শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০১৪

কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কিউপিড ও সাইকির অনবদ্য প্রেম

গ্রিক মিথলজি। প্রেম আর সৌন্দর্যের বর্ণনায় গ্রিক মিথগুলো সব সময়ই মানুষের মনকে আন্দোলিত করেছে, রোমাঞ্চ জাগিয়েছে। প্রেমের দেবতার গল্পও তাই যুগ যুগ ধরে গল্প, কবিতা, চিত্রকলা সর্বোপরি সাহিত্য ও শিল্পকলায় অনবদ্য আবেদন তৈরি করেছে। ল্যাটিন ভাষায় কিউপিড আর গ্রিকদের ভাষায় ইরোস প্রেম, ভালোবাসা আর যৌনাবেদন সৃষ্টিকারী। কিউপিড মায়ার প্রেম গ্রিক মিথলজিতে উঠে এসেছে আপন ভঙ্গিমায়। কিউপিডের মা ছিলেন প্রেম ও সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি তাকে রোমান দেবী ভেনাসও বলা হয়। আফ্রোদিতি ছিলেন অনিন্দ্যসুন্দরী। তার পুত্র স্বর্গীয় বরপুত্র হয়েছিল প্রেম আর ভালোবাসার আবেদন মানুষের মাঝে বিলিয়ে দেওয়ার ক্ষমতাপ্রাপ্ত হয়ে। কিউপিড তাই গ্রিক পুরাণে আখ্যায়িত হয়েছে 'প্রেমের দেবতা' বলে।

কিউপিডের বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে একটি বিশেষভাবে লক্ষণীয় ছিল সে, একই সঙ্গে দেবতা ও মানব ছিল। নিজে ছিল সুদর্শন মানব। কিউপিডের পিঠে ছিল স্বর্গীয় দুটি পাখা। আমরা পরীদের পিঠে যে পাখার গল্প মুখে মুখে শুনে এসেছি তা কিন্তু অনেকটাই প্রভাবান্বিত হয়েছে কিউপিডের তুলোর মতো কোমল পাখার অতীত বর্ণনা থেকে। পাখা থাকার কারণে শৈশব থেকেই খুব চঞ্চল ছিল কিউপিড। এখানে সেখানে উড়ে বেড়ানোর সময় কিউপিডের হাতে থাকত ধনুক আর পিঠে তীর। কিউপিড ছিল স্বভাবে দুষ্টু প্রকৃতির। তার তীরবিদ্ধ হলে যে কোনো প্রাণী প্রেমে পড়ে যেত। এই স্বর্গীয় ক্ষমতা থাকায় সে এটাকে খেলা হিসেবে নিয়েছিল এবং নিজের ইচ্ছেমতো উড়ে বেড়াত ও খেলার ছলে সে তীর ছুড়ে মানুষকে প্রেমে ফেলে দিত। কিন্তু কে জানত একদিন তার তীর এমন এক অনিন্দ্য সুন্দরীর গায়ে গিয়ে বিঁধবে যার প্রেমে সে স্বয়ং বিমুগ্ধ হয়ে যাবে? হ্যাঁ, একদিন কিউপিড নিজেই প্রেমে পড়ে গিয়েছিল। কিউপিডের মন জয় করেছিল রূপবতী রাজকন্যা সাইকি। সেই প্রেমের শুরুটা কিন্তু হয়েছিল একেবারেই ভিন্নভাবে। আপুলিয়াস তার মেটামরফসিস বা গোল্ডেন অ্যাস গ্রন্থে কিউপিড ও সাইকির প্রণয় ও পরিণয় নিয়ে এক অমর উপাখ্যান রচনা করেছেন। সেখান থেকে এই দুজনের প্রেম নিয়ে অনেক তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যায়। এসব নিয়েই রচিত হয় মিথ।

রাজকুমারী সাইকি ছিল তিন বোনের মধ্যে সবার ছোট এবং সবচেয়ে সুন্দরী। তার মোহনীয় রূপের কারণে মানুষ ছুটে যেত তাকে একনজর দেখার জন্য। সাইকির রূপ-সৌন্দর্যের খবর চাপা থাকেনি দেবী আফ্রোদিতির। বিশেষ করে সাইকিকে মর্তের সাধারণ মানবী নয় দেবী সম্বোধন করে তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে শুরু করে তার রূপে মোহগ্রস্ত হওয়া পুরুষরা। এতে সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতি মনক্ষুণ্ন হন। আফ্রোদিতিকে পূজা দেওয়া অনেকেই সাইকির অপূর্ব সৌন্দর্যের কারণে ছুটে যায় সাইকির কাছে। তাদের শ্রদ্ধা নিবেদিত হয় সাইকির পায়ে। এক পর্যায়ে গুজব ছড়িয়ে পড়ে, প্রণয়দেবী আফ্রোদিতি যাকে রোমান মিথে ভেনাস বলে সম্বোধন করা হতো, তিনি সাইকির ছদ্মরূপে মর্ত্যে আবিভূত হয়েছেন। এতে প্রকৃতপক্ষে জনশূন্য হয়ে পড়ে দেবী ভেনাসের মন্দির। এ খবর স্বর্গলো পৌঁছার পর আফ্রোদিতি সাইকিকে নিজের চোখে দেখার জন্য একদিন মর্ত্যে নেমে আসেন। যা শুনেছিলেন তার যে একবিন্দু মিথ্যা নয়, তা চাক্ষুস দেখলেন তিনি। এক দিকে ঈর্ষা অন্যদিকে পুরুষের অবিরাম শ্রদ্ধা নিবেদন দেখে প্রচণ্ড ক্রোধ নিয়ে তিনি স্বর্গলোকে ফিরে যান।

এ অবস্থা থেকে যে করেই হোক মানুষদের ফিরিয়ে ভেনাস মন্দিরে আনার জন্য তিনি কৌশলী হয়ে ওঠেন। ওদিকে চঞ্চল পুত্র কিউপিড তীর ছুড়ে মানুষ ও প্রাণীদের প্রেমে ফেলায় মত্ত। তিনি পুত্র কিউপিডকে ডেকে নিয়ে সবিস্তারে সব বলেন। এবং তিনি যে প্রতিশোধ পরায়ণ হয়ে উঠেছেন সেটা বলতেও কুণ্ঠাবোধ করেন না। কিউপিডকে তিনি সাইকির ওপর এমন প্রেম তীর নিক্ষেপ করতে বলেন যেন তাতে সাইকি পৃথিবীর সবচেয়ে হতদরিদ্র এবং কুৎসিত চেহারায় পরিণত হয়। অথবা কিউপিডকে ঘুমন্ত সাইকিকে তীর মেরে তার সামনে সবচেয়ে ঘৃণিত ও বাজে পশু যেমন শূকরকে রাখতে বলেন, যাতে করে ঘুম থেকে উঠে সাইকি শূকরের প্রেমে পড়ে যায়। ইরোস মায়ের কথা মতো চলে গেল ঘুমন্ত সাইকির ঘরে। কিন্তু তীর নিক্ষেপের সময় সাইকির ঘুম ভেঙে গেল। ইরোস ঠিকমতো তীর নিক্ষেপ করতে গিয়ে সাইকির বাহুতে তীর বসিয়ে দিল। সত্যি বলতে, ঘুম থেকে জেগে ওঠা সাইকির চোখে ও বুকে নজর পড়ার পর তার রূপে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল কিউপিড। তবে সে যাই হোক, কিউপিডের প্রেমময় তীর সাইকিকে প্রেমাসক্ত করে তুলল। অন্যদিকে কিউপিডের প্রতি সাইকির প্রেমমগ্নতা ও অনবদ্য রূপের কারণে একই সময় সাইকির প্রেমেও হাবুডুবু খেতে লাগল ইরোস। মিথের অন্য এক সূত্র বলে, শুধু সাইকির বাহুতেই তীর বসায়নি কিউপিড বরং সাইকির রূপে মোহগ্রস্ত হয়ে অজান্তে নিজের ওপরই প্রেমতীর বসিয়েছিল কিউপিড। এতে যা হওয়ার তাই হলো। কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের প্রেমে মগ্ন হয়ে গেল।

এ ঘটনায় বেশ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়ে কিউপিড। সে প্রথমে ছুটে যায় দৈববাণীর দেবতা অ্যাপোলোর কাছে। ইতোপূর্বে অ্যাপোলো কিউপিডের তীরে বিদ্ধ হয়ে লাঞ্ছিত হলেও তিনি সব শুনে অভয় দেন তাকে। এক পর্যায়ে প্রেমকাতর কিউপিড ফিরে এসে সব কিছু খুলে বলল মা আফ্রোদিতিকেও। এতে আফ্রোদিতি আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং অভিশাপ দেন সাইকিকে। তার অভিশাপ ছিল- যদিও সাইকির রূপে মুগ্ধ হবে সবাই কিন্তু কেউ তাকে স্ত্রী হিসেবে নেবে না। এই অভিশাপ বাণীর সঙ্গে তিনি যোগ করেন, কিউপিড ও সাইকি একে অন্যের সঙ্গে দেখা করা ও মেলামেশাও করতে পারবে না। এই অভিশাপ বাণীর পর কার্যত কিউপিড ও সাইকির প্রেম ভেস্তে গেল। দুজনের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হলো। কিউপিড ভগ্ন হৃদয়ে শপথ করল যতক্ষণ না সাইকি অভিশাপ মুক্ত হবে ততক্ষণ সে কোনো প্রেমতীর ছুড়বে না। কিউপিডের প্রেমতীর নিক্ষেপ বন্ধ হওয়ার পর পৃথিবী প্রেমশূন্য হতে লাগল। মানুষে মানুষে প্রেম কমে গেল, মানুষ কঠিন ও বর্বর হতে লাগল। দেবতা অ্যাপোলো সব পর্যবেক্ষণ করছিলেন। তিনি বুঝতে পারলেন, পৃথিবীতে ভালোবাসা ও প্রেম প্রবাহিত করতে চাইলে কিউপিডকে তীর নিক্ষেপের জন্য আবার চঞ্চল করে তুলতে হবে। এদিকে কিউপিড ও আর পারছিল না। মনের মানুষ সাইকির কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে সেও মনমরা হয়ে থাকত। আফ্রোদিতির অভিশাপ থেকে সাইকিকে মুক্ত করার জন্য সে অ্যাপোলোর কাছে ছুটে গেল। অ্যাপোলো সাইকির পিতাকে নির্দেশ দিলেন, বধূবেশে সাজিয়ে রাতের অন্ধকারে সাইকিকে নির্জন পাহাড়ের সর্বোচ্চ চূড়ায় রেখে আসতে। সেখানে সাইকির জন্য অপেক্ষা করবে এমন এক পুরুষ, যার ভয়ে দেবতারাও ভীত এবং বিচলিত থাকে। অ্যাপেলোর দৈববাণী পেয়ে সাইকির পিতা সাইকিকে সেই পাহাড়ে, নির্জনে রেখে আসেন। এদিকে অ্যাপোলোর দৈববাণী শুনে সাইকিকে কাছে পাওয়ার জন্য লুকিয়ে কিউপিড পাহাড়ের চূড়ায় আগেই পৌঁছে গেল। সাইকি পাহাড়ের কাছে গিয়ে দেখল অ্যাপোলো তার জন্য একটি প্রাসাদ তৈরি করে রেখেছেন সেখানে। দৈত্যের স্ত্রী হিসেবে নিজেকে সমর্পণ করতে সাইকি যখন অপেক্ষা করছিল তখন বায়ু দেবতা জেফাইরাস নির্জন পর্বতচূড়া থেকে তাকে অচেতন করে তুলে নিলেন বায়ুরথে। তার রথ থামল কিউপিডের প্রাসাদের সামনে। কিউপিড সাইকিকে তুলে নিয়ে প্রাসাদের অভ্যন্তরে বাসরশয্যায় শুইয়ে দিলেন। কিছুক্ষণের মধ্যে সাইকি জেগে উঠলেন। অন্ধকার ঘরে সাইকি টেরই পেল সে কোনো পুরুষের বাহুবন্ধনে রয়েছে। সে ভাবল এ বুঝি তার দৈত্যস্বামী। কিউপিড জানত যদি তার মুখ সাইকি দেখে ফেলে তবে আফ্রোদিতি তথা ভেনাসের অভিশাপে জ্বলে পুড়ে মরবে সাইকি। কিউপিড সারারাত কাটাল সাইকির সঙ্গে। তারপর তারা ঘুমিয়ে পড়ল। ভোরের আলো ফোটার আগেই কিউপিড প্রাসাদ ছেড়ে উড়ে চলে গেল। সকালে ঘুম থেকে জেগে সাইকি অবাক বিস্ময়ে দেখল তার দৈত্যস্বামী তাকে হত্যা করেনি বরং তার জন্য রেখে গেছে সোনার টবে স্ফটিকস্বচ্ছ জল। রূপার টেবিলের উপর সোনার পাত্রে উপাদেয় খাবার। দূর থেকে প্রাসাদে ভেসে আসছে সুমধুর সুর। পরদিন পেরিয়ে আবার যখন মধ্যরাত হলো তখন কিউপিড ফিরে এলো প্রাসাদে। সাইকি যখন ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে তখন সুবর্ণ প্রাসাদের আলো নিভে গেল। হঠাৎ দৃপ্তপৌরুষের আলিঙ্গনে সে বাঁধা পড়ল। সাইকি এবার সচেতন হয়ে বলল, কে তুমি? কী তোমার পরিচয়? কিউপিড তাকে কানে কানে বলল, তুমি আমার নাম জানতে চেও না। আমাকে দেখার চেষ্টা কর না। নয়তো স্বর্গলোকের অভিশাপে সব আনন্দ চিরদিনের জন্য নষ্ট হয়ে যাবে। উপায়ন্তর না পেয়ে সাইকি আর প্রশ্ন করল না। এ ভাবেই কাটতে থাকল তার রাত।

সাইকি এক রাতে অদৃশ্য কিউপিডের কাছে বলল, তুমি শুধু রাতের অাঁধারে আসো, সারা দিন আমি একা থাকি। আমার খুব বিষণ্ন আর একা লাগে। আমার দুই বোনকে কিছুদিনের জন্য এখানে এনে দেবে? প্রথমে অদৃশ্য কিউপিড তাতে বাধা দিলেও সাইকির বারবার অনুরোধে একপর্যায়ে সে রাজি হলো। পরদিন জেফাইরাস দু'বোনকে বাতাসে উড়িয়ে সাইকির কাছে নিয়ে আসে। স্বর্ণ প্রাসাদ দেখে দুই বোন অবাক হয়ে তার স্বামীর বিষয়ে নানান প্রশ্নে বিক্ষিপ্ত করতে লাগল। কিন্তু সাইকি যে তার মধ্যরাতের অদৃশ্য স্বামী সম্পর্কে কিছুই জানে না!। বোনেরা সব শুনে সাইকিকে কুবুদ্ধি দিল মিলনের পর অদৃশ্য স্বামী ঘুমিয়ে পড়লেই বাতি জ্বালিয়ে তার মুখ দেখে নিতে। তাই করল সাইকি। কিন্তু এ যে কিউপিড! মুহূর্তেই হতভম্ব হয়ে গেল সাইকি।

কিউপিড বলে উঠল, 'আমার নিষেধ সত্ত্বেও তুমি সাধারণ কৌতূহল দমন করতে পারলে না? আমাদের প্রেমের এখানেই পরিসমাপ্তি ঘটল। বিদায়।'

কিউপিড উড়ে চলে গেল। এরপর আফ্রোদিতি সব জানতে পারলেন। সাইকি তার পুত্রবধূ এটাও অজানা রইল না স্বর্গলোকে। সাইকিকে আফ্রোদিতি তিনটি শর্ত পূূরণ করতে বললেন, নয়তো তার অভিশাপ তুলে নেবেন না বলে জানিয়ে দিলেন। সাইকি মুখোমুখি হলো তিনটি কঠিন শর্তের। প্রথম পরীক্ষায় আফ্রোদিতি একটি ঝুড়িতে রাখা কয়েক প্রকারের ডালের মিশ্রণ রাত হওয়ার আগেই বেছে বেছে পৃথক করতে বলল। একটি পিঁপড়ার সহায়তায় সাইকি তা করে ফেলল। দ্বিতীয় পরীক্ষায় তাকে বলা হলো সহস্রাধিক ভেড়াদের মধ্য থেকে একটি সোনালি ভেড়ার কাছ থেকে সোনালি পশম আনতে হবে। এই বিপদে একটি ঈগল পাখি সাইকির সাহায্যে এগিয়ে এলো। ভেড়াগুলো ঘুমিয়ে পড়লে ঈগল পাখি পশম সংগ্রহ করে দিলো তাকে। তৃতীয় পরীক্ষায় আফ্রোদিতি বলল, ছেলের চিন্তায় তার রূপ কমে গেছে, তাই পাতালের দেবী পারসিফোনের কাছে কিছু রূপ ছোট বাক্সে ভরে আনতে হবে তার জন্য। কিন্তু পাতালে যাওয়ার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো কোনো উঁচু মিনার থেকে লাফ দিয়ে আত্দহত্যা করা। তাই সে একটি মিনারে উঠে পড়ল, কিন্তু সে মিনার তাকে লাফ দিতে নিষেধ করল। মিনারটি সাইকিকে জীবন্ত পাতালে যাওয়া ও আসার পথটি বিস্তারিত বলে দিল। সাইকি পাতাল দেবীর কাছে থেকে বাঙ্বন্দী রূপ নিয়ে এলো। রূপের বাঙ্ পেয়ে আর তর সইল না আফ্রোদিতির। সে কিছু রূপ নিজের জন্য নিতে রূপের বাক্স খোলা মাত্রই নারকীয় ঘুম এসে গ্রাস করল তাকে। তখনই কিউপিড দেবতা অ্যাপোলোর আবেদন করল এই ফাঁকে সাইকিকে অভিশাপ মুক্ত করার জন্য। অ্যাপোলোর আর বুঝতে বাকি রইল না কিউপিড সত্যিকার অর্থেই কতটা ভালোবাসে সাইকিকে। এ ছাড়া সাইকির সঙ্গে কিউপিডের মিলন না হলে সে প্রেমতীর না ছোড়ার যে প্রতিজ্ঞা করেছে তাও ভাঙবে না। পৃথিবীর বুকে প্রেম, ভালোবাসা ফিরিয়ে আনা ও চিরকাল প্রবাহের জন্য তিনি কিউপিডের আবেদন বিবেচনা করলেন। আফ্রোদিতির নারকীর ঘুমের মাঝেই দেবতা অ্যাপোলো তাদের স্বামী-স্ত্রী হিসেবে অনুমতি দিলো। একই সঙ্গে দান করল তাদের অমরত্ব! অবশেষে তাদের বিয়ে হয় এবং তাদের একটি কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। সুখ-সমৃদ্ধির অমর জীবন পেয়ে ইরোস আবারও আগের খেলায় ফিরে গেল। মিথলজির গল্পে এমনটিই বলা হয়, এখনো সে প্রেমতীর নিয়ে ঘুরে বেড়ায় আর প্রেমতীর ছুড়ে প্রেমে মত্ত করে নারী-পুরুষকে!

 

 

 

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া
৪৯ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা
উড়ন্ত ট্যাক্সি নিয়ে দ্বন্দ্ব: আর্চারের বিরুদ্ধে জোবির মামলা

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার ভালো দৃষ্টান্ত রেখে যাবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ
মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যে ভয়াবহ বন্যা, ক্ষতিগ্রস্ত ১১ হাজারের বেশি মানুষ

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম
কানাডা সহজ করেছে নাগরিকত্ব পাওয়ার নিয়ম

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষার আসন ৩৭০১

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির
বাংলাদেশি চিকিৎসক-নার্স নিয়োগে জিটুজি ফ্রেমওয়ার্ক প্রস্তাব সৌদির

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন
জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিতে ২০ হাজার ৮৬২ প্রবাসীর নিবন্ধন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প
সৌদি আরব ও ইরাকে ভূমিকম্প

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর
মাত্র ১৬ বাসে ঠাঁই মিলল না জবির অধিকাংশ শিক্ষার্থীর

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন
নিউজিল্যান্ড টেস্ট দলে ফিরলেন কেন উইলিয়ামসন

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক
মিসরের গোয়েন্দাপ্রধানের সঙ্গে হামাসের শীর্ষ প্রতিনিধিদলের বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
সাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে