শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

প্রিয় পাখি কাক

শাহ্‌নাজ মুন্নী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় পাখি কাক

মানুষ শখ করে কত ধরনের পাখি পোষে! কবুতর, তোতা, টিয়া, কাকাতুয়া, জোড়ায় জোড়ায় লাভ বার্ড! আর আমি কিনা পুষি সবার অপছন্দের পাখি কালো কাক! তা-ও খাঁচায় বন্দি করে নয়, মুক্ত রেখেই। আমার সেই পোষা কাকগুলো সারা দিন যথেচ্ছ উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়ায়, সন্ধ্যা হলে ভালো ছেলের মতো ঘরে ফিরে আসে। বাসার পেছনের বারান্দায় স্তূপ করে ফেলে রাখা ভাঙা চেয়ার, নষ্ট হয়ে যাওয়া জং ধরা বাইসাইকেল, পা-ভাঙা সোফা আর পুরনো আলমারির খোঁপের ভিতর ঢুকে আরাম করে ঘুমায়।

মাঝে মাঝে তারা কোথাও যায় না, বারান্দার রেলিংয়ে চুপচাপ ধ্যান-মগ্ন ঋষির মতো বসে থাকে। এদিক ওদিক মাথা নাড়ায়, ক্ষিদে পেলে গৃহস্থালি ময়লা ফেলার ঝুড়ি থেকে নিজেদের পছন্দ মতো খাবার খুটে খায়।

ওদের আমি খুব বেশি ঘাঁটাই-টাটাই না, নিজের মতোই থাকতে দিই। দূর থেকে ওদের হাব-ভাব দেখি। মাঝে মাঝে যখন কাকদের মুড খুব ভালো থাকে, তখন ওরাই আমাকে ডাকে গল্প-গুজব করার জন্য, বিশেষ করে যখন প্রখর জোছনার প্লাবনে চরাচর ভেসে যায়, কাক সমাজ চাঁদের আলোকে দিন ভেবে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে, তখন কাকদের কথা বলার ইচ্ছা জাগে। এমনিতে কাকের গলার স্বর কর্কশ। কিন্তু যখন কথা বলে তখন ওদের গলা খুব মিষ্টি শোনায়। পাতিকাকের গলা শুনলে মনে হয়, একটা অল্প বয়সের মেয়ে টুক্্ টুক্্ করে কথা বলছে।

দাঁড়কাকের কণ্ঠ আবার বেশ ভরাট, মনে হয় যেন কোনো বিখ্যাত আবৃত্তিকারের গম্্গমে কণ্ঠস্বর শুনছি।

আমাদের আলাপ বিচিত্র বিষয়ে প্রবাহিত হয়। কাকেরা বলে, গাছের আত্মাকে তারা দেখতে পায়। কারণ আত্মা একটা পাতলা ছায়ার মতো গাছের গায়ে লেপ্টে থাকে। ‘মানুষ কিছুই দেখে না, তাদের চোখ বড় সাধারণ’- দাঁড়কাক তার মোটা ঠোঁট নাড়িয়ে গম্ভীর কণ্ঠে মন্তব্য করে।

পাতিকাক বলে, আকাশে ভেসে চলা মেঘের ভাষা ওরা বুঝতে পারে। মেঘগুলো নাকি সারাক্ষণ বালিকা স্কুলের চপলা মেয়েদের মতো নিজেদের মধ্যে পুটুস পুটুস কথা বলতেই থাকে। সেসব কথার শুরুও নেই, শেষও নেই, আগাও নেই, মাথাও নেই।

কখনো আমি প্রসঙ্গের বাইরে গিয়ে নির্বোধের মতো ওদের প্রশ্ন করে বসি,

‘আচ্ছা, বলো তো কাক কেন কাকের মাংস খায় না?’

‘কাক কি মানুষ নাকি হুম? নীতি বিসর্জন দিয়ে স্বজাতির ক্ষতি করবে?’

তাচ্ছিল্য ভরে আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তারা নিজেদের মতো কথা বলে যায়।

বলে, ‘এই যে আমাদের দেখছো, এটা আমাদের দ্বিতীয় রূপ। আদিতে কাকের গায়ের রং ছিল ধবধবে সাদা, বুঝলা? সাদা পালক, গোলাপি ঠোঁট, গোলাপি পা। আমাদের পাখায় ছিল প্রচণ্ড শক্তি। তীব্রগতিতে উড়তে পারতাম, কখনো কখনো ছুঁয়ে ফেলতাম সূর্যের শরীর, চাঁদের হাত-পা। এতে খুব হিংসা হলো সূর্যের। সে দাঁত মুখ খিঁচিয়ে আমাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে এলো। তারপর নিজের উত্তাপের অহংকার দিয়ে আমাদের পুড়িয়ে কয়লার মতো কালো বানিয়ে দিল, আমাদের গায়ের রং গেল পাল্টে...’

‘ঠিক নয়।’ আমি সঙ্গে সঙ্গে বাধা দিয়ে বলি, ‘টেড হিউজের কবিতায় আছে, আসলে নিজের চাইতে সাদা আর উজ্জ্বল সূর্যকে দেখে কাকের হিংসা হয়েছিল, কাকই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আক্রমণের, নখর শাণিয়ে সেই ছুটে গিয়েছিল সূর্যের দিকে আর পরাজিত হয়ে কয়লার কালো নিয়ে ফিরে এসেছিল।’

‘ইতিহাস বিকৃতি’ দাঁড়কাক ভারী কণ্ঠে বলে।

‘না জেনে কি সব লিখেছে।’ পাতিকাক হাসতে থাকে।

কাকের হাসি, মানব শিশুর কান্নার শব্দের মতো, ওয়া ওয়া ওয়া, কিন্তু খুবই মধুর ও ছন্দময়। সেই ছন্দের মাধুর্যে আমি আচ্ছন্ন ও আকৃষ্ট হই। সব মিলিয়ে কাক আমার প্রিয় পাখি হয়ে যায়। কাক আমি ভালোবাসি। কাকের সত্যি তুলনা নেই। ‘কলসের মধ্যে পাথর ফেলে তৃষ্ণার্ত কাকের পানি উপরে তুলে এনে খাওয়ার’ সেই গল্পটি পড়ার সময় থেকেই আমি এদের ব্যাপক ভক্ত। বুদ্ধিমান বলেই না কাক এভাবে পানি খেতে পেরেছিলো, বলো!

আমার এই কাকপ্রীতি দুচক্ষে দেখতে পারে না অনিতা। অনিতা সূর্যের মতো সুন্দরী। সে কাককে মনে করে অশুভ আর অর্থহীন। অনিতা কাক ঘৃণা করে। আমার মনে হয়, অনিতা আমাকেও ঘৃণা করে। কিন্তু আমি অনিতাকে ভালোবাসি, যেমন ভালোবাসি কাক’কেও। অনিতার পছন্দ সাহসী ঈগল, অনেক উঁচুতে যারা স্থির হয়ে ভেসে বেড়ায়।

কাক তার পুরনো কথার জের ধরে বলে, ‘জেনে রাখো, নিজের অহংকারে সূর্য নিজেই একদিন কালো হয়ে যাবে, তার গায়ে অজস্র ফুটকির মতো উড়তে থাকবে কাক। তার পোশাক হলুদ হবে, তার আলো ম্লান হবে, তখন একটি কালো সূর্য জন্ম নেবে।’

কাকের কথার মর্ম না বুঝে আমি চুপ করে থাকি। কাক আবারও বলে,

‘তোমরা তো শুধু আমার কালো শরীর দেখো। এই কালোর মধ্যে কত রং লুকিয়ে থাকে, জানো? জানো, ঘন ঘাসের আসল রহস্য কী? জানো, পেঁচা কীভাবে কাকের শত্রু হলো? বুনো ফুলে কেন এতো সুগন্ধ ঝরে পড়ে, মেঠো ইঁদুর কোথায় লুকিয়ে রাখে কৃষকের ধান? ধুলোয় গড়িয়ে চলা একহারা সাপ মাটির সঙ্গে রসিকতা করে কী কথা বলে, জানো সেটা? জোনাকী পোকা খেতে কেমন লাগে, বলতে পারো তোমরা?’

ওদের ধারাবাহিক প্রশ্নের সামনে আমি বোকা হয়ে, বোবা হয়ে যাই, আর ভাবি এরা অবশ্যই চতুর, এরা নিশ্চয়ই বিভ্রান্তিমূলক, এরা যুগপৎ পরিশীলিত আবার জটিল।

অনিতা আমার উপলব্ধি শুনে মুখ ফিরিয়ে থাকে। তীব্র গলায় বলে, ‘তুমি উন্মাদ। তুমি নোংরা। তুমি নিজেই একটি মানুষরূপী কাক।’

অনিতাকে মনে হয় চুলার উপরে জ্বলতে থাকা ফুটন্ত পানি, নৃত্যরত আগুন, আমি অনিতাকে ছুঁতে গিয়ে পুড়ে যাই, ডুবে যাই, গলে যাই, মরে যাই। মুমূর্ষু কণ্ঠে বলি, ‘অনিতা আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।’ অনিতা একথা শুনে আরও রেগে যায়। বলে, ‘আগে, কুৎসিত কাকদের তাড়াও, তারপর ভালোবাসার কথা বলতে এসো।’

অমি মাথা নিচু করে বসে থাকি। অনিতা অবশেষে আমাকে পরিত্যাগ করে।

আমি ভাঙা মন নিয়ে আমার ভাঙা বারান্দায় ফিরে যাই। কাকেরা আমাকে দেখে নিঃশব্দে এগিয়ে আসে।

‘কাক কি তবে দুঃখ বোঝে? প্রেম বোঝে? বিরহ? বেদনা? কবিতা? প্রথম দর্শনে তীব্র ভালোবাসা, ওরে কাক, তুই কী বুঝিস এসব? মহামান্য কাক, বলুন, অশ্রু হাহাকার তৃষ্ণা আর মুগ্ধতার মোহ আলোড়িত করে কি আপনাকে? ’

নবজাতকের কান্নার মতো মধুর শব্দ করে হাসে কাক। তার মৃদু হাসি ধীরে ধীরে অট্টহাসিতে পরিণত হয়। আমি দেখি, পোষা বায়স-কুল একসঙ্গে ডানা ঝাপটায়। যেন এক্ষুনি তারা আমার প্রশ্নের উত্তর দেবে, নরম কোন কথায় আমার ক্ষতে প্রলেপ লাগিয়ে দেবে, আমি ভাবি, কিন্তু বাস্তবে তারা দল বেঁধে উড়ে যায়। বলে ‘কা, কা, কা...’

‘উত্তর নিয়ে ফিরে আসিস-’ আমি পেছন থেকে চিৎকার করে বলি।

পরদিন দেখি কাক নয়, অপ্রত্যাশিতভাবে এক কোকিল এসে বসে আছে বারান্দার নোংরা রেলিংয়ে। অদ্ভুত! কোকিল বড় অসামাজিক হয় জানি, পাতার আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখে, সে কেন আজ এলো এখানে? কাকের বাসায় চুপি চুপি ডিম পাড়তে এসেছে?

কোকিল তার সুমিষ্ট কণ্ঠে বলে, ‘না গো না... তুমি নাকি কীসব দুঃখ, প্রেম আর বেদনার কথা জানতে চাইছো, তাই কাকেরা পাঠালো আমাকে, পক্ষীকুলে এসব নিয়ে আমিই চর্চা করি কি-না। আমিই তো ঘর না বাঁধা উদাস পাখি, গান গাই, গান বাঁধি।’

কোকিলকে আমার কিছুটা চপল আর চঞ্চল মনে হয়। যেন সে অস্থির, নিরাশ্রয় আর পথভ্রষ্ট। তবু তার কাছে জানতে চাই, ‘বলো হে সুরের পাখি, বসন্তের দূত, প্রাণীজগৎ কেন পা রাখে প্রেমের পথে...’

কোকিল বলে, ‘এর উত্তর জানি না। শুধু জানি এটাই নিয়তি। প্রেমে তোমার অন্তর রক্তাক্ত হবে আর সেই রক্ত থেকে গোলাপ ফুটবে। তার সুগন্ধে আমোদিত হবে চারপাশ।’

‘প্রেম কেন বেদনা হয়ে জেগে ওঠে?’

কোকিল বলে, ‘তুমি কি জানো না প্রেম এক আগুনের নাম, পোড়ানোই তার ধর্ম, সমস্ত উড়ন্ত পতঙ্গই তা জানে...’

‘তবে পরিত্রাণের উপায় কী, হে সুকণ্ঠ পাখি...’

কোকিল শূন্যে তার ডানা মেলে দেয়, বলে, ‘পরিত্রাণ আমার জানা নেই হে সম্মানিত প্রশ্নকারী, বিদায়।’

আমি আকুল হয়ে জানতে চাই, ‘আমার প্রিয় কাকেরা কোথায় গেল?’

কোকিল বলে ‘তারা আরও গভীর আরও মহৎ আরও গোপন বিষয় নিয়ে ব্যস্ত আছে। .. বিদায়।’

কোকিলের এ কথা শুনে আমার রাগ হয়, মনে মনে বলি, ‘প্রেমের চাইতে গভীর, প্রেমের চাইতে মহৎ, প্রেমের চাইতে গোপন আর কী থাকতে পারে? কুৎসিত কাকেরা কি নিয়ে এত ব্যস্ত? কোথায়, কোন আবর্জনা ঘাঁটতে গেছে তারা?’

আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে উড়ে যায় পরভৃৎ কোকিল।

উড়ার আগে কাঁপা কণ্ঠে জানিয়ে যায়, ‘জগৎ পরিদর্শন শেষে ফিরে আসবে কাকেরা। তাদের ডানায় বিস্তৃত হয়ে আছে বাতাসের গতি। বিদায়, ওহে প্রশ্নকারী প্রাণী, বিদায়।’

আমি বারান্দার একটা ভাঙা চেয়ারে বসে এক মনে আমার পোষা কাকদের জন্য, জগতের জ্ঞানবান পাখিদের জন্য অপেক্ষা করতে থাকি।

আমার চেহারা আগে থেকেই বেশ কালো ছিল, রোদে বসে থাকতে থাকতে সেই চেহারা আরো কালো হয়ে যায়। আমি শোকমগ্ন কালো পোশাক পরে এক ঠাঁয় বসে থাকি। কাকেরা ফিরে আসে না। আমি তখন ভাবি, কাকরা না ফিরলে অনিতা হয়তো ফিরে আসবে। কিন্তু অন্তহীন শব্দহীনতায় ডুবে থাকে চারপাশ। নৈঃশব্দ ভেঙে দিয়ে কেউ ফেরে না।

আমার গায়ে ধীরে ধীরে কালো মসৃণ পালক গজায়। আমার ঠোঁট লম্বা, সরু ও শক্ত হতে থাকে। কণ্ঠ হয় কর্কশ। আমার দৃষ্টি তীক্ষè হয়। তবু অনিতা বা কাক, কারোর দেখা মেলে না।

তারপর এক রাতে চরাচর ভাসিয়ে তরল রুপার মতো উজ্জ্বল সাদা জোসনা নামে।

মনে হয়, রাত শেষে আলোময় ভোর এসে গেছে। আমি নিজের মধ্যে এক ধরনের বন্য অস্থিরতা অনুভব করি। আর তখনই শুনতে পাই পাখা ঝাপটানোর পরিচিত শব্দ। দেখি কাকের দল ফিরে আসছে।

তারা এসে পুরনো বন্ধুর মতো, শোকগ্রস্ত স্বজনের মতো আমাকে ঘিরে বসে। বলে,

‘কতদিন আর এমন চিন্তিত ও ব্যথিত থাকবে, হে সহমর্মী মানুষ? এবার, আমাদের সঙ্গে চলো, তোমাকে জ্ঞানবৃক্ষের কাছে নিয়ে যাই।’

আমি তাদের সঙ্গে ডানা মেলে দিই। একটা বিশাল দাঁড়কাক হয়ে অসংখ্য কাকের সঙ্গে আকাশ ছুঁয়ে নির্ভার উড়তে থাকি।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা