শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

গ্রিক মিথলজি। প্রেম আর সৌন্দর্যের বর্ণনায় গ্রিক মিথগুলো সব সময়ই মানুষের মনকে আন্দোলিত করেছে, রোমাঞ্চ জাগিয়েছে। প্রেমের দেবতার গল্পও তাই যুগ যুগ ধরে গল্প, কবিতা, চিত্রকলা সর্বোপরি সাহিত্য ও শিল্পকলায় অনবদ্য আবেদন তৈরি করেছে। ল্যাটিন ভাষায় কিউপিড আর গ্রিকদের ভাষায় ইরোস প্রেম, ভালোবাসা আর যৌনাবেদন সৃষ্টিকারী। কিউপিড মায়ার প্রেম গ্রিক মিথলজিতে উঠে এসেছে আপন ভঙ্গিমায়। কিউপিডের মা ছিলেন প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি তাকে রোমান দেবী ভেনাসও বলা হয়। আফ্রোদিতি ছিলেন অনিন্দ্যসুন্দরী। তার পুত্র স্বর্গীয় বরপুত্র হয়েছিল প্রেম আর ভালোবাসার আবেদন মানুষের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে। কিউপিড তাই গ্রিক পুরাণে আখ্যায়িত হয়েছে 'প্রেমের দেবতা' বলে।

কিউপিডের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি বিশেষভাবে লক্ষণীয় ছিল সে, একই সঙ্গে দেবতা ও মানব ছিল। নিজে ছিল সুদর্শন মানব। কিউপিডের পিঠে ছিল স্বর্গীয় দুটি পাখা। আমরা পরীদের পিঠে যে পাখার গল্প মুখে মুখে শুনে এসেছি তা কিন্তু অনেকটাই প্রভাবান্বিত হয়েছে কিউপিডের তুলোর মতো কোমল পাখার অতীত বর্ণনা থেকে। পাখা থাকার কারণে শৈশব থেকেই খুব চঞ্চল ছিল কিউপিড। এখানে সেখানে উড়ে বেড়ানোর সময় কিউপিডের হাতে থাকত ধনুক আর পিঠে তীর। কিউপিড ছিল স্বভাবে দুষ্টু প্রকৃতির। তার তীরবিদ্ধ হলে যে কোনো প্রাণী প্রেমে পড়ে যেত। এই স্বর্গীয় ক্ষমতা থাকায় সে এটাকে খেলা হিসেবে নিয়েছিল এবং নিজের ইচ্ছেমতো উড়ে বেড়াত ও খেলার ছলে সে তীর ছুড়ে মানুষকে প্রেমে ফেলে দিত। কিন্তু কে জানত একদিন তার তীর এমন এক অনিন্দ্য সুন্দরীর গায়ে গিয়ে বিঁধবে যার প্রেমে সে স্বয়ং বিমুগ্ধ হয়ে যাবে? হ্যাঁ, একদিন কিউপিড নিজেই প্রেমে পড়ে গিয়েছিল। কিউপিডের মন জয় করেছিল রূপবতী রাজকন্যা সাইকি। সেই প্রেমের শুরুটা কিন্তু হয়েছিল একেবারেই ভিন্নভাবে। আপুলিয়াস তার মেটামরফসিস বা গোল্ডেন অ্যাস গ্রন্থে কিউপিড ও সাইকির প্রণয় ও পরিণয় নিয়ে এক অমর উপাখ্যান রচনা করেছেন। সেখান থেকে এই দুজনের প্রেম নিয়ে অনেক তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যায়। এসব নিয়েই রচিত হয় মিথ।

রাজকুমারী সাইকি ছিল তিন বোনের মধ্যে সবার ছোট এবং সবচেয়ে সুন্দরী। তার মোহনীয় রূপের কারণে মানুষ ছুটে যেত তাকে একনজর দেখার জন্য। সাইকির রূপ-সৌন্দর্যের খবর চাপা থাকেনি দেবী আফ্রোদিতির। বিশেষ করে সাইকিকে মর্তের সাধারণ মানবী নয় দেবী সম্বোধন করে তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে শুরু করে তার রূপে মোহগ্রস্ত হওয়া পুরুষরা। এতে সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি মনক্ষুণ্ন হন। আফ্রোদিতিকে পূজা দেওয়া অনেকেই সাইকির অপূর্ব সৌন্দর্যের কারণে ছুটে যায় সাইকির কাছে। তাদের শ্রদ্ধা নিবেদিত হয় সাইকির পায়ে। এক পর্যায়ে গুজব ছড়িয়ে পড়ে, প্রণয়দেবী আফ্রোদিতি যাকে রোমান মিথে ভেনাস বলে সম্বোধন করা হতো, তিনি সাইকির ছদ্মরূপে মর্ত্যে আবিভূত হয়েছেন। এতে প্রকৃতপক্ষে জনশূন্য হয়ে পড়ে দেবী ভেনাসের মন্দির। এ খবর স্বর্গলো পৌঁছার পর আফ্রোদিতি সাইকিকে নিজের চোখে দেখার জন্য একদিন মর্ত্যে নেমে আসেন। যা শুনেছিলেন তার যে একবিন্দু মিথ্যা নয়, তা চাক্ষুস দেখলেন তিনি। এক দিকে ঈর্ষা অন্যদিকে পুরুষের অবিরাম শ্রদ্ধা নিবেদন দেখে প্রচণ্ড ক্রোধ নিয়ে তিনি স্বর্গলোকে ফিরে যান।

এ অবস্থা থেকে যে করেই হোক মানুষদের ফিরিয়ে ভেনাস মন্দিরে আনার জন্য তিনি কৌশলী হয়ে ওঠেন। ওদিকে চঞ্চল পুত্র কিউপিড তীর ছুড়ে মানুষ ও প্রাণীদের প্রেমে ফেলায় মত্ত। তিনি পুত্র কিউপিডকে ডেকে নিয়ে সবিস্তারে সব বলেন। এবং তিনি যে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠেছেন সেটা বলতেও কুণ্ঠাবোধ করেন না। কিউপিডকে তিনি সাইকির ওপর এমন প্রেম তীর নিক্ষেপ করতে বলেন যেন তাতে সাইকি পৃথিবীর সবচেয়ে হতদরিদ্র এবং কুৎসিত চেহারায় পরিণত হয়। অথবা কিউপিডকে ঘুমন্ত সাইকিকে তীর মেরে তার সামনে সবচেয়ে ঘৃণিত ও বাজে পশু যেমন শূকরকে রাখতে বলেন, যাতে করে ঘুম থেকে উঠে সাইকি শূকরের প্রেমে পড়ে যায়। ইরোস মায়ের কথা মতো চলে গেল ঘুমন্ত সাইকির ঘরে। কিন্তু তীর নিক্ষেপের সময় সাইকির ঘুম ভেঙে গেল। ইরোস ঠিকমতো তীর নিক্ষেপ করতে গিয়ে সাইকির বাহুতে তীর বসিয়ে দিল। সত্যি বলতে, ঘুম থেকে জেগে ওঠা সাইকির চোখে ও বুকে নজর পড়ার পর তার রূপে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল কিউপিড। তবে সে যাই হোক, কিউপিডের প্রেমময় তীর সাইকিকে প্রেমাসক্ত করে তুলল। অন্যদিকে কিউপিডের প্রতি সাইকির প্রেমমগ্নতা ও অনবদ্য রূপের কারণে একই সময় সাইকির প্রেমেও হাবুডুবু খেতে লাগল ইরোস। মিথের অন্য এক সূত্র বলে, শুধু সাইকির বাহুতেই তীর বসায়নি কিউপিড বরং সাইকির রূপে মোহগ্রস্ত হয়ে অজান্তে নিজের ওপরই প্রেমতীর বসিয়েছিল কিউপিড। এতে যা হওয়ার তাই হলো। কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের প্রেমে মগ্ন হয়ে গেল।

এ ঘটনায় বেশ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে কিউপিড। সে প্রথমে ছুটে যায় দৈববাণীর দেবতা অ্যাপোলোর কাছে। ইতোপূর্বে অ্যাপোলো কিউপিডের তীরে বিদ্ধ হয়ে লাঞ্ছিত হলেও তিনি সব শুনে অভয় দেন তাকে। এক পর্যায়ে প্রেমকাতর কিউপিড ফিরে এসে সব কিছু খুলে বলল মা আফ্রোদিতিকেও। এতে আফ্রোদিতি আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং অভিশাপ দেন সাইকিকে। তার অভিশাপ ছিল- যদিও সাইকির রূপে মুগ্ধ হবে সবাই কিন্তু কেউ তাকে স্ত্রী হিসেবে নেবে না। এই অভিশাপ বাণীর সঙ্গে তিনি যোগ করেন, কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের সঙ্গে দেখা করা ও মেলামেশাও করতে পারবে না। এই অভিশাপ বাণীর পর কার্যত কিউপিড ও সাইকির প্রেম ভেস্তে গেল। দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হলো। কিউপিড ভগ্ন হৃদয়ে শপথ করল যতক্ষণ না সাইকি অভিশাপ মুক্ত হবে ততক্ষণ সে কোনো প্রেমতীর ছুড়বে না। কিউপিডের প্রেমতীর নিক্ষেপ বন্ধ হওয়ার পর পৃথিবী প্রেমশূন্য হতে লাগল। মানুষে মানুষে প্রেম কমে গেল, মানুষ কঠিন ও বর্বর হতে লাগল। দেবতা অ্যাপোলো সব পর্যবেক্ষণ করছিলেন। তিনি বুঝতে পারলেন, পৃথিবীতে ভালোবাসা ও প্রেম প্রবাহিত করতে চাইলে কিউপিডকে তীর নিক্ষেপের জন্য আবার চঞ্চল করে তুলতে হবে। এদিকে কিউপিড ও আর পারছিল না। মনের মানুষ সাইকির কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সেও মনমরা হয়ে থাকত। আফ্রোদিতির অভিশাপ থেকে সাইকিকে মুক্ত করার জন্য সে অ্যাপোলোর কাছে ছুটে গেল। অ্যাপোলো সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, বধূবেশে সাজিয়ে রাতের অন্ধকারে সাইকিকে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় রেখে আসতে। সেখানে সাইকির জন্য অপেক্ষা করবে এমন এক পুরুষ, যার ভয়ে দেবতারাও ভীত এবং বিচলিত থাকে। অ্যাপেলোর দৈববাণী পেয়ে সাইকির পিতা সাইকিকে সেই পাহাড়ে, নির্জনে রেখে আসেন। এদিকে অ্যাপোলোর দৈববাণী শুনে সাইকিকে কাছে পাওয়ার জন্য লুকিয়ে কিউপিড পাহাড়ের চূড়ায় আগেই পৌঁছে গেল। সাইকি পাহাড়ের কাছে গিয়ে দেখল অ্যাপোলো তার জন্য একটি প্রাসাদ তৈরি করে রেখেছেন সেখানে। দৈত্যের স্ত্রী হিসেবে নিজেকে সমর্পণ করতে সাইকি যখন অপেক্ষা করছিল তখন বায়ু দেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে তাকে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। তার রথ থামল কিউপিডের প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে বাসরশয্যায় শুইয়ে দিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে সাইকি জেগে উঠলেন। অন্ধকার ঘরে সাইকি টেরই পেল সে কোনো পুরুষের বাহুবন্ধনে রয়েছে। সে ভাবল এ বুঝি তার দৈত্যস্বামী। কিউপিড জানত যদি তার মুখ সাইকি দেখে ফেলে তবে আফ্রোদিতি তথা ভেনাসের অভিশাপে জ্বলে পুড়ে মরবে সাইকি। কিউপিড সারারাত কাটাল সাইকির সঙ্গে। তারপর তারা ঘুমিয়ে পড়ল। ভোরের আলো ফোটার আগেই কিউপিড প্রাসাদ ছেড়ে উড়ে চলে গেল। সকালে ঘুম থেকে জেগে সাইকি অবাক বিস্ময়ে দেখল তার দৈত্যস্বামী তাকে হত্যা করেনি বরং তার জন্য রেখে গেছে সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় খাবার। দূর থেকে প্রাসাদে ভেসে আসছে সুমধুর সুর। পরদিন পেরিয়ে আবার যখন মধ্যরাত হলো তখন কিউপিড ফিরে এলো প্রাসাদে। সাইকি যখন ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন সুবর্ণ প্রাসাদের আলো নিভে গেল। হঠাৎ দৃপ্তপৌরুষের আলিঙ্গনে সে বাঁধা পড়ল। সাইকি এবার সচেতন হয়ে বলল, কে তুমি? কী তোমার পরিচয়? কিউপিড তাকে কানে কানে বলল, তুমি আমার নাম জানতে চেও না। আমাকে দেখার চেষ্টা কর না। নয়তো স্বর্গলোকের অভিশাপে সব আনন্দ চিরদিনের জন্য নষ্ট হয়ে যাবে। উপায়ন্তর না পেয়ে সাইকি আর প্রশ্ন করল না। এ ভাবেই কাটতে থাকল তার রাত।

সাইকি এক রাতে অদৃশ্য কিউপিডের কাছে বলল, তুমি শুধু রাতের অাঁধারে আসো, সারা দিন আমি একা থাকি। আমার খুব বিষণ্ন আর একা লাগে। আমার দুই বোনকে কিছুদিনের জন্য এখানে এনে দেবে? প্রথমে অদৃশ্য কিউপিড তাতে বাধা দিলেও সাইকির বারবার অনুরোধে একপর্যায়ে সে রাজি হলো। পরদিন জেফাইরাস দু'বোনকে বাতাসে উড়িয়ে সাইকির কাছে নিয়ে আসে। স্বর্ণ প্রাসাদ দেখে দুই বোন অবাক হয়ে তার স্বামীর বিষয়ে নানান প্রশ্নে বিক্ষিপ্ত করতে লাগল। কিন্তু সাইকি যে তার মধ্যরাতের অদৃশ্য স্বামী সম্পর্কে কিছুই জানে না!। বোনেরা সব শুনে সাইকিকে কুবুদ্ধি দিল মিলনের পর অদৃশ্য স্বামী ঘুমিয়ে পড়লেই বাতি জ্বালিয়ে তার মুখ দেখে নিতে। তাই করল সাইকি। কিন্তু এ যে কিউপিড! মুহূর্তেই হতভম্ব হয়ে গেল সাইকি।

কিউপিড বলে উঠল, 'আমার নিষেধ সত্ত্বেও তুমি সাধারণ কৌতূহল দমন করতে পারলে না? আমাদের প্রেমের এখানেই পরিসমাপ্তি ঘটল। বিদায়।'

কিউপিড উড়ে চলে গেল। এরপর আফ্রোদিতি সব জানতে পারলেন। সাইকি তার পুত্রবধূ এটাও অজানা রইল না স্বর্গলোকে। সাইকিকে আফ্রোদিতি তিনটি শর্ত পূূরণ করতে বললেন, নয়তো তার অভিশাপ তুলে নেবেন না বলে জানিয়ে দিলেন। সাইকি মুখোমুখি হলো তিনটি কঠিন শর্তের। প্রথম পরীক্ষায় আফ্রোদিতি একটি ঝুড়িতে রাখা কয়েক প্রকারের ডালের মিশ্রণ রাত হওয়ার আগেই বেছে বেছে পৃথক করতে বলল। একটি পিঁপড়ার সহায়তায় সাইকি তা করে ফেলল। দ্বিতীয় পরীক্ষায় তাকে বলা হলো সহস্রাধিক ভেড়াদের মধ্য থেকে একটি সোনালি ভেড়ার কাছ থেকে সোনালি পশম আনতে হবে। এই বিপদে একটি ঈগল পাখি সাইকির সাহায্যে এগিয়ে এলো। ভেড়াগুলো ঘুমিয়ে পড়লে ঈগল পাখি পশম সংগ্রহ করে দিলো তাকে। তৃতীয় পরীক্ষায় আফ্রোদিতি বলল, ছেলের চিন্তায় তার রূপ কমে গেছে, তাই পাতালের দেবী পারসিফোনের কাছে কিছু রূপ ছোট বাক্সে ভরে আনতে হবে তার জন্য। কিন্তু পাতালে যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো কোনো উঁচু মিনার থেকে লাফ দিয়ে আত্দহত্যা করা। তাই সে একটি মিনারে উঠে পড়ল, কিন্তু সে মিনার তাকে লাফ দিতে নিষেধ করল। মিনারটি সাইকিকে জীবন্ত পাতালে যাওয়া ও আসার পথটি বিস্তারিত বলে দিল। সাইকি পাতাল দেবীর কাছে থেকে বাঙ্বন্দী রূপ নিয়ে এলো। রূপের বাঙ্ পেয়ে আর তর সইল না আফ্রোদিতির। সে কিছু রূপ নিজের জন্য নিতে রূপের বাক্স খোলা মাত্রই নারকীয় ঘুম এসে গ্রাস করল তাকে। তখনই কিউপিড দেবতা অ্যাপোলোর আবেদন করল এই ফাঁকে সাইকিকে অভিশাপ মুক্ত করার জন্য। অ্যাপোলোর আর বুঝতে বাকি রইল না কিউপিড সত্যিকার অর্থেই কতটা ভালোবাসে সাইকিকে। এ ছাড়া সাইকির সঙ্গে কিউপিডের মিলন না হলে সে প্রেমতীর না ছোড়ার যে প্রতিজ্ঞা করেছে তাও ভাঙবে না। পৃথিবীর বুকে প্রেম, ভালোবাসা ফিরিয়ে আনা ও চিরকাল প্রবাহের জন্য তিনি কিউপিডের আবেদন বিবেচনা করলেন। আফ্রোদিতির নারকীর ঘুমের মাঝেই দেবতা অ্যাপোলো তাদের স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অনুমতি দিলো। একই সঙ্গে দান করল তাদের অমরত্ব! অবশেষে তাদের বিয়ে হয় এবং তাদের একটি কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। সুখ-সমৃদ্ধির অমর জীবন পেয়ে ইরোস আবারও আগের খেলায় ফিরে গেল। মিথলজির গল্পে এমনটিই বলা হয়, এখনো সে প্রেমতীর নিয়ে ঘুরে বেড়ায় আর প্রেমতীর ছুড়ে প্রেমে মত্ত করে নারী-পুরুষকে!

 

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
সর্বশেষ খবর
আজহারীর নকল বই বিক্রি : ডিবিকে তদন্ত করতে আদালতের নির্দেশ
আজহারীর নকল বই বিক্রি : ডিবিকে তদন্ত করতে আদালতের নির্দেশ

১ মিনিট আগে | জাতীয়

১ ফেব্রুয়ারি থেকে বইমেলা আয়োজনের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি
১ ফেব্রুয়ারি থেকে বইমেলা আয়োজনের দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রেমিকাকে পতিতালয়ে বিক্রির দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
প্রেমিকাকে পতিতালয়ে বিক্রির দায়ে যুবকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপন মিটিং থেকে যুবলীগ-ছাত্রলীগের ৪ নেতা আটক
গোপন মিটিং থেকে যুবলীগ-ছাত্রলীগের ৪ নেতা আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি
চট্টগ্রাম ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে ২০ আসন বৃদ্ধি

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির ইংরেজী বিভাগে সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার
পানগুছি নদীতে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে খেয়া পারাপার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী
সিডনিতে ‘ওয়াসিডিয়ানস অ্যাসোসিয়েশন’-এর প্রথম পুনর্মিলনী

২০ মিনিট আগে | পরবাস

ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে
ভোটকেন্দ্রের নিরাপত্তায় ৪০ হাজার বডি ক্যামেরা কেনার প্রক্রিয়া শেষ পর্যায়ে

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চিংড়িতে জেলি, ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা
বগুড়ায় আলুর দাম নিয়ে শঙ্কায় চাষিরা

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন
কলাপাড়া টেলিভিশন জার্নালিস্ট ফোরামের কমিটি গঠন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় রূপান্তরে জন্য বিএনসিসি সম্প্রসারণ ও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জাতীয় রূপান্তরে জন্য বিএনসিসি সম্প্রসারণ ও শক্তিশালী করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে : নাসির উদ্দীন
পরাজয় থেকে শিক্ষা নিয়ে সামনে এগিয়ে যেতে হবে : নাসির উদ্দীন

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত
হাসিনাসহ ২৮৬ জনের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা বিচারের জন্য প্রস্তুত

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক
সুন্দরবনে কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্রসহ ডাকাত ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ
৫৪ বছরেও ঘোচেনি ৪০ গ্রামের মানুষের সেতুর আক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক
টাঙ্গাইলে হাসপাতাল থেকে ১৩ দালাল আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে যুব ও সৈনিক লীগের দুই নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ক্লিনিং ডে উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে
বাবাকে হত্যার ঘটনায় আবারও রিমান্ডে আ.লীগ নেতার ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ
ভারতীয় দলে জায়গা হয়নি শামির, যা বললেন সৌরভ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার
গাজীপুরে ৪ ডাকাত গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’
আবারও ঢাকায় আসছে পাকিস্তানের ব্যান্ড ‘কাভিশ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট
সিলেট টেস্টের প্রথম দিনে বাংলাদেশের শিকার ৮ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে এডিবির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার
ছয় হত্যা মামলার আসামি সন্ত্রাসী মেজর ইকবাল গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩৫৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি
আউটকাম বেইজড এডুকেশন কার্যকর হলে শিক্ষার্থীরা উপকৃত হবে: হাবিপ্রবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড
জাল নোটের মামলায় ১৪ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন থেকে আয়কর কাটার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
দিল্লিতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন
ধানমন্ডিতে ল্যাবএইড হাসপাতালের সামনে বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার
১১তম গ্রেড বাস্তবায়নের আশ্বাসে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার
রাজকীয় উত্থান থেকে দেউলিয়া, যেভাবে ডুবল কিংফিশার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ
সরকারি ২৭টি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও ৫টিতে উপাধ্যক্ষ নিয়োগ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে শ্যোন অ্যারেস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা
পরবর্তী যুদ্ধের প্রস্তুতি, ২৪ ঘণ্টাই ব্যস্ত ইরানি মিসাইল কারাখানা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫
এনসিপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
দিল্লির লাল কেল্লার কাছে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?
কেন লুকিয়ে ইসরায়েলি ড্রোন প্রযুক্তি কিনছে ইউরোপ?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮
দিল্লির লালকেল্লার কাছে বিস্ফোরণে নিহত ৮

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’
ডিসি গিয়ে পেলেন পাহাড়ের ‘কঙ্কাল’

নগর জীবন

ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন
ধুঁকছে সেন্ট মার্টিনের পর্যটন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং
সারা দেশে চালু হচ্ছে ওপেন ব্যাংকিং

শিল্প বাণিজ্য

বল এখন কার কোর্টে
বল এখন কার কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা
হঠাৎ চোরাগোপ্তা হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা
অফিসে ব্যাগ-আইডি রেখে নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে
প্রধান উপদেষ্টাই পারেন এই জট খুলতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন
শ্রম আইন সংশোধন নিয়ে টানাপোড়েন

শিল্প বাণিজ্য

প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি
প্লট ও ফ্ল্যাট জালিয়াতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন
এলেন, গুলি করলেন চলে গেলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদন না চাহিদায় ভুল
উৎপাদন না চাহিদায় ভুল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ
বিইউএফটি ন্যাশনাল কুইজ প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন সরকারি বিজ্ঞান কলেজ

নগর জীবন

আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে
আওয়ামী দোসরদের বিরুদ্ধে সজাগ থাকতে হবে

নগর জীবন

একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে
একটি চক্র ’৭১ ভুলিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট
২২ মিনিটেই শেষ ১৮ হাজার টিকিট

মাঠে ময়দানে

শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস
শহরেই শামুকখোল পানকৌড়ির বসবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের
দক্ষতা বাড়াতে গুরুত্বারোপ সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল
সম্পর্ক নিয়ে কোয়েল

শোবিজ

সুচন্দার দুঃখ
সুচন্দার দুঃখ

শোবিজ

ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট
ভয় শঙ্কায় নেই কনসার্ট

শোবিজ

‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?
‘প্রিন্স’ ছবিতে জ্যাকি শ্রফ?

শোবিজ

হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে
হামজার যোগদানে প্রাণ ফিরবে অনুশীলনে

মাঠে ময়দানে

চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ
চীনের গ্রুপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি
সিলেটে বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে
৬১৫ আসন কমেছে মেডিকেল কলেজে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা
বাংলাদেশের নারী ফুটবলের পাশে ফিফা

মাঠে ময়দানে

অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়

সম্পাদকীয়

ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া
ইরানের কাছে হেরে পদক হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক
মৌসুমে লেভানডস্কির প্রথম হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে