শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

এক চক্রের হাতে জিম্মি ক্রিকেট

ক্ষমতাধর তিন বোর্ড পরিচালক সব প্রশাসনিক কর্মকা- নিয়ন্ত্রণ করছেন, আর ক্লাবগুলোকে নিয়ন্ত্রণ তথা মাঠের ক্রিকেটকে নিয়ন্ত্রণ করে বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট ওবায়েদ নিজাম, ওমর হোসেন রতন, জিকরুল হাসান আকাশ, সয়লাব হোসেন টুটুল, আজিজুর রহমান, আলী হোসেন, সাইফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মুজিবর রহমান, তানভীর আহমেদ প্রমুখ
মেজবাহ্-উল-হক
প্রিন্ট ভার্সন
এক চক্রের হাতে জিম্মি ক্রিকেট

তিন পরিচালক লোকমান হোসেন ভূঁইয়া, ইসমাইল হায়দার মল্লিক ও খালেদ মাহমুদ সুজনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গড়ে উঠেছে এক চক্র। বিসিবির সব আর্থিক লেনদেন, টেন্ডারবাজি, টুর্নামেন্ট পরিচালনা থেকে শুরু করে ঘরোয়া লিগের যত অনিয়ম-দুর্নীতি সব সম্পন্ন হয় এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। এই চক্রের হাতেই এখন জিম্মি হয়ে পড়েছে দেশের ক্রিকেট।

ক্ষমতাধর তিন বোর্ড পরিচালক সব প্রশাসনিক কর্মকা- নিয়ন্ত্রণ করছেন, আর ক্লাবগুলোকে নিয়ন্ত্রণ তথা মাঠের ক্রিকেটকে নিয়ন্ত্রণ করে বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট ওবায়েদ নিজাম, ওমর হোসেন রতন, জিকরুল হাসান আকাশ, সয়লাব হোসেন টুটুল, আজিজুর রহমান, আলী হোসেন, সাইফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মুজিবর রহমান, তানভীর আহমেদ প্রমুখ। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেও বিএনপি-জামায়াতের এই চক্রই এখন বোর্ডকে নিয়ন্ত্রণ করে ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামোকে ভেঙে দিয়েছে সুকৌশলে। যাতে পাইপলাইনে ভালো ক্রিকেটার না থাকে এবং জাতীয় দলের সাফল্য মুখ থুবড়ে পড়ে। সাফল্যে প্রভাব পড়ছেও। বাংলাদেশের পছন্দের ফরম্যাট ওয়ানডেতে যেখানে ২০১৮ সালে সাফল্যের হার ছিল ৬৫.০০ ভাগ (২০ ম্যাচে ১৩ জয়) সেখানে ২০১৯ সালে নেমে এসেছে ৩৮.৮৯ ভাগে (১৮ ম্যাচে মাত্র ৭ জয়)। টেস্টে অবস্থা খুবই ভয়াবহ! ২০১৮ সালে যেখানে সাফল্যের হার ছিল ৩৭.৫ ভাগ (৮ ম্যাচে ৩ জয় ১ ড্র) সেখানে চলতি বছরে শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে (৩ ম্যাচে ৩ হার)। বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন যেন সব দেখেও না দেখার ভান করে আছেন!

ত্যাগী ক্রিকেট সংগঠকদের ক্লাবগুলোকে জোর করে রেলিগেশনে নামিয়ে দিয়ে তাদেরকে এখন বোর্ড থেকেও বিতারিত করা হয়েছে! তবে প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যারা এখনো টিকে আছেন তাদেরকে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে। বিসিবি পরিচালক হিসেবে থাকলেও আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববির মতো ত্যাগী সংগঠকদের যুক্ত করা হয় না বোর্ডের কার্যক্রমে।

বোর্ডের নানা স্বেচ্ছাচারিতার কারণেই ক্রিকেটারদের ধর্মঘটের মতো নানা পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। ক্ষোভের আগুন জ্বলছে সবার মাঝে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি বলেন, ‘ক্যাসিনো কা- থেকে শুরু করে এই যে নানা রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে, তার কারণ ত্যাগী সংগঠক না থাকায়। কেউ অভিমানে ক্রিকেট থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। কাউকে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।’

বোর্ডের স্বেচ্ছাচারিতার সুযোগে গড়ে ওঠা চক্র বিসিবি সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন, অন্যদিকে তেমনি ঘরোয়া ক্রিকেট কাঠামোকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছেন।

এই সিন্ডিকেটের কাজ হচ্ছে, লিগের ক্লাবগুলোকে কিনে নেওয়া, আর কিছু ক্লাবকে রেলিগেশনে নামিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখা। আর ক্লাব নিয়ন্ত্রণে থাকলে সংগরিষ্ঠতা তাদের থাকবে, তাই ক্রিকেট বোর্ডও নিয়ন্ত্রণে থাকবে, আর বোর্ড নিয়ন্ত্রণে থাকলে আর্থিক এই কাজগুলো তারাই নিয়ন্ত্রণ করবে। বিসিবির টিভি রাইটস, প্যারামিটার বোর্ড, গ্রাউন্ডসের সব স্বত্বসহ যাবতীয় সব কিছুই নিয়ন্ত্রণ করেন এই চক্র। পূর্বাচলে বিসিবি নিজেদের অর্থায়নে বিশাল বাজেটের যে নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করছে সেখানকার নিয়ন্ত্রণেও এই সিন্ডিকেট।

বিসিবি ও ক্লাবগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পাশাপাশি এই চক্র দেশ বিরোধী নানা অবৈধ কাজের সঙ্গেও যুক্ত। তার বড় প্রমাণ তো ক্যাসিনোর রাজা লোকমান হোসেন ভূঁইয়া নিজেই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান লোকমান ক্রিকেট বোর্ডের ক্ষমতায় আসীন হয়েছেন স্বয়ং বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের হাত ধরে। বিসিবির ফ্যাসিলিটিজ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান এবং আম্পায়ার্স বিভাগেও সহসভাপতি এই লোকমান।

চক্রের প্রধান ব্যক্তি ইসমাইল হায়দার মল্লিক, যিনি এক সময় ছিলেন নাজমুল হাসান পাপনের ব্যক্তিগত সহকারী। ক্রিকেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও নাজমুল হাসান বোর্ডের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর মল্লিকও বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত হন। বিসিবির ফিন্যান্স বিভাগ ও লজিস্টিক অ্যান্ড প্রটোকল বিভাগের চেয়ারম্যান তিনি। এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) গভর্নিং কাউন্সিলেরও সর্বেসর্বা এই মল্লিক। মার্কেটিং ও কমার্শিয়াল বিভাগেও সহসভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে মল্লিককে। বিসিবির আর্থিক বিষয়াদির সম্পূর্ণ দায়িত্ব এখন মল্লিকের হাতে।

খালেদ মাহমুদ সুজন, বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান। হাইপারফরম্যান্সেরও ভাইস চেয়ারম্যান। ক্রিকেটের উন্নয়নের একটা গুরু দায়িত্ব তার কাঁধে। বিএনপি ঘরানার বলে পরিচিত জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক ক্রিকেটের উন্নয়ন নিয়ে ভাবনা তো দূরের কথা ক্লাব ক্রিকেট ধ্বংসের অন্যতম হোতা! অভিযোগ আছে, মোহাম্মদ আশরাফুলকে ফিক্সারদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন এই খালেদ মাহমুদই। তিনি ছিলেন বিএনপি সভানেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকোর ঘনিষ্ঠ সহযোগী। বিশ্বকাপের পর শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়ে বাংলাদেশ দল যখন একের পর এক ম্যাচ হারছিল তখন ভারপ্রাপ্ত কোচ হিসেবে দলের সঙ্গে যাওয়া খালেদ মাহমুদ তখন ক্যাসিনো নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। খালেদ মাহমুদের ক্যাসিনোর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল।

চক্রের অন্যতম সদস্য ওবায়েদ নিজাম। যিনি বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতাকালীন বোর্ড প্রেসিডেন্ট আলী আসগর লবির আমলে প্রভাবশালী ক্লাব কাউন্সিলর ছিলেন। আরাফাত রহমান কোকোর ক্লাব ওল্ড ডিওএইচএসের সেক্রেটারি। ২০০৩ সালে তিনি ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত হন। কোকোর ঘনিষ্ঠ ৭ বন্ধুর মধ্যে একজন এই ওবায়েদ নিজাম। তার আরেক পরিচয় বেক্সিমকোর মালিক সালমান এফ রহমানের ছেলে শায়ান এফ রহমানের বন্ধু।

জিকরুল আকাশ ছিলেন জিয়া চিকিৎসক পরিষদের সদস্য। হলি ফ্যামিলিতে চাকরি করতেন। বিএনপি আমলের ক্ষমতাধর ডাক্তার। ক্রিকেট কিংবা ক্লাবের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও তিনি মল্লিকের বন্ধু ‘কোটায়’ বিসিবিতে এসেছেন। বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকা এই আকাশ এখন তিনি বিসিবিতে আধিপত্য বিস্তার করেছেন।

তানভীর আহমেদ মূলত বেক্সিমকোর মালিকানাধীন দলগুলো দেখাশোনা করেন। কয়েক বছর আগেও তার আর্থিক অবস্থা তেমন ভালো ছিল না। কোনো রকমে খেয়ে পরে বেছে থাকতেন। চক্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর এখন তিনি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিভাগ মিলে তিনি একাই দেখাশোনা করেন মোট ১০টি ক্লাব।

ওমর হোসেন রতন থাকতেন কলাবাগানের এক মেসে। এক সময় কলাবাগান ছাত্রদলের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। এই ওমর রতন ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির পুলিং এজেন্ট হিসেবে কলাবাগান লেক সার্কাস গার্লস স্কুল কেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি মল্লিকের চুলকাটার দোকানের ম্যানেজারের চাকুরি নেন। সেখান থেকে মল্লিক তাকে নিজেদের ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত করেন। চক্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর এখন তিনি কোটি কোটি টাকার মালিক। ঢাকায় তার নিজস্ব দুটি ফ্লাট আছে, বাড়ির জায়গা কিনেছেন এবং আরও অনেক সম্পত্তি তার নামে।

চক্রের আরেক সদস্য গোপীবাগের সাইফুল ইসলামও ছিলেন আরাফাত রহমান কোকোর আস্থাভাজন। ২০০৩ সালের শুরুতে কোকোর দল ওল্ড ডিওএইচএসের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন। সেই সুবাদে বিএনপি-জামায়াতের আমলে বাংলাদেশ জাতীয় দলের কো-অর্ডিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেই সাইফুল এখন মল্লিকের হাত ধরে বিসিবিতে সদর্পে পুনর্বাসিত।

আলী হোসেন হচ্ছেন ক্রিকেট কমিটি অব মেট্রোপলিসের (সিসিডিএম) সদস্য সচিব। অথচ আলী আসগর লবি বোর্ডের সভাপতি থাকাকালীন ছিলেন বোর্ডে দাপুটে ব্যক্তি। ডেভেলপমেন্ট কমিটি, টুর্নামেন্ট কমিটি ও টিকিট কমিটির সদস্য সচিব ছিলেন।

এই চক্রে আম্পায়ারিং নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে আছেন আম্পায়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি ও আম্পায়ার্স কমিটির সদস্য সচিব সয়লাব হোসেন টুটুল ও কমিটির যুগ্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট মুজিবর রহমান। দুজনই বিএনপির সক্রিয় সদস্য। টুটুল এখনো বিএনপির ক্রীড়া উন্নয়ন পরিষদের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক। মুজিবর রহমান হচ্ছে বিএনপি আইনজীবী ফোরামের সদস্য।

বিএনপি-জামায়াতের এই চক্র বোর্ডে এবং ক্রিকেটার তৈরির ‘আঁতুড়ঘর’ ক্লাব ক্রিকেটে এতটাই বেশি প্রভাবশালী যে তাদের বিরুদ্ধে ভয়ে কেউ মুখ খুলতেও চান না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক সংগঠক বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ত্যাগী লিডার জিল্লুর রহমান ও আইভি রহমানের ছেলে হয়েও নাজমুল হাসান পাপন বিএনপির লোকদের বোর্ডে ক্ষমতা দিয়ে বসে আছেন। যারা ক্যাসিনো কেলেঙ্কারির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর এই চক্রই দেশের ক্রিকেটকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। হয়তো পাপন সাহেব টেরও পাচ্ছেন না, নয়তো বুঝে শুনেই সব কিছু করছেন। ক্রিকেটের চেয়েও কি পাপন সাহেবের কাছে ক্ষমতা বড়? আমাদের একটাই চাওয়া ক্রিকেট এই চক্রের হাত থেকে মুক্তি পাক।’

এই বিভাগের আরও খবর
মাঠে ফিরেছে পাকিস্তান
মাঠে ফিরেছে পাকিস্তান
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
২০১২ এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
২০১২ এশিয়া কাপে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
ফলাফল
ফলাফল
বাংলাদেশ-চীন বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি
বাংলাদেশ-চীন বন্ধুত্বের ৫০ বছর পূর্তি
নাসুমকে ঘিরে উৎসব
নাসুমকে ঘিরে উৎসব
শিরোপা ভাগাভাগি দুই ক্লাবের
শিরোপা ভাগাভাগি দুই ক্লাবের
র‌্যাঙ্কিংয়ে এগোলেন তামিম
র‌্যাঙ্কিংয়ে এগোলেন তামিম
রিয়ালকে টেনে তুললেন এমবাপ্পে
রিয়ালকে টেনে তুললেন এমবাপ্পে
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
সর্বশেষ খবর
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

এই মাত্র | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৪৯ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন