শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৩:৪২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান

দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি গুমোট অবস্থা বিরাজ করছে। প্রচণ্ড ঝড়ের আগে যেমন পুরো আকাশ থমথমে হয়ে থাকে, ঠিক তেমন অবস্থা যেন এখন বাংলাদেশের। আগামী দিনগুলোতে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কী হবে তা নিয়ে মানুষের মধ্যে অনিশ্চয়তা, উৎকণ্ঠা।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে গুজব ছড়িয়ে পড়ে প্রধান উপদেষ্টা, শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করছেন। বিবিসিকে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এ তথ্য জানান। সন্ধ্যায় নাহিদ ইসলাম প্রধান উপদেষ্টার সাথে দেখা করতে যান। নাহিদ ইসলাম জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম নায়ক এবং যারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান হিসাবে মনোনীত করেছিলেন তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর নাহিদ ইসলাম ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে উপদেষ্টামণ্ডলীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন। যখন ছাত্ররা তাদের জুলাইয়ের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পরিকল্পনা গ্রহণ করে, তখন তিনি পদত্যাগ করেন এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দায়িত্ব গ্রহণ করেন। গতকাল তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ রাজনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। নাহিদ ইসলামের বরাত দিয়ে বিবিসি বলেছে, ‘প্রধান উপদেষ্টা হতাশ, ক্ষুব্ধ এবং তিনি এই অবস্থায় পদত্যাগ করতে চান।’

বিভিন্ন সংবাদপত্রের খবরে জানা গেছে যে বৃহস্পতিবার দুপুরে উপদেষ্টা পরিষদে নিয়মিত বৈঠকের পর অনির্ধারিত আলোচনা শেষে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অন্য উপদেষ্টাদের সাথে কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে হতাশার কথা তুলে ধরেন তিনি। 

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন যে ঢাকায় প্রতিদিন সড়ক আটকে আন্দোলন, সংস্কার সহ বিভিন্ন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য না হওয়া, রাষ্ট্রীয় কাজে নানা পক্ষের অসহযোগিতার বিষয়টি আলোচনায় আসে। আলোচনার এক পর্যায়ে ‘কাজ করতে না পারা’র বিষয়টি তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, সংস্কারের বিষয়ে এখনও তেমন কিছু হলো না। তাহলে তিনি কেন থাকবেন। 

বৃহস্পতিবার নাহিদ ইসলামের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আলাপের পর দুই ছাত্র উপদেষ্টাও প্রধান উপদেষ্টার সাথে দেখা করেন। এরা হলেন আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম। এদের দুজনের কাছেও প্রধান উপদেষ্টা একই রকম মনোভাব ব্যক্ত করেছেন বলে জানা যায়। 

বাংলাদেশ এখন একটি গভীর সংকটে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের জাতির অভিভাবক। তিনি শুধু বাংলাদেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি নন, তিনি বিশ্ববরেণ্য একজন শান্তির দূত। বাংলাদেশকে এই সংকটের গভীরে রেখে তিনি পদত্যাগ করলে বাংলাদেশ হবে একটি পথহারা। বাংলাদেশ গৃহযুদ্ধের মুখে ধাবিত হতে পারে। এরকম পরিস্থিতি নিশ্চয়ই তিনি চাইবেন না।

আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেশের প্রতি ভালোবাসা আছে, আছে দায়িত্ববোধ। আর এই দায়িত্ববোধ থেকেই এই বিচক্ষণ ব্যক্তি দেশকে এই সংকটের গভীরে রেখে জনগণকে আগ্নেয়গিরির সামনে রেখে সরে যাবেন না। আমরা প্রত্যাশা করি যে তিনি দায়িত্বশীল আচরণ করবেন এবং সকলে তাকে সহযোগিতা করবে। বর্তমান যে সংকট, তা থেকে উত্তরণের একটি মাত্র পথ, তা হলো নির্বাচন। যে কথাটি বারবার সাধারণ মানুষ বলছে এবং সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।

গত বুধবার সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে সেনাপ্রধান গণতন্ত্র উত্তরণের একটি সুস্পষ্ট পথরেখা দিয়েছেন। যে পথরেখার মাধ্যমে সহজেই সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব। সেনাপ্রধান আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন। এই লক্ষ্য সামনে রেখে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। এটাই সংকট উত্তরণে একমাত্র পথ। প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত দক্ষ, বিচক্ষণ ব্যক্তি। তিনি চাইলে মাত্র তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব। অতীতের সব তত্ত্বাবধায়ক সরকার গুলোই তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন করেছিলেন। ১৯৯০, ১৯৯৬, ২০০১ আমাদের সামনে উদাহরণ। কাজেই প্রধান উপদেষ্টা পারবেন না কেন? তিনি নিশ্চয়ই পারবেন। আমার মনে হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত দীর্ঘমেয়াদী ক্ষমতায় থাকতে চাইবে, তত দাবিদাওয়া এবং নানারকম ষড়যন্ত্র দানা বেঁধে উঠবে, যা এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। সবাই তার মতো করে সুবিধা আদায় করতে চাইবে। সবাই তার মতো তার অবস্থান পোক্ত করতে চাইবে। এরকম পরিস্থিতির ফলে দেশে অস্থিরতা আরও বাড়বে, বাড়বে অরাজকতা। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার যদি দায়িত্ব গ্রহণ করেই দ্রুততার সঙ্গে নির্বাচনের পথে যেতেন, তাহলে আজকের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। নির্বাচনের জন্য একটি জাতীয় ঐক্যমত, সংবিধান, নির্বাচন কমিশন সংস্কারের বিষয়গুলোর নিয়ে আলোচনা করে একটা সমাধানে আসতেন। শুধু প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস নন, আপামর দেশের মানুষ এখন হতাশ, সকলেই এখন ক্ষুব্ধ। এরকম একটি বাস্তবতায় যদি প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন বা পদত্যাগের কথা ভাবেন তাহলে বাংলাদেশ একটি অন্ধকার টানেলে প্রবেশ করবে।

প্রধান উপদেষ্টা একজন লড়াকু মানুষ। তিনি বাংলাদেশকে বিশ্বের মানচিত্রে উজ্জ্বল করেছেন। তিনি জোবরা গ্রাম থেকে তিল তিল করে গ্রামীণ ব্যাংকের মতো বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান গড়েছেন। ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে গ্রামীণ জনপদের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন। তিনি হাল ছেড়ে দেবেন- সেটা হতে পারে না। তিনি হাল ছেড়ে দিলে বাংলাদেশের সব ‘সম্ভাবনা’ বিলীন হয়ে যাবে। বাংলাদেশে এখন যে অস্থিরতা, হানাহানি, মারামারি চলছে তা আরও বেড়ে যাবে। এরকম অবস্থা আমরা চাই না। আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা আশা করি যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এদেশের মানুষকে আশাহত করবেন না। পদত্যাগ নয়, আশা করি ড. ইউনূস নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে আর কালবিলম্ব করবেন না। একটি নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করলে এসব অস্থিরতা থেকে দেশ মুক্তি পাবে। 

আমরা গত নয় মাসে অনেক উপদেষ্টা সম্পর্কে নানা রকম কথাবার্তা শুনেছি, দেখেছি। যত সময় যাবে এই বিতর্কগুলো বাড়তে থাকবে। ইতিমধ্যে বিএনপি তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়েছে। অন্যদিকে ছাত্রদের রাজনৈতিক দল এনসিপিও তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়েছে। উপদেষ্টামণ্ডলীদের অর্ধেকেই এখন নানা ভাবে বিতর্কিত। দিন যত যাবে, তত পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকবে। মানুষের মধ্যে অবিশ্বাস, সন্দেহ বাড়তে থাকবে।

সেজন্য পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই, আমাদেরকে সমাধান বের করতে হবে। বাংলাদেশের সামনে সমাধান এখন একটাই। নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া। সশস্ত্র বাহিনীর যে প্রত্যাশা, জনগণের যে অভিপ্রায় সেই অভিপ্রায়ের একাত্ম হয়ে সাথে মিলিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অবিলম্বে একটি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন, এটাই জনগণ প্রত্যাশা। সেই রোডম্যাপ অনুযায়ী আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপক্ষে এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হলে, বাংলাদেশ যেমন রক্ষা পাবে, তেমনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসও ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবেন।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, আপনি বলেছিলেন যে বাংলাদেশের সামনে একটি অপূর্ব অনবদ্য সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই সুযোগকে পূর্ণতা দিতে পারেন একমাত্র আপনি। আপনি পদত্যাগ করলে সেই সম্ভাবনা নষ্ট হয়ে যাবে। আপনি অনেক কিছু সৃষ্টি করছেন। বাংলাদেশকে একটি শান্তির বন্দরে আপনিই নিয়ে যেতে পারেন। আপনি জাতির অভিভাবক। আপনার উপর জনগণের প্রত্যাশা অনেক। কাজেই আপনি এখন পদত্যাগ করতে পারেন না।

পদত্যাগ কোন সমাধান নয়, বরং আপনাকে দৃঢ় হাতে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। সশস্ত্র বাহিনী আপনার পাশে আছে। জনগণ আপনার পাশে আছে। আপনাকে কী করতে হবে তা আপনি আমাদের চেয়ে ভালো জানেন। তারপরও সাধারণ মানুষ মনে করে এই মুহূর্তে আপনার করণীয় কাজ তিনটি।

প্রথমত, সকল রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে অবিলম্বে একটি সর্বদলীয় বৈঠক করা। দ্বিতীয়ত, জুলাই বিপ্লবের যে সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত, সেই সব বিষয়গুলোতে একটি সর্বদলীয় চুক্তি স্বাক্ষর করা। তৃতীয়ত, অবিলম্বে নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে একটি ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারে’ রূপান্তর করা।

আমার মনে হয়, জনগণ বিশ্বাস করে এরকম একটা সিদ্ধান্ত যত দ্রুত আপনি নেবেন, তত দ্রুত দেশ সংকট থেকে মুক্তি পাবে। এই অস্থিরতা, হানাহানি বন্ধ হবে। না হলে আপনাকে হতাশ হতে হবে। জাতিকেও হতাশ হতে হবে। 

বাংলাদেশে অভিভাবকতুল্য মানুষের সংখ্যা খুব কম। এরকম খুব কম মানুষ আছেন, যাদেরকে সবাই সম্মান করে, ভাবে শ্রদ্ধা করে। আপনি তাদের একজন। কাজেই আপনার কাছে জনগণের প্রত্যাশা অনেক। আপনি মাঝপথে বাংলাদেশকে পথহারা করে ছেড়ে যাবেন না। আপনি সকলের সাথে বসুন। নির্বাচন দিন। গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় আপনি হোন পথ প্রদর্শক।

নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: [email protected]
 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫

পেছনের পৃষ্ঠা