শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পর্ব - ১

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

গাঁজা নিয়ে মন্দ কিছু বলা নিষেধ আছে। ওস্তাদের নিষেধ।

ওস্তাদ আবার কে?

মঞ্জু ভাই বলল, শরৎ চ্যাটার্জি।

শরৎ চ্যাটার্জি!

আরে হ্যাঁ, পথের দাবীতে আছে।

পথের দাবীতে? আমার তো চোখে পড়েনি!

কেমন করে পড়বে, ওটা তো ইন বিটুইন দ্য লাইনস, বুঝে নিতে হয়। ওটাই হচ্ছে চেতনা। চেতনা বোঝার মতো বিদ্যে বাবার নেই।

কী বললে, বাবার বিদ্যে নেই! ম্যাট্রিকুলেট উইথ ডিস্টিংশন, ঘাস খেয়ে তো আর পাস করেনি।

ঘাস খেলে তো ভালোই ছিল, বুঝত গাঁজাটা ভেজেটারিয়ান ডিশ। এর মধ্যে কোনো অ্যানিমেল ফ্যাট নেই, হাইরিস্ক কোলেস্টেরল নেই। বাবাকে বলে দিস, আমাকে যা ইচ্ছে বলতে পারে, কিন্তু গাঁজা নিয়ে নিন্দে-মন্দ করলে কিন্তু এটা আমার সইবে না। শরৎ চ্যাটার্জিরও সইবে না।

বেশ, সবই বুঝলাম, ওই গন্ধটা সামলে রেখো। প্রত্যেক দিন বাবা গালাগাল দেয়, আমার ঘুম ভেঙে যায়।

কিছু মনে করিস নে। বাবার জন্য একটু সেক্রিফাইস কর। গালাগাল দিলে টেনশন রিলিজড হয়। বাবাও তো একটা মানুষ, তাই না? বাবারও তো টেনশন হয়। টেনশন রিলিজ করার একটা মিডিয়াম তো লাগে। বাবা ভাগ্যবান, তবু তো আমাকে পেয়েছে, যে বাবার গঞ্জিকাসেবী ছেলে নেই তার কথা একটু ভেবে দেখ, বেচারাকে সব টেনশন বুকের ভিতর জমিয়ে রেখে ম্যাসিভ হার্ট অ্যাটাকে মরতে হয়।

ধ্যাৎ, তোমার এসব ফালতু কথা রাখো, আমার কাজ আছে।

মঞ্জু ভাই রাতে একবার গাঁজা খায়, বারোটা থেকে সাড়ে বারোটার মধ্যে, বারো মাসই খায়। হালকা ঘূর্ণি বাতাস থাকলে গাঁজার ধোঁয়াটা মিলিয়ে গেলেও গন্ধটা আমাদের সাড়ে তিন কাঠা জায়গার ওপরে ও নিচে, চার দেয়ালের মধ্যে কিছুক্ষণ ঘুরপাক খেতে খেতে একসময় মিলিয়ে যায়। মিলিয়ে গেলেও একটা রেশ থেকে যায়, গন্ধটার সঙ্গে যারা পরিচিত তারাই কেবল বুঝতে পারে ওটা শেষ হয়েও শেষ হয়নি, বাতাসের ঘূর্ণায়মান চক্রের কোনো একটি নিজের ভিতর একটুখানি গন্ধবীজ লুকিয়ে রেখেছে।

এই গন্ধটা কেমন এ নিয়ে আমাদের মধ্যে আলোচনা হয়েছে কিন্তু ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কেউ বলেছে পচা তারপিনের, কেউ বলেছে পোড়া কাঁচা ঘাসের, একজন বলেছে ঘিমাখা গরম ভাতের, একজন বেশ জোর দিয়ে বলছে, আরে আমি জানি, দুম্বার মূত্রের। দুম্বার মূত্রের গন্ধের কথা বলেছে আমাদের বাড়ির কেয়ারটেকার কাম দারোয়ান আবুল বাশার মিরধা। আমরা বলেছি নামের শেষটা মিরধা হবে না হবে মৃধা? বাশার বলেছে, নামটা আমার। আমার চেয়ে বেশি তোমরা কেমন করে জানবে। আমার নাম আবুল বাশার মিরধা, আমার আব্বার নাম আবুল হোসেন মিরধা, দাদার নাম নজু হোসেন মিরধা। আমার ছেলের নাম হবে আবদুল্লাহ সালমান বিন বাশার মিরধা। আমাদের মানতেই হয় নজু মিরধার নাতি কিংবা মিরধার পুত্র তো মিরধাই হবে। বাশার অবশ্য দুম্বার মূত্র বলেনি বলেছে দুম্বার মুতের গন্ধ। আমরা আপত্তি করেছি মুত কথাটা খারাপ শোনায় ওটা মূত্র হবে। এটা বাশার মেনে নিয়েছে, তা হতে পারে বাচ্চা দুম্বারটা মুত আর ডাঙর দুম্বার মূত্র। ডাঙর শব্দটা আমাদের জন্য নতুন, হাঙরের সঙ্গে ছন্দমিল রয়েছে।

গাঁজার গন্ধের তুলনা খুঁজতে আরবীয় দুম্বা পর্যন্ত পৌঁছার বড় কারণ আবুল বাশার সৌদি আরবের তাবুক নামের একটি জায়গায় খেজুরবাগানে দুই বছর চাকরি করেছে, পাশেই ছিল দুম্বার খামার। তার সঙ্গী বাঙালিদের চাকরি-পরবর্তী দুই বছরের জন্য নবায়ন করা হলেও তারটা নামঞ্জুর হয়েছে, তার মতে তার ভাষা ব্যবহারের সামান্য ভুলচুকের কারণেই এটা ঘটেছে। তাদের ফার্ম সুপারভাইজার শিখিয়ে দিয়েছিল মালিক যেদিন এসে তোমাদের জিজ্ঞেস করবে আরও দুই বছর থাকবে না দেশে ফিরে যাবে, তখন চুপ থেকে কয়েকবার মাথা ওপর-নিচ করবে, তাতে তিনি বুঝে যাবেন যে তোমরা থাকতে ইচ্ছুক। কিন্তু আবুল বাশার মিরধা কেবল মাথা নাড়ার মানুষ নয়। দুই বছরে যে সে কম আরবি শেখেনি সেটাও মালিককে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য মাথা না নেড়ে আরবিতে ব্যাখ্যা করে বলেছে। সর্বনাশ তখনই হয়ে গেছে। একজন বাদে সবার চাকরি দুই বছর করে বাড়ানোর আদেশ দিয়ে মালিক আহমদ সাদুল্লাহ বরকতি চলে গেলেন। কেন আবুল বাশারেরটা হলো না এটা নিয়ে গবেষণা হলো। মালিকের সামনে যা বলেছে সে কথার পুনরাবৃত্তি করলে সুপারভাইজার হেসে উঠলেন। আবুল বাশার তাকে বলতে চেয়েছিল আমার নিজের দেশে কি মরার জন্য ফিরে যাব? আমার ফিরে যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। কিন্তু আরবিতে মালিককে যা বলেছে তার মানে দাঁড়ায়, তোমার দেশে কি মরার জন্য থাকব? আমার থাকার কোনো প্রশ্নই আসে না!

শুনেই মালিক অসন্তুষ্ট হয়েছেন এবং তাকে দুম্বাপ্রসূত বলে একটা বাজে গাল দিয়েছেন।

আরবি ভাষার অন্যতম বলি বাংলাদেশের আবুল বাশার মিরধা আমার বাবার প্রয়াত প্রথম স্ত্রী মুন্নি বেগমের দূর সম্পর্কের আত্মীয়। সৌদি আরবে দুই বছর পূর্ণ করে এয়ারপোর্টে নেমে সিএনজি অটোতে সোজা আমাদের বাড়ি। বাবাকে বলল, বরিশাল ফিরে গেলে তার ভবিষ্যৎ একেবারে ঘুটঘুটে অন্ধকার। তার মা জোর করে তাকে বিয়ে করিয়ে দেবে। ট্যারা চোখের একজন পাত্রীও ঠিক করে রেখেছে। বিয়ে করলেই সে জনমের মতো ফেঁসে যাবে। বাবাকে বলল, তার চেয়ে খালু আমাকে আপনার বাসায় রেখে দেন, ফুট ফরমাশ খাটব, বেতন দিতে হবে না, মাথাটা বিছানোর মতো এক চিলতে জায়গা আর ডালভাত খাওয়াই যথেষ্ট। আমি নতুন করে সৌদি আরব যাওয়ার আর একটা চেষ্টা করব, মক্কা কিংবা মদিনায়, এবার আরবিতে কোনোভাবেই মুখ খুলব না।

তারপর সাড়ে তিন বছর কেটে গেছে। আবুল বাশার মিরধা সৌদি আরব ফিরে যাওয়ার সুযোগ পায়নি, ওমানে যাওয়ার একটা সুযোগ এসেছিল, কিন্তু ওমান তার ভাষায় বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুরের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কোনো স্থান না হওয়ায় সুযোগটা প্রত্যাখ্যান করেছে। আমাদের হাউস বিল্ডিং ফিন্যান্স আমলের চার তলা বাড়ির কেয়ারটেকার কাম দারোয়ান কাম বাজার সরকারের ভূমিকা পালনসহ আইনি-বেআইনি অনেক কাজের ভার বহন করেছে আবুল বাশার মিরধা, কিছু বেতন তাকে দেওয়া হতো, কিন্তু আমার বাবা সম্ভবত সাবেক স্ত্রীর আত্মীয় হওয়ার কারণেই তার তেমন মূল্যায়ন করেনি।

আমার মা প্রথমে সন্দিহান ছিল সাবেক সতীনের আত্মীয়টি আবার তার গোয়েন্দা-টোয়েন্দা নয় তো? মা আমাদেরও বলেছে বাশারকে চোখে চোখে রাখিস, তার মনে কী আছে কে জানে। মুন্নি বেগম যদি শেষ বয়সে আবার ফিরে আসতে চায়! কিন্তু তার আগমনের এক বছরের মধ্যেই খবর আসে ঈদের দুই দিন আগে অতিরিক্ত যাত্রী বহনকারী যে লঞ্চটি গৌরনদীর কাছাকাছি এসে ডোবে এবং তাতে সরকারি হিসেবে ৩৭ যাত্রীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানায়, তাদের মধ্যে হতভাগ্য মুন্নি বেগমও ছিলেন। বাবার সাবেক শ্বশুরবাড়ির কোনো এক আত্মীয় বাবাকে এ খবরটা জানায়। বাবা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে। সেই স্ত্রী মুন্নি বেগমের গর্ভে বাবার একটি সন্তান মানে আমাদের একটি বোন জন্মগ্রহণ করেছিল। তার নাম তিন্নি বেগম, স্বামী-সন্তান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাট স্টেটে বসবাস করে। আমাদের সঙ্গে তেমন কোনো যোগাযোগ নেই, সম্ভবত বাবার সঙ্গে একটু থাকতে পারে।

এই সংবাদটা বাবা একাই হজম করতে পারত, মাকে না দিলেও পারত। কিন্তু মার বকা খাওয়া বাবার পুরনো অভ্যাস। মাসে দু-এক বার জবরদস্ত বকা না খেলে তার দিন কাটে না। মা বাবাকে ধমকে উঠল, এখন কী আর করবেন, পাটি বিছাইয়া দুই পা ছড়াইয়া বেটি মানুষের মতো কান্দা জুইড়া দেন।

মা এখানেই থামেন না। দেখেন, জোর দিয়ে বলে আল্লাহর গজব তার ওপর নাজেল হয়েছে। পনেরো মাসের বাচ্চা নিয়া যে বাড়ি থেকে পালায় সে কি সতী নারী? ঝগড়া তো আমিও কম করিনি, আমি কি একটা সন্তান নিয়ে এক দিনের জন্যও বাড়ি ছেড়েছি? আল্লার মাইর দুনিয়ার বাইর!

                [চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

৫৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন