শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ বনের বাঘ না কি মনের?

বিশ্বে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পেশাগুলোর মধ্যে সাংবাদিকতা একটি। ২০২০ সালে সারা বিশ্বে পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যে পেশার জনগোষ্ঠী সবচেয়ে বেশি মারা গেছে বা আক্রান্ত হয়েছেন, সেই তালিকায় সাংবাদিকতার স্থান তৃতীয়। শুধু পেশার ঝুঁকি নয়, নানা কারণেই সাংবাদিকতা এখন চ্যালেঞ্জের মুখে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিপ্লব সাংবাদিকতার ভবিষ্যৎকে অন্ধকারাচ্ছন্ন করে ফেলেছে। মানুষ এখন মূলধারার গণমাধ্যমের তথ্যের চেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ার নানা গুজব এবং অসত্য খবরে (ফেক নিউজ) আসক্ত হচ্ছে। বিশ্বের দেশে দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান সাংবাদিকতার স্বাচ্ছন্দ্য গতিকে বাধাগ্রস্ত করছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে বিশ্ব করপোরেট জায়ান্টদের আগ্রাসন।

একজন সাংবাদিকের প্রধান কাজ হলো, সত্য এবং শুধু সত্য তথ্য পাঠকের কাছে তুলে ধরা। কিন্তু একজন সাংবাদিক অনেক ক্ষেত্রে নিজেই জানেন না যে, তিনি যে তথ্য সংগ্রহ করছেন তা সঠিক কি না। এখন তথ্যের উৎসেই ভেজাল মেশানো হচ্ছে। আর এ বাস্তবতায় একজন সংবাদকর্মীর প্রধান চ্যালেঞ্জ হলো, যে তথ্য তিনি পাচ্ছেন তা সঠিক কি না। তাছাড়া একটি সংবাদ সংগ্রহের জন্য একজন সংবাদকর্মীকে যতটা নির্মোহ বা নিরপেক্ষ থাকতে হয় সেটি তিনি থাকতে পারছেন না নানা বাস্তবতায়।

বৈশ্বিক এ প্রেক্ষাপটের প্রতিচ্ছবি পাওয়া যায় বাংলাদেশেও। এখন বাংলাদেশের সাংবাদিকতার প্রধান চ্যালেঞ্জ মনে করা হয় ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন’। আইনটি প্রণীত হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত অনেক সংবাদকর্মী এ আইনের কারণে নির্যাতিত হয়েছেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা এখন একটা নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনায় পরিণত হয়েছে। দুর্নীতির সংবাদ, কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তির অনিয়ম স্বেচ্ছাচারিতা প্রকাশে একজন সংবাদকর্মী সারাক্ষণ ভয়ে থাকেন। শুধু সংবাদকর্মী নয়, ওই গণমাধ্যমের কর্তাব্যক্তি এবং মালিকরাও এ ধরনের সংবাদ এড়িয়ে চলতে চান। ফলে, এখন সাংবাদিকতা ক্রমশ ঝামেলামুক্ত এবং ঝুঁকিহীন হয়ে পড়ছে। অনেকটা প্রেস রিলিজ এবং বক্তব্য-বিবৃতিকেন্দ্রিক। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা সংকুচিত হতে হতে প্রায় নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে। পিকে হালদার যখন অভিযুক্ত হলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন যখন তার অর্থ পাচারের কথা প্রকাশ করল তখনই গণমাধ্যমগুলো এ নিয়ে সংবাদ প্রকাশ শুরু করল। রিজেন্ট হাসপাতালের শাহেদের বিরুদ্ধে র‌্যাবের অ্যাকশন শুরু হওয়ার আগে মিডিয়া তার বিরুদ্ধে তো কিছু প্রকাশ করেই নি বরং তাকে মিডিয়াপাড়ায় পরিচিত মুখ হিসেবেই দেখা গেছে। জি কে শামীম গ্রেফতার হওয়ার আগে তার বিরুদ্ধে কোনো গণমাধ্যমে কোনো সংবাদ প্রকাশিত হয়নি। দেখা যাচ্ছে, এখন অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা হচ্ছে, যখন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কোনো বিষয় উন্মোচন করছে, তা নিয়ে। আর এখানেই হলো সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জের ধরন এবং প্রকরণ বিতর্ক।

আমাদের চারপাশে যে অনিয়ম-দুর্নীতি, মানবাধিকার লঙ্ঘন- সেগুলো প্রথম গণমাধ্যমে আসছে না কেন? আমরা দেখি সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু নারী নির্যাতন এবং ধর্ষণের ঘটনা প্রথমে মূলধারার গণমাধ্যমে আসেনি। এটি প্রথমে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সারা দেশে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে। তারপর মূলধারার গণমাধ্যমে এসেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যা ছড়ায় তার একটা বড় অংশ অসত্য। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে মোবাইলে ধারণ করা নির্যাতনের ভিডিও, দুর্নীতির কথোপকথন ইত্যাদি সারা দেশের বিবেককে স্তব্ধ করছে। শুধু ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কারণেই কি এখন সাংবাদিকতায় অনুসন্ধানী উন্মোচন নেই, সত্য প্রকাশের সাহস সংযত? এটা কি বনের বাঘের ভয়ে ঘরে গুটিয়ে থাকা?

কিন্তু আমরা যদি একটু নির্মোহভাবে বিশ্লেষণ করি তাহলে দেখব স্বাভাবিক, ছন্দময়, সাহসী সাংবাদিকতার জন্য ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কোনো বাধা নয় বরং অজুহাত মাত্র। স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে সাংবাদিকতার সোনালি সময় বলা হয় আশির দশকের মাঝামাঝি সময় থেকে নব্বই দশক। সে সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের চেয়েও ভয়ঙ্কর আইন ছিল।

বিশেষ ক্ষমতা আইনের মাধ্যমে সংবাদকর্মীকে শুধু গ্রেফতার নয়, সংবাদপত্রের প্রকাশনা বাতিল করা যেত। কিন্তু সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতার সোনালি প্রজন্ম হাত-পা গুটিয়ে বসে থাকে নি। বিশেষ ক্ষমতা আইন, প্রেস অ্যান্ড পাবলিকেশন্স অ্যাক্ট, সরকারের নজরদারি, রুদ্ররোষ- সব কিছু উপেক্ষা করেই বাংলাদেশের সাংবাদিকতা এগিয়ে গেছে। তখনো সাংবাদিকরা জেল খেটেছেন, নির্যাতিত হয়েছেন, কিন্তু তারপরও অবাধ তথ্য প্রবাহের ধারাটাকে অব্যাহত রাখার সংগ্রাম করেছেন। এখন সেই চেষ্টায় বড় ঘাটতি দৃশ্যমান। সে সময় বাংলাদেশের সাংবাদিকতা ‘পেশা’র মর্যাদা পায়নি। ওয়েজবোর্ড তো দূরের কথা, একটি দুটি গণমাধ্যম ছাড়া কোথাও ঠিকমতো বেতন-ভাতাও হতো না। সাংবাদিকদের বাড়িভাড়া দিতে চাইতেন না বাড়ির মালিকরা। অনিশ্চয়তায় ভরা এক অসম্ভব সুন্দর ছিল সেই সময়কার সাংবাদিকতা। তখন সাংবাদিকতায় যে তরুণরা আসত, তারা এ পেশাকে ভালোবাসত। চাকরি হিসেবে নয়, এক ধরনের আবেগ আর প্রেমের টানেই তারা সৃষ্টি সুখের উল্লাসে মেতে উঠত। তখন সংবাদপত্র অফিসগুলো ছিল ঘিন ঘিনে। নিউজপ্রিন্ট দিয়ে ঘাম মুছে নেওয়া, মুড়ি-পুরির মধ্যাহ্নভোজে আদি রসাত্মক গল্প, আড্ডা। বার্তা সম্পাদকের অবলীলায় খিস্তির সঙ্গে ঠাসাঠাসি গাদাগাদির হইচই। এর মধ্যে একটি পত্রিকার প্রসব হতো। যেন অভাবের সংসারে এক রাজপুত্তর সন্তানের জন্ম। এখন সাংবাদিকতা লোভনীয় আকর্ষণীয় পেশা। ঝকঝকে অফিসে নিউজপ্রিন্টের জায়গা দখল করে নিয়েছে কম্পিউটার, ল্যাপটপ। এখন এ পেশায় ছেলেমেয়েরা আসে চাকরি করতে। তারা ‘অফিস টাইমের’ বাইরে কাজ করতে বিরক্ত হয়। (কে তাদের বলবে সাংবাদিকতা সময় ধরে কেরানিগিরি নয়)। এখনকার সাংবাদিকরা নির্দিষ্ট অ্যাসাইনমেন্টের জন্য অপেক্ষা করে। বাকি সময় ব্যক্তিগত জনসংযোগ করে। কোনো মন্ত্রী, এমপি, আমলা, ব্যবসায়ীর সঙ্গে ব্যক্তিগত সখ্য গড়ে। তার কাছ থেকে কিছু সুযোগ-সুবিধা নেয়। তার গোছানো পরিপাটি ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা। একটা গাড়ি হবে, ফ্ল্যাট হবে। অনেকে আবার নিজের ব্যবসা-বাণিজ্যে মনোযোগ দেয়। শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া সবকিছুতেই বিপুল সফল এবং পরিকল্পিত তাদের জীবন। এখন সংবাদপত্র অফিসগুলো সাজানো, গোছানো পরিপাটি। অনেক সংবাদকর্মী, কেন্দ্রীয় শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থায় কালো কফির ধোঁয়ায় আবেশ ছড়ায়। সবকিছু আছে, শুধু সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকরা একটা অনুষ্ঠান, প্রেস কনফারেন্স বা একটা সাক্ষাৎকারের অপেক্ষা করেন। নিপাট ভদ্রলোকের গোবেচারা সাংবাদিকতা। খাচ্ছি, দাচ্ছি বেশ আছি ভালোই আছি, ঝাঁকের কই ঝাঁকেই মিশে যাচ্ছি। একটু সিনিয়র হলে তো আর কোনো কথাই নেই। তিনি বিভিন্ন চ্যানেলে টকশো করেন। বিভিন্ন এনজিওর জন্য কনসালটেন্সি করেন। সভা-সমাবেশে জাতির বিবেক সাজেন। এরকম বেশ কজন গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানের প্রধান আছেন, যিনি তার প্রতিষ্ঠান থেকে শুধু বেতন নেন। বাকি সময় তিনি এটা-ওটা করে ভয়ানক ব্যস্ত সময় কাটান। এদের সঙ্গে কথা বললে দেখা যায়, সাংবাদিকতার অবস্থা নিয়ে তাদের ভয়ংকর কষ্ট, আর্তনাদ। এরা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কথা বলেন। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে আর্তনাদ করেন। অথচ নিজে যে প্রতিষ্ঠান থেকে বেতন নেন, সেই প্রতিষ্ঠানের জন্য কী করছেন, জিজ্ঞেস করলে মুচকি হাসেন।

আমি ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন, সরকারের অসহিষ্ণুতা কিংবা নানারকম চাপকে অস্বীকার করছি না। কিন্তু সাংবাদিকতার জন্য বড় বাধা এসব নয়। এসব অজুহাত। আসলে এখন সাংবাদিকতায় যারা আছেন তাদের একটি বড় অংশ সাংবাদিকতায় অন্তঃপ্রাণ নন। তারা এ পেশাকে ভালোবাসেন না। এটাকে স্রেফ চাকরি মনে করেন। পেশায় তাদের কোনো কমিটমেন্ট নেই। আমি সবার কথা বলছি না। একটা বড় অংশ এখন এ গড্ডলিকা প্রবাহে নিজেকে ভাসিয়েছেন।

গণমাধ্যমে একটা চেইন আছে। ওপরের পর্যায়ে যারা আছেন তারা হলেন গেটকিপার। তারা চিন্তা করবেন। গণমাধ্যমকে নিয়ে পরিকল্পনা সাজাবেন। এর মাঝে যারা আছেন তারা ওই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য রূপরেখা প্রণয়ন করবেন। আর মাঠের সংবাদকর্মীরা সেই রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য মাঠে কাজ করবেন। প্রিন্ট বা ইলেকট্রনিক মিডিয়া দুটোর ক্ষেত্রেই মোটা দাগে এ তিন স্তরের সমন্বয় দরকার। এদের সামষ্টিক এবং সম্মিলিত উদ্যোগের ফসল একটি সংবাদপত্র বা টেলিভিশন চ্যানেল।

আমাদের গণমাধ্যমের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ আমি মনে করি, এ সমন্বয় এবং পরিকল্পনার অভাব। আমরা লক্ষ্য করলে দেখব, হাতেগোনা যে দু-চারটি সংবাদপত্রের পাঠকপ্রিয়তা রয়েছে সেই সংবাদপত্রগুলোর একজন ভালো, কর্মঠ পূর্ণকালীন সম্পাদক রয়েছেন। যিনি একটি স্বপ্ন বুনতে পারেন। তার একটি সম্পাদকীয় টিম আছে, যারা ওই স্বপ্নকে প্রাণ দেন। মাঠে সংবাদকর্মীরা কাজ করে সংবাদ সংগ্রহ করে নিয়ে আসে। ভালো পত্রিকার জন্য পাঠকখরা কোনো সমস্যা নয়। ফেসবুক আর ইউটিউবের বিপ্লবের যুগে বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ কয়েকটি পত্রিকার পাঠকসংখ্যা বাড়ছে। কারণ, যেখানে সাংবাদিকতা আছে। বাংলাদেশ প্রতিদিনের মতো হাতেগোনা এরকম কয়েকটি পত্রিকাই শুধু পাঠক পড়েন। কারণ তাতে পাঠকের খোরাক আছে। বাকি পত্রিকাগুলো মানুষ পড়ে না, কারণ সেখানে তাদের জন্য পড়ার তেমন কোনো উপকরণ নেই। বাংলাদেশে এখন এরকম সংবাদপত্রের সংখ্যাই বেশি, সেই সংবাদপত্র কেন বের হয় তা তার সম্পাদক এবং মালিকরাই জানেন না। অনেক পত্রিকার সম্পাদক টকশো আর নানা সামাজিকতার কারণে সংবাদপত্রের চেয়েও জনপ্রিয়। এরাই আবার নিজেদের অযোগ্যতা এবং ব্যর্থতা ঢাকতে নানারকম অজুুহাত দেখায়।

টেলিভিশন মিডিয়া নিয়ে যত কম কথা বলা যায় ততই ভালো। বাংলাদেশের প্রায় সব টেলিভিশন চলে প্রয়াত কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদের স্যালাইন ফর্র্মুলায়। হুমায়ূন আহমেদ যেমন আধা লিটার পানি, এক চিমটি লবণ আর একমুঠো গুড় দিয়ে খাবার স্যালাইন বানানো ফর্মুলা প্রচার করেছিলেন, ঠিক সেই ফর্মুলায় চলে এখন টেলিভিশন সাংবাদিকতা। আধা সময় পুরনো চর্চিত খবরের পুনঃপ্রচার, একমুঠো বিজ্ঞাপন আর এক চিমটি টকশো। ব্যাস, চলছে নিউজ চ্যানেল। মানুষ তাই সংবাদপত্রে এখনো কিছুটা আস্থা রাখলেও টেলিভিশন থেকে পুরোপুরি মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এখন মানুষ ইউটিউবে আজগুবি ভিডিও দেখে। উত্তেজক টকশো দেখে, অশ্লীল কনটেন্টে শিহরিত হয়।

সাংবাদিকতার চ্যালেঞ্জ আসলে আমরাই। এখন সংবাদকর্মীরা (সবাই নন) সবকিছু করছেন, একমাত্র সাংবাদিকতা ছাড়া। সাংবাদিকতা পেশাটা আসলে মমতার, ভালোবাসার। এ পেশায় ভালোবাসা না থাকলে তা মানুষকে আকৃষ্ট করবে না। সাংবাদিকতা চলে যাবে গুজবের কনটেন্টে। তাই, আইন আর বিধিনিষেধের বাঘের ভয়ে সাংবাদিকতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, এ কথা বলার আগে মনের বাঘটা আগে তাড়াতে হবে।

 লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে
রংপুরে আলু চাষের লক্ষ্যমাত্রা কমেছে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর
এ রায় প্রতিশোধ নয়, ন্যায়বিচারের প্রতিজ্ঞা: চিফ প্রসিকিউটর

২ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর
নতুন ধানের ঘ্রাণে প্রাণবন্ত দিনাজপুরের গ্রাম–শহর

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় ‘ঐতিহাসিক বিজয়’: সামান্তা

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি
১৬ কোটি টাকার হাসপাতাল চার বছরেও চালু হয়নি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান
শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে রায় কার্যকর করতে হবে: রাশেদ প্রধান

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
সরিষাবাড়ীতে অসুস্থ শিশুর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু
বরিশালের নথুল্লাবাদ টার্মিনাল থেকে বাস চলাচল শুরু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার
মৃত্যুদণ্ডই শেখ হাসিনার উপযুক্ত বিচার: আখতার

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ
রংপুরে একজনকে হত্যার অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার
হবিগঞ্জের হত্যা মামলার আসামিকে সিলেট থেকে গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে হাসপাতালে বিএনপি নেতা মামুন মাহমুদের ডেঙ্গু কিট প্রদান

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের খবরে সেই শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ
নোয়াখালীতে সুবিধাবঞ্চিত শীতার্থদের মাঝে ৫ শতাধিক কম্বল বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি
সিরাজগঞ্জে পদোন্নতির দাবিতে প্রভাষকদের কর্মবিরতি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে তিন কোটি টাকার ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ২০৮৮ মামলা

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১৮ জনের প্রাণহানি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির
শোকরানা সিজদায় অংশগ্রহণের আহ্বান হাদির

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে স্টুডেন্ট রাইটস ফোরামের ফ্রি হেল্থ ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা
আজ বাংলাদেশের মাটিতে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার শ্রেষ্ঠ ঘটনা ঘটেছে : আইন উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল
শহীদরা ন্যায়বিচার পেয়েছেন: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে সন্তুষ্ট আবু সাঈদের পরিবার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
মেধাবী শিক্ষার্থী শান্তা হালদারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে