শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৪২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫ আপডেট: ১৩:৪২, শনিবার, ২৪ মে, ২০২৫

পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান

দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে একটি গুমোট অবস্থা বিরাজ করছে। প্রচণ্ড ঝড়ের আগে যেমন পুরো আকাশ থমথমে হয়ে থাকে, ঠিক তেমন অবস্থা যেন এখন বাংলাদেশের। আগামী দিনগুলোতে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কী হবে তা নিয়ে মানুষের মধ্যে অনিশ্চয়তা, উৎকণ্ঠা।

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা থেকে গুজব ছড়িয়ে পড়ে প্রধান উপদেষ্টা, শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করছেন। বিবিসিকে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এ তথ্য জানান। সন্ধ্যায় নাহিদ ইসলাম প্রধান উপদেষ্টার সাথে দেখা করতে যান। নাহিদ ইসলাম জুলাই গণ অভ্যুত্থানের অন্যতম নায়ক এবং যারা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধান হিসাবে মনোনীত করেছিলেন তাদের মধ্যে তিনি অন্যতম।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর নাহিদ ইসলাম ছাত্র প্রতিনিধি হিসেবে উপদেষ্টামণ্ডলীতে অন্তর্ভুক্ত হয়েছিলেন। যখন ছাত্ররা তাদের জুলাইয়ের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পরিকল্পনা গ্রহণ করে, তখন তিনি পদত্যাগ করেন এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দায়িত্ব গ্রহণ করেন। গতকাল তার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ রাজনৈতিক অঙ্গনে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। নাহিদ ইসলামের বরাত দিয়ে বিবিসি বলেছে, ‘প্রধান উপদেষ্টা হতাশ, ক্ষুব্ধ এবং তিনি এই অবস্থায় পদত্যাগ করতে চান।’

বিভিন্ন সংবাদপত্রের খবরে জানা গেছে যে বৃহস্পতিবার দুপুরে উপদেষ্টা পরিষদে নিয়মিত বৈঠকের পর অনির্ধারিত আলোচনা শেষে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে অন্য উপদেষ্টাদের সাথে কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে হতাশার কথা তুলে ধরেন তিনি। 

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উপস্থিত একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন যে ঢাকায় প্রতিদিন সড়ক আটকে আন্দোলন, সংস্কার সহ বিভিন্ন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য না হওয়া, রাষ্ট্রীয় কাজে নানা পক্ষের অসহযোগিতার বিষয়টি আলোচনায় আসে। আলোচনার এক পর্যায়ে ‘কাজ করতে না পারা’র বিষয়টি তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি আরও বলেন, সংস্কারের বিষয়ে এখনও তেমন কিছু হলো না। তাহলে তিনি কেন থাকবেন। 

বৃহস্পতিবার নাহিদ ইসলামের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আলাপের পর দুই ছাত্র উপদেষ্টাও প্রধান উপদেষ্টার সাথে দেখা করেন। এরা হলেন আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম। এদের দুজনের কাছেও প্রধান উপদেষ্টা একই রকম মনোভাব ব্যক্ত করেছেন বলে জানা যায়। 

বাংলাদেশ এখন একটি গভীর সংকটে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের জাতির অভিভাবক। তিনি শুধু বাংলাদেশের সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি নন, তিনি বিশ্ববরেণ্য একজন শান্তির দূত। বাংলাদেশকে এই সংকটের গভীরে রেখে তিনি পদত্যাগ করলে বাংলাদেশ হবে একটি পথহারা। বাংলাদেশ গৃহযুদ্ধের মুখে ধাবিত হতে পারে। এরকম পরিস্থিতি নিশ্চয়ই তিনি চাইবেন না।

আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের দেশের প্রতি ভালোবাসা আছে, আছে দায়িত্ববোধ। আর এই দায়িত্ববোধ থেকেই এই বিচক্ষণ ব্যক্তি দেশকে এই সংকটের গভীরে রেখে জনগণকে আগ্নেয়গিরির সামনে রেখে সরে যাবেন না। আমরা প্রত্যাশা করি যে তিনি দায়িত্বশীল আচরণ করবেন এবং সকলে তাকে সহযোগিতা করবে। বর্তমান যে সংকট, তা থেকে উত্তরণের একটি মাত্র পথ, তা হলো নির্বাচন। যে কথাটি বারবার সাধারণ মানুষ বলছে এবং সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।

গত বুধবার সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে সেনাপ্রধান গণতন্ত্র উত্তরণের একটি সুস্পষ্ট পথরেখা দিয়েছেন। যে পথরেখার মাধ্যমে সহজেই সংকট থেকে উত্তরণ সম্ভব। সেনাপ্রধান আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের তাগিদ দিয়েছেন। এই লক্ষ্য সামনে রেখে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে কাজ করতে হবে। এটাই সংকট উত্তরণে একমাত্র পথ। প্রধান উপদেষ্টা অত্যন্ত দক্ষ, বিচক্ষণ ব্যক্তি। তিনি চাইলে মাত্র তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন করা সম্ভব। অতীতের সব তত্ত্বাবধায়ক সরকার গুলোই তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচন করেছিলেন। ১৯৯০, ১৯৯৬, ২০০১ আমাদের সামনে উদাহরণ। কাজেই প্রধান উপদেষ্টা পারবেন না কেন? তিনি নিশ্চয়ই পারবেন। আমার মনে হয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যত দীর্ঘমেয়াদী ক্ষমতায় থাকতে চাইবে, তত দাবিদাওয়া এবং নানারকম ষড়যন্ত্র দানা বেঁধে উঠবে, যা এখন দৃশ্যমান হচ্ছে। সবাই তার মতো করে সুবিধা আদায় করতে চাইবে। সবাই তার মতো তার অবস্থান পোক্ত করতে চাইবে। এরকম পরিস্থিতির ফলে দেশে অস্থিরতা আরও বাড়বে, বাড়বে অরাজকতা। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সরকার যদি দায়িত্ব গ্রহণ করেই দ্রুততার সঙ্গে নির্বাচনের পথে যেতেন, তাহলে আজকের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না। নির্বাচনের জন্য একটি জাতীয় ঐক্যমত, সংবিধান, নির্বাচন কমিশন সংস্কারের বিষয়গুলোর নিয়ে আলোচনা করে একটা সমাধানে আসতেন। শুধু প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস নন, আপামর দেশের মানুষ এখন হতাশ, সকলেই এখন ক্ষুব্ধ। এরকম একটি বাস্তবতায় যদি প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করেন বা পদত্যাগের কথা ভাবেন তাহলে বাংলাদেশ একটি অন্ধকার টানেলে প্রবেশ করবে।

প্রধান উপদেষ্টা একজন লড়াকু মানুষ। তিনি বাংলাদেশকে বিশ্বের মানচিত্রে উজ্জ্বল করেছেন। তিনি জোবরা গ্রাম থেকে তিল তিল করে গ্রামীণ ব্যাংকের মতো বিশ্বখ্যাত প্রতিষ্ঠান গড়েছেন। ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে গ্রামীণ জনপদের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন। তিনি হাল ছেড়ে দেবেন- সেটা হতে পারে না। তিনি হাল ছেড়ে দিলে বাংলাদেশের সব ‘সম্ভাবনা’ বিলীন হয়ে যাবে। বাংলাদেশে এখন যে অস্থিরতা, হানাহানি, মারামারি চলছে তা আরও বেড়ে যাবে। এরকম অবস্থা আমরা চাই না। আমরা সবাই মিলে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। আমরা আশা করি যে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এদেশের মানুষকে আশাহত করবেন না। পদত্যাগ নয়, আশা করি ড. ইউনূস নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে আর কালবিলম্ব করবেন না। একটি নির্বাচিত সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করলে এসব অস্থিরতা থেকে দেশ মুক্তি পাবে। 

আমরা গত নয় মাসে অনেক উপদেষ্টা সম্পর্কে নানা রকম কথাবার্তা শুনেছি, দেখেছি। যত সময় যাবে এই বিতর্কগুলো বাড়তে থাকবে। ইতিমধ্যে বিএনপি তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়েছে। অন্যদিকে ছাত্রদের রাজনৈতিক দল এনসিপিও তিন উপদেষ্টার পদত্যাগ চেয়েছে। উপদেষ্টামণ্ডলীদের অর্ধেকেই এখন নানা ভাবে বিতর্কিত। দিন যত যাবে, তত পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকবে। মানুষের মধ্যে অবিশ্বাস, সন্দেহ বাড়তে থাকবে।

সেজন্য পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে যাওয়ার আগেই, আমাদেরকে সমাধান বের করতে হবে। বাংলাদেশের সামনে সমাধান এখন একটাই। নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর। জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া। সশস্ত্র বাহিনীর যে প্রত্যাশা, জনগণের যে অভিপ্রায় সেই অভিপ্রায়ের একাত্ম হয়ে সাথে মিলিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অবিলম্বে একটি নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করবেন, এটাই জনগণ প্রত্যাশা। সেই রোডম্যাপ অনুযায়ী আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপক্ষে এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হলে, বাংলাদেশ যেমন রক্ষা পাবে, তেমনি ড. মুহাম্মদ ইউনূসও ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবেন।

মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা, আপনি বলেছিলেন যে বাংলাদেশের সামনে একটি অপূর্ব অনবদ্য সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। এই সুযোগকে পূর্ণতা দিতে পারেন একমাত্র আপনি। আপনি পদত্যাগ করলে সেই সম্ভাবনা নষ্ট হয়ে যাবে। আপনি অনেক কিছু সৃষ্টি করছেন। বাংলাদেশকে একটি শান্তির বন্দরে আপনিই নিয়ে যেতে পারেন। আপনি জাতির অভিভাবক। আপনার উপর জনগণের প্রত্যাশা অনেক। কাজেই আপনি এখন পদত্যাগ করতে পারেন না।

পদত্যাগ কোন সমাধান নয়, বরং আপনাকে দৃঢ় হাতে পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে। সশস্ত্র বাহিনী আপনার পাশে আছে। জনগণ আপনার পাশে আছে। আপনাকে কী করতে হবে তা আপনি আমাদের চেয়ে ভালো জানেন। তারপরও সাধারণ মানুষ মনে করে এই মুহূর্তে আপনার করণীয় কাজ তিনটি।

প্রথমত, সকল রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে অবিলম্বে একটি সর্বদলীয় বৈঠক করা। দ্বিতীয়ত, জুলাই বিপ্লবের যে সমস্ত বিষয়গুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো একমত, সেই সব বিষয়গুলোতে একটি সর্বদলীয় চুক্তি স্বাক্ষর করা। তৃতীয়ত, অবিলম্বে নির্বাচনের একটি সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণা করা এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে একটি ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকারে’ রূপান্তর করা।

আমার মনে হয়, জনগণ বিশ্বাস করে এরকম একটা সিদ্ধান্ত যত দ্রুত আপনি নেবেন, তত দ্রুত দেশ সংকট থেকে মুক্তি পাবে। এই অস্থিরতা, হানাহানি বন্ধ হবে। না হলে আপনাকে হতাশ হতে হবে। জাতিকেও হতাশ হতে হবে। 

বাংলাদেশে অভিভাবকতুল্য মানুষের সংখ্যা খুব কম। এরকম খুব কম মানুষ আছেন, যাদেরকে সবাই সম্মান করে, ভাবে শ্রদ্ধা করে। আপনি তাদের একজন। কাজেই আপনার কাছে জনগণের প্রত্যাশা অনেক। আপনি মাঝপথে বাংলাদেশকে পথহারা করে ছেড়ে যাবেন না। আপনি সকলের সাথে বসুন। নির্বাচন দিন। গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় আপনি হোন পথ প্রদর্শক।

নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল: auditekarim@gmail.com
 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
নিয়মতান্ত্রিকতার বিভ্রম এবং অসংগতি থেকে ফুটবল মুক্তি পাক
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
সহায়তার বদলে ভঙ্গুর শিল্প-বাণিজ্যে কুঠারাঘাত!
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
সর্বশেষ খবর
বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত
বোয়ালমারীতে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশের উপপরিদর্শক নিহত

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইন: ৪ ভারতীয়সহ আটক ১৬
পঞ্চগড়-তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইন: ৪ ভারতীয়সহ আটক ১৬

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত
পর্তুগালে সন্ত্রাসীদের গুলিতে সিলেটের যুবক নিহত

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে জড়িয়ে যুবকের মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু
ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে : দুদু

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় সাপের কামড়ে নারীর মৃত্যু

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন
ঝিনাইদহ ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঁচ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
কোটালীপাড়ায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে শ্রমিক লীগ নেতা আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা
অভিযানে অতিরিক্ত ভাড়া ফেরত পেলেন যাত্রীরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার
মাদক ব্যবসায়ীর বাড়িতে যৌথ অভিযান, অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি
দেশে ফিরেছেন ১৬ হাজার ৪৬৯ হাজি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা
বেতাগীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ডেঙ্গু প্রতিরোধে স্থানীয় জনসাধারণকে সচেতনতা

৫৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা
পরিবেশবান্ধব পর্যটন উন্নয়নে সিলেটে মহাপরিকল্পনা : সৈয়দা রিজওয়ানা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২
দিনাজপুরে ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু
ডিআর কঙ্গো হ্রদে নৌকা ডুবে ৪০ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে সিভিল প্রসিডিউর কোড সংশোধন হচ্ছে : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪
সালথায় পূর্ব বিরোধের জেরে অতর্কিত হামলা, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকূলের অসহায় নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
উপকূলের অসহায় নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮
হজে গিয়ে চিকিৎসা নিলেন ২২৫ বাংলাদেশি, চিকিৎসাধীন ২৮

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু
শেবাচিম হাসপাতালে ডেঙ্গুতে নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস
তাপমাত্রা কমার আভাস দিল আবহাওয়া অফিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন