শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

সংশপ্তকের জন্য জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি

ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার)
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
সংশপ্তকের জন্য জন্মদিনের শ্রদ্ধাঞ্জলি

‘হাসিনা : অ্যা ডটারস টেল’। মধ্যবিত্ত গার্হস্থ্য আবহে হাসি-আনন্দে ভরা পরিবারে বেড়ে ওঠা এক নারীর অকস্মাৎ সব স্বজন হারিয়ে সর্বহারা হয়ে যাওয়া, সেই অবস্থা থেকে ধীরে ধীরে ঘুরে দাঁড়ানো এবং অবশেষে দিগন্তবিস্তারী মহিমায় ১৭ কোটি মানুষের ত্রাতা হিসেবে নিজের অস্তিত্ব ঘোষণার গল্প নিয়ে এই ছবি।

পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ার পর আপন দেহভস্ম থেকে গ্রিক পুরাণের ফিনিক্স পাখির পুনরুত্থান, এই গল্প যেন সেই পৌরাণিক আখ্যানের বাস্তব প্রকাশ। যেন এক জাদুবাস্তবতানির্ভর পরাবাস্তব গল্প। এই ছবির সবচেয়ে বড় আকর্ষণীয় দিক হলো, এখানে একেবারে হারিয়ে যাওয়ার মতো পর্যায় থেকে স্বমহিমায় যাঁর ফিরে আসার গল্প বলা হয়েছে, তিনি নিজেই সেই গল্পের মূল কথক। তিনি হলেন বাংলার ‘ফিনিক্স পাখি’, বিশ্বনন্দিত রাজনীতিক আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আজ সেই মহীয়সী নারী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিন। এই ঐতিহাসিক উচ্ছ্বাসের মুহুর্তে লেখাটি শুরু করেছি। ‘হাসিনা : অ্যা ডটারস টেল’ ছবিতে আত্মকথনের এক পর্যায়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা বলেন, ১৯৮১ সালের ৯ এপ্রিল তাঁরা দুই বোন দিল্লির নিজামউদ্দিন আউলিয়ার দরগায় গিয়েছিলেন। সেখানে একজন খাদেম অনেক পুরনো একটা খাতা এনে তাঁদের সামনে মেলে ধরলেন। সেই খাতায় বঙ্গবন্ধুর স্বাক্ষর। তারিখ ৯ এপ্রিল, ১৯৪৬।

ওই প্রামাণ্যচিত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘দেখলাম তারিখটা ৯ এপ্রিল। ১৯৪৬ সালে আব্বা ওখানে গিয়েছিলেন। আর আমি গেলাম ১৯৮১ সালের ৯ এপ্রিল। ১৯৪৬ সাল, আমার জন্মের আগে উনি গিয়েছেন। আর আমি পাচ্ছি ১৯৮১ সালের একই তারিখ। তখন আমার মনে একটা সাহস এলো। মনে হলো আমাকে যেতে হবে। মানুষের জন্য কিছু করতে হবে। বোধ হয় এই বার্তাটাই আমি পাচ্ছি।’

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানা বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে ছিলেন। নিয়তি নির্ধারিত সেই অনুপস্থিতি সেদিন তাঁদের গণহত্যা থেকে বাঁচিয়ে দিয়েছিল। বিদেশে বসে জানলেন, তিনি আক্ষরিক অর্থে এতিম হয়ে গেছেন।

ব্রাসেলস থেকে প্রথমে জার্মানিতে ও পরে ভারতে এসেছিলেন। দিল্লিতে থাকার সময় খুনিরা তাঁকে হত্যার চেষ্টা করছিল। আত্মরক্ষার্থে তখন দিল্লিতে দুই বোনকে নাম-পরিচয় পর্যন্ত গোপন করতে হয়েছিল। কিন্তু দেশে ফেরার ইচ্ছা তাঁকে তাড়া করে ফিরছিল। তিনি জানতেন, দেশে ফেরার পর তার পায়ে পায়ে বিপদ থাকবে, কিন্তু সেই বিপদকে সরিয়ে দেশবাসীকে স্বৈরাচারমুক্ত করতেই হবে। ফলে পরের মাসেই, অর্থাৎ ১৯৮১ সালের ১৭ মে দেশের মাটিতে পা রাখেন তিনি।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশে ফেরা যেন বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন ঘটনারই এক পুনঃমঞ্চায়ন। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি লন্ডনের ক্ল্যারিজেস হোটেলে বঙ্গবন্ধুকে যখন সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেছিলেন, যুদ্ধে সব শেষ হয়ে যাওয়া দেশে ফিরে তিনি কী করবেন? জবাবে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার দেশের মাটি আছে, আমার জনগণ আছে। আমরা আবার ঘুরে দাঁড়াব’। মানুষ এবং মাটিই যে তাঁর শক্তির উৎস ছিল দেশবাসী সেটি জানতেন, সেদিন তিনি তা বিশ্বকে জানিয়ে দিয়েছিলেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে বঙ্গবন্ধুকেই ধারণ ও বহন করে চলেছেন, যত দিন যাচ্ছে তত তা স্পষ্ট হচ্ছে।

১৯৮১ সালে শেখ হাসিনা যখন দেশের মাটিতে পা রেখেছেন, সে মুহুর্তে ঘাতকরা রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আসন দখল করে আছে। ‘জয় বাংলা’, ‘বঙ্গবন্ধু’-এ শব্দগুলো তখন নিষিদ্ধ পঙ্ক্তিমালা। বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার নিশ্চিত করার মধ্য দিয়ে জাতিকে কলঙ্ক থেকে মুক্ত করেছেন। দীর্ঘ যাত্রায় নানা চড়াই-উতরাই পার হয়ে, কারাভোগ করে, একাধিকবার গৃহবন্দী হয়ে, হত্যাচেষ্টা থেকে বেঁচে গিয়ে তিনি চারবার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার রেকর্ড গড়েছেন।

প্রায় চার দশক ধরে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব দিয়ে যাওয়া এই মহীয়সী ১৯৪৭ সালের এই দিনে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মেছিলেন। মধুমতী নদী, বাঘিয়ার বিল আর বর্নির বাঁওড়ের জলকল্লোল-স্নাত পরিবেশে শৈশব কেটেছে তাঁর। মাটি আর মৃত্তিকাসংলগ্ন মানুষের মধ্যে বেড়ে ওঠা। সেই কোমল মাটির মতো মানুষটিকে জাতির বৃহত্তর প্রয়োজনে কখনো কখনো কঠোর হতে হয়েছে। কোমলে-কঠোরে মিলে এক অনন্য চরিত্রে আজ তিনি জাতির স্বপ্ন ও আশার ধ্রæব নক্ষত্র।

বলা হয়ে থাকে, জওহরলাল নেহরু ছিলেন একজন ভিশনারি, আর তাঁর কন্যা ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন মিশনারি। বঙ্গবন্ধু ও তাঁর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সম্পর্কে একই কথা বলা যায়। বঙ্গবন্ধুর স্মরণশক্তি ছিল অত্যন্ত প্রখর। প্রচলিত আছে তিনি কারও নাম শুনলে সচরাচর সেই নাম ভুলতেন না। দেশের কোথায় কী হচ্ছে তা বঙ্গবন্ধুর নখদর্পণে ছিল। সব খোঁজখবর তিনি রাখতেন। এসব গুণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে স্পষ্ট।

আমার মনে পড়ছে, ঢাকায় ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানের অল্প কয়েক দিন আগে আমি তখন র‌্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে একটা কাজে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে গিয়েছিলাম। তিনি আমাকে কথা প্রসঙ্গে ঢাকায় ক্যাসিনো থাকার কথা বললেন। অতঃপর জিজ্ঞেস করেন, ‘তাহলে তুমি কী করছ? তুমি এগুলো দেখছ না কেন?’ আমি বেশ অবাক হলাম। তাঁর নলেজের বাইরে যে কিছুই নেই, সেটা আরও একবার উপলব্ধি করলাম।

আমি বললাম, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, ব্রিটিশ আমলে প্রণীত জুয়া আইনটি খুব দুর্বল। তাছাড়া, প্রয়োগের বিষয়টা জেলার অধিক্ষেত্রে দেখেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আর মেট্রোপলিটন এলাকায় এ বিষয়টি দেখেন পুলিশ কমিশনার। মানে জুয়া আইন বাস্তবায়নে সরাসরি র‌্যাবের তেমন কিছু করার নেই।’ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বললেন, ‘আমি যদি তোমাকে নির্দেশ দিই?’ আমি বললাম, ‘আপনি নির্দেশ দিলে তো আমি অবশ্যই করতে পারি-ইন নো টাইম’। পরে আমি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে র‌্যাবকে তাৎক্ষণিকভাবে অভিযান চালানোর নির্দেশ দিই। এর ফলে যা হলো, সেটি এই অঞ্চলে সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অনন্য উদাহরণ এবং বাকিটা ইতিহাস।

এর কিছু দিন পর র‌্যাবের ‘রেইজিং ডে’ ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সেখানে গিয়েছিলেন। ওই সময় সুন্দরবনে জলদস্যু দমন অভিযানের কারণে আমরা জানতে পারি বঙ্গোপসাগরে ছোট ছোট অনেক দ্বীপ জাগতে শুরু করেছে। তখন আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে বললাম, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গোপসাগরে নতুন কিছু দ্বীপ ভেসে উঠছে। আমরা আমাদের কল্যাণ ট্রাস্টের জন্য কি এরকম একটা দ্বীপ নিতে পারি, যেখানে বিদেশি পর্যটক ও দেশের মানুষের জন্য কিছু উন্নয়নমূলক কাজ করা যেতে পারে’। তিনি তাঁর মোবাইল ফোন খুললেন। মুহুর্তের মধ্যেই তিনি মোবাইলের স্ক্রিন আমার সামনে ধরে জেগে ওঠা দ্বীপগুলোর নাম ধরে বলতে লাগলেন, ‘এই দেখ, এটা এই আইল্যান্ড, ওটা হলো ওই আইল্যান্ড।’ দ্বীপগুলোর কোনটাতে কোন ধরনের উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করবেন, সেটাও তিনি বলে দিচ্ছিলেন। দেখলাম, তিনি ওই দ্বীপগুলো সম্পর্কে আগাগোড়া পরিচ্ছন্ন ধারণা নিয়ে বসে আছেন। আমি হতভম্ব ও হতবাক! দেশকে এগিয়ে নিতে হলে, আগে দেশকে ভালোভাবে জানতে হবে- এই সত্যটা তাঁর কাছ থেকে আমি সবচেয়ে বেশি জেনেছি।

তাঁর অর্থনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার ফলে উত্তরবঙ্গের দুর্ভিক্ষের শব্দকোষ থেকে আজ ‘মঙ্গা’ নামের শব্দটি চিরস্থায়ীভাবে বিলুপ্ত হয়েছে।

আমি পুলিশের মহাপরিদর্শক হওয়ার পর যখন মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে গেলাম, তখন তিনি আমাকে বললেন, ‘দেখ, পুলিশকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করতে হলে প্রশিক্ষণকে প্রাধান্য দিতেই হবে। তোমাদের মধ্যে র‌্যাংকের পরিবর্তন হলেই মাঝে মাঝে প্রশিক্ষণ হয়। এটা কিন্তু ঠিক না। বছরব্যাপী কিন্তু তোমাদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চলমান থাকতে হবে। সব অফিসারসহ প্রতিটি সদস্যকে প্রতি বছরই প্রশিক্ষণে থাকতে হবে, সে যে র‌্যাংকেরই হোক না কেন।’

আমার আবারও চমকানোর পালা। দেখলাম, পুলিশ বাহিনীর অতি খুঁটিনাটি বিষয়গুলো সম্পর্কেও তিনি বিশেষজ্ঞের মতো বলে যাচ্ছেন। প্রশিক্ষণ ছাড়া যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বাহিনী এগোতে পারে না, সেটি তিনি কতটা উপলব্ধি করেন!

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সেই পরামর্শের ধারাবাহিকতায় আমরা এ বছর ৫ সেপ্টেম্বর সব র‌্যাংকের অফিসারসহ সব সদস্যের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু করেছি। পুলিশ বাহিনী গঠন হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত এটি একটি বিরল ঘটনা যে, সব র‌্যাংকের সবার জন্য প্রতি বছর নিয়মিত প্রশিক্ষণ নেওয়ার যাত্রা শুরু হলো। এভাবে রাজনীতি, অর্থনীতি, কূটনীতি প্রতিটি ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ঈর্ষণীয় প্রজ্ঞার পরিচয় দিয়ে আসছেন।

১৯৮০-এর দশকে তৎকালীন বিশ্ব রাজনীতির প্রেক্ষাপটে বিশ্বসভায় বাংলাদেশের অবস্থান ছিল খুবই দুর্বল। বৈশ্বিক পরিমন্ডলে অনেকটা নতজানু হয়ে থাকতে হতো আমাদের। মাত্র ৭০ মিলিয়ন ডলার ঋণের জন্য ভিক্ষার ঝুলি নিয়ে আমাদের তদানীন্তন অর্থমন্ত্রীকে প্যারিস কনসোর্টিয়ামের বৈঠকে দুর্বল চিত্তে হাজির হতে হতো। আজ আমাদের দেশ অন্যদের ২০০ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত ঋণ দিচ্ছে। সেই জায়গা থেকে বাংলাদেশ আজ যে উচ্চতায় উঠে এসেছে তার পেছনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদূরপ্রসারী ও সাহসী ভূমিকা প্রধান নিয়ামক হিসেবে কাজ করেছে।

আজ পৃথিবীর সর্বত্র শেখ হাসিনাকে নিয়ে আলোচনা হয়। ২০১৯ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সদর দফতরে তাঁকে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছিল। নারী ও কন্যাশিশুদের শিক্ষা প্রসারে স্বীকৃতি স্মারক ‘শান্তি বৃক্ষ’ দেওয়ার সময় তাঁর নেতৃত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন ইউনেস্কোর প্রধান। তাঁকে ‘সাহসী নারী’ অভিহিত করে জাতিসংঘের এ সংস্থাটির প্রধান বলেছেন, ‘নারী ও কন্যাশিশুদের ক্ষমতায়নে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বিশ্বমঞ্চের জোরালো এক কণ্ঠ।’ গত সপ্তাহে জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’-এ ভূষিত করেছে। পুরস্কার প্রদানকালে অনুষ্ঠানের সঞ্চালক এসডিএসএন-এর প্রতিষ্ঠাতা বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন কৌশলবিদ প্রফেসর জেফরি স্যাকস শেখ হাসিনাকে উন্নয়নশীল দেশের অগ্রযাত্রার ক্ষেত্রে ‘জুয়েল ইন দ্য ক্রাউন অব দ্য ডে’ হিসেবে তুলে ধরেন, যা প্রতিটি বাংলাদেশি বাঙালির জন্য অত্যন্ত গর্বের।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মহাকাব্যিক অর্জন ও সাফল্যগাথা কোনো ছোট একটি প্রবন্ধে কিংবা পুস্তকে তুলে আনা অসম্ভব আস্পর্ধা। ১৯৯৬-২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালনকালে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি ও গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি তাঁর সরকারের অন্যতম সাফল্য হিসেবে এখনো বিবেচিত হয়ে আসছে। দীর্ঘকাল ছিটমহলের বাসিন্দারা নাগরিকত্বহীন অবস্থায় মানবেতর জীবনযাপন করে আসছিলেন। তিন বিঘা করিডরে সন্ধ্যা নামার আগেই সেখানে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হতো। স্বাধীনভাবে মানুষ নিজের ঘরে ঢুকতে পারত না। ভারতের সঙ্গে ছিটমহল বিনিময় চুক্তি করে, ছিটমহলগুলোকে মূল ভূখন্ডের সঙ্গে একীভূত করে সেই কষ্টের, সেই যন্ত্রণার অবসান ঘটিয়েছেন শেখ হাসিনা।

বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বাধীন সরকার ২০২১ সালের মধ্যে ক্ষুধা, দারিদ্র্যমুক্ত ও মধ্যম আয়ের আধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য পূরণে কাজ করে যাচ্ছে। এর বাইরে তাঁর নেতৃত্বে ‘ডেল্টা প্ল্যান’ নামের একটি ১০০ বছরের উন্নয়ন-পরিকল্পনা এগিয়ে চলছে। সড়ক যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে তিনি যে অবদান রেখেছেন তা অভাবনীয়। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র উড়িয়ে দিয়ে তাঁর বজ্রকঠিন মনোবলের কারণেই আজ পদ্মা সেতু বাস্তবে রূপ নিয়েছে। মেট্রোরেল ও কর্ণফুলী টানেলের মতো মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে তিনি যোগাযোগ ব্যবস্থায় এক বিপ্লব ঘটিয়ে ফেলেছেন।

তিনি সাধারণ মানুষের অন্তরের কতটা গভীরে যেতে পেরেছেন তার প্রমাণ গফরগাঁওয়ের রিকশাচালক হাসমত আলী। হতদরিদ্র হাসমত আলী নিজের সব সঞ্চয় দিয়ে জমি কিনে তা শেখ হাসিনার নামে লিখে দিয়েছিলেন। অথচ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর কোনো দিন দেখাই হয়নি।

এ রকম দেশের অগণিত হাসমত আলীর দোয়ার বরকতেই কমপক্ষে ১৯ বার হত্যাচেষ্টার হাত থেকে বেঁচে প্রধানমন্ত্রী মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছেন। ৭৫তম জন্মদিনের এই শুভ মুহুর্তে বাংলাদেশ পুলিশের পক্ষ থেকে তাঁকে প্রাণঢালা অভিনন্দন। তাঁর জন্য শুভাশীষ- শতায়ু হোন সংশপ্তক মাননীয়  প্রধানমন্ত্রী।

লেখক : ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ।

এই বিভাগের আরও খবর
চোখের যত্ন নিন
চোখের যত্ন নিন
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে গাক চক্ষু হাসপাতাল
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
মেডিকেল ডিভাইস স্বতন্ত্র শিল্প হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া জরুরি
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
কলাবাগানের গলি থেকে সারা দেশে পৌঁছেছে লাজফার্মা
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
বিশ্বমানের সেবা নিশ্চিত করা আমাদের লক্ষ্য
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
হুয়াওয়ে আমাকে শিক্ষকতা পেশার জন্য তৈরি করেছে
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
সৌরবিদ্যুৎ খাতে যুগান্তকারী পরিবর্তনের অগ্রদূত
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
বাংলাদেশের অগ্রগতিতে বিশ্বস্ত সহযোগী হুয়াওয়ে
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
চীনের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে বাংলাদেশিদের
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
৭৬ বছরের প্রয়াস, ৫০ বছরের অংশীদারি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হৃদরোগ প্রতিরোধে তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন জরুরি
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
হার্ট মানবদেহের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ
সর্বশেষ খবর
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

২১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা