করেছেন যে অর্থনীতিকে টেনে তোলার অভিপ্রায়ে শ্বেতপত্র কমিটি কর্তৃক সুপারিশ বাস্তবায়নে সরকার এখনো কিছুই করেনি। তৃতীয়ত, সত্য কিংবা মিথ্যা, জনমনে একটা ধারণা এই যে বর্তমান সরকার খুব দুর্বল একটা সরকার, যার কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই অথবা ‘সরকারের ভেতর সরকার’-এর কারণে এক পা এগোলে দুই পা পেছায়। এমন অবস্থায় অর্থনীতির চাকা প্রত্যাশিত মাত্রায় সচল হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

ছয়.

অতি সম্প্রতি ঘোষিত মুদ্রানীতিতে নীতি সুদ হার এবং ব্যক্তি খাতে ঋণ প্রবাহ নিশানা মোটামুটি আগের জায়গায় রাখা হয়েছে এবং আসা করা যাচ্ছে জুন মাসের মধ্যে মূল্যস্ফীতির চাপ বেশ খানিকটা হ্রাস পেয়ে ৭-৮ শতাংশে গড়াতে পারে। আমরা মুদ্রানীতির সাফল্য কামনা করি, কিন্তু চলমান অবনতিশীল আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি অর্থনৈতিক অমঙ্গল ডেকে আনতে পারে। এক দল লোক ছাত্র-জনতার নামে উগ্র মনোভাবে বিভিন্ন জায়গায় হামলা-ভাঙচুর করে সরকারের জন্য বিব্রতকর অবস্থার সৃষ্টি করছে। সরকারের উচিত কঠোর হস্তে দমন করা। কারণ ফ্রাংকেনস্টাইনের যে দানব প্রভুকে সাহায্য করে, সে-ই একসময় প্রভুকেই গিলে খায়। অতএব সাধু সাবধান!

সাত.

স্বয়ং উপদেষ্টাদের কেউ কেউ মনে করছেন, সরকার বদল হওয়ার পর চাঁদাবাজি, দখলদারি উবে যায়নি, মালিকানা বদলেছে মাত্র। অঙ্ক কষে দেখাচ্ছেন পাঁচ হাজার টাকার পরিবহন খরচ কিভাবে ১৫ হাজার টাকায় ওঠে। অথচ আমরা এর বিরুদ্ধে আইনের প্রয়োগ দেখতে পাচ্ছি না। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলছেন, ‘একটি পণ্য মোকাম থেকে ঢাকায় আসা পর্যন্ত কয়েক জায়গায় চাঁদা দিতে হয়। বড় বড় ব্যবসায়ীর ব্যবসা এখন অন্যরা চালাচ্ছে, কিন্তু খুব দক্ষতার সঙ্গে চালাচ্ছে না। আর ছোট ও মাঝারি ব্যবসায়ী ভয়ে ব্যবসা গুটিয়ে বসে আছেন। এতে লোকজনের কর্মসংস্থান হচ্ছে না।’ (কালের কণ্ঠ, ৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫)

অর্থনীতিশাস্ত্রে দেখানো হয়েছে, প্রত্যাশা ভোক্তার চাহিদাকে কিভাবে প্রভাবিত করে। এবং এও বলা হয়, অনিশ্চয়তা হচ্ছে অর্থনীতির সবচেয়ে বড় শত্রু। বর্তমান অনিশ্চয়তা দূর করতে হলে অন্তর্বর্তী সরকারকে আরো সরব হতে হবে, নীরব থাকলে চলবে না। মনে রাখতে হবে, যে বাহানায়ই অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি হয়ে অর্থনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হোক না, তার দায়ভার পুরোটাই সরকারের ওপর বর্তায়। সুতরাং আমরা আশা করব, আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে সরকার কোনোভাবে চাপের কাছে নতি স্বীকার না করে নির্মোহ, কঠিন ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। এবং তা করতে গিয়ে অবশ্যই রাজনীতিকে সঠিক রাস্তায় আনা দরকার। কারণ রাজনীতি হচ্ছে অর্থনীতির প্রভু। বাংলাদেশের অর্থনীতির করুণ দশা মেধাবী অর্থনীতিবিদের অভাবে নয়, করুণ দশা স্বচ্ছ রাজনীতির অভাবে।

আট.

‘নতুন বিনিয়োগের চিন্তা করছেন না উদ্যোক্তারা’-গত ৯ ফেব্রুয়ারি এই শিরোনামে একটি খবর প্রকাশিত হয়েছে একটি সহযোগী দৈনিকে। সেখানে দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতিদের মতামত তুলে ধরা হয়েছে। তাঁরা বলছেন, ১. ‘সার্বিকভাবে পরিস্থিতি অনিশ্চিত এবং স্বস্তি নেই। অর্থনীতিতেও তাই। নতুন বিনিয়োগের চিন্তা এখন কেউ করছে না। অনেকে সম্প্রসারণ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে ভয়ের মধ্যে আছে’ (তপন চৌধুরী, স্কয়ার গ্রুপ); ২. ‘ব্যবসা-বাণিজ্য খারাপ। প্রায় ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ পর্যন্ত উৎপাদন ও বাণিজ্য প্রবৃদ্ধি কমেছে। ব্যবসায় নতুন বিনিয়োগ নেই, পুরনো ব্যবসাই চলছে। যা চলছে, তা আরো কমছে’ (আজম জে চৌধুরী, ইস্ট-কোস্ট গ্রুপ); ৩. ‘যদি স্থানীয় বিনিয়োগ বাড়াতে হয় বা বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে হয়, নীতিকাঠামোটি ব্যবসাবান্ধব হওয়া খুব প্রয়োজন। তাত্ক্ষণিকভাবেই এটা প্রয়োজন। বিনিয়োগকারীদের সমস্যা অনুধাবনে সরকারের গতি শ্লথ’ (আলি হোসাইন আকবর আলী, বিএসআরএম); ‘এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। মূল্যস্ফীতি, আইন-শৃঙ্খলা, যেগুলো উন্নতির সঙ্গে সম্পৃক্ত, সেগুলোর কোনো উন্নতি হয়নি। আর বিনিয়োগ তো হচ্ছেই না’ (মোস্তফা কামাল, মেঘনা গ্রুপ)। তেমনই উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রাণ গ্রুপের কর্ণধার। মোটাদাগে তাঁরা আমাদের অর্থনীতির চাকা সচল রাখেন। তাঁদের মতামত জানা জরুরি। ব্যবসায়ীদের যেমন মাথায় তোলার দরকার নেই, তেমনি পায়ে ঠেলে দিলে অর্থনীতির জন্য সমূহ বিপদ। একটা সর্বজন গ্রহণযোগ্য অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে দ্রুত একটা নির্বাচন অস্থিতিশীল পরিস্থিতির অবনতি ঘটাতে সক্ষম হতে পারে বলে অনেকের ধারণা।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
সর্বশেষ খবর
আজকের খেলার সময়সূচি
আজকের খেলার সময়সূচি

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের
সুদানে ‘অকল্পনীয় নৃশংসতার’ সতর্কবার্তা জাতিসংঘের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার
তিন দিন ধরে বঙ্গোপসাগরে ভাসতে থাকা ১৩ জেলে উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার
গাজায় ধ্বংসস্তূপে এখনও অগণিত মরদেহ, নিহত ছাড়াল ৬৯ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ
এনআইডি ও ভোটার তালিকা নিয়ে ইসির গুরুত্বপূর্ণ সভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ভারোত্তোলনে ব্রোঞ্জ জয় বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৯ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন