শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

গ্রিক মিথলজি। প্রেম আর সৌন্দর্যের বর্ণনায় গ্রিক মিথগুলো সব সময়ই মানুষের মনকে আন্দোলিত করেছে, রোমাঞ্চ জাগিয়েছে। প্রেমের দেবতার গল্পও তাই যুগ যুগ ধরে গল্প, কবিতা, চিত্রকলা সর্বোপরি সাহিত্য ও শিল্পকলায় অনবদ্য আবেদন তৈরি করেছে। ল্যাটিন ভাষায় কিউপিড আর গ্রিকদের ভাষায় ইরোস প্রেম, ভালোবাসা আর যৌনাবেদন সৃষ্টিকারী। কিউপিড মায়ার প্রেম গ্রিক মিথলজিতে উঠে এসেছে আপন ভঙ্গিমায়। কিউপিডের মা ছিলেন প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি তাকে রোমান দেবী ভেনাসও বলা হয়। আফ্রোদিতি ছিলেন অনিন্দ্যসুন্দরী। তার পুত্র স্বর্গীয় বরপুত্র হয়েছিল প্রেম আর ভালোবাসার আবেদন মানুষের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে। কিউপিড তাই গ্রিক পুরাণে আখ্যায়িত হয়েছে 'প্রেমের দেবতা' বলে।

কিউপিডের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি বিশেষভাবে লক্ষণীয় ছিল সে, একই সঙ্গে দেবতা ও মানব ছিল। নিজে ছিল সুদর্শন মানব। কিউপিডের পিঠে ছিল স্বর্গীয় দুটি পাখা। আমরা পরীদের পিঠে যে পাখার গল্প মুখে মুখে শুনে এসেছি তা কিন্তু অনেকটাই প্রভাবান্বিত হয়েছে কিউপিডের তুলোর মতো কোমল পাখার অতীত বর্ণনা থেকে। পাখা থাকার কারণে শৈশব থেকেই খুব চঞ্চল ছিল কিউপিড। এখানে সেখানে উড়ে বেড়ানোর সময় কিউপিডের হাতে থাকত ধনুক আর পিঠে তীর। কিউপিড ছিল স্বভাবে দুষ্টু প্রকৃতির। তার তীরবিদ্ধ হলে যে কোনো প্রাণী প্রেমে পড়ে যেত। এই স্বর্গীয় ক্ষমতা থাকায় সে এটাকে খেলা হিসেবে নিয়েছিল এবং নিজের ইচ্ছেমতো উড়ে বেড়াত ও খেলার ছলে সে তীর ছুড়ে মানুষকে প্রেমে ফেলে দিত। কিন্তু কে জানত একদিন তার তীর এমন এক অনিন্দ্য সুন্দরীর গায়ে গিয়ে বিঁধবে যার প্রেমে সে স্বয়ং বিমুগ্ধ হয়ে যাবে? হ্যাঁ, একদিন কিউপিড নিজেই প্রেমে পড়ে গিয়েছিল। কিউপিডের মন জয় করেছিল রূপবতী রাজকন্যা সাইকি। সেই প্রেমের শুরুটা কিন্তু হয়েছিল একেবারেই ভিন্নভাবে। আপুলিয়াস তার মেটামরফসিস বা গোল্ডেন অ্যাস গ্রন্থে কিউপিড ও সাইকির প্রণয় ও পরিণয় নিয়ে এক অমর উপাখ্যান রচনা করেছেন। সেখান থেকে এই দুজনের প্রেম নিয়ে অনেক তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যায়। এসব নিয়েই রচিত হয় মিথ।

রাজকুমারী সাইকি ছিল তিন বোনের মধ্যে সবার ছোট এবং সবচেয়ে সুন্দরী। তার মোহনীয় রূপের কারণে মানুষ ছুটে যেত তাকে একনজর দেখার জন্য। সাইকির রূপ-সৌন্দর্যের খবর চাপা থাকেনি দেবী আফ্রোদিতির। বিশেষ করে সাইকিকে মর্তের সাধারণ মানবী নয় দেবী সম্বোধন করে তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে শুরু করে তার রূপে মোহগ্রস্ত হওয়া পুরুষরা। এতে সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি মনক্ষুণ্ন হন। আফ্রোদিতিকে পূজা দেওয়া অনেকেই সাইকির অপূর্ব সৌন্দর্যের কারণে ছুটে যায় সাইকির কাছে। তাদের শ্রদ্ধা নিবেদিত হয় সাইকির পায়ে। এক পর্যায়ে গুজব ছড়িয়ে পড়ে, প্রণয়দেবী আফ্রোদিতি যাকে রোমান মিথে ভেনাস বলে সম্বোধন করা হতো, তিনি সাইকির ছদ্মরূপে মর্ত্যে আবিভূত হয়েছেন। এতে প্রকৃতপক্ষে জনশূন্য হয়ে পড়ে দেবী ভেনাসের মন্দির। এ খবর স্বর্গলো পৌঁছার পর আফ্রোদিতি সাইকিকে নিজের চোখে দেখার জন্য একদিন মর্ত্যে নেমে আসেন। যা শুনেছিলেন তার যে একবিন্দু মিথ্যা নয়, তা চাক্ষুস দেখলেন তিনি। এক দিকে ঈর্ষা অন্যদিকে পুরুষের অবিরাম শ্রদ্ধা নিবেদন দেখে প্রচণ্ড ক্রোধ নিয়ে তিনি স্বর্গলোকে ফিরে যান।

এ অবস্থা থেকে যে করেই হোক মানুষদের ফিরিয়ে ভেনাস মন্দিরে আনার জন্য তিনি কৌশলী হয়ে ওঠেন। ওদিকে চঞ্চল পুত্র কিউপিড তীর ছুড়ে মানুষ ও প্রাণীদের প্রেমে ফেলায় মত্ত। তিনি পুত্র কিউপিডকে ডেকে নিয়ে সবিস্তারে সব বলেন। এবং তিনি যে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠেছেন সেটা বলতেও কুণ্ঠাবোধ করেন না। কিউপিডকে তিনি সাইকির ওপর এমন প্রেম তীর নিক্ষেপ করতে বলেন যেন তাতে সাইকি পৃথিবীর সবচেয়ে হতদরিদ্র এবং কুৎসিত চেহারায় পরিণত হয়। অথবা কিউপিডকে ঘুমন্ত সাইকিকে তীর মেরে তার সামনে সবচেয়ে ঘৃণিত ও বাজে পশু যেমন শূকরকে রাখতে বলেন, যাতে করে ঘুম থেকে উঠে সাইকি শূকরের প্রেমে পড়ে যায়। ইরোস মায়ের কথা মতো চলে গেল ঘুমন্ত সাইকির ঘরে। কিন্তু তীর নিক্ষেপের সময় সাইকির ঘুম ভেঙে গেল। ইরোস ঠিকমতো তীর নিক্ষেপ করতে গিয়ে সাইকির বাহুতে তীর বসিয়ে দিল। সত্যি বলতে, ঘুম থেকে জেগে ওঠা সাইকির চোখে ও বুকে নজর পড়ার পর তার রূপে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল কিউপিড। তবে সে যাই হোক, কিউপিডের প্রেমময় তীর সাইকিকে প্রেমাসক্ত করে তুলল। অন্যদিকে কিউপিডের প্রতি সাইকির প্রেমমগ্নতা ও অনবদ্য রূপের কারণে একই সময় সাইকির প্রেমেও হাবুডুবু খেতে লাগল ইরোস। মিথের অন্য এক সূত্র বলে, শুধু সাইকির বাহুতেই তীর বসায়নি কিউপিড বরং সাইকির রূপে মোহগ্রস্ত হয়ে অজান্তে নিজের ওপরই প্রেমতীর বসিয়েছিল কিউপিড। এতে যা হওয়ার তাই হলো। কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের প্রেমে মগ্ন হয়ে গেল।

এ ঘটনায় বেশ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে কিউপিড। সে প্রথমে ছুটে যায় দৈববাণীর দেবতা অ্যাপোলোর কাছে। ইতোপূর্বে অ্যাপোলো কিউপিডের তীরে বিদ্ধ হয়ে লাঞ্ছিত হলেও তিনি সব শুনে অভয় দেন তাকে। এক পর্যায়ে প্রেমকাতর কিউপিড ফিরে এসে সব কিছু খুলে বলল মা আফ্রোদিতিকেও। এতে আফ্রোদিতি আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং অভিশাপ দেন সাইকিকে। তার অভিশাপ ছিল- যদিও সাইকির রূপে মুগ্ধ হবে সবাই কিন্তু কেউ তাকে স্ত্রী হিসেবে নেবে না। এই অভিশাপ বাণীর সঙ্গে তিনি যোগ করেন, কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের সঙ্গে দেখা করা ও মেলামেশাও করতে পারবে না। এই অভিশাপ বাণীর পর কার্যত কিউপিড ও সাইকির প্রেম ভেস্তে গেল। দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হলো। কিউপিড ভগ্ন হৃদয়ে শপথ করল যতক্ষণ না সাইকি অভিশাপ মুক্ত হবে ততক্ষণ সে কোনো প্রেমতীর ছুড়বে না। কিউপিডের প্রেমতীর নিক্ষেপ বন্ধ হওয়ার পর পৃথিবী প্রেমশূন্য হতে লাগল। মানুষে মানুষে প্রেম কমে গেল, মানুষ কঠিন ও বর্বর হতে লাগল। দেবতা অ্যাপোলো সব পর্যবেক্ষণ করছিলেন। তিনি বুঝতে পারলেন, পৃথিবীতে ভালোবাসা ও প্রেম প্রবাহিত করতে চাইলে কিউপিডকে তীর নিক্ষেপের জন্য আবার চঞ্চল করে তুলতে হবে। এদিকে কিউপিড ও আর পারছিল না। মনের মানুষ সাইকির কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সেও মনমরা হয়ে থাকত। আফ্রোদিতির অভিশাপ থেকে সাইকিকে মুক্ত করার জন্য সে অ্যাপোলোর কাছে ছুটে গেল। অ্যাপোলো সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, বধূবেশে সাজিয়ে রাতের অন্ধকারে সাইকিকে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় রেখে আসতে। সেখানে সাইকির জন্য অপেক্ষা করবে এমন এক পুরুষ, যার ভয়ে দেবতারাও ভীত এবং বিচলিত থাকে। অ্যাপেলোর দৈববাণী পেয়ে সাইকির পিতা সাইকিকে সেই পাহাড়ে, নির্জনে রেখে আসেন। এদিকে অ্যাপোলোর দৈববাণী শুনে সাইকিকে কাছে পাওয়ার জন্য লুকিয়ে কিউপিড পাহাড়ের চূড়ায় আগেই পৌঁছে গেল। সাইকি পাহাড়ের কাছে গিয়ে দেখল অ্যাপোলো তার জন্য একটি প্রাসাদ তৈরি করে রেখেছেন সেখানে। দৈত্যের স্ত্রী হিসেবে নিজেকে সমর্পণ করতে সাইকি যখন অপেক্ষা করছিল তখন বায়ু দেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে তাকে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। তার রথ থামল কিউপিডের প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে বাসরশয্যায় শুইয়ে দিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে সাইকি জেগে উঠলেন। অন্ধকার ঘরে সাইকি টেরই পেল সে কোনো পুরুষের বাহুবন্ধনে রয়েছে। সে ভাবল এ বুঝি তার দৈত্যস্বামী। কিউপিড জানত যদি তার মুখ সাইকি দেখে ফেলে তবে আফ্রোদিতি তথা ভেনাসের অভিশাপে জ্বলে পুড়ে মরবে সাইকি। কিউপিড সারারাত কাটাল সাইকির সঙ্গে। তারপর তারা ঘুমিয়ে পড়ল। ভোরের আলো ফোটার আগেই কিউপিড প্রাসাদ ছেড়ে উড়ে চলে গেল। সকালে ঘুম থেকে জেগে সাইকি অবাক বিস্ময়ে দেখল তার দৈত্যস্বামী তাকে হত্যা করেনি বরং তার জন্য রেখে গেছে সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় খাবার। দূর থেকে প্রাসাদে ভেসে আসছে সুমধুর সুর। পরদিন পেরিয়ে আবার যখন মধ্যরাত হলো তখন কিউপিড ফিরে এলো প্রাসাদে। সাইকি যখন ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন সুবর্ণ প্রাসাদের আলো নিভে গেল। হঠাৎ দৃপ্তপৌরুষের আলিঙ্গনে সে বাঁধা পড়ল। সাইকি এবার সচেতন হয়ে বলল, কে তুমি? কী তোমার পরিচয়? কিউপিড তাকে কানে কানে বলল, তুমি আমার নাম জানতে চেও না। আমাকে দেখার চেষ্টা কর না। নয়তো স্বর্গলোকের অভিশাপে সব আনন্দ চিরদিনের জন্য নষ্ট হয়ে যাবে। উপায়ন্তর না পেয়ে সাইকি আর প্রশ্ন করল না। এ ভাবেই কাটতে থাকল তার রাত।

সাইকি এক রাতে অদৃশ্য কিউপিডের কাছে বলল, তুমি শুধু রাতের অাঁধারে আসো, সারা দিন আমি একা থাকি। আমার খুব বিষণ্ন আর একা লাগে। আমার দুই বোনকে কিছুদিনের জন্য এখানে এনে দেবে? প্রথমে অদৃশ্য কিউপিড তাতে বাধা দিলেও সাইকির বারবার অনুরোধে একপর্যায়ে সে রাজি হলো। পরদিন জেফাইরাস দু'বোনকে বাতাসে উড়িয়ে সাইকির কাছে নিয়ে আসে। স্বর্ণ প্রাসাদ দেখে দুই বোন অবাক হয়ে তার স্বামীর বিষয়ে নানান প্রশ্নে বিক্ষিপ্ত করতে লাগল। কিন্তু সাইকি যে তার মধ্যরাতের অদৃশ্য স্বামী সম্পর্কে কিছুই জানে না!। বোনেরা সব শুনে সাইকিকে কুবুদ্ধি দিল মিলনের পর অদৃশ্য স্বামী ঘুমিয়ে পড়লেই বাতি জ্বালিয়ে তার মুখ দেখে নিতে। তাই করল সাইকি। কিন্তু এ যে কিউপিড! মুহূর্তেই হতভম্ব হয়ে গেল সাইকি।

কিউপিড বলে উঠল, 'আমার নিষেধ সত্ত্বেও তুমি সাধারণ কৌতূহল দমন করতে পারলে না? আমাদের প্রেমের এখানেই পরিসমাপ্তি ঘটল। বিদায়।'

কিউপিড উড়ে চলে গেল। এরপর আফ্রোদিতি সব জানতে পারলেন। সাইকি তার পুত্রবধূ এটাও অজানা রইল না স্বর্গলোকে। সাইকিকে আফ্রোদিতি তিনটি শর্ত পূূরণ করতে বললেন, নয়তো তার অভিশাপ তুলে নেবেন না বলে জানিয়ে দিলেন। সাইকি মুখোমুখি হলো তিনটি কঠিন শর্তের। প্রথম পরীক্ষায় আফ্রোদিতি একটি ঝুড়িতে রাখা কয়েক প্রকারের ডালের মিশ্রণ রাত হওয়ার আগেই বেছে বেছে পৃথক করতে বলল। একটি পিঁপড়ার সহায়তায় সাইকি তা করে ফেলল। দ্বিতীয় পরীক্ষায় তাকে বলা হলো সহস্রাধিক ভেড়াদের মধ্য থেকে একটি সোনালি ভেড়ার কাছ থেকে সোনালি পশম আনতে হবে। এই বিপদে একটি ঈগল পাখি সাইকির সাহায্যে এগিয়ে এলো। ভেড়াগুলো ঘুমিয়ে পড়লে ঈগল পাখি পশম সংগ্রহ করে দিলো তাকে। তৃতীয় পরীক্ষায় আফ্রোদিতি বলল, ছেলের চিন্তায় তার রূপ কমে গেছে, তাই পাতালের দেবী পারসিফোনের কাছে কিছু রূপ ছোট বাক্সে ভরে আনতে হবে তার জন্য। কিন্তু পাতালে যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো কোনো উঁচু মিনার থেকে লাফ দিয়ে আত্দহত্যা করা। তাই সে একটি মিনারে উঠে পড়ল, কিন্তু সে মিনার তাকে লাফ দিতে নিষেধ করল। মিনারটি সাইকিকে জীবন্ত পাতালে যাওয়া ও আসার পথটি বিস্তারিত বলে দিল। সাইকি পাতাল দেবীর কাছে থেকে বাঙ্বন্দী রূপ নিয়ে এলো। রূপের বাঙ্ পেয়ে আর তর সইল না আফ্রোদিতির। সে কিছু রূপ নিজের জন্য নিতে রূপের বাক্স খোলা মাত্রই নারকীয় ঘুম এসে গ্রাস করল তাকে। তখনই কিউপিড দেবতা অ্যাপোলোর আবেদন করল এই ফাঁকে সাইকিকে অভিশাপ মুক্ত করার জন্য। অ্যাপোলোর আর বুঝতে বাকি রইল না কিউপিড সত্যিকার অর্থেই কতটা ভালোবাসে সাইকিকে। এ ছাড়া সাইকির সঙ্গে কিউপিডের মিলন না হলে সে প্রেমতীর না ছোড়ার যে প্রতিজ্ঞা করেছে তাও ভাঙবে না। পৃথিবীর বুকে প্রেম, ভালোবাসা ফিরিয়ে আনা ও চিরকাল প্রবাহের জন্য তিনি কিউপিডের আবেদন বিবেচনা করলেন। আফ্রোদিতির নারকীর ঘুমের মাঝেই দেবতা অ্যাপোলো তাদের স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অনুমতি দিলো। একই সঙ্গে দান করল তাদের অমরত্ব! অবশেষে তাদের বিয়ে হয় এবং তাদের একটি কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। সুখ-সমৃদ্ধির অমর জীবন পেয়ে ইরোস আবারও আগের খেলায় ফিরে গেল। মিথলজির গল্পে এমনটিই বলা হয়, এখনো সে প্রেমতীর নিয়ে ঘুরে বেড়ায় আর প্রেমতীর ছুড়ে প্রেমে মত্ত করে নারী-পুরুষকে!

 

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি