শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ জুন, ২০১৬

অদ্ভুতুড়ে মৃত্যুর পরের ভয়ঙ্কর জীবন রহস্য

বিস্ময়কর বুক অব দ্য ডেড

রণক ইকরাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিস্ময়কর বুক অব দ্য ডেড

অপার রহস্যে ঘেরা মিসরীয় সভ্যতা। প্রাচীন মিসরীয়দের পিরামিড, ধর্ম, রীতি-নীতি, সভ্যতা সবই রহস্যে ঠাসা। তাদের অনেক রহস্যই আজও পর্যন্ত উন্মোচিত হয়নি। মিসরীয়দের অনেক রহস্যের মধ্যে একটি হচ্ছে— ‘বুক অব দ্য ডেড’। এই নামটি প্রচীন মিসরীয়দের দেওয়া নাম। বাংলায় যাকে বলে মৃতদের বই। মিসরীয় এই বইটিতে মৃত্যু সম্পর্কে অদ্ভুত সব রীতি-নীতির বর্ণনা রয়েছে। আছে জাদু, সম্মোহন এবং বিধিবদ্ধ উপাসনার নির্দেশাবলি। আর এর সবই মৃত ব্যক্তির মৃত্যু-পরবর্তী জীবনযাপনের জন্য প্রয়োজন!

প্রাচীন মিসরীয়দের ধারণা অনুসারে মৃত্যুর পরে আবার তাদের জীবিত করা হয়। মূলত মৃত্যুর পরের জীবনের জন্যই মিসরীয়দের মমি প্রথা ও সমাধি তৈরির রীতি তৈরি হয়েছে। মৃত্যুর পরের নিশ্চিত জীবনের জন্য কোনো কোনো ফারাওয়ের মমির সঙ্গে তার নিত্যব্যবহার্য জিনিসপত্র এমনকি দাস-দাসী পর্যন্ত মমি করে সমাধিস্থ করা হতো। মৃত্যু এবং তার পরের জীবন নিয়ে মিসরীয়দের ধারণা এবং চিন্তা বরাবরই রহস্যমণ্ডিত ছিল। সেই রহস্যের ছাপ অনেকাংশে পাওয়া যায় বুক অব ডেড ঘাঁটলেই।

মৃত্যুর পরের জীবনে কী ঘটে, কীভাবে মানুষকে আবারও জীবিত করে তোলা হয়, তখনকার করণীয় কী আছে, কী ধরনের মন্ত্র পাঠ করতে হয় ইত্যাদি নানা বিষয়ই বুক অব ডেড-এর মূল বিষয়বস্তু। সাধারণভাবে সূর্য এবং সূর্য-দেবতার বিভিন্ন আবির্ভাবে এবং খারাপ শক্তিগুলোর সঙ্গে সাপ আপোফিসসহ তার লড়াই ইত্যাদির বর্ণনা রয়েছে বইতে।

মৃতের বই সাধারণত একটি প্যাপিরাসে লেখা হতো এবং মৃত ব্যক্তির কফিনে অথবা কবরে লাশের কাঁধে রাখা হতো। ধারণা করা হয় মৃতের বইয়ের এই রীতি থেকেই পরবর্তীতে কফিনে লেখা এবং পিরামিডে লেখার রীতি তৈরি হয়েছিল। বইয়ের প্রায় এক-তৃতীয়াংশ পরিচ্ছেদ কফিনে লেখার আগে থেকে এর উত্পত্তি হয়। বলা হয়ে থাকে মৃত্যুর পর বইটি মৃত ব্যক্তির সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন পড়বে। কারণ এতে তার জীবন-যাপনের নৈতিক আচরণের সাক্ষীসহ সবকিছু থাকত, যা মৃত ব্যক্তি বিচারক ওসিরিসের সামনে পেশ করবে। সবকিছু লিপিবদ্ধ করার পর প্যাপিরাসের খণ্ডটি মৃত ব্যক্তির কফিনে অথবা কবরের কক্ষে রাখা হতো। সঙ্গে থাকত তার ধন-সম্পদ ও অন্য সব উপকরণ।

জীবনের প্রতি মিসরীয়দের ছিল অত্যন্ত ভালোবাসা। ঠিক তেমনি মৃত্যুর প্রতি ছিল দারুণ ভয়। মিসরীয়দের ধর্মচিন্তার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ জুড়ে ছিল মৃত্যুর পরের জীবন। তাদের দৃঢ়বিশ্বাস মৃত্যুর পরে সমাধির ভিতরেই নতুন জীবন শুরু হয়। তাই তাদের ইচ্ছা ছিল মৃত্যুর পরে অনন্ত জীবন লাভ করা। মিসরীয়রা বহু ঈশ্বরে বিশ্বাসী ছিল। কিন্তু তাদের মৃত্যু-পরবর্তী অনেক চিন্তাই এখনকার একেশ্বরবাদী ধর্মগুলোর সঙ্গে মিলে যায়। তবে মমি করার ব্যাপারটি কেবল মিসরীয়দের ক্ষেত্রেই সবচেয়ে বেশি খাটে। একটা কথা বলে রাখা ভালো সব মিসরীয়কে কিন্তু মমি করা হতো না। কারণ একজন মানুষের মৃত্যুর পর বিভিন্ন প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে ৭০-৮০ দিন কাজের পর একটি মমি সমাধিস্থ করার জন্য প্রস্তুত হতো। এই গোটা প্রক্রিয়াটি দারুণ ব্যয়বহুল ছিল। তাই কেবল ফারাও ও তার কাছের আত্মীয় কিংবা অভিজাত ব্যক্তিবর্গ ছাড়া বাকিদের মমিকরণ ছাড়াই সমাধিস্থ করা হতো। আর অভিজাতদের শরীর মমি করে রাখার আরও একটি কারণ ছিল। সেটি হচ্ছে মৃত্যুর পরের জীবনেও যেন তার পার্থিব শারীরিক অবয়ব ঠিক থাকে। মানে অবিকল আগের মতো দেখানোর জন্যই মমিকরণের ব্যবস্থা। কারণ তাদের মধ্যে অনেকের ভাবনা ছিল শরীর নষ্ট হয়ে গেলে পুনরুত্থান সম্ভব হবে না। কাজেই মৃত্যুর পর আবার জীবিত হতে হলে শরীর সংরক্ষণ করা লাগবে। প্রাচীন মিসরীয়দের বিশ্বাস ছিল মানুষের আবেগ অনুভূতি-বিচার বিবেচনা সবকিছুই ছিল হৃদয়ঘটিত। তাই হৃদযন্ত্রের প্রতি এদের ছিল আলাদা যত্ন। সে কারণে মমিকরণের জন্য শরীরের সব পচনশীল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বের করে ফেলত। এমনকি চোখে একটা ফুটা করে নাক দিয়ে মস্তিষ্ক বের করে আনত। তবে  হৃদয় ঠিকই রেখে দিত। কারণ একটাই— ওই যে পৃথিবীর মতো করে চিন্তা করার সুযোগ যেন থাকে। এখনকার ধর্মের মতো প্রাচীন মিসরীয়রাও মৃত্যুর পরের জীবন সম্পর্কে কঠিন ধারণা পোষণ করত। সেখানে কঠিন বিচার ও পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তাদের যেতে হবে বলে বিশ্বাস ছিল তাদের। আরও বিশ্বাস ছিল পৃথিবীর নানা কৃতকর্ম নানা বিষয়ের হিসাব দিতে হবে মৃত্যুর পরের জীবনে। যেহেতু মৃত্যুর পরের জীবনে সবকিছুই অচেনা-অজানা তাই মিসরীয়দের চেষ্টা ছিল মৃত্যুর পরে মানুষটি যেন ঠিকভাবে নিজেকে তুলে ধরতে পারে। সে যেন ঠিক বুঝতে পারে তার করণীয় কী। কিংবা পৃথিবীতে কেমন জীবন ছিল। অনেক মন্ত্রও লেখা থাকত। মৃত্যু-পরবর্তী জীবনের কঠিন করণীয়গুলো বাতলে দিতেই বুক অব ডেড-এর আবির্ভাব।

ঠিক কবে মৃত ব্যক্তির সঙ্গে এমন বই জুড়ে দেওয়ার রীতি শুরু হয়েছিল তার সম্পর্কে সুস্পষ্ট কোনো তথ্যপ্রমাণ এখনো খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে বিভিন্ন নথিপত্র, হায়ারোগ্লিফি ও প্যাপিরাসের পাঠোদ্ধার করে ধারণা করা হয় যীশু খ্রিস্টের জন্মেরও প্রায় ১২০০ বছর আগ থেকে মিসরীয়রা এই পদ্ধতি শুরু করে। তবে এই পদ্ধতি কেবল প্যাপিরাস খণ্ড কিংবা কাগুজে উপকরণেই ছিল তা কিন্তু নয়। কখনো বা প্যাপিরাসে লিখে এরকম একটা জারে ভরে দেওয়া হতো যাতে মৃত মানুষটা পুনরায় জীবিত হয়ে সঙ্গে সঙ্গে হাতের নাগালে সেটা পায়।  আবার কফিনের চারপাশ অথবা মমির ঘরের চারপাশের দেয়ালে হায়ারোগ্লিফি করে লিখে দেওয়া হতো মৃত্যুর পরের জীবনের সব করণীয়। মোটকথা মৃত ব্যক্তি পুনরায় জীবিত হওয়ার ঠিক পরেই যেন এগুলো চোখে পড়ে সেই ব্যবস্থা থাকত।

প্রচলিত ধারণা অনুসারে বুক অব ডেড-এ মোট ২০০টির কাছাকাছি অধ্যায় থাকত। প্রতিটি অধ্যায় বিভিন্ন দিক থেকে গোছানো থাকত। এতে বিভিন্ন মন্ত্র এবং কোন অবস্থায় কী করতে হবে ঠিক কোন মন্ত্র আওড়াতে হবে তার সম্পর্কে নির্দেশনা থাকত। মূল বইয়ের অধ্যায়গুলো কেবল মমিকরণ প্রক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত কিংবা যাজকদের কাছে সংরক্ষিত থাকত। তারা পুরো বিষয়টি জানতেন। তবে প্রত্যেক মৃতের সঙ্গেই সব ধরনের অধ্যায় সংযুক্ত করা হতো না। বিভিন্ন ব্যক্তির জন্য তার কর্ম ও পদমর্যাদা অনুসারে তার মন্ত্রের প্রয়োজনীয়তা নিরূপণ করা হতো। তারপর সেই মৃত ব্যক্তির জন্য প্রস্তুতকৃত বইটি লাশের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হতো।

বুক অব দ্য ডেড অনুসারে মৃত্যুর পর পুনরুত্থানের পর প্রথমেই শেয়ালমুখো দেবতা আনুবিস মৃতের সামনে এসে হাজির হন। তখন মৃত ব্যক্তির মুখে কোনো কথা থাকে না। সে চাইলেও মুখ খুলতে পারে না। অনুভূতিশূন্য অসাড় মানুষটির সামনে এসে আনুবিস তার মুখ খুলে দেয়। সঙ্গে সঙ্গে সে কথা বলার শক্তি ফিরে পায়। এরপর আনুবিস মৃতের চোখ-কানও খুলে দেন। এতে করে সে তার দৃষ্টিশক্তি ও শ্রবণশক্তি ফিরে পায়। এভাবে মৃত ব্যক্তির যাবতীয় অনুভূতিগুলো কাজ করতে শুরু করে। সত্যিকার অর্থেই যেন পুনরুত্থান ঘটে মৃত মানুষটির। এক্ষেত্রে যেমন আনুবিসের মুখ্য ভূমিকা তেমনি মৃতকে অনন্ত জীবনের দিকে নিয়ে যাওয়ার পথ প্রদর্শন করাও আনুবিসেরই দায়িত্ব। এ কারণেই মিসরীয় দেব-দেবীদের মধ্যে আনুবিসকে আলাদা গুরুত্ব দেওয়া হয়। তবে কেবল আনুবিসই নয়, বুক অব দ্য ডেড অনুসারে একজন মৃতকে একে একে ৪১ জন দেবতার মুখোমুখি হতে হয়। প্রত্যেকের মুখোমুখি হওয়ার পরই নানা প্রতিকূলতার মুখে পড়তে হয়। থাকে কঠিন সব প্রশ্ন। একেক দেবতা একেক রকমের প্রশ্ন করবে। পাপ করেছে কিনা। চুরি করেছে কিনা। মানুষকে ঠকিয়েছে কিনা। কাউকে হত্যা করেছে কিনা। এরকম নানা প্রশ্নে জর্জরিত করা হয় মৃত ব্যক্তিকে। এসব প্রশ্নের জবাব দেওয়ার উপায় লেখা থাকত বুক অব দ্য ডেড-এ। সেটির সহায়তায় মৃত ব্যক্তিকে সবগুলো প্রশ্নের না বোধক উত্তর দিয়ে আসতে হবে। সেই সঙ্গে নানা ধরনের বিপত্তি তো থাকেই। যেমন কালো বিটলস কিংবা খারাপ শক্তির আক্রমণ, বিপদ ইত্যাদি আসতে পারে। তখন উদ্ভ্রান্ত হলে চলবে না। বুক অব দ্য ডেডে উল্লিখিত মন্ত্র আওড়ালেই সেই বিপদ থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। এরকম অভিশাপজাতীয় নানা বিপদও আসতে পারে। এখানে একটা ব্যাপার উল্লেখ্য, সেটি হচ্ছে কোনো দেবতার সামনে প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে আটকে গেলেই বিপদ। গেট আর খুলবে না। কোনোমতেই আর পরের দেবতার কাছে যাওয়া যাবে না। যদি সফলভাবে পেরিয়ে যাওয়া যায় তবেই সুযোগ মিলবে পরবর্তী দেবতার মুখোমুখি হওয়ার। এভাবে সব পেরিয়ে ৪২ নম্বর দেবতার কাছে হাজির হতে হবে। তিনি ওসিরিস। তিনিই শেষ বিচারের দেবতা। এই ধাপটি  খুবই কঠিন। অদ্ভুত ব্যাপার, এখানেও দাঁড়িপাল্লা দিয়ে মাপার ব্যাপার আছে, যেটার সঙ্গে কিনা আমরা বেশ পরিচিত। এই পর্যায়ে একটা দাঁড়িপাল্লা থাকবে। মৃতর হৃৎপিণ্ড সেখানে মাপা হবে। মাপার কাজের জন্য আছে দেবী মা’ত। তিনি একপাল্লায় মৃতের হৃদয় রাখবেন আরেক পাল্লায় রাখবেন পালক। মিসরীয় ধর্মমতে মা’তের পালক হচ্ছে সত্য, ন্যায়ের প্রতীক। পাল্লার ওজন দুইদিকেই সমান হতে হবে। যদি হৃৎপিণ্ডের পাল্লা ভারী হয় তাহলেও হবে না, আবার কম হলেও হবে না। যদি কেউ এই পরীক্ষায় উতরে যেত পারে তাহলে অনন্ত জীবন। না পারলে আছে ভয়াবহ শাস্তি। আম্মিত নামের এক জন্তু এসে মুহূর্তে তাকে খেয়ে ফেলবে। পুরো সত্তা যাবে হারিয়ে।

 

ইন্টারেস্টিং ফ্যাক্টস

>> বইয়ের মূল লেখা একইরকম হলেও  মিসরীয় বুক অব ডেড নির্দিষ্ট কোনো বই নয়। এটি একেকজন বিভিন্ন সময় লিখেছেন। তবে বইয়ের মূল বিষয়বস্তু প্রায় একইরকম। এখানে মৃত্যুর পর করণীয় ও নানা ধরনের রীতি লিখে দেওয়া হতো।

 

>> শত শত বছর ধরে বুক অব ডেড লেখা হয়েছে। যে কারণে লেখার মূল বিষয়বস্তুতেও পরিবর্তন এনেছিলেন বিভিন্ন লেখকেরা।

 

>> ‘পার্ট হেম রু’ মূলত বুক অব ডেড-এর আসল লিখিত বিষয়বস্তু। কিন্তু মিসরীয়রা মৃতের সুবিধার জন্য বইয়ের ভাষায় পরিবর্তন এনেছিলেন। তারা নিজেদের মতো করে অনুবাদ করে লিখতেন। ‘আলোর দিনের বার্তা’ নামে সে অনুবাদ প্রচলিত ছিল।

 

>>  বুক অব ডেড বার বার পরিবর্তিত হয়েছে ধর্মযাজকদের হাতে। এভাবে যোগ হয়েছে একাধিক অধ্যায়। কয়েক শতকে এই বইয়ে দুশোর কাছাকাছি অধ্যায় যোগ হয়।

 

>> অবাক করা বিষয় ধর্মগুরুরা বিচ্ছিন্নভাবে বুক অব ডেড-এ অধ্যায়গুলো লিখেছেন। যে কারণে একেকটি অধ্যায়ের সঙ্গে অন্য অধ্যায়ের কোনো মিল বা যোগসূত্র নেই। প্যাপিরাসে লেখা কিছু অধ্যায় হারিয়ে গেছে— এমনটাই মানা হয়।

 

>> বুক অব ডেড-এর আসল কপিতে হায়রোগ্লিফিক ব্যবহার করা হয়েছিল। কিন্তু এটা অনেকেই মানেন যে বুক অব ডেড বিভিন্ন জাদুবিদ্যায় ব্যবহৃত ভাষায় ভরপুর ছিল। মৃত্যুর পর এই জাদুবিদ্যায় ঠাসা ভাষা মৃতের পুনর্জীবনে সহায় হবে।

 

>> খ্রিস্টপূর্ব ১৫৫০ সালে বুক অব ডেড-এর বিভিন্ন অধ্যায়ের খোঁজ মিললেও এর বহু অধ্যায় বহু আগে থেকেই হারিয়ে গেছে। সেগুলো আর খুঁজে পাওয়া সম্ভব হয়নি।

 

>> মৃতকে সমাধিস্থ করার সময় নির্দিষ্ট কিছু বক্তব্য এই বইয়ে লেখা ছিল। এই লেখার সঙ্গে বেশ ভালো মিল পাওয়া যায় পিরামিডের গায়ে পাওয়া ছবিযুক্ত ভাষায়। খ্রিস্টপূর্ব ২৪০০ সালে পিরামিডের গায়ে লেখার খোঁজ জানা গেলে এই বইয়ের বক্তব্য কিং উনাসের সময় ব্যবহৃত হতো এমনটি ভাবা হয়।

 

>> মৃতের কবরস্থ করার প্রক্রিয়ায় বুক অব ডেড-এ যা লেখা থাকত তা পাওয়া যায় পিরামিডের ভিতরের দেয়ালে, পঞ্চম ফারাওয়ের আমলে ব্যবহৃত কবরে। এমনকি ষষ্ঠ ফারাওয়ের রানীর কবরেও সেটি ছিল। একই কথা খুঁজে পাওয়া যায়, সহস্র বছর পুরনো বিভিন্ন পশু পাখির চামড়ায়। মানুষের চামড়াতেও এই বক্তব্যগুলো লিখে রাখা হতো। এতে বিশ্বাস ছিল মৃতের কোনো ক্ষতি হবে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নান্দাইলে বজ্রাঘাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু
নান্দাইলে বজ্রাঘাতে পিতা-পুত্রের করুণ মৃত্যু

৪১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের
বজ্রপাতে প্রাণ গেল বাবা-ছেলের

৫৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন
উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ
বগুড়ায় ডা. জোবাইদা রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিএনপির বৃক্ষরোপণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু
বিএনপি নির্বাচিত হলে প্রতিটি ঘরে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে : টুকু

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা
কিশোরগঞ্জে ১৫০ কেজি পলিথিন জব্দ, জরিমানা

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উইম্বলডনের শেষ ষোলোয় সিনার ও আন্দ্রিভা
উইম্বলডনের শেষ ষোলোয় সিনার ও আন্দ্রিভা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত পুশইনের মাধ্যমে দেশে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে: জাগপা
ভারত পুশইনের মাধ্যমে দেশে সন্ত্রাসীদের অনুপ্রবেশ ঘটাচ্ছে: জাগপা

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন
রাজনীতি হবে দেশের স্বার্থে, জনমানুষের স্বার্থে : আখতার হোসেন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার
ফেনীতে অসহায় নারীকে সেলাই মেশিন উপহার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি
কুমিল্লায় তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, ৭ আসামি কারাগারে একজনের জবানবন্দি

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস
তেহরানে পুনরায় চালু হলো সুইস দূতাবাস

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা
দলকে জেতালেও বিপাকে এমবাপ্পে, ম্যাচ শেষে ডোপ টেস্টে জটিলতা

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
সোমবার গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে
ভাঙ্গায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যাত্রীবাহী বাস খাদে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬০ মিলিয়ন ইউরোতে আর্সেনালের ডেরায় জুবিমেন্ডি
৬০ মিলিয়ন ইউরোতে আর্সেনালের ডেরায় জুবিমেন্ডি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রেনের ধাক্কায় কলেজছাত্র নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় কলেজছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনিয়ে নেওয়া আসামিসহ গ্রেফতার ৫
লালমনিরহাটে ছিনিয়ে নেওয়া আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছদ্মবেশে নৌকায় ইয়াবার কারবার, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪
ছদ্মবেশে নৌকায় ইয়াবার কারবার, নারীসহ গ্রেপ্তার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুলের যত্নে প্রতিদিন
চুলের যত্নে প্রতিদিন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার
ইরানে আফগানদের গণবহিষ্কার, ছাড়তে না পারলে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নওগাঁয় বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দখল ও চাঁদাবাজি বন্ধের লক্ষ্যে জেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
নোয়াখালীতে দখল ও চাঁদাবাজি বন্ধের লক্ষ্যে জেলা বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী
অবিলম্বে ইরান ছাড়ার নির্দেশ, বিপাকে লাখো আফগান অভিবাসী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসি ফুটবল খেলে খুশি : মাশ্চেরানো
মেসি ফুটবল খেলে খুশি : মাশ্চেরানো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর
বিএনপি নামলে নির্বাচন পেছানোর সাহস কারো নেই : গয়েশ্বর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!
অতিরিক্ত মদ্যপানে অভিনেত্রীর মৃত্যু!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান
পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি: নজরুল ইসলাম খান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
যাদের জামানত বাজেয়াপ্ত হবে তারাই পিআর নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিজে তানিয়া বৃষ্টি
ডিজে তানিয়া বৃষ্টি

শোবিজ

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা
বাংলাদেশি গীতিকার-সুরকারের গানে হৈমন্তী শুক্লা

শোবিজ

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো
আওয়ামী দমনপীড়ন ছিল এজিদ বাহিনীর মতো

প্রথম পৃষ্ঠা