শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

কলকাতার প্রথম ছোঁয়া

শাকুর মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
কলকাতার প্রথম ছোঁয়া

কলকাতাকে আমি প্রথম দেখি ১৯৯০ তে। আমার তখন পঁচিশ, কলকাতার তিনশ'। ইংরেজ আমলে ভারতবর্ষের রাজধানী থাকা এ শহরটি সে বছর তার তিনশ' বছর পূর্তি করেছিল বলে বেশ বড় আন্তর্জাতিক স্থাপত্য সম্মেলনের আয়োজন করেছিল এই শহরের প্রশাসন। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস আর তার ওয়েস্ট বেঙ্গল চ্যাপ্টার এর আয়োজক। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য অনুষদের ছাত্র-শিক্ষক মিলে যে টিম হয়েছিল তার সদস্য হিসেবে আমারও তখন অন্তর্ভুক্তি ছিল। সে আরও প্রায় পঁচিশ বছর আগের কথা। আমি তখন থার্ডইয়ারে পড়ি।

১৯৯০ থেকে ২০১৪, এ সময়ের মধ্যে গড়ে অন্তত বছরে একবার যাওয়া হয়েছে কলকাতায়। দেশের বাইরে একক কোনো শহর হিসেবে এই কলকাতায়ই আমার সবচেয়ে বেশি যাওয়া। কলকাতা তাই আমার বিদেশি শহরও মনে হয় না, আবার নিজের শহরও না। তারপরও এক ধরনের ভালোলাগা থেকেই আমি সুযোগ পেলেই কলকাতা ঘুরে আসি।

কলাকাতা আমাকে প্রথমে কে চিনিয়েছিল তা খুব ভালো করে বলতে পারব না। দেশ পত্রিকার কল্যাণে কলকাতা প্রথম জানি আমি। আরেকটু গুছিয়ে বললে, সুনীল আর শংকরের উপন্যাস আমাকে কলকাতা চেনায়।

আশির দশকে আমি 'আউট বই'য়ের পাঠক হই। প্রথম যে কয়টা বই পড়ে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম সেগুলো ছিল শংকরের লেখা। 'কত অজানারে', 'যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ', 'চৌরঙ্গী'- এগুলোর কথা মনে ছিল। শংকরের কাছ থেকেই আমার 'চৌরঙ্গী' নামটি জানা। কলকাতায় প্রথমবার এসে দেখি, সেই চৌরঙ্গী। সেই গ্রান্ড হোটেল। এই গ্রান্ড হোটেলে কাজ করতেন 'শংকর'। জনসংযোগ বিভাগে। এই হোটেলের কত অভিজ্ঞতা তিনি লিখেছেন সেই বইগুলোতে। কলকাতা এসে আমি এই লেখকদের দেখার জন্য অস্থির হয়ে যাই।

দ্বিতীয় দিনের সেমিনার চলছে তাজ হোটেলের বলরুমে। সেখান থেকে কায়দা করে একটা ফোন করার ব্যবস্থা হয়ে যায় আমার। 'কায়দা' বলছি এ কারণে যে, ওই ইভেন্ট কভার করতে আসা এক ফটোজার্নালিস্ট আমাকে খাতির করেন। তিনি 'আনন্দবাজার' গ্রুপের ফটোজার্নালিস্ট। টেলিগ্রাফের হয়ে ছবি তুলতে এসেছেন এখানে। সেমিনারে আসা আর্কিটেক্টরা কেউ তাকে তেমন পাত্তা দেয় না। আমি দেই। পাশে গিয়ে বসে গায়ে পড়ে কথা বলি। আমার সঙ্গে ১০ মিনিটের মাথায় তার ভাব হয়ে যায়। ভাবের কারণ আমার ক্যামেরা। তিনি যে মডেলের ক্যামেরা ব্যবহার করছেন, আমারটাও তাই। তার প্রথমে ধারণা হয়েছিল- সম্ভবত বাংলাদেশ দলের অফিসিয়াল ফটোগ্রাফার হিসেবে আমি এসেছি এখানে। আসলে সেটা যখন নয় এবং আমি যখন স্থাপত্যের ছাত্র, আবার সম্মেলনের ডেলিগেট, আমাকে কিঞ্চিৎ খাতির করেন তিনি এবং আনন্দবাজার পত্রিকায় কী করে কাউকে ফোনে পেতে হয় বর্ণনা করে, ব্যবস্থা করে দেন।

দি ডেইলি টেলিগ্রাফের ফটোজার্নালিস্ট আমার পাশে দাঁড়ানো। হোটেল রিসিপশনের পাশে থাকা ইন্টারকম ফোন থেকে আমি অপারেটরকে বলি, আমাকে যেন আনন্দবাজারে ফোন করে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে মিলিয়ে দেয়।

ফটোজার্নালিস্ট আমাকে জিজ্ঞাসা করেন সুনীলদার সঙ্গে আপনার পরিচয় আছে তো?

আমি জবাব দেই, না। আমার ফোন কানে লাগানো। আমি অপেক্ষা করি অপারেটরের কথা শুনতে।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আমার কী হন? আত্দীয়? আত্দীয় তো বটেই। আত্দীয় না হোক পরিচিত তো বলতেই হবে। বিশ্বাস না করলে আমার ভিসা ফরম দেখে নিতে পারে যে কেউ। আল্লাহ না করুক, এই কলকাতায় এসে যদি আমার কিছু হয়ে যায়, কেউ যদি আমার কোনো খোঁজ না পায়, যদি একজন মাত্র মানুষের কাছে আমার খোঁজ নেওয়ার অধিকার থাকে ভারত সরকারের, তিনি হলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।

ঘটনাটা ঘটে ভারত দূতাবাস অফিসে। পাসপোর্ট নিয়ে গিয়েছি, ছবি নিয়েছি, পাসপোর্টে ডলারের এনডোসমেন্ট করিয়েছি ৫০ টাকা খরচ করে। ধানমন্ডির দুই নম্বর সড়কের এই অফিসে অনেক দালাল আছে। একশ টাকা দিলে সব করে দেয়। পরদিন ভিসা। একশ টাকা খরচ না করতে চাইলে নিজে লাইনে দাঁড়াও, ফরম কেন, ফিলাপ করে জমা দাও। রসিদ নাও, আবার কাল এসে লাইন ধরে রসিদ দেখিয়ে পাসপোর্ট-ভিসা ফেরত নাও।

একশ টাকার অনেক দাম আমার কাছে। আমি নিজে ফরম ফিলাপ করতে গিয়ে দেখি, কলকাতার কোনো পরিচিত লোকের নাম-ঠিকানা দিতে হবে।

আমি তিন সেকেন্ড চিন্তা করলাম। যে কনফারেন্সে যাচ্ছি, তার ঠিকানা সবাই দিয়েছে। কিন্তু আমি তো সেসব নিয়ে আসিনি। এখন কী করা?

আমি চিনি শংকর আর সুনীলকে। শংকরের ঠিকানা জানি না। সুনীলেরটা জানি। আনন্দবাজারের ঠিকানা আমার মুখস্থ। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম লিখে দেশ পত্রিকার ঠিকানা বসিয়ে দেই আমি। আমার ভিসা হয়ে যায়।

এবার মনে ভাবলাম, যার নাম বিক্রি করে ভিসা নিয়েছি, তার সঙ্গে একটু কথাই না হয় বলি, দেখা করি। দেখা না করুক, যেতে তো আর সমস্যা নেই!

আমার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন আনন্দবাজার গ্রুপের ফটোজার্নালিস্ট। আমি ইন্টারকম কানে লাগিয়ে অপেক্ষা করছি টেলিফোন অপারেটরের। মিনিট দুয়েক আমাকে অপেক্ষায় রেখে এক সময় অপারেটর জানায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আজ অফিসে আসেননি। আমি সঙ্গে সঙ্গে বলি, তাহলে শীর্ষেন্দুকে দেখেন।

ওপাশে ফোন ধরেছেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। এপাশে আমি, পঁচিশের শাকুর মজিদ।

হ্যালো, নমস্কার।

'নমস্কার দাদা, আমি কী শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলছি?'

'জি। বলুন।'

'দাদা, আমি বাংলাদেশ থেকে এসেছি, আর্কিটেকচারের স্টুডেন্ট। আপনার লেখা পড়েছি। আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাই।'

'কখন আসতে চান?'

'আপনি বললে এখনই রওয়ানা দিতে পারি।'

'এখন ঠিক কোথায় আছেন আপনি?'

'তাজ বেঙ্গল'।

এরপর তাজ বেঙ্গল থেকে কী করে কোন বাস-ট্রাম ধরে আনন্দবাজারে আসতে হবে, বাস থেকে নেমে কতটুকু হাঁটতে হবে, গেটে কী কথা বলতে হবে, তিনি আমাকে বুঝিয়ে দেন।

আমি বলি, 'দাদা, আমি ট্যাক্সি নিয়ে আসছি।'

৬-৭ টাকা ট্যাক্সি ভাড়ায় আমি চলে আসি আনন্দবাজারের দালানের নিচে। বেশ পুলকও অনুভব করি। শীর্ষেন্দু কাউকে বলে রেখেছিলেন মনে হলো, গেটে নাম-পরিচয় দেওয়ার পর কে একজন তেতলায় একটা ছোট্ট ঘরে আমাকে নিয়ে গেল। এখানে বসে আছেন স্বয়ং শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।

শীর্ষেন্দুর তেমন কোনো উপন্যাস আমার তখনো পড়া হয়নি। 'দেশ'এ ধারাবাহিক বেরিয়েছিল 'দূরবীন', সেটার দুটো পর্ব পড়েছিলাম। কথা বললাম তা-ই নিয়ে। টের পেলাম, কোনো লেখকের লেখা কেউ পড়েছেন এবং এ বিষয়ে কথা বলতে এসেছে, এমন বিষয় লেখকরা, সে যদি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ও হন, বেশ পছন্দ করেন। আমাকে চা খাওয়ানো হলো, সিঙ্গারা খাওয়ানো হলো। আমি আনন্দ পাবলিশার্সের বই কোথা থেকে কিনব, কলেজ স্ট্রিটের কোন দোকানে গিয়ে কোন কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলে আমাকে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ ছাড়ে বই দেওয়া হবে, সে সবের আলাপ হলো।

বেরিয়ে যাওয়ার সময় মনে হলো, এ পত্রিকার সম্পাদক সাগরময় ঘোষের সঙ্গে দেখা করলে খারাপ হয় না। আমার মনের কথা বললাম শীর্ষেন্দুকে। তিনি পাঠিয়ে দেন সাগরময় ঘোষের রুমে।

ছোট্ট একটা কামরা। আলো নেই বললেই চলে। পাখা ঘুরছে ঘটঘট করে। চারদিকে বইয়ের স্তূপ।

একটা কাঠের হাতলওয়ালা চেয়ারে বসে আছেন প্রায় আশির কাছাকাছি বয়সের এক প্রবীণ। গায়ের রং কালচে, নাদুসনুদুস গড়ন, চোখে চশমা।

সাগরময় ঘোষ সম্পর্কে আমি বেশি কিছু জানি না। শুধু এটুকু যে, তিনি রবীন্দ্রনাথের সরাসরি ছাত্র ছিলেন। শান্তিনিকেতনে পড়াশোনা করেছেন।

আমি কথা শুরু করি রবীন্দ্রনাথ দিয়ে। বলি, তাকে কি আপনার মনে আছে? সাগরময় ঘোষ হাসলেন একটু। বললেন, 'দেশ' পত্রিকায় যোগ দিয়ে প্রথম যে এসাইনমেন্টটি করেছিলাম তা ছিল কবিগুরুর কাছ থেকে একটা কবিতা আর গল্প নেওয়া। সেটা কবিগুরুর মৃত্যুর কয়েক মাস আগে মাত্র। কথা প্রসঙ্গে বলেন, স্বদেশি আন্দোলন করার জন্য একবার জেলে গিয়েছিলাম। সেই জেলখানায় পরিচয় হয় আনন্দবাজারের সম্পাদকের সঙ্গে। তিনিও জেলে। আমার চাকরি হয়ে যায় জেলখানায়। আমাকে তিনটা অপশন দিয়েছিলেন তিনি। আমি নিলাম 'দেশ' পত্রিকায় চাকরির কাজ। সেই থেকে আছি। দেশ পত্রিকায় আমার চাকরির বয়স পঞ্চাশ পার হয়েছে। তবে সম্পাদকের দায়িত্বে আছি এই সেদিন ১৯৭৬ থেকে, ১৪ বছর হলো।

কথা বলতে বলতেই জানি, তিনি আসলে আমাদের বাংলাদেশেরই মানুষ। তার জন্ম আমাদের কুমিল্লায়। কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে তার তেমন যোগাযোগ নেই। এবার আমি গলার স্বর নরম করে তার সম্পর্কে জানা কিছু অভিযোগের কথা বললাম।

আমি জানতে চাইলাম, মুসলমান লেখকদের নাম কেন আপনারা বিকৃত করে ছাপেন? যে লেখক আপনাদের কাছে লেখা পাঠান, তিনি তো তার নামটি নিজেই লিখে দেন। আপনারা ছাপার সময় তার নাম বদলান কেন?

থতমত খেয়ে যান সাগরময় ঘোষ। বলেন, এটা একেবারেই অনিচ্ছাকৃত। কখনো ইচ্ছা করে করেন না। কখনো কখনো এমন অভিযোগ তিনি পান বলেও জানান। বলেন, আরবি-ফার্সি নাম বাংলায় অনেকে অনেকভাবে লেখে, কোনটা যে সঠিক নাম আমরাও অনেক সময় বুঝতে পারি না।

জানি, হিন্দি নামকে তর্জমা করে কলকাতার কাগজে বাংলা করে। মিনাকষী কে মিনাক্ষী, আমিতাভ কে অমিতাভ, দিকষিত কে দিক্ষীত তারা করেন, তাই বলে শামসুরের সঙ্গের 'রাহমান'কে 'রহমান' কেন করবেন? ওটা শামসুরের নিজস্ব।

সাগরময় ঘোষ অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথার মানুষ। আমার কাছে তার অজ্ঞতার কথা বলাতে আমি বিষয়টি চেপে যাই। কিন্তু তাকে ছাড়ি না। বলি, রবীন্দ্রনাথ যতটা যেভাবে আছেন নজরুল কিন্তু সেই অর্থে কোনোভাবেই 'দেশ'এ নেই। এর কারণ কী, নজরুল নামটি মুসলমান আর তিনি বাংলাদেশে চলে গিয়েছিলেন? তিনিও তো আপনাদের বর্ধমানের লেখক।

হাসলেন সাগরময় ঘোষ। বোঝাতে চাইলেন যে, তিনি রবীন্দ্রনাথ এবং নজরুলকে তাদের প্রত্যেকের অবস্থান অনুযায়ী পাঠকের কাছে উপস্থাপন করেন। নজরুলকে নিয়ে তার বিন্দুমাত্র অসম্মান নেই। নজরুল যে অনেক বড় কবি ছিলেন, গীতিকার ছিলেন সেটাও বলেন।

আমি লক্ষ্য করি, এই প্রজ্ঞাবান সম্পাদক আমার অতি আক্রমণাত্দক কোনো কথায়ই বিন্দুমাত্র অসন্তোষ হচ্ছেন না। বরং হাসিমুখে সব কথার জবাব দিচ্ছেন।

অনেকক্ষণ বসা হলো তার ঘরে। এবার উঠে আসার পালা।

তার কামরা থেকে বেরিয়ে চলে আসব, এমন সময় আরেকটা খুপরির দরজায় লেখা দেখি, দিব্যেন্দু পালিত। তার বই পড়েছি আমি। খুব বেশি নাগরিক জীবন নিয়ে লেখেন।

তেমন কোনো ভদ্রতা না করেই অনেকটা রিস্ক নিয়ে ঢুকে পড়ি দিব্যেন্দু পালিতের কামরায়। আধা মিনিটের মধ্যে বলে ফেলি কেন এসে পড়েছি তার ঘরে। দেখলাম, তিনিও অনেক সহজ। আমাকে বসতে বলেন। তার গদ্য কাঠামো নিয়ে কথা বলি। কেমন করে একটা উপন্যাসের চিন্তা মাথায় আসে, একটা চরিত্র চিত্রণের জন্য কি কি উপায় অবলম্বন করেন, সেসব নিয়েও কথা বলি এবং এক সময় বিদায় হই।

আমি সেবার ঢাকায় ফেরত এসে 'আনন্দবাজারে পঁয়তালি্লশ মিনিট' শিরোনামে একটা লেখা লিখি এবং পাক্ষিক 'অনন্যা'য় জমা দেই। লেখাটি পরের বছর ভ্রমণ সংখ্যাতে ছাপা হয়। এটাই ছিল কোনো পত্রিকায় ভ্রমণবিষয়ক আমার প্রথম লেখা। সেটা ১৯৯১ সাল।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ মিনিট আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন
৪২ বছর বয়সে বিশ্বকাপ খেলার সুযোগ পেলেন স্কটিশ গোলরক্ষক গর্ডন

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!
আসছে ‘দাবাং ৪’, পরিচালনায় থাকছেন অভিনব কাশ্যপ!

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫
ইউক্রেনে রুশ হামলায় নিহত ২৫

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন
কলাপাড়ায় অবৈধ বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল
মুশফিক ভাই বলেই সেঞ্চুরি নিয়ে কোনো সংশয় নেই: মুমিনুল

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স
জিয়া পরিবার ফোবিয়ায় যারা ভোগেন, তাদের জনভিত্তি নেই : প্রিন্স

৫০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি
কারাভোগ শেষে দেশে ফিরলেন ৩০ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরের রানওয়েতে শিয়াল, ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল ফ্লাইট

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করলো ডেনমার্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের
বেলেমের কপ-৩০-এ ন্যায়ভিত্তিক জলবায়ু কার্যক্রম বাস্তবায়নের আহ্বান বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!
পৃথিবীতে প্রাণের প্রাচীনতম নিদর্শন আবিষ্কার!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ
দশম বারের মতো বিহারের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিতে চলেছেন নিতীশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার
সখীপুরে মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম
শ্রীমঙ্গলে নিজ বাড়িতে ফিরে উচ্ছ্বসিত শমিত সোম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন