শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৩, শনিবার, ০১ আগস্ট, ২০২০

মঙ্গলগ্রহে কয়টি অভিযান সফল হয়েছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মঙ্গলগ্রহে কয়টি অভিযান সফল হয়েছে?

প্রায়ই বলা হয়ে থাকে যে মঙ্গলগ্রহে যত অভিযান হয়েছে তার প্রায় অর্ধেকই ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু ঠিক কতগুলো অভিযান সফল আর কতগুলো ব্যর্থ তার সঠিক খতিয়ান দেয়া কঠিন। কিন্তু কেন?

অভিযানের সংখ্যার একটা হিসাব হয়ত বিজ্ঞানীরা সহজেই দিতে পারবেন, শতকরা হিসাবও তারা দেবেন, কিন্তু সাফল্য আর ব্যর্থতা কোন্ মাপকাঠিতে হিসাব করা হবে সেটা নিয়েই বিজ্ঞানী মহলে রয়েছে আসল জটিলতা।

যেমন: ব্রিটিশ নভোযান বিগল-২ মঙ্গলের আবহাওয়া মণ্ডলে সফলভাবে ঢুকতে সক্ষম হয়েছিল ২০০৩ সালের ডিসেম্বর মাসে। মঙ্গলের পৃষ্ঠে সফলভাবে অবতরণও করেছিল নভোযানটি। কিন্তু কয়েক বছর আগে জানা যায়, সফলভাবে পৌঁছনর সেই খবর বাড়িতে অর্থাৎ পৃথিবীতে পৌঁছে দিতে ব্যর্থ হয় নভোযানটি। তাহলে এই অভিযান সফল না ব্যর্থ?

নাসার মার্স রিকনোসেন্স অরবিটার নামে পর্যবেক্ষণ নভোযানের পাঠানো ছবি থেকে দেখা যায় বিগল- টু নভোযানটির "পাপড়ি"র মত যে অংশগুলো অবতরণের সময় খুলে যাবার কথা ছিল সেগুলো খুলতে ব্যর্থ হয়। ওই পাপড়ির মত অংশগুলোতে সংযুক্ত ছিল সোলার প্যানেল। সেগুলো না খোলায় যোগাযোগ অ্যান্টেনাগুলো বন্ধ থাকে এবং পৃথিবীর সাথে নভোযানের যোগাযোগ পথ বন্ধ হয়ে যায়।

বিগল টু-নভোযান প্রসঙ্গে বলা হয় এই মহাকাশ মিশন মঙ্গলের পৃষ্ঠে অবতরণের সময় শুধু কিছু ঘষা খাওয়ার চিহ্ণ রেখে গেছে - এছাড়া এর কোন সাফল্য নেই। কিন্তু যানটি যে অক্ষত অবস্থায় অবতরণ করেছিল সেটাকে কি অন্তত আংশিক সাফল্য হিসাবেও ধরা যায়? বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতভেদ আছে।

কিংবা ধরুন রাশিয়ার মার্স-থ্রি নভোযানের কথা। মঙ্গল গ্রহে প্রথম সফলভাবে অবতরণ করেছিল এই নভোযানটি ১৯৭১ সালের দোসরা ডিসেম্বর। সেটাই মঙ্গলে প্রথম কোন নভোযানের অবতরণ। অবতরণের পরই সাথে সাথে সোভিয়েত নভোযানটি সেখান থেকে ছবি পাঠাতে শুরু করে পৃথিবীতে। মিশনের নিয়ন্ত্রকরা এই সাফল্যে তখন উল্লসিত হয়ে উঠেছিলেন।

কিন্তু মঙ্গলের পৃষ্ঠে মাত্র দু মিনিট যেতে না যেতেই নভোযানের কলকব্জা বিকল হয়ে যায়। সেই সময় একটা ভয়ঙ্কর রকম ধূলোর ঝড় বইছিল। ধারণা করা হয় নভোযানের কলকব্জা অকেজো হয়ে যাওয়ার কারণ ছিল ওই ধূলিঝড়।

কোন কোন বিজ্ঞানী মনে করেন ওই ধূলিঝড়ের কারণেই নভোযানের বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা বিকল হয়ে যায় এবং পৃথিবীর সাথে নভোযানের যোগাযোগ বিঘ্নিত হয়।

সোভিয়েত ইউনিয়ন এরপর আরও পাঁচবার মঙ্গলগ্রহে নভোযান পাঠানোর পর তাদের অভিযান আসল সাফল্যের মুখ দেখে।

তাহলে মার্স-থ্রি: সফল নাকি ব্যর্থ? এ নিয়েও সর্বসম্মত মতৈক্য হয়নি।

আরও একটি বিষয় আছে: মঙ্গল গ্রহে অভিযান আসলে কোন্ গুলোকে বলা হবে? ১৯৮৮ সালে সোভিয়েত ইউনিয়ন দুটি নভোযান পাঠায় -তাদের মূল উদ্দেশ্য ছিল মঙ্গলের দুটি চাঁদ ফোবোস এবং ডেইমোস সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ ও গবেষণা। যদিও পাশাপাশি গ্রহটি পর্যবেক্ষণ করে তথ্য আনাও ওই মিশনের অন্যতম আরেকটি লক্ষ্য ছিল।

একটি ভুলের কারণে ফোবোস-১ মঙ্গলের কাছে পৌঁছতে পারেনি। কয়েক মাস পর ফোবোস সম্পর্কে তথ্য আনতে আরেকটি নভোযান পাঠানো হয়েছিল, সেটিও মহাকাশে হারিয়ে যায়। ২০১১ সালেও ফোবোসে আরেকটি মিশন পাঠানোর চেষ্টা ব্যর্থ হয়।

অনেকেই প্রশ্ন তোলেন ফোবোসে পাঠানো নভোযানগুলো তো পাঠানো হয়েছিল মঙ্গলের চাঁদে। ফলে সেগুলোকে মঙ্গলের গবেষণা মিশন হিসাবে গণ্য করা কি সঠিক? অন্যরা বলেন - না মঙ্গল গ্রহ নিয়ে অভিযানের তালিকাতেই তাদের নাম ওঠানো উচিত। এ প্রশ্নের উত্তরও অস্পষ্ট। আপনার কি মনে হয়?

এছাড়া কিছু মিশন যেমন নাসার ডন এবং ইউরোপীয়ান মহাকাশ সংস্থার রোসেটা নভোযান তাদের "আসল" গন্তব্যে যাবার পথে মঙ্গল গ্রহকে ছুঁয়ে গেছে। তাহলে সেগুলোর নাম কোন্ তালিকায় ওঠা উচিত?

মঙ্গল অভিযান নিয়ে এরকম নানা ধোঁয়াশার কারণেই সম্ভবত মহাকাশ পর্যবেক্ষকদের কেউ কেউ বলেন "প্রায় অর্ধেক" অভিযান সফল হয়েছে আর বাকি অর্ধেক ব্যর্থ।

কিন্তু কোনগুলো আসল মঙ্গল গ্রহে অভিযান ছিল, আর কোনগুলো মঙ্গলের আশেপাশে কাজ করার জন্য পাঠানো হয়েছিল, সেটা নিয়ে তারা স্পষ্ট ধারণা দিতে পারেন না।

তবে যেসব মিশনের নাম ব্যর্থ অভিযানের তালিকায় উঠেছে, সেগুলোর ব্যর্থতার কারণ ছিল মূলত কারিগরি ত্রুটি, সফটওয়্যারের সমস্যা এবং কোন কোন ক্ষেত্রে নিছক দুর্ভাগ্য।

তবে ১৯৯৮ সালে নাসা যখন মার্স ক্লাইমেট অরবিটার মিশন নামে একটি নভোযান মঙ্গল গ্রহে পাঠায়, তখন কোন্ পদ্ধতিতে তথ্য হিসাব করা হবে তা নিয়ে ঘটে এক নজিরবিহীন বিভ্রাট।। নভোযানের তথ্য মেট্রিক পদ্ধতিতে নথিভুক্ত হবে নাকি সনাতনী পদ্ধতিতে, মঙ্গলের কক্ষপথে নভোযানটি ঢোকার মুখে তা গুলিয়ে যায়।

ধারণা করা হয় এরপর, নভোযানটি হয় মঙ্গল গ্রহের আবহাওয়া মণ্ডলে পুড়ে নষ্ট হয়ে যায়, নয়ত তথ্যবিভ্রাটে পড়ে সেটি সূর্যের কক্ষপথে ঢুকে পড়তে বাধ্য হয় এবং ধ্বংস হয়ে যায়।

অনেকে আবার মনে করেন, এই অভিযানের জন্য যে ব্যয় বরাদ্দ ছিল তার বাইরে আরও অতিরিক্ত কাজ করার চেষ্টা করা হয়েছিল এই অভিযানে। নাসার মূলমন্ত্র তখন ছিল তিনটি- দ্রুত কাজ, উন্নত কাজ ও সস্তায় কাজ। বিজ্ঞানীরা এ নিয়ে ঠাট্টা করে বলতেন তিনটা একসাথে মেলানো অসম্ভব- যে কোন দুটো বেছে নেয়া উচিত।

তা সত্ত্বেও এবং কিছু ব্যর্থতার কথা বাদ দিলেও, মঙ্গল গ্রহ অভিযানে আমেরিকার সাফল্যের রেকর্ডই সবচেয়ে ভাল।

মঙ্গল গ্রহে ১৯৯৯ সালের পর নাসা যেসব নভোযান পাঠিয়েছে তার সবগুলোই শুধু যে সফল হয়েছে, তাই নয়, যে উদ্দেশ্যে সেগুলো পাঠানো হয়েছিল তার বাইরেও অতিরিক্ত তথ্য সংগ্রহে সেই মিশনগুলো অনেকদিন পর্যন্ত কাজ করে গেছে।

এই মুহূর্তে নাসা মঙ্গলে পাঠিয়েছে নভোযান পারসিভিয়ারেন্স। সংযুক্ত আরব আমীরাত আর চীনও মঙ্গলে তাদের নভোযান পাঠিয়েছে। এদের নাম সাফল্যের তালিকায় উঠবে না কি ব্যর্থ অভিযানের তালিকায়, সেটাই এখন দেখার অপেক্ষা। সূত্র: বিবিসি

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
স্মার্টফোন সুরক্ষিত রাখতে করণীয় কি?
স্মার্টফোন সুরক্ষিত রাখতে করণীয় কি?
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
হঠাৎ নিষিদ্ধ হাজারো ফেসবুক গ্রুপ, ক্ষুব্ধ ব্যবহারকারীরা
যেভাবে বানাবেন হোয়াটসঅ্যাপে এআই ছবি
যেভাবে বানাবেন হোয়াটসঅ্যাপে এআই ছবি
হোয়াটসঅ্যাপেও বিজ্ঞাপন আনছে মেটা
হোয়াটসঅ্যাপেও বিজ্ঞাপন আনছে মেটা
স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?
স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?
অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন ফিচার
অ্যান্ড্রয়েডে ব্যবহারকারীদের জন্য গুগলের নতুন ফিচার
ফেসবুকে আয় বাড়াবে ‘শপেবল ভিডিও’, যেভাবে বানাবেন
ফেসবুকে আয় বাড়াবে ‘শপেবল ভিডিও’, যেভাবে বানাবেন
দেশে চালু হলো ‘গুগল পে’
দেশে চালু হলো ‘গুগল পে’
ডিলিট করা হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজও দেখা সম্ভব, জেনে নিন পদ্ধতি
ডিলিট করা হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজও দেখা সম্ভব, জেনে নিন পদ্ধতি
ভুয়া ই-মেইল এবং ভয়েস মেসেজ দিয়ে হামলা করছে র‍্যানসমওয়্যার গ্রুপ
ভুয়া ই-মেইল এবং ভয়েস মেসেজ দিয়ে হামলা করছে র‍্যানসমওয়্যার গ্রুপ
‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার
‘গুগল পে’ পেমেন্ট সেবার উদ্বোধন মঙ্গলবার
স্মার্টফোনকে লোকেশন ট্র্যাকিং থেকে রক্ষার উপায়
স্মার্টফোনকে লোকেশন ট্র্যাকিং থেকে রক্ষার উপায়
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস
বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা
সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি
বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি

দেশগ্রাম

চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কৃষকরা পেলেন বীজ-সার
কৃষকরা পেলেন বীজ-সার

দেশগ্রাম