শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

প্রিয় পাখি কাক

শাহ্‌নাজ মুন্নী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রিয় পাখি কাক

মানুষ শখ করে কত ধরনের পাখি পোষে! কবুতর, তোতা, টিয়া, কাকাতুয়া, জোড়ায় জোড়ায় লাভ বার্ড! আর আমি কিনা পুষি সবার অপছন্দের পাখি কালো কাক! তা-ও খাঁচায় বন্দি করে নয়, মুক্ত রেখেই। আমার সেই পোষা কাকগুলো সারা দিন যথেচ্ছ উড়ে উড়ে ঘুরে বেড়ায়, সন্ধ্যা হলে ভালো ছেলের মতো ঘরে ফিরে আসে। বাসার পেছনের বারান্দায় স্তূপ করে ফেলে রাখা ভাঙা চেয়ার, নষ্ট হয়ে যাওয়া জং ধরা বাইসাইকেল, পা-ভাঙা সোফা আর পুরনো আলমারির খোঁপের ভিতর ঢুকে আরাম করে ঘুমায়।

মাঝে মাঝে তারা কোথাও যায় না, বারান্দার রেলিংয়ে চুপচাপ ধ্যান-মগ্ন ঋষির মতো বসে থাকে। এদিক ওদিক মাথা নাড়ায়, ক্ষিদে পেলে গৃহস্থালি ময়লা ফেলার ঝুড়ি থেকে নিজেদের পছন্দ মতো খাবার খুটে খায়।

ওদের আমি খুব বেশি ঘাঁটাই-টাটাই না, নিজের মতোই থাকতে দিই। দূর থেকে ওদের হাব-ভাব দেখি। মাঝে মাঝে যখন কাকদের মুড খুব ভালো থাকে, তখন ওরাই আমাকে ডাকে গল্প-গুজব করার জন্য, বিশেষ করে যখন প্রখর জোছনার প্লাবনে চরাচর ভেসে যায়, কাক সমাজ চাঁদের আলোকে দিন ভেবে বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে, তখন কাকদের কথা বলার ইচ্ছা জাগে। এমনিতে কাকের গলার স্বর কর্কশ। কিন্তু যখন কথা বলে তখন ওদের গলা খুব মিষ্টি শোনায়। পাতিকাকের গলা শুনলে মনে হয়, একটা অল্প বয়সের মেয়ে টুক্্ টুক্্ করে কথা বলছে।

দাঁড়কাকের কণ্ঠ আবার বেশ ভরাট, মনে হয় যেন কোনো বিখ্যাত আবৃত্তিকারের গম্্গমে কণ্ঠস্বর শুনছি।

আমাদের আলাপ বিচিত্র বিষয়ে প্রবাহিত হয়। কাকেরা বলে, গাছের আত্মাকে তারা দেখতে পায়। কারণ আত্মা একটা পাতলা ছায়ার মতো গাছের গায়ে লেপ্টে থাকে। ‘মানুষ কিছুই দেখে না, তাদের চোখ বড় সাধারণ’- দাঁড়কাক তার মোটা ঠোঁট নাড়িয়ে গম্ভীর কণ্ঠে মন্তব্য করে।

পাতিকাক বলে, আকাশে ভেসে চলা মেঘের ভাষা ওরা বুঝতে পারে। মেঘগুলো নাকি সারাক্ষণ বালিকা স্কুলের চপলা মেয়েদের মতো নিজেদের মধ্যে পুটুস পুটুস কথা বলতেই থাকে। সেসব কথার শুরুও নেই, শেষও নেই, আগাও নেই, মাথাও নেই।

কখনো আমি প্রসঙ্গের বাইরে গিয়ে নির্বোধের মতো ওদের প্রশ্ন করে বসি,

‘আচ্ছা, বলো তো কাক কেন কাকের মাংস খায় না?’

‘কাক কি মানুষ নাকি হুম? নীতি বিসর্জন দিয়ে স্বজাতির ক্ষতি করবে?’

তাচ্ছিল্য ভরে আমার প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তারা নিজেদের মতো কথা বলে যায়।

বলে, ‘এই যে আমাদের দেখছো, এটা আমাদের দ্বিতীয় রূপ। আদিতে কাকের গায়ের রং ছিল ধবধবে সাদা, বুঝলা? সাদা পালক, গোলাপি ঠোঁট, গোলাপি পা। আমাদের পাখায় ছিল প্রচণ্ড শক্তি। তীব্রগতিতে উড়তে পারতাম, কখনো কখনো ছুঁয়ে ফেলতাম সূর্যের শরীর, চাঁদের হাত-পা। এতে খুব হিংসা হলো সূর্যের। সে দাঁত মুখ খিঁচিয়ে আমাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে এলো। তারপর নিজের উত্তাপের অহংকার দিয়ে আমাদের পুড়িয়ে কয়লার মতো কালো বানিয়ে দিল, আমাদের গায়ের রং গেল পাল্টে...’

‘ঠিক নয়।’ আমি সঙ্গে সঙ্গে বাধা দিয়ে বলি, ‘টেড হিউজের কবিতায় আছে, আসলে নিজের চাইতে সাদা আর উজ্জ্বল সূর্যকে দেখে কাকের হিংসা হয়েছিল, কাকই সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আক্রমণের, নখর শাণিয়ে সেই ছুটে গিয়েছিল সূর্যের দিকে আর পরাজিত হয়ে কয়লার কালো নিয়ে ফিরে এসেছিল।’

‘ইতিহাস বিকৃতি’ দাঁড়কাক ভারী কণ্ঠে বলে।

‘না জেনে কি সব লিখেছে।’ পাতিকাক হাসতে থাকে।

কাকের হাসি, মানব শিশুর কান্নার শব্দের মতো, ওয়া ওয়া ওয়া, কিন্তু খুবই মধুর ও ছন্দময়। সেই ছন্দের মাধুর্যে আমি আচ্ছন্ন ও আকৃষ্ট হই। সব মিলিয়ে কাক আমার প্রিয় পাখি হয়ে যায়। কাক আমি ভালোবাসি। কাকের সত্যি তুলনা নেই। ‘কলসের মধ্যে পাথর ফেলে তৃষ্ণার্ত কাকের পানি উপরে তুলে এনে খাওয়ার’ সেই গল্পটি পড়ার সময় থেকেই আমি এদের ব্যাপক ভক্ত। বুদ্ধিমান বলেই না কাক এভাবে পানি খেতে পেরেছিলো, বলো!

আমার এই কাকপ্রীতি দুচক্ষে দেখতে পারে না অনিতা। অনিতা সূর্যের মতো সুন্দরী। সে কাককে মনে করে অশুভ আর অর্থহীন। অনিতা কাক ঘৃণা করে। আমার মনে হয়, অনিতা আমাকেও ঘৃণা করে। কিন্তু আমি অনিতাকে ভালোবাসি, যেমন ভালোবাসি কাক’কেও। অনিতার পছন্দ সাহসী ঈগল, অনেক উঁচুতে যারা স্থির হয়ে ভেসে বেড়ায়।

কাক তার পুরনো কথার জের ধরে বলে, ‘জেনে রাখো, নিজের অহংকারে সূর্য নিজেই একদিন কালো হয়ে যাবে, তার গায়ে অজস্র ফুটকির মতো উড়তে থাকবে কাক। তার পোশাক হলুদ হবে, তার আলো ম্লান হবে, তখন একটি কালো সূর্য জন্ম নেবে।’

কাকের কথার মর্ম না বুঝে আমি চুপ করে থাকি। কাক আবারও বলে,

‘তোমরা তো শুধু আমার কালো শরীর দেখো। এই কালোর মধ্যে কত রং লুকিয়ে থাকে, জানো? জানো, ঘন ঘাসের আসল রহস্য কী? জানো, পেঁচা কীভাবে কাকের শত্রু হলো? বুনো ফুলে কেন এতো সুগন্ধ ঝরে পড়ে, মেঠো ইঁদুর কোথায় লুকিয়ে রাখে কৃষকের ধান? ধুলোয় গড়িয়ে চলা একহারা সাপ মাটির সঙ্গে রসিকতা করে কী কথা বলে, জানো সেটা? জোনাকী পোকা খেতে কেমন লাগে, বলতে পারো তোমরা?’

ওদের ধারাবাহিক প্রশ্নের সামনে আমি বোকা হয়ে, বোবা হয়ে যাই, আর ভাবি এরা অবশ্যই চতুর, এরা নিশ্চয়ই বিভ্রান্তিমূলক, এরা যুগপৎ পরিশীলিত আবার জটিল।

অনিতা আমার উপলব্ধি শুনে মুখ ফিরিয়ে থাকে। তীব্র গলায় বলে, ‘তুমি উন্মাদ। তুমি নোংরা। তুমি নিজেই একটি মানুষরূপী কাক।’

অনিতাকে মনে হয় চুলার উপরে জ্বলতে থাকা ফুটন্ত পানি, নৃত্যরত আগুন, আমি অনিতাকে ছুঁতে গিয়ে পুড়ে যাই, ডুবে যাই, গলে যাই, মরে যাই। মুমূর্ষু কণ্ঠে বলি, ‘অনিতা আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি।’ অনিতা একথা শুনে আরও রেগে যায়। বলে, ‘আগে, কুৎসিত কাকদের তাড়াও, তারপর ভালোবাসার কথা বলতে এসো।’

অমি মাথা নিচু করে বসে থাকি। অনিতা অবশেষে আমাকে পরিত্যাগ করে।

আমি ভাঙা মন নিয়ে আমার ভাঙা বারান্দায় ফিরে যাই। কাকেরা আমাকে দেখে নিঃশব্দে এগিয়ে আসে।

‘কাক কি তবে দুঃখ বোঝে? প্রেম বোঝে? বিরহ? বেদনা? কবিতা? প্রথম দর্শনে তীব্র ভালোবাসা, ওরে কাক, তুই কী বুঝিস এসব? মহামান্য কাক, বলুন, অশ্রু হাহাকার তৃষ্ণা আর মুগ্ধতার মোহ আলোড়িত করে কি আপনাকে? ’

নবজাতকের কান্নার মতো মধুর শব্দ করে হাসে কাক। তার মৃদু হাসি ধীরে ধীরে অট্টহাসিতে পরিণত হয়। আমি দেখি, পোষা বায়স-কুল একসঙ্গে ডানা ঝাপটায়। যেন এক্ষুনি তারা আমার প্রশ্নের উত্তর দেবে, নরম কোন কথায় আমার ক্ষতে প্রলেপ লাগিয়ে দেবে, আমি ভাবি, কিন্তু বাস্তবে তারা দল বেঁধে উড়ে যায়। বলে ‘কা, কা, কা...’

‘উত্তর নিয়ে ফিরে আসিস-’ আমি পেছন থেকে চিৎকার করে বলি।

পরদিন দেখি কাক নয়, অপ্রত্যাশিতভাবে এক কোকিল এসে বসে আছে বারান্দার নোংরা রেলিংয়ে। অদ্ভুত! কোকিল বড় অসামাজিক হয় জানি, পাতার আড়ালে নিজেকে লুকিয়ে রাখে, সে কেন আজ এলো এখানে? কাকের বাসায় চুপি চুপি ডিম পাড়তে এসেছে?

কোকিল তার সুমিষ্ট কণ্ঠে বলে, ‘না গো না... তুমি নাকি কীসব দুঃখ, প্রেম আর বেদনার কথা জানতে চাইছো, তাই কাকেরা পাঠালো আমাকে, পক্ষীকুলে এসব নিয়ে আমিই চর্চা করি কি-না। আমিই তো ঘর না বাঁধা উদাস পাখি, গান গাই, গান বাঁধি।’

কোকিলকে আমার কিছুটা চপল আর চঞ্চল মনে হয়। যেন সে অস্থির, নিরাশ্রয় আর পথভ্রষ্ট। তবু তার কাছে জানতে চাই, ‘বলো হে সুরের পাখি, বসন্তের দূত, প্রাণীজগৎ কেন পা রাখে প্রেমের পথে...’

কোকিল বলে, ‘এর উত্তর জানি না। শুধু জানি এটাই নিয়তি। প্রেমে তোমার অন্তর রক্তাক্ত হবে আর সেই রক্ত থেকে গোলাপ ফুটবে। তার সুগন্ধে আমোদিত হবে চারপাশ।’

‘প্রেম কেন বেদনা হয়ে জেগে ওঠে?’

কোকিল বলে, ‘তুমি কি জানো না প্রেম এক আগুনের নাম, পোড়ানোই তার ধর্ম, সমস্ত উড়ন্ত পতঙ্গই তা জানে...’

‘তবে পরিত্রাণের উপায় কী, হে সুকণ্ঠ পাখি...’

কোকিল শূন্যে তার ডানা মেলে দেয়, বলে, ‘পরিত্রাণ আমার জানা নেই হে সম্মানিত প্রশ্নকারী, বিদায়।’

আমি আকুল হয়ে জানতে চাই, ‘আমার প্রিয় কাকেরা কোথায় গেল?’

কোকিল বলে ‘তারা আরও গভীর আরও মহৎ আরও গোপন বিষয় নিয়ে ব্যস্ত আছে। .. বিদায়।’

কোকিলের এ কথা শুনে আমার রাগ হয়, মনে মনে বলি, ‘প্রেমের চাইতে গভীর, প্রেমের চাইতে মহৎ, প্রেমের চাইতে গোপন আর কী থাকতে পারে? কুৎসিত কাকেরা কি নিয়ে এত ব্যস্ত? কোথায়, কোন আবর্জনা ঘাঁটতে গেছে তারা?’

আমার অন্যমনস্কতার সুযোগে উড়ে যায় পরভৃৎ কোকিল।

উড়ার আগে কাঁপা কণ্ঠে জানিয়ে যায়, ‘জগৎ পরিদর্শন শেষে ফিরে আসবে কাকেরা। তাদের ডানায় বিস্তৃত হয়ে আছে বাতাসের গতি। বিদায়, ওহে প্রশ্নকারী প্রাণী, বিদায়।’

আমি বারান্দার একটা ভাঙা চেয়ারে বসে এক মনে আমার পোষা কাকদের জন্য, জগতের জ্ঞানবান পাখিদের জন্য অপেক্ষা করতে থাকি।

আমার চেহারা আগে থেকেই বেশ কালো ছিল, রোদে বসে থাকতে থাকতে সেই চেহারা আরো কালো হয়ে যায়। আমি শোকমগ্ন কালো পোশাক পরে এক ঠাঁয় বসে থাকি। কাকেরা ফিরে আসে না। আমি তখন ভাবি, কাকরা না ফিরলে অনিতা হয়তো ফিরে আসবে। কিন্তু অন্তহীন শব্দহীনতায় ডুবে থাকে চারপাশ। নৈঃশব্দ ভেঙে দিয়ে কেউ ফেরে না।

আমার গায়ে ধীরে ধীরে কালো মসৃণ পালক গজায়। আমার ঠোঁট লম্বা, সরু ও শক্ত হতে থাকে। কণ্ঠ হয় কর্কশ। আমার দৃষ্টি তীক্ষè হয়। তবু অনিতা বা কাক, কারোর দেখা মেলে না।

তারপর এক রাতে চরাচর ভাসিয়ে তরল রুপার মতো উজ্জ্বল সাদা জোসনা নামে।

মনে হয়, রাত শেষে আলোময় ভোর এসে গেছে। আমি নিজের মধ্যে এক ধরনের বন্য অস্থিরতা অনুভব করি। আর তখনই শুনতে পাই পাখা ঝাপটানোর পরিচিত শব্দ। দেখি কাকের দল ফিরে আসছে।

তারা এসে পুরনো বন্ধুর মতো, শোকগ্রস্ত স্বজনের মতো আমাকে ঘিরে বসে। বলে,

‘কতদিন আর এমন চিন্তিত ও ব্যথিত থাকবে, হে সহমর্মী মানুষ? এবার, আমাদের সঙ্গে চলো, তোমাকে জ্ঞানবৃক্ষের কাছে নিয়ে যাই।’

আমি তাদের সঙ্গে ডানা মেলে দিই। একটা বিশাল দাঁড়কাক হয়ে অসংখ্য কাকের সঙ্গে আকাশ ছুঁয়ে নির্ভার উড়তে থাকি।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

৫ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

৪৬ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন