শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পর্ব - ১

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

গাঁজা নিয়ে মন্দ কিছু বলা নিষেধ আছে। ওস্তাদের নিষেধ।

ওস্তাদ আবার কে?

মঞ্জু ভাই বলল, শরৎ চ্যাটার্জি।

শরৎ চ্যাটার্জি!

আরে হ্যাঁ, পথের দাবীতে আছে।

পথের দাবীতে? আমার তো চোখে পড়েনি!

কেমন করে পড়বে, ওটা তো ইন বিটুইন দ্য লাইনস, বুঝে নিতে হয়। ওটাই হচ্ছে চেতনা। চেতনা বোঝার মতো বিদ্যে বাবার নেই।

কী বললে, বাবার বিদ্যে নেই! ম্যাট্রিকুলেট উইথ ডিস্টিংশন, ঘাস খেয়ে তো আর পাস করেনি।

ঘাস খেলে তো ভালোই ছিল, বুঝত গাঁজাটা ভেজেটারিয়ান ডিশ। এর মধ্যে কোনো অ্যানিমেল ফ্যাট নেই, হাইরিস্ক কোলেস্টেরল নেই। বাবাকে বলে দিস, আমাকে যা ইচ্ছে বলতে পারে, কিন্তু গাঁজা নিয়ে নিন্দে-মন্দ করলে কিন্তু এটা আমার সইবে না। শরৎ চ্যাটার্জিরও সইবে না।

বেশ, সবই বুঝলাম, ওই গন্ধটা সামলে রেখো। প্রত্যেক দিন বাবা গালাগাল দেয়, আমার ঘুম ভেঙে যায়।

কিছু মনে করিস নে। বাবার জন্য একটু সেক্রিফাইস কর। গালাগাল দিলে টেনশন রিলিজড হয়। বাবাও তো একটা মানুষ, তাই না? বাবারও তো টেনশন হয়। টেনশন রিলিজ করার একটা মিডিয়াম তো লাগে। বাবা ভাগ্যবান, তবু তো আমাকে পেয়েছে, যে বাবার গঞ্জিকাসেবী ছেলে নেই তার কথা একটু ভেবে দেখ, বেচারাকে সব টেনশন বুকের ভিতর জমিয়ে রেখে ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকে মরতে হয়।

ধ্যাৎ, তোমার এসব ফালতু কথা রাখো, আমার কাজ আছে।

মঞ্জু ভাই রাতে একবার গাঁজা খায়, বারোটা থেকে সাড়ে বারোটার মধ্যে, বারো মাসই খায়। হালকা ঘূর্ণি বাতাস থাকলে গাঁজার ধোঁয়াটা মিলিয়ে গেলেও গন্ধটা আমাদের সাড়ে তিন কাঠা জায়গার ওপরে ও নিচে, চার দেয়ালের মধ্যে কিছুক্ষণ ঘুরপাক খেতে খেতে একসময় মিলিয়ে যায়। মিলিয়ে গেলেও একটা রেশ থেকে যায়, গন্ধটার সঙ্গে যারা পরিচিত তারাই কেবল বুঝতে পারে ওটা শেষ হয়েও শেষ হয়নি, বাতাসের ঘূর্ণায়মান চক্রের কোনো একটি নিজের ভিতর একটুখানি গন্ধবীজ লুকিয়ে রেখেছে।

এই গন্ধটা কেমন এ নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে কিন্তু ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কেউ বলেছে পচা তারপিনের, কেউ বলেছে পোড়া কাঁচা ঘাসের, একজন বলেছে ঘিমাখা গরম ভাতের, একজন বেশ জোর দিয়ে বলছে, আরে আমি জানি, দুম্বার মূত্রের। দুম্বার মূত্রের গন্ধের কথা বলেছে আমাদের বাড়ির কেয়ারটেকার কাম দারোয়ান আবুল বাশার মিরধা। আমরা বলেছি নামের শেষটা মিরধা হবে না হবে মৃধা? বাশার বলেছে, নামটা আমার। আমার চেয়ে বেশি তোমরা কেমন করে জানবে। আমার নাম আবুল বাশার মিরধা, আমার আব্বার নাম আবুল হোসেন মিরধা, দাদার নাম নজু হোসেন মিরধা। আমার ছেলের নাম হবে আবদুল্লাহ সালমান বিন বাশার মিরধা। আমাদের মানতেই হয় নজু মিরধার নাতি কিংবা মিরধার পুত্র তো মিরধাই হবে। বাশার অবশ্য দুম্বার মূত্র বলেনি বলেছে দুম্বার মুতের গন্ধ। আমরা আপত্তি করেছি মুত কথাটা খারাপ শোনায় ওটা মূত্র হবে। এটা বাশার মেনে নিয়েছে, তা হতে পারে বাচ্চা দুম্বারটা মুত আর ডাঙর দুম্বার মূত্র। ডাঙর শব্দটা আমাদের জন্য নতুন, হাঙরের সঙ্গে ছন্দমিল রয়েছে।

গাঁজার গন্ধের তুলনা খুঁজতে আরবীয় দুম্বা পর্যন্ত পৌঁছার বড় কারণ আবুল বাশার সৌদি আরবের তাবুক নামের একটি জায়গায় খেজুরবাগানে দুই বছর চাকরি করেছে, পাশেই ছিল দুম্বার খামার। তার সঙ্গী বাঙালিদের চাকরি-পরবর্তী দুই বছরের জন্য নবায়ন করা হলেও তারটা নামঞ্জুর হয়েছে, তার মতে তার ভাষা ব্যবহারের সামান্য ভুলচুকের কারণেই এটা ঘটেছে। তাদের ফার্ম সুপারভাইজার শিখিয়ে দিয়েছিল মালিক যেদিন এসে তোমাদের জিজ্ঞেস করবে আরও দুই বছর থাকবে না দেশে ফিরে যাবে, তখন চুপ থেকে কয়েকবার মাথা ওপর-নিচ করবে, তাতে তিনি বুঝে যাবেন যে তোমরা থাকতে ইচ্ছুক। কিন্তু আবুল বাশার মিরধা কেবল মাথা নাড়ার মানুষ নয়। দুই বছরে যে সে কম আরবি শেখেনি সেটাও মালিককে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মাথা না নেড়ে আরবিতে ব্যাখ্যা করে বলেছে। সর্বনাশ তখনই হয়ে গেছে। একজন বাদে সবার চাকরি দুই বছর করে বাড়ানোর আদেশ দিয়ে মালিক আহমদ সাদুল্লাহ বরকতি চলে গেলেন। কেন আবুল বাশারেরটা হলো না এটা নিয়ে গবেষণা হলো। মালিকের সামনে যা বলেছে সে কথার পুনরাবৃত্তি করলে সুপারভাইজার হেসে উঠলেন। আবুল বাশার তাকে বলতে চেয়েছিল আমার নিজের দেশে কি মরার জন্য ফিরে যাব? আমার ফিরে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু আরবিতে মালিককে যা বলেছে তার মানে দাঁড়ায়, তোমার দেশে কি মরার জন্য থাকব? আমার থাকার কোনো প্রশ্নই আসে না!

শুনেই মালিক অসন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তাকে দুম্বাপ্রসূত বলে একটা বাজে গাল দিয়েছেন।

আরবি ভাষার অন্যতম বলি বাংলাদেশের আবুল বাশার মিরধা আমার বাবার প্রয়াত প্রথম স্ত্রী মুন্নি বেগমের দূর সম্পর্কের আত্মীয়। সৌদি আরবে দুই বছর পূর্ণ করে এয়ারপোর্টে নেমে সিএনজি অটোতে সোজা আমাদের বাড়ি। বাবাকে বলল, বরিশাল ফিরে গেলে তার ভবিষ্যৎ একেবারে ঘুটঘুটে অন্ধকার। তার মা জোর করে তাকে বিয়ে করিয়ে দেবে। ট্যারা চোখের একজন পাত্রীও ঠিক করে রেখেছে। বিয়ে করলেই সে জনমের মতো ফেঁসে যাবে। বাবাকে বলল, তার চেয়ে খালু আমাকে আপনার বাসায় রেখে দেন, ফুট ফরমাশ খাটব, বেতন দিতে হবে না, মাথাটা বিছানোর মতো এক চিলতে জায়গা আর ডালভাত খাওয়াই যথেষ্ট। আমি নতুন করে সৌদি আরব যাওয়ার আর একটা চেষ্টা করব, মক্কা কিংবা মদিনায়, এবার আরবিতে কোনোভাবেই মুখ খুলব না।

তারপর সাড়ে তিন বছর কেটে গেছে। আবুল বাশার মিরধা সৌদি আরব ফিরে যাওয়ার সুযোগ পায়নি, ওমানে যাওয়ার একটা সুযোগ এসেছিল, কিন্তু ওমান তার ভাষায় বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুরের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনো স্থান না হওয়ায় সুযোগটা প্রত্যাখ্যান করেছে। আমাদের হাউস বিল্ডিং ফিন্যান্স আমলের চার তলা বাড়ির কেয়ারটেকার কাম দারোয়ান কাম বাজার সরকারের ভূমিকা পালনসহ আইনি-বেআইনি অনেক কাজের ভার বহন করেছে আবুল বাশার মিরধা, কিছু বেতন তাকে দেওয়া হতো, কিন্তু আমার বাবা সম্ভবত সাবেক স্ত্রীর আত্মীয় হওয়ার কারণেই তার তেমন মূল্যায়ন করেনি।

আমার মা প্রথমে সন্দিহান ছিল সাবেক সতীনের আত্মীয়টি আবার তার গোয়েন্দা-টোয়েন্দা নয় তো? মা আমাদেরও বলেছে বাশারকে চোখে চোখে রাখিস, তার মনে কী আছে কে জানে। মুন্নি বেগম যদি শেষ বয়সে আবার ফিরে আসতে চায়! কিন্তু তার আগমনের এক বছরের মধ্যেই খবর আসে ঈদের দুই দিন আগে অতিরিক্ত যাত্রী বহনকারী যে লঞ্চটি গৌরনদীর কাছাকাছি এসে ডোবে এবং তাতে সরকারি হিসেবে ৩৭ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানায়, তাদের মধ্যে হতভাগ্য মুন্নি বেগমও ছিলেন। বাবার সাবেক শ্বশুরবাড়ির কোনো এক আত্মীয় বাবাকে এ খবরটা জানায়। বাবা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। সেই স্ত্রী মুন্নি বেগমের গর্ভে বাবার একটি সন্তান মানে আমাদের একটি বোন জন্মগ্রহণ করেছিল। তার নাম তিন্নি বেগম, স্বামী-সন্তান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাট স্টেটে বসবাস করে। আমাদের সঙ্গে তেমন কোনো যোগাযোগ নেই, সম্ভবত বাবার সঙ্গে একটু থাকতে পারে।

এই সংবাদটা বাবা একাই হজম করতে পারত, মাকে না দিলেও পারত। কিন্তু মার বকা খাওয়া বাবার পুরনো অভ্যাস। মাসে দু-এক বার জবরদস্ত বকা না খেলে তার দিন কাটে না। মা বাবাকে ধমকে উঠল, এখন কী আর করবেন, পাটি বিছাইয়া দুই পা ছড়াইয়া বেটি মানুষের মতো কান্দা জুইড়া দেন।

মা এখানেই থামেন না। দেখেন, জোর দিয়ে বলে আল্লাহর গজব তার ওপর নাজেল হয়েছে। পনেরো মাসের বাচ্চা নিয়া যে বাড়ি থেকে পালায় সে কি সতী নারী? ঝগড়া তো আমিও কম করিনি, আমি কি একটা সন্তান নিয়ে এক দিনের জন্যও বাড়ি ছেড়েছি? আল্লার মাইর দুনিয়ার বাইর!

                [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন