শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

পেন্টাগন কাহিনী

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পেন্টাগন কাহিনী

সামরিক শক্তিধর রাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র। সে দেশের হার্ট ‘পেন্টাগন’। এখানে বসেই বিশ্ব নিয়ন্ত্রণের কলকাঠি নাড়ায় আমেরিকা। সামরিক আধিপত্য বিস্তারের নানা কলাকৌশল, সিদ্ধান্ত ও মাস্টারপ্ল্যানের কেন্দ্রবিন্দু এটি। আমেরিকার কমান্ড সেন্টার পেন্টাগন, তাই সুরক্ষিত ও গোপনীয়। পেন্টাগনের নিজস্ব গোপনীয়তা এতই কঠোর যে, পর্দার আড়ালের খবর কখনোই পুরোটা জানা সম্ভব হয়নি। পেন্টাগন নিয়ে আন্তর্জাতিক মিডিয়ার হাতেও নেই উপযুক্ত তথ্য। তাই যতটুকু জানা যায় তার বেশির ভাগই বিশ্লেষণধর্মী মতামত। আমেরিকার সব প্রতিরক্ষাবিষয়ক কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দু পেন্টাগন। কথা ঘুরিয়ে এটাও বলা যায়, বিশ্বজুড়ে যুক্তরাষ্ট্র ইশারা দেয় এখানে বসেই। বিভিন্ন সময় প্রশ্নবিদ্ধ কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা এবং পরিচালনার জন্য পেন্টাগন নিয়ে সাধারণের কৌতূহল থেকেই আজকের রকমারি—

 

আমেরিকার কমান্ড সেন্টার

পেন্টাগন মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর। পেন্টাগনে বসেই যুক্তরাষ্ট্র সামরিক মাস্টারপ্ল্যান সাজায়— এ কথা মেনে নিলে সহজেই বোঝা যায়, এখান থেকেই পুরো বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ হয়। অত্যন্ত গোপন ও স্পর্শকাতর সামরিক বিষয়ের সিদ্ধান্ত এখান থেকেই নেওয়া হয়। বিভিন্ন যুদ্ধ পরিচালনার জন্য প্রাথমিক পরিকল্পনা করা হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেসব সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে, সে সবের মূল পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা এ পেন্টাগন। পেন্টাগনের ঠিকানা— যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের আর্লিংটনে (৪৮ এন রোটারি রোড, আর্লিংটন, ভার্জিনিয়া। চিঠি লেখার ঠিকানা ওয়াশিংটন, ডিসি ২০৩০১)। এটা পঞ্চভুজাকৃতির বলে এর নাম পেন্টাগন। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস ভবন। পেন্টাগনের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৪১ আর শেষ হয় ১৫ জানুয়ারি, ১৯৪৩ সালে। এর মোট জমির পরিমাণ ৫৮৩ একর। ভবনটির উচ্চতা ২৪ মিটার। এখানে মোট সিঁড়িপথ ১৩১টি, এস্কেলেটর ১৯টি, এলিভেটর ১৩টি, বিশ্রাম কক্ষ ২৮৪টি এবং জানালা  রয়েছে ৭৭৫৪টি। পাঁচ একর (২০ হাজার বর্গমিটার) পেন্টাগনের মধ্যবর্তী চত্বর পৃথিবীর বৃহত্তম দরজার বাইরে। মধ্যবর্তী খোলা চত্বর গ্রাউন্ড জিরো নামে পরিচিত। ঠাণ্ডা যুদ্ধের সময় এ নাম দেওয়া হয়। গ্রাউন্ড জিরোতে এখন একটি স্ন্যাক্স বার আছে। অফিসে কর্মরতদের জন্য ভিতরে রয়েছে খোলা বাগান। স্থাপনা হিসেবে পেন্টাগন যতটা গুরুত্বপূর্ণ তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র পরিচালনায় নিয়োজিত প্রায় সব নেতৃত্বস্থানীয় কর্তাব্যক্তির উপস্থিতির জন্য। সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের পদচারণা এখানে। পেন্টাগনে প্রবেশ সাধারণের জন্য প্রায় নিষিদ্ধ। এর ভিতরে ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফির জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমতির প্রয়োজন হয়। পেন্টাগনের ভিতরের ছবি তাই অনেকেই দেখতে পারেন না। শুধু সেমিনার হল এবং বিভিন্ন প্রেসের কর্মকাণ্ডের জন্য নির্দিষ্ট স্থান থেকেই এর কাজ চালানো হয়। বিশ্ব নিয়ন্ত্রণের অনেক গোপন তথ্য জমা আছে এখানে।

বিশ্বজুড়ে নজরদারি

গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা জোরদারে ইন্টারনেটের ওপর নজরদারিতে সরব পেন্টাগন। বিভিন্ন গোপন গোয়েন্দা সংস্থা এ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে বলে দাবি করেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। পেন্টাগন থেকে ইন্টারনেটের ওপর নজরদারির বিষয়টি ওপেন সিক্রেট হিসেবে ধরা হয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তির ব্যক্তিগত ই-মেইল হাতিয়ে নেওয়া ছাড়াও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ দলিল-দস্তাবেজ জনসম্মুখে ফাঁস করে দেওয়া উইকিলিকসেও পরিষ্কার অভিযোগ তোলা হয়। টেলিফোনে আড়িপাতার খবরও ফলাও করে এসেছে বিভিন্ন সময়। এসবের পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন হয়ে থাকে পেন্টাগন থেকেই। ‘সাইবার ওয়ার’ পরিচালনার জন্য বিভিন্ন সময় যুক্তরাষ্ট্রের পেন্টাগনকে দায়ী করা হয়ে তাকে। চীন এবং রাশিয়া বেশ কয়েকবার অভিযোগ তুলেছে, পেন্টাগন থেকেই তাদের দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার ওয়েব পেইজ হ্যাকিং করা অথবা চেষ্টা করা হয়েছে। আফগানিস্তান যুদ্ধেও আমেরিকার সাইবার টিম সরাসরি জড়িত ছিল বলে ধারণা করা হয়। তবে পেন্টাগনের বিরুদ্ধে সাইবার যুদ্ধ চালানোর অভিযোগ কখনোই প্রমাণ করা সম্ভব হয়নি।

 

প্রধান নিরাপত্তা কার্যালয়

পেন্টাগন বিশ্বের অন্যতম প্রধান ও বৃহৎ অফিস বিল্ডিং। যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় পাঁচ কোণা এ বিল্ডিংটি প্রধান নিরাপত্তা কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গোটা বিশ্বের সামরিক আধিপত্য বিস্তারে যে মার্কিন সেনাদের কথা বার বার উচ্চারিত হয় তাদের কেন্দ্রস্থল এটি। মার্কিন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার হার্ট পেন্টাগন নিয়ে রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা কৌতূহল। সুরক্ষার চাদরে মোড়া এ অফিস, কার্যালয়ে কী আছে? হলিউডের সিনেমায় দেখানো পরমাণু মিসাইল ছোড়ার সেন্টার কি এখানেই? আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তারা কি এখানে বসেই সিদ্ধান্ত নেন কোথায় হামলা করবেন? পৃথিবীর কঠিন বিপদে এটাই সবচেয়ে সুরক্ষিত স্থান? এমন নানা প্রশ্ন, নানা মিথে ঘেরা এ পেন্টাগন। সত্যি বলতে, পেন্টাগন নিয়ে খুব বেশি জানানোর কিছু নেই। কারণ যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই গোপনীয়তার দুর্ভেদ্য প্রাচীর দিয়ে পেন্টাগনের ভিতরের কাজ কারবার ঢেকে রেখেছে। তবু পেন্টাগন নিয়ে যেটুকু জানা যায় তাতে স্পষ্ট, এখান থেকেই প্রতিরক্ষাবিষয়ক দলগুলোর সমন্বয় এবং বিভিন্ন গোপন সংস্থার কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। এর অনেক কিছুই সরকারের উচ্চপদস্থ সিদ্ধান্ত। সিদ্ধান্ত মোতাবেক হলেও এমন অনেক বিষয় রয়েছে, যেগুলো সম্বন্ধে বাইরের পৃথিবীকে মোটেও জানানো হয় না। ন্যাশনাল সিকিউরিটি এবং ইউএস আর্মড ফোর্স সরাসরি এ পেন্টাগন থেকেই নিয়ন্ত্রণ হয়। পেন্টাগনের ভিতরেই প্রধান প্রতিরক্ষা কার্যালয় থাকায় এখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা সবচেয়ে জোরালো। শত্রুদেরও সবসময়ই মূল লক্ষ্যস্থল হয় পেন্টাগন। পেন্টাগনে অসংখ্য অফিস রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তাদের সংখ্যা ২.১৩ মিলিয়ন। রয়েছে সৈনিক, নাবিক, বিমান বাহিনী, নৌবাহিনীতে কর্মরত বিভিন্ন কর্মকর্তা। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর পাশাপাশি মেরিন রিজার্ভ হিসেবেও রয়েছে অনেকে। এদের সবার অফিস এ পেন্টাগনে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা আরও কিছু গোপন সংস্থার অফিসও রয়েছে পেন্টাগনে। এদের মধ্যে ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি, ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি, ডিফেন্স এডভান্স রিসার্চ প্রজেক্ট এজেন্সি, ডিফেন্স লজিস্টিক এজেন্সি, মিসাইল ডিফেন্স এজেন্সি, পেন্টাগন ফোর্স প্রোটেকশন এজেন্সি ছাড়াও আরও অনেক সংস্থা রয়েছে।

 

আছে গোপন সুড়ঙ্গ

আমেরিকার প্রধান প্রতিরক্ষা কার্যালয় পেন্টাগনে থাকায় এটির নিরাপত্তা ব্যবস্থাও নিশ্ছিদ্র। বিশাল কর্মযজ্ঞের স্থান পেন্টাগন। রাষ্ট্রীয় গোপনীয় তথ্য ও সিদ্ধান্ত এখানে সংরক্ষিত আছে। সেখানে প্রবেশে রয়েছে অনেক রাস্তা। তবে আপদকালীন পেন্টাগন থেকে শহরের অন্য কোথাও যেতে হলে যেতে হবে মাটির নিচে সুড়ঙ্গ দিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ টানেল সড়কের সঙ্গে যুক্ত আছে পেন্টাগন। এসব সুড়ঙ্গ দিয়ে আমেরিকার মূল শহরের যে কোনো জায়গায় চলে যাওয়া যায় সহজেই। কিন্তু এ সড়কগুলো শুধু পেন্টাগনের নিজস্ব গোপন বিষয়। এসব সড়কে সাধারণ মানুষ চলাচল করা দূরে থাক ঠিকানা পর্যন্ত জানেন না অনেকে। পেন্টাগন থেকে বের হওয়ার জন্য টানেলগুলোর শুরুর দরজা চেনার উপায় নেই। কিছু কিছু টানেলের দরজা রয়েছে নেতৃত্বস্থানীয় কর্তাদের টেবিলের নিচ দিয়ে, কিছু টানেলের দরজা রয়েছে দেয়ালের পেছনে লুকানো। এসব তথ্য পুরোপুরি সঠিক জানেন না কেউ। তবে হোয়াইট হাউসের টানেল যোগাযোগ ব্যবস্থার একটি মানচিত্র বলছে, পেন্টাগনের সঙ্গে কীভাবে যোগ আছে পুরো শহর। ইচ্ছা করলেই যে কেউ পেন্টাগন থেকে সিআইএর সদর দফতর, হোয়াইট হাউস, এফবিআই সদর দফতর, নাসার সদর দফতরে যাওয়া সম্ভব।

 

পেন্টাগনের ব্ল্যাক বাজেট

পেন্টাগনে রয়েছে গ্রাউন্ড জিরো। এ জিরো গ্রাউন্ড পেন্টাগনের বুকের  মধ্যমণি। এর পেছনে কারণও রয়েছে। কোল্ড ওয়ার বা শীতল যুদ্ধের সময় সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন পারমাণবিক হামলার জন্য এ কেন্দ্রবিন্দুটিকেই বেছে নিয়েছিল। গ্রাউন্ড জিরোয় বোমা ফেলা মানে গোটা যুক্তরাষ্ট্রকে জ্বালিয়ে দেওয়া। পুরো পৃথিবীতে সামরিক আগ্রাসন যুক্তরাষ্ট্রের। স্বাভাবিকভাবেই তাদের প্রধান প্রতিরক্ষা কার্যালয় প্রতিপক্ষের টার্গেট। পাঁচটি কোণা থাকায় যে কার্যালয়ের নামও পেন্টাগন, তা পরিচালনায় প্রয়োজন হয় বিপুল অঙ্কের টাকা। বিশ্লেষকরা বিভিন্ন সময় নিজস্ব মতামতে বলেছেন, পেন্টাগনের যে চিত্র ও ব্যয় সাধারণ মানুষ জানতে পারে, তার বাইরেও অন্য চিত্র রয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রচলিত প্রতিরক্ষা বাহিনীর বাইরেও যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে তাদের গোয়েন্দা কার্যক্রম ও স্পেশাল অভিযানে দক্ষ সামরিক দলের জন্য গোপনীয় প্রজেক্টে ব্যয় করে। সে তথ্য কৌশলগত কারণে ও নিরাপত্তার স্বার্থেই প্রচার করা হয় না। পেন্টাগনের কাজই ভীষণ গোপনীয়। তাই পেন্টাগনের ব্ল্যাক বাজেটের পরিমাণ সঠিক জানা যায়নি কখনো। তবে তার পরিমাণ ৫০ বিলিয়নের মার্কিন ডলারের চেয়ে অনেক বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশই খরচ হয় আমেরিকার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন ও বিভিন্ন গোপন মিশনের জন্য। আমেরিকার অর্থনীতির সিংহ ভাগ গোপনে খরচ করার জন্য ব্ল্যাক বাজেট সবচেয়ে বড় খাত। পেন্টাগনের বিভিন্ন গোপন অভিযান চালানোর জন্য এ বাজেট ব্যবহার করা হয়। বাজেটের আরেকটি অংশ ব্যয় হয় গোয়েন্দা কার্যক্রমের জন্য। এ কার্যক্রম আমেরিকান সিকিউরিটি এজেন্সি নামে একটি প্রোগ্রাম পরিচালনা করা হয় এ বাজেট দিয়েই। নাসাকে দিয়ে পরিচালিত মানুষের অজানা বিভিন্ন উপগ্রহ তৈরি উৎক্ষেপণের কাজেও ব্ল্যাক বাজেট রয়েছে। এসবই পেন্টাগনের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে হয়ে থাকে। পেন্টাগনের ভিতরেই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাই সরাসরি এসব পরিকল্পনা করেন এবং বাস্তবায়ন করেন। বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র উন্নয়ন এবং নতুন নতুন মিসাইল আবিষ্কারের জন্যও পেন্টাগনে রয়েছে খরচের খাত। আর এ খরচের পুরোটাই জোগান দেয় ব্ল্যাক বাজেট। এ বাজেট কীভাবে ছাড় পায় সেটা জানে না কেউই। অনির্ধারিত খাত হিসেবে আরও কত খরচ হয় তা একমাত্র পেন্টাগনই জানে। পেন্টাগনের এ বাজেট তৈরি করতে কোনো সমস্যাই হয় না।

 

পেন্টাগনে হামলা

৯/১১ হামলায় আক্রান্ত হয়েছিল পেন্টাগন। আমেরিকান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ৭৭ সরাসরি আঘাত করে পেন্টাগনে। সকাল ৮টা ২০ মিনিটে ছেড়ে যায় এ ফ্লাইটটি। এর ভিতরে ৬ জন ক্রু ছাড়াও ৫৩ জন যাত্রী ছিলেন। এ বিমানটিতে ছিল ৫ জন ছিনতাইকারী। তারা বিমানটি ছিনতাই করার পর জোরপূর্বক পেন্টাগনের দিকে নিয়ে চলে। সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটে পেন্টাগনে যখন বিমানটি আছড়ে পড়ে তখন এদের সবাই নিহত হয়েছেন। এ হামলার দৃশ্য ক্যামেরায় ধারণ করা সম্ভব হয়েছিল। একটি সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ৮৬ সেকেন্ডের সেই ফুটেজে বিমান ছিনতাইকারীদের কবলে পড়ে কীভাবে পেন্টাগনে আঘাত হানে সেটা পুরো বিশ্ব দেখেছে। আঘাত করার পরপরই পেন্টাগনে আগুন লেগে যায়। ভেঙে পড়ে এক অংশ। এর ফলে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে থাকে। ভবনের দক্ষিণ দিকে আঘাত করার পরপরই সেখানে ছুটে যান অগ্নিনির্বাপণ কর্মীরা। খুব নিখুঁত পরিকল্পনা মোতাবেক পেন্টাগনে হামলা হয়েছে বলে মত দিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গবেষকরা। তবে এ হামলা সফল হয়েছে বলে ধরা হয়। ফুটেজে দেখা গিয়েছিল বিমানটি পেন্টাগনে একটি ব্লক ধসিয়ে দেওয়ার আগে রাস্তার ল্যাম্পপোস্টের গায়ে বাড়ি খায়। এর ফলে বিমানের একটি ডানা ডানদিকে বেঁকে গিয়ে পেন্টাগনে আঘাত হানে। পেন্টাগনে বিমানটি আঘাত করার পর ফার্স্ট ফ্লোর লেভেলটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। বিমানের ফুয়েল ট্যাংক এখানেই ভেঙে পড়ায় অতি উচ্চ তাপমাত্রায় আগুন জ্বলতে থাকে। এ আগুনের ধোঁয়া মাইলের পর মাইল দূর থেকে দেখা গিয়েছিল। কৌতূহল জাগানোর মতো তথ্য হলো, পেন্টাগনের যে অংশে বিমান হামলা হয় সেখানে অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলছিল। তাই সে অফিসে ৪ হাজার ৫০০ কর্মীর উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও মাত্র ৮০০ জন এসেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসকের মৃত্যু

খবর

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা