শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

বিশ্বে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পেশাগুলোর মধ্যে সাংবাদিকতা একটি। ২০২০ সালে সারা বিশ্বে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যে পেশার জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি মারা গেছে বা আক্রান্ত হয়েছেন, সেই তালিকায় সাংবাদিকতার স্থান তৃতীয়। শুধু পেশার ঝুঁকি নয়, নানা কারণেই সাংবাদিকতা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিপ্লব সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করে ফেলেছে। মানুষ এখন মূলধারার গণমাধ্যমের তথ্যের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার নানা গুজব এবং অসত্য খবরে (ফেক নিউজ) আসক্ত হচ্ছে। বিশ্বের দেশে দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান সাংবাদিকতার স্বাচ্ছন্দ্য গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিশ্ব করপোরেট জায়ান্টদের আগ্রাসন।

একজন সাংবাদিকের প্রধান কাজ হলো, সত্য এবং শুধু সত্য তথ্য পাঠকের কাছে তুলে ধরা। কিন্তু একজন সাংবাদিক অনেক ক্ষেত্রে নিজেই জানেন না যে, তিনি যে তথ্য সংগ্রহ করছেন তা সঠিক কি না। এখন তথ্যের উৎসেই ভেজাল মেশানো হচ্ছে। আর এ বাস্তবতায় একজন সংবাদকর্মীর প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো, যে তথ্য তিনি পাচ্ছেন তা সঠিক কি না। তাছাড়া একটি সংবাদ সংগ্রহের জন্য একজন সংবাদকর্মীকে যতটা নির্মোহ বা নিরপেক্ষ থাকতে হয় সেটি তিনি থাকতে পারছেন না নানা বাস্তবতায়।

বৈশ্বিক এ প্রেক্ষাপটের প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায় বাংলাদেশেও। এখন বাংলাদেশের সাংবাদিকতার প্রধান চ্যালেঞ্জ মনে করা হয় ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’। আইনটি প্রণীত হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সংবাদকর্মী এ আইনের কারণে নির্যাতিত হয়েছেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা এখন একটা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। দুর্নীতির সংবাদ, কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির অনিয়ম স্বেচ্ছাচারিতা প্রকাশে একজন সংবাদকর্মী সারাক্ষণ ভয়ে থাকেন। শুধু সংবাদকর্মী নয়, ওই গণমাধ্যমের কর্তাব্যক্তি এবং মালিকরাও এ ধরনের সংবাদ এড়িয়ে চলতে চান। ফলে, এখন সাংবাদিকতা ক্রমশ ঝামেলামুক্ত এবং ঝুঁকিহীন হয়ে পড়ছে। অনেকটা প্রেস রিলিজ এবং বক্তব্য-বিবৃতিকেন্দ্রিক। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা সংকুচিত হতে হতে প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। পিকে হালদার যখন অভিযুক্ত হলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন যখন তার অর্থ পাচারের কথা প্রকাশ করল তখনই গণমাধ্যমগুলো এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ শুরু করল। রিজেন্ট হাসপাতালের শাহেদের বিরুদ্ধে র‌্যাবের অ্যাকশন শুরু হওয়ার আগে মিডিয়া তার বিরুদ্ধে তো কিছু প্রকাশ করেই নি বরং তাকে মিডিয়াপাড়ায় পরিচিত মুখ হিসেবেই দেখা গেছে। জি কে শামীম গ্রেফতার হওয়ার আগে তার বিরুদ্ধে কোনো গণমাধ্যমে কোনো সংবাদ প্রকাশিত হয়নি। দেখা যাচ্ছে, এখন অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা হচ্ছে, যখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কোনো বিষয় উন্মোচন করছে, তা নিয়ে। আর এখানেই হলো সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জের ধরন এবং প্রকরণ বিতর্ক।

আমাদের চারপাশে যে অনিয়ম-দুর্নীতি, মানবাধিকার লঙ্ঘন- সেগুলো প্রথম গণমাধ্যমে আসছে না কেন? আমরা দেখি সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু নারী নির্যাতন এবং ধর্ষণের ঘটনা প্রথমে মূলধারার গণমাধ্যমে আসেনি। এটি প্রথমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সারা দেশে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। তারপর মূলধারার গণমাধ্যমে এসেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা ছড়ায় তার একটা বড় অংশ অসত্য। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে মোবাইলে ধারণ করা নির্যাতনের ভিডিও, দুর্নীতির কথোপকথন ইত্যাদি সারা দেশের বিবেককে স্তব্ধ করছে। শুধু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কারণেই কি এখন সাংবাদিকতায় অনুসন্ধানী উন্মোচন নেই, সত্য প্রকাশের সাহস সংযত? এটা কি বনের বাঘের ভয়ে ঘরে গুটিয়ে থাকা?

কিন্তু আমরা যদি একটু নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব স্বাভাবিক, ছন্দময়, সাহসী সাংবাদিকতার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কোনো বাধা নয় বরং অজুহাত মাত্র। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে সাংবাদিকতার সোনালি সময় বলা হয় আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নব্বই দশক। সে সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের চেয়েও ভয়ঙ্কর আইন ছিল।

বিশেষ ক্ষমতা আইনের মাধ্যমে সংবাদকর্মীকে শুধু গ্রেফতার নয়, সংবাদপত্রের প্রকাশনা বাতিল করা যেত। কিন্তু সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতার সোনালি প্রজন্ম হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকে নি। বিশেষ ক্ষমতা আইন, প্রেস অ্যান্ড পাবলিকেশন্স অ্যাক্ট, সরকারের নজরদারি, রুদ্ররোষ- সব কিছু উপেক্ষা করেই বাংলাদেশের সাংবাদিকতা এগিয়ে গেছে। তখনো সাংবাদিকরা জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হয়েছেন, কিন্তু তারপরও অবাধ তথ্য প্রবাহের ধারাটাকে অব্যাহত রাখার সংগ্রাম করেছেন। এখন সেই চেষ্টায় বড় ঘাটতি দৃশ্যমান। সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতা ‘পেশা’র মর্যাদা পায়নি। ওয়েজবোর্ড তো দূরের কথা, একটি দুটি গণমাধ্যম ছাড়া কোথাও ঠিকমতো বেতন-ভাতাও হতো না। সাংবাদিকদের বাড়িভাড়া দিতে চাইতেন না বাড়ির মালিকরা। অনিশ্চয়তায় ভরা এক অসম্ভব সুন্দর ছিল সেই সময়কার সাংবাদিকতা। তখন সাংবাদিকতায় যে তরুণরা আসত, তারা এ পেশাকে ভালোবাসত। চাকরি হিসেবে নয়, এক ধরনের আবেগ আর প্রেমের টানেই তারা সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে উঠত। তখন সংবাদপত্র অফিসগুলো ছিল ঘিন ঘিনে। নিউজপ্রিন্ট দিয়ে ঘাম মুছে নেওয়া, মুড়ি-পুরির মধ্যাহ্নভোজে আদি রসাত্মক গল্প, আড্ডা। বার্তা সম্পাদকের অবলীলায় খিস্তির সঙ্গে ঠাসাঠাসি গাদাগাদির হইচই। এর মধ্যে একটি পত্রিকার প্রসব হতো। যেন অভাবের সংসারে এক রাজপুত্তর সন্তানের জন্ম। এখন সাংবাদিকতা লোভনীয় আকর্ষণীয় পেশা। ঝকঝকে অফিসে নিউজপ্রিন্টের জায়গা দখল করে নিয়েছে কম্পিউটার, ল্যাপটপ। এখন এ পেশায় ছেলেমেয়েরা আসে চাকরি করতে। তারা ‘অফিস টাইমের’ বাইরে কাজ করতে বিরক্ত হয়। (কে তাদের বলবে সাংবাদিকতা সময় ধরে কেরানিগিরি নয়)। এখনকার সাংবাদিকরা নির্দিষ্ট অ্যাসাইনমেন্টের জন্য অপেক্ষা করে। বাকি সময় ব্যক্তিগত জনসংযোগ করে। কোনো মন্ত্রী, এমপি, আমলা, ব্যবসায়ীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সখ্য গড়ে। তার কাছ থেকে কিছু সুযোগ-সুবিধা নেয়। তার গোছানো পরিপাটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা। একটা গাড়ি হবে, ফ্ল্যাট হবে। অনেকে আবার নিজের ব্যবসা-বাণিজ্যে মনোযোগ দেয়। শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া সবকিছুতেই বিপুল সফল এবং পরিকল্পিত তাদের জীবন। এখন সংবাদপত্র অফিসগুলো সাজানো, গোছানো পরিপাটি। অনেক সংবাদকর্মী, কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় কালো কফির ধোঁয়ায় আবেশ ছড়ায়। সবকিছু আছে, শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকরা একটা অনুষ্ঠান, প্রেস কনফারেন্স বা একটা সাক্ষাৎকারের অপেক্ষা করেন। নিপাট ভদ্রলোকের গোবেচারা সাংবাদিকতা। খাচ্ছি, দাচ্ছি বেশ আছি ভালোই আছি, ঝাঁকের কই ঝাঁকেই মিশে যাচ্ছি। একটু সিনিয়র হলে তো আর কোনো কথাই নেই। তিনি বিভিন্ন চ্যানেলে টকশো করেন। বিভিন্ন এনজিওর জন্য কনসালটেন্সি করেন। সভা-সমাবেশে জাতির বিবেক সাজেন। এরকম বেশ কজন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের প্রধান আছেন, যিনি তার প্রতিষ্ঠান থেকে শুধু বেতন নেন। বাকি সময় তিনি এটা-ওটা করে ভয়ানক ব্যস্ত সময় কাটান। এদের সঙ্গে কথা বললে দেখা যায়, সাংবাদিকতার অবস্থা নিয়ে তাদের ভয়ংকর কষ্ট, আর্তনাদ। এরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে আর্তনাদ করেন। অথচ নিজে যে প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেন, সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য কী করছেন, জিজ্ঞেস করলে মুচকি হাসেন।

আমি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, সরকারের অসহিষ্ণুতা কিংবা নানারকম চাপকে অস্বীকার করছি না। কিন্তু সাংবাদিকতার জন্য বড় বাধা এসব নয়। এসব অজুহাত। আসলে এখন সাংবাদিকতায় যারা আছেন তাদের একটি বড় অংশ সাংবাদিকতায় অন্তঃপ্রাণ নন। তারা এ পেশাকে ভালোবাসেন না। এটাকে স্রেফ চাকরি মনে করেন। পেশায় তাদের কোনো কমিটমেন্ট নেই। আমি সবার কথা বলছি না। একটা বড় অংশ এখন এ গড্ডলিকা প্রবাহে নিজেকে ভাসিয়েছেন।

গণমাধ্যমে একটা চেইন আছে। ওপরের পর্যায়ে যারা আছেন তারা হলেন গেটকিপার। তারা চিন্তা করবেন। গণমাধ্যমকে নিয়ে পরিকল্পনা সাজাবেন। এর মাঝে যারা আছেন তারা ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য রূপরেখা প্রণয়ন করবেন। আর মাঠের সংবাদকর্মীরা সেই রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য মাঠে কাজ করবেন। প্রিন্ট বা ইলেকট্রনিক মিডিয়া দুটোর ক্ষেত্রেই মোটা দাগে এ তিন স্তরের সমন্বয় দরকার। এদের সামষ্টিক এবং সম্মিলিত উদ্যোগের ফসল একটি সংবাদপত্র বা টেলিভিশন চ্যানেল।

আমাদের গণমাধ্যমের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আমি মনে করি, এ সমন্বয় এবং পরিকল্পনার অভাব। আমরা লক্ষ্য করলে দেখব, হাতেগোনা যে দু-চারটি সংবাদপত্রের পাঠকপ্রিয়তা রয়েছে সেই সংবাদপত্রগুলোর একজন ভালো, কর্মঠ পূর্ণকালীন সম্পাদক রয়েছেন। যিনি একটি স্বপ্ন বুনতে পারেন। তার একটি সম্পাদকীয় টিম আছে, যারা ওই স্বপ্নকে প্রাণ দেন। মাঠে সংবাদকর্মীরা কাজ করে সংবাদ সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। ভালো পত্রিকার জন্য পাঠকখরা কোনো সমস্যা নয়। ফেসবুক আর ইউটিউবের বিপ্লবের যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ কয়েকটি পত্রিকার পাঠকসংখ্যা বাড়ছে। কারণ, যেখানে সাংবাদিকতা আছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের মতো হাতেগোনা এরকম কয়েকটি পত্রিকাই শুধু পাঠক পড়েন। কারণ তাতে পাঠকের খোরাক আছে। বাকি পত্রিকাগুলো মানুষ পড়ে না, কারণ সেখানে তাদের জন্য পড়ার তেমন কোনো উপকরণ নেই। বাংলাদেশে এখন এরকম সংবাদপত্রের সংখ্যাই বেশি, সেই সংবাদপত্র কেন বের হয় তা তার সম্পাদক এবং মালিকরাই জানেন না। অনেক পত্রিকার সম্পাদক টকশো আর নানা সামাজিকতার কারণে সংবাদপত্রের চেয়েও জনপ্রিয়। এরাই আবার নিজেদের অযোগ্যতা এবং ব্যর্থতা ঢাকতে নানারকম অজুুহাত দেখায়।

টেলিভিশন মিডিয়া নিয়ে যত কম কথা বলা যায় ততই ভালো। বাংলাদেশের প্রায় সব টেলিভিশন চলে প্রয়াত কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদের স্যালাইন ফর্র্মুলায়। হুমায়ূন আহমেদ যেমন আধা লিটার পানি, এক চিমটি লবণ আর একমুঠো গুড় দিয়ে খাবার স্যালাইন বানানো ফর্মুলা প্রচার করেছিলেন, ঠিক সেই ফর্মুলায় চলে এখন টেলিভিশন সাংবাদিকতা। আধা সময় পুরনো চর্চিত খবরের পুনঃপ্রচার, একমুঠো বিজ্ঞাপন আর এক চিমটি টকশো। ব্যাস, চলছে নিউজ চ্যানেল। মানুষ তাই সংবাদপত্রে এখনো কিছুটা আস্থা রাখলেও টেলিভিশন থেকে পুরোপুরি মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এখন মানুষ ইউটিউবে আজগুবি ভিডিও দেখে। উত্তেজক টকশো দেখে, অশ্লীল কনটেন্টে শিহরিত হয়।

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ আসলে আমরাই। এখন সংবাদকর্মীরা (সবাই নন) সবকিছু করছেন, একমাত্র সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকতা পেশাটা আসলে মমতার, ভালোবাসার। এ পেশায় ভালোবাসা না থাকলে তা মানুষকে আকৃষ্ট করবে না। সাংবাদিকতা চলে যাবে গুজবের কনটেন্টে। তাই, আইন আর বিধিনিষেধের বাঘের ভয়ে সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, এ কথা বলার আগে মনের বাঘটা আগে তাড়াতে হবে।

 লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে বাঞ্ছারামপুরে বিএনপির পাঁচ নেতার ঐক্য

২৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
যে কারণে নিকারাগুয়ার ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা
ট্রাইব্যুনাল এলাকায় আজও কঠোর নিরাপত্তা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন
আশুলিয়ায় কাঁচামাল বোঝাই পিকআপে আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

২৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ