শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

গ্রিক মিথলজি। প্রেম আর সৌন্দর্যের বর্ণনায় গ্রিক মিথগুলো সব সময়ই মানুষের মনকে আন্দোলিত করেছে, রোমাঞ্চ জাগিয়েছে। প্রেমের দেবতার গল্পও তাই যুগ যুগ ধরে গল্প, কবিতা, চিত্রকলা সর্বোপরি সাহিত্য ও শিল্পকলায় অনবদ্য আবেদন তৈরি করেছে। ল্যাটিন ভাষায় কিউপিড আর গ্রিকদের ভাষায় ইরোস প্রেম, ভালোবাসা আর যৌনাবেদন সৃষ্টিকারী। কিউপিড মায়ার প্রেম গ্রিক মিথলজিতে উঠে এসেছে আপন ভঙ্গিমায়। কিউপিডের মা ছিলেন প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি তাকে রোমান দেবী ভেনাসও বলা হয়। আফ্রোদিতি ছিলেন অনিন্দ্যসুন্দরী। তার পুত্র স্বর্গীয় বরপুত্র হয়েছিল প্রেম আর ভালোবাসার আবেদন মানুষের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে। কিউপিড তাই গ্রিক পুরাণে আখ্যায়িত হয়েছে 'প্রেমের দেবতা' বলে।

কিউপিডের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি বিশেষভাবে লক্ষণীয় ছিল সে, একই সঙ্গে দেবতা ও মানব ছিল। নিজে ছিল সুদর্শন মানব। কিউপিডের পিঠে ছিল স্বর্গীয় দুটি পাখা। আমরা পরীদের পিঠে যে পাখার গল্প মুখে মুখে শুনে এসেছি তা কিন্তু অনেকটাই প্রভাবান্বিত হয়েছে কিউপিডের তুলোর মতো কোমল পাখার অতীত বর্ণনা থেকে। পাখা থাকার কারণে শৈশব থেকেই খুব চঞ্চল ছিল কিউপিড। এখানে সেখানে উড়ে বেড়ানোর সময় কিউপিডের হাতে থাকত ধনুক আর পিঠে তীর। কিউপিড ছিল স্বভাবে দুষ্টু প্রকৃতির। তার তীরবিদ্ধ হলে যে কোনো প্রাণী প্রেমে পড়ে যেত। এই স্বর্গীয় ক্ষমতা থাকায় সে এটাকে খেলা হিসেবে নিয়েছিল এবং নিজের ইচ্ছেমতো উড়ে বেড়াত ও খেলার ছলে সে তীর ছুড়ে মানুষকে প্রেমে ফেলে দিত। কিন্তু কে জানত একদিন তার তীর এমন এক অনিন্দ্য সুন্দরীর গায়ে গিয়ে বিঁধবে যার প্রেমে সে স্বয়ং বিমুগ্ধ হয়ে যাবে? হ্যাঁ, একদিন কিউপিড নিজেই প্রেমে পড়ে গিয়েছিল। কিউপিডের মন জয় করেছিল রূপবতী রাজকন্যা সাইকি। সেই প্রেমের শুরুটা কিন্তু হয়েছিল একেবারেই ভিন্নভাবে। আপুলিয়াস তার মেটামরফসিস বা গোল্ডেন অ্যাস গ্রন্থে কিউপিড ও সাইকির প্রণয় ও পরিণয় নিয়ে এক অমর উপাখ্যান রচনা করেছেন। সেখান থেকে এই দুজনের প্রেম নিয়ে অনেক তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যায়। এসব নিয়েই রচিত হয় মিথ।

রাজকুমারী সাইকি ছিল তিন বোনের মধ্যে সবার ছোট এবং সবচেয়ে সুন্দরী। তার মোহনীয় রূপের কারণে মানুষ ছুটে যেত তাকে একনজর দেখার জন্য। সাইকির রূপ-সৌন্দর্যের খবর চাপা থাকেনি দেবী আফ্রোদিতির। বিশেষ করে সাইকিকে মর্তের সাধারণ মানবী নয় দেবী সম্বোধন করে তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে শুরু করে তার রূপে মোহগ্রস্ত হওয়া পুরুষরা। এতে সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি মনক্ষুণ্ন হন। আফ্রোদিতিকে পূজা দেওয়া অনেকেই সাইকির অপূর্ব সৌন্দর্যের কারণে ছুটে যায় সাইকির কাছে। তাদের শ্রদ্ধা নিবেদিত হয় সাইকির পায়ে। এক পর্যায়ে গুজব ছড়িয়ে পড়ে, প্রণয়দেবী আফ্রোদিতি যাকে রোমান মিথে ভেনাস বলে সম্বোধন করা হতো, তিনি সাইকির ছদ্মরূপে মর্ত্যে আবিভূত হয়েছেন। এতে প্রকৃতপক্ষে জনশূন্য হয়ে পড়ে দেবী ভেনাসের মন্দির। এ খবর স্বর্গলো পৌঁছার পর আফ্রোদিতি সাইকিকে নিজের চোখে দেখার জন্য একদিন মর্ত্যে নেমে আসেন। যা শুনেছিলেন তার যে একবিন্দু মিথ্যা নয়, তা চাক্ষুস দেখলেন তিনি। এক দিকে ঈর্ষা অন্যদিকে পুরুষের অবিরাম শ্রদ্ধা নিবেদন দেখে প্রচণ্ড ক্রোধ নিয়ে তিনি স্বর্গলোকে ফিরে যান।

এ অবস্থা থেকে যে করেই হোক মানুষদের ফিরিয়ে ভেনাস মন্দিরে আনার জন্য তিনি কৌশলী হয়ে ওঠেন। ওদিকে চঞ্চল পুত্র কিউপিড তীর ছুড়ে মানুষ ও প্রাণীদের প্রেমে ফেলায় মত্ত। তিনি পুত্র কিউপিডকে ডেকে নিয়ে সবিস্তারে সব বলেন। এবং তিনি যে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠেছেন সেটা বলতেও কুণ্ঠাবোধ করেন না। কিউপিডকে তিনি সাইকির ওপর এমন প্রেম তীর নিক্ষেপ করতে বলেন যেন তাতে সাইকি পৃথিবীর সবচেয়ে হতদরিদ্র এবং কুৎসিত চেহারায় পরিণত হয়। অথবা কিউপিডকে ঘুমন্ত সাইকিকে তীর মেরে তার সামনে সবচেয়ে ঘৃণিত ও বাজে পশু যেমন শূকরকে রাখতে বলেন, যাতে করে ঘুম থেকে উঠে সাইকি শূকরের প্রেমে পড়ে যায়। ইরোস মায়ের কথা মতো চলে গেল ঘুমন্ত সাইকির ঘরে। কিন্তু তীর নিক্ষেপের সময় সাইকির ঘুম ভেঙে গেল। ইরোস ঠিকমতো তীর নিক্ষেপ করতে গিয়ে সাইকির বাহুতে তীর বসিয়ে দিল। সত্যি বলতে, ঘুম থেকে জেগে ওঠা সাইকির চোখে ও বুকে নজর পড়ার পর তার রূপে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল কিউপিড। তবে সে যাই হোক, কিউপিডের প্রেমময় তীর সাইকিকে প্রেমাসক্ত করে তুলল। অন্যদিকে কিউপিডের প্রতি সাইকির প্রেমমগ্নতা ও অনবদ্য রূপের কারণে একই সময় সাইকির প্রেমেও হাবুডুবু খেতে লাগল ইরোস। মিথের অন্য এক সূত্র বলে, শুধু সাইকির বাহুতেই তীর বসায়নি কিউপিড বরং সাইকির রূপে মোহগ্রস্ত হয়ে অজান্তে নিজের ওপরই প্রেমতীর বসিয়েছিল কিউপিড। এতে যা হওয়ার তাই হলো। কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের প্রেমে মগ্ন হয়ে গেল।

এ ঘটনায় বেশ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে কিউপিড। সে প্রথমে ছুটে যায় দৈববাণীর দেবতা অ্যাপোলোর কাছে। ইতোপূর্বে অ্যাপোলো কিউপিডের তীরে বিদ্ধ হয়ে লাঞ্ছিত হলেও তিনি সব শুনে অভয় দেন তাকে। এক পর্যায়ে প্রেমকাতর কিউপিড ফিরে এসে সব কিছু খুলে বলল মা আফ্রোদিতিকেও। এতে আফ্রোদিতি আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং অভিশাপ দেন সাইকিকে। তার অভিশাপ ছিল- যদিও সাইকির রূপে মুগ্ধ হবে সবাই কিন্তু কেউ তাকে স্ত্রী হিসেবে নেবে না। এই অভিশাপ বাণীর সঙ্গে তিনি যোগ করেন, কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের সঙ্গে দেখা করা ও মেলামেশাও করতে পারবে না। এই অভিশাপ বাণীর পর কার্যত কিউপিড ও সাইকির প্রেম ভেস্তে গেল। দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হলো। কিউপিড ভগ্ন হৃদয়ে শপথ করল যতক্ষণ না সাইকি অভিশাপ মুক্ত হবে ততক্ষণ সে কোনো প্রেমতীর ছুড়বে না। কিউপিডের প্রেমতীর নিক্ষেপ বন্ধ হওয়ার পর পৃথিবী প্রেমশূন্য হতে লাগল। মানুষে মানুষে প্রেম কমে গেল, মানুষ কঠিন ও বর্বর হতে লাগল। দেবতা অ্যাপোলো সব পর্যবেক্ষণ করছিলেন। তিনি বুঝতে পারলেন, পৃথিবীতে ভালোবাসা ও প্রেম প্রবাহিত করতে চাইলে কিউপিডকে তীর নিক্ষেপের জন্য আবার চঞ্চল করে তুলতে হবে। এদিকে কিউপিড ও আর পারছিল না। মনের মানুষ সাইকির কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সেও মনমরা হয়ে থাকত। আফ্রোদিতির অভিশাপ থেকে সাইকিকে মুক্ত করার জন্য সে অ্যাপোলোর কাছে ছুটে গেল। অ্যাপোলো সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, বধূবেশে সাজিয়ে রাতের অন্ধকারে সাইকিকে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় রেখে আসতে। সেখানে সাইকির জন্য অপেক্ষা করবে এমন এক পুরুষ, যার ভয়ে দেবতারাও ভীত এবং বিচলিত থাকে। অ্যাপেলোর দৈববাণী পেয়ে সাইকির পিতা সাইকিকে সেই পাহাড়ে, নির্জনে রেখে আসেন। এদিকে অ্যাপোলোর দৈববাণী শুনে সাইকিকে কাছে পাওয়ার জন্য লুকিয়ে কিউপিড পাহাড়ের চূড়ায় আগেই পৌঁছে গেল। সাইকি পাহাড়ের কাছে গিয়ে দেখল অ্যাপোলো তার জন্য একটি প্রাসাদ তৈরি করে রেখেছেন সেখানে। দৈত্যের স্ত্রী হিসেবে নিজেকে সমর্পণ করতে সাইকি যখন অপেক্ষা করছিল তখন বায়ু দেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে তাকে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। তার রথ থামল কিউপিডের প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে বাসরশয্যায় শুইয়ে দিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে সাইকি জেগে উঠলেন। অন্ধকার ঘরে সাইকি টেরই পেল সে কোনো পুরুষের বাহুবন্ধনে রয়েছে। সে ভাবল এ বুঝি তার দৈত্যস্বামী। কিউপিড জানত যদি তার মুখ সাইকি দেখে ফেলে তবে আফ্রোদিতি তথা ভেনাসের অভিশাপে জ্বলে পুড়ে মরবে সাইকি। কিউপিড সারারাত কাটাল সাইকির সঙ্গে। তারপর তারা ঘুমিয়ে পড়ল। ভোরের আলো ফোটার আগেই কিউপিড প্রাসাদ ছেড়ে উড়ে চলে গেল। সকালে ঘুম থেকে জেগে সাইকি অবাক বিস্ময়ে দেখল তার দৈত্যস্বামী তাকে হত্যা করেনি বরং তার জন্য রেখে গেছে সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় খাবার। দূর থেকে প্রাসাদে ভেসে আসছে সুমধুর সুর। পরদিন পেরিয়ে আবার যখন মধ্যরাত হলো তখন কিউপিড ফিরে এলো প্রাসাদে। সাইকি যখন ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন সুবর্ণ প্রাসাদের আলো নিভে গেল। হঠাৎ দৃপ্তপৌরুষের আলিঙ্গনে সে বাঁধা পড়ল। সাইকি এবার সচেতন হয়ে বলল, কে তুমি? কী তোমার পরিচয়? কিউপিড তাকে কানে কানে বলল, তুমি আমার নাম জানতে চেও না। আমাকে দেখার চেষ্টা কর না। নয়তো স্বর্গলোকের অভিশাপে সব আনন্দ চিরদিনের জন্য নষ্ট হয়ে যাবে। উপায়ন্তর না পেয়ে সাইকি আর প্রশ্ন করল না। এ ভাবেই কাটতে থাকল তার রাত।

সাইকি এক রাতে অদৃশ্য কিউপিডের কাছে বলল, তুমি শুধু রাতের অাঁধারে আসো, সারা দিন আমি একা থাকি। আমার খুব বিষণ্ন আর একা লাগে। আমার দুই বোনকে কিছুদিনের জন্য এখানে এনে দেবে? প্রথমে অদৃশ্য কিউপিড তাতে বাধা দিলেও সাইকির বারবার অনুরোধে একপর্যায়ে সে রাজি হলো। পরদিন জেফাইরাস দু'বোনকে বাতাসে উড়িয়ে সাইকির কাছে নিয়ে আসে। স্বর্ণ প্রাসাদ দেখে দুই বোন অবাক হয়ে তার স্বামীর বিষয়ে নানান প্রশ্নে বিক্ষিপ্ত করতে লাগল। কিন্তু সাইকি যে তার মধ্যরাতের অদৃশ্য স্বামী সম্পর্কে কিছুই জানে না!। বোনেরা সব শুনে সাইকিকে কুবুদ্ধি দিল মিলনের পর অদৃশ্য স্বামী ঘুমিয়ে পড়লেই বাতি জ্বালিয়ে তার মুখ দেখে নিতে। তাই করল সাইকি। কিন্তু এ যে কিউপিড! মুহূর্তেই হতভম্ব হয়ে গেল সাইকি।

কিউপিড বলে উঠল, 'আমার নিষেধ সত্ত্বেও তুমি সাধারণ কৌতূহল দমন করতে পারলে না? আমাদের প্রেমের এখানেই পরিসমাপ্তি ঘটল। বিদায়।'

কিউপিড উড়ে চলে গেল। এরপর আফ্রোদিতি সব জানতে পারলেন। সাইকি তার পুত্রবধূ এটাও অজানা রইল না স্বর্গলোকে। সাইকিকে আফ্রোদিতি তিনটি শর্ত পূূরণ করতে বললেন, নয়তো তার অভিশাপ তুলে নেবেন না বলে জানিয়ে দিলেন। সাইকি মুখোমুখি হলো তিনটি কঠিন শর্তের। প্রথম পরীক্ষায় আফ্রোদিতি একটি ঝুড়িতে রাখা কয়েক প্রকারের ডালের মিশ্রণ রাত হওয়ার আগেই বেছে বেছে পৃথক করতে বলল। একটি পিঁপড়ার সহায়তায় সাইকি তা করে ফেলল। দ্বিতীয় পরীক্ষায় তাকে বলা হলো সহস্রাধিক ভেড়াদের মধ্য থেকে একটি সোনালি ভেড়ার কাছ থেকে সোনালি পশম আনতে হবে। এই বিপদে একটি ঈগল পাখি সাইকির সাহায্যে এগিয়ে এলো। ভেড়াগুলো ঘুমিয়ে পড়লে ঈগল পাখি পশম সংগ্রহ করে দিলো তাকে। তৃতীয় পরীক্ষায় আফ্রোদিতি বলল, ছেলের চিন্তায় তার রূপ কমে গেছে, তাই পাতালের দেবী পারসিফোনের কাছে কিছু রূপ ছোট বাক্সে ভরে আনতে হবে তার জন্য। কিন্তু পাতালে যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো কোনো উঁচু মিনার থেকে লাফ দিয়ে আত্দহত্যা করা। তাই সে একটি মিনারে উঠে পড়ল, কিন্তু সে মিনার তাকে লাফ দিতে নিষেধ করল। মিনারটি সাইকিকে জীবন্ত পাতালে যাওয়া ও আসার পথটি বিস্তারিত বলে দিল। সাইকি পাতাল দেবীর কাছে থেকে বাঙ্বন্দী রূপ নিয়ে এলো। রূপের বাঙ্ পেয়ে আর তর সইল না আফ্রোদিতির। সে কিছু রূপ নিজের জন্য নিতে রূপের বাক্স খোলা মাত্রই নারকীয় ঘুম এসে গ্রাস করল তাকে। তখনই কিউপিড দেবতা অ্যাপোলোর আবেদন করল এই ফাঁকে সাইকিকে অভিশাপ মুক্ত করার জন্য। অ্যাপোলোর আর বুঝতে বাকি রইল না কিউপিড সত্যিকার অর্থেই কতটা ভালোবাসে সাইকিকে। এ ছাড়া সাইকির সঙ্গে কিউপিডের মিলন না হলে সে প্রেমতীর না ছোড়ার যে প্রতিজ্ঞা করেছে তাও ভাঙবে না। পৃথিবীর বুকে প্রেম, ভালোবাসা ফিরিয়ে আনা ও চিরকাল প্রবাহের জন্য তিনি কিউপিডের আবেদন বিবেচনা করলেন। আফ্রোদিতির নারকীর ঘুমের মাঝেই দেবতা অ্যাপোলো তাদের স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অনুমতি দিলো। একই সঙ্গে দান করল তাদের অমরত্ব! অবশেষে তাদের বিয়ে হয় এবং তাদের একটি কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। সুখ-সমৃদ্ধির অমর জীবন পেয়ে ইরোস আবারও আগের খেলায় ফিরে গেল। মিথলজির গল্পে এমনটিই বলা হয়, এখনো সে প্রেমতীর নিয়ে ঘুরে বেড়ায় আর প্রেমতীর ছুড়ে প্রেমে মত্ত করে নারী-পুরুষকে!

 

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা