শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১০ জুলাই, ২০১৬

দেশজুড়ে ঘোরাঘুরি

তানভীর আহমেদ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দেশজুড়ে ঘোরাঘুরি

প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন

আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে কক্সবাজার, ইনানি বিচ ঘুরে ছুটতে পারেন সেন্টমার্টিন। সমুদ্র ভ্রমণের আনন্দ আর উত্তেজনা তো রয়েছেই, চোখ জুড়িয়ে যাবে সেন্টমার্টিনের সৌন্দর্যে। আকাশের নীল আর সমুদ্রের নীল সেখানে মিলেমিশে একাকার। ছবির দৃশ্যকে ছাপিয়ে যাবে সমুদতটের মনোরম দৃশ্য। দেখবেন তীরে বাঁধা নৌকা। আর তীর ধরে নারিকেল গাছের সারি তো রয়েছেই। সমুদ্রের গর্জন সঙ্গে ঢেউয়ের ছন্দ। মন ভরিয়ে দেবে সমুদ্রতীরের হিম শীতল বাতাস। সেন্টমার্টিন দ্বীপের বালি, পাথর, প্রবাল আর জীববৈচিত্র্য যে কাউকে মুগ্ধ করবে। সমুদ্রের স্বচ্ছ পানিতে জেলি ফিশ, হরেক রকমের সামুদ্রিক মাছ, কচ্ছপ, প্রবাল ভ্রমণকে দেবে নতুন মাত্রা। রাতের সেন্টমার্টির বর্ণনা করা সম্ভব নয়। প্রশ্ন আসতেই পারে, পূর্ণিমা ছড়িয়ে পড়া সমুদ্র পৃথিবীর সেরা সৌন্দর্য কেন নয়?

কীভাবে যাবেন

সরাসরি বাসযোগে যেতে হবে কক্সবাজার। ট্রেনে যেতে চাইলে চট্টগ্রাম পর্যন্ত ট্রেন তারপর বাসে কক্সবাজার। কক্সবাজার থেকে প্রথমে জিপে চড়ে টেকনাফ।  টেকনাফ থেকে সি-ট্রাক, জাহাজ কিংবা ট্রলারে চড়ে  পৌঁছাবেন সেন্টমার্টিন। গ্রীষ্ম-বর্ষা মৌসুমে সমুদ্র উত্তাল থাকে, তখন চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ।

 

ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন

সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন ‘সুন্দরবন’। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে। সুন্দরবন ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনের খ্যাতির অনেকটাই জড়িয়ে আছে রয়েল  বেঙ্গল টাইগারকে নিয়ে। এ বনে এ ছাড়াও দেখা মেলে নানা ধরনের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণী। সুন্দরবনের নদীগুলো নোনা পানি ও মিঠা পানি মিলন স্থান। গঙ্গা থেকে আসা নদীর মিঠা পানির, বঙ্গোপসাগরের নোনা পানি হয়ে ওঠার মধ্যবর্তী স্থান হলো এ এলাকাটি। বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলে সুন্দরবন অবস্থিত। নৌকা করে বনের ভিতর দিয়ে বেড়ানো পর্যটকদের আডভেঞ্চারের উত্তেজনা দেয়।

কীভাবে যাবেন

ঢাকার কল্যাণপুর, মালিবাগ ও গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে বিভিন্ন পরিবহনের বাসে সাতক্ষীরা যাওয়া যায়। সকাল, দুপুর ও রাতের তিনটি নির্দিষ্ট সময়ে গাড়িগুলো ঢাকা ছেড়ে যায়। মংলা দিয়ে যেতে চাইলে খুলনা বা মংলার বাস পাওয়া যাবে এই স্থান থেকে। সেখান থেকে ট্রলার বা বোটে করে যেতে পারেন সুন্দরবন।

 

টাংগুয়ার হাওর

টাংগুয়ার হাওর যেন মেঘের কোলে মুখ লুকিয়ে রাখা স্বচ্ছজলের জাদুময় এক স্থান। এখানে নিশ্চুপ জলে নৌকা করে ছুটে যেতে যেতে চোখ ও মন ভরিয়ে দেবে পাহাড়ে মেঘের ছোটাছুটি ও সবুজের সমারোহ। হাওরের অধিকাংশ জায়গা তাহিরপুর উপজেলায় অবস্থিত। কিছু অংশ ধর্মপাশা উপজেলায় পড়েছে। টাংগুয়ার হাওর বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় জলাশয়। মাছ, বন, পাখি, জীববৈচিত্র্য, নির্মল বাতাস, খোলা আকাশ, মেঘালয় এর পাহাড় শ্রেণির অপরূপ সৌন্দর্য টাংগুয়ার হাওর অন্যসব হাওর থেকে একেবারেই আলাদা করেছে। নিশ্চুপ জলাশয়গুলো যেন ছোট ছোট সমুদ্র। তবে ঢেউ নেই। একেবারেই চুপচাপ। পাশেই টেকের ঘাট এবং লাউড়ের গড় পাহাড় কন্যা মেঘলয়ের পাদদেশে গড়ে ওঠা জনপদ, জাদুকাটা নদী একটি প্রাকৃতিক সুইমিং পুল!

কীভাবে যাবেন

ঢাকা থেকে সরাসরি সুনামগঞ্জ। অথবা সিলেটের টুকেরবাজার বাস স্ট্যান্ড থেকেও যাওয়া যায়। সেখান থেকে তাহিরপুর বাজার। বর্ষাকালে শহরের সাহেব বাড়ি নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন বোট বা স্পিড বোট যোগে সরাসরি টাংগুয়ার হাওর যাওয়া যায়। দিনে গিয়ে দিনেই শহরে ফিরে আসতে পারবেন।

 

মেঘ ভাসানো সাজেক ভ্যালি

সাজেকের পথে ছুটছে পর্যটকরা। আর ছুটবেই না কেন, এ তো রাঙামাটির ছাদ! চারদিকে উঁচু পাহাড়ের সারি, নীলচে আভা ফুড়ে ক্ষণে ক্ষণে ছুটছে মেঘের দল। পাহাড়ের সঙ্গে মেঘের এই লুটোপুটি মন মাতিয়ে দেয়। এ তো  অপূর্ব সৌন্দর্যের আধার। রাঙামাটির অনেকটা দেখা যায় সাজেক ভ্যালি থেকে। বাঘাইছড়ি উপজেলা  থেকে ৩০ কিলোমিটারের দূরের সাজেকের পুরোটাই পাহাড়ে মোড়ানো পথ। খোলা আকাশের নিচে বিশাল সবুজ বনভূমির সন্ধান পাবেন কেবল এখানেই। পাহাড়ের ভাঁজে ভাঁজে জুম চাষ হয়। কয়েক রকমের জুম চাষে ভরপুর পাহাড়। পাহাড়ের গায়ে হেলান দিয়ে এখানে আকাশ ঘুমায়। পাহাড়ের বন্ধনহীন মিলন দেখা যায়। কোথাও কোথাও তুলার মতো দলছুট মেঘের স্তূপ  ভেসে বেড়ায় পাহাড়ের চূড়ায়, যেন স্বপ্নরাজ্য।

কীভাবে যাবেন

ঢাকা থেকে বিভিন্ন পরিবহনের বাস সরাসরি খাগড়াছড়ি এবং দিঘীনালায় পৌঁছায়। সেখান থেকে চাঁদের গাড়ি রিজার্ভ করে সাজেক ঘুরে আসতে পারেন। পথে আপনার নাম, পরিচয় তথ্যযোগ করা হবে। সাজেক যাওয়ার পথে সঙ্গে পর্যাপ্ত খাওয়ার পানি সঙ্গে নেওয়া উচিত।

 

রাঙামাটির কাপ্তাই লেক

বাংলাদেশ ভ্রমণ করতে গিয়ে রাঙামাটিকে এড়িয়ে যাওয়া অসম্ভব। পার্বত্য অঞ্চলের সৌন্দর্যের বড় অংশটাই দখল করে বসে আছে রাঙামাটি আর বান্দরবন। পাহাড়ি সৌন্দর্য তো রয়েছেই। তবে রাঙামাটির কাপ্তাই লেক ধরে এগোলে পাহাড়ে বুক চিরে চোখে ধরা দেবে চুপ করে বসে থাকা নীল, স্বচ্ছ জলের রূপ। ছোট, বড় পাহাড়গুলোতে পেঁচিয়ে ধরে আছে এই লেক। বর্ষায় কাপ্তাই লেকের সৌন্দর্য বর্ণনাতীত। বৃষ্টিবিলাসের জন্য কাপ্তাইয়ের বন ও অসম্ভব সুন্দর পাহাড়ি রাস্তার তুলনা আর কিছুর সঙ্গেই হয় না। আঁকাবাঁকা পাহাড়ি রাস্তা ধরে যখন চট্টগ্রাম থেকে কাপ্তাইয়ের দিকে ছুটবেন তখন কথা বলার শব্দ খুঁজে পাবেন না। পাহাড়, মেঘ, সবুজ আর আকাশের নীলচে আভা মনে মনে আপনার সঙ্গে সৌন্দর্যের যে গল্প শোনাবে সেটা না শুনে থাকতে পারবেন না!

কীভাবে যাবেন

ঢাকা থেকে সরাসরি কাপ্তাইয়ের বাস রয়েছে। ট্রেনে যেতে চাইলে চট্টগ্রাম নেমে বাসে কাপ্তাইয়ের পথ। কাপ্তাই লেক ভ্রমণের জন্য ভাড়া করা নৌকা পাবেন। লেক ধরে আশপাশে পর্যটন স্পট তো রয়েছেই। তবে শুভলং ঝর্ণায় একবার না গেলেই নয়। সতর্কতার জন্য লাইফজ্যাকেট রাখতে পারেন।

 

পাহাড়ে লুকানো বিছানাকান্দি

সিলেটের জাফলং, রাতারগুল আর বিছানাকান্দি ভ্রমণকারীদের কাছে এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। জাফলংয়ে পাবেন দূর পাহাড়ে হাতছানি আর স্বচ্ছ শীতল জলে গা ভাসানোর সুযোগ। রাতারগুলে জলে অর্ধেক ডুবে থাকা বনের সঙ্গে রোমান্স জমাতে পারেন। তবে বিছানাকান্দি বুঝি দূর থেকেই ডেকে নিয়ে যাবে আপনাকে। সেখানকার পাহাড় ঘেঁষে দেখা মিলবে রঙিন পাথরের দল। পাহাড়ি ঢল নেমে আসছে, চাইলে গা ভাসিয়ে দিন। স্বচ্ছ ঠাণ্ডা জলের স্রোত আপনাকে আলিঙ্গন করে নেবে। আর রঙিন পাথরের সঙ্গে ভাব করে নিলে তো কথাই নেই। নৌকা করে বিছানাকান্দি আসার পুরো পথটা অসম্ভব সুন্দর ও রোমাঞ্চকর।  দেখতে পারবেন কীভাবে পানির নিচ থেকে পাথর তুলে আনছে পাথর শিকারিরা! বিছানাকান্দি মানেই প্রশান্তি।

কীভাবে যাবেন

ঢাকা থেকে বাস বা ট্রেনে করে সোজা চলে আসুন সিলেট। সেখান থেকে চাইলে রিজার্ভ সিএনজি নিয়ে চলে যেতে পারবেন হাদারপাড়। এখান থেকে মোটরবোটে করে বিছানাকান্দি। সঙ্গে বাড়তি পোশাক নিয়ে নিন, পাহাড়ি জলে গোসল না করলেই নয়। সময় হাতে থাকলে পান্তমাই থেকেও ঘুরে আসুন।

 

ঐতিহ্যের মহাস্থানগড়

প্রায় আড়াই হাজার বছর আগে গড়ে উঠেছিল এক সমৃদ্ধ নগর। যার নাম পুন্ড্রনগর বা পুন্ড্রবর্ধন নগর। কালের আবর্তনে এর বর্তমান নাম দাঁড়িয়েছে মহাস্থানগড়। বিভিন্ন কারণে মহাস্থানগড় প্রত্নতাত্ত্বিক এবং ঐতিহাসিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রাচীন প্রত্নস্থল বলে সারা পৃথিবীর পর্যটক এবং প্রত্নতাত্ত্বিকদের কাছে মহাস্থানগড় আকর্ষণীয়। অসংখ্য প্রাচীন রাজা ও ধর্ম প্রচারকদের বসবাসের কারণে এই উচ্চভূমিটি ‘মহাস্থান’ বা গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। অসংখ্য প্রত্নতাত্ত্বিক আর ইতিহাসবিদ মহাস্থানগড়কে হারিয়ে যাওয়া কিংবদন্তির নগরী পুন্ড্রবর্ধন বলে উল্লেখ করেছেন। এখনো মহাস্থানগড়ের এখানে ওখানে ছড়িয়ে আছে প্রাচীন আমলের অসংখ্য ভবনের ভগ্নাংশ।

কীভাবে যাবেন

বাসে বা ট্রেনে ঢাকা থেকে সরাসরি বগুড়া যাওয়া যায়। বগুড়া জেলা সদর থেকে আরও ১২ কিলোমিটার উত্তরে যেতে হবে। বিশ্বরোড নামে পরিচিত বগুড়া-রংপুর মহাসড়ক ধরে যে কোনো যানবাহন ব্যবহার করে নেমে পড়া যাবে বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন এই নগরীতে। এর আশপাশেই আরও কয়েকটি পর্যটন স্পট রয়েছে।

 

সাফারি পার্কে অ্যাডভেঞ্চার

বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক। সাফারি পার্ক হচ্ছে বন্য প্রাণীর এক প্রকার অভয়ারণ্য। সাফারি পার্কে মানুষ থাকে গাড়ির ভিতর বন্দী আর বন্যপ্রাণীরা রয়েছে খোলা বনে। কোর সাফারি পার্ক, সাফারি পার্ক কিংডম, বায়োডাইভারসিটি পার্ক, এক্সটেনসিভ এশিয়ান সাফারি পার্ক ও বঙ্গবন্ধু স্কয়ারসহ মোট পাঁচটি অঞ্চলের সমন্বয়ে, তিন হাজার ৬৯০ একর ভূমির ওপর গড়ে তোলা হয়েছে এশিয়ার সর্ববৃহৎ বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক। আপনি পার্কের গাড়িতে চড়ে বেষ্টনীর ভিতরে প্রবেশ করে দেখতে পারেন বাঘ, সিংহ, ভাল্লুক, আফ্রিকান চিতা, চিত্রা হরিণ, সাম্বার ও গয়াল, হাতি, জলহস্তী, নীল গাই, বারো সিংগা, বন্য  মোষ। এ ছাড়া রয়েছে হাতির আশ্রম, স্নেক পার্ক।

কীভাবে যাবেন

ময়মনসিংহগামী বাসে ঢাকা  থেকে সরাসরি যেতে পারবেন ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বাঘের বাজার। এখান থেকে ৩ কিলোমিটার পশ্চিমে গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলায় মাওনা ইউনিয়নে সাফারি পার্কটি অবস্থিত।

 

ঢাকাতেই আনন্দ

ঢাকার ভিতরেই ঘুরে আসতে পারেন মিরপুর চিড়িয়াখানা, বোটানিক্যাল গার্ডেন। বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার, হাতিরঝিল, শাহবাগে জাতীয় শিশুপার্ক, ওয়ারিতে বলধা গার্ডেন, আশুলিয়ার ফ্যান্টাসি কিংডম, নন্দন পার্ক। রাজধানীতে জাতীয় জাদুঘর, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর, আহসান মঞ্জিল জাদুঘর, লালবাগ দুর্গ। মিরপুর ১২ নম্বর বাসস্ট্যান্ডে নেমে কিংবা কালশী নতুন রাস্তার মোড়ে নেমে রিকশায় যেতে পারবেন সাগুফতায়। যেতে পারেন উত্তরার দিয়াবাড়ি। উত্তরা ১৫ নম্বর সেক্টরের দিয়াবাড়িতে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘুরতে আসেন নানাবয়সী লোকজন। বুড়িগঙ্গা ইকোপার্ক যেতে পারেন। বিকালে আড্ডা দিতে আসেন অনেকই।

শহরের কোলাহল ছেড়ে রাজধানীর উপকণ্ঠ শ্যামপুরে প্রায় সাত একর জায়গার ওপর গড়ে উঠেছে পার্কটি।  রয়েছে লালবাগ কেল্লা। মোঘল আমলে স্থাপিত এই দুর্গটি একটি ঐতিহাসিক নিদর্শন। এটি পুরনো ঢাকার লালবাগে অবস্থিত। পুরান ঢাকার ইসলামপুরে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে ফুরফুর বাতাস গায়ে মেখে দাঁড়িয়ে আছে আহসান মঞ্জিল। বর্তমানে ঢাকা শহরে রেস্টুরেন্ট, ফাস্ট ফুড, হোটেলের অভাব নেই। সঙ্গে রয়েছে সিনেপ্লেক্স। বন্ধু, স্বজনদের নিয়ে সিনেমা দেখেও কাটাতে পারেন সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
পূর্বাচলে প্লট দুর্নীতি : শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৩৫ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা