শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

বিশ্বে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পেশাগুলোর মধ্যে সাংবাদিকতা একটি। ২০২০ সালে সারা বিশ্বে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যে পেশার জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি মারা গেছে বা আক্রান্ত হয়েছেন, সেই তালিকায় সাংবাদিকতার স্থান তৃতীয়। শুধু পেশার ঝুঁকি নয়, নানা কারণেই সাংবাদিকতা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিপ্লব সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করে ফেলেছে। মানুষ এখন মূলধারার গণমাধ্যমের তথ্যের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার নানা গুজব এবং অসত্য খবরে (ফেক নিউজ) আসক্ত হচ্ছে। বিশ্বের দেশে দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান সাংবাদিকতার স্বাচ্ছন্দ্য গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিশ্ব করপোরেট জায়ান্টদের আগ্রাসন।

একজন সাংবাদিকের প্রধান কাজ হলো, সত্য এবং শুধু সত্য তথ্য পাঠকের কাছে তুলে ধরা। কিন্তু একজন সাংবাদিক অনেক ক্ষেত্রে নিজেই জানেন না যে, তিনি যে তথ্য সংগ্রহ করছেন তা সঠিক কি না। এখন তথ্যের উৎসেই ভেজাল মেশানো হচ্ছে। আর এ বাস্তবতায় একজন সংবাদকর্মীর প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো, যে তথ্য তিনি পাচ্ছেন তা সঠিক কি না। তাছাড়া একটি সংবাদ সংগ্রহের জন্য একজন সংবাদকর্মীকে যতটা নির্মোহ বা নিরপেক্ষ থাকতে হয় সেটি তিনি থাকতে পারছেন না নানা বাস্তবতায়।

বৈশ্বিক এ প্রেক্ষাপটের প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায় বাংলাদেশেও। এখন বাংলাদেশের সাংবাদিকতার প্রধান চ্যালেঞ্জ মনে করা হয় ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’। আইনটি প্রণীত হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সংবাদকর্মী এ আইনের কারণে নির্যাতিত হয়েছেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা এখন একটা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। দুর্নীতির সংবাদ, কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির অনিয়ম স্বেচ্ছাচারিতা প্রকাশে একজন সংবাদকর্মী সারাক্ষণ ভয়ে থাকেন। শুধু সংবাদকর্মী নয়, ওই গণমাধ্যমের কর্তাব্যক্তি এবং মালিকরাও এ ধরনের সংবাদ এড়িয়ে চলতে চান। ফলে, এখন সাংবাদিকতা ক্রমশ ঝামেলামুক্ত এবং ঝুঁকিহীন হয়ে পড়ছে। অনেকটা প্রেস রিলিজ এবং বক্তব্য-বিবৃতিকেন্দ্রিক। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা সংকুচিত হতে হতে প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। পিকে হালদার যখন অভিযুক্ত হলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন যখন তার অর্থ পাচারের কথা প্রকাশ করল তখনই গণমাধ্যমগুলো এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ শুরু করল। রিজেন্ট হাসপাতালের শাহেদের বিরুদ্ধে র‌্যাবের অ্যাকশন শুরু হওয়ার আগে মিডিয়া তার বিরুদ্ধে তো কিছু প্রকাশ করেই নি বরং তাকে মিডিয়াপাড়ায় পরিচিত মুখ হিসেবেই দেখা গেছে। জি কে শামীম গ্রেফতার হওয়ার আগে তার বিরুদ্ধে কোনো গণমাধ্যমে কোনো সংবাদ প্রকাশিত হয়নি। দেখা যাচ্ছে, এখন অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা হচ্ছে, যখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কোনো বিষয় উন্মোচন করছে, তা নিয়ে। আর এখানেই হলো সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জের ধরন এবং প্রকরণ বিতর্ক।

আমাদের চারপাশে যে অনিয়ম-দুর্নীতি, মানবাধিকার লঙ্ঘন- সেগুলো প্রথম গণমাধ্যমে আসছে না কেন? আমরা দেখি সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু নারী নির্যাতন এবং ধর্ষণের ঘটনা প্রথমে মূলধারার গণমাধ্যমে আসেনি। এটি প্রথমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সারা দেশে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। তারপর মূলধারার গণমাধ্যমে এসেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা ছড়ায় তার একটা বড় অংশ অসত্য। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে মোবাইলে ধারণ করা নির্যাতনের ভিডিও, দুর্নীতির কথোপকথন ইত্যাদি সারা দেশের বিবেককে স্তব্ধ করছে। শুধু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কারণেই কি এখন সাংবাদিকতায় অনুসন্ধানী উন্মোচন নেই, সত্য প্রকাশের সাহস সংযত? এটা কি বনের বাঘের ভয়ে ঘরে গুটিয়ে থাকা?

কিন্তু আমরা যদি একটু নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব স্বাভাবিক, ছন্দময়, সাহসী সাংবাদিকতার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কোনো বাধা নয় বরং অজুহাত মাত্র। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে সাংবাদিকতার সোনালি সময় বলা হয় আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নব্বই দশক। সে সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের চেয়েও ভয়ঙ্কর আইন ছিল।

বিশেষ ক্ষমতা আইনের মাধ্যমে সংবাদকর্মীকে শুধু গ্রেফতার নয়, সংবাদপত্রের প্রকাশনা বাতিল করা যেত। কিন্তু সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতার সোনালি প্রজন্ম হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকে নি। বিশেষ ক্ষমতা আইন, প্রেস অ্যান্ড পাবলিকেশন্স অ্যাক্ট, সরকারের নজরদারি, রুদ্ররোষ- সব কিছু উপেক্ষা করেই বাংলাদেশের সাংবাদিকতা এগিয়ে গেছে। তখনো সাংবাদিকরা জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হয়েছেন, কিন্তু তারপরও অবাধ তথ্য প্রবাহের ধারাটাকে অব্যাহত রাখার সংগ্রাম করেছেন। এখন সেই চেষ্টায় বড় ঘাটতি দৃশ্যমান। সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতা ‘পেশা’র মর্যাদা পায়নি। ওয়েজবোর্ড তো দূরের কথা, একটি দুটি গণমাধ্যম ছাড়া কোথাও ঠিকমতো বেতন-ভাতাও হতো না। সাংবাদিকদের বাড়িভাড়া দিতে চাইতেন না বাড়ির মালিকরা। অনিশ্চয়তায় ভরা এক অসম্ভব সুন্দর ছিল সেই সময়কার সাংবাদিকতা। তখন সাংবাদিকতায় যে তরুণরা আসত, তারা এ পেশাকে ভালোবাসত। চাকরি হিসেবে নয়, এক ধরনের আবেগ আর প্রেমের টানেই তারা সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে উঠত। তখন সংবাদপত্র অফিসগুলো ছিল ঘিন ঘিনে। নিউজপ্রিন্ট দিয়ে ঘাম মুছে নেওয়া, মুড়ি-পুরির মধ্যাহ্নভোজে আদি রসাত্মক গল্প, আড্ডা। বার্তা সম্পাদকের অবলীলায় খিস্তির সঙ্গে ঠাসাঠাসি গাদাগাদির হইচই। এর মধ্যে একটি পত্রিকার প্রসব হতো। যেন অভাবের সংসারে এক রাজপুত্তর সন্তানের জন্ম। এখন সাংবাদিকতা লোভনীয় আকর্ষণীয় পেশা। ঝকঝকে অফিসে নিউজপ্রিন্টের জায়গা দখল করে নিয়েছে কম্পিউটার, ল্যাপটপ। এখন এ পেশায় ছেলেমেয়েরা আসে চাকরি করতে। তারা ‘অফিস টাইমের’ বাইরে কাজ করতে বিরক্ত হয়। (কে তাদের বলবে সাংবাদিকতা সময় ধরে কেরানিগিরি নয়)। এখনকার সাংবাদিকরা নির্দিষ্ট অ্যাসাইনমেন্টের জন্য অপেক্ষা করে। বাকি সময় ব্যক্তিগত জনসংযোগ করে। কোনো মন্ত্রী, এমপি, আমলা, ব্যবসায়ীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সখ্য গড়ে। তার কাছ থেকে কিছু সুযোগ-সুবিধা নেয়। তার গোছানো পরিপাটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা। একটা গাড়ি হবে, ফ্ল্যাট হবে। অনেকে আবার নিজের ব্যবসা-বাণিজ্যে মনোযোগ দেয়। শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া সবকিছুতেই বিপুল সফল এবং পরিকল্পিত তাদের জীবন। এখন সংবাদপত্র অফিসগুলো সাজানো, গোছানো পরিপাটি। অনেক সংবাদকর্মী, কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় কালো কফির ধোঁয়ায় আবেশ ছড়ায়। সবকিছু আছে, শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকরা একটা অনুষ্ঠান, প্রেস কনফারেন্স বা একটা সাক্ষাৎকারের অপেক্ষা করেন। নিপাট ভদ্রলোকের গোবেচারা সাংবাদিকতা। খাচ্ছি, দাচ্ছি বেশ আছি ভালোই আছি, ঝাঁকের কই ঝাঁকেই মিশে যাচ্ছি। একটু সিনিয়র হলে তো আর কোনো কথাই নেই। তিনি বিভিন্ন চ্যানেলে টকশো করেন। বিভিন্ন এনজিওর জন্য কনসালটেন্সি করেন। সভা-সমাবেশে জাতির বিবেক সাজেন। এরকম বেশ কজন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের প্রধান আছেন, যিনি তার প্রতিষ্ঠান থেকে শুধু বেতন নেন। বাকি সময় তিনি এটা-ওটা করে ভয়ানক ব্যস্ত সময় কাটান। এদের সঙ্গে কথা বললে দেখা যায়, সাংবাদিকতার অবস্থা নিয়ে তাদের ভয়ংকর কষ্ট, আর্তনাদ। এরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে আর্তনাদ করেন। অথচ নিজে যে প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেন, সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য কী করছেন, জিজ্ঞেস করলে মুচকি হাসেন।

আমি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, সরকারের অসহিষ্ণুতা কিংবা নানারকম চাপকে অস্বীকার করছি না। কিন্তু সাংবাদিকতার জন্য বড় বাধা এসব নয়। এসব অজুহাত। আসলে এখন সাংবাদিকতায় যারা আছেন তাদের একটি বড় অংশ সাংবাদিকতায় অন্তঃপ্রাণ নন। তারা এ পেশাকে ভালোবাসেন না। এটাকে স্রেফ চাকরি মনে করেন। পেশায় তাদের কোনো কমিটমেন্ট নেই। আমি সবার কথা বলছি না। একটা বড় অংশ এখন এ গড্ডলিকা প্রবাহে নিজেকে ভাসিয়েছেন।

গণমাধ্যমে একটা চেইন আছে। ওপরের পর্যায়ে যারা আছেন তারা হলেন গেটকিপার। তারা চিন্তা করবেন। গণমাধ্যমকে নিয়ে পরিকল্পনা সাজাবেন। এর মাঝে যারা আছেন তারা ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য রূপরেখা প্রণয়ন করবেন। আর মাঠের সংবাদকর্মীরা সেই রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য মাঠে কাজ করবেন। প্রিন্ট বা ইলেকট্রনিক মিডিয়া দুটোর ক্ষেত্রেই মোটা দাগে এ তিন স্তরের সমন্বয় দরকার। এদের সামষ্টিক এবং সম্মিলিত উদ্যোগের ফসল একটি সংবাদপত্র বা টেলিভিশন চ্যানেল।

আমাদের গণমাধ্যমের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আমি মনে করি, এ সমন্বয় এবং পরিকল্পনার অভাব। আমরা লক্ষ্য করলে দেখব, হাতেগোনা যে দু-চারটি সংবাদপত্রের পাঠকপ্রিয়তা রয়েছে সেই সংবাদপত্রগুলোর একজন ভালো, কর্মঠ পূর্ণকালীন সম্পাদক রয়েছেন। যিনি একটি স্বপ্ন বুনতে পারেন। তার একটি সম্পাদকীয় টিম আছে, যারা ওই স্বপ্নকে প্রাণ দেন। মাঠে সংবাদকর্মীরা কাজ করে সংবাদ সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। ভালো পত্রিকার জন্য পাঠকখরা কোনো সমস্যা নয়। ফেসবুক আর ইউটিউবের বিপ্লবের যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ কয়েকটি পত্রিকার পাঠকসংখ্যা বাড়ছে। কারণ, যেখানে সাংবাদিকতা আছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের মতো হাতেগোনা এরকম কয়েকটি পত্রিকাই শুধু পাঠক পড়েন। কারণ তাতে পাঠকের খোরাক আছে। বাকি পত্রিকাগুলো মানুষ পড়ে না, কারণ সেখানে তাদের জন্য পড়ার তেমন কোনো উপকরণ নেই। বাংলাদেশে এখন এরকম সংবাদপত্রের সংখ্যাই বেশি, সেই সংবাদপত্র কেন বের হয় তা তার সম্পাদক এবং মালিকরাই জানেন না। অনেক পত্রিকার সম্পাদক টকশো আর নানা সামাজিকতার কারণে সংবাদপত্রের চেয়েও জনপ্রিয়। এরাই আবার নিজেদের অযোগ্যতা এবং ব্যর্থতা ঢাকতে নানারকম অজুুহাত দেখায়।

টেলিভিশন মিডিয়া নিয়ে যত কম কথা বলা যায় ততই ভালো। বাংলাদেশের প্রায় সব টেলিভিশন চলে প্রয়াত কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদের স্যালাইন ফর্র্মুলায়। হুমায়ূন আহমেদ যেমন আধা লিটার পানি, এক চিমটি লবণ আর একমুঠো গুড় দিয়ে খাবার স্যালাইন বানানো ফর্মুলা প্রচার করেছিলেন, ঠিক সেই ফর্মুলায় চলে এখন টেলিভিশন সাংবাদিকতা। আধা সময় পুরনো চর্চিত খবরের পুনঃপ্রচার, একমুঠো বিজ্ঞাপন আর এক চিমটি টকশো। ব্যাস, চলছে নিউজ চ্যানেল। মানুষ তাই সংবাদপত্রে এখনো কিছুটা আস্থা রাখলেও টেলিভিশন থেকে পুরোপুরি মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এখন মানুষ ইউটিউবে আজগুবি ভিডিও দেখে। উত্তেজক টকশো দেখে, অশ্লীল কনটেন্টে শিহরিত হয়।

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ আসলে আমরাই। এখন সংবাদকর্মীরা (সবাই নন) সবকিছু করছেন, একমাত্র সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকতা পেশাটা আসলে মমতার, ভালোবাসার। এ পেশায় ভালোবাসা না থাকলে তা মানুষকে আকৃষ্ট করবে না। সাংবাদিকতা চলে যাবে গুজবের কনটেন্টে। তাই, আইন আর বিধিনিষেধের বাঘের ভয়ে সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, এ কথা বলার আগে মনের বাঘটা আগে তাড়াতে হবে।

 লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা