শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৯, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:৪১, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়

মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়

দেশের আহূত সরকারি রাজস্বের প্রায় ৮৫ শতাংশই আসে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অধীন কর, মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) ও কাস্টমস অফিসগুলোর অভ্যন্তরীণ সংগ্রহের মাধ্যমে। তবে সংগৃহীত রাজস্বের পরিমাণ অপ্রতুল। দেশের কর-জিডিপি অনুপাত দীর্ঘ সময় ধরে ৮ শতাংশের কাছাকাছি রয়েছে, যা এশিয়ায় এমনকি সারা বিশ্বে সর্বনিম্ন। করজাল সম্প্রসারণ এবং ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে ভ্যাট আদায় নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এরই মধ্যে বেশ কিছু সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।

বিলম্বে হলেও কর ও কাস্টমস অফিস এবং জনবল বৃদ্ধি করে পর্যায়ক্রমে করের আওতা বৃদ্ধির চেষ্টা চলছে। ভ্যাট সংগ্রহ বৃদ্ধির জন্য ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ইএফডি মেশিন সরবরাহ করা হচ্ছে। গত বছর আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বিভিন্ন সেক্টরে সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়। রাজস্ব সংস্কারের জন্য গঠিত কমিটি গত জানুয়ারিতে রিপোর্ট দাখিল করে।

সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে গত ১২ মে একটি অধ্যাদেশ (২৪, ২০২৫) জারি করা হয়। এর মাধ্যমে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ (আইআরডি) ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে রাজস্ব নীতি বিভাগ ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা বিভাগ নামে দুটি পৃথক বিভাগ প্রতিষ্ঠা করা হয়। সেই অধ্যাদেশ জারির পর এনবিআরে কর্মরত কর ও কাস্টমস ক্যাডার কর্মকর্তারা তাঁদের চাকরিক্ষেত্রে অনিশ্চয়তা ও ক্ষতির আশঙ্কা করছেন। তাঁদের মতে, এই অধ্যাদেশে সংস্কার কমিটির সুপারিশ পুরোপুরি প্রতিফলিত হয়নি। নবসৃষ্ট উভয় বিভাগে অন্যান্য ক্যাডার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কর ও কাস্টমস ক্যাডার কর্মকর্তারাও কাজ করবেন—এ বিষয়টি উল্লেখ থাকলেও বিভাগের শীর্ষ পদে এবং সিনিয়র পদগুলোতে প্রশাসনসহ অন্য ক্যাডার কর্মকর্তারা পদায়িত হতে পারেন মর্মে কর ও কাস্টমস ক্যাডার কর্মকর্তারা মনে করছেন। নিয়োগ ও পদোন্নতি আরো সীমিত বা প্রশস্ত হবে কি না, এসব বিষয় অধ্যাদেশে স্পষ্ট করা হয়নি। এনবিআর কর্মকর্তাদের ধারণা, সরকার রাজস্ব সংস্কার কমিটির দেওয়া সুপারিশমালা আমলে না নিয়ে একতরফা ও গোপনীয়ভাবে অধ্যাদেশটি প্রণয়ন করেছে। এসব কারণে এনবিআরের অধীন দুটি ক্যাডারের কর্মকর্তারা ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে আন্দোলন শুরু করেন। বেশ কিছুদিন কলম বিরতি পালন করা হয়। বিগত ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর দেশের অর্থনীতি এখনো স্থবিরতা কাটিয়ে উঠতে পারেনি। ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাবের কারণে রাজস্ব আহরণেও দেখা যাচ্ছে বড় ঘাটতি। এর মধ্যে কর্মকর্তাদের কলম বিরতির প্রভাবে ঘাটতির পরিমাণ আরো বাড়ছে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ সৃষ্টির যৌক্তিক ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে প্রধান উপদেষ্টার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে বলা হয়েছে, একটি স্বচ্ছ এবং আরো যোগ্য করব্যবস্থা গড়ে তোলার জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ৫০ বছরেরও বেশি সময় আগে প্রতিষ্ঠিত এনবিআর তার রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে। ব্যাখ্যায় আরো বলা হয়েছে, নীতি নির্ধারণ ও প্রয়োগ-দুটি এক ছাদের নিচে থাকার ফলে করনীতির সঙ্গে আপস এবং ব্যাপক অনিয়মের সৃষ্টি হয়েছে। বর্তমান ব্যবস্থায় কর আদায়ের সঙ্গে জড়িত কর্মকর্তারা কোনো জবাবদিহি কাঠামোর অধীন নন। তাঁরা প্রায়ই জনস্বার্থের বিপরীতে কর ফাঁকিবাজদের সঙ্গে আলোচনা করে থাকেন। এনবিআরের বর্তমান কাঠামো নীতি প্রণয়ন ও প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধির মাধ্যমে রাজস্ব আদায়ে পর্যাপ্ত মনোযোগ দিতে পারছে না। ফলে করজাল সংকীর্ণ রয়ে গেছে এবং রাজস্ব আদায় সম্ভাবনার চেয়ে অনেক পিছিয়ে আছে। বর্তমান সংস্কারের মাধ্যমে দুটি বিভাগ সৃষ্টি করে দুই বিভাগের দায়িত্ব স্পষ্ট এবং আরো জবাবদিহিমূলক করা হয়েছে। এর ফলে স্বার্থের সংঘাত থাকবে না। করজাল সম্প্রসারিত হবে, পরোক্ষ কর আদায় বাড়বে।

অভিজ্ঞ মহলের কারো কারো মতে, প্রধান উপদেষ্টার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজের কিছু মন্তব্যে এনবিআরের এযাবৎ অর্জনকে খাটো করে দেখা হয়েছে এবং কর্মকর্তাদের পেশাদারি ও জবাবদিহির অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। বস্তুত এনবিআর সৃষ্টির প্রথম বছর ১৯৭২-৭৩ সালে আহূত ১৬৬ কোটি টাকার রাজস্ব ৫১ বছরের ব্যবধানে গত অর্থবছরে (২০২৩-২৪) তিন লাখ ৮০ হাজার কোটি টাকা অতিক্রম করেছে। আগে বস্তুনিষ্ঠ ও অর্জনযোগ্য রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হতো। বর্তমানে লক্ষ্যমাত্রা বিগত বছরের আহরণের চেয়ে ৩০ বা ৪০ শতাংশ বেশি থাকে বলে তা অর্জন করা সম্ভব হয় না। বেশ কয়েক বছর ধরে এনবিআরের প্রশাসনিক সংস্কার জনপ্রশাসন ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের নীতিনির্ধারণী মহলে আটকে থাকার কারণে রাজস্ব আহরণ ব্যবস্থা অর্থাৎ কর, ভ্যাট ও কাস্টমস অফিস দেশব্যাপী সম্প্রসারণ সম্ভব হয়নি। প্রশাসনিক সংস্কার ও কর আহরণ ব্যবস্থা অটোমেশনের আওতায় এলে করজাল সম্প্রসারণ ও রাজস্ব প্রবৃদ্ধি সম্ভব হবে। এর ফলে কর ফাঁকিও কমবে।

রাজস্ব আহরণ, ব্যবস্থাপনা ও নীতি প্রণয়ন সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। তবে সংস্কার হতে হবে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে, অংশীজনের সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা এবং বিশেষজ্ঞদের মতামতের ভিত্তিতে। অভিজ্ঞমহলের অনেকেই বলেছেন, গোপনীয়ভাবে দ্রুততার সঙ্গে এনবিআর বিলুপ্ত করে নীতি ও আহরণ ব্যবস্থাপনা আলাদা করার প্রক্রিয়াটি সঠিক হয়নি।

আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার আলোকে বলতে পারি, এনবিআরের নীতি প্রণয়ন ও রাজস্ব আহরণ একই ছাদের নিচে একজন সচিব/চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধানে হলেও অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত টিম ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা, অর্থমন্ত্রী ও সরকারপ্রধানের পরামর্শ গ্রহণ এবং রাজস্ব প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্য সামনে রেখে নীতি প্রণয়ন করে থাকে। এখানে স্বার্থের সংঘাতটি হচ্ছে ‘রাজস্ব বৃদ্ধির’ লক্ষ্য। রাজস্ব কম অর্জনের কোনো লক্ষ্য থাকে না। লক্ষ্যপূরণ নির্ভর করে দেশের সার্বিক অর্থনীতির গতি-প্রকৃতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, দেশের মানুষের ভোগের সামর্থ্য ও চাহিদা, সরকারি ব্যয় ইত্যাদির ওপর। অর্থনীতির স্থবিরতা বা নিম্নগতি, বেকার সমস্যা, জনমানুষের খরচ করার সামর্থ্য হ্রাস ইত্যাদি রাজস্ব বৃদ্ধির অন্তরায়।

ব্যবসায়ী, অর্থনীতিবিদ ও সুধীসমাজ থেকে অনেকে এনবিআর পুনর্গঠনের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন। আবার কোনো কোনো অর্থনীতিবিদের মতে, যে প্রক্রিয়ায় এনবিআর বিভক্ত করা হয়েছে, তা ঠিক হয়নি। সরকারের দুটি গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিস ক্যাডার, যারা রাজস্ব আদায়ের সঙ্গে সরাসরি জড়িত, তাদের যৌক্তিক মতামত আমলে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

অর্থ মন্ত্রণালয় গত ২৫ মে সন্ধ্যায় একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানায়—

১. যেহেতু অধ্যাদেশটি প্রয়োজনীয় সংশোধন করে বাস্তবায়ন করার কাজটি সময়সাপেক্ষ, এনবিআরের সব কার্যক্রম আগের মতো অব্যাহত থাকবে।

২. বিসিএস কর ও বিসিএস কাস্টমস ক্যাডারের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে পৃথক্করণের প্রশাসনিক কাঠামো কিভাবে প্রণীত হবে, তা এনবিআরসহ গুরুত্বপূর্ণ সব অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে অধ্যাদেশে প্রয়োজনীয় সংশোধনী আনা হবে।

৩. বিদ্যমান পরিস্থিতিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সব কার্যক্রম আগের মতো অব্যাহত থাকবে।

৪. উভয় ক্যাডারের সদস্যদের বর্তমান পদ-পদবি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের নেই, বরং সংস্কারকাজ সম্পন্ন হলে তাঁদের পদসংখ্যা বৃদ্ধি পাবে এবং সঠিক পদে নিয়োগসহ পদোন্নতির সুযোগ আরো বৃদ্ধি পাবে।

৫. এনবিআর কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনাপূর্বক সার্বিক সুরাহার স্বার্থে আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত অধ্যাদেশটির কার্যক্রম স্থগিত থাকবে।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপরোক্ত আশ্বাসের পরিপ্রেক্ষিতে কর্মবিরতির কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হয়। তা সত্ত্বেও ঐক্য পরিষদ ২৬ মে এক সংবাদ সম্মেলনে বর্তমান চেয়ারম্যানের অপসারণের জন্য ২৯ মে পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়। বিষয়টি সুরাহার জন্য অর্থ উপদেষ্টার আশু পদক্ষেপ গ্রহণ প্রয়োজন।

অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যে মন্দাভাব ও বিনিয়োগ স্থবিরতার কারণে চলতি অর্থবছরে বিগত ১০ মাসে প্রায় ৭১ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে বলে খবরে প্রকাশ। এর সঙ্গে গত প্রায় দুই সপ্তাহ কলম বিরতি রাজস্ব সংগ্রহের কাজ অনেকটা পিছিয়ে দিয়েছে। সরকার ও এনবিআরের কর্মকর্তারা বিষয়টি অনুধাবন করে অর্থবছরের বাকি সময়ে রাজস্ব সংগ্রহ কার্যক্রম জোরদার করবেন—এটাই জনগণ প্রত্যাশা করে।

লেখক : সাবেক সিনিয়র সচিব ও এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
স্বৈরাচারবিরোধী সংগ্রামে অনন্য তারেক রহমান
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
সোহাগ ওরফে লাল চাঁদের মৃত্যু : বিক্ষিপ্ত ভাবনা
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
সর্বশেষ খবর
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!
কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু
ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন
ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক
ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার
বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ
চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

সম্পাদকীয়

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী

নগর জীবন

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য
৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য

দেশগ্রাম

শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ

নগর জীবন

দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ
দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ

নগর জীবন