ইরানের রাজধানী তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের আয়োজনে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। শনিবার সকাল ১০টায় জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এরপর মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহিদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
‘স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের তাৎপর্য’ শীর্ষক আলোচনা সভার পূর্বে প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পাঠানো বাণী পড়ে শোনান যথাক্রমে কমার্শিয়াল কাউন্সিলর ড. জুলিয়া মঈন ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা গোলাম রব্বানী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের বাণী পড়ে শোনান রাষ্ট্রদূতের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা এফ এম কামাল হোসেন এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলমের বাণী পাঠ করেন প্রশাসনিক কর্মকর্তা (হিসাব) এস এম সাদিকুল কবির। এছাড়াও মহান স্বাধীনতা দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে বক্তব্য দেন রেডিও তেহরান বাংলা বিভাগের সাবেক কর্মী ও সিনিয়র সাংবাদিক সৈয়দ মূসা রেজা, নাসির মাহমুদ ও আবু সাঈদ।
দূতালয় প্রধান ওয়ালিদ ইসলামের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সমাপনী বক্তব্য রাখেন কমার্শিয়াল কাউন্সিলর ড. জুলিয়া মঈন এবং রাষ্ট্রদূত এ এফ এম গওসোল আযম সরকার। তারা তাদের বক্তব্যে ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, দেশের অর্থনৈতিক অগ্রগতি ও সমৃদ্ধিসহ নানা বিষয়ে আলোকপাত করেন।
বিডি প্রতিদিন/এমআই