শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

বিশ্বে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পেশাগুলোর মধ্যে সাংবাদিকতা একটি। ২০২০ সালে সারা বিশ্বে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যে পেশার জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি মারা গেছে বা আক্রান্ত হয়েছেন, সেই তালিকায় সাংবাদিকতার স্থান তৃতীয়। শুধু পেশার ঝুঁকি নয়, নানা কারণেই সাংবাদিকতা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিপ্লব সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করে ফেলেছে। মানুষ এখন মূলধারার গণমাধ্যমের তথ্যের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার নানা গুজব এবং অসত্য খবরে (ফেক নিউজ) আসক্ত হচ্ছে। বিশ্বের দেশে দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান সাংবাদিকতার স্বাচ্ছন্দ্য গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিশ্ব করপোরেট জায়ান্টদের আগ্রাসন।

একজন সাংবাদিকের প্রধান কাজ হলো, সত্য এবং শুধু সত্য তথ্য পাঠকের কাছে তুলে ধরা। কিন্তু একজন সাংবাদিক অনেক ক্ষেত্রে নিজেই জানেন না যে, তিনি যে তথ্য সংগ্রহ করছেন তা সঠিক কি না। এখন তথ্যের উৎসেই ভেজাল মেশানো হচ্ছে। আর এ বাস্তবতায় একজন সংবাদকর্মীর প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো, যে তথ্য তিনি পাচ্ছেন তা সঠিক কি না। তাছাড়া একটি সংবাদ সংগ্রহের জন্য একজন সংবাদকর্মীকে যতটা নির্মোহ বা নিরপেক্ষ থাকতে হয় সেটি তিনি থাকতে পারছেন না নানা বাস্তবতায়।

বৈশ্বিক এ প্রেক্ষাপটের প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায় বাংলাদেশেও। এখন বাংলাদেশের সাংবাদিকতার প্রধান চ্যালেঞ্জ মনে করা হয় ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’। আইনটি প্রণীত হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সংবাদকর্মী এ আইনের কারণে নির্যাতিত হয়েছেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা এখন একটা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। দুর্নীতির সংবাদ, কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির অনিয়ম স্বেচ্ছাচারিতা প্রকাশে একজন সংবাদকর্মী সারাক্ষণ ভয়ে থাকেন। শুধু সংবাদকর্মী নয়, ওই গণমাধ্যমের কর্তাব্যক্তি এবং মালিকরাও এ ধরনের সংবাদ এড়িয়ে চলতে চান। ফলে, এখন সাংবাদিকতা ক্রমশ ঝামেলামুক্ত এবং ঝুঁকিহীন হয়ে পড়ছে। অনেকটা প্রেস রিলিজ এবং বক্তব্য-বিবৃতিকেন্দ্রিক। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা সংকুচিত হতে হতে প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। পিকে হালদার যখন অভিযুক্ত হলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন যখন তার অর্থ পাচারের কথা প্রকাশ করল তখনই গণমাধ্যমগুলো এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ শুরু করল। রিজেন্ট হাসপাতালের শাহেদের বিরুদ্ধে র‌্যাবের অ্যাকশন শুরু হওয়ার আগে মিডিয়া তার বিরুদ্ধে তো কিছু প্রকাশ করেই নি বরং তাকে মিডিয়াপাড়ায় পরিচিত মুখ হিসেবেই দেখা গেছে। জি কে শামীম গ্রেফতার হওয়ার আগে তার বিরুদ্ধে কোনো গণমাধ্যমে কোনো সংবাদ প্রকাশিত হয়নি। দেখা যাচ্ছে, এখন অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা হচ্ছে, যখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কোনো বিষয় উন্মোচন করছে, তা নিয়ে। আর এখানেই হলো সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জের ধরন এবং প্রকরণ বিতর্ক।

আমাদের চারপাশে যে অনিয়ম-দুর্নীতি, মানবাধিকার লঙ্ঘন- সেগুলো প্রথম গণমাধ্যমে আসছে না কেন? আমরা দেখি সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু নারী নির্যাতন এবং ধর্ষণের ঘটনা প্রথমে মূলধারার গণমাধ্যমে আসেনি। এটি প্রথমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সারা দেশে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। তারপর মূলধারার গণমাধ্যমে এসেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা ছড়ায় তার একটা বড় অংশ অসত্য। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে মোবাইলে ধারণ করা নির্যাতনের ভিডিও, দুর্নীতির কথোপকথন ইত্যাদি সারা দেশের বিবেককে স্তব্ধ করছে। শুধু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কারণেই কি এখন সাংবাদিকতায় অনুসন্ধানী উন্মোচন নেই, সত্য প্রকাশের সাহস সংযত? এটা কি বনের বাঘের ভয়ে ঘরে গুটিয়ে থাকা?

কিন্তু আমরা যদি একটু নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব স্বাভাবিক, ছন্দময়, সাহসী সাংবাদিকতার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কোনো বাধা নয় বরং অজুহাত মাত্র। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে সাংবাদিকতার সোনালি সময় বলা হয় আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নব্বই দশক। সে সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের চেয়েও ভয়ঙ্কর আইন ছিল।

বিশেষ ক্ষমতা আইনের মাধ্যমে সংবাদকর্মীকে শুধু গ্রেফতার নয়, সংবাদপত্রের প্রকাশনা বাতিল করা যেত। কিন্তু সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতার সোনালি প্রজন্ম হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকে নি। বিশেষ ক্ষমতা আইন, প্রেস অ্যান্ড পাবলিকেশন্স অ্যাক্ট, সরকারের নজরদারি, রুদ্ররোষ- সব কিছু উপেক্ষা করেই বাংলাদেশের সাংবাদিকতা এগিয়ে গেছে। তখনো সাংবাদিকরা জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হয়েছেন, কিন্তু তারপরও অবাধ তথ্য প্রবাহের ধারাটাকে অব্যাহত রাখার সংগ্রাম করেছেন। এখন সেই চেষ্টায় বড় ঘাটতি দৃশ্যমান। সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতা ‘পেশা’র মর্যাদা পায়নি। ওয়েজবোর্ড তো দূরের কথা, একটি দুটি গণমাধ্যম ছাড়া কোথাও ঠিকমতো বেতন-ভাতাও হতো না। সাংবাদিকদের বাড়িভাড়া দিতে চাইতেন না বাড়ির মালিকরা। অনিশ্চয়তায় ভরা এক অসম্ভব সুন্দর ছিল সেই সময়কার সাংবাদিকতা। তখন সাংবাদিকতায় যে তরুণরা আসত, তারা এ পেশাকে ভালোবাসত। চাকরি হিসেবে নয়, এক ধরনের আবেগ আর প্রেমের টানেই তারা সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে উঠত। তখন সংবাদপত্র অফিসগুলো ছিল ঘিন ঘিনে। নিউজপ্রিন্ট দিয়ে ঘাম মুছে নেওয়া, মুড়ি-পুরির মধ্যাহ্নভোজে আদি রসাত্মক গল্প, আড্ডা। বার্তা সম্পাদকের অবলীলায় খিস্তির সঙ্গে ঠাসাঠাসি গাদাগাদির হইচই। এর মধ্যে একটি পত্রিকার প্রসব হতো। যেন অভাবের সংসারে এক রাজপুত্তর সন্তানের জন্ম। এখন সাংবাদিকতা লোভনীয় আকর্ষণীয় পেশা। ঝকঝকে অফিসে নিউজপ্রিন্টের জায়গা দখল করে নিয়েছে কম্পিউটার, ল্যাপটপ। এখন এ পেশায় ছেলেমেয়েরা আসে চাকরি করতে। তারা ‘অফিস টাইমের’ বাইরে কাজ করতে বিরক্ত হয়। (কে তাদের বলবে সাংবাদিকতা সময় ধরে কেরানিগিরি নয়)। এখনকার সাংবাদিকরা নির্দিষ্ট অ্যাসাইনমেন্টের জন্য অপেক্ষা করে। বাকি সময় ব্যক্তিগত জনসংযোগ করে। কোনো মন্ত্রী, এমপি, আমলা, ব্যবসায়ীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সখ্য গড়ে। তার কাছ থেকে কিছু সুযোগ-সুবিধা নেয়। তার গোছানো পরিপাটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা। একটা গাড়ি হবে, ফ্ল্যাট হবে। অনেকে আবার নিজের ব্যবসা-বাণিজ্যে মনোযোগ দেয়। শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া সবকিছুতেই বিপুল সফল এবং পরিকল্পিত তাদের জীবন। এখন সংবাদপত্র অফিসগুলো সাজানো, গোছানো পরিপাটি। অনেক সংবাদকর্মী, কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় কালো কফির ধোঁয়ায় আবেশ ছড়ায়। সবকিছু আছে, শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকরা একটা অনুষ্ঠান, প্রেস কনফারেন্স বা একটা সাক্ষাৎকারের অপেক্ষা করেন। নিপাট ভদ্রলোকের গোবেচারা সাংবাদিকতা। খাচ্ছি, দাচ্ছি বেশ আছি ভালোই আছি, ঝাঁকের কই ঝাঁকেই মিশে যাচ্ছি। একটু সিনিয়র হলে তো আর কোনো কথাই নেই। তিনি বিভিন্ন চ্যানেলে টকশো করেন। বিভিন্ন এনজিওর জন্য কনসালটেন্সি করেন। সভা-সমাবেশে জাতির বিবেক সাজেন। এরকম বেশ কজন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের প্রধান আছেন, যিনি তার প্রতিষ্ঠান থেকে শুধু বেতন নেন। বাকি সময় তিনি এটা-ওটা করে ভয়ানক ব্যস্ত সময় কাটান। এদের সঙ্গে কথা বললে দেখা যায়, সাংবাদিকতার অবস্থা নিয়ে তাদের ভয়ংকর কষ্ট, আর্তনাদ। এরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে আর্তনাদ করেন। অথচ নিজে যে প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেন, সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য কী করছেন, জিজ্ঞেস করলে মুচকি হাসেন।

আমি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, সরকারের অসহিষ্ণুতা কিংবা নানারকম চাপকে অস্বীকার করছি না। কিন্তু সাংবাদিকতার জন্য বড় বাধা এসব নয়। এসব অজুহাত। আসলে এখন সাংবাদিকতায় যারা আছেন তাদের একটি বড় অংশ সাংবাদিকতায় অন্তঃপ্রাণ নন। তারা এ পেশাকে ভালোবাসেন না। এটাকে স্রেফ চাকরি মনে করেন। পেশায় তাদের কোনো কমিটমেন্ট নেই। আমি সবার কথা বলছি না। একটা বড় অংশ এখন এ গড্ডলিকা প্রবাহে নিজেকে ভাসিয়েছেন।

গণমাধ্যমে একটা চেইন আছে। ওপরের পর্যায়ে যারা আছেন তারা হলেন গেটকিপার। তারা চিন্তা করবেন। গণমাধ্যমকে নিয়ে পরিকল্পনা সাজাবেন। এর মাঝে যারা আছেন তারা ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য রূপরেখা প্রণয়ন করবেন। আর মাঠের সংবাদকর্মীরা সেই রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য মাঠে কাজ করবেন। প্রিন্ট বা ইলেকট্রনিক মিডিয়া দুটোর ক্ষেত্রেই মোটা দাগে এ তিন স্তরের সমন্বয় দরকার। এদের সামষ্টিক এবং সম্মিলিত উদ্যোগের ফসল একটি সংবাদপত্র বা টেলিভিশন চ্যানেল।

আমাদের গণমাধ্যমের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আমি মনে করি, এ সমন্বয় এবং পরিকল্পনার অভাব। আমরা লক্ষ্য করলে দেখব, হাতেগোনা যে দু-চারটি সংবাদপত্রের পাঠকপ্রিয়তা রয়েছে সেই সংবাদপত্রগুলোর একজন ভালো, কর্মঠ পূর্ণকালীন সম্পাদক রয়েছেন। যিনি একটি স্বপ্ন বুনতে পারেন। তার একটি সম্পাদকীয় টিম আছে, যারা ওই স্বপ্নকে প্রাণ দেন। মাঠে সংবাদকর্মীরা কাজ করে সংবাদ সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। ভালো পত্রিকার জন্য পাঠকখরা কোনো সমস্যা নয়। ফেসবুক আর ইউটিউবের বিপ্লবের যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ কয়েকটি পত্রিকার পাঠকসংখ্যা বাড়ছে। কারণ, যেখানে সাংবাদিকতা আছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের মতো হাতেগোনা এরকম কয়েকটি পত্রিকাই শুধু পাঠক পড়েন। কারণ তাতে পাঠকের খোরাক আছে। বাকি পত্রিকাগুলো মানুষ পড়ে না, কারণ সেখানে তাদের জন্য পড়ার তেমন কোনো উপকরণ নেই। বাংলাদেশে এখন এরকম সংবাদপত্রের সংখ্যাই বেশি, সেই সংবাদপত্র কেন বের হয় তা তার সম্পাদক এবং মালিকরাই জানেন না। অনেক পত্রিকার সম্পাদক টকশো আর নানা সামাজিকতার কারণে সংবাদপত্রের চেয়েও জনপ্রিয়। এরাই আবার নিজেদের অযোগ্যতা এবং ব্যর্থতা ঢাকতে নানারকম অজুুহাত দেখায়।

টেলিভিশন মিডিয়া নিয়ে যত কম কথা বলা যায় ততই ভালো। বাংলাদেশের প্রায় সব টেলিভিশন চলে প্রয়াত কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদের স্যালাইন ফর্র্মুলায়। হুমায়ূন আহমেদ যেমন আধা লিটার পানি, এক চিমটি লবণ আর একমুঠো গুড় দিয়ে খাবার স্যালাইন বানানো ফর্মুলা প্রচার করেছিলেন, ঠিক সেই ফর্মুলায় চলে এখন টেলিভিশন সাংবাদিকতা। আধা সময় পুরনো চর্চিত খবরের পুনঃপ্রচার, একমুঠো বিজ্ঞাপন আর এক চিমটি টকশো। ব্যাস, চলছে নিউজ চ্যানেল। মানুষ তাই সংবাদপত্রে এখনো কিছুটা আস্থা রাখলেও টেলিভিশন থেকে পুরোপুরি মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এখন মানুষ ইউটিউবে আজগুবি ভিডিও দেখে। উত্তেজক টকশো দেখে, অশ্লীল কনটেন্টে শিহরিত হয়।

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ আসলে আমরাই। এখন সংবাদকর্মীরা (সবাই নন) সবকিছু করছেন, একমাত্র সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকতা পেশাটা আসলে মমতার, ভালোবাসার। এ পেশায় ভালোবাসা না থাকলে তা মানুষকে আকৃষ্ট করবে না। সাংবাদিকতা চলে যাবে গুজবের কনটেন্টে। তাই, আইন আর বিধিনিষেধের বাঘের ভয়ে সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, এ কথা বলার আগে মনের বাঘটা আগে তাড়াতে হবে।

 লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার তেল শোধনাগারে হামলার দাবি ইউক্রেনের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ
আবু সাঈদ হত্যা: সাবেক ভিসিসহ ৩০ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য আজ

১৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি
বিহারের নতুন বিধায়কদের ৯০ শতাংশই কোটিপতি

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি
সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে চায় কমিশন : সিইসি

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স
এমবাপ্পেকে ছাড়াই রাতে মাঠে নামছে ফ্রান্স

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

৫৪ মিনিট আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা