স্টার্ক বনাম ম্যাককালাম : কিউই অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালাম যে কতটা ভয়ঙ্কর, তা খুব ভালো করেই জানে অস্ট্রেলিয়া। সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে মাত্র ২৬ বলে করেছিলেন ৫৯ রান। গ্রুপ পর্বে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ম্যাচেও তো ২৪ বলে ৫০ রানের ইনিংস খেলেছেন তিনি। তাই ফাইনালে ক্লার্কদের প্রধান কাজ হবে ম্যাককালামকে আটকে দেওয়া। আর সে দায়িত্ব থাকবে পেসার মিচেল স্টার্কের ওপরই। আগের ম্যাচেও ভয়ঙ্কর ম্যাককালামকে সাজঘরে ফিরিয়ে ছিলেন স্টার্ক। তবে ফাইনালেও প্রধান লড়াইটা হবে এই দুই ক্রিকেটারের মধ্যে।
বোল্ট বনাম স্মিথ : স্টিভেন স্মিথ হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটিং লাইন আপের মেরুদণ্ড। নিয়মিত রান পাচ্ছেন তিনি। ভারতের বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করে ম্যাচসেরা হয়েছেন। তার আগের তিন ম্যাচেও রয়েছেন তার হাফ সেঞ্চুরি। আর নিউজিল্যান্ডের বোলিংয়ের প্রধান ভরসা হচ্ছেন পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। এই আসরে ২১ উইকেট নিয়ে এখন পর্যন্ত সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি বোলারও তিনি। আজকের ফাইনালে স্মিথ বনাম বোল্টের লড়াইটা তাই জমে উঠবে।
ম্যাক্সওয়েল বনাম ভেট্টরি : নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে বড় ভয় গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে। ব্যাটিং একবার তাণ্ডব শুরু করলে অসি তারকাকে থামানো কঠিন। কিউই অধিনায়ক নিশ্চয়ই ম্যাক্সওয়েলকে আটকানোর দায়িত্বটা অভিজ্ঞ ড্যানিয়েল ভেট্টরিকেই দেবেন। তাছাড়া মেলবোর্নে ভেট্টরির স্পিন আজ বিপাকে ফেলে দিতে পারে অসিদের। ফাইনালে এই একটা জায়গাতেই কিউইরা এগিয়ে, তাদের ভেট্টরির মতো কিংবদন্তি স্পিনার থাকলেও অস্ট্রেলিয়া দলে স্বীকৃত কোনো স্পিনার নেই।
সাউদি বনাম ওয়ার্নার : যেকোনো কাজে শুরুটা অনেক বড় বিষয়। ভালোভাবে শুরু করতে পারলে তো অর্ধেক কাজ হয়েই যায়! আর শুরুতে বড় ইনিংস খেলতে ডেভিড ওয়ার্নারের জুড়ি নেই। যদিও ভারতের বিরুদ্ধে তিনি সুবিধা করতে পারেননি। কিন্তু ফাইনালে ওয়ার্নারের ব্যাট ক্লিক করলে অস্ট্রেলিয়াকে আটকানো কঠিন। তবে শুরুতেই ওয়ার্নারকে ধাক্কা দেওয়ার জন্য প্রস্তুত কিউই পেসার টিম সাউদি। তার বৈচিত্র্যময় সুইং বিপজ্জনক হতে পারে অস্ট্রেলিয়ার জন্য।
গাপটিল বনাম জনসন : বিশ্বকাপের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রান স্কোরের মালিক এখন মার্টিন গাপটিল। কোয়ার্টার ফাইনালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে তার ২৩৭ রানের ইনিংসটি এখন ক্রিকেটের বড় বিজ্ঞাপন। তাছাড়া আসরে এখন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকও তিনি। রয়েছেন সেরা ক্রিকেটার হওয়ার তালিকাতেও। ফাইনালেও তিনি হতে পারেন ম্যাচের ভাগ্যনির্ধারক। তবে কিউই এই ওপেনারকে আটকাতে পেসার মিচেল জনসনকে ‘টোটকা’ হিসেবে রেখেছেন অধিনায়ক ক্লার্ক। এখন দেখা যাক, শেষ পর্যন্ত কার জয় হয়- গাপটিলের নাকি জনসনের।
শিরোনাম
- বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
- তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
- আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
- শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
- খসড়া টেলিযোগাযোগ অধ্যাদেশে ওটিটি ও সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণের বিধান
- মালদ্বীপে প্রবাসীদের জন্য এনআইডি নিবন্ধন কার্যক্রমে মতবিনিময় সভা
- যুক্তরাষ্ট্রে মেয়র-গভর্নর নির্বাচনে ডেমোক্র্যাটদের জয়জয়কার, চ্যালেঞ্জের মুখে ট্রাম্প
- পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
- আজ বিশ্ব সুনামি সচেতনতা দিবস
- নিউ জার্সির গভর্নর হলেন মিকি শেরিল
- সূচকের মিশ্র প্রবণতায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
- অন্য দেশের ভিসা আবেদন গ্রহণ করে না জার্মান দূতাবাস
- অ্যাশেজ সিরিজ : অস্ট্রেলিয়ার স্কোয়াডে চমক ওয়েদারল্ড
- আর কোনও ইউরোপীয় দেশে হামলা করবে না রাশিয়া: আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
- তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিলের ৮ম দিনের শুনানি চলছে
- বসনিয়ার নার্সিং হোমে অগ্নিকাণ্ডে ১০ জনের মৃত্যু
- চ্যাম্পিয়ন পিএসজিকে হারিয়ে শীর্ষে বায়ার্ন মিউনিখ
- আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
- অনলাইনে জুয়া খেললেই কমবে ইন্টারনেটের গতি, বন্ধ হবে এমএফএস
- ‘যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল ও মিত্ররা ৩০ লাখ মুসলিমকে হত্যা করেছে’
লড়াই হবে যাদের মধ্যে
ক্রীড়া ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর