শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

ফ্যাশনের সেকাল-একাল

৭৮ বছর আগে উপমহাদেশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তিলাভ করে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্ম হয়। এই সময়ের মধ্যে অনেক স্টাইল এসেছে এবং গেছে। তবে বাংলার মানুষ যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজেদের সেরা দেখানোর চেষ্টা করেছেন...
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্যাশনের সেকাল-একাল

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারতের বিভাজন আধুনিক ভারত ও পাকিস্তানের জন্ম দেয়- এটি ছিল অস্থিরতার এক যুগ, যেখানে ফ্যাশনকে বাহ্যিক চাকচিক্যপূর্ণ বলে মনে করা হতো। তাই কিছুটা প্রতিহত হলেও বিচ্ছিন্ন না হয়ে স্টাইলিং তার নিজস্ব পথ ধরেছিল। বাংলা দুই ভাগে বিভক্ত হলো- পূর্ববঙ্গ (পরে যা পূর্ব পাকিস্তান হয়) এবং পশ্চিমবঙ্গ। এই বিভাজন সত্ত্বেও ‘ফ্যাশনের উন্মাদনা’ কোনো কিছুতেই থেমে থাকেনি। এটি এ অঞ্চলের প্রতিটি ঘরে ঢুকে পড়েছিল। ১৯৭০-এর দশকে বাংলাদেশের উত্থান ঘটে। একটি দেশ যা তার রূপে নতুন কিন্তু সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যে বেশ সমৃদ্ধ; বাকি গল্পটি বলছি ফিচার আকারে...

 

ফ্যাশনের সেকাল-একাল

১৯৪০-এর দশক : বিভাজন ও কবিতার যুগ 

৪০-এর দশকের শুরুর দিকে, ব্রিটিশ ভারতে ফ্যাশন মূলত পশ্চিমা বিশ্ব দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিল; চুলের স্টাইলে ফিঙ্গার ওয়েভস এবং পিন রোলস বেশ জনপ্রিয় ছিল। পশম ছিল ফ্যাশনের উচ্চ শিখরে এবং ঠাকুরবাড়ি বা নবাব বংশের উচ্চ শ্রেণির নারীরা আধুনিক ফিউশন লুকে সাজতেন। তারপর এলো মুক্তির উন্মাদনা এবং জাতীয়তাবাদী অনুভূতি আকাশচুম্বী হলো। মহাত্মার মতো নেতারা দেশকে স্বাবলম্বী করার জন্য সব নাগরিককে হাতে কাটা খাদি পরতে উৎসাহিত করলেন। সুতির এই কাপড়টি ‘ট্রেন্ড’ হয়ে উঠল। পুরুষ এবং মহিলা উভয়েই খাদি পরতেন- যা দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জন্য  অনন্য পোশাক হয়ে ওঠে।  আধুনিক স্টাইলের শাড়ি পরা, যেখানে নাভিতে একাধিক কুঁচি এবং আঁচল বাম দিকে রাখা হতো, তা আরও উপযুক্ত এবং মার্জিত বলে বিবেচিত হয়েছিল।

 

১৯৫০-এর দশক : অভ্যুত্থান, স্মৃতি ও মুক্তি

৫০-এর দশক ছিল এমন এক যুগ যখন অনেক বাহ্যিক সংঘাত দেখা গিয়েছিল। বাংলাদেশ তখনো পূর্ব পাকিস্তানের অংশ ছিল। কিন্তু এর অনন্য সংস্কৃতি, ফ্যাশন ধারণা এবং ঐতিহ্য নিয়ে সরগরম ছিল। এ অঞ্চলের নারীরা বলিউড অভিনেত্রী নার্গিসের স্টাইল অনুসরণ করতেন (হাই-নেক সিল্ক ব্লাউজ এবং খাঁটি শিফন শাড়ির সঙ্গে)। যদিও নার্গিস একজন ভারতীয় অভিনেত্রী ছিলেন। তাঁর কাজ এবং স্টাইলিং পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান উভয় স্থানেই বেশ জনপ্রিয় ছিল। অভিনেত্রী সমাজের উচ্চ শ্রেণি ভিক্টোরিয়ান এবং  মোগল স্টাইলের সংমিশ্রণে লেহেঙ্গা, এমব্রয়ডারি করা গাউন, লম্বা ফ্রিল্ড স্কার্ট পরতে পছন্দ করতেন- যা অভিজাত অনুষ্ঠানে দেখা যেত।

 

১৯৬০-এর দশক : সতেজ লুক, সিনেমার উত্থানর্ এই দশকটি সম্ভবত হেয়ারস্টাইলের ভিন্নতার জন্য সবচেয়ে বেশি স্মরণীয়। সাধারণ কোঁকড়া চুল এবং ঢেউ খেলানো স্টাইলগুলো ‘বুফ্যান্ট’ লুক (ফোলানো চুলের স্টাইল) এবং লম্বা বিনুনি দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়েছিল। নারীরা সরু দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুলকে পেঁচিয়ে উঁচু গিঁট তৈরি করতেন, যা পরে ব্রাশ করে একটি মৌচাকের মতো আকার দেওয়া হতো। যখন পশ্চিমা বিশ্ব প্রথমবারের মতো মিনিস্কার্ট পরছিল, তখন বাঙালি নারীরা শিফন শাড়ির সঙ্গে স্লিভলেস ব্লাউজ এবং শরীর আঁকড়ে থাকা সালোয়ার-কামিজ পরছিলেন। শাড়ি পরার ধরনও ঐতিহ্যবাহী ডান থেকে বাম আঁচল পরিবর্তন করে অভিনেত্রী মমতাজের কাছ থেকে অনুকরণ করছিল। বড় অনুষঙ্গগুলো পাতলা বেল্টের হাতঘড়ি, ছোট কানের দুল এবং লকেটযুক্ত নেকলেস প্রতিস্থাপিত হয়েছিল।

 

১৯৭০-এর দশক : স্বাধীনতা ও বেল-বটমস

স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশ সৃষ্টির পরেও, ৭০-এর দশক ছিল সদ্য স্বাধীন দেশটির ফ্যাশনের জন্য রঙিন দশক। রুনা লায়লা গায়িকা ও ববিতার মতো অভিনেত্রীরা সমাজের প্রধান ফ্যাশন আইকন ছিলেন। সমগ্র দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের তরুণীরা তাদের প্রতিভা এবং তার স্টাইলিং সেন্স অনুসরণ করতেন। রুনা লায়লার পাতলা ভ্রু এবং ববিতার উঁচু-বাঁধা চুল তখন থেকে একটি কাল্ট ফ্যাশন হয়ে ওঠে। ৭০-এর দশকে বৈশ্বিক ফ্যাশন সাইকেডেলিক প্রিন্ট, উজ্জ্বল রং, নেট, সাহসী ডিজাইনসহ চকচকে উপকরণগুলোর দিকে ঝুঁকেছিল এবং বাংলাদেশও এর প্রভাব থেকে মুক্ত ছিল না। লম্বা অগোছালো চুল, পাতলা ভ্রু, বেল-বটম প্যান্ট, লুপ কানের দুল জনপ্রিয় ছিল এবং বাংলাদেশি নারীরা ট্রেন্ডিং স্টাইলগুলো পরছিলেন।

 

১৯৮০-এর দশক : স্বাধীনতা ও ফ্যাশন

এই দশকে বাংলাদেশি নারীরা নতুন অর্জিত স্বাধীনতাকে তার প্রকৃত অর্থে আলিঙ্গন করতে শুরু করেন এবং নিজেদের চেহারায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে শুরু করেন। যখন হলিউড এবং বলিউড উভয়ই মানুষকে ফ্যাশন সম্পর্কে সচেতন করছিল, তখন নারীরা কিছু গবেষণা করেন। বিভিন্ন রং, আকার এবং আকৃতির পোলকা ডটসের প্রতি ঝোঁক ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। হাল্টার নেক ব্লাউজ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং সামনের দিকে ফ্লিক করা পাফড-আপ ঢেউ খেলানো চুল হেয়ারস্টাইলিংয়ে একটি ‘নতুন জিনিস’ হয়ে দাঁড়ায়। কিছু নারী ভেলভেট জ্যাকেট এবং ঢিলেঢালা সালোয়ারের সঙ্গে কামিজও পরতেন- অনেকটা হিন্দি সিনেমার নায়িকাদের মতো। বড় লুপ কানের দুল তখনো জনপ্রিয় ছিল। তবে এবার সেগুলো রূপা ও সোনার পরিবর্তে আরও উজ্জ্বল রঙে পরা হতো। এই দশকে ছেলে বেল বটম-এ অভ্যস্ত হয়। লম্বা চুল, মাঝে ফাটা বা পাশ ফাটা স্টাইল করে।

 

১৯৯০-এর দশক : মোগল প্রভাব ও বুটিক শপ

এই দশকে ফ্যাশনের দৃশ্যে খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি। নারীরা মোগল যুগের দিকে ফিরে যান এবং আনারকলি ও অত্যন্ত লম্বা কামিজ রাস্তায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। বাঙালি নারীরা তাদের চুলকে শক্ত করে বেঁধে রাখতেন এবং এক্সটেনশন ব্যবহার করে সেটিকে আরও সাজাতেন। এই দশকে বুটিক শপের উত্থান দেখা যায়, যা স্থানীয় বাজারে জায়গা করে নেয়।

 

২০০০-এর দশক : মিলেনিয়াল ও পরীক্ষা

এটি ছিল নতুন সহস্রাব্দের শুরু এবং ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে বিশ্ব একটি একক বৈশ্বিক সত্তায় রূপান্তরিত হচ্ছিল। মিলিনিয়াল দশকে ভোগবাদিতার ব্যাপক বৃদ্ধি ঘটে এবং বাংলাদেশিরা পশ্চিমা লুক আরও বেশি করে গ্রহণ করতে থাকেন। জিন্স, স্লাকস, টপস, শার্ট দৈনন্দিন পোশাকের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে নারীদের জন্য, যেখানে শাড়ি উৎসবের পোশাক হিসেবে বিবেচিত হতে থাকে। হেয়ারস্টাইলিং উন্মুক্ত ও অবাধ হয়ে ওঠে, কোনো নির্দিষ্ট রূপ নেয়নি। চুলের রং করা, পার্মানেন্ট স্ট্রেটেনিং বা কার্লিং এবং হাইলাইটস ব্যাপক জনপ্রিয় হয়।

 

২০১০ সাল থেকে : ফিউশনাল পোশাক

বিশুদ্ধ পশ্চিমা প্রভাবে- বাংলাদেশিরা ফিউশন-এর প্রতি আরও আগ্রহী হয়ে ওঠে; যা ছিল পূর্ব ও পশ্চিমের এক নিখুঁত মিশ্রণ। ক্যাজুয়াল কুর্তি, প্যান্ট, ধুতি ইত্যাদি ছিল মৌলিক পোশাক সামগ্রী। শাড়ি আবারও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এবার ব্লাউজগুলো বিভিন্ন উপায়ে পরিবর্তিত হয়ে ফিউশন তৈরি করে। জ্যাকেট ব্লাউজ, নেট ব্লাউজ, হাল্টার নেক শাড়ির মূল আকর্ষণ হয়ে ওঠে। হেয়ারস্টাইলে বড় পরিবর্তন আসেনি। তবে হাইলাইটস আরও পরিবেশবান্ধব হয়ে ওঠে; চুল স্ট্রেটেনিং-কার্লিং পদ্ধতিগুলো অস্থায়ী এবং সুস্থতা-কেন্দ্রিক হয়। ছেলেদের ফ্যাশনে স্ট্রিট-ওয়্যার, জগার প্যান্ট, ওভারসাইজ টি-শার্ট, কার্গো প্যান্ট, কুর্তা-পাজামা লুক ফিরে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
মেকআপ ব্রাশ পরিষ্কার করা উচিত! কত দিন পর পর?
মেকআপ ব্রাশ পরিষ্কার করা উচিত! কত দিন পর পর?
নখের পরিচর্যা : হাতের সৌন্দর্যে অপরিহার্য এক ধাপ...
নখের পরিচর্যা : হাতের সৌন্দর্যে অপরিহার্য এক ধাপ...
চুলের সুস্থতায়
চুলের সুস্থতায়
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ : চোখে সানস্ক্রিন ঢোকা এড়ানোর উপায়...
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ : চোখে সানস্ক্রিন ঢোকা এড়ানোর উপায়...
কৃত্রিম সৌন্দর্য বাড়াচ্ছে মানসিক ও স্বাস্থ্য ঝুঁকির আকাঙ্ক্ষা
কৃত্রিম সৌন্দর্য বাড়াচ্ছে মানসিক ও স্বাস্থ্য ঝুঁকির আকাঙ্ক্ষা
চুলের রঙিন সাজ
চুলের রঙিন সাজ
বন্ধুত্ব অটুট থাকুক ফ্যাশনেও
বন্ধুত্ব অটুট থাকুক ফ্যাশনেও
উজ্জ্বল ও সতেজ চোখের রহস্য
উজ্জ্বল ও সতেজ চোখের রহস্য
কিস-প্রুফ লিপস্টিক!
কিস-প্রুফ লিপস্টিক!
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ : উজ্জ্বল ত্বকের অধিকারী হওয়ার কৌশল
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ : উজ্জ্বল ত্বকের অধিকারী হওয়ার কৌশল
সর্বশেষ খবর
গতি কমেছে অর্থনীতির
গতি কমেছে অর্থনীতির

৪০ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে সংযত থাকার আহ্বান ওয়াসিম আকরামের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি
৩৮ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার রেকর্ড বইয়ে নাম লিখালেন কনোলি

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের
আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে গিয়েও জয় মিলল না ইউনাইটেডের

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল
ফিলিস্তিনিদের শত শত জলপাই গাছ উপড়ে ফেলছে ইসরায়েল

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া
ফিলিস্তিনিদের জন্য আরও ১০০ মিলিয়ন রিঙ্গিত দান করবে মালয়েশিয়া

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা
২০৩২ সালে এলডিসি উত্তরণ চান ব্যবসায়ীরা

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে সাকিবের অনন্য রেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা
আট ঘণ্টা পর জবির প্রশাসনিক ভবনের তালা খুলল আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা
যেভাবে শতভাগ ‌‘ডিজিটাল সাক্ষরতা’ অর্জন করল কেরালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ
শক্তিশালী টাইফুন কাজিকি, ভিয়েতনামে ৫ লাখ মানুষকে সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২
ইয়েমেনের রাজধানীতে ইসরায়েলি বোমা হামলা, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন
১৯২ বন্দি বিনিময় করল রাশিয়া-ইউক্রেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’
প্রথম সপ্তাহেই ১৫ কোটির ঘরে ‘ধূমকেতু’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
বিদ্যালয়ের মাঠে ধান চাষ, প্রধান শিক্ষকের অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’
সিলেটে মঙ্গলবার থেকে ‘চিরুনি অভিযান’

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ
সিরি আ-তে অভিষেকেই রেকর্ড গড়লেন মদরিচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স
বারবার ব্যর্থতা সত্ত্বেও রকেট উড়ানোর অনুমতি পেল স্পেসএক্স

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
লালমনিরহাটে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি
সমুদ্র পর্যটকদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় ক্রিকেটারের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি
নিউইয়র্কে তহবিল সংগ্রহে এগিয়ে জোহরান মামদানি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২
নাটোরে বাসের চাপায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি
আমেরিকা ইরানকে বশীভূত করতে চাইছে: খামেনি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পদোন্নতি প্রসঙ্গে পুলিশের জরুরি বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক
মনিটরিং জোরদার করায় ডেংগু পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে: ডিএনসিসি প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী
প্রথম দিন মনোনয়ন উত্তোলন করলো ৭ পদপ্রার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা
আগামী পাঁচ দিন দেশজুড়ে বৃষ্টি ও ভারি বর্ষণের শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে
ভারতে অনুপ্রবেশকালে বাংলাদেশ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আটক, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক
বিএসএফের হাতে আটক পুলিশ কর্মকর্তার পরিচয় মিলেছে, ছিলেন পলাতক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল
ইয়েমেনের ‘নতুন ক্ষেপণাস্ত্র’ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালাচ্ছে ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের
মোদিকে হুঁশিয়ারি অভিনেতা থালাপতি বিজয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস
দুইজন ইউটিউব খুলে সাংবাদিক সেজে চাঁদাবাজি করেই যাচ্ছে : ইলিয়াস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা
স্বরূপে ফিরছে 'সাদাপাথর', ফিরছেন পর্যটকরা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই
বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে ছয় চুক্তি-সমঝোতা সই

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি
ডিজিটাল ভূমি সেবায় জনভোগান্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর
রাশিয়ার তেল ইস্যু, ভারতের অবস্থান স্পষ্ট করলেন জয়শঙ্কর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?
যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিয়ে বন্ধু হয়ে উঠতে পারবে ‌‘প্রতিদ্বন্দ্বী’ ভারত-চীন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার
মরদেহ নিয়ে মায়ের মহাসড়ক অবরোধ : সেই ছেলে জীবিত উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি
সারোয়ার তুষারের শোকজ নোটিশ প্রত্যাহার করল এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান
‘গোল্ডেন ভিসা’ চালু করছে ওমান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন
মার্কিন দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারে ইউক্রেনকে বাধা দিচ্ছে পেন্টাগন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি
ডাকসু নির্বাচনে সব প্রার্থীর ডোপ টেস্টের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী
গাজা নিয়ে মেলানিয়া ট্রাম্পকে চিঠি লিখলেন এরদোয়ানের স্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির
বিমা খাতে দাপট পাঁচ কোম্পানির

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, গণঅধিকার পরিষদের নেতাসহ আহত ১৫

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের
নারীকাণ্ডে চাকরি গেল সাবেক সমন্বয়কের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া
নতুন দুই আকাশ-প্রতিরক্ষা মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালাল উত্তর কোরিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার
কন্টেন্ট ক্রিয়েটর তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন
ইউক্রেনীয় ড্রোন ভূপাতিত করার পর রুশ পারমাণবিক প্লান্টে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়
ক্যালিফোর্নিয়া-লন্ডন ফ্লাইটে ক্রুকে টয়লেটে পাওয়া গেল অশালীন অবস্থায়

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি : বিভ্রান্ত না হতে নেতাকর্মীদের রিজভীর অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে
৭ ফুট ৪ ইঞ্চির দৈত্য ফুটবলে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি
ইসির শুনানিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির দুই পক্ষের হাতাহাতি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩
গাজা সিটির আরও গভীরে ইসরায়েলি সেনাদের প্রবেশ, নিহত ৬৩

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
সাত দিনের মধ্যে প্রাথমিকে আসছে শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’
ভোগান্তির আরেক নাম ‘সার্ভার ডাউন’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
স্বেচ্ছায় পাথর ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে
এটা কি আমার বাপের টাকায় করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট
জাতীয় গ্রিডে বিদ্যুৎ সরবরাহ সাড়ে ১০ বিলিয়ন ইউনিট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ
পাল্টাপাল্টি অভিযোগে উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য
ধোঁয়া ধোঁয়া রাজনীতি, কুয়াশাময় গন্তব্য

সম্পাদকীয়

ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক
ফেসবুকে প্রেম, বিয়ে করতে কুষ্টিয়ায় চীনের যুবক

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথা থেকে এলো চার লাশ
কোথা থেকে এলো চার লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম
আসন সীমানা নিয়ে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম
কেন বাদ পড়েছিলেন বিদ্যা সিনহা মিম

শোবিজ

ফেরানো গেল না একজনও
ফেরানো গেল না একজনও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া
বিসিবিতে নির্বাচনি হাওয়া

মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ
রাজধানীতে জুলাই শহীদ ও আহত পরিবারের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার
চাকসুতে তফসিল বৃহস্পতিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই
ভাইয়ের দুই চোখ উপড়ে ফেলেছে অন্য দুই ভাই

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা
বিএসএফের হাতে আটক বাংলাদেশের পুলিশ কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার
নবায়নযোগ্য শক্তি রূপান্তরে প্রয়োজন ৪২ বিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু
রাকসু মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ
বিএনপি নেতা ফজলুর রহমানকে শোকজ

নগর জীবন

সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের
সংকট নিরসনে জাতীয় সংলাপের আহ্বান জাতীয় ঐক্য জোটের

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন
শেয়ারবাজারে বছরের সর্বোচ্চ লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রশ্নে আপস করেননি আবদুস শহিদ

নগর জীবন

৪৯ রানে অলআউট নিগাররা
৪৯ রানে অলআউট নিগাররা

মাঠে ময়দানে

৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না
৩১ দফা বাস্তবায়ন হলে কারও কোনো সমস্যা থাকবে না

নগর জীবন

ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের
ন্যায়বিচার দাবিতে ডিসিকে স্মারকলিপি রায়হানের মায়ের

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে
পিআর পদ্ধতিতেই সংসদ নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে
নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ষড়যন্ত্র ততই বাড়ছে

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ
চট্টগ্রামে ট্রেনযাত্রা বিলম্বে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত
ইমন-ফারিয়ার প্রিয় এমন রাত

শোবিজ