শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে

একদিকে গাজার বিপন্ন ও বুভুক্ষু মানুষের পক্ষে ফরাসি নাগরিকদের অভূতপূর্ব সমর্থন; অন্যদিকে ইহুদিবাদীদের ক্রমাগত গণহত্যা সত্ত্বেও পশ্চিমাদের অবহেলার প্রেক্ষাপটে শেষ পর্যন্ত গর্জে উঠেছেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। তিনি গাজাসহ ফিলিস্তিনবাসীর পক্ষে তাঁর পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করে বলেছেন, ‘আমরা গাজাবাসীকে বাঁচাতে সর্বতোভাবে এগিয়ে যাচ্ছি।’

তিনি অবিলম্বে গাজায় যুদ্ধবিরতি দাবি করে বলেছেন, তাঁরা ত্রাণকাজে সাহায্য করার জন্য সেখানে তাঁদের সেনা সদস্য পাঠাতে প্রস্তুত। এরই মধ্যে আরো বলিষ্ঠ কণ্ঠে হুংকার দিয়েছে পশ্চিমা শক্তিধর দেশ যুক্তরাজ্য ও কানাডা।

এই তিন শক্তি অর্থাৎ ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ও কানাডা সম্মিলিতভাবে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের নিষ্ঠুরতার নিন্দা জানিয়েছে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে কর্মরত ইসরায়েল দূতাবাসের দুই কর্মচারীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। লন্ডন, প্যারিস ও কানাডার টরন্টোসহ বিভিন্ন নগরীতে ইহুদি ধর্মাবলম্বী মানুষের ওপর এক ধরনের ঘৃণা ও জাতিগত বিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। অথচ এর পরও ইহুদিবাদী নেতানিয়াহু সরকার ও তার চরম দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী প্রশাসন গাজায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণা কিংবা গাজাবাসীকে নির্বিচারে হত্যা বন্ধ করছে না।

তারা সমগ্র গাজা দখল এবং হামাস যোদ্ধাদের সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন করার আগে তাদের বর্তমান কর্মসূচি থামাবে না বলে জানিয়েছে। ইহুদিবাদী ইসরায়েলের উগ্রপন্থী নেতৃত্ব গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা কিংবা ত্রাণকার্য চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে তাদের বন্ধু বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরামর্শকেও অগ্রাহ্য করা শুরু করেছে। তবে এ কথা সত্য যে ইসরায়েলের ওপর গাজাসহ ফিলিস্তিনে শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় চাপ অনেক বেড়ে গেছে। কারণ যুক্তরাষ্ট্র এখন আর আগের মতো তাদের কথায় উঠবস করছে না।

ইসরায়েলের নির্বিচারে হত্যাকাণ্ড চালানো কিংবা সমগ্র ফিলিস্তিন ভূখণ্ড দখল করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে আগামী মাসের ১৭ থেকে ২০ তারিখ পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী এক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এতে ইসরায়েলে ও ফিলিস্তিনের মধ্যে ৫৭ বছর ধরে চলমান সংঘাত-সংঘর্ষ বন্ধ করে এই সমস্যার একটি দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই সম্মেলনটি ফ্রান্স ও সৌদি আরব যৌথভাবে আহবান করেছে। জাতিসংঘের মূল প্রস্তাব অনুযায়ী সাধারণ পরিষদের মোট ১৫০টি সদস্য রাষ্ট্র আগেই একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে তাদের সমর্থনের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে। বর্তমান সম্মেলনের উদ্দেশ্য হচ্ছে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সে সমর্থন আরো শক্তিশালী করা।

গত ডিসেম্বরে জাতিসংঘে গৃহীত একটি প্রস্তাবের ভিত্তিতে আগামী মাসে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। ফিলিস্তিনের রামাল্লাহভিত্তিক কর্তৃপক্ষকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে এরই মধ্যে স্বীকতি দিয়েছে ১৫০টি সদস্য রাষ্ট্র। এতে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের একটি ‘অবজার্ভার স্ট্যাটাস’ নিশ্চিত হয়েছে, পূর্ণ সদস্য পদ নয়। কারণ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যরা এ ব্যাপারে এখনো তাদের ভোট বা সমর্থন প্রদান করেনি। তবে এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে গত বছর মে মাসে ইউরোপের তিনটি দেশ আয়ারল্যান্ড, নরওয়েও, স্পেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে তাদের স্বীকৃতি প্রদান করেছে। গত এপ্রিলে ইউরোপের আরেকটি প্রভাবশালী দেশ ও নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য ফ্রান্স শিগগিরই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পারে বলে জানিয়েছে। সামনের মাসে অনুষ্ঠেয় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সম্মেলনে ফ্রান্স সে বহু প্রতীক্ষিত স্বীকৃতিটি জ্ঞাপন করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে ১৯৯৩ সালে ইসরায়েলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন ও প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) চেয়ারম্যান ইয়াসির আরাফাতের মধ্যে ‘অসলো অ্যাকর্ড’ নামে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির হোয়াইট হাউসের লনে স্বাক্ষরিত সেই চুক্তিটির মূল লক্ষ্য ছিল ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর ও গাজা ভূখণ্ডে স্থানীয় প্রশাসন পরিচালনার ব্যাপারে পিএলও কর্তৃপক্ষকে স্বায়ত্তশাসনের ক্ষমতা প্রদান। তখন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে তখন থেকে (অসলো চুক্তি স্বাক্ষরের সময়) পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ তাদের মধ্যে বিরাজমান যাবতীয় সমস্যা মিটিয়ে ফেলবে এবং এরই ভিত্তিতে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটবে। কিন্তু সেই চুক্তি স্বাক্ষর করে ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিবে ফেরার পর প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিনকে হত্যা করা হয়।

তারপর এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আর গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এগোয়নি। পরে অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের ক্ষমতা থেকে বিদায় নেওয়ার আগে মেরিল্যান্ড রাজ্যের ক্যাম্প ডেভিডে তৎকালীন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী ইহুদ বারাকের সঙ্গে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক বৈঠক আয়োজন করা হয়েছিল।

এতে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের উপস্থিতিতে শুধু চূড়ান্ত সীমানা নির্ধারণের বিষয়েই নয়, শরণার্থী প্রত্যাবর্তন, বিভিন্ন ক্ষতিপূরণ ও ইস্যু নিয়ে দীর্ঘ বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছিল। তখন নির্ধারিত আলোচনার সময়কাল বেশ কিছুটা বাড়ানো হলেও সমস্যা বা বিতর্কের মীমাংসা মোটেও সম্ভব হয়নি। ক্রমে বিষয়টি আরো জটিল আকার ধারণ করতে থাকে। এরই মধ্যে ইসরায়েলের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন লিকুদ পার্টির নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, যিনি স্বাধীন-সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাবে বিশ্বাসই করতেন না।

পিএলওর সংগ্রামী নেতা ইয়াসির আরাফাতের অত্যন্ত সন্দেহজনকভাবে মৃত্যু ঘটেছিল ১১ নভেম্বর ২০০৮ সালে। তাঁকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়েছিল বলে অনেক ফিলিস্তিনি যোদ্ধা এখনো অভিযোগ করেন। তাঁর মৃত্যুর অনেক আগে থেকেই ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের সংগ্রামী সংগঠন আল-ফাতাহ এবং গাজার প্রতিবাদী সংগঠন হামাসের নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ভয়ানক বিতর্ক ও রাজনৈতিক বিরোধ চলছিল। হামাস তখন থেকে প্রকাশ্যেই বলা শুরু করেছিল যে আল-ফাতাহর নেতাকর্মীদের দিয়ে ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রাম চালানো আর কোনোমতেই সম্ভব নয়। হামাসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গাজায় বসবাসকারী শেখ আহমেদ ইয়াসিন নামের একজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতা। ইসরায়েলিরা মার্চ ২০০৪ সালে তাঁকে হত্যা করে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি ফিলিস্তিনের মুক্তির প্রশ্নে ইসরায়েলি শাসকদের সঙ্গে কখনো আপস করেননি। হামাস তখন ইসলামিক প্রতিরোধ আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী সংগঠন হিসেবে খ্যাতি লাভ করে এবং ২০০৭ সালে গাজায় অনুষ্ঠিত নির্বাচনে এককভাবে সাফল্যের মুখ দেখে। শেখ আহমেদ ইয়াসিনের মৃত্যুর পর পর্যায়ক্রমে হামাসের নেতৃত্বে আসেন মুসা আবু মারজুক, খালেদ মিশাল, ইসমাইল হানিয়া ও ইয়াহিয়া সানোয়ারের মতো অকুতোভয় সংগ্রামী নেতারা। তাঁদের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা, সংগ্রাম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার কারণেই গাজায় সম্ভব হয়েছিল এই আধুনিক যুগে ইহুদিবাদীদের বিরুদ্ধে এক অভাবনীয় গেরিলা ‘টানেল ওয়ারফেয়ার’, যা এখনো সারা বিশ্বে এক বিস্ময়কর ব্যাপার। ইসরায়েলের দোসর হিসেবে খ্যাত সাম্রাজ্যবাদী যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য-সহযোগিতা ও সরাসরি অংশগ্রহণ ছাড়া হামাসের যোদ্ধাদের সামনে ইসরায়েল কোনোমতেই টিকতে পারত না। যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি অস্ত্র ও অর্থ সাহায্য ছাড়া ইসরায়েল এক সপ্তাহও যুদ্ধ চালাতে সক্ষম ছিল না। এখন ইসরায়েল চায় গাজাসহ সমগ্র ফিলিস্তিনকে গ্রাস করতে। তারা চায় হামাসকে সম্পূর্ণ নিরস্ত্র এবং শেষ পর্যন্ত নিশ্চিহ্ন করতে। কিন্তু হামাস কি শেষ পর্যন্ত তেমন একটি পরিকল্পনা মেনে নেবে?

গাজায় মানবিক ত্রাণ তৎপরতা চালানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চেয়েছিলেন অবিলম্বে একটি যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এর আগে চান সমগ্র গাজা ভূখণ্ড দখলে নিতে, জিম্মিদের মুক্ত করতে এবং হামাসকে নিরস্ত্র ও নিশ্চিহ্ন করতে। সেসব নিয়ে এখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে নেতানিয়াহুর এক অঘোষিত বিরোধ দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় এই উল্লিখিত দুই নেতার মধ্যে বিরাজমান মতবিরোধ ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধানকে এক অনিশ্চয়তার পথে ঠেলে দিচ্ছে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের বিশ্বাস। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মতো বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও এখন বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন যে নেতানিয়াহুকে ইসরায়েলের রাষ্ট্রক্ষমতায় রেখে ফিলিস্তিন সমস্যার কোনো শান্তিপূর্ণ সমাধান সম্ভব হবে না। এতে এশিয়া, ইউরোপসহ বিশ্বনেতা ও শান্তিকামী সাধারণ মানুষের কাছে নেতানিয়াহুর পাশাপাশি ডোনাল্ড ট্রাম্প আরো বিতর্কিত হয়ে পড়বেন। এর মূল কারণ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ইহুদিবাদীরা অত্যন্ত শক্তিশালী। তাদের সমর্থনেই নেতানিয়াহু এখনো টিকে রয়েছেন। গোষ্ঠীটি অর্থনৈতিক দিক থেকে এতই শক্তিশালী যে তারা যেকোনো সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে দুর্বল করে ফেলতে সক্ষম। সে কারণেই ট্রাম্প ফিলিস্তিনের ব্যাপারে কোনো শক্তিশালী অবস্থান নিতে পারেন না এবং তাতেই এশিয়া ও ইউরোপের নেতাদের সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন পর্যায়ে আরেক বিরোধ সৃষ্টি হতে পারে। তবু বিশ্বব্যাপী অসংখ্য মানুষ তাকিয়ে রয়েছে জাতিসংঘে অনুষ্ঠেয় আগামী মাসের সম্মেলনের দিকে। সে সম্মেলনে সৌদি আরব, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ অসংখ্য দেশ ফিলিস্তিন সমস্যার একটি দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান নিশ্চিত করতে একটি আন্তরিক উদ্যোগ বা দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছে। সে ক্ষেত্রে তারা ব্যর্থ হলে শুধু ফিলিস্তিনবাসী নয়, সারা বিশ্বের অধিকারসচেতন সংগ্রামী মানুষও হেরে যাবে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

‘প্যালেস্টাইন—এক সংগ্রামের ইতিহাস’ গ্রন্থের প্রণেতা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
ধর্মরাজ্যের ভাবনা ও আজকের পৃথিবী
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
কসবা সীমান্তে বিএসএফ'র গুলিতে আহত ২
কসবা সীমান্তে বিএসএফ'র গুলিতে আহত ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এই বিপাশা, সেই বিপাশা : চেনা যায়?
এই বিপাশা, সেই বিপাশা : চেনা যায়?

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চানখাপুলে ৬ জনকে হত্যার ঘটনায় ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
চানখাপুলে ৬ জনকে হত্যার ঘটনায় ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ডোবার পানিতে পড়ে প্রাণ গেল দুই শিশুর
ডোবার পানিতে পড়ে প্রাণ গেল দুই শিশুর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মেসি ম্যাজিকে’ বাঁচাল মায়ামি
‘মেসি ম্যাজিকে’ বাঁচাল মায়ামি

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!
২৭ বছর ধরে অচল শাকসু, সচল ফি!

৪৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার
গাজায় বর্বরতা নিয়ে ‘দ্বিচারিতার’ নিন্দা মালয়েশিয়ার

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বনানীতে ট্রাকচাপায় ২ মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ বন্যা, ৫ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা
বিলাসবহুল ও রঙিন জীবনযাপনের জন্যই খবরের শিরোনামে বেশি উঠে এসেছেন যে রাজা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি
পেট্রলপাম্প ও ট্যাংকলরি মালিক ঐক্য পরিষদের কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬
ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২
পাকিস্তানে ঝড়-বৃষ্টিতে ১৩ জনের মৃত্যু, আহত ৯২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?
টেস্ট দলে কেন জায়গা পেলেন না শামি?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড
শোয়েব বশিরের ঘূর্ণিতে চার দিনের টেস্ট তিন দিনেই জিতল ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া
যেমন থাকতে পারে ঢাকার আবহাওয়া

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ
৩ উইকেট নিয়ে আইপিএলের শেষটা রাঙালেন মুস্তাফিজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; প্রাণহানি ছাড়াল ৫৩ হাজার ৯০০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সর্বাধিক পঠিত
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া
মারা গেছেন মুকুল দেব, বলিউডে শোকের ছায়া

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করছেন না, আমরা যাচ্ছি না: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর
ঈদে আসছে নতুন টাকা, থাকছে না কোনও ব্যক্তির ছবি: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা
ড. ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় নির্বাচন চান রাজনৈতিক নেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
সন্ধ্যায় যমুনায় যাচ্ছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা
শরীরে ‘ভিটামিন ডি’ যোগ করার পন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির
নির্বাচনসহ তিন ইস্যুতে রোডম্যাপের আহ্বান এনসিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ
দুই ছাত্র উপদেষ্টার সঙ্গে এনসিপির কোনো সম্পর্ক নেই : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!
বিয়ে স্থায়ী না হওয়ায় ক্ষোভে ঘটককে হত্যা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী
কাশ্মীর আন্তর্জাতিক ইস্যু, একতরফা সিদ্ধান্তের অধিকার নেই ভারতের: পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের
পারমাণবিক শক্তি বাড়াতে নির্বাহী আদেশ সই ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা
হাসিনার হলফনামায় তথ্য গোপন : ইসির আইন শাখার মতামতের পর ব্যবস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
একনেক সভা শেষে উপদেষ্টাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক বিমান বাহিনী প্রধান হান্নানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আধা ঘণ্টায় রেকর্ড ১ কোটি ১৪ লাখ হিট, এক ঘণ্টায় টিকিট শেষ
আধা ঘণ্টায় রেকর্ড ১ কোটি ১৪ লাখ হিট, এক ঘণ্টায় টিকিট শেষ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন
১৭ বছর পর বিএনপির সম্মেলন

দেশগ্রাম

নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি
নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা