শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৮, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

আব্দুল বায়েস
অনলাইন ভার্সন
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

হোক উন্নত কিংবা অনুন্নত, পৃথিবীর যেকোনো দেশে স্টক মার্কেট বা শেয়ারবাজার হচ্ছে অর্থনীতির অন্যতম চালিকাস্তম্ভ। বস্তুত বিভিন্ন দেশে এবং বিভিন্ন সময়ে শিল্প-কারখানার জন্য প্রয়োজনীয় দীর্ঘমেয়াদি আর্থিক পুঁজির প্রয়োজন মেটায় এই শেয়ারবাজার। এই বাজার এতই স্পর্শকাতর যে জাতীয় নির্বাচন কিংবা আমেরিকার শুল্কনীতি অথবা যুদ্ধের দামামা শেয়ারবাজারে পতন ডেকে আনতে পারে এবং সর্বনাশের কারণ হতে পারে। বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে বড় বড় পতন এবং লাখ লাখ বিনিয়োগকারীর পথের ফকির বনে যাওয়ার ঘটনা অজানা নয়।


এক লৌকিক ‘দরবেশ’ এবং তাঁর মুরিদদের  দাপটে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারের ধরাশায়ী অবস্থা। অথচ রাজনৈতিক প্রভাবে তাঁরা ছিলেন অধরা।
বর্তমান সরকার ক্ষমতা নেওয়ার পর মানুষের ধারণা ছিল, যেহেতু ‘দরবেশ বাবা’ জেলে আছেন এবং তাঁর মুরিদরা বিদেশে পলাতক, এবার হয়তো বাজার চাঙ্গা হয়ে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মুখে হাসি আনবে এবং সমগ্র অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব রাখবে। কিন্তু না।


যেই লাউ সেই কদু। গেল ৯ মাসেও নাকি প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা শেয়ারবাজার থেকে উধাও! অথচ বিনিয়োগকারীদের দীর্ঘকালীন পুঁজির উৎস হওয়ার কথা শেয়ারবাজার, বাণিজ্যিক ব্যাংক নয়। কে না জানে যে আজ ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দুরবস্থার জন্য অন্যতম নিয়ামক হচ্ছে পুঁজি সঞ্চারণে শেয়ারবাজারের অক্ষমতা।

দুই

বিশ্ববিখ্যাত জন মেইনার্ড কেইনস শেয়ারবাজারে ফটকা আচরণ নিয়ে একটি উপমা উপস্থাপন করেছেন।


তাঁর সময়কালে কিছু খবরের কাগজ ‘সুন্দরী প্রতিযোগিতা’র আয়োজন করত। পত্রিকায় ১০০ মহিলার ছবি ছাপা হতো এবং এর মধ্য থেকে পাঠককে বলা হতো পাঁচজন সুন্দরী মহিলার একটি তালিকা পাঠাতে। নিয়মটি ছিল, পুরস্কার তিনি পাবেন, যাঁর পছন্দ অন্যান্য প্রতিযোগীর গড় পছন্দের সবচেয়ে কাছাকাছি। এমতাবস্থায় একজন সরল পাঠক আগ-পাছ না ভেবে ‘যে দেখে সুন্দর তার চোখে’ (‘বিউটি লাইজ ইন দি আইজ অব দ্য বিহোল্ডার’) সূত্র ধরে সেরা সুন্দরী শনাক্ত করে পাঁচজনের তালিকা পাঠিয়ে দিতেন। তবে এ ক্ষেত্রে কিছুটা অস্বাভাবিক কৌশলও ছিল।

আর তা হচ্ছে, যেহেতু অন্যান্য প্রতিযোগী সুন্দরীদের নিয়ে কী ক্রম সাজাতে পারেন, সেটিও প্রতিযোগীর বিবেচ্য বিষয়। তাই কাজটি দাঁড়ায় নিজের পছন্দের সঙ্গে অন্যদের পছন্দ যতটুকু সম্ভব সমন্বয় করে তালিকা প্রস্তুত করা। যে ‘অন্যদের’ কথা চিন্তা করা হচ্ছে, তাঁরাও আবার অন্য এক ‘অন্যদের’ চিন্তায় বিভোর, যাঁরা অন্য এক অন্যদের কথা ভাবছেন। এবং এভাবেই চলতে থাকে নিজের চিন্তা পাশ কাটিয়ে অন্যদের চিন্তায় মশগুল থাকার প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার শেষে যা দাঁড়ায়, তা হলো প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পাওয়ার জন্য নিজের চোখে সত্যিকার সুন্দরী বাছাইয়ের চেয়ে অন্যের পছন্দের ওপর বেশি গুরুত্ব দেওয়া।

তিন

একইভাবে কেইনস যুক্তি দিলেন যে যেহেতু শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারী এক পর্যায়ে গিয়ে অন্যের কাছে শেয়ার বিক্রি করে থাকেন, সে ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কম্পানির সত্যিকার মূল্যের প্রতি মনোযোগ না দিয়ে তিনি এই কম্পানির ওপর অন্যদের সম্ভাব্য মূল্যায়ন নিয়ে মাথা ঘামান বেশি। কেইনসের মতে, সবচেয়ে দক্ষ শেয়ার বিনিয়োগকারী মানুষের মনোজাগতিক অবস্থানকে আগেভাগে বুঝতে পারেন। কেইনস বিশ্বাস করতেন যে শেয়ারের দামের নড়াচড়া প্রায়ই অবিবেচনাপ্রসূত সুখবাদ ও দুঃখবাদের ঢেউ প্রতিফলিত করে। তিনি এর নাম দিয়েছেন বিনিয়োগকারীর এনিম্যাল স্পিরিট বা জন্তু চেতনা। শেয়ারবাজার নিয়ে এই দুই মতবাদ এখনো আছে, তবে কিছু অর্থনীতিবিদ দক্ষ বাজার হাইপোথেসিসের লেন্স দিয়ে শেয়ারবাজার দেখছেন; তাঁরা মনে করেন যে শেয়ারের দামের ওঠানামা অর্থনৈতিক মৌলিকতাকে প্রতিফলিত করে। অন্যদিকে অন্যান্য অর্থনীতিবিদ শেয়ার নিয়ে ফটকা চিন্তায় কেইনসের সুন্দরী প্রতিযোগিতা ব্যাপক অর্থে ব্যবহার করেছেন। তাঁদের মতে, শেয়ারবাজার ওঠানামা করার পেছনে কোনো যুক্তিপূর্ণ ভালো কারণ নেই। যেহেতু শেয়ারবাজার পণ্য ও সেবার আর্থিক চাহিদাকে প্রতিফলিত করে, তাই শেয়ারবাজারের ওঠানামা স্বল্পকালীন অর্থনৈতিক ওঠানামার উৎস ।

এই সুন্দরী প্রতিযোগিতার শিকার হিসেবে অনেক ফটকা বুদবুদের ঘটনা ইতিহাসের পাতায় বিবৃত আছে, যখন ফটকা  বাজারে বিরাজমান দাম সম্পদের অন্তর্নিহিত দামের চেয়ে বেশি উঠে গিয়েছিল। যেমন—সতেরো শতাব্দীতে হল্যান্ডে টিউলিপের জন্য মানুষের পাগলামি টিউলিপের দাম একটি বাড়ির দামের চেয়ে বেশি ওপরে উঠিয়ে দেয়। আবার অষ্টাদশ শতাব্দীতে সাউথ সি কম্পানির শেয়ারের দাম একটি মিথ্যা প্রতিশ্রুতির ওপর ভর করে অকল্পনীয় স্তরে উঠিয়ে দেয় আর প্রতিশ্রুতিটি ছিল কথিত ফার্মটি তার শেয়ারহোল্ডারদের ধনী বানিয়ে ছাড়বে তেমনি মিথ্যা আশ্বাস। শেয়ারবাজারে সৃষ্ট বুদবুদ সব সময় ব্যবসার পতন ডেকে আনে এবং মাঝে মাঝে অর্থনৈতিক আতঙ্কের দিকে ধাবিত করে। ১৯২০-এর দশকে আমেরিকান শেয়ারবাজারে এমনটি ঘটেছিল, যখন প্রায় প্রত্যেকেই শেয়ার বেচাকেনায় জড়িত ছিল এবং আর এই কেনাবেচায় ঋণ ও বন্ধকির আশ্রয় নেওয়া হতো। এই ফটকা আচরণের পর পর ১৯২৯ সালে আতঙ্ক ও পতনের আওয়াজ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, যে ঘটনাপরম্পরায় ১৯৩০-এর দশকের দীর্ঘ এবং বেদনাদায়ক মহামন্দা উপস্থিত হয়। ১৯৩৩ সালে যখন মন্দা চরম আকার ধারণ করে, ঠিক সেই সময় বাজার পড়ে যায় ৮৫ শতাংশ।

চার

অর্থনীতির একজন শিক্ষক হিসেবে অনেকের কাছ থেকে অনুরোধ আসে শেয়ারবাজারে করণীয় সম্পর্কে উপদেশ দেওয়ার জন্য। ভাবটা এমন যে অর্থশাস্ত্র যাঁরা পড়েছেন, তাঁরা শেয়ারবাজার সম্পর্কে খুব ভালো ধারণা রাখেন এবং অনেক সময় ধরে নেওয়া হয় যে তাঁরা শেয়ারবাজারে অর্থ লগ্নি করে মোটা অঙ্কের মুনাফা ঘরে তুলেছেন। আমার অতি আদরের ছোট কন্যা অর্থনীতি বিভাগে ছাত্রী থাকাকালে অন্যদের অনুকরণ করে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে। শেয়ারবাজার সম্পর্কে সে কিছুই জানত না; শুধু জানত যে তার কিছু সহপাঠী শেয়ার বেচাকেনা করে অপেক্ষাকৃত ‘ভালো’ আছে। সাম্প্রতিককালের ভয়াবহ শেয়ারবাজার পতনের পর আমার কন্যার কপাল পুড়ে গেল—আম ও ছালা দুটিই যাওয়ার অবস্থা, যদিও ওর বন্ধুদের তথ্য আমার জানা নেই। সুতরাং অর্থশাস্ত্রের কোনো কোর্স নিলেই সম্পদ বৃদ্ধি ঘটবে এমন নিশ্চয়তা দেওয়া যায় না, যদিও পৃথিবীর বিখ্যাত অর্থনীতিবিদদের কেউ শেয়ারবাজার থেকে উপার্জনের চেষ্টা চালিয়েছেন; এমনকি কেউ শেয়ারবাজারের ব্যবসায়ী থেকে বিখ্যাত অর্থনীতিবিদ হয়ে উঠেছেন। তার পরও বলা যায়, আধুনিক অর্থায়নের নীতিগুলো কিছুটা হলেও এ ব্যাপারে সাহায্য করতে পারে এবং সেই সূত্রে অর্থনীতিবিদ পল স্যামুয়েলসন ও উইলিয়াম নরডাশের বিখ্যাত বই ‘ইকোনমিকস’ থেকে কিছু পাঠকের জন্য উপদেশ তুলে ধরা হলো :

শিক্ষা ১ : নিজের বিনিয়োগ সম্পর্কে জানা—(ক) বিনিয়োগ সিদ্ধান্ত বাস্তব ও মিতব্যয়ী হতে হবে; (খ) গুরুত্বপর্ণ বিনিয়োগের জন্য প্রাসঙ্গিক বিষয় সম্পর্কে পড়াশোনা করতে হবে এবং অভিজ্ঞদের উপদেশ নিতে হবে; (গ) সফলতার দ্রুত রাস্তা পদ্ধতি নিয়ে সংশয় থাকতে হবে  এবং (ঘ) স্মরণ রাখতে হবে, নাপিতের কথা শুনে অথবা অ্যাস্ট্রোলজি জ্ঞান দিয়ে ধনী হওয়া যায় না।

শিক্ষা ২ : শেয়ার বিনিয়োগ বহুমুখীকরণ করা এবং এটিই হচ্ছে অর্থায়নের ভবিষ্যদ্বক্তাদের আইন। সব ডিম এক ঝুড়িতে না রেখে বিভিন্ন শেয়ারের লগ্নি করে গড়পড়তা আয় বৃদ্ধি এবং ঝুঁকি হ্রাস করা যায়।

শিক্ষা ৩ : বিনিয়োগের সঙ্গে ঝুঁকির বেশি সমন্বয় করে ঝুঁকিপূর্ণ শেয়ার কিনে প্রত্যাশিত আয় বাড়ানো যায়। কিন্তু আর্থিক এবং মানসিকভাবে যতটুকু ঝুঁকি সহ্য করা যাবে, ততটুকু ঝুঁকি নেওয়া দরকার। কথায় বলে, বিনিয়োগ হচ্ছে ভালো খাওয়া ও ভালো ঘুমানোর মধ্যে ট্রেড অফ বা যেকোনো একটিকে বেছে নেওয়ার খেলা।

মোটকথা, শেয়ারবাজারে ভাগ্য খুলতে হলে চাই :

♦ সত্যিকারভাবে মেডিক্যাল ছাত্রের নিবিষ্ট মনে অ্যানাটমি পড়ার মতো শেয়ারবাজার ও কম্পানির অতীত, বর্তমান, ভবিষ্যৎ সম্পর্কে গভীর পর্যালোচনা;

♦ বড় জুয়াড়ির স্নায়ু;

♦ আলোকদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যক্তির মতো ষষ্ঠ ইন্দ্রিয় এবং

♦ সিংহের মতো সাহস।

পাঁচ

সুতরাং শেয়ারবাজারে বিনিয়োগকারীর কপালে ভাঁজ শুধু বাজারের অন্তর্নিহিত বিষয় নয়, বস্তুত যিনি শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ে লিপ্ত হবেন, তাঁর মনন ও মেধা, পড়াশোনা, চারদিকে চোখ ফেলা ইত্যাদি দুঃখ লাঘব করতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা, সরকার যদি শিষ্টের লালন ও দুষ্টের দমনসমেত সুশাসন প্রতিষ্ঠায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ না হয়, তাহলে বিনাশী দরবেশের আগমন ঘটতেই থাকবে, শেয়ারবাজারে হবে রক্তক্ষরণ আর বিনিয়োগকারী হবেন রক্তশূন্য।

লেখক : অর্থনীতিবিদ, সাবেক উপাচার্য, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
সর্বশেষ খবর
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন
ফেনীতে একদিনে দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত, মুহুরী নদীর বাঁধে ৭ স্থানে ভাঙন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক
৯৯৯-এ ফোনে ধরা পড়ল চুরি হওয়া বাস, সীতাকুণ্ডে চালকসহ আটক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
কুমিল্লায় অবৈধভাবে চাল মজুদের দায়ে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ
সিংড়ায় ২ লাখ টাকার কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু, গেটম্যানের দাবিতে রেলপথ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি
শাবিতে জুলাই কর্নার স্থাপনসহ চার দফা দাবিতে শিবিরের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত
ঝিনাইদহে পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ২ আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক
প্রিয়াঙ্কার মতো সঙ্গী পাওয়া সত্যিই সৌভাগ্যের: নিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা
খাগড়াছড়িতে পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রচারণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!
নৌকা পেলেও হাসপাতালে যাওয়া হয়নি, মৃত্যুর কাছেই হার মানল ছেলেটি!

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা
চট্টগ্রামে চিনিগুঁড়া লিখে নিম্নমানের চাল বিক্রি করায় লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’
২০২৬-এ মুক্তির লক্ষ্যে এগোচ্ছে ‘মাস্তি-৪’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীতে পার্কের পুকুর থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ
চুয়াডাঙ্গায় অরক্ষিত রেলগেটে যুবকের মৃত্যু, এক ঘণ্টা রেলপথ অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন
বিশ্বের সর্বোচ্চ আয়কারী অভিনয়শিল্পী স্কারলেট জোহানসন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে
কুষ্টিয়ার শীর্ষ চরমপন্থী নেতা লিপটন রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দুইদিন দেখা মেলেনি সূর্যের
বরিশালে দুইদিন দেখা মেলেনি সূর্যের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উদ্যোগে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য বিশেষ তহবিল

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট
স্থগিত হল সিলেটের পরিবহন ধর্মঘট

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
চট্টগ্রামে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী
রাস্তা সংস্কার দাবিতে একাট্টা এলাকাবাসী

দেশগ্রাম

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না
খণ্ডিত জাপা জনপ্রত্যাশা পূরণ করতে পারবে না

নগর জীবন

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু
সলঙ্গায় ট্রাকচাপায় বাবা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড
আসামি ছেড়ে দেওয়ায় এএসআই ক্লোজড

দেশগ্রাম

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন
শহর গ্রামে জলজট বিপর্যস্ত জনজীবন

দেশগ্রাম

অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাবগুলো ডিজিএফআইয়ের, হামিদুল হকের নয় : দুদক
অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাবগুলো ডিজিএফআইয়ের, হামিদুল হকের নয় : দুদক

নগর জীবন

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ
ছড়ায় ইউপি সদস্যের ও ফসলি জমিতে অটোচালকের লাশ

দেশগ্রাম

পুনর্বাসন দাবিতে ভূমিহীনদের বিক্ষোভ
পুনর্বাসন দাবিতে ভূমিহীনদের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে
আবরারের দেখানো পথেই এনসিপি রাজনীতি করছে

নগর জীবন

জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি
জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি

নগর জীবন

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

ইছামতী তীরে নবজাতকের লাশ
ইছামতী তীরে নবজাতকের লাশ

দেশগ্রাম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ কাল

নগর জীবন

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

নগর জীবন

খুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতাকে শোকজ
খুলনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই নেতাকে শোকজ

নগর জীবন

জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়
জুলাই গণ অভ্যুত্থান, শহীদ হাসিবের পরিবার দুর্দশায়

দেশগ্রাম

চোলাই মদসহ আটক
চোলাই মদসহ আটক

দেশগ্রাম

চীনের রাষ্ট্রদূতের সাথে বিএনপির সৌজন্য সাক্ষাৎ
চীনের রাষ্ট্রদূতের সাথে বিএনপির সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে প্রকৌশলী হত্যা মামলায় তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন