শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

প্রিয় পাখি কাক

শাহ্‌নাজ মুন্নী
Not defined
প্রিয় পাখি কাক

মানুষ শখ করে কত ধরনের পাখি পোষে! কবুতর, তোতা, টিয়া, কাকাতুয়া, জোড়ায় জোড়ায় লাভ বার্ড! আর আমি কিনা পুষি সবার অপছন্দের পাখি কালো কাক! তা-ও খাঁচায় বন্দি করে নয়, মুক্ত রেখেই। আমার সেই পোষা কাকগুলো সারা দিন যথেচ্ছ উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়ায়, সন্ধ্যা হলে ভালো ছেলের মতো ঘরে ফিরে আসে। বাসার পেছনের বারান্দায় স্তূপ করে ফেলে রাখা ভাঙা চেয়ার, নষ্ট হয়ে যাওয়া জং ধরা বাইসাইকেল, পা-ভাঙা সোফা আর পুরনো আলমারির খোঁপের ভিতর ঢুকে আরাম করে ঘুমায়।

মাঝে মাঝে তারা কোথাও যায় না, বারান্দার রেলিংয়ে চুপচাপ ধ্যান-মগ্ন ঋষির মতো বসে থাকে। এদিক ওদিক মাথা নাড়ায়, ক্ষিদে পেলে গৃহস্থালি ময়লা ফেলার ঝুড়ি থেকে নিজেদের পছন্দ মতো খাবার খুটে খায়।

ওদের আমি খুব বেশি ঘাঁটাই-টাটাই না, নিজের মতোই থাকতে দিই। দূর থেকে ওদের হাব-ভাব দেখি। মাঝে মাঝে যখন কাকদের মুড খুব ভালো থাকে, তখন ওরাই আমাকে ডাকে গল্প-গুজব করার জন্য, বিশেষ করে যখন প্রখর জোছনার প্লাবনে চরাচর ভেসে যায়, কাক সমাজ চাঁদের আলোকে দিন ভেবে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে, তখন কাকদের কথা বলার ইচ্ছা জাগে। এমনিতে কাকের গলার স্বর কর্কশ। কিন্তু যখন কথা বলে তখন ওদের গলা খুব মিষ্টি শোনায়। পাতিকাকের গলা শুনলে মনে হয়, একটা অল্প বয়সের মেয়ে টুক্্ টুক্্ করে কথা বলছে।

দাঁড়কাকের কণ্ঠ আবার বেশ ভরাট, মনে হয় যেন কোনো বিখ্যাত আবৃত্তিকারের গম্্গমে কণ্ঠস্বর শুনছি।

আমাদের আলাপ বিচিত্র বিষয়ে প্রবাহিত হয়। কাকেরা বলে, গাছের আত্মাকে তারা দেখতে পায়। কারণ আত্মা একটা পাতলা ছায়ার মতো গাছের গায়ে লেপ্টে থাকে। ‘মানুষ কিছুই দেখে না, তাদের চোখ বড় সাধারণ’- দাঁড়কাক তার মোটা ঠোঁট নাড়িয়ে গম্ভীর কণ্ঠে মন্তব্য করে।

পাতিকাক বলে, আকাশে ভেসে চলা মেঘের ভাষা ওরা বুঝতে পারে। মেঘগুলো নাকি সারাক্ষণ বালিকা স্কুলের চপলা মেয়েদের মতো নিজেদের মধ্যে পুটুস পুটুস কথা বলতেই থাকে। সেসব কথার শুরুও নেই, শেষও নেই, আগাও নেই, মাথাও নেই।

কখনো আমি প্রসঙ্গের বাইরে গিয়ে নির্বোধের মতো ওদের প্রশ্ন করে বসি,

‘আচ্ছা, বলো তো কাক কেন কাকের মাংস খায় না?’

‘কাক কি মানুষ নাকি হুম? নীতি বিসর্জন দিয়ে স্বজাতির ক্ষতি করবে?’

তাচ্ছিল্য ভরে আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তারা নিজেদের মতো কথা বলে যায়।

বলে, ‘এই যে আমাদের দেখছো, এটা আমাদের দ্বিতীয় রূপ। আদিতে কাকের গায়ের রং ছিল ধবধবে সাদা, বুঝলা? সাদা পালক, গোলাপি ঠোঁট, গোলাপি পা। আমাদের পাখায় ছিল প্রচণ্ড শক্তি। তীব্রগতিতে উড়তে পারতাম, কখনো কখনো ছুঁয়ে ফেলতাম সূর্যের শরীর, চাঁদের হাত-পা। এতে খুব হিংসা হলো সূর্যের। সে দাঁত মুখ খিঁচিয়ে আমাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে এলো। তারপর নিজের উত্তাপের অহংকার দিয়ে আমাদের পুড়িয়ে কয়লার মতো কালো বানিয়ে দিল, আমাদের গায়ের রং গেল পাল্টে...’

‘ঠিক নয়।’ আমি সঙ্গে সঙ্গে বাধা দিয়ে বলি, ‘টেড হিউজের কবিতায় আছে, আসলে নিজের চাইতে সাদা আর উজ্জ্বল সূর্যকে দেখে কাকের হিংসা হয়েছিল, কাকই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আক্রমণের, নখর শাণিয়ে সেই ছুটে গিয়েছিল সূর্যের দিকে আর পরাজিত হয়ে কয়লার কালো নিয়ে ফিরে এসেছিল।’

‘ইতিহাস বিকৃতি’ দাঁড়কাক ভারী কণ্ঠে বলে।

‘না জেনে কি সব লিখেছে।’ পাতিকাক হাসতে থাকে।

কাকের হাসি, মানব শিশুর কান্নার শব্দের মতো, ওয়া ওয়া ওয়া, কিন্তু খুবই মধুর ও ছন্দময়। সেই ছন্দের মাধুর্যে আমি আচ্ছন্ন ও আকৃষ্ট হই। সব মিলিয়ে কাক আমার প্রিয় পাখি হয়ে যায়। কাক আমি ভালোবাসি। কাকের সত্যি তুলনা নেই। ‘কলসের মধ্যে পাথর ফেলে তৃষ্ণার্ত কাকের পানি উপরে তুলে এনে খাওয়ার’ সেই গল্পটি পড়ার সময় থেকেই আমি এদের ব্যাপক ভক্ত। বুদ্ধিমান বলেই না কাক এভাবে পানি খেতে পেরেছিলো, বলো!

আমার এই কাকপ্রীতি দুচক্ষে দেখতে পারে না অনিতা। অনিতা সূর্যের মতো সুন্দরী। সে কাককে মনে করে অশুভ আর অর্থহীন। অনিতা কাক ঘৃণা করে। আমার মনে হয়, অনিতা আমাকেও ঘৃণা করে। কিন্তু আমি অনিতাকে ভালোবাসি, যেমন ভালোবাসি কাক’কেও। অনিতার পছন্দ সাহসী ঈগল, অনেক উঁচুতে যারা স্থির হয়ে ভেসে বেড়ায়।

কাক তার পুরনো কথার জের ধরে বলে, ‘জেনে রাখো, নিজের অহংকারে সূর্য নিজেই একদিন কালো হয়ে যাবে, তার গায়ে অজস্র ফুটকির মতো উড়তে থাকবে কাক। তার পোশাক হলুদ হবে, তার আলো ম্লান হবে, তখন একটি কালো সূর্য জন্ম নেবে।’

কাকের কথার মর্ম না বুঝে আমি চুপ করে থাকি। কাক আবারও বলে,

‘তোমরা তো শুধু আমার কালো শরীর দেখো। এই কালোর মধ্যে কত রং লুকিয়ে থাকে, জানো? জানো, ঘন ঘাসের আসল রহস্য কী? জানো, পেঁচা কীভাবে কাকের শত্রু হলো? বুনো ফুলে কেন এতো সুগন্ধ ঝরে পড়ে, মেঠো ইঁদুর কোথায় লুকিয়ে রাখে কৃষকের ধান? ধুলোয় গড়িয়ে চলা একহারা সাপ মাটির সঙ্গে রসিকতা করে কী কথা বলে, জানো সেটা? জোনাকী পোকা খেতে কেমন লাগে, বলতে পারো তোমরা?’

ওদের ধারাবাহিক প্রশ্নের সামনে আমি বোকা হয়ে, বোবা হয়ে যাই, আর ভাবি এরা অবশ্যই চতুর, এরা নিশ্চয়ই বিভ্রান্তিমূলক, এরা যুগপৎ পরিশীলিত আবার জটিল।

অনিতা আমার উপলব্ধি শুনে মুখ ফিরিয়ে থাকে। তীব্র গলায় বলে, ‘তুমি উন্মাদ। তুমি নোংরা। তুমি নিজেই একটি মানুষরূপী কাক।’

অনিতাকে মনে হয় চুলার উপরে জ্বলতে থাকা ফুটন্ত পানি, নৃত্যরত আগুন, আমি অনিতাকে ছুঁতে গিয়ে পুড়ে যাই, ডুবে যাই, গলে যাই, মরে যাই। মুমূর্ষু কণ্ঠে বলি, ‘অনিতা আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।’ অনিতা একথা শুনে আরও রেগে যায়। বলে, ‘আগে, কুৎসিত কাকদের তাড়াও, তারপর ভালোবাসার কথা বলতে এসো।’

অমি মাথা নিচু করে বসে থাকি। অনিতা অবশেষে আমাকে পরিত্যাগ করে।

আমি ভাঙা মন নিয়ে আমার ভাঙা বারান্দায় ফিরে যাই। কাকেরা আমাকে দেখে নিঃশব্দে এগিয়ে আসে।

‘কাক কি তবে দুঃখ বোঝে? প্রেম বোঝে? বিরহ? বেদনা? কবিতা? প্রথম দর্শনে তীব্র ভালোবাসা, ওরে কাক, তুই কী বুঝিস এসব? মহামান্য কাক, বলুন, অশ্রু হাহাকার তৃষ্ণা আর মুগ্ধতার মোহ আলোড়িত করে কি আপনাকে? ’

নবজাতকের কান্নার মতো মধুর শব্দ করে হাসে কাক। তার মৃদু হাসি ধীরে ধীরে অট্টহাসিতে পরিণত হয়। আমি দেখি, পোষা বায়স-কুল একসঙ্গে ডানা ঝাপটায়। যেন এক্ষুনি তারা আমার প্রশ্নের উত্তর দেবে, নরম কোন কথায় আমার ক্ষতে প্রলেপ লাগিয়ে দেবে, আমি ভাবি, কিন্তু বাস্তবে তারা দল বেঁধে উড়ে যায়। বলে ‘কা, কা, কা...’

‘উত্তর নিয়ে ফিরে আসিস-’ আমি পেছন থেকে চিৎকার করে বলি।

পরদিন দেখি কাক নয়, অপ্রত্যাশিতভাবে এক কোকিল এসে বসে আছে বারান্দার নোংরা রেলিংয়ে। অদ্ভুত! কোকিল বড় অসামাজিক হয় জানি, পাতার আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখে, সে কেন আজ এলো এখানে? কাকের বাসায় চুপি চুপি ডিম পাড়তে এসেছে?

কোকিল তার সুমিষ্ট কণ্ঠে বলে, ‘না গো না... তুমি নাকি কীসব দুঃখ, প্রেম আর বেদনার কথা জানতে চাইছো, তাই কাকেরা পাঠালো আমাকে, পক্ষীকুলে এসব নিয়ে আমিই চর্চা করি কি-না। আমিই তো ঘর না বাঁধা উদাস পাখি, গান গাই, গান বাঁধি।’

কোকিলকে আমার কিছুটা চপল আর চঞ্চল মনে হয়। যেন সে অস্থির, নিরাশ্রয় আর পথভ্রষ্ট। তবু তার কাছে জানতে চাই, ‘বলো হে সুরের পাখি, বসন্তের দূত, প্রাণীজগৎ কেন পা রাখে প্রেমের পথে...’

কোকিল বলে, ‘এর উত্তর জানি না। শুধু জানি এটাই নিয়তি। প্রেমে তোমার অন্তর রক্তাক্ত হবে আর সেই রক্ত থেকে গোলাপ ফুটবে। তার সুগন্ধে আমোদিত হবে চারপাশ।’

‘প্রেম কেন বেদনা হয়ে জেগে ওঠে?’

কোকিল বলে, ‘তুমি কি জানো না প্রেম এক আগুনের নাম, পোড়ানোই তার ধর্ম, সমস্ত উড়ন্ত পতঙ্গই তা জানে...’

‘তবে পরিত্রাণের উপায় কী, হে সুকণ্ঠ পাখি...’

কোকিল শূন্যে তার ডানা মেলে দেয়, বলে, ‘পরিত্রাণ আমার জানা নেই হে সম্মানিত প্রশ্নকারী, বিদায়।’

আমি আকুল হয়ে জানতে চাই, ‘আমার প্রিয় কাকেরা কোথায় গেল?’

কোকিল বলে ‘তারা আরও গভীর আরও মহৎ আরও গোপন বিষয় নিয়ে ব্যস্ত আছে। .. বিদায়।’

কোকিলের এ কথা শুনে আমার রাগ হয়, মনে মনে বলি, ‘প্রেমের চাইতে গভীর, প্রেমের চাইতে মহৎ, প্রেমের চাইতে গোপন আর কী থাকতে পারে? কুৎসিত কাকেরা কি নিয়ে এত ব্যস্ত? কোথায়, কোন আবর্জনা ঘাঁটতে গেছে তারা?’

আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে উড়ে যায় পরভৃৎ কোকিল।

উড়ার আগে কাঁপা কণ্ঠে জানিয়ে যায়, ‘জগৎ পরিদর্শন শেষে ফিরে আসবে কাকেরা। তাদের ডানায় বিস্তৃত হয়ে আছে বাতাসের গতি। বিদায়, ওহে প্রশ্নকারী প্রাণী, বিদায়।’

আমি বারান্দার একটা ভাঙা চেয়ারে বসে এক মনে আমার পোষা কাকদের জন্য, জগতের জ্ঞানবান পাখিদের জন্য অপেক্ষা করতে থাকি।

আমার চেহারা আগে থেকেই বেশ কালো ছিল, রোদে বসে থাকতে থাকতে সেই চেহারা আরো কালো হয়ে যায়। আমি শোকমগ্ন কালো পোশাক পরে এক ঠাঁয় বসে থাকি। কাকেরা ফিরে আসে না। আমি তখন ভাবি, কাকরা না ফিরলে অনিতা হয়তো ফিরে আসবে। কিন্তু অন্তহীন শব্দহীনতায় ডুবে থাকে চারপাশ। নৈঃশব্দ ভেঙে দিয়ে কেউ ফেরে না।

আমার গায়ে ধীরে ধীরে কালো মসৃণ পালক গজায়। আমার ঠোঁট লম্বা, সরু ও শক্ত হতে থাকে। কণ্ঠ হয় কর্কশ। আমার দৃষ্টি তীক্ষè হয়। তবু অনিতা বা কাক, কারোর দেখা মেলে না।

তারপর এক রাতে চরাচর ভাসিয়ে তরল রুপার মতো উজ্জ্বল সাদা জোসনা নামে।

মনে হয়, রাত শেষে আলোময় ভোর এসে গেছে। আমি নিজের মধ্যে এক ধরনের বন্য অস্থিরতা অনুভব করি। আর তখনই শুনতে পাই পাখা ঝাপটানোর পরিচিত শব্দ। দেখি কাকের দল ফিরে আসছে।

তারা এসে পুরনো বন্ধুর মতো, শোকগ্রস্ত স্বজনের মতো আমাকে ঘিরে বসে। বলে,

‘কতদিন আর এমন চিন্তিত ও ব্যথিত থাকবে, হে সহমর্মী মানুষ? এবার, আমাদের সঙ্গে চলো, তোমাকে জ্ঞানবৃক্ষের কাছে নিয়ে যাই।’

আমি তাদের সঙ্গে ডানা মেলে দিই। একটা বিশাল দাঁড়কাক হয়ে অসংখ্য কাকের সঙ্গে আকাশ ছুঁয়ে নির্ভার উড়তে থাকি।

এই বিভাগের আরও খবর
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের তিনটি কবিতা
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরি
পেছনে পড়ে থাকে
পেছনে পড়ে থাকে
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
প্রাচ্য সাহিত্য সম্পদ থেকে বঞ্চিত কেন বাংলা সাহিত্য
হেমন্ত আবেশে
হেমন্ত আবেশে
কৃষ্ণ কফি-৩
কৃষ্ণ কফি-৩
খালার তসবিহ
খালার তসবিহ
লাল নীল দীপাবলি
লাল নীল দীপাবলি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
‘জলৌকা হে নীল যমুনা’র কবি
গোধূলি
গোধূলি
শিল্পশক্তি
শিল্পশক্তি
ডেড লেটার
ডেড লেটার
সর্বশেষ খবর
জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন
জিয়া পরিষদ বেসরকারি ব্যাংক ইউনিট শাখার অনুমোদন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন
টাঙ্গাইলে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী
নীলফামারীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজের আলোচনা সভা
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে বিএফইউজে-ডিইউজের আলোচনা সভা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
হবিগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
ভাসানী বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা রিজেন্সির ‘বিজয় কিডস আর্ট কমপিটিশন’ অনুষ্ঠিত
বিজয় দিবস উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা রিজেন্সির ‘বিজয় কিডস আর্ট কমপিটিশন’ অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘জুলাই বিপ্লবের ফসল জনগণ এবার ৭১ এর মত হাইজ্যাক করতে দিবে না’
‘জুলাই বিপ্লবের ফসল জনগণ এবার ৭১ এর মত হাইজ্যাক করতে দিবে না’

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’
‘যে গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ে তুলব, সেটি হবে সবার জন্য বাসযোগ্য’

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের আলোচনা সভা
কুষ্টিয়ায় বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে জামায়াতের আলোচনা সভা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সবজির বাজারে স্বস্তি ক্রেতাদের
চট্টগ্রামে সবজির বাজারে স্বস্তি ক্রেতাদের

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদারগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা
মাদারগঞ্জে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলের পরিবেশে ফাঙ্গাস নিয়ে গবেষণা করবে নাসা
মঙ্গলের পরিবেশে ফাঙ্গাস নিয়ে গবেষণা করবে নাসা

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শেরপুরে শিশুদের রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
শেরপুরে শিশুদের রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীবাড়িতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
টঙ্গীবাড়িতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আবাহনীকে হারিয়ে তিনে তিন মোহামেডানের
আবাহনীকে হারিয়ে তিনে তিন মোহামেডানের

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিলিতে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প
চিলিতে ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্প

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামাবাদে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত
ইসলামাবাদে ‘শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস’ পালিত

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন
বগুড়ায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
গোপালগঞ্জে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
রংপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও ভারত বন্ধুত্বের পরিচয় দিতে পারেনি : গোলাম পরওয়ার
স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও ভারত বন্ধুত্বের পরিচয় দিতে পারেনি : গোলাম পরওয়ার

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা
নেত্রকোনায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে আলোচনা সভা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে
উদ্বৃত্ত ধানের দেশ রংপুরে চাল আসে দক্ষিণাঞ্চল থেকে

১ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
শেরপুরে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার
পাবনায় জলসায় গিয়ে নিখোঁজ শিশুকন্যার লাশ উদ্ধার

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় আওয়ামী লীগ নেতা নিহত

২ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
নোবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

২ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি
বিজয় দিবসের কর্মসূচি ঘোষণা করলো বিএনপি

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

২৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

২২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

১০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

১১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’
‘নির্বাচনের মাধ্যমে রাজনীতিবিদদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে সরে যাবো’

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?
আসাদ পরিবারের গন্তব্য কোথায়?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৮ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা
সৌদি আরবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা নামতে পারে মাইনাস ৩ ডিগ্রিতে, সতর্কবার্তা

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'
'প্রতিবিপ্লব করার ক্ষমতা কিংবা সক্ষমতা কোনটিই আওয়ামী লীগের নেই'

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

২৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’
‘ভারত সম্পর্ক ভালো রাখতে চাইলে শেখ হাসিনাকে ফেরত দিতে হবে’

২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’
‘আওয়ামী লীগই সংখ্যালঘুদের ওপর সবচেয়ে বেশি অত্যাচার চালিয়েছে’

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের
জনগণের ইচ্ছা অনুযায়ী দ্রুত নির্বাচন হবে : আশাবাদ মির্জা ফখরুলের

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা
বিশ্বের প্রথম কার্বন-নিরপেক্ষ শিশু নোভা

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন
নবীজি (সা.) কোন নামাজে কোন সুরা পড়তেন

১১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল
বুদ্ধিজীবীদের শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে জনতার ঢল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু
যুক্তরাষ্ট্রে ওপেন এআইয়ের তথ্য ফাঁসকারী ভারতীয় যুবকের রহস্যজনক মৃত্যু

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’
‘আওয়ামী লীগ এখনো সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে’

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি
মেসির চোখে বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার যিনি

১২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে
শ্রমিকদের ট্রেড ইউনিয়নের অধিকার দিতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে