শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

মাদকের ভয়াবহ আগ্রাসন

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মাদকের ভয়াবহ আগ্রাসন

সম্প্রতি মাদকদ্রব্যের ব্যবহার বেড়েছে আশঙ্কাজনক হারে। শুধু শহর নয়, গ্রাম পর্যায়ে ব্যাপকহারে ছড়িয়ে পড়েছে ইয়াবা, হেরোইন, ফেনসিডিল, প্যাথেডিনসহ নানা নেশাজাতীয় দ্রব্য। মাদকের ভয়াবহ আগ্রাসনের কারণে সমাজ ও পরিবারে বিপর্যয় নেমে আসছে, বেড়েছে খুন, ধর্ষণ, ছিনতাইসহ নানা ধরনের অপরাধ। ধনী-দরিদ্র উভয় পরিবারের কিশোর-কিশোরী, বিশেষ করে তরুণসমাজ বিপথগামী হচ্ছে। মাদক নিয়ন্ত্রণে আশানুরূপ পারিবারিক ও সামাজিক উদ্যোগের অভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে সবাই। ইডব্লিউএমজিএল কনফারেন্স রুমে গতকাল ‘মাদকের ভয়াবহ আগ্রাসন’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করে বাংলাদেশ প্রতিদিন; অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করে নিউজ টোয়েন্টিফোর। বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক নঈম নিজাম-এর সঞ্চালনায় এতে অংশগ্রহণ করেন শিক্ষক, আইনজীবী, আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য, সাংবাদিকসহ বিভিন্ন পেশাজীবী। বৈঠকের চুম্বকাংশ তুলে ধরেছেন— মাহবুব মমতাজী, তানভীর আহমেদ, তানিয়া জামান, আবদুল কাদের ও সাইফ ইমন,  ছবি তুলেছেন— রোহেত রাজীব

 

মাদকাসক্তদের ৪৪ ভাগই বিভিন্ন সন্ত্রাসী কাজে জড়িত

— অধ্যাপক ড. অরূপ রতন চৌধুরী

সভাপতি, মানস ও সদস্য, মাদক নিয়ন্ত্রণ বোর্ড

আমি দীর্ঘ ৩০ বছর মাদক নিয়ে কাজ করছি। মাদকের নাটের গুরু ধূমপান। একটি প্রতিবেদনে উঠে এসেছে মাদকাসক্তদের মধ্যে শতকরা ৯৮ ভাগই ধূমপায়ী। এর মধ্যে ৪৪ ভাগই বিভিন্ন সন্ত্রাসী কাজে জড়িত। বর্তমানে তামাকবিরোধী আইন অনেকটাই বাস্তবায়িত হচ্ছে। বিজ্ঞাপন বন্ধ করছে, জনসম্মুখে ধূমপান করলে জরিমানাও করছে। কিন্তু অন্য মাদকের দিকে তরুণরা ঝুঁকে পড়ছে। এখন নেশার রাজা হয়েছে ইয়াবা। আমরা এর জন্য সব মহলকে দোষারোপ করছি কিন্তু সমাধান নেই। ভৌগোলিকভাবে আমাদের অবস্থান এমন জায়গায় যেখানে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দেশের মাদক চোরাচালানের রাস্তা হিসেবে ব্যবহার হয়। অন্যান্য মাদকের চলাচল কমানো গেলেও ইয়াবা কমানো যাচ্ছে না। কারণ এটি সহজে বহনযোগ্য। সঙ্গীদের চাপ, ধর্মীয় অনুভূতির অভাব, সুশিক্ষার অভাব, পারিবারিক দ্বন্দ্ব, মাদকের সহজলভ্যতা ও আকাশ সংস্কৃতি মাদকে আকৃষ্ট করে তুলছে। ভৌগোলিক কারণে আমরা মাদকের প্রবেশ ঠেকাতে পারছি না। আমাদের সরকারও এ ব্যাপারে সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদক প্রতিরোধে সচেতনতা তৈরি করতে হবে। বাবা-মায়ের অংশগ্রহণও দরকার। ডায়াবেটিস ও হাইপারটেনশনের মতো মাদকাসক্তি একটি রোগ। এর জন্য কমপক্ষে ২ বছর চিকিৎসা করতে হবে।

 

সারা দেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী কার্যক্রম চালু করা হয়েছে

— খন্দকার রাকিবুর রহমান

অতিরিক্ত সচিব ও মহাপরিচালক, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর

পৃথিবীতে মাদক অপরাধে মোবাইল কোর্ট যদি দুই-একটা দেশে থাকে তাহলে তার অন্যতম বাংলাদেশ। মাদক নিয়ে পৃথিবীতে যত আসামি কারাগারে আছে তার ৩০ ভাগ বাংলাদেশে। আমাদের অপারেশনাল টিম রয়েছে যেমন— পুলিশ, বিজিবি, র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থা। তারা তাদের মতো অপারেশন করে। কিন্তু এর বাইরেও আমাদের জনসাধারণের সচেতন হতে হবে। বর্তমানে আমাদের দেশে এক নম্বর সমস্যা মাদক এবং জঙ্গিবাদ। মাদক একটা ভয়াবহ সিন্ডিকেট। মাদকসেবী ও মাদক ব্যবসায়ীদের কঠোরভাবে মোকাবিলা করতে হবে। মাদক মামলার বাইরের কেউ যদি মাদক ব্যবসায় জড়িত থাকে তাদের নামও আসা উচিত। আমরা মাদক আইনকে আরও শক্তিশালী করতে সচেষ্ট রয়েছি। ইয়াবা নিয়ে আমাদের শহুরে ছেলে-মেয়েদের মধ্যে কোনো ভয় কাজ করে না। এই ইয়াবা পকেটে থাকার কারণে যে আমার পরিবারের সম্মান ক্ষুণ্ন হবে, আমাকে ভার্সিটি থেকে বের করে দিতে পারে— এই ধরনের ভয়ভীতি কাজ করে না। পারিবারিক ও সামাজিকভাবে যে হেনস্তা হতে পারি এই বোধই তাদের মধ্যে নেই। মাদক ব্যবসায় জড়িতদের বিকল্প কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে। সারা দেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মাদকবিরোধী কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর আন্তরিকভাবে কাজ করছে।

 

চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে জোগান পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না

— খন্দকার লুত্ফুল কবীর

পরিচালক (সিও), র‌্যাব-৪

আপনারা মাদক সংক্রান্ত বিচার প্রক্রিয়ার দিকে লক্ষ্য করলে দেখবেন, গত বছর ১৭ হাজার মাদকের মামলা নিষ্পত্তি হয়েছিল। এ বছর ৩৬ হাজার মাদকের মামলা নিষ্পত্তি হয়েছে। এ বিচার ব্যবস্থা অবশ্যই আমাদের মনে আশার সঞ্চার করবে। ২০১৪ সালের মাদক সংশোধিত আইনটি সারা পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে প্রগতিশীল আইন। বিশ্বের মাদক ব্যবহারকারী ১০টি দেশের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে ইরান। তারপর ফ্রান্স, আমেরিকাসহ আরও অনেক দেশ। তাদের প্রযুক্তির অভাব নেই। সে দেশগুলোতে আইনও মানা হয়, তবুও গত বছরের তুলনায় এ বছর মাদক ব্যবহারের পরিমাণ বেড়েছে। তাহলে বোঝাই যাচ্ছে চাহিদা যদি নিয়ন্ত্রণ না হয় তাহলে জোগান পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না। আসলে আমাদের নিজেদের দিক থেকে সচেতনতার জায়গাতে দাঁড়ানোর সময় এসেছে। আমরা  পাশের বাসার মানুষটি কী করে বলতে পারি না। এ বিষয়গুলোতে যদি আমরা নজর না দিই তাহলে এই ভয়াবহ আগ্রাসন থেকে মুক্ত হতে পারব না। এ জন্য আমাকে পিতা থেকে জননী-পিতা হয়ে উঠতে হবে। আমি যদি আমার সন্তানের কোনো খোঁজ-খবর না রাখি, পাড়া-প্রতিবেশীর খবর না রাখি তাহলে মাদকের ভয়াবহতা থেকে বেরিয়ে আসার কোনো সুযোগ নেই। আমাদের সঠিক শিক্ষায় দীক্ষিত হতে হবে।

 

মাদকের বিপক্ষে জনমত তৈরি না হলে সমাজ থেকে মাদক নির্মূল হবে না

— নঈম নিজাম

সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন; সিইও নিউজ টোয়েন্টিফোর ও রেডিও ক্যাপিটাল

ইয়াবা বা মাদক নিয়ে আজকে সারা দেশের অভিভাবকদের মনে বিরাট উৎকণ্ঠা। ঢাকা কিংবা ঢাকার বাইরে  মাদক আমাদের সমাজে যে কোনো প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে প্রবেশ করছে, যা আমাদের দেশের আইন প্রয়োগকারী সংস্থার একার পক্ষে নির্মূল করা সম্ভব নয়। বাবা-মা তার সন্তানের প্রতি সঠিক নজরদারি না রাখলে মাদকের ভয়াবহ আগ্রাসন বন্ধ হবে না। এমনকি যতক্ষণ পর্যন্ত প্রতিটি জেলা, প্রতিটি শহর এবং প্রতিটি এলাকার মানুষ মন থেকে মাদককে ‘না’ বলবে, মাদকের বিপক্ষে জনমত তৈরি না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত সমাজ থেকে মাদক নির্মূল হবে না। কীভাবে মাদক বাংলাদেশে প্রবেশ করছে? কীভাবে মাদক বাজারজাত হচ্ছে? কী করে আমরা এই আগ্রাসন বন্ধ এবং সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারি— এ সম্পর্কে জানতে হবে। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়ার মতো উন্নত দেশগুলো এক সময় মাদকের ভয়াবহ আগ্রাসনে বন্দী ছিল। তারা মৃত্যুদণ্ডের মতো শাস্তি ধার্য করে মাদককে সমাজ থেকে নির্মূল করেছে। আইনকে কাজে লাগিয়ে মাদক ব্যবসায়ের সঙ্গে সম্পৃক্ত মাফিয়া চক্র আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হাতে গ্রেফতার হলেও তারা জামিন নিয়ে বেরিয়ে আসে। এই জায়গাগুলোতে সরকারকে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশ প্রতিদিন ও নিউজ টোয়েন্টিফোর এ ধরনের সামাজিক সমস্যাগুলোর ব্যাপারে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে নিয়ে নিয়মিত কাজ করে যাবে।

 

মাদকাসক্তদের প্রথমেই পরিবার থেকে সমাজ থেকে সচেতন করতে হবে

— কাজী হায়াৎ

অভিনেতা ও চলচ্চিত্র নির্মাতা

আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছে দেশে প্রায় ৫২ লাখ মাদকসেবী রয়েছে। কথাটির সঙ্গে আমি একমত নই। সংখ্যাটি এর দ্বিগুণ। আমাদের সরকার ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর নির্ভর না করে স্বনির্ভর হয়ে মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। আমরা প্রত্যেকেই নিজ নিজ অবস্থানে ঠিক থাকলে সমাজ থেকে মাদক নিরাময় সম্ভব। সাধারণ মানুষের সচেতনতার জন্য আমি সর্বনাশা ইয়াবা নামে সিনেমা তৈরি করেছি। মাদকাসক্তদের প্রথমেই পরিবার থেকে, সমাজ থেকে সচেতন করতে হবে। চিকিৎসা করতে হবে। এমনকি চিকিৎসা শেষে তাকে আরও এক বছর নজরদারিতে রাখতে হবে। আমার সিনেমাতে যখন নায়ক মাদকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় তখন পুরো সিনেমা হলের দর্শক হাততালি দেয়।  সেখানে কোনো মাদকসেবী থাকলে সেও হাততালি দেয়। এটাই হলো সিনেমার জাদু। খেলাধুলা ও সময় কাটানোর জায়গার অভাবই কিশোর-কিশোরী ও তরুণদের মাদকাসক্তের অন্যতম কারণ।

 

মাদকাসক্ত সন্তানকে দোষারোপের আগে বাবা মাকেও দর্পণে নিজের চেহারা দেখা উচিত

— অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা

সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আমরা একটি পুঁজিবাদী ও ভোগবাদী সমাজের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। তারই ধারাবাহিকতায় মাদক কিংবা ফ্যাশন, বিউটি কনটেস্ট এবং হাল আমলের নারীদের সৌন্দর্যের যে প্রতিযোগিতা সেটিও নিয়ে এসেছে। আমরা নারী অধিকারের কথা বলছি, নারীদের আত্মসম্মানের কথা বলছি বটে কিন্তু এখানে যখন আমরা জিরো ফিগারের কথা শুনছি তখন কিন্তু নানাবিধ প্রশ্ন চলে আসে। জিরো ফিগারের জন্য অনেকেই মাদক বেছে নেন। পারিবারিক বন্ধন একটা বিশাল বিষয়। আমাদের একটি পারিবারিক বন্ধন আছে বা ছিল, ধর্মীয় মূল্যবোধ আছে, কিছু অনুশাসন আছে। এখন আমরা একক পরিবারের দিকে ঝুঁকছি। সেখানে একজন বাবা, একজন মা তার সন্তানকে সময় দিতে পারছেন না। আমরা অনেক বেশি ক্যারিয়ার সচেতন, অসম প্রতিযোগিতায় ঢুকে যাচ্ছি। শুধু মাদকাসক্ত সন্তানকে দোষারোপ করার আগে বাবা-মাকেও দর্পণে নিজের চেহারা দেখা উচিত। এই পরিস্থিতি সামলাতে মিডিয়ার বড় ভূমিকা আছে।

 

দেশের মোট মাদকসেবীর মধ্যে ৪১ ভাগই বেকার এবং ১৪ ভাগ শিক্ষার্থী

— লে. কর্নেল তৌহিদুল ইসলাম

পরিচালক, অপারেশন, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ

সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান অনুযায়ী বর্তমানে ১৪৫টি মাদক নিরাময় কেন্দ্রে বছরে ৯ হাজার ২২০ জন মাদকসেবীর চিকিৎসা করা হচ্ছে। যেখানে প্রতি বছর নতুন ৫ লাখ মাদকসেবী যুক্ত হচ্ছে। এভাবে প্রতিনিয়তই মাদকসেবীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর দেশের মোট মাদকসেবীর মধ্যে ৪১ ভাগই বেকার এবং ১৪ ভাগ শিক্ষার্থী। অর্থাৎ ৫৫ ভাগ লোক মাদকের টাকা জোগাতে কারও না কারও ওপর নির্ভর। কোনো না কোনো ভাবে এরা মাদকের টাকা জোগাড় করছেই। মাদকসেবীদের থামিয়ে রাখা যাচ্ছে না। প্রতিনিয়ত তাদের চাহিদা বাড়ছে। শিক্ষক কি জানে তার ছাত্র মাদকাসক্ত, বাবা-মা কি জানে তার সন্তান মাদকাসক্ত? আমাদের বিচার ব্যবস্থায় প্রতি বছর ৫০ হাজার মামলা আসে। কিন্তু সমাধান হয় মাত্র এক হাজার। ফলে অপরাধীরা সুযোগ পাচ্ছে। টেকনাফে বিজিবি সদস্যরা খুবই ভালো করছে। তারা তাদের দায়িত্ব খুবই নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করছেন। সরকার বিজিবিতে নারী সদস্য নিয়োগ দিয়েছে। ফলে এখন মহিলাদেরও চেক করা সম্ভব হচ্ছে।

 

সমাজের নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের ফলে মাদকের আগ্রাসন ভয়াবহ রূপ নিয়েছে

—মেজর (অব.) জিল্লুর রহমান

নিরাপত্তা বিশ্লেষক ও কলাম লেখক

দেশে প্রতিদিন ৭০ কোটি টাকার মাদক কেনা-বেচা হয়। তাদের বয়স সাধারণত ১৫ থেকে ২৯ বছর। এটি সমাজের জন্য  বেশ ভয়াবহ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর লোকজনও অনেক ক্ষেত্রে এই মাদক পরিবহনে জড়িয়ে পড়েছে। কিছুদিন আগেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর এক কর্মকর্তার গাড়িতে ৩০ লাখ টাকার ইয়াবা পাওয়া যায়। মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও সিঙ্গাপুরের মতো দেশেও এই মাদক ভয়াবহ রূপ নিয়েছিল। কিন্তু এ দেশগুলো মাদক সেবনে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কার্যকর করায় তাদের অবস্থার উন্নতি ঘটেছে। একজন ইয়াবাসেবী নিজের পরিবার, অফিস ও সমাজের সবাইকে অস্বস্তিতে রাখে। তার মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, ফলে সবার সঙ্গে রূঢ় আচরণ করে। সমাজের নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় এর জন্য অনেকাংশে দায়ী। আমি মনে করি, এই অবস্থা প্রতিরোধে কঠিন আইন করা প্রয়োজন। আইনের বাস্তবায়নও জরুরি। অপরাধ দমনে যারা সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে ভূমিকা রাখছে তাদের পুরস্কৃত করতে হবে।

 

মাদক ব্যবসায়ীরা আইনের ফাঁকফোকর গলে বেরিয়ে যায়

— ড. মমতাজউদ্দিন আহমেদ মেহেদী

আইনজীবী, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট

অতি সম্প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, নাগরিকদের ধর্মীয় অনুশাসন ও মূল্যবোধ শিক্ষায় উজ্জীবিত হতে হবে। আমরা সমাজের দুটি বিষয়ে যুদ্ধ করছি এক. জঙ্গিবাদ ও দুই. মাদক। মাদকাসক্তি প্রতিরোধে অভিভাবকদের দায়িত্বশীল হতে হবে। আমাদের দেশের আরেকটি বড় সমস্যা দুর্নীতি। আমার অভিজ্ঞতা বলে, মাদক সমস্যার মূলে রয়েছে আইন প্রয়োগকারী, তদন্তকারী কর্মকর্তার ত্রুটিপূর্ণ জব্দতালিকা। যে কারণে অপরাধীরা আইনের ফাঁকফোকর গলে বেরিয়ে যায়। পর্যায়ক্রমে সবার অবহেলা এই সমস্যাকে জিইয়ে রাখে। অনেক সময় দেখা যায় মূল ব্যবসায়ী ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকে কিন্তু বহনকারীরা ধরা পড়ে। গডফাদাররা বেঁচে যায়। এতে ন্যায্য বিচার হয় না। দেখা যায় যারা মাদক ব্যবসায়ী তারা দেশের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে আছেন। মাদক নিয়ন্ত্রণ ও সামাজিক অপরাধের ক্ষেত্রে ধর্মীয় অনুশাসন যথাযথভাবে পালন করতে হবে। তবেই মাদকের ভয়াবহতা রুখতে পারব।

 

মাদক মেধা, মনন, শারীরিক শক্তি সব উজাড় করে নিচ্ছে

— ডা. ফারজানা রহমান দিনা

সহকারী অধ্যাপক, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট

আমার কাছে আসা এক রোগী দেখেছি সে নেশার জন্য পতিতাবৃত্তি করছে। নেশার টাকা জোগাড় করতে এক মেয়েকে তার ভাই বিক্রি করে দিয়েছে। নেশাগ্রস্ত ছেলের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে অনেক মা বলেন তাকে মেরে ফেলতে। এই প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে বলা যায় মাদকের ব্যাপারটি ভীষণ ভয়াবহ। আমাদের মস্তিষ্কে একটি জায়গা আছে যেখানে ভালো লাগা, খারাপ লাগার তীব্র অনুভূতির সাড়া দেয়। যদি কোনোভাবে এই জায়গাটি উদ্দীপিত করা যায় তাহলে আমরা আনন্দিত হই। মাদকের এই ভয়াবহ ক্ষমতা আছে আমাদেরকে সেইভাবে উদ্দীপিত করার। মাদকের আছে সেই বৈশিষ্ট্য, যা গভীর গহনে উদ্দীপিত করতে পারে। প্রথম দিকে মানুষ শখ করে মাদক নেয়। পরে যখন তারা এর প্রতি আসক্ত হয়ে যায় তখন তাকে অস্থির করে ফেলে। ভীষণ যন্ত্রণায় ফেলে দেয়। সেই যন্ত্রণা থামাতেই মূলত মাদক নিতে হয়। মাদক মেধা, মনন, শারীরিক শক্তি সব উজাড় করে নিচ্ছে। তাই মাদককে বিদায় দিন।

 

কী করতে চাই সেটা আগে ঠিক করে তা বাস্তবায়নে চলুন মাঠে নেমে পড়ি

— মিশা সওদাগর

চলচ্চিত্র অভিনেতা; সাবেক সাধারণ সম্পাদক চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি

আমি চলচ্চিত্রের মানুষ। তাই আমি বলব নাটক না বানিয়ে আসুন সিনেমা বানাই। নাটক ঘরে বসে দেখলেই চলে কিন্তু সিনেমা দেখতে আপনাকে হলে যেতে হয়। বড় পরিসরে বসতে হয়। নাটকের মতো ঘরে বসে গোলটেবিল বৈঠক কিংবা আলোচনা না করে চলুন বেরিয়ে পড়ি সমস্যা সমাধানে। টেকনাফ থেকে ইয়াবা আসছে তা নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না আমি বিশ্বাস করি না। এটা একটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। আমি বলি সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ। আমরা সবাই চাইলে এই সমস্যা সমাধান করা কোনো ব্যাপারই নয়। আমি বলতে চাইছি আসুন সবাই একত্র হই। কী করতে চাই সেটা আগে ঠিক করে তা বাস্তবায়নে নেমে পড়ি। তাহলেই সম্ভব বর্তমান অবস্থার উত্তরণ। আমি নিজে কখনো আমার ৫১ বছরের জীবনে একটি সিগারেট পর্যন্ত খাইনি। তাহলে আরেকজন কেন পারবে না? অবশ্যই পারবে। আবারও বলছি, আসুন নাটক না বানিয়ে সিনেমা বানাই। দেশের জন্য অনেক কিছু বলার পাশাপাশি কিছু করিও।

 

মন্দ লোকের সিন্ডিকেট থাকে কিন্তু ভালো লোকের সিন্ডিকেট নেই

— হায়দার হোসেন

সংগীতশিল্পী

মাদক নিয়ে কাজ করতে গিয়ে রিহ্যাবে থেকেছি। সেখানে দেখেছি দুই শ্রেণির ছেলেমেয়ে মাদকে জড়িত। এক. বিত্তশালী দুই. হতদরিদ্র। হতদরিদ্রদের নেশা থেকে সরানো প্রায় অসম্ভব। কারণ তারা নেশাদ্রব্য বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করে। মাদকাসক্তের সংখ্যা বাড়াতে নিজেও নেশা করে, অন্যদেরও মাদক নিতে শেখায়। আবার পুলিশের হাতে ধরা খেয়ে মার হজম করতেও নেশা করে। যাতে তারা মার সহ্য করতে পারে। তবে বিত্তশালীদের মোটামুটি ফেরানো যায়। তাদের বয়ঃসন্ধির সময় পরিবারের লোক দূরে থাকায় অসহায় বোধ করে। তাই নিজে নিজে নতুন কিছু করার চেষ্টা করে। তখন মাদকে আসক্ত হওয়ার সুযোগ থেকে যায়। মন্দ লোকের সিন্ডিকেট থাকে, কিন্তু ভালো লোকের তেমন সিন্ডিকেট থাকে না। অথচ আমাদের সবার ভালো থাকার জন্য ভালো মানুষের মধ্যে ঐক্য দরকার। তবেই ভালো উদ্যোগ সফল হবে।

 

জনসচেতনতা তৈরিতে দেশজুড়ে ৫ লাখ মসজিদের মিম্বারকে কাজে লাগাতে হবে

— মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী

ইসলামী চিন্তাবিদ

সূরা মাইদা’র ৯০ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়াল স্পষ্ট বলে দিয়েছেন, ‘মদ এবং জুয়া দুটোই শয়তানি কাজ, এ দুটো থেকে তোমাদেরকে অবশ্যই ফিরে আসতে হবে যদি তোমরা মানবতাকে মহাক্ষতি থেকে রক্ষা করতে চাও এবং চিরদিন ভালো থাকতে চাও।’ তখন সবাই মদ পান ছেড়ে দিলেন। রসুল (সা.) তার পুরো জীবন কাজ করে এমন একটি সুন্দর সমাজ প্রতিষ্ঠা করে গিয়েছিলেন। মাদকমুক্ত সমাজ থাকলে অপরাধ যে শূন্যের কোঠায় নেমে আসে তার ছাপ ১৪০০ বছর আগে রসুল (সা.) দেখিয়েছিলেন। আমি মনে করি, বাংলাদেশের পাঁচ লাখ মসজিদের মিম্বার হলো বিশ্বমিডিয়া। প্রশাসন যদি এই পাঁচ লাখ মিম্বারকে মিডিয়া হিসেবে কাজে লাগাতে পারে তাহলে একেবারে প্রত্যন্ত অঞ্চলেও মাদকের বিরুদ্ধে জনসচেতনতার বার্তাটি সবার কাছে পৌঁছে যাবে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এটি বন্ধ করার জন্য অন্তর থেকে চেষ্টা করতে হবে।

 

যারা নেশাকে স্মার্টনেসের অংশ ভাবে তাদের এই ভুল ধারণা তাড়াতে হবে

— জায়েদ খান

চলচ্চিত্র অভিনেতা

আমরা চলচ্চিত্রে কাজ করার সময় মাদকের ভয়াবহতা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। প্রায়ই রাস্তার মাঝে দেখি ছোট বাচ্চারা পলিথিনে জুতার আঠা নিয়ে নেশা করে। এগুলো কেউ গ্রাহ্য করছে না। কেউ বাধাও দিচ্ছে না। আমার মনে হয়, আমরা সবাই ব্যস্ত থাকার পরেও সেখান থেকে একটু সময় বের করে তাদের সচেতন করার কাজে ব্যয় করা উচিত। এই বাচ্চাগুলোর ভবিষ্যৎ কী? অনেক বাচ্চাকে দেখেছি জড়ো হয়ে মাদক নেওয়া শিখছে। আমরা যার যার মতো ব্যস্ত কিন্তু পারিপার্শ্বিক বিষয় নিয়ে ভাবি না। আমি মনে করি, এটা আমাদের জাতির, সমাজের ব্যর্থতা। ব্যক্তিগত কাজ থেকে বেরিয়ে কিছুটা সময় মাদকাসক্তদের দেওয়া উচিত। সবকিছু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ওপর ছেড়ে না দিয়ে নিজেদের দায়িত্ব পালন করা উচিত। যারা নেশাকে স্মার্টনেসের অংশ ভাবে তাদের এই ভুল ধারণাও তাড়াতে হবে। আমরা সবাই মিলে কাজ করলে সচেতনতা বাড়বে।

 

টেকনাফের ইয়াবা প্রতিরোধ কমিটির ৮০ ভাগ সদস্যই তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী

—মির্জা মেহেদী তমাল

সিনিয়র প্রতিবেদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

টেকনাফকে এখন বলা যায় ইয়াবা গেট বা ইয়াবা নগরী। সেখানকার প্রতিটি সেক্টরের লোকজন এই ইয়াবা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছেন। টেকনাফে মোট ১৩৩টি গ্রাম রয়েছে। যার মধ্যে ১০০টি গ্রামের লোকজনই ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত। সেখানকার অর্থনীতি ব্যবস্থার রন্ধ্রে রন্ধ্রে আছে ইয়াবা। কথা হলো, এই ইয়াবা নগরী বা ইয়াবা গেট দিয়ে কত ইয়াবা আমাদের দেশে প্রবেশ করছে। বাস্তবতা খুবই ভয়াবহ। বিশেষ কারণে মঙ্গো থানা নামক এক জায়গায় নিরাপত্তা কড়া ছিল। যার ফলে দুই দিনের ইয়াবা চালান আটকে যায়। আটকে যাওয়া চালানে ইয়াবা ছিল প্রায় ২ কোটি পিস। অর্থাৎ প্রতিদিন ১ কোটি পিস ইয়াবা বাংলাদেশে ঢুকছে। টেকনাফের যুবসমাজের অধিকাংশই ইয়াবা ব্যবসায়ী। সেখানে ৯০ জন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি নিয়ে ইয়াবা প্রতিরোধ কমিটি গঠন করা হয়েছে। যাদের মধ্যে ৮০ ভাগই তালিকাভুক্ত ইয়াবা ব্যবসায়ী।

 

নারীরা জিরো ফিগারের জন্য ইয়াবায় আসক্ত হচ্ছে

— আশিকুর রহমান শ্রাবণ

সিনিয়র প্রতিবেদক, নিউজ টোয়েন্টিফোর

আমার নিজেরই এক বন্ধু ভার্সিটিতে পড়ার সময় ইয়াবায় আসক্ত হয়ে পড়ে। ছাত্র হিসেবে ভালো ছিল। কিন্তু ইয়াবা আসক্তির জন্য সে হতাশায় ভুগতে শুরু করে। এক সময় সে আত্মহত্যা করে। এ ঘটনা ঘটছে শুধু মাদক সেবনের কারণে। এ পর্যন্ত ইয়াবা-সংশ্লিষ্টতার জন্য রাজধানীতে প্রায় ৩৩৯ জন বাবা-মা হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়েছেন।  বর্তমানে ইয়াবার ডিলাররা ইয়াবা বিক্রির নতুন নতুন কৌশল আবিষ্কার করেছে। এখন তারা হাইটেক পদ্ধতি থেকে শুরু করে এমএলএম পদ্ধতি পর্যন্ত ব্যবহার করছে। ফলে ইয়াবার প্রসার খুব দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রতিনিয়ত এই ইয়াবা সিন্ডিকেট বৃহত্তর হচ্ছে শক্তি এবং ব্যাপকতায়। এখন আর কোথাও শুনবেন না যে প্রেমে ব্যর্থ হয়ে কেউ আত্মহত্যা করছে অথচ ইয়াবা সেবনে আত্মহত্যা বাড়ছে। নারীরা জিরো ফিগারের জন্য ইয়াবায় আসক্ত হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তত্পর হলে এ অবস্থার উন্নয়ন ঘটবে।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ১০ হাজার ইয়াবাসহ দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক
শাহজালালে ৮৯৬ গ্রাম সোনাসহ দুইজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা
মুরাদনগরের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা: তদন্তভার ডিবিতে, ঘটনাস্থলে তদন্ত কর্মকর্তা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’
১৮ দিনে ১৫০ কোটির দোরগোড়ায় ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন