শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পর্ব - ১

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

গাঁজা নিয়ে মন্দ কিছু বলা নিষেধ আছে। ওস্তাদের নিষেধ।

ওস্তাদ আবার কে?

মঞ্জু ভাই বলল, শরৎ চ্যাটার্জি।

শরৎ চ্যাটার্জি!

আরে হ্যাঁ, পথের দাবীতে আছে।

পথের দাবীতে? আমার তো চোখে পড়েনি!

কেমন করে পড়বে, ওটা তো ইন বিটুইন দ্য লাইনস, বুঝে নিতে হয়। ওটাই হচ্ছে চেতনা। চেতনা বোঝার মতো বিদ্যে বাবার নেই।

কী বললে, বাবার বিদ্যে নেই! ম্যাট্রিকুলেট উইথ ডিস্টিংশন, ঘাস খেয়ে তো আর পাস করেনি।

ঘাস খেলে তো ভালোই ছিল, বুঝত গাঁজাটা ভেজেটারিয়ান ডিশ। এর মধ্যে কোনো অ্যানিমেল ফ্যাট নেই, হাইরিস্ক কোলেস্টেরল নেই। বাবাকে বলে দিস, আমাকে যা ইচ্ছে বলতে পারে, কিন্তু গাঁজা নিয়ে নিন্দে-মন্দ করলে কিন্তু এটা আমার সইবে না। শরৎ চ্যাটার্জিরও সইবে না।

বেশ, সবই বুঝলাম, ওই গন্ধটা সামলে রেখো। প্রত্যেক দিন বাবা গালাগাল দেয়, আমার ঘুম ভেঙে যায়।

কিছু মনে করিস নে। বাবার জন্য একটু সেক্রিফাইস কর। গালাগাল দিলে টেনশন রিলিজড হয়। বাবাও তো একটা মানুষ, তাই না? বাবারও তো টেনশন হয়। টেনশন রিলিজ করার একটা মিডিয়াম তো লাগে। বাবা ভাগ্যবান, তবু তো আমাকে পেয়েছে, যে বাবার গঞ্জিকাসেবী ছেলে নেই তার কথা একটু ভেবে দেখ, বেচারাকে সব টেনশন বুকের ভিতর জমিয়ে রেখে ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকে মরতে হয়।

ধ্যাৎ, তোমার এসব ফালতু কথা রাখো, আমার কাজ আছে।

মঞ্জু ভাই রাতে একবার গাঁজা খায়, বারোটা থেকে সাড়ে বারোটার মধ্যে, বারো মাসই খায়। হালকা ঘূর্ণি বাতাস থাকলে গাঁজার ধোঁয়াটা মিলিয়ে গেলেও গন্ধটা আমাদের সাড়ে তিন কাঠা জায়গার ওপরে ও নিচে, চার দেয়ালের মধ্যে কিছুক্ষণ ঘুরপাক খেতে খেতে একসময় মিলিয়ে যায়। মিলিয়ে গেলেও একটা রেশ থেকে যায়, গন্ধটার সঙ্গে যারা পরিচিত তারাই কেবল বুঝতে পারে ওটা শেষ হয়েও শেষ হয়নি, বাতাসের ঘূর্ণায়মান চক্রের কোনো একটি নিজের ভিতর একটুখানি গন্ধবীজ লুকিয়ে রেখেছে।

এই গন্ধটা কেমন এ নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে কিন্তু ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কেউ বলেছে পচা তারপিনের, কেউ বলেছে পোড়া কাঁচা ঘাসের, একজন বলেছে ঘিমাখা গরম ভাতের, একজন বেশ জোর দিয়ে বলছে, আরে আমি জানি, দুম্বার মূত্রের। দুম্বার মূত্রের গন্ধের কথা বলেছে আমাদের বাড়ির কেয়ারটেকার কাম দারোয়ান আবুল বাশার মিরধা। আমরা বলেছি নামের শেষটা মিরধা হবে না হবে মৃধা? বাশার বলেছে, নামটা আমার। আমার চেয়ে বেশি তোমরা কেমন করে জানবে। আমার নাম আবুল বাশার মিরধা, আমার আব্বার নাম আবুল হোসেন মিরধা, দাদার নাম নজু হোসেন মিরধা। আমার ছেলের নাম হবে আবদুল্লাহ সালমান বিন বাশার মিরধা। আমাদের মানতেই হয় নজু মিরধার নাতি কিংবা মিরধার পুত্র তো মিরধাই হবে। বাশার অবশ্য দুম্বার মূত্র বলেনি বলেছে দুম্বার মুতের গন্ধ। আমরা আপত্তি করেছি মুত কথাটা খারাপ শোনায় ওটা মূত্র হবে। এটা বাশার মেনে নিয়েছে, তা হতে পারে বাচ্চা দুম্বারটা মুত আর ডাঙর দুম্বার মূত্র। ডাঙর শব্দটা আমাদের জন্য নতুন, হাঙরের সঙ্গে ছন্দমিল রয়েছে।

গাঁজার গন্ধের তুলনা খুঁজতে আরবীয় দুম্বা পর্যন্ত পৌঁছার বড় কারণ আবুল বাশার সৌদি আরবের তাবুক নামের একটি জায়গায় খেজুরবাগানে দুই বছর চাকরি করেছে, পাশেই ছিল দুম্বার খামার। তার সঙ্গী বাঙালিদের চাকরি-পরবর্তী দুই বছরের জন্য নবায়ন করা হলেও তারটা নামঞ্জুর হয়েছে, তার মতে তার ভাষা ব্যবহারের সামান্য ভুলচুকের কারণেই এটা ঘটেছে। তাদের ফার্ম সুপারভাইজার শিখিয়ে দিয়েছিল মালিক যেদিন এসে তোমাদের জিজ্ঞেস করবে আরও দুই বছর থাকবে না দেশে ফিরে যাবে, তখন চুপ থেকে কয়েকবার মাথা ওপর-নিচ করবে, তাতে তিনি বুঝে যাবেন যে তোমরা থাকতে ইচ্ছুক। কিন্তু আবুল বাশার মিরধা কেবল মাথা নাড়ার মানুষ নয়। দুই বছরে যে সে কম আরবি শেখেনি সেটাও মালিককে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মাথা না নেড়ে আরবিতে ব্যাখ্যা করে বলেছে। সর্বনাশ তখনই হয়ে গেছে। একজন বাদে সবার চাকরি দুই বছর করে বাড়ানোর আদেশ দিয়ে মালিক আহমদ সাদুল্লাহ বরকতি চলে গেলেন। কেন আবুল বাশারেরটা হলো না এটা নিয়ে গবেষণা হলো। মালিকের সামনে যা বলেছে সে কথার পুনরাবৃত্তি করলে সুপারভাইজার হেসে উঠলেন। আবুল বাশার তাকে বলতে চেয়েছিল আমার নিজের দেশে কি মরার জন্য ফিরে যাব? আমার ফিরে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু আরবিতে মালিককে যা বলেছে তার মানে দাঁড়ায়, তোমার দেশে কি মরার জন্য থাকব? আমার থাকার কোনো প্রশ্নই আসে না!

শুনেই মালিক অসন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তাকে দুম্বাপ্রসূত বলে একটা বাজে গাল দিয়েছেন।

আরবি ভাষার অন্যতম বলি বাংলাদেশের আবুল বাশার মিরধা আমার বাবার প্রয়াত প্রথম স্ত্রী মুন্নি বেগমের দূর সম্পর্কের আত্মীয়। সৌদি আরবে দুই বছর পূর্ণ করে এয়ারপোর্টে নেমে সিএনজি অটোতে সোজা আমাদের বাড়ি। বাবাকে বলল, বরিশাল ফিরে গেলে তার ভবিষ্যৎ একেবারে ঘুটঘুটে অন্ধকার। তার মা জোর করে তাকে বিয়ে করিয়ে দেবে। ট্যারা চোখের একজন পাত্রীও ঠিক করে রেখেছে। বিয়ে করলেই সে জনমের মতো ফেঁসে যাবে। বাবাকে বলল, তার চেয়ে খালু আমাকে আপনার বাসায় রেখে দেন, ফুট ফরমাশ খাটব, বেতন দিতে হবে না, মাথাটা বিছানোর মতো এক চিলতে জায়গা আর ডালভাত খাওয়াই যথেষ্ট। আমি নতুন করে সৌদি আরব যাওয়ার আর একটা চেষ্টা করব, মক্কা কিংবা মদিনায়, এবার আরবিতে কোনোভাবেই মুখ খুলব না।

তারপর সাড়ে তিন বছর কেটে গেছে। আবুল বাশার মিরধা সৌদি আরব ফিরে যাওয়ার সুযোগ পায়নি, ওমানে যাওয়ার একটা সুযোগ এসেছিল, কিন্তু ওমান তার ভাষায় বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুরের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনো স্থান না হওয়ায় সুযোগটা প্রত্যাখ্যান করেছে। আমাদের হাউস বিল্ডিং ফিন্যান্স আমলের চার তলা বাড়ির কেয়ারটেকার কাম দারোয়ান কাম বাজার সরকারের ভূমিকা পালনসহ আইনি-বেআইনি অনেক কাজের ভার বহন করেছে আবুল বাশার মিরধা, কিছু বেতন তাকে দেওয়া হতো, কিন্তু আমার বাবা সম্ভবত সাবেক স্ত্রীর আত্মীয় হওয়ার কারণেই তার তেমন মূল্যায়ন করেনি।

আমার মা প্রথমে সন্দিহান ছিল সাবেক সতীনের আত্মীয়টি আবার তার গোয়েন্দা-টোয়েন্দা নয় তো? মা আমাদেরও বলেছে বাশারকে চোখে চোখে রাখিস, তার মনে কী আছে কে জানে। মুন্নি বেগম যদি শেষ বয়সে আবার ফিরে আসতে চায়! কিন্তু তার আগমনের এক বছরের মধ্যেই খবর আসে ঈদের দুই দিন আগে অতিরিক্ত যাত্রী বহনকারী যে লঞ্চটি গৌরনদীর কাছাকাছি এসে ডোবে এবং তাতে সরকারি হিসেবে ৩৭ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানায়, তাদের মধ্যে হতভাগ্য মুন্নি বেগমও ছিলেন। বাবার সাবেক শ্বশুরবাড়ির কোনো এক আত্মীয় বাবাকে এ খবরটা জানায়। বাবা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। সেই স্ত্রী মুন্নি বেগমের গর্ভে বাবার একটি সন্তান মানে আমাদের একটি বোন জন্মগ্রহণ করেছিল। তার নাম তিন্নি বেগম, স্বামী-সন্তান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাট স্টেটে বসবাস করে। আমাদের সঙ্গে তেমন কোনো যোগাযোগ নেই, সম্ভবত বাবার সঙ্গে একটু থাকতে পারে।

এই সংবাদটা বাবা একাই হজম করতে পারত, মাকে না দিলেও পারত। কিন্তু মার বকা খাওয়া বাবার পুরনো অভ্যাস। মাসে দু-এক বার জবরদস্ত বকা না খেলে তার দিন কাটে না। মা বাবাকে ধমকে উঠল, এখন কী আর করবেন, পাটি বিছাইয়া দুই পা ছড়াইয়া বেটি মানুষের মতো কান্দা জুইড়া দেন।

মা এখানেই থামেন না। দেখেন, জোর দিয়ে বলে আল্লাহর গজব তার ওপর নাজেল হয়েছে। পনেরো মাসের বাচ্চা নিয়া যে বাড়ি থেকে পালায় সে কি সতী নারী? ঝগড়া তো আমিও কম করিনি, আমি কি একটা সন্তান নিয়ে এক দিনের জন্যও বাড়ি ছেড়েছি? আল্লার মাইর দুনিয়ার বাইর!

                [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা