শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

পেন্টাগন কাহিনী

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পেন্টাগন কাহিনী

সামরিক শক্তিধর রাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র। সে দেশের হার্ট ‘পেন্টাগন’। এখানে বসেই বিশ্ব নিয়ন্ত্রণের কলকাঠি নাড়ায় আমেরিকা। সামরিক আধিপত্য বিস্তারের নানা কলাকৌশল, সিদ্ধান্ত ও মাস্টারপ্ল্যানের কেন্দ্রবিন্দু এটি। আমেরিকার কমান্ড সেন্টার পেন্টাগন, তাই সুরক্ষিত ও গোপনীয়। পেন্টাগনের নিজস্ব গোপনীয়তা এতই কঠোর যে, পর্দার আড়ালের খবর কখনোই পুরোটা জানা সম্ভব হয়নি। পেন্টাগন নিয়ে আন্তর্জাতিক মিডিয়ার হাতেও নেই উপযুক্ত তথ্য। তাই যতটুকু জানা যায় তার বেশির ভাগই বিশ্লেষণধর্মী মতামত। আমেরিকার সব প্রতিরক্ষাবিষয়ক কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দু পেন্টাগন। কথা ঘুরিয়ে এটাও বলা যায়, বিশ্বজুড়ে যুক্তরাষ্ট্র ইশারা দেয় এখানে বসেই। বিভিন্ন সময় প্রশ্নবিদ্ধ কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা এবং পরিচালনার জন্য পেন্টাগন নিয়ে সাধারণের কৌতূহল থেকেই আজকের রকমারি—

 

আমেরিকার কমান্ড সেন্টার

পেন্টাগন মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর। পেন্টাগনে বসেই যুক্তরাষ্ট্র সামরিক মাস্টারপ্ল্যান সাজায়— এ কথা মেনে নিলে সহজেই বোঝা যায়, এখান থেকেই পুরো বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ হয়। অত্যন্ত গোপন ও স্পর্শকাতর সামরিক বিষয়ের সিদ্ধান্ত এখান থেকেই নেওয়া হয়। বিভিন্ন যুদ্ধ পরিচালনার জন্য প্রাথমিক পরিকল্পনা করা হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেসব সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে, সে সবের মূল পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা এ পেন্টাগন। পেন্টাগনের ঠিকানা— যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের আর্লিংটনে (৪৮ এন রোটারি রোড, আর্লিংটন, ভার্জিনিয়া। চিঠি লেখার ঠিকানা ওয়াশিংটন, ডিসি ২০৩০১)। এটা পঞ্চভুজাকৃতির বলে এর নাম পেন্টাগন। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস ভবন। পেন্টাগনের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৪১ আর শেষ হয় ১৫ জানুয়ারি, ১৯৪৩ সালে। এর মোট জমির পরিমাণ ৫৮৩ একর। ভবনটির উচ্চতা ২৪ মিটার। এখানে মোট সিঁড়িপথ ১৩১টি, এস্কেলেটর ১৯টি, এলিভেটর ১৩টি, বিশ্রাম কক্ষ ২৮৪টি এবং জানালা  রয়েছে ৭৭৫৪টি। পাঁচ একর (২০ হাজার বর্গমিটার) পেন্টাগনের মধ্যবর্তী চত্বর পৃথিবীর বৃহত্তম দরজার বাইরে। মধ্যবর্তী খোলা চত্বর গ্রাউন্ড জিরো নামে পরিচিত। ঠাণ্ডা যুদ্ধের সময় এ নাম দেওয়া হয়। গ্রাউন্ড জিরোতে এখন একটি স্ন্যাক্স বার আছে। অফিসে কর্মরতদের জন্য ভিতরে রয়েছে খোলা বাগান। স্থাপনা হিসেবে পেন্টাগন যতটা গুরুত্বপূর্ণ তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র পরিচালনায় নিয়োজিত প্রায় সব নেতৃত্বস্থানীয় কর্তাব্যক্তির উপস্থিতির জন্য। সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের পদচারণা এখানে। পেন্টাগনে প্রবেশ সাধারণের জন্য প্রায় নিষিদ্ধ। এর ভিতরে ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফির জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমতির প্রয়োজন হয়। পেন্টাগনের ভিতরের ছবি তাই অনেকেই দেখতে পারেন না। শুধু সেমিনার হল এবং বিভিন্ন প্রেসের কর্মকাণ্ডের জন্য নির্দিষ্ট স্থান থেকেই এর কাজ চালানো হয়। বিশ্ব নিয়ন্ত্রণের অনেক গোপন তথ্য জমা আছে এখানে।

বিশ্বজুড়ে নজরদারি

গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা জোরদারে ইন্টারনেটের ওপর নজরদারিতে সরব পেন্টাগন। বিভিন্ন গোপন গোয়েন্দা সংস্থা এ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে বলে দাবি করেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। পেন্টাগন থেকে ইন্টারনেটের ওপর নজরদারির বিষয়টি ওপেন সিক্রেট হিসেবে ধরা হয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তির ব্যক্তিগত ই-মেইল হাতিয়ে নেওয়া ছাড়াও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ দলিল-দস্তাবেজ জনসম্মুখে ফাঁস করে দেওয়া উইকিলিকসেও পরিষ্কার অভিযোগ তোলা হয়। টেলিফোনে আড়িপাতার খবরও ফলাও করে এসেছে বিভিন্ন সময়। এসবের পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন হয়ে থাকে পেন্টাগন থেকেই। ‘সাইবার ওয়ার’ পরিচালনার জন্য বিভিন্ন সময় যুক্তরাষ্ট্রের পেন্টাগনকে দায়ী করা হয়ে তাকে। চীন এবং রাশিয়া বেশ কয়েকবার অভিযোগ তুলেছে, পেন্টাগন থেকেই তাদের দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার ওয়েব পেইজ হ্যাকিং করা অথবা চেষ্টা করা হয়েছে। আফগানিস্তান যুদ্ধেও আমেরিকার সাইবার টিম সরাসরি জড়িত ছিল বলে ধারণা করা হয়। তবে পেন্টাগনের বিরুদ্ধে সাইবার যুদ্ধ চালানোর অভিযোগ কখনোই প্রমাণ করা সম্ভব হয়নি।

 

প্রধান নিরাপত্তা কার্যালয়

পেন্টাগন বিশ্বের অন্যতম প্রধান ও বৃহৎ অফিস বিল্ডিং। যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় পাঁচ কোণা এ বিল্ডিংটি প্রধান নিরাপত্তা কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গোটা বিশ্বের সামরিক আধিপত্য বিস্তারে যে মার্কিন সেনাদের কথা বার বার উচ্চারিত হয় তাদের কেন্দ্রস্থল এটি। মার্কিন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার হার্ট পেন্টাগন নিয়ে রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা কৌতূহল। সুরক্ষার চাদরে মোড়া এ অফিস, কার্যালয়ে কী আছে? হলিউডের সিনেমায় দেখানো পরমাণু মিসাইল ছোড়ার সেন্টার কি এখানেই? আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তারা কি এখানে বসেই সিদ্ধান্ত নেন কোথায় হামলা করবেন? পৃথিবীর কঠিন বিপদে এটাই সবচেয়ে সুরক্ষিত স্থান? এমন নানা প্রশ্ন, নানা মিথে ঘেরা এ পেন্টাগন। সত্যি বলতে, পেন্টাগন নিয়ে খুব বেশি জানানোর কিছু নেই। কারণ যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই গোপনীয়তার দুর্ভেদ্য প্রাচীর দিয়ে পেন্টাগনের ভিতরের কাজ কারবার ঢেকে রেখেছে। তবু পেন্টাগন নিয়ে যেটুকু জানা যায় তাতে স্পষ্ট, এখান থেকেই প্রতিরক্ষাবিষয়ক দলগুলোর সমন্বয় এবং বিভিন্ন গোপন সংস্থার কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। এর অনেক কিছুই সরকারের উচ্চপদস্থ সিদ্ধান্ত। সিদ্ধান্ত মোতাবেক হলেও এমন অনেক বিষয় রয়েছে, যেগুলো সম্বন্ধে বাইরের পৃথিবীকে মোটেও জানানো হয় না। ন্যাশনাল সিকিউরিটি এবং ইউএস আর্মড ফোর্স সরাসরি এ পেন্টাগন থেকেই নিয়ন্ত্রণ হয়। পেন্টাগনের ভিতরেই প্রধান প্রতিরক্ষা কার্যালয় থাকায় এখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা সবচেয়ে জোরালো। শত্রুদেরও সবসময়ই মূল লক্ষ্যস্থল হয় পেন্টাগন। পেন্টাগনে অসংখ্য অফিস রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তাদের সংখ্যা ২.১৩ মিলিয়ন। রয়েছে সৈনিক, নাবিক, বিমান বাহিনী, নৌবাহিনীতে কর্মরত বিভিন্ন কর্মকর্তা। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর পাশাপাশি মেরিন রিজার্ভ হিসেবেও রয়েছে অনেকে। এদের সবার অফিস এ পেন্টাগনে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা আরও কিছু গোপন সংস্থার অফিসও রয়েছে পেন্টাগনে। এদের মধ্যে ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি, ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি, ডিফেন্স এডভান্স রিসার্চ প্রজেক্ট এজেন্সি, ডিফেন্স লজিস্টিক এজেন্সি, মিসাইল ডিফেন্স এজেন্সি, পেন্টাগন ফোর্স প্রোটেকশন এজেন্সি ছাড়াও আরও অনেক সংস্থা রয়েছে।

 

আছে গোপন সুড়ঙ্গ

আমেরিকার প্রধান প্রতিরক্ষা কার্যালয় পেন্টাগনে থাকায় এটির নিরাপত্তা ব্যবস্থাও নিশ্ছিদ্র। বিশাল কর্মযজ্ঞের স্থান পেন্টাগন। রাষ্ট্রীয় গোপনীয় তথ্য ও সিদ্ধান্ত এখানে সংরক্ষিত আছে। সেখানে প্রবেশে রয়েছে অনেক রাস্তা। তবে আপদকালীন পেন্টাগন থেকে শহরের অন্য কোথাও যেতে হলে যেতে হবে মাটির নিচে সুড়ঙ্গ দিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ টানেল সড়কের সঙ্গে যুক্ত আছে পেন্টাগন। এসব সুড়ঙ্গ দিয়ে আমেরিকার মূল শহরের যে কোনো জায়গায় চলে যাওয়া যায় সহজেই। কিন্তু এ সড়কগুলো শুধু পেন্টাগনের নিজস্ব গোপন বিষয়। এসব সড়কে সাধারণ মানুষ চলাচল করা দূরে থাক ঠিকানা পর্যন্ত জানেন না অনেকে। পেন্টাগন থেকে বের হওয়ার জন্য টানেলগুলোর শুরুর দরজা চেনার উপায় নেই। কিছু কিছু টানেলের দরজা রয়েছে নেতৃত্বস্থানীয় কর্তাদের টেবিলের নিচ দিয়ে, কিছু টানেলের দরজা রয়েছে দেয়ালের পেছনে লুকানো। এসব তথ্য পুরোপুরি সঠিক জানেন না কেউ। তবে হোয়াইট হাউসের টানেল যোগাযোগ ব্যবস্থার একটি মানচিত্র বলছে, পেন্টাগনের সঙ্গে কীভাবে যোগ আছে পুরো শহর। ইচ্ছা করলেই যে কেউ পেন্টাগন থেকে সিআইএর সদর দফতর, হোয়াইট হাউস, এফবিআই সদর দফতর, নাসার সদর দফতরে যাওয়া সম্ভব।

 

পেন্টাগনের ব্ল্যাক বাজেট

পেন্টাগনে রয়েছে গ্রাউন্ড জিরো। এ জিরো গ্রাউন্ড পেন্টাগনের বুকের  মধ্যমণি। এর পেছনে কারণও রয়েছে। কোল্ড ওয়ার বা শীতল যুদ্ধের সময় সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন পারমাণবিক হামলার জন্য এ কেন্দ্রবিন্দুটিকেই বেছে নিয়েছিল। গ্রাউন্ড জিরোয় বোমা ফেলা মানে গোটা যুক্তরাষ্ট্রকে জ্বালিয়ে দেওয়া। পুরো পৃথিবীতে সামরিক আগ্রাসন যুক্তরাষ্ট্রের। স্বাভাবিকভাবেই তাদের প্রধান প্রতিরক্ষা কার্যালয় প্রতিপক্ষের টার্গেট। পাঁচটি কোণা থাকায় যে কার্যালয়ের নামও পেন্টাগন, তা পরিচালনায় প্রয়োজন হয় বিপুল অঙ্কের টাকা। বিশ্লেষকরা বিভিন্ন সময় নিজস্ব মতামতে বলেছেন, পেন্টাগনের যে চিত্র ও ব্যয় সাধারণ মানুষ জানতে পারে, তার বাইরেও অন্য চিত্র রয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রচলিত প্রতিরক্ষা বাহিনীর বাইরেও যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে তাদের গোয়েন্দা কার্যক্রম ও স্পেশাল অভিযানে দক্ষ সামরিক দলের জন্য গোপনীয় প্রজেক্টে ব্যয় করে। সে তথ্য কৌশলগত কারণে ও নিরাপত্তার স্বার্থেই প্রচার করা হয় না। পেন্টাগনের কাজই ভীষণ গোপনীয়। তাই পেন্টাগনের ব্ল্যাক বাজেটের পরিমাণ সঠিক জানা যায়নি কখনো। তবে তার পরিমাণ ৫০ বিলিয়নের মার্কিন ডলারের চেয়ে অনেক বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশই খরচ হয় আমেরিকার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন ও বিভিন্ন গোপন মিশনের জন্য। আমেরিকার অর্থনীতির সিংহ ভাগ গোপনে খরচ করার জন্য ব্ল্যাক বাজেট সবচেয়ে বড় খাত। পেন্টাগনের বিভিন্ন গোপন অভিযান চালানোর জন্য এ বাজেট ব্যবহার করা হয়। বাজেটের আরেকটি অংশ ব্যয় হয় গোয়েন্দা কার্যক্রমের জন্য। এ কার্যক্রম আমেরিকান সিকিউরিটি এজেন্সি নামে একটি প্রোগ্রাম পরিচালনা করা হয় এ বাজেট দিয়েই। নাসাকে দিয়ে পরিচালিত মানুষের অজানা বিভিন্ন উপগ্রহ তৈরি উৎক্ষেপণের কাজেও ব্ল্যাক বাজেট রয়েছে। এসবই পেন্টাগনের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে হয়ে থাকে। পেন্টাগনের ভিতরেই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাই সরাসরি এসব পরিকল্পনা করেন এবং বাস্তবায়ন করেন। বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র উন্নয়ন এবং নতুন নতুন মিসাইল আবিষ্কারের জন্যও পেন্টাগনে রয়েছে খরচের খাত। আর এ খরচের পুরোটাই জোগান দেয় ব্ল্যাক বাজেট। এ বাজেট কীভাবে ছাড় পায় সেটা জানে না কেউই। অনির্ধারিত খাত হিসেবে আরও কত খরচ হয় তা একমাত্র পেন্টাগনই জানে। পেন্টাগনের এ বাজেট তৈরি করতে কোনো সমস্যাই হয় না।

 

পেন্টাগনে হামলা

৯/১১ হামলায় আক্রান্ত হয়েছিল পেন্টাগন। আমেরিকান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ৭৭ সরাসরি আঘাত করে পেন্টাগনে। সকাল ৮টা ২০ মিনিটে ছেড়ে যায় এ ফ্লাইটটি। এর ভিতরে ৬ জন ক্রু ছাড়াও ৫৩ জন যাত্রী ছিলেন। এ বিমানটিতে ছিল ৫ জন ছিনতাইকারী। তারা বিমানটি ছিনতাই করার পর জোরপূর্বক পেন্টাগনের দিকে নিয়ে চলে। সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটে পেন্টাগনে যখন বিমানটি আছড়ে পড়ে তখন এদের সবাই নিহত হয়েছেন। এ হামলার দৃশ্য ক্যামেরায় ধারণ করা সম্ভব হয়েছিল। একটি সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ৮৬ সেকেন্ডের সেই ফুটেজে বিমান ছিনতাইকারীদের কবলে পড়ে কীভাবে পেন্টাগনে আঘাত হানে সেটা পুরো বিশ্ব দেখেছে। আঘাত করার পরপরই পেন্টাগনে আগুন লেগে যায়। ভেঙে পড়ে এক অংশ। এর ফলে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে থাকে। ভবনের দক্ষিণ দিকে আঘাত করার পরপরই সেখানে ছুটে যান অগ্নিনির্বাপণ কর্মীরা। খুব নিখুঁত পরিকল্পনা মোতাবেক পেন্টাগনে হামলা হয়েছে বলে মত দিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গবেষকরা। তবে এ হামলা সফল হয়েছে বলে ধরা হয়। ফুটেজে দেখা গিয়েছিল বিমানটি পেন্টাগনে একটি ব্লক ধসিয়ে দেওয়ার আগে রাস্তার ল্যাম্পপোস্টের গায়ে বাড়ি খায়। এর ফলে বিমানের একটি ডানা ডানদিকে বেঁকে গিয়ে পেন্টাগনে আঘাত হানে। পেন্টাগনে বিমানটি আঘাত করার পর ফার্স্ট ফ্লোর লেভেলটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। বিমানের ফুয়েল ট্যাংক এখানেই ভেঙে পড়ায় অতি উচ্চ তাপমাত্রায় আগুন জ্বলতে থাকে। এ আগুনের ধোঁয়া মাইলের পর মাইল দূর থেকে দেখা গিয়েছিল। কৌতূহল জাগানোর মতো তথ্য হলো, পেন্টাগনের যে অংশে বিমান হামলা হয় সেখানে অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলছিল। তাই সে অফিসে ৪ হাজার ৫০০ কর্মীর উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও মাত্র ৮০০ জন এসেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২৪ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ
নতুন বাংলাদেশ গড়তে ‘তারুণ্যের উৎসব’ চলবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত : উপদেষ্টা আসিফ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
তালেবানের দুই শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩
ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় রুশ ন্যাশনাল গার্ডের সদসসহ নিহত ৩

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!
যুক্তরাষ্ট্রের কিছু বিমানবন্দরে যাত্রীদের আর জুতা খুলতে হবে না!

১৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল
দুর্ঘটনার কবলে ওয়েলস নারী ফুটবল দল

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা
নয়নতারার বিরুদ্ধে ৫ কোটি ক্ষতিপূরণ চেয়ে মামলা

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা
আফ্রিকা-জিম্বাবুয়ের সঙ্গে যুবাদের ত্রিদেশীয় সিরিজের সূচি ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত
বৃষ্টিতে মোংলা পৌর এলাকায় জলাবদ্ধতা, জনজীবন বিপর্যস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা
ভিন্নমত দমনের বিরুদ্ধে বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ
ক্র্যাব ও অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?
সূর্য একদিন নিভে যাবে, কী হবে পৃথিবীর ভাগ্য?

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত
রাজধানীতে দুই বাসের মাঝে চাপা পড়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু
চীনে সীসা বিষক্রিয়ায় অসুস্থ ২৩৩ শিশু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭
দেশজুড়ে পুলিশি অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬০৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি
পেদ্রোর জোড়া গোলে ক্লাব বিশ্বকাপের ফাইনালে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টায় ঢাকায় ৪৫ মিলিমিটার বৃষ্টি, আজও বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা
ভবিষ্যতের মহাকাশ অনুসন্ধানে নতুন দিশা দেখাচ্ছে রাডার গবেষণা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের
অস্ট্রেলিয়ার ওয়ানডে দলে ফেরার তাড়া নেই ডেভিডের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প
খনিজে গড়া অর্থনীতি, তেজস্ক্রিয়তায় বিধ্বস্ত জনপদ—চীনের ভয়ংকর এক শহরের গল্প

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘন্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড
জিম্বাবুয়ে হোয়াইটওয়াশ, প্রোটিয়াদের টানা ১০ জয়ের রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট
চীন থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিয়েছে ইরান: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে আবু ওবায়দার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি
সিঙ্গাপুর থেকে ৫৩১ কোটি টাকায় আসবে এক কার্গো এলএনজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি
তেহরান থেকে ফিরলেন আরও ৩২ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা