শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩১ মে, ২০১৮

বিশ্বের বিস্ময়

সোনার খনি

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
সোনার খনি

সবার কাছেই মূল্যবান ধাতু হিসেবে গুরুত্ব পায় সোনা। তবে আদিযুগে এই ধাতু সম্পর্কে মানুষের তেমন ধারণা ছিল না। জানা ছিল না সোনা উত্তোলনের কৌশল। পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে থাকা খনির সন্ধানও ছিল না তাদের কাছে। কিন্তু বর্তমানে মানুষ রীতিমতো সোনা নিয়ে রাজত্ব করতে শিখেছে। বিশ্বজুড়ে থাকা এই সোনার ভাণ্ডারের নানা ইতিহাস নিয়ে আজকের রকমারি।

 

বিশ্বজুড়ে সোনার ভাণ্ডার

সোনা সব মানুষের জনপ্রিয় মূল্যবান খনিজ পদার্থ। আর সেই সুবাদে যেখানেই সোনার খনির সন্ধান মিলেছে সেখানেই মানুষ ছুটে গেছে। তবে বিশ্বের সব দেশেই তো আর সোনার ভাণ্ডার নেই। হাতেগোনা কয়েকটি দেশে রয়েছে মূল্যবান এই ধাতুর খনি। উপমহাদেশীয় ভারতেই রয়েছে সোনার বিশাল ভাণ্ডার। বিজনেস ইনসাইডারের জরিপে বর্তমানে এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম দেশ ভারতে রয়েছে প্রায় ৫৫৭.৭ টন সোনার মজুদ। ভারতীয়দের নিজেদের পুরনো বিশ্বাস যে, সোনার জন্য টাকা খরচ করলে তা ক্ষয় হয়। তাই হয়তো বিশাল এই ভাণ্ডারের দিকে তাদের কোনো নজর নেই। বিশ্বের আরেকটি সোনার ভাণ্ডারের দেশ নেদারল্যান্ডস। উত্তোলন ব্যাপক থাকায় বেশ কিছুদিন আগেও তাদের দেশে সোনা বিক্রির হিড়িক ছিল। তবে এখন আর সেই পরিস্থিতি নেই। এর আগে ডাচরা কখনই তাদের এই হলুদ টাকার ওপর হাত দেয়নি। নেদারল্যান্ডসে প্রায় ৬১২.৫ টন সোনা রয়েছে। এশিয়ার আরেক দেশ জাপানও বিশাল সোনার উৎস। উনিশ শতকের মাঝামাঝি জাপানিদের সোনা ছিল মাত্র ৬ টন। তবে বর্তমানে জাপানে ৭৬৫.২ টন সোনার বিশাল মজুদ রয়েছে। সুইজারল্যান্ড ও রাশিয়াও সোনার দৌড়ে পিছিয়ে নেই। ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের কাছে দেশটির দেওয়া তথ্যানুসারে বর্তমানে সুইজারল্যান্ডের রয়েছে ১,০৪০ টন সোনা। অন্যদিকে বৃহত্তর রাশিয়ার রয়েছে প্রায় ১৩৫২.২ টন সোনার ভাণ্ডার। এশিয়ায় চীনের সোনার ভাণ্ডার হলো প্রাকৃতিক পরিবর্তনের সুফল। বর্তমানে দেশটিতে সোনা রয়েছে প্রায় ১,৭০৮.৫ টন। অন্যদিকে ফ্রান্সের কথা বলতে গেলে দেশটির ডানপন্থি নেতা মেরিন লে পেনের ভূমিকা সম্পর্কে বলতেই হয়। যিনি কিনা ২০১৪ সালে দেশটিকে সোনায় স্বয়ংসম্পূর্ণ করতে ব্যাপক উৎসাহ দেন। বর্তমানে দেশটির সোনার মজুদ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৪৩৫.৫ টনে। ইতালির ভাণ্ডারে রয়েছে ২,৪৫১.০ টন সোনা। অন্যদিকে জার্মানির হাতে রয়েছে প্রায় ৩,৩৮১ টন পরিমাণের সোনা। আমেরিকার সোনার মজুদও কম নয়। ১৯৫২ সালের আগে ছিল প্রায় ২০,৬৬৩ টন। পরবর্তীতে ধীরে ধীরে সে পরিমাণ কমতে থাকে। বর্তমানে এ দেশটির সোনার ভাণ্ডারে মজুদ রয়েছে মোট ৮১৩৩.৫ টন।

 

সমিল বসাতে গিয়ে সোনা!

১৮৪৮ সালে জন সাটার নামের এক মার্কিন ধনাঢ্য আবাসন ব্যবসায়ী দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় একটি বড় আবাসন প্রকল্প নিয়ে কাজ শুরু করেন। সে কাজে তার প্রচুর কাঠ প্রয়োজন হলো। প্রকল্পের পাশেই সাটার একটি সমিল বানানোর সিদ্ধান্ত নিলেন। কাছেই সাক্রামেন্টো পাহাড়ে সেই সমিল বসানোর দায়িত্ব দিলেন বর্তাল জেমস মার্শালকে। এই কাজে মাটি খোঁড়ার সময় মার্শাল আবিষ্কার করলেন মাটির নিচে সোনালি কিছু একটা চকচক করছে। আবিষ্কারের আনন্দে তার চোখ জোড়াও চকচক করে উঠল। তিনি প্রথম সোনার খনি আবিষ্কার করেছেন। জন সাটারের সমিলে পরিখা খননের প্রয়োজনে পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীটি ব্যবহার করা হয়েছিল। প্রতি রাতে নদীর পানির দিক পরিবর্তন করে সমিলের নিচ দিয়ে প্রবাহিত করা হতো। দিনের বেলা সেই প্রবাহ বন্ধ করে দেওয়া হতো। ১৮৪৮ সালের ২৪ জানুয়ারি দিনের বেলায় পানির প্রবাহ বন্ধ করে মার্শাল পরিখার অবস্থা দেখতে গেলেন। শুকনো পরিখায় মার্শাল এক তাল চকচকে উজ্জ্বল ধাতব কিছু একটা দেখতে পান সোনালি রঙের। দেখেই তার চোখ চকচক করে উঠল। তিনি দুটি পাথর দিয়ে ধাতব তালটাকে পিটিয়ে দেখলেন। সেটি ছড়িয়ে গিয়ে বড় হলো, কিন্তু ভাঙল না। ব্যস, মার্শাল নিশ্চিত হলেন, ওই তালটা সোনারই।

 

 

গ্লোডস্ট্রাইক খনি

গ্লোডস্ট্রাইক খনিটি আমেরিকার নর্থওয়েস্টার্ন অঞ্চলের নিভাদা অঙ্গরাজ্যে অবস্থিত। উত্তর আমেরিকার সবচেয়ে বড় খনি এটি। খনিটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্বর্ণখনি কোম্পানি ব্যারিক গোল্ডের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। গোল্ডস্ট্রাইক সোনার খনি থেকে ২০১৫ সালের ডিসেম্বরে ৮.৫ মিলিয়ন সোনা উত্তোলন করা হয়। ২০১৬ সালে এর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৯ লাখ ৭৫ হাজার আউন্স থেকে ১ কোটি ৭৫ হাজার আউন্স পর্যন্ত। এই খনিতে প্রতি আউন্স সোনা উত্তোলনে খরচ হয় ৭৮০ থেকে ৮৫০ ডলার। প্রতি এক টন আকরিক থেকে ০.১ আউন্স স্বর্ণ পাওয়া যায়। এই পর্যন্ত খনি থেকে ৪২ মিলিয়ন আউন্স স্বর্ণ উত্তোলন করা সম্ভব হয়েছে। গোল্ডস্ট্রাইক খনি পরিচালনার জন্য ব্যারিক গোল্ড কোম্পানি ১৭০০ কর্মী নিয়োগ দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে খনিতে এখন পর্যন্ত ৩৫ মিলিয়ন আউন্স স্বর্ণ মজুদ আছে। মজুদ স্বর্ণ স্থান দখল করে আছে ৬ হাজার ফুট দৈর্ঘ্য, পুরুত্ব ৬০০ ফুট এবং চওড়া ৮০০ ফুট। এই খনি থেকে প্রথমেই মাটির উপরি প্রান্ত থেকে সোনা পাওয়া যায়। বর্তমানে গোল্ডস্ট্রাইক খনিকে তিনটি আলাদা ভাগে ভাগ করা। তিন ক্ষেত্র থেকে আলাদা তিন ধরনের উপাদান পাওয়া যায়। তবে এই তিন ক্ষেত্রের আকরিকের মিলিত রূপ থেকেই স্বর্ণ তৈরি হয়। ১৯৭৬ সালে প্যানকানা মিনারেলস লিমিটেডের তত্ত্বাবধানে তা সংগ্রহ করা হয়। এর দুই বছর পর ওয়েস্টার্ন স্টেট মিনারেলস করপোরেশন যৌথভাবে তাদের সঙ্গে কাজ শুরু করে। তবে ১৯৮৭ সালে ব্যারিক স্বর্ণখনিটি পুরোপুরিভাবে নিজেদের তত্ত্বাবধানে নিয়ে নেয়।

 

ভূমিকম্পেই সোনা সৃষ্টি

ভূমিকম্প পাল্টে দিতে পারে পৃথিবীর মানচিত্র। বদলে দিতে পারে গতিপথ। ধ্বংস করে দিতে পারে সভ্যতা, সুউচ্চ পাহাড়। তবে সম্প্রতি ভূমিকম্প নিয়ে বোমা ফাটালেন বিজ্ঞানীরা। ভূমিকম্পের ফলে নাকি তৈরি হয় সোনা। অবাক হলেও এর সত্যতা সম্পর্কে বিজ্ঞানীরা বলেন, আগ্নেয়গিরি ও ভূমিকম্পের ফলে নাকি সৃষ্ট ভূগর্ভস্থ তরল পদার্থগুলো খণ্ডিত হয়ে ক্ষুদ্র কণায় পরিণত হয়। পরবর্তীতে রূপান্তরিত হয় মূল্যবান সম্পদে।

অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের ভূপদার্থ বিজ্ঞানের গবেষক ডিওন ওয়েদারলি এই গবেষণার অন্যতম পথিকৃৎ। তিনি জানান, ভূগর্ভস্থ তাপ ও চাপের ফলে তরল পদার্থগুলো পৃথক পৃথক কণায় রূপান্তরিত হয়। সৃষ্টি হয় নতুন নতুন পদার্থ। ভূগর্ভের ১০ কিলোমিটার গভীরে পানির সঙ্গে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও সিলিকা মিশে থাকে। যখন ভূকম্পন হয়, তখন প্রচণ্ড তাপ ও চাপের ফলে ভেঙে যায় সেখানকার পানির কণাগুলো। এতে বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান খনিজ পদার্থের সৃষ্টি হয়। তখন অবশ্য অন্যান্য খনিজ পদার্থের মতো সোনার উপাদানগুলোও বালি আর কাদামিশ্রিত অবস্থায় থাকে।

 

ক্যালিফোর্নিয়ার গোল্ডরাশ

১৮৪৮ সালের জানুয়ারিতে ক্যালিফোর্নিয়ার কলোমা নামক শহরে সাটার সমিলে স্বর্ণ খুঁজে পান জনৈক জেমন ডব্লিউ মার্শাল। এই কথা জানতে পেরে আমেরিকার সব রাজ্যের মানুষতো বটেই চায়না, অস্ট্রেলিয়া, ইউরোপ ও ল্যাটিন আমেরিকার ভাগ্যান্বেষী মানুষরাও খেয়ে না খেয়ে ছুটতে থাকে ক্যালিফোর্নিয়ার দিকে। স্বপ্ন তাদের একটাই, সোনা খুঁজে বের করা। রাতারাতি বদলে ফেলবেন নিজেদের ভাগ্য। এই স্বর্ণ-হুজুকের পাল্লায় পড়ে ঘর-বাড়ি বিক্রি করে, প্রিয়জন ছেড়ে, মাইলের পর মাইল পাড়ি দেয় অনেক লোক। দুর্গম পথ ও মৃত্যুভয়কে সঙ্গে নিয়ে মেতে যায় ক্যালিফোর্নিয়ায় যাওয়ার নেশায়। হাজার হাজার মানুষের আগমনে মাত্র আট বছরে ক্যালিফোর্নিয়া পরিণত হয় আমেরিকার অন্যতম বহুজাতিক রাজ্যে। গোটা পৃথিবী থেকে এর মধ্যে শুধু ১৮৪৯ সালেই জনবিরল এ এলাকায় নতুন করে পা রাখে তিন লাখেরও বেশি মানুষ। ওই সালের নামেই ইতিহাস এদের স্মরণে রেখেছে ‘ফর্টি-নাইনার্স’ হিসেবে।

ক্যালিফোর্নিয়া পুরো অঞ্চলে দেখা গেল, সর্বত্র মাটি খুঁড়ে অথবা নদীর জল ছেঁকে স্বর্ণ খুঁজছে মানুষ। আর এসব স্বর্ণসন্ধানীর অধিকাংশই যুক্তরাষ্ট্রে সদ্য পা রাখা অভিবাসী। সব আশা গুঁড়িয়ে সোনার দেখা আর মেলে না। খনিতে থাকা-খাওয়ার কষ্ট তো আছেই, সঙ্গে যুক্ত হয় একাকিত্বের যন্ত্রণা। তার ওপর খনির হাড়ভাঙা খাটুনি তো আছেই। মূলত অঞ্চলটির স্বর্ণের প্রাচুর্যের প্রলোভন দেখিয়ে সেখানে যাত্রী টানার জন্যই  হুজুগ তৈরি করেছিল জাহাজব্যবসায়ীরা। ওই সময়ে প্রতিদিন যাত্রীবাহী প্রচুর জাহাজ আর কাভার্ড ওয়াগন এসে হাজির হতো ক্যালিফোর্নিয়ায়।

 

গ্রাসবার্গ খনি

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সোনার খনি গ্রাসবার্গ। এই খনির পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের নাম ফ্রিপোর্ট-ম্যাকমোরান কপান অ্যান্ড গোল্ডের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান ফ্রিপোর্ট ইন্দোনেশিয়া। খনিটি পরিচালনার ৯০.৬৪ শতাংশ দখলে রয়েছে এই কোম্পানির। বাকি অংশ সরকারের। এটি একই সঙ্গে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় তামার খনিও। গ্রাসবার্গ খনিটি ওসেনিয়া মহাদেশের পাপুয়া নিওগিনিতে অবস্থিত। এখানে কর্মরত আছেন ১৯ হাজার ৫০০ কর্মী। গ্রাসবার্গ খনিতে এখন পর্যন্ত ১.৪ মিলিয়ন মেট্রিক টন সোনা মজুদ আছে। ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর তারিখে এই খনিতে মোট সংরক্ষিত সোনার পরিমাণ ছিল ৬.৫ মিলিয়ন আউন্স। খনি পরিচালনাকারী কোম্পানিগুলোর মতে, গেল ২০১৩ সালে খনিটি থেকে ১.২৫ মিলিয়ন আউন্স সোনা উত্তোলন করা হয়। ১৯৯০ সালে এই খনি থেকে আকরিক উত্তোলন শুরু হয়। প্রতিদিন ১ লাখ ৬৫ হাজার টন আকরিক প্রক্রিয়াজাত করা হয়। ২০২২ সালের মধ্যে এই পরিমাণ বেড়ে ২ লাখ ৪০ হাজার টনে পৌঁছবে বলে আশা করা যাচ্ছে। তবে দুর্ঘটনাও এড়াতে পারেনি খনিটি। ২০১৩ সালের মে মাসে ৩৩ জন শ্রমিক আটকা পড়ে। একই মাসে আরও ১৪ জন মারা যায়।

 

ওয়ানকোচা খনি

পেরুর ভাষায় ওয়ান শব্দের অর্থ কালো, আর কোচা শব্দের অর্থ পুকুর। অথচ এটি একটি স্বর্ণ খনি। পেরুর আনদেস পর্বতমালায় অবস্থিত ওয়ানকোচা খনি ল্যাটিন আমেরিকার বৃহত্তম সোনার খনি। পৃথিবীর মধ্যে এর অবস্থান চতুর্থ। দুঃখের বিষয় হলো এত বড় সোনার খনিই যে প্রদেশে অবস্থিত সেই প্রদেশটি আবার সবচেয়ে গরিব বলে পরিচিত। এটি ১৯৯৩ সালে আবিষ্কৃত হয়। এর তিনটি সক্রিয় খনি আছে। এই খনি থেকে এখন পর্যন্ত মোট ২৬ মিলিয়ন আউন্স সোনা উৎপন্ন হয়েছে। এই খনি পরিচালনা কোম্পানির নাম নিউমন্ট মাইনিং। ২০১২ সালে এই খনি থেকে ১.৩৪৬ মিলিয়ন আউন্স সোনা উত্তোলন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত এই খনিতে ৩ মিলিয়ন আউন্স সোনা মজুদ আছে। স্বর্ণ খনিটি ২৫১ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে অবস্থিত। সোনার এই খনিটি পেরুর মাইনিং কোম্পানি বুয়েনাভেঞ্চারা এবং ফ্রান্সের অধীনস্থ কোম্পানি ব্যুরো দ্য রিসার্সেস জিওলজিকস এট মাইনারসের যৌথ মালিকানায় পরিচালিত হয়। কর্তৃপক্ষ অন্যান্য কাজের সঙ্গে খনির অভ্যন্তরীণ নিয়ম কানুন ঠিক রাখার ব্যাপারেও কঠোর ভূমিকা পাল করে থাকে।

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
ক্যালরিক তত্ত্ব : তাপ যখন ছিল কেবল এক অদৃশ্য তরল!
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
লুমিফেরাস ইথার : যে পদার্থের আসলে কোনো অস্তিত্বই ছিল না
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
সম্প্রসারণশীল পৃথিবী : যখন মহাদেশের রহস্য ভুল পথে হেঁটেছিল
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
ফ্লজিস্টন তত্ত্ব : বৈজ্ঞানিক কল্পনা থেকে বাস্তবতার পথে
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
কোল্ড ফিউশন : উনবিংশ শতাব্দীর যে স্বপ্ন অধরাই রয়ে গেল
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
স্টেডি-স্টেট ইউনিভার্স : মহাবিশ্বের এক চিরন্তন রহস্যের সমাপ্তি
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
বৈজ্ঞানিক বিভ্রান্তি : এন-রে এবং ফ্রান্সের একটি কাল্পনিক বিকিরণ
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
নতুন বরফ যুগের সূচনা : যে ধারণা শুধুই রহস্যের জন্ম দিয়েছিল
সর্বশেষ খবর
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত
ডায়াবেটিস নিরাময়ে নতুন দিগন্ত

৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
আমিরাতে খালেদা জিয়ার ৮১ তম জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

৭ মিনিট আগে | পরবাস

শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প
শান্তি আনতে যুদ্ধবিরতি অপরিহার্য নয়: ট্রাম্প

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু
হরিণের সঙ্গে ধাক্কা, প্রাক্তন বিশ্ব সুন্দরী সেনিয়া অ্যালেক্সান্ড্রোভার মর্মান্তিক মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ
জাহাজ থেকে পড়ে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট
বন্যাদুর্গত এলাকায় শুকনা খাবারের তীব্র সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা

সম্পাদকীয়

সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত
১৩১ সহকারী কর কমিশনার বদলি, ৯ কর্মকর্তা বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের
অবস্থান কর্মসূচি বিসিএস নন-ক্যাডারে চাকরিপ্রার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি
শেবাচিম হাসপাতালে কমপ্লিট শাটডাউনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নৌকাবাইচে মানুষের ঢল
নৌকাবাইচে মানুষের ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন আত্মহত্যা দুই মাসে, গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে অনেকে
তিন আত্মহত্যা দুই মাসে, গ্রাম ছেড়ে পালাচ্ছে অনেকে

পেছনের পৃষ্ঠা

৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি
৮৫ কর্মকর্তাকে চাকরিতে পুনর্বহাল করল ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সাবেক চেয়ারম্যানসহ ২১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা
ট্যুরিস্ট ভিসায় মালদ্বীপে গিয়ে কাজ করলে জেল-জরিমানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে
বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষ, বোমা নিক্ষেপ পুলিশের গাড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে দুই লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে দুই লাশ উদ্ধার

খবর

মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান

সম্পাদকীয়

ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ

সম্পাদকীয়

চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে
চুরির শাস্তি দেওয়ায় খুন জামায়াত নেতাকে

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ
থ্রি হুইলার চালকদের সড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ
অবসরপ্রাপ্ত সেনা সদস্যদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

দেশগ্রাম

বন্যার্তদের জন্য খাবার ও জরুরি সামগ্রী প্রস্তুত করছেন স্বেচ্ছাসেবীরা
বন্যার্তদের জন্য খাবার ও জরুরি সামগ্রী প্রস্তুত করছেন স্বেচ্ছাসেবীরা

পূর্ব-পশ্চিম

মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে
মিত্ররা ধোঁয়াশায় ফলাফল নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে
ঢাকার বাইরে এখনো মব জাস্টিস চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে
বঙ্গোপসাগর অপেক্ষা করছে তার উপহার নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই
নির্বাচনি প্রস্তুতি জেনেছে আইআরআই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে
আওয়ামী দোসররা নাশকতার চেষ্টা করছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি
মধ্যপ্রাচ্যের ২৫ শতাংশ কয়েদি বাংলাদেশি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত
গুলি করে তিন পুলিশ, জুতা দিয়ে মাড়িয়ে চেহারা বিকৃত

প্রথম পৃষ্ঠা