শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১১, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:১৩, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী

অদিতি করিম
অনলাইন ভার্সন
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী

বাংলাদেশে ক্ষমতাবান এবং নীতিনির্ধারকরা সবাই জনগণের কথা বলে, কিন্তু জনগণের জন্য ক’জন করে। জনগণের কথা ক’জন ভাবে? রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারণে যারা বসে থাকেন, তারা কি জানেন জনগণ কী চায়? অধিকাংশ ক্ষেত্রেই, উত্তর হবে ‘না’। এখন যারা দেশ চালাচ্ছেন তাদের সঙ্গে জনগণের দূরত্ব বাড়ছে। জনগণের চাওয়া-পাওয়া তারা বুঝতে পারছেন না। এজন্যই তৈরি হচ্ছে নানা অশান্তি, বিশৃঙ্খলা। প্রত্যাশা এবং প্রাপ্তির দ্বন্দ্ব বাড়ছে। ব্যতিক্রম শুধু সশস্ত্র বাহিনী। বাংলাদেশে এখন একমাত্র আশার বাতিঘর বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী। তারাই যেন জনগণের প্রত্যাশার কথা বুঝতে পারছে। জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি হচ্ছে তাদের কণ্ঠে। সরকার কার্যকর নয়, নানারকম সমস্যায় জর্জরিত, সিদ্ধান্তহীনতা সরকারের সব কাজে। দেশজুড়ে আন্দোলন, পুলিশ বাহিনী নিষ্ক্রিয়, প্রশাসনে অচলাবস্থা। একটি রাষ্ট্রযন্ত্র পরিচালিত হওয়ার জন্য যেসব প্রতিষ্ঠানকে কার্যকর এবং যথাযথ দায়িত্ব পালন করতে হয় তার একটিও ঠিকঠাক মতো কাজ করছে না। জনগণের মধ্যে বাড়ছে হতাশা, ক্ষোভ। তার মধ্যে জনগণের আস্থা শুধু একটি প্রতিষ্ঠানের প্রতি। আর সেটি হলো আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনী না থাকলে বাংলাদেশে হয়তো এখন গৃহযুদ্ধের পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো।

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী হলো আমাদের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। দেশ রক্ষার দায়িত্বে আছে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী। কিন্তু শুধু দেশ রক্ষা নয়, যে কোনো সংকটে, দুর্যোগে, দুর্বিপাকে আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সবসময় মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে। মানুষকে পথ দেখিয়েছে। ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের ঘটনার সময় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী দেশকে পথ দেখিয়েছে। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তর সম্ভব হয়েছে। সাংবিধানিক ধারাবাহিকতায় একটি সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করতে পেরেছে। সশস্ত্র বাহিনীর কারণেই সে সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পেরেছে। এখন যখন দেশ চরম বিশৃঙ্খল অবস্থার মধ্যে, সাধারণ মানুষ যখন হতাশার গভীরে, ঠিক সেই সময় আমাদের সশস্ত্র বাহিনী যেন মানুষের প্রত্যাশার বাতিঘর হয়ে সামনে এসেছে। এদেশের মানুষ যা প্রত্যাশা করে সেই প্রত্যাশার কথা সশস্ত্র বাহিনীর পক্ষ থেকে বারবার বলা হচ্ছে। কদিন আগে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সুস্পষ্টভাবে কয়েকটি বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ব্যক্ত করেছিলেন। এটি শুধু সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ছিল না, এটি ছিল গোটা দেশের আপামর জনসাধারণের অবস্থান। গত সোমবার (২৬ মে) সেনাসদরের পক্ষ থেকেও একটা ব্রিফিং করা হয়। সেই ব্রিফিংয়ে বক্তব্য রাখেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা। সেনাবাহিনীর সাম্প্রতিক সময়ে কার্যক্রম সম্পর্কে সেনাসদরে এ ব্রিফিংটি ছিল নানা কারণে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি সেনাপ্রধানের বক্তব্যকেই ঊর্ধ্বে তুলে ধরলেন। গণতন্ত্র, সার্বভৌমত্ব ও জনগণের নিরাপত্তার ব্যাপারে সশস্ত্র বাহিনীর আপসহীন অবস্থান আবার পুনর্ব্যক্ত করলেন।

সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর অনেকেই গুজব ছড়িয়েছিলেন। অনেকে নানা আশঙ্কায়, অনেকে মনে করেছিলেন যে সশস্ত্র বাহিনী আর সরকার কি মুখোমুখি? সরকারের সঙ্গে কি সেনাবাহিনীর কোনো মতপার্থক্য হচ্ছে? সেনা শাসনের গুজবও ছড়ানো হয়েছিল উদ্দেশ্যপূর্ণভাবে। এ নিয়ে কোনো কোনো মহল দায়িত্বজ্ঞানহীনের মতো বেশ কিছু মন্তব্য করেছিল। আর এটা পরিষ্কার করার দায়িত্ব ছিল সরকারের পক্ষ থেকে। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কিছু বলা হয়নি। বিএনপির পক্ষ থেকে সশস্ত্র বাহিনীর বক্তব্য সমর্থন করা হয়। দেশের আপামর জনগণ সেনাপ্রধানের বক্তব্যে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে। গত সোমবার সেনাসদরের ব্রিফিং যেন সব গুজব আর মিথ্যাচারে জল ঢেলে দিল। সেনাপ্রধানের বক্তব্যের ব্যাপারে সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিল এ ব্রিফিং। তিনি বললেন, ‘সরকারের সঙ্গে সশস্ত্র বাহিনীর কোনো মতবিরোধ নেই।’ বাংলাদেশ সম্ভবত বিশ্বের বিরল একটি দেশ যেখানে সশস্ত্র বাহিনী চাইলেই ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারে, কিন্তু তারা ক্ষমতা গ্রহণে রাজি নয়। তারা গণতন্ত্র চায়। সশস্ত্র বাহিনী শুধু চাইছে দেশ স্বাভাবিক হোক। স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক ধারা এবং জনজীবনে স্বস্তি ফিরে আসুক। শান্তি, স্থিতিশীলতার জন্য গণতন্ত্রের বিকল্প নেই। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী সেনা শাসন নয়, গণতন্ত্র চায়। এটা আমাদের জন্য গর্বের, অহংকারের। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী দ্বিমাত্রিক দায়িত্ব পালন করছে। প্রথমত, তারা দেশে যে অরাজক বিশৃঙ্খল অবস্থা সেখানে গণতন্ত্র উত্তরণের একটা পথ খুঁজে বের করার চেষ্টা করছে। দ্বিতীয়ত, তারা দেশের অখণ্ডতা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বদ্ধপরিকর। বিশ্বে এটি একটি বিরল ঘটনা যে একটি দেশের সশস্ত্র বাহিনী একসঙ্গে দুটি কাজ সুচারু রূপে দক্ষতার সঙ্গে এবং প্রত্যাশা অনুযায়ী পূরণ করতে পারে।

বাংলাদেশে ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর একটি গণতান্ত্রিক সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ এখন সবচেয়ে জরুরি। কারণ এটা এখন প্রমাণিত যে গণতান্ত্রিক সরকার দায়িত্ব গ্রহণ না করলে এ অরাজকতা, বিশৃঙ্খলা অবস্থার উত্তরণ ঘটবে না। সেনাবাহিনীর প্রধান শুরু থেকেই ডিসেম্বরের মধ্যে একটি নির্বাচনের কথা বারবার বলে আসছেন। সেই বক্তব্যে তিনি এখনো অটল। এ বিষয়টি তিনি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গেও বলেছেন। কাজেই সশস্ত্র বাহিনী সরকারের মুখোমুখি দাঁড়াচ্ছে- এমনটি যারা প্রচার করছেন, তারা আসলে বোকার স্বর্গে বসবাস করছেন অথবা তাদের অন্য কোনো মতলব আছে। যারা এক-এগারোর কুশীলব তারা এ রকম বিভ্রান্তি ছড়িয়ে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চান। একটি দেশের সেনাবাহিনী দীর্ঘদিন ধরে বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব থাকতে পারে না। দীর্ঘদিন ধরে দেশে এ রকম অবস্থা চলতে পারে না। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য যে গণতন্ত্রের কোনো বিকল্প নেই, এটি সশস্ত্র বাহিনী যথার্থভাবে চিহ্নিত করেছে। সে জন্যই তিনি বক্তব্য রেখেছেন। চেষ্টা করছেন জনগণের প্রত্যাশার কথা বলছেন। এ মুহূর্তে সশস্ত্র বাহিনী আসলে একমাত্র জনগণের রক্ষাকর্তা। তারা ছাড়া কেউই জনগণ এবং দেশের কথা ভাবছে না। রাষ্ট্রের জন্য, জনগণের জন্য এ অবস্থান তাদের দায়িত্ব।

সশস্ত্র বাহিনী এদেশের সন্তান। তারা এদেশের মাটিতে বেড়ে ওঠা। কাজেই তারা যে কোনো অভিপ্রায় বা দেশের ব্যাপারে তাদের যে কোনো ভাবনা থাকতেই পারে। তাদের কৌশল নির্ধারণের এ ধরনের বক্তব্য তারা দিতেই পারে। সশস্ত্র বাহিনী দীর্ঘদিন ধরে মাঠে কাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে। কাজেই জনগণের প্রত্যাশা তারাই সবচেয়ে ভালো জানে এবং বোঝে। বিষয়টি এমন নয় যে, সেনাপ্রধান এ বক্তব্য নতুন করে দিয়েছেন। তিনি একাধিকবার এ বক্তব্য দিচ্ছেন। এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধান উপদেষ্টাসহ সবাইকে বিভিন্ন সময় সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে এ অবস্থান জানানো হয়েছে। কাজেই সেনাপ্রধানের এ বক্তব্যে বিভ্রান্তির কোনো সুযোগ নেই। সেই বিভ্রান্তি দূর করেছে সেনাসদরের ব্রিফিং। সবচেয়ে বড় কথা, জুলাই বিপ্লবের অন্যতম স্টেকহোল্ডার সশস্ত্র বাহিনী। কাজেই রাষ্ট্রের পথ-নকশা নির্ধারণে তাদের মতামত যেন উপেক্ষা করা হবে?

বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান দায়িত্ব হলো দেশ রক্ষা করা। এ দায়িত্ব পালন করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর যা যা করা দরকার তা করতে বদ্ধপরিকর। বাংলাদেশে বর্তমানে সার্বভৌমত্বের ব্যাপারে বেশ কিছু হুমকি দৃশ্যমান হয়েছে। বিশেষ করে রাখাইন করিডর নিয়ে এক ধরনের উত্তেজনা এবং শঙ্কা দেখা দিয়েছে। সরকার কী করতে যাচ্ছে তা এখন পর্যন্ত স্পষ্ট নয়। এ ব্যাপারে আমাদের সেনাপ্রধান তাদের সুস্পষ্ট অবস্থান ব্যাখ্যা করেছেন। তার বক্তব্যের অনুরণন ঘটেছে সেনাসদরের সোমবারের ব্রিফিংয়ে। এ ধরনের করিডর যে কতটা আত্মঘাতী হবে তা সরকার অদৃশ্য ইশারায় এ ইস্যুটিকে নিয়ে এক ধরনের লুকোচুরি খেলছে। এ বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনী যেভাবে স্বচ্ছ এবং জবাবদিহিমূলক সে রকম স্বচ্ছতা সরকারের মধ্যে দেখা যাচ্ছে না।

মব ভায়োলেন্সের ব্যাপারেও সেনাসদরের ব্রিফিংয়ে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করা হয়েছে। যা সেনাপ্রধানের বক্তব্যের অনুরণন। আমরা দেখি যে সেনাপ্রধানের বক্তব্যের পর সেনাসদরের ব্রিফিং একই সূত্রে গাঁথা। অর্থাৎ আমাদের সশস্ত্র বাহিনী তিনটি বিষয়ে একেবারে ঐক্যবদ্ধ এবং জনগণের কাছে দায়বদ্ধ। প্রথমত, দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা। দ্বিতীয়ত, দেশের সার্বভৌমত্ব অখণ্ডতা রক্ষা করা এবং তৃতীয়ত, কোনো অবস্থাতে যেন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি না হয়। মব ভায়োলেন্স এবং যে কোনো নাশকতার বিরুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনী সোচ্চার। এ তিনটিই এ দেশের মানুষ প্রত্যাশা করে। এদেশের মানুষ কথা বলতে পারছে না। তাদের প্রত্যাশার বাতিঘর হিসেবে সশস্ত্র বাহিনী কাজ করছে। জনগণের যে আকাঙ্ক্ষা, সেই আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি হচ্ছে আমাদের গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী। সশস্ত্র বাহিনী যেন এখন জনগণের কণ্ঠস্বর।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক
ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনঃ বাংলাদেশের অর্থনীতি ও মর্যাদায় অবদান
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
রাষ্ট্র ও নিরাপত্তাবিরোধী কাজে না জড়ানোর সাফ কথা সেনাবাহিনীর
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক
খালেদা জিয়া হতে পারেন রাজনৈতিক সংকট উত্তরণের নিয়ামক
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনে জাতিসংঘের সম্মেলন কি সফল হবে
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
পদত্যাগ নয়, নির্বাচনই সমাধান
আঙুর ফল আর টক নয়
আঙুর ফল আর টক নয়
সর্বশেষ খবর
‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’
‘আমি যাদের নায়িকা হয়েছি, সকলেই পরে মেগাস্টার হয়েছেন’

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকেলে টোকিওর সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস
বিকেলে টোকিওর সোকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন ড. ইউনূস

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে পুলিশ সেজে ছিনতাই, ৬ জনকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
দুবাইয়ে পুলিশ সেজে ছিনতাই, ৬ জনকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরেঞ্জ ক্লাব মেম্বারদের ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে বাংলালিংকের জমজমাট অফার
অরেঞ্জ ক্লাব মেম্বারদের ঈদের আনন্দ বাড়িয়ে তুলতে বাংলালিংকের জমজমাট অফার

২৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম গঠন
ঘূর্ণিঝড় মোকাবেলায় মনপুরায় বসুন্ধরা শুভসংঘের ইমারজেন্সি রেসপন্স টিম গঠন

৩৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ
‘হৃদয়স্পর্শী’ কাহিনির আড়ালে নির্মম বাস্তবতা? উঠে আসছে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন
সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারা দেশে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারা দেশে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে গণ-অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি
শাবিতে গণ-অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিশুদের সুরক্ষায় খোলা জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ করছে ফ্রান্স
শিশুদের সুরক্ষায় খোলা জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ করছে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার
‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেইটকে নিয়ে আশাবাদী তাসকিন
টেইটকে নিয়ে আশাবাদী তাসকিন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ বিদায়, শৈশবের ক্লাবে শেষ অধ্যায় শুরু ডি মারিয়ার
ইউরোপ বিদায়, শৈশবের ক্লাবে শেষ অধ্যায় শুরু ডি মারিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গরুর হাট এলাকায় সান্ধ্য ব্যাংকিং চালুর নির্দেশ
গরুর হাট এলাকায় সান্ধ্য ব্যাংকিং চালুর নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেঞ্চুরি ছাড়াই ৪০০, ২৩৮ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে দিল ইংল্যান্ড
সেঞ্চুরি ছাড়াই ৪০০, ২৩৮ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে দিল ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঞ্জাবকে হারিয়ে আইপিএল ফাইনালে কোহলির বেঙ্গালুরু
পাঞ্জাবকে হারিয়ে আইপিএল ফাইনালে কোহলির বেঙ্গালুরু

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকাল ৯টার মধ্যে ১৩ জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ১৩ জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত
খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীর নিম্নচাপ, প্লাবিত ১০ জেলা
গভীর নিম্নচাপ, প্লাবিত ১০ জেলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ৯ জুনের টিকিট
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ৯ জুনের টিকিট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বজনের লাশ দেখে ফেরার পথে সড়কে ঝরল শিশুসহ ৩ প্রাণ
স্বজনের লাশ দেখে ফেরার পথে সড়কে ঝরল শিশুসহ ৩ প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জোড়া লাগানো যমজ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার
চট্টগ্রামে জোড়া লাগানো যমজ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স
ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ
উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ
ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা
নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত
যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?
৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ
বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার
৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ
কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার
‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ
জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল
প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩
মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত
ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া
শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের ১১ জেলায় বন্যার শঙ্কা, সতর্কতা জারি
দেশের ১১ জেলায় বন্যার শঙ্কা, সতর্কতা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে দুই বিদেশি ব্যাংকের শাখাকে ১৮.১ মিলিয়ন দিরহাম জরিমানা
আমিরাতে দুই বিদেশি ব্যাংকের শাখাকে ১৮.১ মিলিয়ন দিরহাম জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ১০ লাখ মার্কিন ডলারের লটারি জিতলেন প্রবাসী
আমিরাতে ১০ লাখ মার্কিন ডলারের লটারি জিতলেন প্রবাসী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম
কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের পুশইন ব্যর্থ: ১৭ ঘণ্টা পর ৫৭ ভারতীয়কে ফিরিয়ে নিল ভারত
বিএসএফের পুশইন ব্যর্থ: ১৭ ঘণ্টা পর ৫৭ ভারতীয়কে ফিরিয়ে নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
নিম্নচাপের প্রভাবে উত্তাল সাগর, বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি
বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি
রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হবে ইশরাকের শপথের
কী হবে ইশরাকের শপথের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল
লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার
কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের

বিশেষ আয়োজন

এবার লাগবে কোটি পশু
এবার লাগবে কোটি পশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন
সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন

নগর জীবন

দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

বিশেষ আয়োজন

পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া
পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি
মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি

শোবিজ

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ
৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস
শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

সম্পাদকীয়

এভারেস্ট জয় তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করলেন শাকিল
এভারেস্ট জয় তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করলেন শাকিল

পেছনের পৃষ্ঠা

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি
দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি

নগর জীবন

কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট
কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!
স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!

দেশগ্রাম

অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা
অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা