শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

বিশ্বে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পেশাগুলোর মধ্যে সাংবাদিকতা একটি। ২০২০ সালে সারা বিশ্বে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যে পেশার জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি মারা গেছে বা আক্রান্ত হয়েছেন, সেই তালিকায় সাংবাদিকতার স্থান তৃতীয়। শুধু পেশার ঝুঁকি নয়, নানা কারণেই সাংবাদিকতা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিপ্লব সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করে ফেলেছে। মানুষ এখন মূলধারার গণমাধ্যমের তথ্যের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার নানা গুজব এবং অসত্য খবরে (ফেক নিউজ) আসক্ত হচ্ছে। বিশ্বের দেশে দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান সাংবাদিকতার স্বাচ্ছন্দ্য গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিশ্ব করপোরেট জায়ান্টদের আগ্রাসন।

একজন সাংবাদিকের প্রধান কাজ হলো, সত্য এবং শুধু সত্য তথ্য পাঠকের কাছে তুলে ধরা। কিন্তু একজন সাংবাদিক অনেক ক্ষেত্রে নিজেই জানেন না যে, তিনি যে তথ্য সংগ্রহ করছেন তা সঠিক কি না। এখন তথ্যের উৎসেই ভেজাল মেশানো হচ্ছে। আর এ বাস্তবতায় একজন সংবাদকর্মীর প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো, যে তথ্য তিনি পাচ্ছেন তা সঠিক কি না। তাছাড়া একটি সংবাদ সংগ্রহের জন্য একজন সংবাদকর্মীকে যতটা নির্মোহ বা নিরপেক্ষ থাকতে হয় সেটি তিনি থাকতে পারছেন না নানা বাস্তবতায়।

বৈশ্বিক এ প্রেক্ষাপটের প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায় বাংলাদেশেও। এখন বাংলাদেশের সাংবাদিকতার প্রধান চ্যালেঞ্জ মনে করা হয় ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’। আইনটি প্রণীত হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সংবাদকর্মী এ আইনের কারণে নির্যাতিত হয়েছেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা এখন একটা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। দুর্নীতির সংবাদ, কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির অনিয়ম স্বেচ্ছাচারিতা প্রকাশে একজন সংবাদকর্মী সারাক্ষণ ভয়ে থাকেন। শুধু সংবাদকর্মী নয়, ওই গণমাধ্যমের কর্তাব্যক্তি এবং মালিকরাও এ ধরনের সংবাদ এড়িয়ে চলতে চান। ফলে, এখন সাংবাদিকতা ক্রমশ ঝামেলামুক্ত এবং ঝুঁকিহীন হয়ে পড়ছে। অনেকটা প্রেস রিলিজ এবং বক্তব্য-বিবৃতিকেন্দ্রিক। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা সংকুচিত হতে হতে প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। পিকে হালদার যখন অভিযুক্ত হলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন যখন তার অর্থ পাচারের কথা প্রকাশ করল তখনই গণমাধ্যমগুলো এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ শুরু করল। রিজেন্ট হাসপাতালের শাহেদের বিরুদ্ধে র‌্যাবের অ্যাকশন শুরু হওয়ার আগে মিডিয়া তার বিরুদ্ধে তো কিছু প্রকাশ করেই নি বরং তাকে মিডিয়াপাড়ায় পরিচিত মুখ হিসেবেই দেখা গেছে। জি কে শামীম গ্রেফতার হওয়ার আগে তার বিরুদ্ধে কোনো গণমাধ্যমে কোনো সংবাদ প্রকাশিত হয়নি। দেখা যাচ্ছে, এখন অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা হচ্ছে, যখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কোনো বিষয় উন্মোচন করছে, তা নিয়ে। আর এখানেই হলো সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জের ধরন এবং প্রকরণ বিতর্ক।

আমাদের চারপাশে যে অনিয়ম-দুর্নীতি, মানবাধিকার লঙ্ঘন- সেগুলো প্রথম গণমাধ্যমে আসছে না কেন? আমরা দেখি সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু নারী নির্যাতন এবং ধর্ষণের ঘটনা প্রথমে মূলধারার গণমাধ্যমে আসেনি। এটি প্রথমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সারা দেশে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। তারপর মূলধারার গণমাধ্যমে এসেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা ছড়ায় তার একটা বড় অংশ অসত্য। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে মোবাইলে ধারণ করা নির্যাতনের ভিডিও, দুর্নীতির কথোপকথন ইত্যাদি সারা দেশের বিবেককে স্তব্ধ করছে। শুধু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কারণেই কি এখন সাংবাদিকতায় অনুসন্ধানী উন্মোচন নেই, সত্য প্রকাশের সাহস সংযত? এটা কি বনের বাঘের ভয়ে ঘরে গুটিয়ে থাকা?

কিন্তু আমরা যদি একটু নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব স্বাভাবিক, ছন্দময়, সাহসী সাংবাদিকতার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কোনো বাধা নয় বরং অজুহাত মাত্র। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে সাংবাদিকতার সোনালি সময় বলা হয় আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নব্বই দশক। সে সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের চেয়েও ভয়ঙ্কর আইন ছিল।

বিশেষ ক্ষমতা আইনের মাধ্যমে সংবাদকর্মীকে শুধু গ্রেফতার নয়, সংবাদপত্রের প্রকাশনা বাতিল করা যেত। কিন্তু সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতার সোনালি প্রজন্ম হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকে নি। বিশেষ ক্ষমতা আইন, প্রেস অ্যান্ড পাবলিকেশন্স অ্যাক্ট, সরকারের নজরদারি, রুদ্ররোষ- সব কিছু উপেক্ষা করেই বাংলাদেশের সাংবাদিকতা এগিয়ে গেছে। তখনো সাংবাদিকরা জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হয়েছেন, কিন্তু তারপরও অবাধ তথ্য প্রবাহের ধারাটাকে অব্যাহত রাখার সংগ্রাম করেছেন। এখন সেই চেষ্টায় বড় ঘাটতি দৃশ্যমান। সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতা ‘পেশা’র মর্যাদা পায়নি। ওয়েজবোর্ড তো দূরের কথা, একটি দুটি গণমাধ্যম ছাড়া কোথাও ঠিকমতো বেতন-ভাতাও হতো না। সাংবাদিকদের বাড়িভাড়া দিতে চাইতেন না বাড়ির মালিকরা। অনিশ্চয়তায় ভরা এক অসম্ভব সুন্দর ছিল সেই সময়কার সাংবাদিকতা। তখন সাংবাদিকতায় যে তরুণরা আসত, তারা এ পেশাকে ভালোবাসত। চাকরি হিসেবে নয়, এক ধরনের আবেগ আর প্রেমের টানেই তারা সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে উঠত। তখন সংবাদপত্র অফিসগুলো ছিল ঘিন ঘিনে। নিউজপ্রিন্ট দিয়ে ঘাম মুছে নেওয়া, মুড়ি-পুরির মধ্যাহ্নভোজে আদি রসাত্মক গল্প, আড্ডা। বার্তা সম্পাদকের অবলীলায় খিস্তির সঙ্গে ঠাসাঠাসি গাদাগাদির হইচই। এর মধ্যে একটি পত্রিকার প্রসব হতো। যেন অভাবের সংসারে এক রাজপুত্তর সন্তানের জন্ম। এখন সাংবাদিকতা লোভনীয় আকর্ষণীয় পেশা। ঝকঝকে অফিসে নিউজপ্রিন্টের জায়গা দখল করে নিয়েছে কম্পিউটার, ল্যাপটপ। এখন এ পেশায় ছেলেমেয়েরা আসে চাকরি করতে। তারা ‘অফিস টাইমের’ বাইরে কাজ করতে বিরক্ত হয়। (কে তাদের বলবে সাংবাদিকতা সময় ধরে কেরানিগিরি নয়)। এখনকার সাংবাদিকরা নির্দিষ্ট অ্যাসাইনমেন্টের জন্য অপেক্ষা করে। বাকি সময় ব্যক্তিগত জনসংযোগ করে। কোনো মন্ত্রী, এমপি, আমলা, ব্যবসায়ীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সখ্য গড়ে। তার কাছ থেকে কিছু সুযোগ-সুবিধা নেয়। তার গোছানো পরিপাটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা। একটা গাড়ি হবে, ফ্ল্যাট হবে। অনেকে আবার নিজের ব্যবসা-বাণিজ্যে মনোযোগ দেয়। শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া সবকিছুতেই বিপুল সফল এবং পরিকল্পিত তাদের জীবন। এখন সংবাদপত্র অফিসগুলো সাজানো, গোছানো পরিপাটি। অনেক সংবাদকর্মী, কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় কালো কফির ধোঁয়ায় আবেশ ছড়ায়। সবকিছু আছে, শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকরা একটা অনুষ্ঠান, প্রেস কনফারেন্স বা একটা সাক্ষাৎকারের অপেক্ষা করেন। নিপাট ভদ্রলোকের গোবেচারা সাংবাদিকতা। খাচ্ছি, দাচ্ছি বেশ আছি ভালোই আছি, ঝাঁকের কই ঝাঁকেই মিশে যাচ্ছি। একটু সিনিয়র হলে তো আর কোনো কথাই নেই। তিনি বিভিন্ন চ্যানেলে টকশো করেন। বিভিন্ন এনজিওর জন্য কনসালটেন্সি করেন। সভা-সমাবেশে জাতির বিবেক সাজেন। এরকম বেশ কজন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের প্রধান আছেন, যিনি তার প্রতিষ্ঠান থেকে শুধু বেতন নেন। বাকি সময় তিনি এটা-ওটা করে ভয়ানক ব্যস্ত সময় কাটান। এদের সঙ্গে কথা বললে দেখা যায়, সাংবাদিকতার অবস্থা নিয়ে তাদের ভয়ংকর কষ্ট, আর্তনাদ। এরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে আর্তনাদ করেন। অথচ নিজে যে প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেন, সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য কী করছেন, জিজ্ঞেস করলে মুচকি হাসেন।

আমি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, সরকারের অসহিষ্ণুতা কিংবা নানারকম চাপকে অস্বীকার করছি না। কিন্তু সাংবাদিকতার জন্য বড় বাধা এসব নয়। এসব অজুহাত। আসলে এখন সাংবাদিকতায় যারা আছেন তাদের একটি বড় অংশ সাংবাদিকতায় অন্তঃপ্রাণ নন। তারা এ পেশাকে ভালোবাসেন না। এটাকে স্রেফ চাকরি মনে করেন। পেশায় তাদের কোনো কমিটমেন্ট নেই। আমি সবার কথা বলছি না। একটা বড় অংশ এখন এ গড্ডলিকা প্রবাহে নিজেকে ভাসিয়েছেন।

গণমাধ্যমে একটা চেইন আছে। ওপরের পর্যায়ে যারা আছেন তারা হলেন গেটকিপার। তারা চিন্তা করবেন। গণমাধ্যমকে নিয়ে পরিকল্পনা সাজাবেন। এর মাঝে যারা আছেন তারা ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য রূপরেখা প্রণয়ন করবেন। আর মাঠের সংবাদকর্মীরা সেই রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য মাঠে কাজ করবেন। প্রিন্ট বা ইলেকট্রনিক মিডিয়া দুটোর ক্ষেত্রেই মোটা দাগে এ তিন স্তরের সমন্বয় দরকার। এদের সামষ্টিক এবং সম্মিলিত উদ্যোগের ফসল একটি সংবাদপত্র বা টেলিভিশন চ্যানেল।

আমাদের গণমাধ্যমের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আমি মনে করি, এ সমন্বয় এবং পরিকল্পনার অভাব। আমরা লক্ষ্য করলে দেখব, হাতেগোনা যে দু-চারটি সংবাদপত্রের পাঠকপ্রিয়তা রয়েছে সেই সংবাদপত্রগুলোর একজন ভালো, কর্মঠ পূর্ণকালীন সম্পাদক রয়েছেন। যিনি একটি স্বপ্ন বুনতে পারেন। তার একটি সম্পাদকীয় টিম আছে, যারা ওই স্বপ্নকে প্রাণ দেন। মাঠে সংবাদকর্মীরা কাজ করে সংবাদ সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। ভালো পত্রিকার জন্য পাঠকখরা কোনো সমস্যা নয়। ফেসবুক আর ইউটিউবের বিপ্লবের যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ কয়েকটি পত্রিকার পাঠকসংখ্যা বাড়ছে। কারণ, যেখানে সাংবাদিকতা আছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের মতো হাতেগোনা এরকম কয়েকটি পত্রিকাই শুধু পাঠক পড়েন। কারণ তাতে পাঠকের খোরাক আছে। বাকি পত্রিকাগুলো মানুষ পড়ে না, কারণ সেখানে তাদের জন্য পড়ার তেমন কোনো উপকরণ নেই। বাংলাদেশে এখন এরকম সংবাদপত্রের সংখ্যাই বেশি, সেই সংবাদপত্র কেন বের হয় তা তার সম্পাদক এবং মালিকরাই জানেন না। অনেক পত্রিকার সম্পাদক টকশো আর নানা সামাজিকতার কারণে সংবাদপত্রের চেয়েও জনপ্রিয়। এরাই আবার নিজেদের অযোগ্যতা এবং ব্যর্থতা ঢাকতে নানারকম অজুুহাত দেখায়।

টেলিভিশন মিডিয়া নিয়ে যত কম কথা বলা যায় ততই ভালো। বাংলাদেশের প্রায় সব টেলিভিশন চলে প্রয়াত কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদের স্যালাইন ফর্র্মুলায়। হুমায়ূন আহমেদ যেমন আধা লিটার পানি, এক চিমটি লবণ আর একমুঠো গুড় দিয়ে খাবার স্যালাইন বানানো ফর্মুলা প্রচার করেছিলেন, ঠিক সেই ফর্মুলায় চলে এখন টেলিভিশন সাংবাদিকতা। আধা সময় পুরনো চর্চিত খবরের পুনঃপ্রচার, একমুঠো বিজ্ঞাপন আর এক চিমটি টকশো। ব্যাস, চলছে নিউজ চ্যানেল। মানুষ তাই সংবাদপত্রে এখনো কিছুটা আস্থা রাখলেও টেলিভিশন থেকে পুরোপুরি মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এখন মানুষ ইউটিউবে আজগুবি ভিডিও দেখে। উত্তেজক টকশো দেখে, অশ্লীল কনটেন্টে শিহরিত হয়।

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ আসলে আমরাই। এখন সংবাদকর্মীরা (সবাই নন) সবকিছু করছেন, একমাত্র সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকতা পেশাটা আসলে মমতার, ভালোবাসার। এ পেশায় ভালোবাসা না থাকলে তা মানুষকে আকৃষ্ট করবে না। সাংবাদিকতা চলে যাবে গুজবের কনটেন্টে। তাই, আইন আর বিধিনিষেধের বাঘের ভয়ে সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, এ কথা বলার আগে মনের বাঘটা আগে তাড়াতে হবে।

 লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম