শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬

অদ্ভুতুড়ে মৃত্যুর পরের ভয়ঙ্কর জীবন রহস্য

বিস্ময়কর বুক অব দ্য ডেড

রণক ইকরাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিস্ময়কর বুক অব দ্য ডেড

অপার রহস্যে ঘেরা মিসরীয় সভ্যতা। প্রাচীন মিসরীয়দের পিরামিড, ধর্ম, রীতি-নীতি, সভ্যতা সবই রহস্যে ঠাসা। তাদের অনেক রহস্যই আজও পর্যন্ত উন্মোচিত হয়নি। মিসরীয়দের অনেক রহস্যের মধ্যে একটি হচ্ছে— ‘বুক অব দ্য ডেড’। এই নামটি প্রচীন মিসরীয়দের দেওয়া নাম। বাংলায় যাকে বলে মৃতদের বই। মিসরীয় এই বইটিতে মৃত্যু সম্পর্কে অদ্ভুত সব রীতি-নীতির বর্ণনা রয়েছে। আছে জাদু, সম্মোহন এবং বিধিবদ্ধ উপাসনার নির্দেশাবলি। আর এর সবই মৃত ব্যক্তির মৃত্যু-পরবর্তী জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন!

প্রাচীন মিসরীয়দের ধারণা অনুসারে মৃত্যুর পরে আবার তাদের জীবিত করা হয়। মূলত মৃত্যুর পরের জীবনের জন্যই মিসরীয়দের মমি প্রথা ও সমাধি তৈরির রীতি তৈরি হয়েছে। মৃত্যুর পরের নিশ্চিত জীবনের জন্য কোনো কোনো ফারাওয়ের মমির সঙ্গে তার নিত্যব্যবহার্য জিনিসপত্র এমনকি দাস-দাসী পর্যন্ত মমি করে সমাধিস্থ করা হতো। মৃত্যু এবং তার পরের জীবন নিয়ে মিসরীয়দের ধারণা এবং চিন্তা বরাবরই রহস্যমণ্ডিত ছিল। সেই রহস্যের ছাপ অনেকাংশে পাওয়া যায় বুক অব ডেড ঘাঁটলেই।

মৃত্যুর পরের জীবনে কী ঘটে, কীভাবে মানুষকে আবারও জীবিত করে তোলা হয়, তখনকার করণীয় কী আছে, কী ধরনের মন্ত্র পাঠ করতে হয় ইত্যাদি নানা বিষয়ই বুক অব ডেড-এর মূল বিষয়বস্তু। সাধারণভাবে সূর্য এবং সূর্য-দেবতার বিভিন্ন আবির্ভাবে এবং খারাপ শক্তিগুলোর সঙ্গে সাপ আপোফিসসহ তার লড়াই ইত্যাদির বর্ণনা রয়েছে বইতে।

মৃতের বই সাধারণত একটি প্যাপিরাসে লেখা হতো এবং মৃত ব্যক্তির কফিনে অথবা কবরে লাশের কাঁধে রাখা হতো। ধারণা করা হয় মৃতের বইয়ের এই রীতি থেকেই পরবর্তীতে কফিনে লেখা এবং পিরামিডে লেখার রীতি তৈরি হয়েছিল। বইয়ের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ পরিচ্ছেদ কফিনে লেখার আগে থেকে এর উত্পত্তি হয়। বলা হয়ে থাকে মৃত্যুর পর বইটি মৃত ব্যক্তির সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন পড়বে। কারণ এতে তার জীবন-যাপনের নৈতিক আচরণের সাক্ষীসহ সবকিছু থাকত, যা মৃত ব্যক্তি বিচারক ওসিরিসের সামনে পেশ করবে। সবকিছু লিপিবদ্ধ করার পর প্যাপিরাসের খণ্ডটি মৃত ব্যক্তির কফিনে অথবা কবরের কক্ষে রাখা হতো। সঙ্গে থাকত তার ধন-সম্পদ ও অন্য সব উপকরণ।

জীবনের প্রতি মিসরীয়দের ছিল অত্যন্ত ভালোবাসা। ঠিক তেমনি মৃত্যুর প্রতি ছিল দারুণ ভয়। মিসরীয়দের ধর্মচিন্তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ জুড়ে ছিল মৃত্যুর পরের জীবন। তাদের দৃঢ়বিশ্বাস মৃত্যুর পরে সমাধির ভিতরেই নতুন জীবন শুরু হয়। তাই তাদের ইচ্ছা ছিল মৃত্যুর পরে অনন্ত জীবন লাভ করা। মিসরীয়রা বহু ঈশ্বরে বিশ্বাসী ছিল। কিন্তু তাদের মৃত্যু-পরবর্তী অনেক চিন্তাই এখনকার একেশ্বরবাদী ধর্মগুলোর সঙ্গে মিলে যায়। তবে মমি করার ব্যাপারটি কেবল মিসরীয়দের ক্ষেত্রেই সবচেয়ে বেশি খাটে। একটা কথা বলে রাখা ভালো সব মিসরীয়কে কিন্তু মমি করা হতো না। কারণ একজন মানুষের মৃত্যুর পর বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ৭০-৮০ দিন কাজের পর একটি মমি সমাধিস্থ করার জন্য প্রস্তুত হতো। এই গোটা প্রক্রিয়াটি দারুণ ব্যয়বহুল ছিল। তাই কেবল ফারাও ও তার কাছের আত্মীয় কিংবা অভিজাত ব্যক্তিবর্গ ছাড়া বাকিদের মমিকরণ ছাড়াই সমাধিস্থ করা হতো। আর অভিজাতদের শরীর মমি করে রাখার আরও একটি কারণ ছিল। সেটি হচ্ছে মৃত্যুর পরের জীবনেও যেন তার পার্থিব শারীরিক অবয়ব ঠিক থাকে। মানে অবিকল আগের মতো দেখানোর জন্যই মমিকরণের ব্যবস্থা। কারণ তাদের মধ্যে অনেকের ভাবনা ছিল শরীর নষ্ট হয়ে গেলে পুনরুত্থান সম্ভব হবে না। কাজেই মৃত্যুর পর আবার জীবিত হতে হলে শরীর সংরক্ষণ করা লাগবে। প্রাচীন মিসরীয়দের বিশ্বাস ছিল মানুষের আবেগ অনুভূতি-বিচার বিবেচনা সবকিছুই ছিল হৃদয়ঘটিত। তাই হৃদযন্ত্রের প্রতি এদের ছিল আলাদা যত্ন। সে কারণে মমিকরণের জন্য শরীরের সব পচনশীল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বের করে ফেলত। এমনকি চোখে একটা ফুটা করে নাক দিয়ে মস্তিষ্ক বের করে আনত। তবে  হৃদয় ঠিকই রেখে দিত। কারণ একটাই— ওই যে পৃথিবীর মতো করে চিন্তা করার সুযোগ যেন থাকে। এখনকার ধর্মের মতো প্রাচীন মিসরীয়রাও মৃত্যুর পরের জীবন সম্পর্কে কঠিন ধারণা পোষণ করত। সেখানে কঠিন বিচার ও পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তাদের যেতে হবে বলে বিশ্বাস ছিল তাদের। আরও বিশ্বাস ছিল পৃথিবীর নানা কৃতকর্ম নানা বিষয়ের হিসাব দিতে হবে মৃত্যুর পরের জীবনে। যেহেতু মৃত্যুর পরের জীবনে সবকিছুই অচেনা-অজানা তাই মিসরীয়দের চেষ্টা ছিল মৃত্যুর পরে মানুষটি যেন ঠিকভাবে নিজেকে তুলে ধরতে পারে। সে যেন ঠিক বুঝতে পারে তার করণীয় কী। কিংবা পৃথিবীতে কেমন জীবন ছিল। অনেক মন্ত্রও লেখা থাকত। মৃত্যু-পরবর্তী জীবনের কঠিন করণীয়গুলো বাতলে দিতেই বুক অব ডেড-এর আবির্ভাব।

ঠিক কবে মৃত ব্যক্তির সঙ্গে এমন বই জুড়ে দেওয়ার রীতি শুরু হয়েছিল তার সম্পর্কে সুস্পষ্ট কোনো তথ্যপ্রমাণ এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে বিভিন্ন নথিপত্র, হায়ারোগ্লিফি ও প্যাপিরাসের পাঠোদ্ধার করে ধারণা করা হয় যীশু খ্রিস্টের জন্মেরও প্রায় ১২০০ বছর আগ থেকে মিসরীয়রা এই পদ্ধতি শুরু করে। তবে এই পদ্ধতি কেবল প্যাপিরাস খণ্ড কিংবা কাগুজে উপকরণেই ছিল তা কিন্তু নয়। কখনো বা প্যাপিরাসে লিখে এরকম একটা জারে ভরে দেওয়া হতো যাতে মৃত মানুষটা পুনরায় জীবিত হয়ে সঙ্গে সঙ্গে হাতের নাগালে সেটা পায়।  আবার কফিনের চারপাশ অথবা মমির ঘরের চারপাশের দেয়ালে হায়ারোগ্লিফি করে লিখে দেওয়া হতো মৃত্যুর পরের জীবনের সব করণীয়। মোটকথা মৃত ব্যক্তি পুনরায় জীবিত হওয়ার ঠিক পরেই যেন এগুলো চোখে পড়ে সেই ব্যবস্থা থাকত।

প্রচলিত ধারণা অনুসারে বুক অব ডেড-এ মোট ২০০টির কাছাকাছি অধ্যায় থাকত। প্রতিটি অধ্যায় বিভিন্ন দিক থেকে গোছানো থাকত। এতে বিভিন্ন মন্ত্র এবং কোন অবস্থায় কী করতে হবে ঠিক কোন মন্ত্র আওড়াতে হবে তার সম্পর্কে নির্দেশনা থাকত। মূল বইয়ের অধ্যায়গুলো কেবল মমিকরণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত কিংবা যাজকদের কাছে সংরক্ষিত থাকত। তারা পুরো বিষয়টি জানতেন। তবে প্রত্যেক মৃতের সঙ্গেই সব ধরনের অধ্যায় সংযুক্ত করা হতো না। বিভিন্ন ব্যক্তির জন্য তার কর্ম ও পদমর্যাদা অনুসারে তার মন্ত্রের প্রয়োজনীয়তা নিরূপণ করা হতো। তারপর সেই মৃত ব্যক্তির জন্য প্রস্তুতকৃত বইটি লাশের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হতো।

বুক অব দ্য ডেড অনুসারে মৃত্যুর পর পুনরুত্থানের পর প্রথমেই শেয়ালমুখো দেবতা আনুবিস মৃতের সামনে এসে হাজির হন। তখন মৃত ব্যক্তির মুখে কোনো কথা থাকে না। সে চাইলেও মুখ খুলতে পারে না। অনুভূতিশূন্য অসাড় মানুষটির সামনে এসে আনুবিস তার মুখ খুলে দেয়। সঙ্গে সঙ্গে সে কথা বলার শক্তি ফিরে পায়। এরপর আনুবিস মৃতের চোখ-কানও খুলে দেন। এতে করে সে তার দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবণশক্তি ফিরে পায়। এভাবে মৃত ব্যক্তির যাবতীয় অনুভূতিগুলো কাজ করতে শুরু করে। সত্যিকার অর্থেই যেন পুনরুত্থান ঘটে মৃত মানুষটির। এক্ষেত্রে যেমন আনুবিসের মুখ্য ভূমিকা তেমনি মৃতকে অনন্ত জীবনের দিকে নিয়ে যাওয়ার পথ প্রদর্শন করাও আনুবিসেরই দায়িত্ব। এ কারণেই মিসরীয় দেব-দেবীদের মধ্যে আনুবিসকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া হয়। তবে কেবল আনুবিসই নয়, বুক অব দ্য ডেড অনুসারে একজন মৃতকে একে একে ৪১ জন দেবতার মুখোমুখি হতে হয়। প্রত্যেকের মুখোমুখি হওয়ার পরই নানা প্রতিকূলতার মুখে পড়তে হয়। থাকে কঠিন সব প্রশ্ন। একেক দেবতা একেক রকমের প্রশ্ন করবে। পাপ করেছে কিনা। চুরি করেছে কিনা। মানুষকে ঠকিয়েছে কিনা। কাউকে হত্যা করেছে কিনা। এরকম নানা প্রশ্নে জর্জরিত করা হয় মৃত ব্যক্তিকে। এসব প্রশ্নের জবাব দেওয়ার উপায় লেখা থাকত বুক অব দ্য ডেড-এ। সেটির সহায়তায় মৃত ব্যক্তিকে সবগুলো প্রশ্নের না বোধক উত্তর দিয়ে আসতে হবে। সেই সঙ্গে নানা ধরনের বিপত্তি তো থাকেই। যেমন কালো বিটলস কিংবা খারাপ শক্তির আক্রমণ, বিপদ ইত্যাদি আসতে পারে। তখন উদ্ভ্রান্ত হলে চলবে না। বুক অব দ্য ডেডে উল্লিখিত মন্ত্র আওড়ালেই সেই বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এরকম অভিশাপজাতীয় নানা বিপদও আসতে পারে। এখানে একটা ব্যাপার উল্লেখ্য, সেটি হচ্ছে কোনো দেবতার সামনে প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে আটকে গেলেই বিপদ। গেট আর খুলবে না। কোনোমতেই আর পরের দেবতার কাছে যাওয়া যাবে না। যদি সফলভাবে পেরিয়ে যাওয়া যায় তবেই সুযোগ মিলবে পরবর্তী দেবতার মুখোমুখি হওয়ার। এভাবে সব পেরিয়ে ৪২ নম্বর দেবতার কাছে হাজির হতে হবে। তিনি ওসিরিস। তিনিই শেষ বিচারের দেবতা। এই ধাপটি  খুবই কঠিন। অদ্ভুত ব্যাপার, এখানেও দাঁড়িপাল্লা দিয়ে মাপার ব্যাপার আছে, যেটার সঙ্গে কিনা আমরা বেশ পরিচিত। এই পর্যায়ে একটা দাঁড়িপাল্লা থাকবে। মৃতর হৃৎপিণ্ড সেখানে মাপা হবে। মাপার কাজের জন্য আছে দেবী মা’ত। তিনি একপাল্লায় মৃতের হৃদয় রাখবেন আরেক পাল্লায় রাখবেন পালক। মিসরীয় ধর্মমতে মা’তের পালক হচ্ছে সত্য, ন্যায়ের প্রতীক। পাল্লার ওজন দুইদিকেই সমান হতে হবে। যদি হৃৎপিণ্ডের পাল্লা ভারী হয় তাহলেও হবে না, আবার কম হলেও হবে না। যদি কেউ এই পরীক্ষায় উতরে যেত পারে তাহলে অনন্ত জীবন। না পারলে আছে ভয়াবহ শাস্তি। আম্মিত নামের এক জন্তু এসে মুহূর্তে তাকে খেয়ে ফেলবে। পুরো সত্তা যাবে হারিয়ে।

 

ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্টস

>> বইয়ের মূল লেখা একইরকম হলেও  মিসরীয় বুক অব ডেড নির্দিষ্ট কোনো বই নয়। এটি একেকজন বিভিন্ন সময় লিখেছেন। তবে বইয়ের মূল বিষয়বস্তু প্রায় একইরকম। এখানে মৃত্যুর পর করণীয় ও নানা ধরনের রীতি লিখে দেওয়া হতো।

 

>> শত শত বছর ধরে বুক অব ডেড লেখা হয়েছে। যে কারণে লেখার মূল বিষয়বস্তুতেও পরিবর্তন এনেছিলেন বিভিন্ন লেখকেরা।

 

>> ‘পার্ট হেম রু’ মূলত বুক অব ডেড-এর আসল লিখিত বিষয়বস্তু। কিন্তু মিসরীয়রা মৃতের সুবিধার জন্য বইয়ের ভাষায় পরিবর্তন এনেছিলেন। তারা নিজেদের মতো করে অনুবাদ করে লিখতেন। ‘আলোর দিনের বার্তা’ নামে সে অনুবাদ প্রচলিত ছিল।

 

>>  বুক অব ডেড বার বার পরিবর্তিত হয়েছে ধর্মযাজকদের হাতে। এভাবে যোগ হয়েছে একাধিক অধ্যায়। কয়েক শতকে এই বইয়ে দুশোর কাছাকাছি অধ্যায় যোগ হয়।

 

>> অবাক করা বিষয় ধর্মগুরুরা বিচ্ছিন্নভাবে বুক অব ডেড-এ অধ্যায়গুলো লিখেছেন। যে কারণে একেকটি অধ্যায়ের সঙ্গে অন্য অধ্যায়ের কোনো মিল বা যোগসূত্র নেই। প্যাপিরাসে লেখা কিছু অধ্যায় হারিয়ে গেছে— এমনটাই মানা হয়।

 

>> বুক অব ডেড-এর আসল কপিতে হায়রোগ্লিফিক ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু এটা অনেকেই মানেন যে বুক অব ডেড বিভিন্ন জাদুবিদ্যায় ব্যবহৃত ভাষায় ভরপুর ছিল। মৃত্যুর পর এই জাদুবিদ্যায় ঠাসা ভাষা মৃতের পুনর্জীবনে সহায় হবে।

 

>> খ্রিস্টপূর্ব ১৫৫০ সালে বুক অব ডেড-এর বিভিন্ন অধ্যায়ের খোঁজ মিললেও এর বহু অধ্যায় বহু আগে থেকেই হারিয়ে গেছে। সেগুলো আর খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়নি।

 

>> মৃতকে সমাধিস্থ করার সময় নির্দিষ্ট কিছু বক্তব্য এই বইয়ে লেখা ছিল। এই লেখার সঙ্গে বেশ ভালো মিল পাওয়া যায় পিরামিডের গায়ে পাওয়া ছবিযুক্ত ভাষায়। খ্রিস্টপূর্ব ২৪০০ সালে পিরামিডের গায়ে লেখার খোঁজ জানা গেলে এই বইয়ের বক্তব্য কিং উনাসের সময় ব্যবহৃত হতো এমনটি ভাবা হয়।

 

>> মৃতের কবরস্থ করার প্রক্রিয়ায় বুক অব ডেড-এ যা লেখা থাকত তা পাওয়া যায় পিরামিডের ভিতরের দেয়ালে, পঞ্চম ফারাওয়ের আমলে ব্যবহৃত কবরে। এমনকি ষষ্ঠ ফারাওয়ের রানীর কবরেও সেটি ছিল। একই কথা খুঁজে পাওয়া যায়, সহস্র বছর পুরনো বিভিন্ন পশু পাখির চামড়ায়। মানুষের চামড়াতেও এই বক্তব্যগুলো লিখে রাখা হতো। এতে বিশ্বাস ছিল মৃতের কোনো ক্ষতি হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা