শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৪

কলকাতার প্রথম ছোঁয়া

শাকুর মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
কলকাতার প্রথম ছোঁয়া

কলকাতাকে আমি প্রথম দেখি ১৯৯০ তে। আমার তখন পঁচিশ, কলকাতার তিনশ'। ইংরেজ আমলে ভারতবর্ষের রাজধানী থাকা এ শহরটি সে বছর তার তিনশ' বছর পূর্তি করেছিল বলে বেশ বড় আন্তর্জাতিক স্থাপত্য সম্মেলনের আয়োজন করেছিল এই শহরের প্রশাসন। ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্টস আর তার ওয়েস্ট বেঙ্গল চ্যাপ্টার এর আয়োজক। ইনস্টিটিউট অব আর্কিটেক্ট বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্য অনুষদের ছাত্র-শিক্ষক মিলে যে টিম হয়েছিল তার সদস্য হিসেবে আমারও তখন অন্তর্ভুক্তি ছিল। সে আরও প্রায় পঁচিশ বছর আগের কথা। আমি তখন থার্ডইয়ারে পড়ি।

১৯৯০ থেকে ২০১৪, এ সময়ের মধ্যে গড়ে অন্তত বছরে একবার যাওয়া হয়েছে কলকাতায়। দেশের বাইরে একক কোনো শহর হিসেবে এই কলকাতায়ই আমার সবচেয়ে বেশি যাওয়া। কলকাতা তাই আমার বিদেশি শহরও মনে হয় না, আবার নিজের শহরও না। তারপরও এক ধরনের ভালোলাগা থেকেই আমি সুযোগ পেলেই কলকাতা ঘুরে আসি।

কলাকাতা আমাকে প্রথমে কে চিনিয়েছিল তা খুব ভালো করে বলতে পারব না। দেশ পত্রিকার কল্যাণে কলকাতা প্রথম জানি আমি। আরেকটু গুছিয়ে বললে, সুনীল আর শংকরের উপন্যাস আমাকে কলকাতা চেনায়।

আশির দশকে আমি 'আউট বই'য়ের পাঠক হই। প্রথম যে কয়টা বই পড়ে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম সেগুলো ছিল শংকরের লেখা। 'কত অজানারে', 'যোগ-বিয়োগ-গুণ-ভাগ', 'চৌরঙ্গী'- এগুলোর কথা মনে ছিল। শংকরের কাছ থেকেই আমার 'চৌরঙ্গী' নামটি জানা। কলকাতায় প্রথমবার এসে দেখি, সেই চৌরঙ্গী। সেই গ্রান্ড হোটেল। এই গ্রান্ড হোটেলে কাজ করতেন 'শংকর'। জনসংযোগ বিভাগে। এই হোটেলের কত অভিজ্ঞতা তিনি লিখেছেন সেই বইগুলোতে। কলকাতা এসে আমি এই লেখকদের দেখার জন্য অস্থির হয়ে যাই।

দ্বিতীয় দিনের সেমিনার চলছে তাজ হোটেলের বলরুমে। সেখান থেকে কায়দা করে একটা ফোন করার ব্যবস্থা হয়ে যায় আমার। 'কায়দা' বলছি এ কারণে যে, ওই ইভেন্ট কভার করতে আসা এক ফটোজার্নালিস্ট আমাকে খাতির করেন। তিনি 'আনন্দবাজার' গ্রুপের ফটোজার্নালিস্ট। টেলিগ্রাফের হয়ে ছবি তুলতে এসেছেন এখানে। সেমিনারে আসা আর্কিটেক্টরা কেউ তাকে তেমন পাত্তা দেয় না। আমি দেই। পাশে গিয়ে বসে গায়ে পড়ে কথা বলি। আমার সঙ্গে ১০ মিনিটের মাথায় তার ভাব হয়ে যায়। ভাবের কারণ আমার ক্যামেরা। তিনি যে মডেলের ক্যামেরা ব্যবহার করছেন, আমারটাও তাই। তার প্রথমে ধারণা হয়েছিল- সম্ভবত বাংলাদেশ দলের অফিসিয়াল ফটোগ্রাফার হিসেবে আমি এসেছি এখানে। আসলে সেটা যখন নয় এবং আমি যখন স্থাপত্যের ছাত্র, আবার সম্মেলনের ডেলিগেট, আমাকে কিঞ্চিৎ খাতির করেন তিনি এবং আনন্দবাজার পত্রিকায় কী করে কাউকে ফোনে পেতে হয় বর্ণনা করে, ব্যবস্থা করে দেন।

দি ডেইলি টেলিগ্রাফের ফটোজার্নালিস্ট আমার পাশে দাঁড়ানো। হোটেল রিসিপশনের পাশে থাকা ইন্টারকম ফোন থেকে আমি অপারেটরকে বলি, আমাকে যেন আনন্দবাজারে ফোন করে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে মিলিয়ে দেয়।

ফটোজার্নালিস্ট আমাকে জিজ্ঞাসা করেন সুনীলদার সঙ্গে আপনার পরিচয় আছে তো?

আমি জবাব দেই, না। আমার ফোন কানে লাগানো। আমি অপেক্ষা করি অপারেটরের কথা শুনতে।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আমার কী হন? আত্দীয়? আত্দীয় তো বটেই। আত্দীয় না হোক পরিচিত তো বলতেই হবে। বিশ্বাস না করলে আমার ভিসা ফরম দেখে নিতে পারে যে কেউ। আল্লাহ না করুক, এই কলকাতায় এসে যদি আমার কিছু হয়ে যায়, কেউ যদি আমার কোনো খোঁজ না পায়, যদি একজন মাত্র মানুষের কাছে আমার খোঁজ নেওয়ার অধিকার থাকে ভারত সরকারের, তিনি হলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়।

ঘটনাটা ঘটে ভারত দূতাবাস অফিসে। পাসপোর্ট নিয়ে গিয়েছি, ছবি নিয়েছি, পাসপোর্টে ডলারের এনডোসমেন্ট করিয়েছি ৫০ টাকা খরচ করে। ধানমন্ডির দুই নম্বর সড়কের এই অফিসে অনেক দালাল আছে। একশ টাকা দিলে সব করে দেয়। পরদিন ভিসা। একশ টাকা খরচ না করতে চাইলে নিজে লাইনে দাঁড়াও, ফরম কেন, ফিলাপ করে জমা দাও। রসিদ নাও, আবার কাল এসে লাইন ধরে রসিদ দেখিয়ে পাসপোর্ট-ভিসা ফেরত নাও।

একশ টাকার অনেক দাম আমার কাছে। আমি নিজে ফরম ফিলাপ করতে গিয়ে দেখি, কলকাতার কোনো পরিচিত লোকের নাম-ঠিকানা দিতে হবে।

আমি তিন সেকেন্ড চিন্তা করলাম। যে কনফারেন্সে যাচ্ছি, তার ঠিকানা সবাই দিয়েছে। কিন্তু আমি তো সেসব নিয়ে আসিনি। এখন কী করা?

আমি চিনি শংকর আর সুনীলকে। শংকরের ঠিকানা জানি না। সুনীলেরটা জানি। আনন্দবাজারের ঠিকানা আমার মুখস্থ। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম লিখে দেশ পত্রিকার ঠিকানা বসিয়ে দেই আমি। আমার ভিসা হয়ে যায়।

এবার মনে ভাবলাম, যার নাম বিক্রি করে ভিসা নিয়েছি, তার সঙ্গে একটু কথাই না হয় বলি, দেখা করি। দেখা না করুক, যেতে তো আর সমস্যা নেই!

আমার পাশে দাঁড়িয়ে আছেন আনন্দবাজার গ্রুপের ফটোজার্নালিস্ট। আমি ইন্টারকম কানে লাগিয়ে অপেক্ষা করছি টেলিফোন অপারেটরের। মিনিট দুয়েক আমাকে অপেক্ষায় রেখে এক সময় অপারেটর জানায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আজ অফিসে আসেননি। আমি সঙ্গে সঙ্গে বলি, তাহলে শীর্ষেন্দুকে দেখেন।

ওপাশে ফোন ধরেছেন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়। এপাশে আমি, পঁচিশের শাকুর মজিদ।

হ্যালো, নমস্কার।

'নমস্কার দাদা, আমি কী শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথা বলছি?'

'জি। বলুন।'

'দাদা, আমি বাংলাদেশ থেকে এসেছি, আর্কিটেকচারের স্টুডেন্ট। আপনার লেখা পড়েছি। আপনার সঙ্গে দেখা করতে চাই।'

'কখন আসতে চান?'

'আপনি বললে এখনই রওয়ানা দিতে পারি।'

'এখন ঠিক কোথায় আছেন আপনি?'

'তাজ বেঙ্গল'।

এরপর তাজ বেঙ্গল থেকে কী করে কোন বাস-ট্রাম ধরে আনন্দবাজারে আসতে হবে, বাস থেকে নেমে কতটুকু হাঁটতে হবে, গেটে কী কথা বলতে হবে, তিনি আমাকে বুঝিয়ে দেন।

আমি বলি, 'দাদা, আমি ট্যাক্সি নিয়ে আসছি।'

৬-৭ টাকা ট্যাক্সি ভাড়ায় আমি চলে আসি আনন্দবাজারের দালানের নিচে। বেশ পুলকও অনুভব করি। শীর্ষেন্দু কাউকে বলে রেখেছিলেন মনে হলো, গেটে নাম-পরিচয় দেওয়ার পর কে একজন তেতলায় একটা ছোট্ট ঘরে আমাকে নিয়ে গেল। এখানে বসে আছেন স্বয়ং শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।

শীর্ষেন্দুর তেমন কোনো উপন্যাস আমার তখনো পড়া হয়নি। 'দেশ'এ ধারাবাহিক বেরিয়েছিল 'দূরবীন', সেটার দুটো পর্ব পড়েছিলাম। কথা বললাম তা-ই নিয়ে। টের পেলাম, কোনো লেখকের লেখা কেউ পড়েছেন এবং এ বিষয়ে কথা বলতে এসেছে, এমন বিষয় লেখকরা, সে যদি শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ও হন, বেশ পছন্দ করেন। আমাকে চা খাওয়ানো হলো, সিঙ্গারা খাওয়ানো হলো। আমি আনন্দ পাবলিশার্সের বই কোথা থেকে কিনব, কলেজ স্ট্রিটের কোন দোকানে গিয়ে কোন কর্মচারীর সঙ্গে কথা বলে আমাকে সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশ ছাড়ে বই দেওয়া হবে, সে সবের আলাপ হলো।

বেরিয়ে যাওয়ার সময় মনে হলো, এ পত্রিকার সম্পাদক সাগরময় ঘোষের সঙ্গে দেখা করলে খারাপ হয় না। আমার মনের কথা বললাম শীর্ষেন্দুকে। তিনি পাঠিয়ে দেন সাগরময় ঘোষের রুমে।

ছোট্ট একটা কামরা। আলো নেই বললেই চলে। পাখা ঘুরছে ঘটঘট করে। চারদিকে বইয়ের স্তূপ।

একটা কাঠের হাতলওয়ালা চেয়ারে বসে আছেন প্রায় আশির কাছাকাছি বয়সের এক প্রবীণ। গায়ের রং কালচে, নাদুসনুদুস গড়ন, চোখে চশমা।

সাগরময় ঘোষ সম্পর্কে আমি বেশি কিছু জানি না। শুধু এটুকু যে, তিনি রবীন্দ্রনাথের সরাসরি ছাত্র ছিলেন। শান্তিনিকেতনে পড়াশোনা করেছেন।

আমি কথা শুরু করি রবীন্দ্রনাথ দিয়ে। বলি, তাকে কি আপনার মনে আছে? সাগরময় ঘোষ হাসলেন একটু। বললেন, 'দেশ' পত্রিকায় যোগ দিয়ে প্রথম যে এসাইনমেন্টটি করেছিলাম তা ছিল কবিগুরুর কাছ থেকে একটা কবিতা আর গল্প নেওয়া। সেটা কবিগুরুর মৃত্যুর কয়েক মাস আগে মাত্র। কথা প্রসঙ্গে বলেন, স্বদেশি আন্দোলন করার জন্য একবার জেলে গিয়েছিলাম। সেই জেলখানায় পরিচয় হয় আনন্দবাজারের সম্পাদকের সঙ্গে। তিনিও জেলে। আমার চাকরি হয়ে যায় জেলখানায়। আমাকে তিনটা অপশন দিয়েছিলেন তিনি। আমি নিলাম 'দেশ' পত্রিকায় চাকরির কাজ। সেই থেকে আছি। দেশ পত্রিকায় আমার চাকরির বয়স পঞ্চাশ পার হয়েছে। তবে সম্পাদকের দায়িত্বে আছি এই সেদিন ১৯৭৬ থেকে, ১৪ বছর হলো।

কথা বলতে বলতেই জানি, তিনি আসলে আমাদের বাংলাদেশেরই মানুষ। তার জন্ম আমাদের কুমিল্লায়। কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে তার তেমন যোগাযোগ নেই। এবার আমি গলার স্বর নরম করে তার সম্পর্কে জানা কিছু অভিযোগের কথা বললাম।

আমি জানতে চাইলাম, মুসলমান লেখকদের নাম কেন আপনারা বিকৃত করে ছাপেন? যে লেখক আপনাদের কাছে লেখা পাঠান, তিনি তো তার নামটি নিজেই লিখে দেন। আপনারা ছাপার সময় তার নাম বদলান কেন?

থতমত খেয়ে যান সাগরময় ঘোষ। বলেন, এটা একেবারেই অনিচ্ছাকৃত। কখনো ইচ্ছা করে করেন না। কখনো কখনো এমন অভিযোগ তিনি পান বলেও জানান। বলেন, আরবি-ফার্সি নাম বাংলায় অনেকে অনেকভাবে লেখে, কোনটা যে সঠিক নাম আমরাও অনেক সময় বুঝতে পারি না।

জানি, হিন্দি নামকে তর্জমা করে কলকাতার কাগজে বাংলা করে। মিনাকষী কে মিনাক্ষী, আমিতাভ কে অমিতাভ, দিকষিত কে দিক্ষীত তারা করেন, তাই বলে শামসুরের সঙ্গের 'রাহমান'কে 'রহমান' কেন করবেন? ওটা শামসুরের নিজস্ব।

সাগরময় ঘোষ অত্যন্ত ঠাণ্ডা মাথার মানুষ। আমার কাছে তার অজ্ঞতার কথা বলাতে আমি বিষয়টি চেপে যাই। কিন্তু তাকে ছাড়ি না। বলি, রবীন্দ্রনাথ যতটা যেভাবে আছেন নজরুল কিন্তু সেই অর্থে কোনোভাবেই 'দেশ'এ নেই। এর কারণ কী, নজরুল নামটি মুসলমান আর তিনি বাংলাদেশে চলে গিয়েছিলেন? তিনিও তো আপনাদের বর্ধমানের লেখক।

হাসলেন সাগরময় ঘোষ। বোঝাতে চাইলেন যে, তিনি রবীন্দ্রনাথ এবং নজরুলকে তাদের প্রত্যেকের অবস্থান অনুযায়ী পাঠকের কাছে উপস্থাপন করেন। নজরুলকে নিয়ে তার বিন্দুমাত্র অসম্মান নেই। নজরুল যে অনেক বড় কবি ছিলেন, গীতিকার ছিলেন সেটাও বলেন।

আমি লক্ষ্য করি, এই প্রজ্ঞাবান সম্পাদক আমার অতি আক্রমণাত্দক কোনো কথায়ই বিন্দুমাত্র অসন্তোষ হচ্ছেন না। বরং হাসিমুখে সব কথার জবাব দিচ্ছেন।

অনেকক্ষণ বসা হলো তার ঘরে। এবার উঠে আসার পালা।

তার কামরা থেকে বেরিয়ে চলে আসব, এমন সময় আরেকটা খুপরির দরজায় লেখা দেখি, দিব্যেন্দু পালিত। তার বই পড়েছি আমি। খুব বেশি নাগরিক জীবন নিয়ে লেখেন।

তেমন কোনো ভদ্রতা না করেই অনেকটা রিস্ক নিয়ে ঢুকে পড়ি দিব্যেন্দু পালিতের কামরায়। আধা মিনিটের মধ্যে বলে ফেলি কেন এসে পড়েছি তার ঘরে। দেখলাম, তিনিও অনেক সহজ। আমাকে বসতে বলেন। তার গদ্য কাঠামো নিয়ে কথা বলি। কেমন করে একটা উপন্যাসের চিন্তা মাথায় আসে, একটা চরিত্র চিত্রণের জন্য কি কি উপায় অবলম্বন করেন, সেসব নিয়েও কথা বলি এবং এক সময় বিদায় হই।

আমি সেবার ঢাকায় ফেরত এসে 'আনন্দবাজারে পঁয়তালি্লশ মিনিট' শিরোনামে একটা লেখা লিখি এবং পাক্ষিক 'অনন্যা'য় জমা দেই। লেখাটি পরের বছর ভ্রমণ সংখ্যাতে ছাপা হয়। এটাই ছিল কোনো পত্রিকায় ভ্রমণবিষয়ক আমার প্রথম লেখা। সেটা ১৯৯১ সাল।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন
পেনাল্টি-ব্যর্থতা ভুলে এবার বিশ্বকাপ ট্রফি চান কেইন

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক
বহিঃশত্রুর আক্রমণ মোকাবেলায় শক্তিশালী ভূমিকা রাখেছে আনসার বাহিনী: মহাপরিচালক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল
জীবনের ‘শেষ দীপাবলি’তে ক্যান্সার আক্রান্ত তরুণের বার্তায় নেটিজেনদের চোখে জল

১১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ১৯ কেজি গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার
ওমরাহ কার্যক্রম পরিচালনায় ৫৬ এজেন্সিকে অনুমোদন দিল সরকার

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন
টাঙ্গাইলে বাসচাপায় স্কুলছাত্রী নিহত, ক্ষুব্ধ জনতার আগুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর
নারায়ণগঞ্জে সরকারি হাসপাতালে সেল কাউন্টার ও পোর্টেবল ইসিজি মেশিন হস্তান্তর

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫
দিনাজপুর বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ
এনসিএলের সূচি প্রকাশ, নতুন দল ময়মনসিংহ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের
রাইদা বাসের ধাক্কায় হাত ভাঙল নারী পুলিশ কনস্টেবলের

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল
কোচিংয়ে নাম লেখালেন গ্লেন ম্যাক্সওয়েল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ
চিত্র সাংবাদিকদের ভিড়ে মেজাজ হারালেন বুমরাহ

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক
ঘোষিত সময়ে নির্বাচন দিন অন্যথায় হাস্যাস্পদ হবেন : ফারুক

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন
চার দফা দাবিতে মেহেরপুরে পরিচ্ছন্ন কর্মীদের মানববন্ধন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা
এইচএসসিতে কুমিল্লা বোর্ডে এগিয়ে মেয়েরা

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ
আজ বিশ্ব চ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা সহ্য করা হবে না : শামসুজ্জামান দুদু

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক ঐক্য ২০২৫’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন
সিলেটে এইচএসসির ফলাফলে বিপর্যয়: একযুগের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের সময়সীমা বাড়াল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক
হজযাত্রী নিবন্ধন না করায় ৬৬ এজেন্সিকে সতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু
টয়লেটে সাপের ছোবল, হাসপাতালে নেয়ার আগেই ছোট্ট রায়হানের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত
ফুটবল টুর্নামেন্ট অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
বগুড়ায় বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি
নারীবান্ধব বিচারবিভাগ প্রতিষ্ঠায় কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা বিদ্যমান : প্রধান বিচারপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’
সবুজের নতুন অধ্যায় ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠকে অংশ নেবে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি
ওডেসার মেয়রের নাগরিকত্ব কেড়ে নিলেন জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা নিতে এসে কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের
নগদ অর্থ লেনদেনে জনগণকে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান বাংলাদেশ ব্যাংকের

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি
ফার্নিচার মেলায় ছাড়ের ছড়াছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ
নির্বাচনমুখী পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টায় পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি
জাহিদ মালেক জমি কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বড় পতন শেয়ারবাজারে
বড় পতন শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন
তদন্তে আটকা নতুন দলের নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন