শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৮, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

হোক উন্নত কিংবা অনুন্নত, পৃথিবীর যেকোনো দেশে স্টক মার্কেট বা শেয়ারবাজার হচ্ছে অর্থনীতির অন্যতম চালিকাস্তম্ভ। বস্তুত বিভিন্ন দেশে এবং বিভিন্ন সময়ে শিল্প-কারখানার জন্য প্রয়োজনীয় দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক পুঁজির প্রয়োজন মেটায় এই শেয়ারবাজার। এই বাজার এতই স্পর্শকাতর যে জাতীয় নির্বাচন কিংবা আমেরিকার শুল্কনীতি অথবা যুদ্ধের দামামা শেয়ারবাজারে পতন ডেকে আনতে পারে এবং সর্বনাশের কারণ হতে পারে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বড় বড় পতন এবং লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর পথের ফকির বনে যাওয়ার ঘটনা অজানা নয়।


এক লৌকিক ‘দরবেশ’ এবং তাঁর মুরিদদের  দাপটে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের ধরাশায়ী অবস্থা। অথচ রাজনৈতিক প্রভাবে তাঁরা ছিলেন অধরা।
বর্তমান সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর মানুষের ধারণা ছিল, যেহেতু ‘দরবেশ বাবা’ জেলে আছেন এবং তাঁর মুরিদরা বিদেশে পলাতক, এবার হয়তো বাজার চাঙ্গা হয়ে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মুখে হাসি আনবে এবং সমগ্র অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে। কিন্তু না।


যেই লাউ সেই কদু। গেল ৯ মাসেও নাকি প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা শেয়ারবাজার থেকে উধাও! অথচ বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘকালীন পুঁজির উৎস হওয়ার কথা শেয়ারবাজার, বাণিজ্যিক ব্যাংক নয়। কে না জানে যে আজ ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দুরবস্থার জন্য অন্যতম নিয়ামক হচ্ছে পুঁজি সঞ্চারণে শেয়ারবাজারের অক্ষমতা।

দুই

বিশ্ববিখ্যাত জন মেইনার্ড কেইনস শেয়ারবাজারে ফটকা আচরণ নিয়ে একটি উপমা উপস্থাপন করেছেন।


তাঁর সময়কালে কিছু খবরের কাগজ ‘সুন্দরী প্রতিযোগিতা’র আয়োজন করত। পত্রিকায় ১০০ মহিলার ছবি ছাপা হতো এবং এর মধ্য থেকে পাঠককে বলা হতো পাঁচজন সুন্দরী মহিলার একটি তালিকা পাঠাতে। নিয়মটি ছিল, পুরস্কার তিনি পাবেন, যাঁর পছন্দ অন্যান্য প্রতিযোগীর গড় পছন্দের সবচেয়ে কাছাকাছি। এমতাবস্থায় একজন সরল পাঠক আগ-পাছ না ভেবে ‘যে দেখে সুন্দর তার চোখে’ (‘বিউটি লাইজ ইন দি আইজ অব দ্য বিহোল্ডার’) সূত্র ধরে সেরা সুন্দরী শনাক্ত করে পাঁচজনের তালিকা পাঠিয়ে দিতেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছুটা অস্বাভাবিক কৌশলও ছিল।

আর তা হচ্ছে, যেহেতু অন্যান্য প্রতিযোগী সুন্দরীদের নিয়ে কী ক্রম সাজাতে পারেন, সেটিও প্রতিযোগীর বিবেচ্য বিষয়। তাই কাজটি দাঁড়ায় নিজের পছন্দের সঙ্গে অন্যদের পছন্দ যতটুকু সম্ভব সমন্বয় করে তালিকা প্রস্তুত করা। যে ‘অন্যদের’ কথা চিন্তা করা হচ্ছে, তাঁরাও আবার অন্য এক ‘অন্যদের’ চিন্তায় বিভোর, যাঁরা অন্য এক অন্যদের কথা ভাবছেন। এবং এভাবেই চলতে থাকে নিজের চিন্তা পাশ কাটিয়ে অন্যদের চিন্তায় মশগুল থাকার প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার শেষে যা দাঁড়ায়, তা হলো প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পাওয়ার জন্য নিজের চোখে সত্যিকার সুন্দরী বাছাইয়ের চেয়ে অন্যের পছন্দের ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া।

তিন

একইভাবে কেইনস যুক্তি দিলেন যে যেহেতু শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারী এক পর্যায়ে গিয়ে অন্যের কাছে শেয়ার বিক্রি করে থাকেন, সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কম্পানির সত্যিকার মূল্যের প্রতি মনোযোগ না দিয়ে তিনি এই কম্পানির ওপর অন্যদের সম্ভাব্য মূল্যায়ন নিয়ে মাথা ঘামান বেশি। কেইনসের মতে, সবচেয়ে দক্ষ শেয়ার বিনিয়োগকারী মানুষের মনোজাগতিক অবস্থানকে আগেভাগে বুঝতে পারেন। কেইনস বিশ্বাস করতেন যে শেয়ারের দামের নড়াচড়া প্রায়ই অবিবেচনাপ্রসূত সুখবাদ ও দুঃখবাদের ঢেউ প্রতিফলিত করে। তিনি এর নাম দিয়েছেন বিনিয়োগকারীর এনিম্যাল স্পিরিট বা জন্তু চেতনা। শেয়ারবাজার নিয়ে এই দুই মতবাদ এখনো আছে, তবে কিছু অর্থনীতিবিদ দক্ষ বাজার হাইপোথেসিসের লেন্স দিয়ে শেয়ারবাজার দেখছেন; তাঁরা মনে করেন যে শেয়ারের দামের ওঠানামা অর্থনৈতিক মৌলিকতাকে প্রতিফলিত করে। অন্যদিকে অন্যান্য অর্থনীতিবিদ শেয়ার নিয়ে ফটকা চিন্তায় কেইনসের সুন্দরী প্রতিযোগিতা ব্যাপক অর্থে ব্যবহার করেছেন। তাঁদের মতে, শেয়ারবাজার ওঠানামা করার পেছনে কোনো যুক্তিপূর্ণ ভালো কারণ নেই। যেহেতু শেয়ারবাজার পণ্য ও সেবার আর্থিক চাহিদাকে প্রতিফলিত করে, তাই শেয়ারবাজারের ওঠানামা স্বল্পকালীন অর্থনৈতিক ওঠানামার উৎস ।

এই সুন্দরী প্রতিযোগিতার শিকার হিসেবে অনেক ফটকা বুদবুদের ঘটনা ইতিহাসের পাতায় বিবৃত আছে, যখন ফটকা  বাজারে বিরাজমান দাম সম্পদের অন্তর্নিহিত দামের চেয়ে বেশি উঠে গিয়েছিল। যেমন—সতেরো শতাব্দীতে হল্যান্ডে টিউলিপের জন্য মানুষের পাগলামি টিউলিপের দাম একটি বাড়ির দামের চেয়ে বেশি ওপরে উঠিয়ে দেয়। আবার অষ্টাদশ শতাব্দীতে সাউথ সি কম্পানির শেয়ারের দাম একটি মিথ্যা প্রতিশ্রুতির ওপর ভর করে অকল্পনীয় স্তরে উঠিয়ে দেয় আর প্রতিশ্রুতিটি ছিল কথিত ফার্মটি তার শেয়ারহোল্ডারদের ধনী বানিয়ে ছাড়বে তেমনি মিথ্যা আশ্বাস। শেয়ারবাজারে সৃষ্ট বুদবুদ সব সময় ব্যবসার পতন ডেকে আনে এবং মাঝে মাঝে অর্থনৈতিক আতঙ্কের দিকে ধাবিত করে। ১৯২০-এর দশকে আমেরিকান শেয়ারবাজারে এমনটি ঘটেছিল, যখন প্রায় প্রত্যেকেই শেয়ার বেচাকেনায় জড়িত ছিল এবং আর এই কেনাবেচায় ঋণ ও বন্ধকির আশ্রয় নেওয়া হতো। এই ফটকা আচরণের পর পর ১৯২৯ সালে আতঙ্ক ও পতনের আওয়াজ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, যে ঘটনাপরম্পরায় ১৯৩০-এর দশকের দীর্ঘ এবং বেদনাদায়ক মহামন্দা উপস্থিত হয়। ১৯৩৩ সালে যখন মন্দা চরম আকার ধারণ করে, ঠিক সেই সময় বাজার পড়ে যায় ৮৫ শতাংশ।

চার

অর্থনীতির একজন শিক্ষক হিসেবে অনেকের কাছ থেকে অনুরোধ আসে শেয়ারবাজারে করণীয় সম্পর্কে উপদেশ দেওয়ার জন্য। ভাবটা এমন যে অর্থশাস্ত্র যাঁরা পড়েছেন, তাঁরা শেয়ারবাজার সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা রাখেন এবং অনেক সময় ধরে নেওয়া হয় যে তাঁরা শেয়ারবাজারে অর্থ লগ্নি করে মোটা অঙ্কের মুনাফা ঘরে তুলেছেন। আমার অতি আদরের ছোট কন্যা অর্থনীতি বিভাগে ছাত্রী থাকাকালে অন্যদের অনুকরণ করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে। শেয়ারবাজার সম্পর্কে সে কিছুই জানত না; শুধু জানত যে তার কিছু সহপাঠী শেয়ার বেচাকেনা করে অপেক্ষাকৃত ‘ভালো’ আছে। সাম্প্রতিককালের ভয়াবহ শেয়ারবাজার পতনের পর আমার কন্যার কপাল পুড়ে গেল—আম ও ছালা দুটিই যাওয়ার অবস্থা, যদিও ওর বন্ধুদের তথ্য আমার জানা নেই। সুতরাং অর্থশাস্ত্রের কোনো কোর্স নিলেই সম্পদ বৃদ্ধি ঘটবে এমন নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না, যদিও পৃথিবীর বিখ্যাত অর্থনীতিবিদদের কেউ শেয়ারবাজার থেকে উপার্জনের চেষ্টা চালিয়েছেন; এমনকি কেউ শেয়ারবাজারের ব্যবসায়ী থেকে বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ হয়ে উঠেছেন। তার পরও বলা যায়, আধুনিক অর্থায়নের নীতিগুলো কিছুটা হলেও এ ব্যাপারে সাহায্য করতে পারে এবং সেই সূত্রে অর্থনীতিবিদ পল স্যামুয়েলসন ও উইলিয়াম নরডাশের বিখ্যাত বই ‘ইকোনমিকস’ থেকে কিছু পাঠকের জন্য উপদেশ তুলে ধরা হলো :

শিক্ষা ১ : নিজের বিনিয়োগ সম্পর্কে জানা—(ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত বাস্তব ও মিতব্যয়ী হতে হবে; (খ) গুরুত্বপর্ণ বিনিয়োগের জন্য প্রাসঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে পড়াশোনা করতে হবে এবং অভিজ্ঞদের উপদেশ নিতে হবে; (গ) সফলতার দ্রুত রাস্তা পদ্ধতি নিয়ে সংশয় থাকতে হবে  এবং (ঘ) স্মরণ রাখতে হবে, নাপিতের কথা শুনে অথবা অ্যাস্ট্রোলজি জ্ঞান দিয়ে ধনী হওয়া যায় না।

শিক্ষা ২ : শেয়ার বিনিয়োগ বহুমুখীকরণ করা এবং এটিই হচ্ছে অর্থায়নের ভবিষ্যদ্বক্তাদের আইন। সব ডিম এক ঝুড়িতে না রেখে বিভিন্ন শেয়ারের লগ্নি করে গড়পড়তা আয় বৃদ্ধি এবং ঝুঁকি হ্রাস করা যায়।

শিক্ষা ৩ : বিনিয়োগের সঙ্গে ঝুঁকির বেশি সমন্বয় করে ঝুঁকিপূর্ণ শেয়ার কিনে প্রত্যাশিত আয় বাড়ানো যায়। কিন্তু আর্থিক এবং মানসিকভাবে যতটুকু ঝুঁকি সহ্য করা যাবে, ততটুকু ঝুঁকি নেওয়া দরকার। কথায় বলে, বিনিয়োগ হচ্ছে ভালো খাওয়া ও ভালো ঘুমানোর মধ্যে ট্রেড অফ বা যেকোনো একটিকে বেছে নেওয়ার খেলা।

মোটকথা, শেয়ারবাজারে ভাগ্য খুলতে হলে চাই :

♦ সত্যিকারভাবে মেডিক্যাল ছাত্রের নিবিষ্ট মনে অ্যানাটমি পড়ার মতো শেয়ারবাজার ও কম্পানির অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ সম্পর্কে গভীর পর্যালোচনা;

♦ বড় জুয়াড়ির স্নায়ু;

♦ আলোকদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তির মতো ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় এবং

♦ সিংহের মতো সাহস।

পাঁচ

সুতরাং শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীর কপালে ভাঁজ শুধু বাজারের অন্তর্নিহিত বিষয় নয়, বস্তুত যিনি শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ে লিপ্ত হবেন, তাঁর মনন ও মেধা, পড়াশোনা, চারদিকে চোখ ফেলা ইত্যাদি দুঃখ লাঘব করতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা, সরকার যদি শিষ্টের লালন ও দুষ্টের দমনসমেত সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ না হয়, তাহলে বিনাশী দরবেশের আগমন ঘটতেই থাকবে, শেয়ারবাজারে হবে রক্তক্ষরণ আর বিনিয়োগকারী হবেন রক্তশূন্য।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
সর্বশেষ খবর
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও মেক্সিকোর ওপর ৩০ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা ট্রাম্পের

৪৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড
তিউনিসিয়ায় প্রেসিডেন্টের খবর না দেখায় ছয় মাসের কারাদণ্ড

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ
আমরা তারকানির্ভর নই, আমরা একটি দল: পিএসজি কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ
উইম্বলডনে ইতিহাস গড়লেন শিয়াওতেক, অ্যানিসিমোভার স্বপ্নভঙ্গ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার
সিনেমার প্রভাবে কেরালার স্কুলে আর নেই ব্যাকবেঞ্চার

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার
'আর্থিক সংকটে' বন্ধ আল জাজিরা বলকানসের সম্প্রচার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন
পেন বাংলাদেশের নেতৃত্বে সামসাদ মোর্তুজা ও জাহানারা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
হবিগঞ্জে সেপটিক ট্যাংকে পড়ে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়
‘ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই’, বললেন এসএসসিতে দেশসেরা নিবিড়

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত
দেড় মাস পর বাংলাদেশির লাশ ফেরত দিল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যবসায়ীকে হত্যার প্রতিবাদে বগুড়ায় বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক
গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল
আইনশৃঙ্খলার অবনতি ও হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে জাবিতে মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার
২০৩০ বিশ্বকাপ ভেন্যুর তালিকা থেকে নাম প্রত্যাহার মালাগার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার
কুমিল্লায় চার মামলার আসামি গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি
লেনদেনের দ্বন্দ্বে ভাঙারি ব্যবসায়ীকে হত্যা : ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি
অতিরিক্ত সচিবসহ তিনজন ওএসডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান
চাঁদাবাজির অভিযোগে যুবদল নেতা ফাহিমকে বহিষ্কার, আইনি ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান
পরিবারের ইচ্ছায় ধর্ষককে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝুলাল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব
মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান অব্যাহত : র‌্যাব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের
চাঁদা না দেওয়ায় বাসস্ট্যান্ডে গেলেই গাড়ি ভাঙচুর সেই ফাহিমের

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও এক আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা
গরম মোকাবিলায় হাতে তৈরি এয়ার কুলার ব্যবহার করছেন আফগান ট্যাক্সি চালকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি
গোয়েন্দা সংস্থা এলাকা ভিত্তিক তালিকা করে অপরাধীদের চিহ্নিত করছে: আইজিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী
মিটফোর্ডের ঘটনায় কিছু দল ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল
সম্পূর্ণ সত্য বললে চৌধুরী মামুনকে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করা হবে : ট্রাইব্যুনাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর
ভুক্তভোগীর পরিবারের ইচ্ছায় প্রকাশ্যে ধর্ষকের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির
অগণতান্ত্রিক শক্তির বিষয়ে সজাগ থাকার আহ্বান যুবদল সভাপতির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই
বাংলাদেশ-নেপালের এগিয়ে যাওয়ার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ

রকমারি

অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা
অবশেষে বহিষ্কার যুবদলের বাদশা

নগর জীবন

কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম
কোটা বৈষম্য সমাধানে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে
ফুটবলের দেশ ইতালি ক্রিকেট বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার
বিদেশি পিস্তলসহ সন্ত্রাসী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম