শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

রাধাবতী দেবীর অনন্য কলাবতী শাড়ি

দীপংকর ভট্টাচার্য লিটন, শ্রীমঙ্গল
প্রিন্ট ভার্সন
রাধাবতী দেবীর অনন্য কলাবতী শাড়ি

কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বানিয়েছেন রাধাবতী দেবী। শাড়ির নাম দেওয়া হয়েছে কলাবতী। আর এই শাড়ি উপহার হিসেবে দেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। শাড়ি দেখে এর প্রথম কারিগরকে দেখতে চান তিনি। গণভবনে যান শাড়ির কারিগর রাধাবতী। দেখা হয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। যা রাধাবতীর জীবনে পরম পাওয়া। এটা তার জন্য পুনর্জন্ম বলে মনে করেন রাধাবতী। তিনি জানান, কখনো স্বপ্নেও ভাবেননি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হবে। কিন্তু তাই হলো, প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করে এসেছি।

রাধাবতী দেবীর বাড়ি মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মণিপুরি অধ্যুষিত মাঝেরগাঁও গ্রামে। এ গ্রামে রয়েছে মণিপুরি সম্প্রদায়ের প্রায় ৮০ পরিবার। মণিপুরিদের প্রাচীন ঐতিহ্যের অংশ তাঁতশিল্প। জাতিগতভাবেই মণিপুরি নারীরা তাদের পরিদেহ বস্ত্র নিজেরাই বুনন করে থাকেন। ওই গ্রামেরই মৃত ব্রজবল্লভ সিংহের মেয়ে রাধাবতী। ১৮ বছর বয়সে মায়ের হাত ধরেই তার তাঁতে হাতেখড়ি। পরে ১৯৮৬ সালে ভারতের মণিপুর রাজ্যের ইস্ফলে গিয়ে তিন মাসের প্রশিক্ষণ নেন। এরপর দেশে এসে সিলেটে নরসিংদীর এক তাঁত গুরুর ছাত্রের কাছ থেকে আরও তিন বছর তাঁতশিল্পের ওপর প্রশিক্ষণ নেন। পরে তিনি নিজেই সিলেটে মিরাবাজারে সমবায় শাখা অফিসে তাঁতশিল্পের প্রশিক্ষক হয়ে মেয়েদের প্রশিক্ষণ দেন। এখানে তার কেটে যায় ১৫ বছর। পরে তিনি চলে আসেন কমলগঞ্জে নিজ গ্রামে। ২০১০ সালে কমলগঞ্জের মাধবপুরে মণিপুরি ললিতকলা একাডেমিতে একাধিকবার প্রশিক্ষণ নেন তিনি।

বাড়িতে পরিদেহ বস্ত্রের পাশাপাশি মাফলার, ওড়না, শাড়ি, গামছা, উত্তরীয় ও থ্রি-পিসসহ বিভিন্ন পোশাক বানান। এসব বস্ত্র তিনি টকটকি (কাঁঠের তাঁত মেশিন) দিয়ে বুনন করেন। এর থেকে যে টুকু অর্থ আয় হয়, তা দিয়েই সংসারের খরচ জোগান। এভাবেই চলছে রাধাবতীর জীবন। এই দীর্ঘ সময়ে এলাকার অনেক মহিলাকে শিখিয়েছেন কাপড় বুনন। তা ছাড়া দেশের যে প্রান্ত থেকে ডাক আসে সেখানে গিয়েই প্রশিক্ষণ দেন। শিখান তাঁতে কাপড় বুননের কাজ। তিনি এখন মণিপুরি তাঁতবস্ত্র বুননে এলাকায় একজন ওস্তাদ (গুরু)। এলাকায় তিনি তাঁতি দেবী ওস্তাদ হিসেবে অধিক পরিচিত।

প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে হেঁটে যাচ্ছেন কলাবতী শাড়ির উদ্ভাবক রাধাবতী দেবী (ডানে)

২০২২ সালে রাধাবতীর ডাক আসে বান্দরবান থেকে। বান্দরবান জেলা প্রশাসক কলা গাছের সুতা থেকে কাপড় তৈরি করে দিতে বলেন। প্রথমে একটু ভয়ে ভয়েই তিনি বান্দরবান যান। কিন্তু না, প্রথম চেষ্টাতেই তিনি সফল হন। রাধাবতী দেবী কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বানিয়ে তাক লাগিয়ে দেন। আর বাংলাদেশে তিনিই প্রথম কলা গাছের সুতা থেকে শাড়ি বুননের কারিগর। তাঁতশিল্পীরা মনে করেন, রাধাবতী কলা গাছের সুতা থেকে শাড়ি তৈরি করে তাঁতশিল্পে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করেছেন। এখন এটিকে বাণিজ্যিক করতে গবেষণা ও পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। মাত্র ১৫ দিনে তিনি ১২ হাত লম্বা শাড়ি বুনন করেন। এই শাড়ি বুননের জন্য তিনি চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ থেকে বান্দরবান যান। সেখানে স্থানীয় মহিলাদের ১৫ দিনের প্রশিক্ষণ দেন। মণিপুরিরা যে তাঁতে শাড়ি বুনন করেন ওখানে তিনি সেই তাঁত বসান। পরে চলতি মার্চ মাসে রাধাবতী দেবী সেই তাঁতে কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বুনন করেন। রাধাবতীকে বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি এই শাড়ি বুননের জন্য নিয়ে যান।

গত ১৭ জুলাই বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি প্রধানমন্ত্রীকে কলা গাছের আঁশ থেকে তৈরি শাড়ি উপহার দেন। এর পরই গণভবনে ডাক পড়ে শাড়ি তৈরির কারিগর রাধাবতীর। পরের দিন ১৮ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন রাধাবতী দেবী। জানা যায়, পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্যাপক কলা চাষ হয়। স্থানীয়ভাবে এটি বাংলা কলা নামে পরিচিত। ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি ২০২১ সালে এ জেলায় জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি এ অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নের লক্ষ্যে ফেলে দেওয়া কলা গাছের বাকল থেকে সুতা তৈরির পাইলট প্রকল্প হাতে নেন। এই প্রকল্পে সহায়ক হিসেবে ছিল বেসরকারি সংস্থা ওয়ার্ল্ডভিশন, গ্রাউস ও উদ্দীপন। ২০২২ সালে স্থানীয় মহিলারা এই সুতা দিয়ে হস্তশিল্প পণ্য বানাত। ওই বছরের শেষের দিকে জেলা প্রশাসক মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ও বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষিকাকে সঙ্গে নিয়ে রাধাবতী দেবীর মাধ্যমে কাপড় তৈরির উদ্যোগ নেন। প্রথমে কলা গাছের সুতা দিয়ে যে কাপড় তৈরি করা হয় তা দিয়ে ফাইল ফোল্ডার বানানো হয়। এই কাপড় তৈরির সফলতাই শাড়ি তৈরির চিন্তার জন্ম দেয় জেলা প্রশাসকের মনে। পরে তা সফল হয়।

৬৬ বছর বয়সের রাধাবতী দেবী বলেন, কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বানাতে পেরে আমি খুব খুশি হয়েছি। আর তার থেকেও বেশি খুশি হয়েছি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে। তিনি আমাকে হাতে ধরে নিয়ে ছবি তুলেছেন। উপহার দিয়েছেন। যা আমি কোনোদিন কল্পনাও করিনি।

তিনি বলেন, প্রথমে ভয় পেয়েছিলাম। পরে নিজের বৃদ্ধিতেই করেছি। এখন ভালো লাগছে। আমিই প্রথম কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি তৈরি করেছি। তিনি আরও বলেন, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে মৌলভীবাজার জেলাতেও কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বাড়ানো সম্ভব। প্রয়োজনে তিনি প্রশিক্ষণ দিয়ে তাঁতশিল্পী গড়ে তুলবেন। আর এখন তার ইচ্ছা কলা গাছের সুতা দিয়ে পুরুষদের জন্য ফতুয়া বানানো।

রাধাবতীর চাচাতো ভাই অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক রণজিৎ সিংহ বলেন, ‘বোন রাধাবতীর জন্য আমরা গর্বিত। আমার পরিবার অনেক খুশি। এলাকার মানুষও উৎফুল্ল। উপজেলা প্রশাসন থেকে বোনকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও সম্মানিত করা হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিদিনই বাড়িতে এসে বা মোবাইলে মানুষজন শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। সত্যিই মানুষের এত ভালোবাসায় আমরা আপ্লুত।’বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের প্রভাষক ও স্থানীয় পিস মহিলা কল্যাণ সমিতির সভানেত্রী সান সান উ বলেন, ‘রাধাবতী দেবী কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বুনন করে নতুন ধরনের শিল্পবিপ্লবের সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছেন। এখন এর প্রসার ঘটাতে পারলে জেলার কর্মক্ষেত্র সম্প্রসারণ হবে।’ বান্দরবান জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদফতরের উপপরিচালক আতিয়া চৌধুরী বলেন, কলা গাছের সুতা থেকে শাড়ি বানানো এটি আমাদের একটি চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্চে আমরা সফল হয়েছি রাধাবতী দেবীর জন্য। তিনিই প্রথম শাড়ি বুনন করে দেখিয়ে দিয়েছেন, কলা গাছের সুতা থেকেও শাড়ি তৈরি করা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
নবজাতকের জীবনরক্ষায় অদম্য লড়াই
নবজাতকের জীবনরক্ষায় অদম্য লড়াই
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
নওগাঁয় জমকালো আম উৎসব
নওগাঁয় জমকালো আম উৎসব
যত্নের বরবটি চাষ
যত্নের বরবটি চাষ
পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন
পুষ্টি ও উচ্চফলনে অভাবনীয় সংযোজন
কেঁচো সারে ভাগ্যবদল
কেঁচো সারে ভাগ্যবদল
টাইগার মুরগি পালন করে বাজিমাত
টাইগার মুরগি পালন করে বাজিমাত
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
কৃষকের কষ্ট কমাবে যে যন্ত্র
কৃষকের কষ্ট কমাবে যে যন্ত্র
ডিজিটাল এমব্রয়ডারি মেশিনে নকশা
ডিজিটাল এমব্রয়ডারি মেশিনে নকশা
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
সর্বশেষ খবর
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুলাই)

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৫১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে