শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৪, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক

শরিফুল ইসলাম খান
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক

দেশের মানুষ মনেপ্রাণে চায়, মিথ্যা হোক প্রাচীন মহাকাব্য ‘রামায়ণ’ থেকে আসা এই প্রবাদ। কারণ সত্য প্রমাণিত হলে আরো ভয়াবহ সংকটে পড়বে বাংলাদেশ। পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হবে, বাড়বে সংঘাত-সহিংসতা। তখন বাংলাদেশ ঘিরে সক্রিয় হবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা। রাজনীতির সমীকরণও বদলে যাবে জ্যামিতিক হারে। একসময় চড়া মূল্য গুনতে হবে সাধারণ মানুষকে।

গত দুই দিন সংকট নিরসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। প্রতিটি দলই নিজেদের অবস্থানে অনড়। এক দল আগে ভোট চায়, অন্যরা চায় সংস্কার। আবার কোনো দল চায় সংস্কার ও বিচার শেষ করে হোক জাতীয় নির্বাচন। বিভিন্ন দলের পক্ষ থেকে জোরালো দাবি থাকলেও আশ্বাস মেলেনি নির্বাচনী রোডম্যাপের। ফলে সাধারণের আশাবাদী হওয়ার সুযোগ খুবই কম।  

অথচ অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর মানুষ স্বপ্ন দেখেছিল, আশায় বুক বেঁধেছিলে ড. ইউনূস ম্যাজিকে বদলে যাবে বাংলাদেশ। ফ্যাসিবাদের বদলে প্রতিষ্ঠিত হবে সাম্য-সুন্দর-মানবিক এক কল্যাণ রাষ্ট্র, যেখানে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকবে, আসবে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। সেই সঙ্গে মুক্তবাক-মুক্তচিন্তা নিশ্চিত হবে, ন্যায়বিচার পাবে মানুষ। সব মিলিয়ে ভোটাধিকার ফিরে পেয়ে গণতন্ত্রের পথে হাঁটবে লাল-সবুজের বাংলাদেশ।

স্বাভাবিকভাবেই রাজনীতির ব্যাপারে বেশ সচেতন বাংলাদেশের মানুষ। সম্প্রতি গুজব-গুঞ্জন আর নানামুখী আলোচনা-সমালোচনায় এক ধরনের ভীতি আছে আবার মজা পাচ্ছে তারা। অন্যদিকে রাজনৈতিক সংকটে বড় বিপাকে পড়েছে কেউ কেউ। কারণ রাজনীতি ঘিরে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়ছে, অস্থিরতায় অনিশ্চয়তা দেখা দিচ্ছে সব সেক্টরে। 

কেবল রাজনীতি নয়, অর্থনীতির দশাও করুণ। আওয়ামী লুটপাটে ভঙ্গুর অর্থনীতিতে এখনো প্রাণ ফেরেনি, বরং নানা রকম হয়রানিতে আছেন দেশের ছোট-বড় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা। মুদি দোকানি থেকে করপোরেট ব্যবসায়ী, ভালো নেই কেউ। এ ছাড়া নানা উদ্যোগ সত্ত্বেও দেশি বিনিয়োগ কম, আগ্রহী না বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও। আর দেশি বিনিয়োগকারীরা যদি শঙ্কাহীন ব্যবসার পরিবেশ না পান, বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না, এটিই স্বাভাবিক। সব মিলিয়ে অর্থনীতিতেও এক ধরনের স্থবিরতা আছে। ভীষণ প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে কোনোভাবে টিকে আছেন সবাই।

শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের অবস্থা আরো ভয়াবহ। বিস্তারিত না বললেও এই খাত নিয়েই সাধারণ মানুষের অভিব্যক্তি ভালো না। কেন অল্পদিনেই সরকারের সমালোচনায় সরব হচ্ছে সাধারণ মানুষ, অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্বশীলরা সেটা খুব একটা আমলে নিচ্ছেন না। বৈষম্যবিরাধী ছাত্র আন্দোলন থেকে জন্ম নেওয়া এনসিপির জনপ্রিয়তার পারদ কেন নিম্নমুখী, বিবাদে জড়িয়ে সেই খবরও হয়তো রাখার সময় পান না তরুণ নেতারা। বিএনপি-জামায়াতও ক্ষমতার স্বপ্নে বিভোর হয়ে ভুলে যেতে বসেছে নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার।

সাধারণ মানুষের প্রশ্ন, ফ্যাসিবাদমুক্ত নতুন বাংলাদেশে কী কী আমূল পরিবর্তন হয়েছে? কতটা বদলেছে রাজনৈতিক সংস্কৃতি? সাম্য আর ন্যায়বিচার পাচ্ছে মানুষ? নিরপরাধ মানুষের নামে কি মামলা হচ্ছে না? জামিন পেলেও কি আবার জেলগেট থেকে আটক করা হচ্ছে না? মানুষ কি রাস্তাঘাটে নিজেদের নিরাপদ অনুভব করছে? ঘুষ-অনিয়ম কি বন্ধ হয়েছে? নতুন নেতারা কি অনেক বিনয়ী আচরণ করছেন? তাঁদের ক্ষমতার দাপট কি খুব কম গেছে? দখল, চাঁদাবাজি বন্ধ হয়ে গেছে একেবারে? জনগণ কি তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে? ব্যবসায়ীরা কি নিরাপদে আছেন? বিনিয়োগ করতে পারছেন শঙ্কাহীনভাবে?

সাধারণ মানুষ মনে করে, এসব প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে ‘না’। তার মানে ৯ মাস পরও বিপ্লবের সুফল নিশ্চিত হয়নি। উল্টো ঐক্য কমেছে, বেড়েছে বিভক্তি। অংশীজনের বিভক্তি এমন পর্যায়ে গেছে, যা রাজনীতির স্বাভাবিক সীমা অতিক্রম করছে অনেক সময়। কারণ হচ্ছে, বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পর গণ-অভ্যুত্থানের অংশীজনরা জনতার চেয়ে ক্ষমতাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। আন্দোলনের একক ক্রেডিট নেওয়ার প্রবণতা বিভক্তিকে আরো উসকে দিয়েছে। রাজনীতিতে পা রাখার কয়েক দিনের মাথায় সাধারণ জীবন ছেড়ে বিলাসী ও দাম্ভিক হয়ে উঠছেন অনেকে। এ ছাড়া দেশের যা-ই হোক, সবাই কেবল ক্ষমতায় যেতে চান, নয়তো ক্ষমতায় থাকতে চান; যেসব কারণে অনিবার্য হয়ে ওঠে রাজনৈতিক ক্যারিকেচার।

পরিস্থিতি উত্তরণে অন্তর্বর্তী সরকারকে অগ্রাধিকার তালিকা ঠিক করতে হবে। কেবল সুন্দরের স্বপ্ন দেখালে হবে না, স্বপ্ন বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। সরকারের নেওয়া ইতিবাচক পদক্ষেপগুলোকে সামনে আনতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। অন্যথায় রাজনৈতিক বিভেদ হয় কালবৈশাখী, নয়তো ঘূর্ণিঝড় হয়ে আসবে সারা দেশে, লণ্ডভণ্ড করবে নতুন বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্ন।

১০ জন মিলে কোরাস গাইলে অবশ্যই হারমোনিয়ামসহ অন্যান্য বাদ্যযন্ত্রের স্কেলের সঙ্গে সুর মেলাতে হবে। খালি গলায় গাইলেও অন্তত সুরে-তালে ঐক্য থাকতে হবে। না হলে তাল-লয় কাটা পড়বে, সৃষ্টি হবে হ-য-ব-র-ল পরিস্থিতি। এখন তা-ই হয়েছে। কয়েক মাস না যেতেই ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তিগুলোতে চরম বিরোধ দেখা দিয়েছে। দল গঠনের কয়েক মাসের মাথায় নিজেদের জৌলুস হারাচ্ছে এনসিপি। দলটির সঙ্গে এক ইস্যুতে বিএনপির বিরোধ, তো অন্য ইস্যুতে আবার জামায়াতের। দীর্ঘদিনের মিত্র বিএনপি-জামায়াতের মধ্যেও সখ্যর বদলে বৈরিতা বাড়ছে। কেবল রাজনৈতিক দলের মধ্যে নয়, সরকারের সঙ্গেও দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। বলছি না, সব দলের নীতি-আদর্শ এক হবে। কিন্তু মৌলিক ইস্যুতে তো ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, যেন জনগণের বৃহত্তর কল্যাণ নিশ্চিত হয়, রোধ হয় ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান।

বিশ্বাস-অবিশ্বাস আর চরম বিভক্তির রাজনীতিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া হয়ে উঠতে পারেন জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। তাঁকে ঘিরেই আবর্তিত হতে পারে সংকটময় সময়ের সামগ্রিক ঐক্য প্রক্রিয়া। কারণ বহু বছর থেকেই সরাসরি দলীয় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নেই তিনি। মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পাওয়ার পর প্রতিহিংসা আর প্রতিশোধের বদলে ভালোবাসার কথা বলেছেন, দিয়েছেন জাতীয় ঐক্যের ডাক। এর বাইরে দ্বিধাহীনভাবেই বলা যায় বাংলাদেশের সংগ্রামী নেত্রীর নাম খালেদা জিয়া। নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, পেয়েছেন আপসহীন উপাধি। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে বলিষ্ঠ ভূমিকা আছে খালেদা জিয়ার। 

তাই টালমাটাল রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কোন উপায়ে জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ায় খালেদা জিয়াকে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে। সাধারণ মানুষ মনে করে, তুমুল জনপ্রিয়তার পাশাপাশি যেমন সাংগঠনিক দক্ষতা আছে খালেদা জিয়ার, তেমনি আছে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা আর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা। এ ছাড়া জেল-জুলুম আর নির্যাতন-নিপীড়ন সহ্য করতে করতে দলীয় বলয়ের সীমা অতিক্রম করে অনেক আগেই সংগ্রামী-মহীয়সী নামের প্রতীক হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া। ফলে বিভক্তির রাজনীতিতে ঐক্য ফেরাতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া হয়ে উঠতে পারেন জাদুর কাঠি।

লেখক : হেড অব নিউজ, নিউজ২৪।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ