শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৪, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক

শরিফুল ইসলাম খান
অনলাইন ভার্সন
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক

দেশের মানুষ মনেপ্রাণে চায়, মিথ্যা হোক প্রাচীন মহাকাব্য ‘রামায়ণ’ থেকে আসা এই প্রবাদ। কারণ সত্য প্রমাণিত হলে আরো ভয়াবহ সংকটে পড়বে বাংলাদেশ। পরিস্থিতি ক্রমেই জটিল হবে, বাড়বে সংঘাত-সহিংসতা। তখন বাংলাদেশ ঘিরে সক্রিয় হবে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীরা। রাজনীতির সমীকরণও বদলে যাবে জ্যামিতিক হারে। একসময় চড়া মূল্য গুনতে হবে সাধারণ মানুষকে।

গত দুই দিন সংকট নিরসনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। প্রতিটি দলই নিজেদের অবস্থানে অনড়। এক দল আগে ভোট চায়, অন্যরা চায় সংস্কার। আবার কোনো দল চায় সংস্কার ও বিচার শেষ করে হোক জাতীয় নির্বাচন। বিভিন্ন দলের পক্ষ থেকে জোরালো দাবি থাকলেও আশ্বাস মেলেনি নির্বাচনী রোডম্যাপের। ফলে সাধারণের আশাবাদী হওয়ার সুযোগ খুবই কম।  

অথচ অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতায় আসার পর মানুষ স্বপ্ন দেখেছিল, আশায় বুক বেঁধেছিলে ড. ইউনূস ম্যাজিকে বদলে যাবে বাংলাদেশ। ফ্যাসিবাদের বদলে প্রতিষ্ঠিত হবে সাম্য-সুন্দর-মানবিক এক কল্যাণ রাষ্ট্র, যেখানে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা থাকবে, আসবে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। সেই সঙ্গে মুক্তবাক-মুক্তচিন্তা নিশ্চিত হবে, ন্যায়বিচার পাবে মানুষ। সব মিলিয়ে ভোটাধিকার ফিরে পেয়ে গণতন্ত্রের পথে হাঁটবে লাল-সবুজের বাংলাদেশ।

স্বাভাবিকভাবেই রাজনীতির ব্যাপারে বেশ সচেতন বাংলাদেশের মানুষ। সম্প্রতি গুজব-গুঞ্জন আর নানামুখী আলোচনা-সমালোচনায় এক ধরনের ভীতি আছে আবার মজা পাচ্ছে তারা। অন্যদিকে রাজনৈতিক সংকটে বড় বিপাকে পড়েছে কেউ কেউ। কারণ রাজনীতি ঘিরে উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা বাড়ছে, অস্থিরতায় অনিশ্চয়তা দেখা দিচ্ছে সব সেক্টরে। 

কেবল রাজনীতি নয়, অর্থনীতির দশাও করুণ। আওয়ামী লুটপাটে ভঙ্গুর অর্থনীতিতে এখনো প্রাণ ফেরেনি, বরং নানা রকম হয়রানিতে আছেন দেশের ছোট-বড় ব্যবসায়ী-উদ্যোক্তারা। মুদি দোকানি থেকে করপোরেট ব্যবসায়ী, ভালো নেই কেউ। এ ছাড়া নানা উদ্যোগ সত্ত্বেও দেশি বিনিয়োগ কম, আগ্রহী না বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও। আর দেশি বিনিয়োগকারীরা যদি শঙ্কাহীন ব্যবসার পরিবেশ না পান, বিদেশি বিনিয়োগ আসবে না, এটিই স্বাভাবিক। সব মিলিয়ে অর্থনীতিতেও এক ধরনের স্থবিরতা আছে। ভীষণ প্রতিকূলতা মোকাবেলা করে কোনোভাবে টিকে আছেন সবাই।

শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের অবস্থা আরো ভয়াবহ। বিস্তারিত না বললেও এই খাত নিয়েই সাধারণ মানুষের অভিব্যক্তি ভালো না। কেন অল্পদিনেই সরকারের সমালোচনায় সরব হচ্ছে সাধারণ মানুষ, অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্বশীলরা সেটা খুব একটা আমলে নিচ্ছেন না। বৈষম্যবিরাধী ছাত্র আন্দোলন থেকে জন্ম নেওয়া এনসিপির জনপ্রিয়তার পারদ কেন নিম্নমুখী, বিবাদে জড়িয়ে সেই খবরও হয়তো রাখার সময় পান না তরুণ নেতারা। বিএনপি-জামায়াতও ক্ষমতার স্বপ্নে বিভোর হয়ে ভুলে যেতে বসেছে নতুন বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার।

সাধারণ মানুষের প্রশ্ন, ফ্যাসিবাদমুক্ত নতুন বাংলাদেশে কী কী আমূল পরিবর্তন হয়েছে? কতটা বদলেছে রাজনৈতিক সংস্কৃতি? সাম্য আর ন্যায়বিচার পাচ্ছে মানুষ? নিরপরাধ মানুষের নামে কি মামলা হচ্ছে না? জামিন পেলেও কি আবার জেলগেট থেকে আটক করা হচ্ছে না? মানুষ কি রাস্তাঘাটে নিজেদের নিরাপদ অনুভব করছে? ঘুষ-অনিয়ম কি বন্ধ হয়েছে? নতুন নেতারা কি অনেক বিনয়ী আচরণ করছেন? তাঁদের ক্ষমতার দাপট কি খুব কম গেছে? দখল, চাঁদাবাজি বন্ধ হয়ে গেছে একেবারে? জনগণ কি তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে? ব্যবসায়ীরা কি নিরাপদে আছেন? বিনিয়োগ করতে পারছেন শঙ্কাহীনভাবে?

সাধারণ মানুষ মনে করে, এসব প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে ‘না’। তার মানে ৯ মাস পরও বিপ্লবের সুফল নিশ্চিত হয়নি। উল্টো ঐক্য কমেছে, বেড়েছে বিভক্তি। অংশীজনের বিভক্তি এমন পর্যায়ে গেছে, যা রাজনীতির স্বাভাবিক সীমা অতিক্রম করছে অনেক সময়। কারণ হচ্ছে, বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পর গণ-অভ্যুত্থানের অংশীজনরা জনতার চেয়ে ক্ষমতাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। আন্দোলনের একক ক্রেডিট নেওয়ার প্রবণতা বিভক্তিকে আরো উসকে দিয়েছে। রাজনীতিতে পা রাখার কয়েক দিনের মাথায় সাধারণ জীবন ছেড়ে বিলাসী ও দাম্ভিক হয়ে উঠছেন অনেকে। এ ছাড়া দেশের যা-ই হোক, সবাই কেবল ক্ষমতায় যেতে চান, নয়তো ক্ষমতায় থাকতে চান; যেসব কারণে অনিবার্য হয়ে ওঠে রাজনৈতিক ক্যারিকেচার।

পরিস্থিতি উত্তরণে অন্তর্বর্তী সরকারকে অগ্রাধিকার তালিকা ঠিক করতে হবে। কেবল সুন্দরের স্বপ্ন দেখালে হবে না, স্বপ্ন বাস্তবায়নের দিকে এগিয়ে যেতে হবে। সরকারের নেওয়া ইতিবাচক পদক্ষেপগুলোকে সামনে আনতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে হবে। অন্যথায় রাজনৈতিক বিভেদ হয় কালবৈশাখী, নয়তো ঘূর্ণিঝড় হয়ে আসবে সারা দেশে, লণ্ডভণ্ড করবে নতুন বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্ন।

১০ জন মিলে কোরাস গাইলে অবশ্যই হারমোনিয়ামসহ অন্যান্য বাদ্যযন্ত্রের স্কেলের সঙ্গে সুর মেলাতে হবে। খালি গলায় গাইলেও অন্তত সুরে-তালে ঐক্য থাকতে হবে। না হলে তাল-লয় কাটা পড়বে, সৃষ্টি হবে হ-য-ব-র-ল পরিস্থিতি। এখন তা-ই হয়েছে। কয়েক মাস না যেতেই ফ্যাসিবাদবিরোধী শক্তিগুলোতে চরম বিরোধ দেখা দিয়েছে। দল গঠনের কয়েক মাসের মাথায় নিজেদের জৌলুস হারাচ্ছে এনসিপি। দলটির সঙ্গে এক ইস্যুতে বিএনপির বিরোধ, তো অন্য ইস্যুতে আবার জামায়াতের। দীর্ঘদিনের মিত্র বিএনপি-জামায়াতের মধ্যেও সখ্যর বদলে বৈরিতা বাড়ছে। কেবল রাজনৈতিক দলের মধ্যে নয়, সরকারের সঙ্গেও দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। বলছি না, সব দলের নীতি-আদর্শ এক হবে। কিন্তু মৌলিক ইস্যুতে তো ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে, যেন জনগণের বৃহত্তর কল্যাণ নিশ্চিত হয়, রোধ হয় ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান।

বিশ্বাস-অবিশ্বাস আর চরম বিভক্তির রাজনীতিতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া হয়ে উঠতে পারেন জাতীয় ঐক্যের প্রতীক। তাঁকে ঘিরেই আবর্তিত হতে পারে সংকটময় সময়ের সামগ্রিক ঐক্য প্রক্রিয়া। কারণ বহু বছর থেকেই সরাসরি দলীয় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে নেই তিনি। মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পাওয়ার পর প্রতিহিংসা আর প্রতিশোধের বদলে ভালোবাসার কথা বলেছেন, দিয়েছেন জাতীয় ঐক্যের ডাক। এর বাইরে দ্বিধাহীনভাবেই বলা যায় বাংলাদেশের সংগ্রামী নেত্রীর নাম খালেদা জিয়া। নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছেন, পেয়েছেন আপসহীন উপাধি। সব মিলিয়ে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে বলিষ্ঠ ভূমিকা আছে খালেদা জিয়ার। 

তাই টালমাটাল রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে কোন উপায়ে জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়ায় খালেদা জিয়াকে সম্পৃক্ত করা যায়, তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে। সাধারণ মানুষ মনে করে, তুমুল জনপ্রিয়তার পাশাপাশি যেমন সাংগঠনিক দক্ষতা আছে খালেদা জিয়ার, তেমনি আছে দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা আর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা। এ ছাড়া জেল-জুলুম আর নির্যাতন-নিপীড়ন সহ্য করতে করতে দলীয় বলয়ের সীমা অতিক্রম করে অনেক আগেই সংগ্রামী-মহীয়সী নামের প্রতীক হয়ে উঠছেন খালেদা জিয়া। ফলে বিভক্তির রাজনীতিতে ঐক্য ফেরাতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া হয়ে উঠতে পারেন জাদুর কাঠি।

লেখক : হেড অব নিউজ, নিউজ২৪।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রোম সফর শেষে দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র
চট্টগ্রামে শিক্ষা ও স্বাস্থ্যখাতে কানাডার সহযোগিতা চাইলেন মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড
চট্টগ্রামে ইয়াবা মামলায় সাজা: পাঁচ বছর কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে প্রকাশ্যে ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ
আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর লুটপাটের প্রতিবাদে সিপিবির বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা
সততার সাহস : ভুল স্বীকারের মর্যাদা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা