শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৭, রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব

মো. মামুন হাসান
অনলাইন ভার্সন
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব

দুধের মতো সার্বজনীন পানীয় তথা খাদ্যোপকরণ পৃথিবীতে আর দুটি খুঁজে পাওয়া ভার। সভ্যতার উন্মেষকাল থেকে বিশ্বের সর্বত্র দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য খাওয়া ও পান করা হচ্ছে। তবে ঠিক কখন মানুষ প্রথম তৃণভোজী পশুর দুধ দোহন করে নিজেরা পান করতে শুরু করেছে, তা আজও জানা যায়নি। বিশ্বব্যাপী দুধের গুরুত্বকে সকলের নিকট পৌঁছে দেয়ার লক্ষ্যে প্রতিবছর পালন করা হয় বিশ্ব দুগ্ধ দিবস। দুধের পুষ্টিগুণ তুলে ধরে জনসচেতনতা বৃদ্ধি, দুধ সম্পর্কে সকল অপপ্রচার রোধ ও দুগ্ধজাত দ্রব্যের গুরুত্ব তুলে ধরার লক্ষ্যে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) সর্বপ্রথম ২০০১ সাল থেকে ১ জুনকে বিশ্ব দুগ্ধ দিবস হিসেবে পালন করে আসছে। এ বছরের দিবসটির প্রতিপাদ্য হচ্ছে-‌‘লেটস সেলিব্রেট দি পাওয়ার অফ ডেইরি’ অর্থাৎ ‘দুগ্ধের অপার শক্তিতে, মেতে উঠি একসাথে’।

এই প্রতিপাদ্যটি দুগ্ধ শিল্পের পুষ্টি, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি এবং টেকসই খাদ্য ব্যবস্থায় অবদানের গুরুত্ব তুলে ধরতে আহ্বান জানায়। এই বছরের প্রতিপাদ্য আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, দুধ কেবল একটি পুষ্টিকর খাদ্য নয়, এটি একটি সুস্থ ও সমৃদ্ধ জীবনের প্রতীক।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের (ইউএসডিএ,২০২৫) প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বে গরুর দুধ উৎপাদন হয়েছে ৬৭৩.২৯ মিলিয়ন মেট্রিক টন, যা পূর্বের বছরের তুলনায় ০.৮৬ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এফএও এবং ইউএসডিএ’র হিসাব মতে বিশ্ব উৎপাদিত দুধের মধ্যে ৮১ শতাংশ গরুর দুধ, ১৫ শতাংশ মহিষের দুধ, ২ শতাংশ ছাগল, ভেড়া ১ শতাংশ, উটের দুধ ০.৪ শতাংশ। এফএও’র ২০২৫ সালের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায় উন্নত দেশসমূহে মাথাপিছু দুগ্ধজাত পণ্যের গ্রহণ উচ্চ; যেমন-ইউরোপ, উত্তর-আমেরিকা, অস্ট্রেলিয়া ও আর্জেন্টিনায় প্রতিবছর মাথা পিছু ১৫০ কেজির বেশি। উন্নয়নশীল দেশসমূহে মাথাপিছু গ্রহণ মাঝারি; প্রতিবছর ৩০ থেকে ১৫০ কেজির মধ্যে। ভারত, পাকিস্তান, মেক্সিকো, কলম্বিয়ায় এই পরিমাণে দেখা যায়। কমগ্রহণের দেশসমূহ মাথাপিছু গ্রহণ কম; প্রতিবছর ৩০ কেজির নিচে। ইরান, সেনেগাল, থাইল্যান্ড এবং পূর্ব ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বেশিরভাগ দেশ। বিশ্বব্যাপী মাথাপিছু তাজা দগ্ধজাত পণ্যের গ্রহণ আগামী দশকে প্রতিবছর ১ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাবে বলে এফএও পূর্বাভাস দিয়েছে। বাংলাদেশ মাথাপিছু দুধ গ্রহণ এখনও বিশ্ব গড়ের তুলনায় কম।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ক্রমবর্ধমান জিডিপিতে প্রাণিসম্পদের অবদান ১.৮ শতাংশ। দেশে বছরে দুধের চাহিদা প্রায় ১ কোটি ৫৯ লক্ষ মেট্রিক টন কিন্তু বর্তমান দুধ উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ১ কোটি ৫০ লক্ষ মেট্রিক টন। দেশে উৎপাদিত দুধের ৯০ শতাংশ আসে গরু, ৮ শতাংশ আসে ছাগল এবং ২ শতাংশ আসে মহিষ থেকে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে প্রতিদিন জনপ্রতি অন্তত ২৫০ মিলিলিটার দুধ গ্রহণের কথা বললেও আমরা মাথাপিছু প্রতিদিন জনপ্রতি ২৩৪.৪৫ মিলি লিটার দুধ গ্রহণ করছি। দুধের বর্ধিত চাহিদা মেটাতে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সংকরায়নের মাধ্যমে গবাদি পশুর জাত উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। একদিকে খামারি বলেন তারা যথাযথ মূল্য পায় না, অন্যদিকে ভোক্তারা বলেন দাম বেশি। তবে এ খাতে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে। খাঁটি দুধের অভাব, পশুখাদ্যের সংকট, রোগবালাই এবং সংরক্ষণের সমস্যাসমূহ এখনও কাটিয়ে ওঠা যায়নি। অধিদপ্তর এই অবস্থার উত্তরণে একদিকে উৎপাদন খরচ কমাতে পশুখাদ্যের ক্ষেত্রে সবুজ ঘাসের চাষ ও ব্যবহার বাড়ানো, রোগ প্রতিরোধ করা, ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানো এবং অপরদিকে ডেইরী হাব ও গ্রামের দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্র (ভিএমসিসি) স্থাপনের মাধ্যমে দুধ বিক্রেতা ও ক্রেতার মাঝে সংযোগ স্থাপন করার কার্যক্রম চালু রেখেছে।

সরকার স্থানীয় জাতের গবাদি পশুর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে জোর দিয়েছে। আর এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থানীয় জাতের গবাদিপশুর দুধের উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করে যাচ্ছে। গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি বলছে যেখানে স্থানীয় জাতের গবাদিপশুর দৈনিক গড় দুধ উৎপাদন ৩-৪ লিটার সেখানে উচ্চ ফলনশীল ঘাস খাওয়ানোর ফলে দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়ে দৈনিক ৪-৫.৫ লিটার সম্ভব। প্রাণিজ আমিষ তথা দুধ, মাংস ডিমের  উৎপাদন, পরিবহণ, বিপণন ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে সরকার সম্মিলিত প্রয়াস নিয়েছে। ডেইরী সেক্টরের উন্নয়নে তথা দুধের পুষ্টি সকলের জন্য নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সরকার বিশ্বব্যাংকের বিনিয়োগ সহায়তায় বৃহৎ প্রকল্প কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে এবং আরও নতুন নতুন বিনিয়োগের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। খামারী সংগঠিত ও প্রশিক্ষিত করা, উৎপাদন বৃদ্ধি, বাজার সংযোগে সহায়তা, এমনকি স্কুল মিল্ক কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে দুধের পুষ্টির বিষয়ে ব্যাপক জনসচেতনতা সৃষ্টির ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য রয়েছে। পোস্ট হার্ভেস্ট ডেইরী তথা দুধের উৎপাদন পরিবহন প্রক্রিয়াকরণ ক্ষেত্রে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় দেশব্যাপী নির্বাচিত স্কুল ও এতিমখানায় শিশুদের দুধ পান করানো, সুসজ্জিত র‌্যালি আয়োজন করা, ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে দুধের পুষ্টি ও উপকারিতা, স্বাস্থ্য ও মেধা বিকাশ ইত্যাদি বিষয়ে স্থানীয়ভাবে কুইজ প্রতিযোগিতা আয়োজন, সুধীজন সমাবেশ, সেমিনার আয়োজন, মিডিয়ায় প্রচারণা ইত্যাদি বহুবিধ কার্যক্রম হাতে নিয়েছে।

বাংলাদেশের ইনস্টিটিউট অব পাবলিক হেলথ নিউট্রিশনে সরকারিভাবে প্রকাশিত পুষ্টি নির্দেশিকা অনুযায়ী গরুর পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুধে ১০০ মিলিলিটার গরুর দুধে ৬৬ ক্যালরি রয়েছে। গরুর দুধে পানি আছে ৮৭.৫ শতাংশ, শর্করা ৪.৬ শতাংশ, চর্বি ৩.৭ শতাংশ, আমিষ ৩.৫ শতাংশ এবং ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ ০.৭ শতাংশ। দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি-উপাদান। আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রন, কোবাল্ট, কপার, জিংক, আয়োডিন, ফসফরাস, প্রোটিন, অ্যামিনো অ্যাসিড, ভিটামিন-এ, ভিটামিন-ডি, ভিটামিন বি-১২, নিয়াসিন ও রিবোফ্লাভিন প্রভৃতি রয়েছে। যা শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে উন্নত করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

পৃথিবীতে বেশ কয়েক প্রকার দুধ পাওয়া যায় যেমন-র মিল্ক বা কাচা দুধ-পাস্তরিত ছাড়া সরাসরি গাভী থেকে যে দুধ সংগ্রহ করা হয়; হোল মিল্ক-কোন উপাদান আলাদা করা ছাড়া দুধ; ড্রাই মিল্ক বা পাউডার দুধ-দুধের ৯৫ শতাংশ পানি সরানো হয়; ইভাপোরেটেড দুধ-এ ক্ষেত্রে দুধের ৬০ শতাংশ পানি সরানো হয়; কনডেন্স মিল্ক-চিনি মিশানো ইভাপোরেটেড দুধ; ফরটিফাইড মিল্ক-এক বা একাধিক বাড়তি পুষ্টি উপাদান মেশানো দুধ; ফ্রেবারড মিল্ক- চিনি, রং, ফ্রেবার মেশানো দুধ; স্কিম মিল্ক- ক্রিম ছাড়া দুধ এবং ফার্মেন্টেড মিল্ক-প্রক্রিয়াজাতকারী দুধ (বাটার, পনির, ঘি, দই, মাখন ইত্যাদি)। দুধ থেকে দই, মাঠা, ছানা, পাস্তুরিত তরল দুধ, গুঁড়ো দুধ, ঘি, মাখন, পনির, লাচ্ছি, লাবাং, আইসক্রিম, চকলেটসহ নানা ধরনের উপাদেয় মিষ্টি প্রস্তুত করা হয়ে থাকে। দুগ্ধজাত পণ্য টক দই উত্তম ব্যাকটেরিয়ার উত্তম উৎস। প্রোবায়োটিক নানা ধরনের টিউমার রোধ করে। দুধের ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস হাড় ও দাঁতের ক্ষয়রোধ করে দাত মজবুত করে। দুধ হাড়ের অসটিওপরোসিস রোগ প্রতিরোধ করে। পটাসিয়াম রক্তচাপ বাড়তে দেয় না। ভিটামিন, মিনারেল ফিটনেস বাড়ায় ও মানসিক চাপ কমায়। ফলে ঘুম ভালো হয়। অনেকে মনে করে দুধ খেলে ওজন বাড়ে। তবে এটি মোটেও ঠিক নয়। দুধ খেলে বরং ওজন কমে, দুধের প্রোটিন দীর্ঘ সময় পেটে থাকে এতে ক্ষুধার চাহিদা কম হয় যা শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। দুধে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে থাকে, রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। দুধ পানে প্রচুর সেরোটোনিন নিঃসৃত হয়। সেরোটোনিনের মাত্রা ঠিক থাকলে মানুষ ধকল ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পায়। যা মনকে ফুরফুরে রাখে। আর একে হ্যাপি হরমোন বলে। এছাড়া স্নায়ুতন্ত্রের গঠন ও বুদ্ধির বিকাশে দুধের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। 

বাংলাদেশে দুগ্ধখাত শুধু পুষ্টির দিক থেকেই নয়, অর্থনৈতিকভাবেও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ লক্ষ মানুষ গরু-ছাগল পালনের মাধ্যমে দুধ উৎপাদনে নিয়োজিত। বিশেষ করে গ্রামীণ নারীরা এ খাতের মাধ্যমে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। দুধ সংগ্রহ, প্রক্রিয়াকরণ ও বাজারজাতকরণের সঙ্গে অনেক মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত, যা কর্মসংস্থান ও দারিদ্র্য দূরীকরণে সহায়ক ভূমিকা রাখে। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, দুগ্ধ শিল্পে দেশের প্রায় ২ কোটি মানুষ জড়িত।

কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকরের ‘অন্নদামঙ্গল’ কাব্যে দেবী অন্নপূর্ণার কাছে বর চাইতে গিয়ে ঈশ্বর পাটনি বলেছিলেন, ‘আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে।’-এই বাক্যের পিছনে লুকিয়ে আছে এক চিরায়ত বাঙালি মায়ের আকুতি। বস্তুত সব বাঙালি মায়েরা এটা কামনা করেন, তার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে। চন্দ্রবিন্দু ব্যান্ডের জনপ্রিয় ব্যঙ্গধর্মী গান ‘দুধ না খেলে হবে না ভালো ছেলে পড়াশুনো করবে না, ডাক্তার হবে না!’ আমরা শুনেছি। দুধ না খেলে ভালো ছেলে হওয়া যাবে কি না এ বিষয়ে বিতর্ক থাকলেও, ভালো স্বাস্থ্য কিন্তু পাওয়া যাবে না সেটা নিশ্চিন্তে বলা যায়। কারণ মানুষের খাদ্য তালিকায় দুধ অন্যতম সর্বোচ্চ পুষ্টিমান সম্পন্ন খাবার। এজন্য দুধ এবং দুগ্ধজাত পণ্যগুলো কখনই খাদ্য তালিকা থেকে বাদ দেওয়া উচিত নয়। দুধের অপরিহার্য উপাদান ল্যাকটোজ, যা দৈহিক গঠন ও মেধাবিকাশে সহায়ক।

প্রতি বছরের ন্যায় এবছরও কোরবানিযোগ্য গবাদিপশুর সংখ্যা নিরূপণ করেছে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়। এ বছর কোরবানিযোগ্য সর্বমোট ১ কোটি ২৪ লাখ ৪৭ হাজার ৩৩৭টি গবাদিপশুর প্রাপ্যতা আশা করা যাচ্ছে এবং এবছর ২০ লাখ ৬৮ হাজারের বেশি গবাদিপশু উদ্বৃত্ত থাকতে পারে। দেশীয় গবাদিপশু দিয়েই আসন্ন ঈদুল আজহা উদযাপন উপলক্ষে কোরবানির পশুর চাহিদা পূরণ করা হচ্ছে। অনুরূপভাবে দুধের চাহিদা অভ্যন্তরীণ উৎপাদনের মাধ্যমে পূরুণ করা সরকারের অভীষ্ট লক্ষ্য। সে লক্ষ্য অর্জনে সরকার বদ্ধপরিকর। তবে অর্জন, দেশের অনেক সেক্টরের উন্নয়নের উপর নির্ভর করে। যেমন ভোক্তার সচেতনতা, বিদ্যুৎ সেক্টরের উন্নয়ন, পরিবহন সেক্টরের উন্নয়ন এবং ডেইরী সেক্টরে বিনিয়োগকারী সম্পৃক্ত করা। তবে ডেইরী সেক্টরের অধুনা উন্নয়ন গতি আমাদের এই বার্তা দেয় যে, অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন অসম্ভব নয়। বিশ্ব দুগ্ধ দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় দুধের পুষ্টিগুণ ও দুগ্ধখাতের বহুমুখী গুরুত্ব। পুষ্টি ও অর্থনীতির ভিত্তি মজবুত করতে হলে এ খাতের উন্নয়ন অপরিহার্য। তাই সকলকে দুধ পান করতে উৎসাহিত করতে হবে এবং খাতটির উন্নয়নে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালাতে হবে। তাই নিয়মিত দুধ পানের অভ্যাস গড়ে তুলুন, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হয়ে উঠুন।

লেখক : সিনিয়র তথ্য অফিসার, তথ্য ও জনসংযোগ কর্মকর্তা, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
নতুন বিনিয়োগের পথ রুদ্ধ হবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
কাঙ্ক্ষিত বৈষম্য হ্রাস অনর্জিত থেকে যাবে
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
ফাঁকফোকর এবং দারিদ্র্য গণনা
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
এবার চমকপ্রদ কিছু করার সুযোগ নেই
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
সর্বশেষ খবর
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি
ঈদ উৎসবে জমজমাট ওয়ালটন ফ্রিজের বিক্রি

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর
আগ্রায় রিল বানাতে গিয়ে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল ৬ কিশোরীর

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত
১০০ রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

মালিবাগে ট্রেনের ধাক্কায় আহত ব্যক্তির মৃত্যু
মালিবাগে ট্রেনের ধাক্কায় আহত ব্যক্তির মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নরকের চেয়েও খারাপ অবস্থা গাজার: রেড ক্রস প্রেসিডেন্ট
নরকের চেয়েও খারাপ অবস্থা গাজার: রেড ক্রস প্রেসিডেন্ট

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত
শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে ৩ মাদক কারবারি আটক
কক্সবাজারে ৩ মাদক কারবারি আটক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
বিশ্বনাথে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু
আরসিবির জয়োৎসবে পদদলিত হয়ে ১১ জনের মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…
জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কবিরহাটে মাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা?
কবিরহাটে মাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা?

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে করলেন হিনা খান
বিয়ে করলেন হিনা খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভুটানের বিপক্ষে দাপুটে শুরু, প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
ভুটানের বিপক্ষে দাপুটে শুরু, প্রথমার্ধে ১-০ গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলাৎকারের অপরাধে মাদ্রাসা শিক্ষকের আমৃত্যু কারাদণ্ড
বলাৎকারের অপরাধে মাদ্রাসা শিক্ষকের আমৃত্যু কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাথর কেটে খরাক্লিষ্ট গ্রামে পানি আনলেন ৭৬ বছরের বৃদ্ধ!
পাথর কেটে খরাক্লিষ্ট গ্রামে পানি আনলেন ৭৬ বছরের বৃদ্ধ!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনার সীমান্ত দিয়ে ৪০ জনকে পুশ ইন করল বিএসএফ
নেত্রকোনার সীমান্ত দিয়ে ৪০ জনকে পুশ ইন করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৫৫০
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৫৫০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিনায় পৌঁছেছেন বাংলাদেশের হজযাত্রীরা
মিনায় পৌঁছেছেন বাংলাদেশের হজযাত্রীরা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিই দেশে প্রথম ভারতবিরোধী আন্দোলন শুরু করে : যুবদল সভাপতি
বিএনপিই দেশে প্রথম ভারতবিরোধী আন্দোলন শুরু করে : যুবদল সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়াকাটায় পালিত হয়েছে বিশ্ব পরিবেশ দিবস
কুয়াকাটায় পালিত হয়েছে বিশ্ব পরিবেশ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে জুলাই বিপ্লবের শহীদ-আহত পরিবার পেল ঈদ উপহার
ঝিনাইদহে জুলাই বিপ্লবের শহীদ-আহত পরিবার পেল ঈদ উপহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপারভাইজার ও হেলপারের ধাক্কায় বাসের নিচে যাত্রী, চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু
সুপারভাইজার ও হেলপারের ধাক্কায় বাসের নিচে যাত্রী, চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাড়তি ভাড়া আদায়রোধে সচেতনতামূলক প্রচারণা
চুয়াডাঙ্গায় বাড়তি ভাড়া আদায়রোধে সচেতনতামূলক প্রচারণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে প্রধান ঈদ জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
চট্টগ্রামে প্রধান ঈদ জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!
এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী
শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান
বগুড়া বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য হলেন রাবি অধ্যাপক কুদরত-ই-জাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু
প্রথমবারের মতো আইপিএল শিরোপা জিতল কোহলির বেঙ্গালুরু

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?
আইপিএল ২০২৫: কে জিতলেন কোন পুরস্কার?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল
শক্তিশালী জর্ডানকে রুখে দিল বাংলাদেশ নারী দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র
কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র

১২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা
সৌদিতে নতুন যুগের সূচনা, হজযাত্রীদের সেবায় ভূমিকা রাখছেন নারীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা
সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি
গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি
ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫
ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি
জয় নিশ্চিত হতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন কোহলি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?
এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া
কুড়িগ্রামে কেজি দরে গরু-ছাগল বিক্রিতে ব্যাপক সাড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক
ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?
প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে কত টাকা পেল বেঙ্গালুরু?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের বিপক্ষে প্রতিশোধ নিতে প্রস্তুত জামালরা
ভুটানের বিপক্ষে প্রতিশোধ নিতে প্রস্তুত জামালরা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক জীবাণু’ পাচারের অভিযোগে ২ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক জীবাণু’ পাচারের অভিযোগে ২ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজিদের সুবিধায় মক্কায় রাস্তা ও নামাজের জায়গার সম্প্রসারণ
হাজিদের সুবিধায় মক্কায় রাস্তা ও নামাজের জায়গার সম্প্রসারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?
পর্দার আড়ালে জাতীয় সরকারের নীলনকশা?

প্রথম পৃষ্ঠা

চার ইস্যুতেই ভিন্নমত
চার ইস্যুতেই ভিন্নমত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না
প্রধান উপদেষ্টা জবাবদিহি করেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়
সুখবর নেই চ্যালেঞ্জের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি
আসছে জাকারিয়া সৌখিনের নতুন চমক - প্রিয় প্রজাপতি

শোবিজ

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ ইন্দোনেশীয় উপমন্ত্রীর

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি
সরকারকে সর্বোচ্চ জুলাই পর্যন্তই সময় দেবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’
‘বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ার সেরা’

মাঠে ময়দানে

সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!
সমন্বয়হীনতায় প্রকল্পের টাকা জলে!

নগর জীবন

চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে
চাল নিয়ে গুজব ছড়ানো হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়
নির্বাচন এপ্রিলের পরে যেন না যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা
ঈদে মুখোমুখি নায়িকারা

শোবিজ

ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট
ফারুককে সরানো অবৈধ নয় কেন জানতে চেয়েছেন হাই কোর্ট

মাঠে ময়দানে

সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস
সব শিল্পাঞ্চলে বাড়েনি গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী
হাসিনার বাজেটের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই : রিজভী

খবর

অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু
অবশেষে চ্যাম্পিয়ন কোহলির বেঙ্গালুরু

মাঠে ময়দানে

ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...
ফরিদুর রেজা সাগরের ছোটকাকু রহস্য...

শোবিজ

হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ
হামজা ফাহামিদুল ঘিরেই আগ্রহ

মাঠে ময়দানে

হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল
হামজাদের আরও আগেই আনা উচিত ছিল

মাঠে ময়দানে

আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি
আর্জেন্টিনার অনুশীলনে মেসি

মাঠে ময়দানে

ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড
ঈদ আয়োজনে ১৩ ব্যান্ড

শোবিজ

কৃষিশিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দে মানুষ হতাশ : বিএসপি
কৃষিশিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতের বরাদ্দে মানুষ হতাশ : বিএসপি

নগর জীবন

গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া
গরুর সরবরাহ অনেক, দামও চড়া

দেশগ্রাম

ঈদের পাঁচফোড়ন
ঈদের পাঁচফোড়ন

শোবিজ

ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ
ধান খেতে নারীর অর্ধগলিত লাশ

দেশগ্রাম

চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা
চাঁদাবাজির মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক সেনা কর্মকর্তা

দেশগ্রাম

জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক

সম্পাদকীয়

প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’
প্রিয়া-তন্ময়ের ‘ধোঁকা’

শোবিজ