শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ অক্টোবর, ২০২০ আপডেট:

রক্তে কলেস্টেরল : ওষুধ কতদিন খাবেন?

ডা. মাহবুবর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
রক্তে কলেস্টেরল : ওষুধ কতদিন খাবেন?

শরীর গঠনে অন্যান্য উপাদানের মতো চর্বি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। কোটি কোটি দেহকোষের প্রাচীর, বহুসংখ্যক হরমোনসহ অসংখ্য শরীরবৃত্তীয় ক্রিয়া-বিক্রিয়ার অত্যাবশ্যকীয় উপাদান হলো কলেস্টেরল। প্রাণীর মস্তিষ্কের প্রায় পুরোটাই কলেস্টেরল দিয়ে তৈরি। তাহলে কলেস্টেরল খারাপ হবে কেন?

 

বিষয়টি খারাপ বা ভালোর নয়। প্রতিটি জিনিসেরই একটি মাত্রা থাকে। মাত্রা ছাড়িয়ে গেলেই সমস্যা দেখা দেয়। আমাদের কলেস্টেরল মাত্রা জানতে হলে অন্তত ১০ ঘণ্টা খালি পেটে একটি লিপিড প্রোফাইল করা দরকার। লিপিড প্রোফাইলেtotal cholesterols, high density lipoprotein- HDL, low density lipoprotein-LDL,  এবং Triglycerides এর বিস্তৃত বিবরণ থাকে। এই চারটি উপাদানের আনুপাতিক উপস্থিতি পরবর্তী চিকিৎসা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেকে শুধু total cholesterolsএবং triglycerides পরীক্ষা করার উপদেশ দিয়ে থাকেন। তাতে করে HDL এবং LDLএর পরিমাণ সুনির্দিষ্ট করে বোঝা সম্ভব হয় না। সবার উচিত বয়স ৩০ হলে অথবা পরিবারে যদি অল্প বয়সে কেউ হৃদরোগ বা স্ট্রোকে আক্রান্ত হয় তাহলে লিপিড প্রোফাইল পরীক্ষা করা।

 

ভালো বনাম খারাপ কলেস্টেরল : রক্তনালির দেয়ালে জীবন্ত কোষের অবিরাম ভাঙাগড়া চলতে থাকে। সুস্থ মানুষের এই ভাঙাগড়ার মধ্যে একটি পারফেক্ট ব্যালেন্স থাকে। কিন্তু যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ, উচ্চ কলেস্টেরল আছে, যারা ধূমপান বা তামাকজাত দ্রব্য গ্রহণ করেন, স্থূল শরীর ব্যায়ামহীন কাটান তাদের রক্তনালির জীবন্ত কোষের ভাঙাগড়ার প্রক্রিয়াটি ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে। কোষের এই ভাঙাগড়ার প্রক্রিয়ায় HDL  কলেস্টেরল রক্তনালি রক্ষায় পজিটিভ ভূমিকা পালন করে। এজন্য একে গুড কলেস্টেরল বলা হয়ে থাকে। আর LDL কলেস্টেরল বিশেষ করে পরিবর্তিত oxidized LDL রক্তনালির দেয়ালে এক ধরনের প্রদাহ সৃষ্টি করে। ধীরে ধীরে এই প্রদাহের ফলে রক্তনালির গাত্রে চর্বির দলা Plaque গড়ে ওঠে রক্তনাফলকে সরু করে রক্তের প্রবাহকে বাধাগ্রস্ত করে। সাধারণ মানুষ এটাকে ব্লক বলে থাকেন। কোনো ব্লক যখন রক্তনালির কমপক্ষে ৭০% ভাগ লুমেন সরু করে দেয় তখন অল্প পরিশ্রমে বুকে ব্যথা, চাপ, শ্বাসকষ্ট বা ধড়ফড় শুরু হয়ে যায়। চিকিৎসার ভাষায় এটাকে বলে অ্যানজাইনা। দেখা যাচ্ছে, হার্ট ব্লক বা ব্রেন স্ট্রোক সৃষ্টিতে কলেস্টেরলের ভূমিকা কেন্দ্রীয়। যার যত গুড কলেস্টেরল বেশি থাকবে এবং কলেস্টেরল কম থাকবে সে তত নিরাপদ।

 

কেন এই ভারসাম্যহীন কলেস্টেরল : আমরা যখন রোগীকে বলি যে, গরু খাসির মাংস এড়িয়ে চলুন, তখন অনেক রোগী প্রশ্ন করেন, ‘কেন স্যার, গরু তো নিজে ঘাস খায়, তাহলে তার মাংসে এত চর্বি কীভাবে হয়?’ কথা সত্য। গরু ঘাস খায়। তবে গরুর শারীরিক গঠন ভিন্ন, তার ফিজিওলজি ভিন্ন। আর শরীরের চর্বি তৈরির কারখানা হলো লিভার। যার লিভার চর্বি তৈরির জন্য যত মুখিয়ে থাকে সে যতই শাকসবজি ঘাস খাক না কেন লিভার তার কাজ চালিয়ে যাবেই। এটা হয় যখন শরীরের মেটাবলিজম পাল্টে যায়। বিশেষ করে ডায়াবেটিস, থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি, অ্যালকোহল পান, বাড়তি ওজন, হাঁটাচলা না করা ইত্যাদি ব্যাপারগুলো উপস্থিত থাকে। এসব কারণে লিভারের কোষে রিসেপ্টর সমস্যা দেখা দেয়। ফলে অতিরিক্ত মন্দ কলেস্টেরল রক্তে ভাসতে থাকে। বিভিন্ন অঙ্গে বিশেষ করে হার্ট ও ব্রেনের রক্তনালির দেয়ালে চর্বির দলা জমে জমে ব্লক তৈরি করতে থাকে।

 

প্রতিরোধ : যেসব কারণে কলেস্টেরল মেটাবলিজম ভারসাম্যহীন হয়ে পড়ে সেগুলোর প্রতিকার করতে হবে। ডায়াবেটিসকে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে।  ধূমপান ও অ্যালকোহল বর্জন করতে হবে। ওজন কমাতে হবে। প্রয়োজনে চর্বি কমাতে নিয়মিত statin  জাতীয় ওষুধ খেতে হবে। ডায়াবেটিস যাদের আছে তাদের বয়স ৪০ হলে সারা জীবনের মতো statin  খেতে হবে। ডায়াবেটিসের ওষুধ যেমন সারা জীবন খেতে হয় তেমনি চর্বির ওষুধও সারা জীবন খেতে হবে। অস্বাভাবিক পরিস্থিতি ছাড়া statinকখনো বন্ধ করা যাবে না। অনেকে চর্বির মাত্রা স্বাভাবিক হলে ওষুধ বন্ধ করে দেন। এটা একটি ভুল ধারণা এবং অবৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত। ডায়াবেটিসের ওষুধ বন্ধ করলে রক্তের সুগার যেমন বেড়ে যায়, তেমনি কলেস্টেরলের ওষুধ বন্ধ করলে তা বাড়বেই।

 

লক্ষ্যমাত্রা কত : গুড কলেস্টেরল (HDL) পুরুষের ক্ষেত্রে ৪০ মিলিগ্রামের ওপরে এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে ৫০ মিলিগ্রামের ওপরে থাকতে হবে। মন্দ কলেস্টেরলের (LDL) মাত্রা সুস্থ মানুষের জন্য ১৩০ থেকে ১৬০ মিলিগ্রামের মধ্যে থাকতে হবে। যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের ক্ষেত্রে ১০০-এর মধ্যে রাখা নিরাপদ। আর যাদের ইতিমধ্যে হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে বা ব্রেন স্ট্রোক অথবা পায়ের রক্তনালিতে ব্লক ধরা পড়েছে তাদের ক্ষেত্রে LDL-এর মাত্রা ৭০ মিলিগ্রামের নিচে রাখতে হবে। Triglycerides এর মাত্রা ২০০ মিলিগ্রামের নিচে ভালো।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হসপিটাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
সবজির মালাই কারি
সবজির মালাই কারি
সঠিকভাবে মেকআপ তোলা
সঠিকভাবে মেকআপ তোলা
প্রসাধনীর যত্ন : ত্বক রক্ষার অপরিহার্য নিয়ম
প্রসাধনীর যত্ন : ত্বক রক্ষার অপরিহার্য নিয়ম
হালকা শীতের ফ্যাশন
হালকা শীতের ফ্যাশন
স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সবজির রেসিপি
স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সবজির রেসিপি
গরম পানি না ঠান্ডা পানি
গরম পানি না ঠান্ডা পানি
রুক্ষতা নয়, চাই ঝলমলে চুল
রুক্ষতা নয়, চাই ঝলমলে চুল
একা বেড়ানোর গাইডলাইন
একা বেড়ানোর গাইডলাইন
খাবারের পাতে ‘ভর্তা’
খাবারের পাতে ‘ভর্তা’
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
ব্যায়ামের উষ্ণতায় সুস্থ থাকুন
সর্বশেষ খবর
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে