শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

গ্রিক মিথলজি। প্রেম আর সৌন্দর্যের বর্ণনায় গ্রিক মিথগুলো সব সময়ই মানুষের মনকে আন্দোলিত করেছে, রোমাঞ্চ জাগিয়েছে। প্রেমের দেবতার গল্পও তাই যুগ যুগ ধরে গল্প, কবিতা, চিত্রকলা সর্বোপরি সাহিত্য ও শিল্পকলায় অনবদ্য আবেদন তৈরি করেছে। ল্যাটিন ভাষায় কিউপিড আর গ্রিকদের ভাষায় ইরোস প্রেম, ভালোবাসা আর যৌনাবেদন সৃষ্টিকারী। কিউপিড মায়ার প্রেম গ্রিক মিথলজিতে উঠে এসেছে আপন ভঙ্গিমায়। কিউপিডের মা ছিলেন প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি তাকে রোমান দেবী ভেনাসও বলা হয়। আফ্রোদিতি ছিলেন অনিন্দ্যসুন্দরী। তার পুত্র স্বর্গীয় বরপুত্র হয়েছিল প্রেম আর ভালোবাসার আবেদন মানুষের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে। কিউপিড তাই গ্রিক পুরাণে আখ্যায়িত হয়েছে 'প্রেমের দেবতা' বলে।

কিউপিডের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি বিশেষভাবে লক্ষণীয় ছিল সে, একই সঙ্গে দেবতা ও মানব ছিল। নিজে ছিল সুদর্শন মানব। কিউপিডের পিঠে ছিল স্বর্গীয় দুটি পাখা। আমরা পরীদের পিঠে যে পাখার গল্প মুখে মুখে শুনে এসেছি তা কিন্তু অনেকটাই প্রভাবান্বিত হয়েছে কিউপিডের তুলোর মতো কোমল পাখার অতীত বর্ণনা থেকে। পাখা থাকার কারণে শৈশব থেকেই খুব চঞ্চল ছিল কিউপিড। এখানে সেখানে উড়ে বেড়ানোর সময় কিউপিডের হাতে থাকত ধনুক আর পিঠে তীর। কিউপিড ছিল স্বভাবে দুষ্টু প্রকৃতির। তার তীরবিদ্ধ হলে যে কোনো প্রাণী প্রেমে পড়ে যেত। এই স্বর্গীয় ক্ষমতা থাকায় সে এটাকে খেলা হিসেবে নিয়েছিল এবং নিজের ইচ্ছেমতো উড়ে বেড়াত ও খেলার ছলে সে তীর ছুড়ে মানুষকে প্রেমে ফেলে দিত। কিন্তু কে জানত একদিন তার তীর এমন এক অনিন্দ্য সুন্দরীর গায়ে গিয়ে বিঁধবে যার প্রেমে সে স্বয়ং বিমুগ্ধ হয়ে যাবে? হ্যাঁ, একদিন কিউপিড নিজেই প্রেমে পড়ে গিয়েছিল। কিউপিডের মন জয় করেছিল রূপবতী রাজকন্যা সাইকি। সেই প্রেমের শুরুটা কিন্তু হয়েছিল একেবারেই ভিন্নভাবে। আপুলিয়াস তার মেটামরফসিস বা গোল্ডেন অ্যাস গ্রন্থে কিউপিড ও সাইকির প্রণয় ও পরিণয় নিয়ে এক অমর উপাখ্যান রচনা করেছেন। সেখান থেকে এই দুজনের প্রেম নিয়ে অনেক তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যায়। এসব নিয়েই রচিত হয় মিথ।

রাজকুমারী সাইকি ছিল তিন বোনের মধ্যে সবার ছোট এবং সবচেয়ে সুন্দরী। তার মোহনীয় রূপের কারণে মানুষ ছুটে যেত তাকে একনজর দেখার জন্য। সাইকির রূপ-সৌন্দর্যের খবর চাপা থাকেনি দেবী আফ্রোদিতির। বিশেষ করে সাইকিকে মর্তের সাধারণ মানবী নয় দেবী সম্বোধন করে তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে শুরু করে তার রূপে মোহগ্রস্ত হওয়া পুরুষরা। এতে সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি মনক্ষুণ্ন হন। আফ্রোদিতিকে পূজা দেওয়া অনেকেই সাইকির অপূর্ব সৌন্দর্যের কারণে ছুটে যায় সাইকির কাছে। তাদের শ্রদ্ধা নিবেদিত হয় সাইকির পায়ে। এক পর্যায়ে গুজব ছড়িয়ে পড়ে, প্রণয়দেবী আফ্রোদিতি যাকে রোমান মিথে ভেনাস বলে সম্বোধন করা হতো, তিনি সাইকির ছদ্মরূপে মর্ত্যে আবিভূত হয়েছেন। এতে প্রকৃতপক্ষে জনশূন্য হয়ে পড়ে দেবী ভেনাসের মন্দির। এ খবর স্বর্গলো পৌঁছার পর আফ্রোদিতি সাইকিকে নিজের চোখে দেখার জন্য একদিন মর্ত্যে নেমে আসেন। যা শুনেছিলেন তার যে একবিন্দু মিথ্যা নয়, তা চাক্ষুস দেখলেন তিনি। এক দিকে ঈর্ষা অন্যদিকে পুরুষের অবিরাম শ্রদ্ধা নিবেদন দেখে প্রচণ্ড ক্রোধ নিয়ে তিনি স্বর্গলোকে ফিরে যান।

এ অবস্থা থেকে যে করেই হোক মানুষদের ফিরিয়ে ভেনাস মন্দিরে আনার জন্য তিনি কৌশলী হয়ে ওঠেন। ওদিকে চঞ্চল পুত্র কিউপিড তীর ছুড়ে মানুষ ও প্রাণীদের প্রেমে ফেলায় মত্ত। তিনি পুত্র কিউপিডকে ডেকে নিয়ে সবিস্তারে সব বলেন। এবং তিনি যে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠেছেন সেটা বলতেও কুণ্ঠাবোধ করেন না। কিউপিডকে তিনি সাইকির ওপর এমন প্রেম তীর নিক্ষেপ করতে বলেন যেন তাতে সাইকি পৃথিবীর সবচেয়ে হতদরিদ্র এবং কুৎসিত চেহারায় পরিণত হয়। অথবা কিউপিডকে ঘুমন্ত সাইকিকে তীর মেরে তার সামনে সবচেয়ে ঘৃণিত ও বাজে পশু যেমন শূকরকে রাখতে বলেন, যাতে করে ঘুম থেকে উঠে সাইকি শূকরের প্রেমে পড়ে যায়। ইরোস মায়ের কথা মতো চলে গেল ঘুমন্ত সাইকির ঘরে। কিন্তু তীর নিক্ষেপের সময় সাইকির ঘুম ভেঙে গেল। ইরোস ঠিকমতো তীর নিক্ষেপ করতে গিয়ে সাইকির বাহুতে তীর বসিয়ে দিল। সত্যি বলতে, ঘুম থেকে জেগে ওঠা সাইকির চোখে ও বুকে নজর পড়ার পর তার রূপে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল কিউপিড। তবে সে যাই হোক, কিউপিডের প্রেমময় তীর সাইকিকে প্রেমাসক্ত করে তুলল। অন্যদিকে কিউপিডের প্রতি সাইকির প্রেমমগ্নতা ও অনবদ্য রূপের কারণে একই সময় সাইকির প্রেমেও হাবুডুবু খেতে লাগল ইরোস। মিথের অন্য এক সূত্র বলে, শুধু সাইকির বাহুতেই তীর বসায়নি কিউপিড বরং সাইকির রূপে মোহগ্রস্ত হয়ে অজান্তে নিজের ওপরই প্রেমতীর বসিয়েছিল কিউপিড। এতে যা হওয়ার তাই হলো। কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের প্রেমে মগ্ন হয়ে গেল।

এ ঘটনায় বেশ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে কিউপিড। সে প্রথমে ছুটে যায় দৈববাণীর দেবতা অ্যাপোলোর কাছে। ইতোপূর্বে অ্যাপোলো কিউপিডের তীরে বিদ্ধ হয়ে লাঞ্ছিত হলেও তিনি সব শুনে অভয় দেন তাকে। এক পর্যায়ে প্রেমকাতর কিউপিড ফিরে এসে সব কিছু খুলে বলল মা আফ্রোদিতিকেও। এতে আফ্রোদিতি আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং অভিশাপ দেন সাইকিকে। তার অভিশাপ ছিল- যদিও সাইকির রূপে মুগ্ধ হবে সবাই কিন্তু কেউ তাকে স্ত্রী হিসেবে নেবে না। এই অভিশাপ বাণীর সঙ্গে তিনি যোগ করেন, কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের সঙ্গে দেখা করা ও মেলামেশাও করতে পারবে না। এই অভিশাপ বাণীর পর কার্যত কিউপিড ও সাইকির প্রেম ভেস্তে গেল। দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হলো। কিউপিড ভগ্ন হৃদয়ে শপথ করল যতক্ষণ না সাইকি অভিশাপ মুক্ত হবে ততক্ষণ সে কোনো প্রেমতীর ছুড়বে না। কিউপিডের প্রেমতীর নিক্ষেপ বন্ধ হওয়ার পর পৃথিবী প্রেমশূন্য হতে লাগল। মানুষে মানুষে প্রেম কমে গেল, মানুষ কঠিন ও বর্বর হতে লাগল। দেবতা অ্যাপোলো সব পর্যবেক্ষণ করছিলেন। তিনি বুঝতে পারলেন, পৃথিবীতে ভালোবাসা ও প্রেম প্রবাহিত করতে চাইলে কিউপিডকে তীর নিক্ষেপের জন্য আবার চঞ্চল করে তুলতে হবে। এদিকে কিউপিড ও আর পারছিল না। মনের মানুষ সাইকির কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সেও মনমরা হয়ে থাকত। আফ্রোদিতির অভিশাপ থেকে সাইকিকে মুক্ত করার জন্য সে অ্যাপোলোর কাছে ছুটে গেল। অ্যাপোলো সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, বধূবেশে সাজিয়ে রাতের অন্ধকারে সাইকিকে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় রেখে আসতে। সেখানে সাইকির জন্য অপেক্ষা করবে এমন এক পুরুষ, যার ভয়ে দেবতারাও ভীত এবং বিচলিত থাকে। অ্যাপেলোর দৈববাণী পেয়ে সাইকির পিতা সাইকিকে সেই পাহাড়ে, নির্জনে রেখে আসেন। এদিকে অ্যাপোলোর দৈববাণী শুনে সাইকিকে কাছে পাওয়ার জন্য লুকিয়ে কিউপিড পাহাড়ের চূড়ায় আগেই পৌঁছে গেল। সাইকি পাহাড়ের কাছে গিয়ে দেখল অ্যাপোলো তার জন্য একটি প্রাসাদ তৈরি করে রেখেছেন সেখানে। দৈত্যের স্ত্রী হিসেবে নিজেকে সমর্পণ করতে সাইকি যখন অপেক্ষা করছিল তখন বায়ু দেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে তাকে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। তার রথ থামল কিউপিডের প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে বাসরশয্যায় শুইয়ে দিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে সাইকি জেগে উঠলেন। অন্ধকার ঘরে সাইকি টেরই পেল সে কোনো পুরুষের বাহুবন্ধনে রয়েছে। সে ভাবল এ বুঝি তার দৈত্যস্বামী। কিউপিড জানত যদি তার মুখ সাইকি দেখে ফেলে তবে আফ্রোদিতি তথা ভেনাসের অভিশাপে জ্বলে পুড়ে মরবে সাইকি। কিউপিড সারারাত কাটাল সাইকির সঙ্গে। তারপর তারা ঘুমিয়ে পড়ল। ভোরের আলো ফোটার আগেই কিউপিড প্রাসাদ ছেড়ে উড়ে চলে গেল। সকালে ঘুম থেকে জেগে সাইকি অবাক বিস্ময়ে দেখল তার দৈত্যস্বামী তাকে হত্যা করেনি বরং তার জন্য রেখে গেছে সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় খাবার। দূর থেকে প্রাসাদে ভেসে আসছে সুমধুর সুর। পরদিন পেরিয়ে আবার যখন মধ্যরাত হলো তখন কিউপিড ফিরে এলো প্রাসাদে। সাইকি যখন ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন সুবর্ণ প্রাসাদের আলো নিভে গেল। হঠাৎ দৃপ্তপৌরুষের আলিঙ্গনে সে বাঁধা পড়ল। সাইকি এবার সচেতন হয়ে বলল, কে তুমি? কী তোমার পরিচয়? কিউপিড তাকে কানে কানে বলল, তুমি আমার নাম জানতে চেও না। আমাকে দেখার চেষ্টা কর না। নয়তো স্বর্গলোকের অভিশাপে সব আনন্দ চিরদিনের জন্য নষ্ট হয়ে যাবে। উপায়ন্তর না পেয়ে সাইকি আর প্রশ্ন করল না। এ ভাবেই কাটতে থাকল তার রাত।

সাইকি এক রাতে অদৃশ্য কিউপিডের কাছে বলল, তুমি শুধু রাতের অাঁধারে আসো, সারা দিন আমি একা থাকি। আমার খুব বিষণ্ন আর একা লাগে। আমার দুই বোনকে কিছুদিনের জন্য এখানে এনে দেবে? প্রথমে অদৃশ্য কিউপিড তাতে বাধা দিলেও সাইকির বারবার অনুরোধে একপর্যায়ে সে রাজি হলো। পরদিন জেফাইরাস দু'বোনকে বাতাসে উড়িয়ে সাইকির কাছে নিয়ে আসে। স্বর্ণ প্রাসাদ দেখে দুই বোন অবাক হয়ে তার স্বামীর বিষয়ে নানান প্রশ্নে বিক্ষিপ্ত করতে লাগল। কিন্তু সাইকি যে তার মধ্যরাতের অদৃশ্য স্বামী সম্পর্কে কিছুই জানে না!। বোনেরা সব শুনে সাইকিকে কুবুদ্ধি দিল মিলনের পর অদৃশ্য স্বামী ঘুমিয়ে পড়লেই বাতি জ্বালিয়ে তার মুখ দেখে নিতে। তাই করল সাইকি। কিন্তু এ যে কিউপিড! মুহূর্তেই হতভম্ব হয়ে গেল সাইকি।

কিউপিড বলে উঠল, 'আমার নিষেধ সত্ত্বেও তুমি সাধারণ কৌতূহল দমন করতে পারলে না? আমাদের প্রেমের এখানেই পরিসমাপ্তি ঘটল। বিদায়।'

কিউপিড উড়ে চলে গেল। এরপর আফ্রোদিতি সব জানতে পারলেন। সাইকি তার পুত্রবধূ এটাও অজানা রইল না স্বর্গলোকে। সাইকিকে আফ্রোদিতি তিনটি শর্ত পূূরণ করতে বললেন, নয়তো তার অভিশাপ তুলে নেবেন না বলে জানিয়ে দিলেন। সাইকি মুখোমুখি হলো তিনটি কঠিন শর্তের। প্রথম পরীক্ষায় আফ্রোদিতি একটি ঝুড়িতে রাখা কয়েক প্রকারের ডালের মিশ্রণ রাত হওয়ার আগেই বেছে বেছে পৃথক করতে বলল। একটি পিঁপড়ার সহায়তায় সাইকি তা করে ফেলল। দ্বিতীয় পরীক্ষায় তাকে বলা হলো সহস্রাধিক ভেড়াদের মধ্য থেকে একটি সোনালি ভেড়ার কাছ থেকে সোনালি পশম আনতে হবে। এই বিপদে একটি ঈগল পাখি সাইকির সাহায্যে এগিয়ে এলো। ভেড়াগুলো ঘুমিয়ে পড়লে ঈগল পাখি পশম সংগ্রহ করে দিলো তাকে। তৃতীয় পরীক্ষায় আফ্রোদিতি বলল, ছেলের চিন্তায় তার রূপ কমে গেছে, তাই পাতালের দেবী পারসিফোনের কাছে কিছু রূপ ছোট বাক্সে ভরে আনতে হবে তার জন্য। কিন্তু পাতালে যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো কোনো উঁচু মিনার থেকে লাফ দিয়ে আত্দহত্যা করা। তাই সে একটি মিনারে উঠে পড়ল, কিন্তু সে মিনার তাকে লাফ দিতে নিষেধ করল। মিনারটি সাইকিকে জীবন্ত পাতালে যাওয়া ও আসার পথটি বিস্তারিত বলে দিল। সাইকি পাতাল দেবীর কাছে থেকে বাঙ্বন্দী রূপ নিয়ে এলো। রূপের বাঙ্ পেয়ে আর তর সইল না আফ্রোদিতির। সে কিছু রূপ নিজের জন্য নিতে রূপের বাক্স খোলা মাত্রই নারকীয় ঘুম এসে গ্রাস করল তাকে। তখনই কিউপিড দেবতা অ্যাপোলোর আবেদন করল এই ফাঁকে সাইকিকে অভিশাপ মুক্ত করার জন্য। অ্যাপোলোর আর বুঝতে বাকি রইল না কিউপিড সত্যিকার অর্থেই কতটা ভালোবাসে সাইকিকে। এ ছাড়া সাইকির সঙ্গে কিউপিডের মিলন না হলে সে প্রেমতীর না ছোড়ার যে প্রতিজ্ঞা করেছে তাও ভাঙবে না। পৃথিবীর বুকে প্রেম, ভালোবাসা ফিরিয়ে আনা ও চিরকাল প্রবাহের জন্য তিনি কিউপিডের আবেদন বিবেচনা করলেন। আফ্রোদিতির নারকীর ঘুমের মাঝেই দেবতা অ্যাপোলো তাদের স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অনুমতি দিলো। একই সঙ্গে দান করল তাদের অমরত্ব! অবশেষে তাদের বিয়ে হয় এবং তাদের একটি কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। সুখ-সমৃদ্ধির অমর জীবন পেয়ে ইরোস আবারও আগের খেলায় ফিরে গেল। মিথলজির গল্পে এমনটিই বলা হয়, এখনো সে প্রেমতীর নিয়ে ঘুরে বেড়ায় আর প্রেমতীর ছুড়ে প্রেমে মত্ত করে নারী-পুরুষকে!

 

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা