শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পর্ব - ১

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

গাঁজা নিয়ে মন্দ কিছু বলা নিষেধ আছে। ওস্তাদের নিষেধ।

ওস্তাদ আবার কে?

মঞ্জু ভাই বলল, শরৎ চ্যাটার্জি।

শরৎ চ্যাটার্জি!

আরে হ্যাঁ, পথের দাবীতে আছে।

পথের দাবীতে? আমার তো চোখে পড়েনি!

কেমন করে পড়বে, ওটা তো ইন বিটুইন দ্য লাইনস, বুঝে নিতে হয়। ওটাই হচ্ছে চেতনা। চেতনা বোঝার মতো বিদ্যে বাবার নেই।

কী বললে, বাবার বিদ্যে নেই! ম্যাট্রিকুলেট উইথ ডিস্টিংশন, ঘাস খেয়ে তো আর পাস করেনি।

ঘাস খেলে তো ভালোই ছিল, বুঝত গাঁজাটা ভেজেটারিয়ান ডিশ। এর মধ্যে কোনো অ্যানিমেল ফ্যাট নেই, হাইরিস্ক কোলেস্টেরল নেই। বাবাকে বলে দিস, আমাকে যা ইচ্ছে বলতে পারে, কিন্তু গাঁজা নিয়ে নিন্দে-মন্দ করলে কিন্তু এটা আমার সইবে না। শরৎ চ্যাটার্জিরও সইবে না।

বেশ, সবই বুঝলাম, ওই গন্ধটা সামলে রেখো। প্রত্যেক দিন বাবা গালাগাল দেয়, আমার ঘুম ভেঙে যায়।

কিছু মনে করিস নে। বাবার জন্য একটু সেক্রিফাইস কর। গালাগাল দিলে টেনশন রিলিজড হয়। বাবাও তো একটা মানুষ, তাই না? বাবারও তো টেনশন হয়। টেনশন রিলিজ করার একটা মিডিয়াম তো লাগে। বাবা ভাগ্যবান, তবু তো আমাকে পেয়েছে, যে বাবার গঞ্জিকাসেবী ছেলে নেই তার কথা একটু ভেবে দেখ, বেচারাকে সব টেনশন বুকের ভিতর জমিয়ে রেখে ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকে মরতে হয়।

ধ্যাৎ, তোমার এসব ফালতু কথা রাখো, আমার কাজ আছে।

মঞ্জু ভাই রাতে একবার গাঁজা খায়, বারোটা থেকে সাড়ে বারোটার মধ্যে, বারো মাসই খায়। হালকা ঘূর্ণি বাতাস থাকলে গাঁজার ধোঁয়াটা মিলিয়ে গেলেও গন্ধটা আমাদের সাড়ে তিন কাঠা জায়গার ওপরে ও নিচে, চার দেয়ালের মধ্যে কিছুক্ষণ ঘুরপাক খেতে খেতে একসময় মিলিয়ে যায়। মিলিয়ে গেলেও একটা রেশ থেকে যায়, গন্ধটার সঙ্গে যারা পরিচিত তারাই কেবল বুঝতে পারে ওটা শেষ হয়েও শেষ হয়নি, বাতাসের ঘূর্ণায়মান চক্রের কোনো একটি নিজের ভিতর একটুখানি গন্ধবীজ লুকিয়ে রেখেছে।

এই গন্ধটা কেমন এ নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে কিন্তু ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কেউ বলেছে পচা তারপিনের, কেউ বলেছে পোড়া কাঁচা ঘাসের, একজন বলেছে ঘিমাখা গরম ভাতের, একজন বেশ জোর দিয়ে বলছে, আরে আমি জানি, দুম্বার মূত্রের। দুম্বার মূত্রের গন্ধের কথা বলেছে আমাদের বাড়ির কেয়ারটেকার কাম দারোয়ান আবুল বাশার মিরধা। আমরা বলেছি নামের শেষটা মিরধা হবে না হবে মৃধা? বাশার বলেছে, নামটা আমার। আমার চেয়ে বেশি তোমরা কেমন করে জানবে। আমার নাম আবুল বাশার মিরধা, আমার আব্বার নাম আবুল হোসেন মিরধা, দাদার নাম নজু হোসেন মিরধা। আমার ছেলের নাম হবে আবদুল্লাহ সালমান বিন বাশার মিরধা। আমাদের মানতেই হয় নজু মিরধার নাতি কিংবা মিরধার পুত্র তো মিরধাই হবে। বাশার অবশ্য দুম্বার মূত্র বলেনি বলেছে দুম্বার মুতের গন্ধ। আমরা আপত্তি করেছি মুত কথাটা খারাপ শোনায় ওটা মূত্র হবে। এটা বাশার মেনে নিয়েছে, তা হতে পারে বাচ্চা দুম্বারটা মুত আর ডাঙর দুম্বার মূত্র। ডাঙর শব্দটা আমাদের জন্য নতুন, হাঙরের সঙ্গে ছন্দমিল রয়েছে।

গাঁজার গন্ধের তুলনা খুঁজতে আরবীয় দুম্বা পর্যন্ত পৌঁছার বড় কারণ আবুল বাশার সৌদি আরবের তাবুক নামের একটি জায়গায় খেজুরবাগানে দুই বছর চাকরি করেছে, পাশেই ছিল দুম্বার খামার। তার সঙ্গী বাঙালিদের চাকরি-পরবর্তী দুই বছরের জন্য নবায়ন করা হলেও তারটা নামঞ্জুর হয়েছে, তার মতে তার ভাষা ব্যবহারের সামান্য ভুলচুকের কারণেই এটা ঘটেছে। তাদের ফার্ম সুপারভাইজার শিখিয়ে দিয়েছিল মালিক যেদিন এসে তোমাদের জিজ্ঞেস করবে আরও দুই বছর থাকবে না দেশে ফিরে যাবে, তখন চুপ থেকে কয়েকবার মাথা ওপর-নিচ করবে, তাতে তিনি বুঝে যাবেন যে তোমরা থাকতে ইচ্ছুক। কিন্তু আবুল বাশার মিরধা কেবল মাথা নাড়ার মানুষ নয়। দুই বছরে যে সে কম আরবি শেখেনি সেটাও মালিককে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মাথা না নেড়ে আরবিতে ব্যাখ্যা করে বলেছে। সর্বনাশ তখনই হয়ে গেছে। একজন বাদে সবার চাকরি দুই বছর করে বাড়ানোর আদেশ দিয়ে মালিক আহমদ সাদুল্লাহ বরকতি চলে গেলেন। কেন আবুল বাশারেরটা হলো না এটা নিয়ে গবেষণা হলো। মালিকের সামনে যা বলেছে সে কথার পুনরাবৃত্তি করলে সুপারভাইজার হেসে উঠলেন। আবুল বাশার তাকে বলতে চেয়েছিল আমার নিজের দেশে কি মরার জন্য ফিরে যাব? আমার ফিরে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু আরবিতে মালিককে যা বলেছে তার মানে দাঁড়ায়, তোমার দেশে কি মরার জন্য থাকব? আমার থাকার কোনো প্রশ্নই আসে না!

শুনেই মালিক অসন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তাকে দুম্বাপ্রসূত বলে একটা বাজে গাল দিয়েছেন।

আরবি ভাষার অন্যতম বলি বাংলাদেশের আবুল বাশার মিরধা আমার বাবার প্রয়াত প্রথম স্ত্রী মুন্নি বেগমের দূর সম্পর্কের আত্মীয়। সৌদি আরবে দুই বছর পূর্ণ করে এয়ারপোর্টে নেমে সিএনজি অটোতে সোজা আমাদের বাড়ি। বাবাকে বলল, বরিশাল ফিরে গেলে তার ভবিষ্যৎ একেবারে ঘুটঘুটে অন্ধকার। তার মা জোর করে তাকে বিয়ে করিয়ে দেবে। ট্যারা চোখের একজন পাত্রীও ঠিক করে রেখেছে। বিয়ে করলেই সে জনমের মতো ফেঁসে যাবে। বাবাকে বলল, তার চেয়ে খালু আমাকে আপনার বাসায় রেখে দেন, ফুট ফরমাশ খাটব, বেতন দিতে হবে না, মাথাটা বিছানোর মতো এক চিলতে জায়গা আর ডালভাত খাওয়াই যথেষ্ট। আমি নতুন করে সৌদি আরব যাওয়ার আর একটা চেষ্টা করব, মক্কা কিংবা মদিনায়, এবার আরবিতে কোনোভাবেই মুখ খুলব না।

তারপর সাড়ে তিন বছর কেটে গেছে। আবুল বাশার মিরধা সৌদি আরব ফিরে যাওয়ার সুযোগ পায়নি, ওমানে যাওয়ার একটা সুযোগ এসেছিল, কিন্তু ওমান তার ভাষায় বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুরের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনো স্থান না হওয়ায় সুযোগটা প্রত্যাখ্যান করেছে। আমাদের হাউস বিল্ডিং ফিন্যান্স আমলের চার তলা বাড়ির কেয়ারটেকার কাম দারোয়ান কাম বাজার সরকারের ভূমিকা পালনসহ আইনি-বেআইনি অনেক কাজের ভার বহন করেছে আবুল বাশার মিরধা, কিছু বেতন তাকে দেওয়া হতো, কিন্তু আমার বাবা সম্ভবত সাবেক স্ত্রীর আত্মীয় হওয়ার কারণেই তার তেমন মূল্যায়ন করেনি।

আমার মা প্রথমে সন্দিহান ছিল সাবেক সতীনের আত্মীয়টি আবার তার গোয়েন্দা-টোয়েন্দা নয় তো? মা আমাদেরও বলেছে বাশারকে চোখে চোখে রাখিস, তার মনে কী আছে কে জানে। মুন্নি বেগম যদি শেষ বয়সে আবার ফিরে আসতে চায়! কিন্তু তার আগমনের এক বছরের মধ্যেই খবর আসে ঈদের দুই দিন আগে অতিরিক্ত যাত্রী বহনকারী যে লঞ্চটি গৌরনদীর কাছাকাছি এসে ডোবে এবং তাতে সরকারি হিসেবে ৩৭ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানায়, তাদের মধ্যে হতভাগ্য মুন্নি বেগমও ছিলেন। বাবার সাবেক শ্বশুরবাড়ির কোনো এক আত্মীয় বাবাকে এ খবরটা জানায়। বাবা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। সেই স্ত্রী মুন্নি বেগমের গর্ভে বাবার একটি সন্তান মানে আমাদের একটি বোন জন্মগ্রহণ করেছিল। তার নাম তিন্নি বেগম, স্বামী-সন্তান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাট স্টেটে বসবাস করে। আমাদের সঙ্গে তেমন কোনো যোগাযোগ নেই, সম্ভবত বাবার সঙ্গে একটু থাকতে পারে।

এই সংবাদটা বাবা একাই হজম করতে পারত, মাকে না দিলেও পারত। কিন্তু মার বকা খাওয়া বাবার পুরনো অভ্যাস। মাসে দু-এক বার জবরদস্ত বকা না খেলে তার দিন কাটে না। মা বাবাকে ধমকে উঠল, এখন কী আর করবেন, পাটি বিছাইয়া দুই পা ছড়াইয়া বেটি মানুষের মতো কান্দা জুইড়া দেন।

মা এখানেই থামেন না। দেখেন, জোর দিয়ে বলে আল্লাহর গজব তার ওপর নাজেল হয়েছে। পনেরো মাসের বাচ্চা নিয়া যে বাড়ি থেকে পালায় সে কি সতী নারী? ঝগড়া তো আমিও কম করিনি, আমি কি একটা সন্তান নিয়ে এক দিনের জন্যও বাড়ি ছেড়েছি? আল্লার মাইর দুনিয়ার বাইর!

                [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতে সর্বমহলে গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচন হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৩

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিশ্বে ভূ-রাজনৈতিক পুনর্গঠনে ‘সঠিক পথ’ বেছে নেবে বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে বিএনপি প্রার্থীর মতবিনিময়

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার
নতুন আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট চালুর ঘোষণা ফিফার

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাণিজ্য উপদেষ্টার সাক্ষাৎ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত
দিনাজপুরে বাসচাপায় অটোরিকশার ৪ যাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি
ভিয়েতনামে বন্যায় ৫৫ জনের প্রাণহানি

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি
বোলিং পিচে হেডের ঝড়, ইতিহাস গড়ে সেঞ্চুরি

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক
বরগুনায় ৪ ভুয়া চিকিৎসক আটক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা
সুদানে গণহত্যা: আরএসএফের শীর্ষ নেতার ওপর নিষেধাজ্ঞা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া সন্ধ্যা পর্যন্ত যেমন থাকবে

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা
সিরাজগঞ্জে অসুস্থ দলীয় কর্মীর পাশে দাঁড়ালেন বিএনপি নেতা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ
ইমদাদুল হক মিলনের সাথে শুভসংঘ ঢাবি শাখার সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ
টেক্টরকে ফিরিয়ে জয়ের আরও কাছে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা
মৎস্য রপ্তানির নীতিমালা ও প্রস্তুতিতে সরকার কাজ করবে : মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয় : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা
শান্তি পরিকল্পনা ঘিরে মার্কিন সমর্থন হারানোর ঝুঁকি, জেলেনস্কির সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
ফের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল বাইপালে নয়, নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ
লক্ষ্মীপুরে জামায়াত প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক
আ.লীগকে আর রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না : ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু
ঘূর্ণিঝড়ের পর জ্যামাইকায় ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ৬ মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ২২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে সাবেক ছাত্রদল সভাপতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা