শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০২২

জন্মশতবর্ষে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ

সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রিন্ট ভার্সন
জন্মশতবর্ষে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ (১৯২২-১৯৭১) বাংলা ভাষার অন্যতম শ্রেষ্ঠ কথাসাহিত্যিক, নাট্যকার। জীবন-সন্ধানী ও সমাজসচেতন এ সাহিত্য-শিল্পী চট্টগ্রাম জেলার ষোলোশহরে ১৯২২ খ্রিস্টাব্দের ১৫ আগস্ট এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈত্রিকনিবাস নোয়াখালী। তাঁর পিতা সৈয়দ আহমদউল্লাহ ছিলেন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা। মা নাসিম আরা খাতুন। বাংলার বিভিন্ন অঞ্চলে পিতার কর্মস্থলে ওয়ালীউল্লাহর শৈশব, কৈশোর ও যৌবন অতিবাহিত হয়। কখনো মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ফেনী, ঢাকা, নদীয়ার কৃষ্ণনগর, হুগলী, চুঁচূড়া, কুড়িগ্রাম, সাতক্ষীরা, কখনো বা ময়মনসিংহ। সুতরাং এ অঞ্চলের মানুষের জীবনকে নানাভাবে তাঁর দেখার সুযোগ ঘটে, যা তাঁর উপন্যাস ও নাটকের চরিত্র-নির্মাণ ও জীবন-অন্বেষণে প্রভূত সাহায্য করে। পিতার চাকরি সূত্রে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে লেখাপড়া করেন।

ফেনী হাই স্কুলে ছাত্র থাকাকালেই সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর সাহিত্যচর্চার সূত্রপাত। এ সময় তিনি হাতে লেখা পত্রিকা ভোরের আলো সম্পাদনা করেন। ১৯৩৯ সালে তিনি কুড়িগ্রাম হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করে ঢাকা কলেজে ভর্তি হন। ঢাকা কলেজে ইন্টারমিডিয়েট প্রথম বর্ষে পড়া অবস্থায় সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রথম গল্প ‘সীমাহীন এক নিমেষে’ ছাপা হয়েছিল ঢাকা কলেজ ম্যাগাজিনে। ঢাকা কলেজ ম্যাগাজিন সম্পাদনা করেছিলেন খ্যাতিমান অধ্যাপক, প্রাবন্ধিক কাজী আবদুল ওদুদ ও পরিমল কুমার বসু। ঢাকা কলেজে থাকা অবস্থায়ই ঢাকার প্রগতি লেখক সংঘের সক্রিয় কর্মী হয়ে গিয়েছিলেন তিনি। সোমেন চন্দ ছিলেন প্রগতি লেখক সংঘের অন্যতম সক্রিয় কর্মী। ইংরেজি-বাংলা উভয় ভাষায় তাঁর দক্ষতা ছিল। তিনি কনটেম্পোরারি নামে একটি ইংরেজি পত্রিকা প্রকাশ করেন। তাঁর সহপাঠীদের মধ্যে ছিলেন সানাউল হক (সিএসপি উত্তীর্ণ), নাজমুল করিম (ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক), মুসলিম লীগের রাজনীতিবিদ খাজা খায়েরউদ্দীন এবং বামপন্থি রাজনীতিবিদ মোহাম্মদ তোয়াহা।

সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর নিয়মিত লেখালেখি শুরু হয় ১৯৪১-১৯৪২ সাল নাগাদ। তিনি ময়মনসিংহের আনন্দমোহন কলেজ থেকে ১৯৪৩ সালে বিএ পাস করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে এমএ ভর্তি হন। ১৯৪৫ এর এপ্রিল মাসে প্রকাশিত হয় তাঁর প্রথম গল্প সংকলন ‘নয়নচারা’। কিন্তু জুন মাসে কলকাতায় চিকিৎসা করাতে গিয়ে তাঁর বাবার আকস্মিক মৃত্যুতে পারিবারিক ভরণপোষণ কাঁধে আসায় তাদের দুই ভাইয়ের পড়াশোনা বন্ধ হয়ে যায়। পরে কলকাতার দৈনিক স্টেটসম্যান পত্রিকায় সহ-সম্পাদক হিসেবে যোগ দেন। ১৯৪৫-১৯৪৭ সাল পর্যন্ত তিনি দৈনিক স্টেটসম্যান পত্রিকায় কর্মরত ছিলেন। ওই সময় সওগাত, মোহাম্মদী, বুলবুল, পরিচয়, অরণি, পূর্বাশা প্রভৃতি পত্রিকায় তাঁর লেখা প্রকাশিত হতো। একপর্যায়ে কথাসাহিত্যের এক প্রবাদপ্রতিম নক্ষত্র হয়ে ওঠেন। পূর্ববাংলা ও বাংলাদেশের সাহিত্যে তিনি পথ দেখিয়েছেন, গড়ে তুলেছেন স্বতন্ত্র এক ভাষারীতি। যে ভাষা, যে কাহিনি বিন্যাস, চরিত্রের সৃষ্টির সঙ্গে আর কোনো ভাষা সাহিত্যিকের সাহিত্য কর্মের মিল পাওয়া যায় না। বিষয়, কাঠামো ও ভাষা-ভঙ্গিতে নতুন এক ঘরানার জন্ম দিয়েছেন তিনি। ধর্মীয় গোঁড়ামি, ভন্ডামি, কুসংস্কারকে ব্যবচ্ছেদ করেছেন তিনি তাঁর লেখায়।

সাম্প্রদায়িকতার আলোয় নয়, বরং মুক্তচিন্তার দ্বারা মান্নান সৈয়দ প্রমাণ করেছেন-গল্পলেখক সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রগতিশীল শিল্পচিন্তার ও সৃষ্টির অনন্যতার কারণ বহুমাত্রিক। তন্মধ্যে সংস্কারমুক্ত চেতনা অন্যতম। বিশ্বসাহিত্যের পঠন-পাঠন, অনুশীলন তার প্রত্যক্ষণের ধরনটি গড়ে দিয়েছিল। বাংলাদেশের নোয়াখালী অঞ্চলের অধিবাসী ওয়ালীউল্লাহর গভীরতর অবলোকনে ছিল তার অঞ্চলের জনজীবনে প্রচলিত ধর্মীয় গোঁড়ামি। কিন্তু নিজে ছিলেন তার উল্টো অবস্থানে। ধর্মীয় গোঁড়ামিমুক্ত, সংস্কারমুক্ত মানবতাবাদে আস্থাবান ছিলেন বলেই তিনি অস্তিত্ব সম্বন্ধেও সচেতন। প্রতিটি প্রাণীর বাঁচার অধিকার সমান, মানুষেরও- কিন্তু স্বার্থবাদী মানুষ, ক্ষমতাবান রাষ্ট্রযন্ত্র, বুর্জোয়ার সম্পদের সীমাহীন লিপ্সা সে অধিকার হরণ করতে বদ্ধপরিকর।

দেশ ভাগের পর তিনি দ্য স্টেটসম্যান পত্রিকার চাকরি ছেড়ে ঢাকা চলে আসেন এবং সেপ্টেম্বরে যোগ দেন রেডিও পাকিস্তানের ঢাকা কেন্দ্রের সহকারী বার্তা-সম্পাদক হিসেবে। পরে করাচি কেন্দ্রের বার্তা-সম্পাদক (১৯৫০-১৯৫১) হয়েছিলেন। ১৯৫১-১৯৬০ সাল পর্যন্ত তিনি পাকিস্তান সরকারের পক্ষে নয়াদিল্লি, সিডনি, জাকার্তা ও লন্ডনে বিভিন্ন উচ্চ পদে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫২ সালের অক্টোবরে ওয়ালীউল্লাহ সিডনির পিট স্ট্রিটে পাকিস্তান দূতাবাসের প্রেস অ্যাটাশে। ফরাসি নাগরিক আন মেরি দূতাবাসের ঠিক উল্টো দিকে ফরাসি দূতাবাসে কাজ করতেন। অস্ট্রেলিয়ান স্থপতির দেওয়া বড়দিনের পার্টিতে তাঁদের পরিচয়। ভিড় থেকে দূরে একা আত্মসমাহিত ওয়ালীউল্লাহর স্থিতি, নিমগ্নতা টেনেছিল ২৩ বছর বয়সী তরুণীকে, গল্পের নায়ক তখন একত্রিশ। বন্ধুত্ব গড়াল প্রেমে, তারপর ১৯৫৫ সালে গাঁটছড়া বন্ধন। আন ধর্মান্তরিত হয়েছিলেন কিন্তু তার অভিঘাত ওই কাবিননামা পর্যন্তই, নিজেদের জীবনে আঁচ লাগেনি। ১৯৫৬ থেকে ১৯৫৮-এর ডিসেম্বর পর্যন্ত জাকার্তা দূতাবাসে। স্বল্পকালের জন্য লন্ডন ও বন দূতাবাসেও প্রেস অ্যাটাশে ছিলেন। ১৯৫৯-এ কন্যা সিমিনের জন্ম। পরে পুত্র ইরাজ ওয়ালীউল্লাহর জন্ম। ১৯৬০-১৯৬৭ সাল পর্যন্ত তিনি প্যারিসে পাকিস্তান দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি এবং ১৯৬৭-১৯৭১ সাল পর্যন্ত ইউনেস্কোর প্রোগ্রাম স্পেশালিস্ট ছিলেন। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে প্রচারকার্য চালান এবং বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরীর সঙ্গে ফরাসি একাডেমির সদস্য পিয়ের এমানুয়েল, দার্শনিক, লেখক ও রাষ্ট্রদূত আঁদ্রে মারলো প্রমুখ বুদ্ধিজীবীর সহযোগিতায় বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্বজনমত গড়ে তোলেন। 

মিসেস মেরি ওয়ালীউল্লাহর প্রথম উপন্যাস  লালসালু (১৯৪৮) ফরাসি ভাষায় অনুবাদ করেন। পরে এটি Tree Without Roots (১৯৬৭) নামে ইংরেজিতেও অনূদিত হয়। বিভাগোত্তর পূর্ববঙ্গের লেখক-বুদ্ধিজীবীরা রাজনৈতিক আলোড়নে যখন নানাভাবে আলোড়িত, তখন সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ বাংলার গ্রাম ও সমাজ-জীবনের এক ধ্রুপদী জীবনধারাকে লালসালু উপন্যাসে রূপদান করেন। তিনি এতে বাংলার লোকায়ত সংস্কার ও ধর্মাচরণের নেপথ্যে তথাকথিত ধর্মধ্বজাধারী ও ভ- ধর্মব্যবসায়ীদের স্বরূপ গভীর জীবনবোধ ও মমত্বের সঙ্গে প্রকাশ করেন। তাঁর অন্য দুটি উপন্যাস চাঁদের অমাবস্যা (১৯৬৪) ও কাঁদো নদী কাঁদো (১৯৬৮) বাংলা সাহিত্যে দুটি মাইলফলক রচনা। তাঁর লেখায় উঠে এসেছে ধর্মীয় গোঁড়ামির বেড়াজালে জড়ানো অধঃপতিত সামাজিক জীবন, এসেছে মানুষের জীবন জিজ্ঞাসা, এসেছে কঠিন সময়ের ঘূর্ণিপাকে হারিয়ে যাওয়া স্বাভাবিক মানব জীবন ও মানবীয় আবেগের কথা।

ওয়ালীউল্লাহ গবেষক আবদুল মান্নান সৈয়দ বলেন-‘প্রথমে ছোটগল্প, তারপর উপন্যাস, তারপর নাটক-এই ক্রমে মাধ্যমগুলোতে অগ্রসর হয়েছেন সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ। কিন্তু তাঁর সমস্ত রচনায় এক অখন্ড ও অবিভাজ্য ওয়ালীউল্লাহই প্রকাশিত। সব মিলিয়ে ওয়ালীউল্লাহ নিবিড় একজন গদ্যশিল্পী; একটি-দুটি কবিতা লিখলেও বা তাঁর গদ্য রচনায় কবিতার সংক্রামক থাকলেও ওয়ালীউল্লাহ কিছুতেই কবি নন, নিছকই গদ্যশিল্পী, কিন্তু গদ্যশিল্পী হিসেবে তিনি গহন পথের যাত্রিক। আবার গল্প ও নাটক লিখলেও ওয়ালীউল্লাহকে মূলত ঔপন্যাসিক বলেই মনে হয়।’ সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ দুটি গল্পগ্রন্থ নয়নচারা (১৯৫১), দুই তীর ও অন্যান্য গল্প এবং তিনটি নাটক বহিপীর (১৯৬০), তরঙ্গভঙ্গ (১৯৬৪) ও সুড়ঙ্গ (১৯৬৪) রচনা করেছেন। ছোটগল্প ও নাটকেও তিনি সমাজের কুসংস্কার, ধর্মীয় ভন্ডামি, মানসিক ও চারিত্রিক স্খলন ইত্যাদিকে প্রতিভাষিত করেছেন। তিনি দেশ-বিদেশের নানা সাহিত্য পুরস্কার এবং বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক লাভ করেন।

তাঁর প্রথম উপন্যাস ‘লালসালু’-তে বাংলাদেশের প্রাকৃতিক পটভূমি, অতি পরিচিত মানুষ ও সামাজিক পটভূমি চিত্রিত হয়েছে। বদ্ধ সমাজের শোষণ ও অত্যাচারের পটভূমিতে ব্যক্তি জীবনজিজ্ঞাসার রূপায়ণ ‘লালসালু’। সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর দ্বিতীয় উপন্যাস ‘চাঁদের অমাবস্যা’। এই উপন্যাসের নায়ক গ্রামের স্কুলশিক্ষক আরেফ। উপন্যাসের ঘটনা বলতে তেমন কিছু নেই। বরং চেতনাপ্রবাহরীতি অনুযায়ী ব্যক্তিমনের অন্তঃবাস্তবতাকে মেলে ধরেছেন লেখক। তাঁর তৃতীয় উপন্যাস ‘কাঁদো নদী কাঁদো’। এখানেও মনের অন্তরলোকের চিত্র প্রকাশিত হয়েছে। ব্যক্তির সংকট ও সংকট মুক্তির প্রয়াস এবং অসাফল্যের নিপুণ বিশ্লেষণ ‘কাঁদো নদী কাদো’। তাঁর ছোটোগল্পগুলো বিষয়ের অভিনবত্বে, মুসলমান সমাজের সংস্কার বিশ্বাস, রাগ-বিরাগ, আশা-নিরাশার চিত্রণে, চেতনাপ্রবাহ রীতির প্রয়োগে এবং পরিমিত বোধে উল্লেখযোগ্য। ‘নয়নচারা’ গল্প সংকলনের গল্পগুলো ব্যক্তিমানসের স্বরূপ উদ্ঘাটনে অভিনব। গল্পের চরিত্রগুলো প্রত্যক্ষ বাস্তবের অন্তরালে ক্রিয়াশীল জীবনসত্যের প্রকাশে পাঠকের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।  সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর প্রতিভার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে মুনীর চৌধুরী বলেন-‘বাংলা সাহিত্যের গদ্যরীতি রূপায়ণের এক বিশিষ্ট দিক হলো আঞ্চলিক উপভাষার বিচিত্র উপকরণের কলামন্ডিত প্রয়োগ। এই প্রয়াস কত সূক্ষ্ম, গূঢ় ও পরিশীলিত হতে পারে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহর গদ্য তার এক প্রকার দৃষ্টান্ত।’

১৯৭১ সালের ১০ অক্টোবর ৪৯ বছর বয়সে প্যারিসে গভীর রাতে অধ্যয়নরত অবস্থায় মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণের ফলে তাঁর মৃত্যু হয়। প্যারিসের উপকণ্ঠে মদোঁ-স্যুর বেল্ভু-তে তিনি সমাহিত হন।  তাঁর ছাত্রজীবনের বন্ধু পরবর্তীতে স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ওয়ালীউল্লাহর মৃত্যুর সাত মাস পরে তাঁর স্ত্রীকে এক আধা সরকারি সান্ত্বনাবার্তা পাঠিয়েছিলেন। তাতে লেখা ছিল, ‘আমাদের দুর্ভাগ্য যে, মি. ওয়ালীউল্লাহর মাপের প্রতিভার সেবা গ্রহণ থেকে এক মুক্ত বাংলাদেশ বঞ্চিত হলো; আমাকে এটুকু বলার সুযোগ দিন যে আপনার ব্যক্তিগত ক্ষতি বাংলাদেশ ও বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের ক্ষতি।’

এই বিভাগের আরও খবর
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
সর্বশেষ খবর
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা
চকবাজারে র‌্যাবের অভিযানে তিন প্রতিষ্ঠানকে সিলগালা ও জরিমানা

এই মাত্র | নগর জীবন

টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি
টানা দ্বিতীয়বার এমএলএসের বর্ষসেরা একাদশে মেসি

৫৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে দলিতদের নিয়ে বিএনপির নির্বাচনী সভা
বাগেরহাটে দলিতদের নিয়ে বিএনপির নির্বাচনী সভা

২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে কারাবন্দীর মৃত্যু

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত
লালমনিরহাট সীমান্তে দখলের খবরটি মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!
ফেব্রুয়ারিতে বিয়ের পিঁড়িতে বসবেন বিজয়-রাশমিকা!

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত
চোট কাটিয়ে জাতীয় দলে ফিরলেন পান্ত

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
আড়াইহাজারে ৬ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ
বাগেরহাটে ৮৩০ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত
জুয়ার বিজ্ঞাপন দিয়ে বিপাকে রায়না-শিখর, সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ
রংপুরে ৩০ বছরে কমেছে প্রায় ২০ লাখ মহিষ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ
ভোট বিলম্বিত বা বাতিল করার ষড়যন্ত্র চলছে: খন্দকার মোশাররফ

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ
খাগড়াছড়িতে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে চেক বিতরণ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও
ইউটিউব মুছে দিল ইসরায়েলি অপরাধের ৭০০ ভিডিও

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড
নাটকীয় জয়ে সিরিজে ফিরল নিউজিল্যান্ড

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য
নভেম্বরে রাতের আকাশে দেখা যাবে মহাজাগতিক সৌন্দর্য

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড
নারায়ণগঞ্জে ভাবি-ভাতিজাকে হত্যার দায়ে যুবকের মৃত্যুদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ
রাউজানে দুর্বৃত্তদের হামলায় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী গুলিবিদ্ধ

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের
গর্ভাবস্থায় শুটিং, নতুন অভিজ্ঞতা জেনিফারের

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত
চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের দুই কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে
বিএনপিও গণভোট চায়, তবে একই দিনে

৪৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি
ফিলিপাইনে ১১৪ জনের প্রাণ কেড়ে ভিয়েতনামে যাচ্ছে টাইফুন কালমেগি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার
রংপুরে কিশোরী ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেপ্তার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি
টাইফয়েড টিকাদানে এগিয়ে রংপুর সিটি

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু
রাজবাড়ীতে সাপের কামড়ে কৃষকের মৃত্যু

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ
হাসিনা-জয়-পুতুলের দুর্নীতির মামলায় ৭৯ সাক্ষীর জবানবন্দি নেওয়া শেষ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল
ভারতের উপহারের গম ফিরিয়ে দিয়েছিল তুরস্ক, দিল্লিকে বাঁচায় ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা
তানজিন তিশার বিরুদ্ধে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর
ইরানের কাছে পারমাণবিক প্ল্যান বিক্রির চেষ্টা ভারতীয় ভুয়া বিজ্ঞানীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারের দাবি মির্জা ফখরুলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ
মেয়েকে যে অভ্যাস পরিবর্তন করতে বললেন শাহরুখ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর
একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকের অর্থ ও আমানত সুরক্ষিত থাকবে : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে
ডেকে নিয়ে হত্যা দুই ব্যবসায়ী ও বৃদ্ধকে

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো
আইসিসিবিতে ডেনিম এক্সপো

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো
সংকটে আগুনে ঘি ঢেলে দেয় প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর
ক্রীড়াঙ্গনে অন্যরকম নভেম্বর

মাঠে ময়দানে

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা