শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জুলাই, ২০২৩ আপডেট:

রাধাবতী দেবীর অনন্য কলাবতী শাড়ি

দীপংকর ভট্টাচার্য লিটন, শ্রীমঙ্গল
প্রিন্ট ভার্সন
রাধাবতী দেবীর অনন্য কলাবতী শাড়ি

কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বানিয়েছেন রাধাবতী দেবী। শাড়ির নাম দেওয়া হয়েছে কলাবতী। আর এই শাড়ি উপহার হিসেবে দেওয়া হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। শাড়ি দেখে এর প্রথম কারিগরকে দেখতে চান তিনি। গণভবনে যান শাড়ির কারিগর রাধাবতী। দেখা হয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে। যা রাধাবতীর জীবনে পরম পাওয়া। এটা তার জন্য পুনর্জন্ম বলে মনে করেন রাধাবতী। তিনি জানান, কখনো স্বপ্নেও ভাবেননি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হবে। কিন্তু তাই হলো, প্রধানমন্ত্রীর বাড়িতে গিয়ে তাঁর সঙ্গে দেখা করে এসেছি।

রাধাবতী দেবীর বাড়ি মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার মণিপুরি অধ্যুষিত মাঝেরগাঁও গ্রামে। এ গ্রামে রয়েছে মণিপুরি সম্প্রদায়ের প্রায় ৮০ পরিবার। মণিপুরিদের প্রাচীন ঐতিহ্যের অংশ তাঁতশিল্প। জাতিগতভাবেই মণিপুরি নারীরা তাদের পরিদেহ বস্ত্র নিজেরাই বুনন করে থাকেন। ওই গ্রামেরই মৃত ব্রজবল্লভ সিংহের মেয়ে রাধাবতী। ১৮ বছর বয়সে মায়ের হাত ধরেই তার তাঁতে হাতেখড়ি। পরে ১৯৮৬ সালে ভারতের মণিপুর রাজ্যের ইস্ফলে গিয়ে তিন মাসের প্রশিক্ষণ নেন। এরপর দেশে এসে সিলেটে নরসিংদীর এক তাঁত গুরুর ছাত্রের কাছ থেকে আরও তিন বছর তাঁতশিল্পের ওপর প্রশিক্ষণ নেন। পরে তিনি নিজেই সিলেটে মিরাবাজারে সমবায় শাখা অফিসে তাঁতশিল্পের প্রশিক্ষক হয়ে মেয়েদের প্রশিক্ষণ দেন। এখানে তার কেটে যায় ১৫ বছর। পরে তিনি চলে আসেন কমলগঞ্জে নিজ গ্রামে। ২০১০ সালে কমলগঞ্জের মাধবপুরে মণিপুরি ললিতকলা একাডেমিতে একাধিকবার প্রশিক্ষণ নেন তিনি।

বাড়িতে পরিদেহ বস্ত্রের পাশাপাশি মাফলার, ওড়না, শাড়ি, গামছা, উত্তরীয় ও থ্রি-পিসসহ বিভিন্ন পোশাক বানান। এসব বস্ত্র তিনি টকটকি (কাঁঠের তাঁত মেশিন) দিয়ে বুনন করেন। এর থেকে যে টুকু অর্থ আয় হয়, তা দিয়েই সংসারের খরচ জোগান। এভাবেই চলছে রাধাবতীর জীবন। এই দীর্ঘ সময়ে এলাকার অনেক মহিলাকে শিখিয়েছেন কাপড় বুনন। তা ছাড়া দেশের যে প্রান্ত থেকে ডাক আসে সেখানে গিয়েই প্রশিক্ষণ দেন। শিখান তাঁতে কাপড় বুননের কাজ। তিনি এখন মণিপুরি তাঁতবস্ত্র বুননে এলাকায় একজন ওস্তাদ (গুরু)। এলাকায় তিনি তাঁতি দেবী ওস্তাদ হিসেবে অধিক পরিচিত।

প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে হেঁটে যাচ্ছেন কলাবতী শাড়ির উদ্ভাবক রাধাবতী দেবী (ডানে)

২০২২ সালে রাধাবতীর ডাক আসে বান্দরবান থেকে। বান্দরবান জেলা প্রশাসক কলা গাছের সুতা থেকে কাপড় তৈরি করে দিতে বলেন। প্রথমে একটু ভয়ে ভয়েই তিনি বান্দরবান যান। কিন্তু না, প্রথম চেষ্টাতেই তিনি সফল হন। রাধাবতী দেবী কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বানিয়ে তাক লাগিয়ে দেন। আর বাংলাদেশে তিনিই প্রথম কলা গাছের সুতা থেকে শাড়ি বুননের কারিগর। তাঁতশিল্পীরা মনে করেন, রাধাবতী কলা গাছের সুতা থেকে শাড়ি তৈরি করে তাঁতশিল্পে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করেছেন। এখন এটিকে বাণিজ্যিক করতে গবেষণা ও পৃষ্ঠপোষকতা প্রয়োজন। মাত্র ১৫ দিনে তিনি ১২ হাত লম্বা শাড়ি বুনন করেন। এই শাড়ি বুননের জন্য তিনি চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ থেকে বান্দরবান যান। সেখানে স্থানীয় মহিলাদের ১৫ দিনের প্রশিক্ষণ দেন। মণিপুরিরা যে তাঁতে শাড়ি বুনন করেন ওখানে তিনি সেই তাঁত বসান। পরে চলতি মার্চ মাসে রাধাবতী দেবী সেই তাঁতে কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বুনন করেন। রাধাবতীকে বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি এই শাড়ি বুননের জন্য নিয়ে যান।

গত ১৭ জুলাই বান্দরবান জেলা প্রশাসক ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি প্রধানমন্ত্রীকে কলা গাছের আঁশ থেকে তৈরি শাড়ি উপহার দেন। এর পরই গণভবনে ডাক পড়ে শাড়ি তৈরির কারিগর রাধাবতীর। পরের দিন ১৮ জুলাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন রাধাবতী দেবী। জানা যায়, পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্যাপক কলা চাষ হয়। স্থানীয়ভাবে এটি বাংলা কলা নামে পরিচিত। ইয়াছমিন পারভীন তিবরীজি ২০২১ সালে এ জেলায় জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদান করেন। তিনি এ অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ভাগ্যোন্নয়নের লক্ষ্যে ফেলে দেওয়া কলা গাছের বাকল থেকে সুতা তৈরির পাইলট প্রকল্প হাতে নেন। এই প্রকল্পে সহায়ক হিসেবে ছিল বেসরকারি সংস্থা ওয়ার্ল্ডভিশন, গ্রাউস ও উদ্দীপন। ২০২২ সালে স্থানীয় মহিলারা এই সুতা দিয়ে হস্তশিল্প পণ্য বানাত। ওই বছরের শেষের দিকে জেলা প্রশাসক মহিলাবিষয়ক কর্মকর্তা ও বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষিকাকে সঙ্গে নিয়ে রাধাবতী দেবীর মাধ্যমে কাপড় তৈরির উদ্যোগ নেন। প্রথমে কলা গাছের সুতা দিয়ে যে কাপড় তৈরি করা হয় তা দিয়ে ফাইল ফোল্ডার বানানো হয়। এই কাপড় তৈরির সফলতাই শাড়ি তৈরির চিন্তার জন্ম দেয় জেলা প্রশাসকের মনে। পরে তা সফল হয়।

৬৬ বছর বয়সের রাধাবতী দেবী বলেন, কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বানাতে পেরে আমি খুব খুশি হয়েছি। আর তার থেকেও বেশি খুশি হয়েছি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে। তিনি আমাকে হাতে ধরে নিয়ে ছবি তুলেছেন। উপহার দিয়েছেন। যা আমি কোনোদিন কল্পনাও করিনি।

তিনি বলেন, প্রথমে ভয় পেয়েছিলাম। পরে নিজের বৃদ্ধিতেই করেছি। এখন ভালো লাগছে। আমিই প্রথম কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি তৈরি করেছি। তিনি আরও বলেন, সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে মৌলভীবাজার জেলাতেও কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বাড়ানো সম্ভব। প্রয়োজনে তিনি প্রশিক্ষণ দিয়ে তাঁতশিল্পী গড়ে তুলবেন। আর এখন তার ইচ্ছা কলা গাছের সুতা দিয়ে পুরুষদের জন্য ফতুয়া বানানো।

রাধাবতীর চাচাতো ভাই অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক রণজিৎ সিংহ বলেন, ‘বোন রাধাবতীর জন্য আমরা গর্বিত। আমার পরিবার অনেক খুশি। এলাকার মানুষও উৎফুল্ল। উপজেলা প্রশাসন থেকে বোনকে সম্মাননা দেওয়া হয়েছে। বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও সম্মানিত করা হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতিদিনই বাড়িতে এসে বা মোবাইলে মানুষজন শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন। সত্যিই মানুষের এত ভালোবাসায় আমরা আপ্লুত।’বান্দরবান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের প্রভাষক ও স্থানীয় পিস মহিলা কল্যাণ সমিতির সভানেত্রী সান সান উ বলেন, ‘রাধাবতী দেবী কলা গাছের সুতা দিয়ে শাড়ি বুনন করে নতুন ধরনের শিল্পবিপ্লবের সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছেন। এখন এর প্রসার ঘটাতে পারলে জেলার কর্মক্ষেত্র সম্প্রসারণ হবে।’ বান্দরবান জেলা মহিলা বিষয়ক অধিদফতরের উপপরিচালক আতিয়া চৌধুরী বলেন, কলা গাছের সুতা থেকে শাড়ি বানানো এটি আমাদের একটি চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্চে আমরা সফল হয়েছি রাধাবতী দেবীর জন্য। তিনিই প্রথম শাড়ি বুনন করে দেখিয়ে দিয়েছেন, কলা গাছের সুতা থেকেও শাড়ি তৈরি করা যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
নদীর তীরে হাঁসের খামার
নদীর তীরে হাঁসের খামার
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
মিসরীয় মাল্টা চাষে কোটি টাকা আয়
রোবোটিকস গবেষণায় তারুণ্যের স্বপ্ন
রোবোটিকস গবেষণায় তারুণ্যের স্বপ্ন
পর্যটনে বদলে যাওয়া গ্রাম রাধানগর
পর্যটনে বদলে যাওয়া গ্রাম রাধানগর
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
যশোরে সবজির চারা রাজ্য
যশোরে সবজির চারা রাজ্য
ছন্দে ছন্দে ভিডিওতে জনপ্রিয়
ছন্দে ছন্দে ভিডিওতে জনপ্রিয়
ভান্ডারে তার বিবিধ রতন
ভান্ডারে তার বিবিধ রতন
জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছেন প্রত্যন্ত অঞ্চলে
জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছেন প্রত্যন্ত অঞ্চলে
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
আফ্রিকান স্টার রুবি চাষ করে বাজিমাত
আফ্রিকান স্টার রুবি চাষ করে বাজিমাত
কেঁচো সারের খামার গড়ে স্বাবলম্বী
কেঁচো সারের খামার গড়ে স্বাবলম্বী
সর্বশেষ খবর
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬
ফয়সালাবাদে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত ১৬

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম
মেসির ম্যাচ দিয়েই খুলছে ইন্টার মায়ামির স্বপ্নের স্টেডিয়াম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া
শেরপুরে শীতের সবজির দাম চড়া

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা