শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১৯ আপডেট:

এক চক্রের হাতে জিম্মি ক্রিকেট

ক্ষমতাধর তিন বোর্ড পরিচালক সব প্রশাসনিক কর্মকা- নিয়ন্ত্রণ করছেন, আর ক্লাবগুলোকে নিয়ন্ত্রণ তথা মাঠের ক্রিকেটকে নিয়ন্ত্রণ করে বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট ওবায়েদ নিজাম, ওমর হোসেন রতন, জিকরুল হাসান আকাশ, সয়লাব হোসেন টুটুল, আজিজুর রহমান, আলী হোসেন, সাইফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মুজিবর রহমান, তানভীর আহমেদ প্রমুখ
মেজবাহ্-উল-হক
প্রিন্ট ভার্সন
এক চক্রের হাতে জিম্মি ক্রিকেট

তিন পরিচালক লোকমান হোসেন ভূঁইয়া, ইসমাইল হায়দার মল্লিক ও খালেদ মাহমুদ সুজনের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গড়ে উঠেছে এক চক্র। বিসিবির সব আর্থিক লেনদেন, টেন্ডারবাজি, টুর্নামেন্ট পরিচালনা থেকে শুরু করে ঘরোয়া লিগের যত অনিয়ম-দুর্নীতি সব সম্পন্ন হয় এই সিন্ডিকেটের মাধ্যমে। এই চক্রের হাতেই এখন জিম্মি হয়ে পড়েছে দেশের ক্রিকেট।

ক্ষমতাধর তিন বোর্ড পরিচালক সব প্রশাসনিক কর্মকা- নিয়ন্ত্রণ করছেন, আর ক্লাবগুলোকে নিয়ন্ত্রণ তথা মাঠের ক্রিকেটকে নিয়ন্ত্রণ করে বিএনপি-জামায়াত সংশ্লিষ্ট ওবায়েদ নিজাম, ওমর হোসেন রতন, জিকরুল হাসান আকাশ, সয়লাব হোসেন টুটুল, আজিজুর রহমান, আলী হোসেন, সাইফুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট মুজিবর রহমান, তানভীর আহমেদ প্রমুখ। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেও বিএনপি-জামায়াতের এই চক্রই এখন বোর্ডকে নিয়ন্ত্রণ করে ঘরোয়া ক্রিকেটের কাঠামোকে ভেঙে দিয়েছে সুকৌশলে। যাতে পাইপলাইনে ভালো ক্রিকেটার না থাকে এবং জাতীয় দলের সাফল্য মুখ থুবড়ে পড়ে। সাফল্যে প্রভাব পড়ছেও। বাংলাদেশের পছন্দের ফরম্যাট ওয়ানডেতে যেখানে ২০১৮ সালে সাফল্যের হার ছিল ৬৫.০০ ভাগ (২০ ম্যাচে ১৩ জয়) সেখানে ২০১৯ সালে নেমে এসেছে ৩৮.৮৯ ভাগে (১৮ ম্যাচে মাত্র ৭ জয়)। টেস্টে অবস্থা খুবই ভয়াবহ! ২০১৮ সালে যেখানে সাফল্যের হার ছিল ৩৭.৫ ভাগ (৮ ম্যাচে ৩ জয় ১ ড্র) সেখানে চলতি বছরে শূন্যের কোঠায় নেমে এসেছে (৩ ম্যাচে ৩ হার)। বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন যেন সব দেখেও না দেখার ভান করে আছেন!

ত্যাগী ক্রিকেট সংগঠকদের ক্লাবগুলোকে জোর করে রেলিগেশনে নামিয়ে দিয়ে তাদেরকে এখন বোর্ড থেকেও বিতারিত করা হয়েছে! তবে প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে যারা এখনো টিকে আছেন তাদেরকে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে। বিসিবি পরিচালক হিসেবে থাকলেও আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববির মতো ত্যাগী সংগঠকদের যুক্ত করা হয় না বোর্ডের কার্যক্রমে।

বোর্ডের নানা স্বেচ্ছাচারিতার কারণেই ক্রিকেটারদের ধর্মঘটের মতো নানা পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। ক্ষোভের আগুন জ্বলছে সবার মাঝে। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে আহমেদ সাজ্জাদুল আলম ববি বলেন, ‘ক্যাসিনো কা- থেকে শুরু করে এই যে নানা রকম পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে, তার কারণ ত্যাগী সংগঠক না থাকায়। কেউ অভিমানে ক্রিকেট থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। কাউকে কোণঠাসা করে রাখা হয়েছে।’

বোর্ডের স্বেচ্ছাচারিতার সুযোগে গড়ে ওঠা চক্র বিসিবি সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করে একদিকে যেমন কোটি কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন, অন্যদিকে তেমনি ঘরোয়া ক্রিকেট কাঠামোকে ধ্বংসের পথে নিয়ে গেছেন।

এই সিন্ডিকেটের কাজ হচ্ছে, লিগের ক্লাবগুলোকে কিনে নেওয়া, আর কিছু ক্লাবকে রেলিগেশনে নামিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে নিয়ন্ত্রণে রাখা। আর ক্লাব নিয়ন্ত্রণে থাকলে সংগরিষ্ঠতা তাদের থাকবে, তাই ক্রিকেট বোর্ডও নিয়ন্ত্রণে থাকবে, আর বোর্ড নিয়ন্ত্রণে থাকলে আর্থিক এই কাজগুলো তারাই নিয়ন্ত্রণ করবে। বিসিবির টিভি রাইটস, প্যারামিটার বোর্ড, গ্রাউন্ডসের সব স্বত্বসহ যাবতীয় সব কিছুই নিয়ন্ত্রণ করেন এই চক্র। পূর্বাচলে বিসিবি নিজেদের অর্থায়নে বিশাল বাজেটের যে নতুন স্টেডিয়াম নির্মাণ করছে সেখানকার নিয়ন্ত্রণেও এই সিন্ডিকেট।

বিসিবি ও ক্লাবগুলোর নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পাশাপাশি এই চক্র দেশ বিরোধী নানা অবৈধ কাজের সঙ্গেও যুক্ত। তার বড় প্রমাণ তো ক্যাসিনোর রাজা লোকমান হোসেন ভূঁইয়া নিজেই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান লোকমান ক্রিকেট বোর্ডের ক্ষমতায় আসীন হয়েছেন স্বয়ং বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনের হাত ধরে। বিসিবির ফ্যাসিলিটিজ ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চেয়ারম্যান এবং আম্পায়ার্স বিভাগেও সহসভাপতি এই লোকমান।

চক্রের প্রধান ব্যক্তি ইসমাইল হায়দার মল্লিক, যিনি এক সময় ছিলেন নাজমুল হাসান পাপনের ব্যক্তিগত সহকারী। ক্রিকেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও নাজমুল হাসান বোর্ডের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর মল্লিকও বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত হন। বিসিবির ফিন্যান্স বিভাগ ও লজিস্টিক অ্যান্ড প্রটোকল বিভাগের চেয়ারম্যান তিনি। এ ছাড়া বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) গভর্নিং কাউন্সিলেরও সর্বেসর্বা এই মল্লিক। মার্কেটিং ও কমার্শিয়াল বিভাগেও সহসভাপতি হিসেবে রাখা হয়েছে মল্লিককে। বিসিবির আর্থিক বিষয়াদির সম্পূর্ণ দায়িত্ব এখন মল্লিকের হাতে।

খালেদ মাহমুদ সুজন, বিসিবির গেম ডেভেলপমেন্টের চেয়ারম্যান। হাইপারফরম্যান্সেরও ভাইস চেয়ারম্যান। ক্রিকেটের উন্নয়নের একটা গুরু দায়িত্ব তার কাঁধে। বিএনপি ঘরানার বলে পরিচিত জাতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়ক ক্রিকেটের উন্নয়ন নিয়ে ভাবনা তো দূরের কথা ক্লাব ক্রিকেট ধ্বংসের অন্যতম হোতা! অভিযোগ আছে, মোহাম্মদ আশরাফুলকে ফিক্সারদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন এই খালেদ মাহমুদই। তিনি ছিলেন বিএনপি সভানেত্রী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার কনিষ্ঠ পুত্র আরাফাত রহমান কোকোর ঘনিষ্ঠ সহযোগী। বিশ্বকাপের পর শ্রীলঙ্কা সফরে গিয়ে বাংলাদেশ দল যখন একের পর এক ম্যাচ হারছিল তখন ভারপ্রাপ্ত কোচ হিসেবে দলের সঙ্গে যাওয়া খালেদ মাহমুদ তখন ক্যাসিনো নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছেন। খালেদ মাহমুদের ক্যাসিনোর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছিল।

চক্রের অন্যতম সদস্য ওবায়েদ নিজাম। যিনি বিএনপি-জামায়াতের ক্ষমতাকালীন বোর্ড প্রেসিডেন্ট আলী আসগর লবির আমলে প্রভাবশালী ক্লাব কাউন্সিলর ছিলেন। আরাফাত রহমান কোকোর ক্লাব ওল্ড ডিওএইচএসের সেক্রেটারি। ২০০৩ সালে তিনি ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে যুক্ত হন। কোকোর ঘনিষ্ঠ ৭ বন্ধুর মধ্যে একজন এই ওবায়েদ নিজাম। তার আরেক পরিচয় বেক্সিমকোর মালিক সালমান এফ রহমানের ছেলে শায়ান এফ রহমানের বন্ধু।

জিকরুল আকাশ ছিলেন জিয়া চিকিৎসক পরিষদের সদস্য। হলি ফ্যামিলিতে চাকরি করতেন। বিএনপি আমলের ক্ষমতাধর ডাক্তার। ক্রিকেট কিংবা ক্লাবের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা না থাকলেও তিনি মল্লিকের বন্ধু ‘কোটায়’ বিসিবিতে এসেছেন। বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকা এই আকাশ এখন তিনি বিসিবিতে আধিপত্য বিস্তার করেছেন।

তানভীর আহমেদ মূলত বেক্সিমকোর মালিকানাধীন দলগুলো দেখাশোনা করেন। কয়েক বছর আগেও তার আর্থিক অবস্থা তেমন ভালো ছিল না। কোনো রকমে খেয়ে পরে বেছে থাকতেন। চক্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর এখন তিনি আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বিভাগ মিলে তিনি একাই দেখাশোনা করেন মোট ১০টি ক্লাব।

ওমর হোসেন রতন থাকতেন কলাবাগানের এক মেসে। এক সময় কলাবাগান ছাত্রদলের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। এই ওমর রতন ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির পুলিং এজেন্ট হিসেবে কলাবাগান লেক সার্কাস গার্লস স্কুল কেন্দ্রে দায়িত্ব পালন করেছেন। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তিনি মল্লিকের চুলকাটার দোকানের ম্যানেজারের চাকুরি নেন। সেখান থেকে মল্লিক তাকে নিজেদের ক্লাবের সঙ্গে যুক্ত করেন। চক্রের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পর এখন তিনি কোটি কোটি টাকার মালিক। ঢাকায় তার নিজস্ব দুটি ফ্লাট আছে, বাড়ির জায়গা কিনেছেন এবং আরও অনেক সম্পত্তি তার নামে।

চক্রের আরেক সদস্য গোপীবাগের সাইফুল ইসলামও ছিলেন আরাফাত রহমান কোকোর আস্থাভাজন। ২০০৩ সালের শুরুতে কোকোর দল ওল্ড ডিওএইচএসের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করেন। সেই সুবাদে বিএনপি-জামায়াতের আমলে বাংলাদেশ জাতীয় দলের কো-অর্ডিনেটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেই সাইফুল এখন মল্লিকের হাত ধরে বিসিবিতে সদর্পে পুনর্বাসিত।

আলী হোসেন হচ্ছেন ক্রিকেট কমিটি অব মেট্রোপলিসের (সিসিডিএম) সদস্য সচিব। অথচ আলী আসগর লবি বোর্ডের সভাপতি থাকাকালীন ছিলেন বোর্ডে দাপুটে ব্যক্তি। ডেভেলপমেন্ট কমিটি, টুর্নামেন্ট কমিটি ও টিকিট কমিটির সদস্য সচিব ছিলেন।

এই চক্রে আম্পায়ারিং নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে আছেন আম্পায়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সেক্রেটারি ও আম্পায়ার্স কমিটির সদস্য সচিব সয়লাব হোসেন টুটুল ও কমিটির যুগ্ম সম্পাদক অ্যাডভোকেট মুজিবর রহমান। দুজনই বিএনপির সক্রিয় সদস্য। টুটুল এখনো বিএনপির ক্রীড়া উন্নয়ন পরিষদের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক। মুজিবর রহমান হচ্ছে বিএনপি আইনজীবী ফোরামের সদস্য।

বিএনপি-জামায়াতের এই চক্র বোর্ডে এবং ক্রিকেটার তৈরির ‘আঁতুড়ঘর’ ক্লাব ক্রিকেটে এতটাই বেশি প্রভাবশালী যে তাদের বিরুদ্ধে ভয়ে কেউ মুখ খুলতেও চান না। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক সংগঠক বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ত্যাগী লিডার জিল্লুর রহমান ও আইভি রহমানের ছেলে হয়েও নাজমুল হাসান পাপন বিএনপির লোকদের বোর্ডে ক্ষমতা দিয়ে বসে আছেন। যারা ক্যাসিনো কেলেঙ্কারির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আর এই চক্রই দেশের ক্রিকেটকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। হয়তো পাপন সাহেব টেরও পাচ্ছেন না, নয়তো বুঝে শুনেই সব কিছু করছেন। ক্রিকেটের চেয়েও কি পাপন সাহেবের কাছে ক্ষমতা বড়? আমাদের একটাই চাওয়া ক্রিকেট এই চক্রের হাত থেকে মুক্তি পাক।’

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
বাংলাদেশের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান মেহরাব অপি
বাংলাদেশের প্রথম সেঞ্চুরিয়ান মেহরাব অপি
ফুটবল উন্মাদনায় হোন্ডা ফুটসাল লিগ
ফুটবল উন্মাদনায় হোন্ডা ফুটসাল লিগ
আইএল টি-২০তে দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-২০তে দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
চীনে বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের
চীনে বড় জয়ে শুরু বাংলাদেশের
দিনাজপুর চ্যাম্পিয়ন
দিনাজপুর চ্যাম্পিয়ন
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর