শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ জুলাই, ২০২৫

ফ্যাশনের সেকাল-একাল

৭৮ বছর আগে উপমহাদেশ ঔপনিবেশিক শাসন থেকে মুক্তিলাভ করে। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের জন্ম হয়। এই সময়ের মধ্যে অনেক স্টাইল এসেছে এবং গেছে। তবে বাংলার মানুষ যে কোনো পরিস্থিতিতে নিজেদের সেরা দেখানোর চেষ্টা করেছেন...
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্যাশনের সেকাল-একাল

১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ভারতের বিভাজন আধুনিক ভারত ও পাকিস্তানের জন্ম দেয়- এটি ছিল অস্থিরতার এক যুগ, যেখানে ফ্যাশনকে বাহ্যিক চাকচিক্যপূর্ণ বলে মনে করা হতো। তাই কিছুটা প্রতিহত হলেও বিচ্ছিন্ন না হয়ে স্টাইলিং তার নিজস্ব পথ ধরেছিল। বাংলা দুই ভাগে বিভক্ত হলো- পূর্ববঙ্গ (পরে যা পূর্ব পাকিস্তান হয়) এবং পশ্চিমবঙ্গ। এই বিভাজন সত্ত্বেও ‘ফ্যাশনের উন্মাদনা’ কোনো কিছুতেই থেমে থাকেনি। এটি এ অঞ্চলের প্রতিটি ঘরে ঢুকে পড়েছিল। ১৯৭০-এর দশকে বাংলাদেশের উত্থান ঘটে। একটি দেশ যা তার রূপে নতুন কিন্তু সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যে বেশ সমৃদ্ধ; বাকি গল্পটি বলছি ফিচার আকারে...

 

ফ্যাশনের সেকাল-একাল

১৯৪০-এর দশক : বিভাজন ও কবিতার যুগ 

৪০-এর দশকের শুরুর দিকে, ব্রিটিশ ভারতে ফ্যাশন মূলত পশ্চিমা বিশ্ব দ্বারা অনুপ্রাণিত ছিল; চুলের স্টাইলে ফিঙ্গার ওয়েভস এবং পিন রোলস বেশ জনপ্রিয় ছিল। পশম ছিল ফ্যাশনের উচ্চ শিখরে এবং ঠাকুরবাড়ি বা নবাব বংশের উচ্চ শ্রেণির নারীরা আধুনিক ফিউশন লুকে সাজতেন। তারপর এলো মুক্তির উন্মাদনা এবং জাতীয়তাবাদী অনুভূতি আকাশচুম্বী হলো। মহাত্মার মতো নেতারা দেশকে স্বাবলম্বী করার জন্য সব নাগরিককে হাতে কাটা খাদি পরতে উৎসাহিত করলেন। সুতির এই কাপড়টি ‘ট্রেন্ড’ হয়ে উঠল। পুরুষ এবং মহিলা উভয়েই খাদি পরতেন- যা দক্ষিণ এশীয় দেশগুলোর জন্য  অনন্য পোশাক হয়ে ওঠে।  আধুনিক স্টাইলের শাড়ি পরা, যেখানে নাভিতে একাধিক কুঁচি এবং আঁচল বাম দিকে রাখা হতো, তা আরও উপযুক্ত এবং মার্জিত বলে বিবেচিত হয়েছিল।

 

১৯৫০-এর দশক : অভ্যুত্থান, স্মৃতি ও মুক্তি

৫০-এর দশক ছিল এমন এক যুগ যখন অনেক বাহ্যিক সংঘাত দেখা গিয়েছিল। বাংলাদেশ তখনো পূর্ব পাকিস্তানের অংশ ছিল। কিন্তু এর অনন্য সংস্কৃতি, ফ্যাশন ধারণা এবং ঐতিহ্য নিয়ে সরগরম ছিল। এ অঞ্চলের নারীরা বলিউড অভিনেত্রী নার্গিসের স্টাইল অনুসরণ করতেন (হাই-নেক সিল্ক ব্লাউজ এবং খাঁটি শিফন শাড়ির সঙ্গে)। যদিও নার্গিস একজন ভারতীয় অভিনেত্রী ছিলেন। তাঁর কাজ এবং স্টাইলিং পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তান উভয় স্থানেই বেশ জনপ্রিয় ছিল। অভিনেত্রী সমাজের উচ্চ শ্রেণি ভিক্টোরিয়ান এবং  মোগল স্টাইলের সংমিশ্রণে লেহেঙ্গা, এমব্রয়ডারি করা গাউন, লম্বা ফ্রিল্ড স্কার্ট পরতে পছন্দ করতেন- যা অভিজাত অনুষ্ঠানে দেখা যেত।

 

১৯৬০-এর দশক : সতেজ লুক, সিনেমার উত্থানর্ এই দশকটি সম্ভবত হেয়ারস্টাইলের ভিন্নতার জন্য সবচেয়ে বেশি স্মরণীয়। সাধারণ কোঁকড়া চুল এবং ঢেউ খেলানো স্টাইলগুলো ‘বুফ্যান্ট’ লুক (ফোলানো চুলের স্টাইল) এবং লম্বা বিনুনি দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়েছিল। নারীরা সরু দাঁতের চিরুনি দিয়ে চুলকে পেঁচিয়ে উঁচু গিঁট তৈরি করতেন, যা পরে ব্রাশ করে একটি মৌচাকের মতো আকার দেওয়া হতো। যখন পশ্চিমা বিশ্ব প্রথমবারের মতো মিনিস্কার্ট পরছিল, তখন বাঙালি নারীরা শিফন শাড়ির সঙ্গে স্লিভলেস ব্লাউজ এবং শরীর আঁকড়ে থাকা সালোয়ার-কামিজ পরছিলেন। শাড়ি পরার ধরনও ঐতিহ্যবাহী ডান থেকে বাম আঁচল পরিবর্তন করে অভিনেত্রী মমতাজের কাছ থেকে অনুকরণ করছিল। বড় অনুষঙ্গগুলো পাতলা বেল্টের হাতঘড়ি, ছোট কানের দুল এবং লকেটযুক্ত নেকলেস প্রতিস্থাপিত হয়েছিল।

 

১৯৭০-এর দশক : স্বাধীনতা ও বেল-বটমস

স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং সার্বভৌম রাষ্ট্র বাংলাদেশ সৃষ্টির পরেও, ৭০-এর দশক ছিল সদ্য স্বাধীন দেশটির ফ্যাশনের জন্য রঙিন দশক। রুনা লায়লা গায়িকা ও ববিতার মতো অভিনেত্রীরা সমাজের প্রধান ফ্যাশন আইকন ছিলেন। সমগ্র দক্ষিণ এশীয় অঞ্চলের তরুণীরা তাদের প্রতিভা এবং তার স্টাইলিং সেন্স অনুসরণ করতেন। রুনা লায়লার পাতলা ভ্রু এবং ববিতার উঁচু-বাঁধা চুল তখন থেকে একটি কাল্ট ফ্যাশন হয়ে ওঠে। ৭০-এর দশকে বৈশ্বিক ফ্যাশন সাইকেডেলিক প্রিন্ট, উজ্জ্বল রং, নেট, সাহসী ডিজাইনসহ চকচকে উপকরণগুলোর দিকে ঝুঁকেছিল এবং বাংলাদেশও এর প্রভাব থেকে মুক্ত ছিল না। লম্বা অগোছালো চুল, পাতলা ভ্রু, বেল-বটম প্যান্ট, লুপ কানের দুল জনপ্রিয় ছিল এবং বাংলাদেশি নারীরা ট্রেন্ডিং স্টাইলগুলো পরছিলেন।

 

১৯৮০-এর দশক : স্বাধীনতা ও ফ্যাশন

এই দশকে বাংলাদেশি নারীরা নতুন অর্জিত স্বাধীনতাকে তার প্রকৃত অর্থে আলিঙ্গন করতে শুরু করেন এবং নিজেদের চেহারায় পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে শুরু করেন। যখন হলিউড এবং বলিউড উভয়ই মানুষকে ফ্যাশন সম্পর্কে সচেতন করছিল, তখন নারীরা কিছু গবেষণা করেন। বিভিন্ন রং, আকার এবং আকৃতির পোলকা ডটসের প্রতি ঝোঁক ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। হাল্টার নেক ব্লাউজ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং সামনের দিকে ফ্লিক করা পাফড-আপ ঢেউ খেলানো চুল হেয়ারস্টাইলিংয়ে একটি ‘নতুন জিনিস’ হয়ে দাঁড়ায়। কিছু নারী ভেলভেট জ্যাকেট এবং ঢিলেঢালা সালোয়ারের সঙ্গে কামিজও পরতেন- অনেকটা হিন্দি সিনেমার নায়িকাদের মতো। বড় লুপ কানের দুল তখনো জনপ্রিয় ছিল। তবে এবার সেগুলো রূপা ও সোনার পরিবর্তে আরও উজ্জ্বল রঙে পরা হতো। এই দশকে ছেলে বেল বটম-এ অভ্যস্ত হয়। লম্বা চুল, মাঝে ফাটা বা পাশ ফাটা স্টাইল করে।

 

১৯৯০-এর দশক : মোগল প্রভাব ও বুটিক শপ

এই দশকে ফ্যাশনের দৃশ্যে খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি। নারীরা মোগল যুগের দিকে ফিরে যান এবং আনারকলি ও অত্যন্ত লম্বা কামিজ রাস্তায় ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করে। বাঙালি নারীরা তাদের চুলকে শক্ত করে বেঁধে রাখতেন এবং এক্সটেনশন ব্যবহার করে সেটিকে আরও সাজাতেন। এই দশকে বুটিক শপের উত্থান দেখা যায়, যা স্থানীয় বাজারে জায়গা করে নেয়।

 

২০০০-এর দশক : মিলেনিয়াল ও পরীক্ষা

এটি ছিল নতুন সহস্রাব্দের শুরু এবং ইন্টারনেট ও সোশ্যাল মিডিয়ার কারণে বিশ্ব একটি একক বৈশ্বিক সত্তায় রূপান্তরিত হচ্ছিল। মিলিনিয়াল দশকে ভোগবাদিতার ব্যাপক বৃদ্ধি ঘটে এবং বাংলাদেশিরা পশ্চিমা লুক আরও বেশি করে গ্রহণ করতে থাকেন। জিন্স, স্লাকস, টপস, শার্ট দৈনন্দিন পোশাকের প্রধান অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে নারীদের জন্য, যেখানে শাড়ি উৎসবের পোশাক হিসেবে বিবেচিত হতে থাকে। হেয়ারস্টাইলিং উন্মুক্ত ও অবাধ হয়ে ওঠে, কোনো নির্দিষ্ট রূপ নেয়নি। চুলের রং করা, পার্মানেন্ট স্ট্রেটেনিং বা কার্লিং এবং হাইলাইটস ব্যাপক জনপ্রিয় হয়।

 

২০১০ সাল থেকে : ফিউশনাল পোশাক

বিশুদ্ধ পশ্চিমা প্রভাবে- বাংলাদেশিরা ফিউশন-এর প্রতি আরও আগ্রহী হয়ে ওঠে; যা ছিল পূর্ব ও পশ্চিমের এক নিখুঁত মিশ্রণ। ক্যাজুয়াল কুর্তি, প্যান্ট, ধুতি ইত্যাদি ছিল মৌলিক পোশাক সামগ্রী। শাড়ি আবারও জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। তবে এবার ব্লাউজগুলো বিভিন্ন উপায়ে পরিবর্তিত হয়ে ফিউশন তৈরি করে। জ্যাকেট ব্লাউজ, নেট ব্লাউজ, হাল্টার নেক শাড়ির মূল আকর্ষণ হয়ে ওঠে। হেয়ারস্টাইলে বড় পরিবর্তন আসেনি। তবে হাইলাইটস আরও পরিবেশবান্ধব হয়ে ওঠে; চুল স্ট্রেটেনিং-কার্লিং পদ্ধতিগুলো অস্থায়ী এবং সুস্থতা-কেন্দ্রিক হয়। ছেলেদের ফ্যাশনে স্ট্রিট-ওয়্যার, জগার প্যান্ট, ওভারসাইজ টি-শার্ট, কার্গো প্যান্ট, কুর্তা-পাজামা লুক ফিরে আসে।

এই বিভাগের আরও খবর
বৃষ্টিতে মন চায় ভিন্ন স্বাদের সবজির পসরা
বৃষ্টিতে মন চায় ভিন্ন স্বাদের সবজির পসরা
কোলাজেন সত্যি কার্যকর? কী বলছেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কোলাজেন সত্যি কার্যকর? কী বলছেন ডার্মাটোলজিস্টরা
ছেলেদের লম্বা চুলের ফ্যাশন
ছেলেদের লম্বা চুলের ফ্যাশন
সেলেব্রিটিদের মতো প্রাণবন্ত উজ্জ্বল চেহারার জন্য স্ট্রোব ক্রিম
সেলেব্রিটিদের মতো প্রাণবন্ত উজ্জ্বল চেহারার জন্য স্ট্রোব ক্রিম
ল্যাশ ও ব্রো সেরাম সত্যি কার্যকরী!
ল্যাশ ও ব্রো সেরাম সত্যি কার্যকরী!
‘ব্লার’ এ সময়ের লিপ লাইনার ট্রেন্ড!
‘ব্লার’ এ সময়ের লিপ লাইনার ট্রেন্ড!
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
বর্ষায় পায়ের যত্ন কেমন হবে গাইডলাইন
বর্ষায় পায়ের যত্ন কেমন হবে গাইডলাইন
চেরি ব্লসম ট্রেন্ড কোমল রঙের ব্লাশ...
চেরি ব্লসম ট্রেন্ড কোমল রঙের ব্লাশ...
গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা বদলে নিন প্রসাধন
গ্রীষ্ম থেকে বর্ষা বদলে নিন প্রসাধন
খাওয়ার পর ব্যায়াম ভালো না খারাপ!
খাওয়ার পর ব্যায়াম ভালো না খারাপ!
রোদ-বৃষ্টির দিনে- ‘হেয়ার কেয়ার’
রোদ-বৃষ্টির দিনে- ‘হেয়ার কেয়ার’
সর্বশেষ খবর
হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে
হবিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষার্থীকে হত্যা, ঘাতক সাজু ৩ দিনের রিমান্ডে

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু
স্পেনের আদালতে নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের তদন্ত শুরু

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কুয়াকাটা সৈকতে ফটোগ্রাফারদের প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
জুলাই বিরোধী শিক্ষকদের পদোন্নতির প্রতিবাদে গোবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন
মার্কিন বিমানবন্দরে যাত্রীদের নিরাপত্তা তল্লাশির নিয়মে পরিবর্তন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমুদ্রবন্দরে তিন ও নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্ক সংকেত
সমুদ্রবন্দরে তিন ও নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্ক সংকেত

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গী ও মাইনে নদীর পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গী ও মাইনে নদীর পানি বেড়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
সিরাজগঞ্জে ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক
টেস্ট র‍্যাঙ্কিংয়ে আবারও শীর্ষে হ্যারি ব্রুক

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়া আসামি গ্রেফতার
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে ছিনিয়ে নেওয়া আসামি গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,
টেক্সাসে মৃতের সংখ্যা ১১১ ছাড়াল, নিখোঁজ ১৬১,

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য জরুরি নির্দেশনা মাউশির

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে জাকেরের বড় লাফ, শান্ত-লিটনের অবনমন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?
ভারতের আকাশপথ আসলে কতটা নিরাপদ?

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
আরসা প্রধান আতাউল্লাহর ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক
গাইবান্ধায় ১০ জুয়াড়ি আটক

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা
স্বাধীনতার পূর্বে স্থাপিত পোস্ট অফিসের বেহাল দশা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া
১৮ বছর পর ঘরে ফেরা, কান্নায় ভাসলেন ডি মারিয়া

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের অস্থায়ী চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ শেফালিকা ত্রিপুরার

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত
অশ্বিনের চোখে গিলক্রিস্টের চেয়েও এগিয়ে পান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা
সিলেটে জনতার হাতে আটক আওয়ামী লীগ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক
পুষ্টিগুণে ভরপুর লালশাক

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা
ট্রাম্প টাওয়ারে অফিস খুলছে ফিফা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষ চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭
দেশজুড়ে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮৭

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন