শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২১, রবিবার, ২৫ মে, ২০২৫

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে

একদিকে গাজার বিপন্ন ও বুভুক্ষু মানুষের পক্ষে ফরাসি নাগরিকদের অভূতপূর্ব সমর্থন; অন্যদিকে ইহুদিবাদীদের ক্রমাগত গণহত্যা সত্ত্বেও পশ্চিমাদের অবহেলার প্রেক্ষাপটে শেষ পর্যন্ত গর্জে উঠেছেন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। তিনি গাজাসহ ফিলিস্তিনবাসীর পক্ষে তাঁর পূর্ণ সমর্থন ঘোষণা করে বলেছেন, ‘আমরা গাজাবাসীকে বাঁচাতে সর্বতোভাবে এগিয়ে যাচ্ছি।’

তিনি অবিলম্বে গাজায় যুদ্ধবিরতি দাবি করে বলেছেন, তাঁরা ত্রাণকাজে সাহায্য করার জন্য সেখানে তাঁদের সেনা সদস্য পাঠাতে প্রস্তুত। এরই মধ্যে আরো বলিষ্ঠ কণ্ঠে হুংকার দিয়েছে পশ্চিমা শক্তিধর দেশ যুক্তরাজ্য ও কানাডা।

এই তিন শক্তি অর্থাৎ ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য ও কানাডা সম্মিলিতভাবে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের নিষ্ঠুরতার নিন্দা জানিয়েছে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন ডিসিতে কর্মরত ইসরায়েল দূতাবাসের দুই কর্মচারীকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। লন্ডন, প্যারিস ও কানাডার টরন্টোসহ বিভিন্ন নগরীতে ইহুদি ধর্মাবলম্বী মানুষের ওপর এক ধরনের ঘৃণা ও জাতিগত বিদ্বেষ ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে। অথচ এর পরও ইহুদিবাদী নেতানিয়াহু সরকার ও তার চরম দক্ষিণপন্থী উগ্রবাদী প্রশাসন গাজায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণা কিংবা গাজাবাসীকে নির্বিচারে হত্যা বন্ধ করছে না।

তারা সমগ্র গাজা দখল এবং হামাস যোদ্ধাদের সম্পূর্ণভাবে নিশ্চিহ্ন করার আগে তাদের বর্তমান কর্মসূচি থামাবে না বলে জানিয়েছে। ইহুদিবাদী ইসরায়েলের উগ্রপন্থী নেতৃত্ব গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা কিংবা ত্রাণকার্য চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে তাদের বন্ধু বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরামর্শকেও অগ্রাহ্য করা শুরু করেছে। তবে এ কথা সত্য যে ইসরায়েলের ওপর গাজাসহ ফিলিস্তিনে শান্তি প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় চাপ অনেক বেড়ে গেছে। কারণ যুক্তরাষ্ট্র এখন আর আগের মতো তাদের কথায় উঠবস করছে না।

ইসরায়েলের নির্বিচারে হত্যাকাণ্ড চালানো কিংবা সমগ্র ফিলিস্তিন ভূখণ্ড দখল করার ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে আগামী মাসের ১৭ থেকে ২০ তারিখ পর্যন্ত তিন দিনব্যাপী এক সম্মেলনের আয়োজন করা হয়েছে। এতে ইসরায়েলে ও ফিলিস্তিনের মধ্যে ৫৭ বছর ধরে চলমান সংঘাত-সংঘর্ষ বন্ধ করে এই সমস্যার একটি দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই সম্মেলনটি ফ্রান্স ও সৌদি আরব যৌথভাবে আহবান করেছে। জাতিসংঘের মূল প্রস্তাব অনুযায়ী সাধারণ পরিষদের মোট ১৫০টি সদস্য রাষ্ট্র আগেই একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের ব্যাপারে তাদের সমর্থনের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে জানিয়েছে। বর্তমান সম্মেলনের উদ্দেশ্য হচ্ছে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর সে সমর্থন আরো শক্তিশালী করা।

গত ডিসেম্বরে জাতিসংঘে গৃহীত একটি প্রস্তাবের ভিত্তিতে আগামী মাসে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হচ্ছে। ফিলিস্তিনের রামাল্লাহভিত্তিক কর্তৃপক্ষকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে এরই মধ্যে স্বীকতি দিয়েছে ১৫০টি সদস্য রাষ্ট্র। এতে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনের একটি ‘অবজার্ভার স্ট্যাটাস’ নিশ্চিত হয়েছে, পূর্ণ সদস্য পদ নয়। কারণ জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্যরা এ ব্যাপারে এখনো তাদের ভোট বা সমর্থন প্রদান করেনি। তবে এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে গত বছর মে মাসে ইউরোপের তিনটি দেশ আয়ারল্যান্ড, নরওয়েও, স্পেন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে তাদের স্বীকৃতি প্রদান করেছে। গত এপ্রিলে ইউরোপের আরেকটি প্রভাবশালী দেশ ও নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য ফ্রান্স শিগগিরই ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পারে বলে জানিয়েছে। সামনের মাসে অনুষ্ঠেয় জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের সম্মেলনে ফ্রান্স সে বহু প্রতীক্ষিত স্বীকৃতিটি জ্ঞাপন করতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে ১৯৯৩ সালে ইসরায়েলের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিন ও প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) চেয়ারম্যান ইয়াসির আরাফাতের মধ্যে ‘অসলো অ্যাকর্ড’ নামে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির হোয়াইট হাউসের লনে স্বাক্ষরিত সেই চুক্তিটির মূল লক্ষ্য ছিল ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীর ও গাজা ভূখণ্ডে স্থানীয় প্রশাসন পরিচালনার ব্যাপারে পিএলও কর্তৃপক্ষকে স্বায়ত্তশাসনের ক্ষমতা প্রদান। তখন যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত হয়েছিল যে তখন থেকে (অসলো চুক্তি স্বাক্ষরের সময়) পরবর্তী তিন বছরের মধ্যে ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষ তাদের মধ্যে বিরাজমান যাবতীয় সমস্যা মিটিয়ে ফেলবে এবং এরই ভিত্তিতে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের অভ্যুদয় ঘটবে। কিন্তু সেই চুক্তি স্বাক্ষর করে ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিবে ফেরার পর প্রধানমন্ত্রী আইজাক রবিনকে হত্যা করা হয়।

তারপর এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আর গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এগোয়নি। পরে অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের ক্ষমতা থেকে বিদায় নেওয়ার আগে মেরিল্যান্ড রাজ্যের ক্যাম্প ডেভিডে তৎকালীন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী ইহুদ বারাকের সঙ্গে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক বৈঠক আয়োজন করা হয়েছিল।

এতে প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনের উপস্থিতিতে শুধু চূড়ান্ত সীমানা নির্ধারণের বিষয়েই নয়, শরণার্থী প্রত্যাবর্তন, বিভিন্ন ক্ষতিপূরণ ও ইস্যু নিয়ে দীর্ঘ বিতর্কের সূত্রপাত হয়েছিল। তখন নির্ধারিত আলোচনার সময়কাল বেশ কিছুটা বাড়ানো হলেও সমস্যা বা বিতর্কের মীমাংসা মোটেও সম্ভব হয়নি। ক্রমে বিষয়টি আরো জটিল আকার ধারণ করতে থাকে। এরই মধ্যে ইসরায়েলের রাষ্ট্রক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন লিকুদ পার্টির নেতা বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, যিনি স্বাধীন-সার্বভৌম ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের প্রস্তাবে বিশ্বাসই করতেন না।

পিএলওর সংগ্রামী নেতা ইয়াসির আরাফাতের অত্যন্ত সন্দেহজনকভাবে মৃত্যু ঘটেছিল ১১ নভেম্বর ২০০৮ সালে। তাঁকে বিষ প্রয়োগে হত্যা করা হয়েছিল বলে অনেক ফিলিস্তিনি যোদ্ধা এখনো অভিযোগ করেন। তাঁর মৃত্যুর অনেক আগে থেকেই ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের সংগ্রামী সংগঠন আল-ফাতাহ এবং গাজার প্রতিবাদী সংগঠন হামাসের নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ভয়ানক বিতর্ক ও রাজনৈতিক বিরোধ চলছিল। হামাস তখন থেকে প্রকাশ্যেই বলা শুরু করেছিল যে আল-ফাতাহর নেতাকর্মীদের দিয়ে ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রাম চালানো আর কোনোমতেই সম্ভব নয়। হামাসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন গাজায় বসবাসকারী শেখ আহমেদ ইয়াসিন নামের একজন বিশিষ্ট রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নেতা। ইসরায়েলিরা মার্চ ২০০৪ সালে তাঁকে হত্যা করে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত তিনি ফিলিস্তিনের মুক্তির প্রশ্নে ইসরায়েলি শাসকদের সঙ্গে কখনো আপস করেননি। হামাস তখন ইসলামিক প্রতিরোধ আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী সংগঠন হিসেবে খ্যাতি লাভ করে এবং ২০০৭ সালে গাজায় অনুষ্ঠিত নির্বাচনে এককভাবে সাফল্যের মুখ দেখে। শেখ আহমেদ ইয়াসিনের মৃত্যুর পর পর্যায়ক্রমে হামাসের নেতৃত্বে আসেন মুসা আবু মারজুক, খালেদ মিশাল, ইসমাইল হানিয়া ও ইয়াহিয়া সানোয়ারের মতো অকুতোভয় সংগ্রামী নেতারা। তাঁদের দীর্ঘদিনের প্রচেষ্টা, সংগ্রাম ও ত্যাগ-তিতিক্ষার কারণেই গাজায় সম্ভব হয়েছিল এই আধুনিক যুগে ইহুদিবাদীদের বিরুদ্ধে এক অভাবনীয় গেরিলা ‘টানেল ওয়ারফেয়ার’, যা এখনো সারা বিশ্বে এক বিস্ময়কর ব্যাপার। ইসরায়েলের দোসর হিসেবে খ্যাত সাম্রাজ্যবাদী যুক্তরাষ্ট্রের সাহায্য-সহযোগিতা ও সরাসরি অংশগ্রহণ ছাড়া হামাসের যোদ্ধাদের সামনে ইসরায়েল কোনোমতেই টিকতে পারত না। যুক্তরাষ্ট্রের সরাসরি অস্ত্র ও অর্থ সাহায্য ছাড়া ইসরায়েল এক সপ্তাহও যুদ্ধ চালাতে সক্ষম ছিল না। এখন ইসরায়েল চায় গাজাসহ সমগ্র ফিলিস্তিনকে গ্রাস করতে। তারা চায় হামাসকে সম্পূর্ণ নিরস্ত্র এবং শেষ পর্যন্ত নিশ্চিহ্ন করতে। কিন্তু হামাস কি শেষ পর্যন্ত তেমন একটি পরিকল্পনা মেনে নেবে?

গাজায় মানবিক ত্রাণ তৎপরতা চালানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চেয়েছিলেন অবিলম্বে একটি যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করতে। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু এর আগে চান সমগ্র গাজা ভূখণ্ড দখলে নিতে, জিম্মিদের মুক্ত করতে এবং হামাসকে নিরস্ত্র ও নিশ্চিহ্ন করতে। সেসব নিয়ে এখন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে নেতানিয়াহুর এক অঘোষিত বিরোধ দেখা দিয়েছে। এ অবস্থায় এই উল্লিখিত দুই নেতার মধ্যে বিরাজমান মতবিরোধ ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধানকে এক অনিশ্চয়তার পথে ঠেলে দিচ্ছে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের বিশ্বাস। যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের মতো বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও এখন বিশ্বাস করতে শুরু করেছেন যে নেতানিয়াহুকে ইসরায়েলের রাষ্ট্রক্ষমতায় রেখে ফিলিস্তিন সমস্যার কোনো শান্তিপূর্ণ সমাধান সম্ভব হবে না। এতে এশিয়া, ইউরোপসহ বিশ্বনেতা ও শান্তিকামী সাধারণ মানুষের কাছে নেতানিয়াহুর পাশাপাশি ডোনাল্ড ট্রাম্প আরো বিতর্কিত হয়ে পড়বেন। এর মূল কারণ হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ইহুদিবাদীরা অত্যন্ত শক্তিশালী। তাদের সমর্থনেই নেতানিয়াহু এখনো টিকে রয়েছেন। গোষ্ঠীটি অর্থনৈতিক দিক থেকে এতই শক্তিশালী যে তারা যেকোনো সময় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে দুর্বল করে ফেলতে সক্ষম। সে কারণেই ট্রাম্প ফিলিস্তিনের ব্যাপারে কোনো শক্তিশালী অবস্থান নিতে পারেন না এবং তাতেই এশিয়া ও ইউরোপের নেতাদের সঙ্গে ট্রাম্পের নতুন পর্যায়ে আরেক বিরোধ সৃষ্টি হতে পারে। তবু বিশ্বব্যাপী অসংখ্য মানুষ তাকিয়ে রয়েছে জাতিসংঘে অনুষ্ঠেয় আগামী মাসের সম্মেলনের দিকে। সে সম্মেলনে সৌদি আরব, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, কানাডাসহ অসংখ্য দেশ ফিলিস্তিন সমস্যার একটি দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান নিশ্চিত করতে একটি আন্তরিক উদ্যোগ বা দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছে। সে ক্ষেত্রে তারা ব্যর্থ হলে শুধু ফিলিস্তিনবাসী নয়, সারা বিশ্বের অধিকারসচেতন সংগ্রামী মানুষও হেরে যাবে।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

‘প্যালেস্টাইন—এক সংগ্রামের ইতিহাস’ গ্রন্থের প্রণেতা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা