শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৮

পেন্টাগন কাহিনী

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
পেন্টাগন কাহিনী

সামরিক শক্তিধর রাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র। সে দেশের হার্ট ‘পেন্টাগন’। এখানে বসেই বিশ্ব নিয়ন্ত্রণের কলকাঠি নাড়ায় আমেরিকা। সামরিক আধিপত্য বিস্তারের নানা কলাকৌশল, সিদ্ধান্ত ও মাস্টারপ্ল্যানের কেন্দ্রবিন্দু এটি। আমেরিকার কমান্ড সেন্টার পেন্টাগন, তাই সুরক্ষিত ও গোপনীয়। পেন্টাগনের নিজস্ব গোপনীয়তা এতই কঠোর যে, পর্দার আড়ালের খবর কখনোই পুরোটা জানা সম্ভব হয়নি। পেন্টাগন নিয়ে আন্তর্জাতিক মিডিয়ার হাতেও নেই উপযুক্ত তথ্য। তাই যতটুকু জানা যায় তার বেশির ভাগই বিশ্লেষণধর্মী মতামত। আমেরিকার সব প্রতিরক্ষাবিষয়ক কর্মকান্ডের কেন্দ্রবিন্দু পেন্টাগন। কথা ঘুরিয়ে এটাও বলা যায়, বিশ্বজুড়ে যুক্তরাষ্ট্র ইশারা দেয় এখানে বসেই। বিভিন্ন সময় প্রশ্নবিদ্ধ কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা এবং পরিচালনার জন্য পেন্টাগন নিয়ে সাধারণের কৌতূহল থেকেই আজকের রকমারি—

 

আমেরিকার কমান্ড সেন্টার

পেন্টাগন মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের সদর দফতর। পেন্টাগনে বসেই যুক্তরাষ্ট্র সামরিক মাস্টারপ্ল্যান সাজায়— এ কথা মেনে নিলে সহজেই বোঝা যায়, এখান থেকেই পুরো বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ হয়। অত্যন্ত গোপন ও স্পর্শকাতর সামরিক বিষয়ের সিদ্ধান্ত এখান থেকেই নেওয়া হয়। বিভিন্ন যুদ্ধ পরিচালনার জন্য প্রাথমিক পরিকল্পনা করা হয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যেসব সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধ পরিচালিত হয়েছে, সে সবের মূল পরিকল্পনা বাস্তবায়নকারী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা এ পেন্টাগন। পেন্টাগনের ঠিকানা— যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের আর্লিংটনে (৪৮ এন রোটারি রোড, আর্লিংটন, ভার্জিনিয়া। চিঠি লেখার ঠিকানা ওয়াশিংটন, ডিসি ২০৩০১)। এটা পঞ্চভুজাকৃতির বলে এর নাম পেন্টাগন। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অফিস ভবন। পেন্টাগনের নির্মাণ কাজ শুরু হয় ১১ সেপ্টেম্বর, ১৯৪১ আর শেষ হয় ১৫ জানুয়ারি, ১৯৪৩ সালে। এর মোট জমির পরিমাণ ৫৮৩ একর। ভবনটির উচ্চতা ২৪ মিটার। এখানে মোট সিঁড়িপথ ১৩১টি, এস্কেলেটর ১৯টি, এলিভেটর ১৩টি, বিশ্রাম কক্ষ ২৮৪টি এবং জানালা  রয়েছে ৭৭৫৪টি। পাঁচ একর (২০ হাজার বর্গমিটার) পেন্টাগনের মধ্যবর্তী চত্বর পৃথিবীর বৃহত্তম দরজার বাইরে। মধ্যবর্তী খোলা চত্বর গ্রাউন্ড জিরো নামে পরিচিত। ঠাণ্ডা যুদ্ধের সময় এ নাম দেওয়া হয়। গ্রাউন্ড জিরোতে এখন একটি স্ন্যাক্স বার আছে। অফিসে কর্মরতদের জন্য ভিতরে রয়েছে খোলা বাগান। স্থাপনা হিসেবে পেন্টাগন যতটা গুরুত্বপূর্ণ তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্র পরিচালনায় নিয়োজিত প্রায় সব নেতৃত্বস্থানীয় কর্তাব্যক্তির উপস্থিতির জন্য। সামরিক ও গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের পদচারণা এখানে। পেন্টাগনে প্রবেশ সাধারণের জন্য প্রায় নিষিদ্ধ। এর ভিতরে ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফির জন্য প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমতির প্রয়োজন হয়। পেন্টাগনের ভিতরের ছবি তাই অনেকেই দেখতে পারেন না। শুধু সেমিনার হল এবং বিভিন্ন প্রেসের কর্মকাণ্ডের জন্য নির্দিষ্ট স্থান থেকেই এর কাজ চালানো হয়। বিশ্ব নিয়ন্ত্রণের অনেক গোপন তথ্য জমা আছে এখানে।

বিশ্বজুড়ে নজরদারি

গোয়েন্দা কার্যক্রম পরিচালনা ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা জোরদারে ইন্টারনেটের ওপর নজরদারিতে সরব পেন্টাগন। বিভিন্ন গোপন গোয়েন্দা সংস্থা এ কার্যক্রম পরিচালনা করেছে বলে দাবি করেন আন্তর্জাতিক বিশ্লেষকরা। পেন্টাগন থেকে ইন্টারনেটের ওপর নজরদারির বিষয়টি ওপেন সিক্রেট হিসেবে ধরা হয়। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ব্যক্তির ব্যক্তিগত ই-মেইল হাতিয়ে নেওয়া ছাড়াও রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ দলিল-দস্তাবেজ জনসম্মুখে ফাঁস করে দেওয়া উইকিলিকসেও পরিষ্কার অভিযোগ তোলা হয়। টেলিফোনে আড়িপাতার খবরও ফলাও করে এসেছে বিভিন্ন সময়। এসবের পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন হয়ে থাকে পেন্টাগন থেকেই। ‘সাইবার ওয়ার’ পরিচালনার জন্য বিভিন্ন সময় যুক্তরাষ্ট্রের পেন্টাগনকে দায়ী করা হয়ে তাকে। চীন এবং রাশিয়া বেশ কয়েকবার অভিযোগ তুলেছে, পেন্টাগন থেকেই তাদের দেশের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার ওয়েব পেইজ হ্যাকিং করা অথবা চেষ্টা করা হয়েছে। আফগানিস্তান যুদ্ধেও আমেরিকার সাইবার টিম সরাসরি জড়িত ছিল বলে ধারণা করা হয়। তবে পেন্টাগনের বিরুদ্ধে সাইবার যুদ্ধ চালানোর অভিযোগ কখনোই প্রমাণ করা সম্ভব হয়নি।

 

প্রধান নিরাপত্তা কার্যালয়

পেন্টাগন বিশ্বের অন্যতম প্রধান ও বৃহৎ অফিস বিল্ডিং। যুক্তরাষ্ট্রের ভার্জিনিয়ায় পাঁচ কোণা এ বিল্ডিংটি প্রধান নিরাপত্তা কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গোটা বিশ্বের সামরিক আধিপত্য বিস্তারে যে মার্কিন সেনাদের কথা বার বার উচ্চারিত হয় তাদের কেন্দ্রস্থল এটি। মার্কিন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার হার্ট পেন্টাগন নিয়ে রয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে নানা কৌতূহল। সুরক্ষার চাদরে মোড়া এ অফিস, কার্যালয়ে কী আছে? হলিউডের সিনেমায় দেখানো পরমাণু মিসাইল ছোড়ার সেন্টার কি এখানেই? আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তারা কি এখানে বসেই সিদ্ধান্ত নেন কোথায় হামলা করবেন? পৃথিবীর কঠিন বিপদে এটাই সবচেয়ে সুরক্ষিত স্থান? এমন নানা প্রশ্ন, নানা মিথে ঘেরা এ পেন্টাগন। সত্যি বলতে, পেন্টাগন নিয়ে খুব বেশি জানানোর কিছু নেই। কারণ যুক্তরাষ্ট্র বরাবরই গোপনীয়তার দুর্ভেদ্য প্রাচীর দিয়ে পেন্টাগনের ভিতরের কাজ কারবার ঢেকে রেখেছে। তবু পেন্টাগন নিয়ে যেটুকু জানা যায় তাতে স্পষ্ট, এখান থেকেই প্রতিরক্ষাবিষয়ক দলগুলোর সমন্বয় এবং বিভিন্ন গোপন সংস্থার কর্মকাণ্ড পরিচালিত হয়। এর অনেক কিছুই সরকারের উচ্চপদস্থ সিদ্ধান্ত। সিদ্ধান্ত মোতাবেক হলেও এমন অনেক বিষয় রয়েছে, যেগুলো সম্বন্ধে বাইরের পৃথিবীকে মোটেও জানানো হয় না। ন্যাশনাল সিকিউরিটি এবং ইউএস আর্মড ফোর্স সরাসরি এ পেন্টাগন থেকেই নিয়ন্ত্রণ হয়। পেন্টাগনের ভিতরেই প্রধান প্রতিরক্ষা কার্যালয় থাকায় এখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা সবচেয়ে জোরালো। শত্রুদেরও সবসময়ই মূল লক্ষ্যস্থল হয় পেন্টাগন। পেন্টাগনে অসংখ্য অফিস রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক কর্মকর্তা-কর্মচারী রয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে। তাদের সংখ্যা ২.১৩ মিলিয়ন। রয়েছে সৈনিক, নাবিক, বিমান বাহিনী, নৌবাহিনীতে কর্মরত বিভিন্ন কর্মকর্তা। সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর পাশাপাশি মেরিন রিজার্ভ হিসেবেও রয়েছে অনেকে। এদের সবার অফিস এ পেন্টাগনে। প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা আরও কিছু গোপন সংস্থার অফিসও রয়েছে পেন্টাগনে। এদের মধ্যে ডিফেন্স ইন্টেলিজেন্স এজেন্সি, ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি, ডিফেন্স এডভান্স রিসার্চ প্রজেক্ট এজেন্সি, ডিফেন্স লজিস্টিক এজেন্সি, মিসাইল ডিফেন্স এজেন্সি, পেন্টাগন ফোর্স প্রোটেকশন এজেন্সি ছাড়াও আরও অনেক সংস্থা রয়েছে।

 

আছে গোপন সুড়ঙ্গ

আমেরিকার প্রধান প্রতিরক্ষা কার্যালয় পেন্টাগনে থাকায় এটির নিরাপত্তা ব্যবস্থাও নিশ্ছিদ্র। বিশাল কর্মযজ্ঞের স্থান পেন্টাগন। রাষ্ট্রীয় গোপনীয় তথ্য ও সিদ্ধান্ত এখানে সংরক্ষিত আছে। সেখানে প্রবেশে রয়েছে অনেক রাস্তা। তবে আপদকালীন পেন্টাগন থেকে শহরের অন্য কোথাও যেতে হলে যেতে হবে মাটির নিচে সুড়ঙ্গ দিয়ে। যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম বৃহৎ টানেল সড়কের সঙ্গে যুক্ত আছে পেন্টাগন। এসব সুড়ঙ্গ দিয়ে আমেরিকার মূল শহরের যে কোনো জায়গায় চলে যাওয়া যায় সহজেই। কিন্তু এ সড়কগুলো শুধু পেন্টাগনের নিজস্ব গোপন বিষয়। এসব সড়কে সাধারণ মানুষ চলাচল করা দূরে থাক ঠিকানা পর্যন্ত জানেন না অনেকে। পেন্টাগন থেকে বের হওয়ার জন্য টানেলগুলোর শুরুর দরজা চেনার উপায় নেই। কিছু কিছু টানেলের দরজা রয়েছে নেতৃত্বস্থানীয় কর্তাদের টেবিলের নিচ দিয়ে, কিছু টানেলের দরজা রয়েছে দেয়ালের পেছনে লুকানো। এসব তথ্য পুরোপুরি সঠিক জানেন না কেউ। তবে হোয়াইট হাউসের টানেল যোগাযোগ ব্যবস্থার একটি মানচিত্র বলছে, পেন্টাগনের সঙ্গে কীভাবে যোগ আছে পুরো শহর। ইচ্ছা করলেই যে কেউ পেন্টাগন থেকে সিআইএর সদর দফতর, হোয়াইট হাউস, এফবিআই সদর দফতর, নাসার সদর দফতরে যাওয়া সম্ভব।

 

পেন্টাগনের ব্ল্যাক বাজেট

পেন্টাগনে রয়েছে গ্রাউন্ড জিরো। এ জিরো গ্রাউন্ড পেন্টাগনের বুকের  মধ্যমণি। এর পেছনে কারণও রয়েছে। কোল্ড ওয়ার বা শীতল যুদ্ধের সময় সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন পারমাণবিক হামলার জন্য এ কেন্দ্রবিন্দুটিকেই বেছে নিয়েছিল। গ্রাউন্ড জিরোয় বোমা ফেলা মানে গোটা যুক্তরাষ্ট্রকে জ্বালিয়ে দেওয়া। পুরো পৃথিবীতে সামরিক আগ্রাসন যুক্তরাষ্ট্রের। স্বাভাবিকভাবেই তাদের প্রধান প্রতিরক্ষা কার্যালয় প্রতিপক্ষের টার্গেট। পাঁচটি কোণা থাকায় যে কার্যালয়ের নামও পেন্টাগন, তা পরিচালনায় প্রয়োজন হয় বিপুল অঙ্কের টাকা। বিশ্লেষকরা বিভিন্ন সময় নিজস্ব মতামতে বলেছেন, পেন্টাগনের যে চিত্র ও ব্যয় সাধারণ মানুষ জানতে পারে, তার বাইরেও অন্য চিত্র রয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই প্রচলিত প্রতিরক্ষা বাহিনীর বাইরেও যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বজুড়ে তাদের গোয়েন্দা কার্যক্রম ও স্পেশাল অভিযানে দক্ষ সামরিক দলের জন্য গোপনীয় প্রজেক্টে ব্যয় করে। সে তথ্য কৌশলগত কারণে ও নিরাপত্তার স্বার্থেই প্রচার করা হয় না। পেন্টাগনের কাজই ভীষণ গোপনীয়। তাই পেন্টাগনের ব্ল্যাক বাজেটের পরিমাণ সঠিক জানা যায়নি কখনো। তবে তার পরিমাণ ৫০ বিলিয়নের মার্কিন ডলারের চেয়ে অনেক বেশি। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় অংশই খরচ হয় আমেরিকার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন ও বিভিন্ন গোপন মিশনের জন্য। আমেরিকার অর্থনীতির সিংহ ভাগ গোপনে খরচ করার জন্য ব্ল্যাক বাজেট সবচেয়ে বড় খাত। পেন্টাগনের বিভিন্ন গোপন অভিযান চালানোর জন্য এ বাজেট ব্যবহার করা হয়। বাজেটের আরেকটি অংশ ব্যয় হয় গোয়েন্দা কার্যক্রমের জন্য। এ কার্যক্রম আমেরিকান সিকিউরিটি এজেন্সি নামে একটি প্রোগ্রাম পরিচালনা করা হয় এ বাজেট দিয়েই। নাসাকে দিয়ে পরিচালিত মানুষের অজানা বিভিন্ন উপগ্রহ তৈরি উৎক্ষেপণের কাজেও ব্ল্যাক বাজেট রয়েছে। এসবই পেন্টাগনের নিজস্ব তত্ত্বাবধানে হয়ে থাকে। পেন্টাগনের ভিতরেই উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারাই সরাসরি এসব পরিকল্পনা করেন এবং বাস্তবায়ন করেন। বিভিন্ন যুদ্ধাস্ত্র উন্নয়ন এবং নতুন নতুন মিসাইল আবিষ্কারের জন্যও পেন্টাগনে রয়েছে খরচের খাত। আর এ খরচের পুরোটাই জোগান দেয় ব্ল্যাক বাজেট। এ বাজেট কীভাবে ছাড় পায় সেটা জানে না কেউই। অনির্ধারিত খাত হিসেবে আরও কত খরচ হয় তা একমাত্র পেন্টাগনই জানে। পেন্টাগনের এ বাজেট তৈরি করতে কোনো সমস্যাই হয় না।

 

পেন্টাগনে হামলা

৯/১১ হামলায় আক্রান্ত হয়েছিল পেন্টাগন। আমেরিকান এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ৭৭ সরাসরি আঘাত করে পেন্টাগনে। সকাল ৮টা ২০ মিনিটে ছেড়ে যায় এ ফ্লাইটটি। এর ভিতরে ৬ জন ক্রু ছাড়াও ৫৩ জন যাত্রী ছিলেন। এ বিমানটিতে ছিল ৫ জন ছিনতাইকারী। তারা বিমানটি ছিনতাই করার পর জোরপূর্বক পেন্টাগনের দিকে নিয়ে চলে। সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটে পেন্টাগনে যখন বিমানটি আছড়ে পড়ে তখন এদের সবাই নিহত হয়েছেন। এ হামলার দৃশ্য ক্যামেরায় ধারণ করা সম্ভব হয়েছিল। একটি সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে ৮৬ সেকেন্ডের সেই ফুটেজে বিমান ছিনতাইকারীদের কবলে পড়ে কীভাবে পেন্টাগনে আঘাত হানে সেটা পুরো বিশ্ব দেখেছে। আঘাত করার পরপরই পেন্টাগনে আগুন লেগে যায়। ভেঙে পড়ে এক অংশ। এর ফলে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে থাকে। ভবনের দক্ষিণ দিকে আঘাত করার পরপরই সেখানে ছুটে যান অগ্নিনির্বাপণ কর্মীরা। খুব নিখুঁত পরিকল্পনা মোতাবেক পেন্টাগনে হামলা হয়েছে বলে মত দিয়েছেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গবেষকরা। তবে এ হামলা সফল হয়েছে বলে ধরা হয়। ফুটেজে দেখা গিয়েছিল বিমানটি পেন্টাগনে একটি ব্লক ধসিয়ে দেওয়ার আগে রাস্তার ল্যাম্পপোস্টের গায়ে বাড়ি খায়। এর ফলে বিমানের একটি ডানা ডানদিকে বেঁকে গিয়ে পেন্টাগনে আঘাত হানে। পেন্টাগনে বিমানটি আঘাত করার পর ফার্স্ট ফ্লোর লেভেলটি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যায়। বিমানের ফুয়েল ট্যাংক এখানেই ভেঙে পড়ায় অতি উচ্চ তাপমাত্রায় আগুন জ্বলতে থাকে। এ আগুনের ধোঁয়া মাইলের পর মাইল দূর থেকে দেখা গিয়েছিল। কৌতূহল জাগানোর মতো তথ্য হলো, পেন্টাগনের যে অংশে বিমান হামলা হয় সেখানে অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ চলছিল। তাই সে অফিসে ৪ হাজার ৫০০ কর্মীর উপস্থিত থাকার কথা থাকলেও মাত্র ৮০০ জন এসেছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প
বারঘুতির মুক্তির জন্য ইসরায়েলকে আহ্বান জানাবেন ট্রাম্প

৪৭ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত
ট্রলি-মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ কিশোর নিহত

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম
রাজধানীর বাজারে কিছুটা স্বস্তি, কমেছে সবজির দাম

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ
থাইল্যান্ডের বিপক্ষে বিকালে মাঠে নামছে বাংলাদেশ

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি
শুটিং সেটে গুরুতর আহত বনি

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫ : আল-জাজিরা
ভারতের বাইকের সঙ্গে সংঘর্ষের পর বাসে আগুন, নিহত বেড়ে ২৫ : আল-জাজিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান
শুক্রবার ঘুরে আসুন ঢাকার আশেপাশের দর্শনীয় স্থান

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক
এল ক্লাসিকোতে নিষিদ্ধই থাকছেন ফ্লিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা
জামায়াত শুরু থেকেই জটিলতা সৃষ্টির চেষ্টা করছে : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা
ড্রেনে কফি ফেলে গুনলেন ১৫০ পাউন্ড জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”
ভেনেজুয়েলা–যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনা বাড়ছে: মাদুরো বললেন, “এই ভূমিকে কেউ ছুঁবে না”

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ
ভদ্রতা মানবজীবনের অমূল্য সম্পদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২
ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে ট্রাক চাপায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল
অস্ট্রেলিয়ার টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন ম্যাক্সওয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার
ফ্রিল্যান্সিং শুরুর আগে যা জানার দরকার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের শতাধিক নেতাকর্মীর বিএনপিতে যোগদান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
যাত্রাবাড়ীতে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার
চতুর্থবারের মতো প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা ব্রাজিলের লুলার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান
শাবি শিবিরের উদ্যোগে ক্যাম্পাসে দুই দিনব্যাপী পরিচ্ছন্নতা অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’
স্টার সিনেপ্লেক্সে এ সপ্তাহে দুই সিনেমা: ‘চেইনসো ম্যান’ ও ‘কন্যা’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত
নরসিংদীতে বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ তিনজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান
প্রাণঘাতী সংঘর্ষের পর টিএলপিকে নিষিদ্ধ করলো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেঁপে খাওয়ার যত উপকার
পেঁপে খাওয়ার যত উপকার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল
এশিয়ান যুব গেমসে এবার ইতিহাস গড়লো বালক কাবাডি দল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
আড়াই মাস পর ভেসে উঠল রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

২১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের টানা তিনদিনের ছুটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে