শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৯

কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব

ভারতীয় ক্রিকেটে কিংবদন্তি অনেকই এসেছেন। তবে এদের সবার মধ্যেও একটা আলাদা জায়গা আছে কপিল দেবের। ডানহাতি এই পেস বোলিং অলরাউন্ডারের হাত ধরেই শ্রেষ্ঠত্বের পথে যাত্রা শুরু করেছিল ভারত। তার নেতৃত্বেই জিতেছিল প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা। ১৯৮৩ সালের সেই অনন্য সাফল্যটিই বদলে দিয়েছিল ভারতের ক্রিকেটীয় চালচিত্র। ফলে এখনো সবার মনে একটা অন্যরকম জায়গা করে আছেন কপিল দেব। ১৩১ টেস্ট ও ২২৫ ওয়ানডে খেলা কপিল দেব যখন রিচার্ড হ্যাডলিকে টপকে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হন তত দিনে তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার বয়স মাত্র ১৭। তার ব্যাটিং দক্ষতাও ছিল নজরকাড়া।

 

ভারতীয় কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব একাই খেলা ঘুরিয়ে দিতে পারতেন। ১৯৮৩-এর বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৭ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর তার ১৩৮ বলে ১৭৫ রানের ইনিংসটি আধুনিক ক্রিকেটেরই সেরা ইনিংসগুলোর একটি। অবসরে যাওয়ার সময় তার নামের পাশে জ্বলজ্বল করছিল নয়টি আন্তর্জাতিক শতক। কপিল দেবের পুরো নাম কপিল দেব রামলাল নিখঞ্জ। হরিয়ানার এক মধ্যবিত্ত ঘরে ১৯৫৯ সালের ৬ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করা এই ভারতীয় একজন সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ। তিনি ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের পক্ষে ১৩১টি টেস্ট ম্যাচ ও ২২৫টি এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন। এ ছাড়া তিনি জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তার অধিনায়কত্বে ভারত ১৯৮৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয় করে। ২০০২ সালে উইজডেন কর্তৃক ‘শতাব্দীর সেরা ভারতীয় ক্রিকেটার’ মনোনীত হন। গ্যারি সোবার্স, রিচার্ড হ্যাডলি এবং ইমরান খানের সঙ্গে তাকেও ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার বলা হয়। স্কুলে থাকার সময় থেকেই কপিল খেলার প্রতি আগ্রহী হন এবং হরিয়ানার ঘরোয়া ক্রিকেট দলে সুযোগ পান। প্রথম ম্যাচেই পাঞ্জাবের বিপক্ষে ৬ উইকেট নিয়ে চমক সৃষ্টি করেছিলেন এবং সেই মৌসুমে ৩০ ম্যাচে ১২১টি উইকেট দখল করেছিলেন।  

একজন নির্ভরযোগ্য অলরাউন্ডার 

পুরো ক্যারিয়ারে কপিল দেব ছিলেন একজন নির্ভরযোগ্য অলরাউন্ডার। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে ব্যাটিং এবং বোলিং দুই জায়গাতেই সমানভাবে সফল ছিলেন এই ভারতীয় ক্রিকেটার। তবে তার মূল শক্তির জায়গাটা ছিল বোলিংয়ে। ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো খেলার সুবাদে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও তার ডাক পড়ে। পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯৭৯-৮০ সালে ৬ ম্যাচের সিরিজে ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন, যেখানে জয় পাওয়া দুটি ম্যাচেই কপিলের অসামান্য অবদান ছিল। বোম্বের ম্যাচটিতে ব্যাট হাতে খেলেন ৬৯ রানের এক ইনিংস, আর মাদ্রাজের ম্যাচে ১০ উইকেট পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খেলেন ৯৮ বলে ৮৪ রানের ইনিংস। ম্যান অব দ্য সিরিজের পুরস্কারটাও জিতে নেন তিনি। ধীরে ধীরে ক্রিকেট বিশ্বের একজন নির্ভরযোগ্য অলরাউন্ডারে পরিণত হতে থাকেন কপিল। ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে ভারতীয় দলটাকে নিয়ে খুব বেশি আশা কারোরই ছিল না। অথচ সেই বিশ্বকাপে ব্যাটিং বলিংয়ে দারুণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করে অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বকাপ জয় করেছিলেন কপিল দেব। তার হাত ধরেই এশিয়ার প্রথম কোনো দেশ বিশ্বকাপ অর্জন করেছিল। দীর্ঘ ২৮ বছর সেটিই ছিল ভারতের একমাত্র বিশ্বকাপ শিরোপা।

অনন্য ৫ রেকর্ড ভোলার নয়

‘কপিল দেবের ভারতের হয়ে অভিষেক হয়েছিল ১৬ অক্টোবর ১৯৭৮ সালে। ফয়জলাবাদে ১৯ বছরের কপিল প্রথম ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে করেছিলেন মাত্র ৮ রান, পেয়েছিলেন ১টিই উইকেট। কিন্তু তার পরের ১৬ বছরে তিনি ভারতের হয়ে ১৩১টি টেস্ট খেলেন। ২৯.৬৪ গড়ে ৪৩৪টি উইকেট নিয়েছিলেন। ইনিংসে ৫ উইকেট ২৩ বার। সেই সঙ্গে ৩১.০৫ গড়ে করেন ৫২৪৮ রান। শতরান ৮টি। এক দিনের ক্রিকেটেও সমান সাফল্য পেয়েছিলেন। ২২৫ ম্যাচে ৩৭৮৩ রান করেন এবং ২৫৩টি উইকেট দখল করেছিলেন। এই কিংবদন্তি অলরাউন্ডারের জীবনে রয়েছে কিছু অবিস্মরণীয় রেকর্ড। সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি ১৯৯৪ সালে কপিল দেব (৪৩৪) নিউজিল্যান্ডের অলরাউন্ডার রিচার্ডকে (৪৩১) টপকে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হয়েছিলেন। তবে ১৯৯ সালেই তাকে পেরিয়ে যান কোর্টনি ওয়ালশ। বর্তমানে টেস্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির নাম মুথাইয়া মুরলিধরন (৮০০)। আর কপিল রয়েছেন তালিকায় ৭ নম্বরে। বিরলতম ডাবল ক্রিকেটের ইতিহাসে এখনো পর্যন্ত তিনিই একমাত্র ক্রিকেটার যিনি টেস্টে একই সঙ্গে ৫০০০-এর বেশি টেস্ট রান ও ৪০০-এর বেশি উইকেট শিকার করেছেন। এই বিরলতম ডাবল-এর রেকর্ডই অলরাউন্ডার হিসেবে তার মাহাত্ম্য বোঝানোর জন্য যথেষ্ট। সবচেয়ে কম বয়সী এখনো তার ঝুলিতে সবচেয়ে কম বয়সী বোলার হিসেবে টেস্টে ১০০ উইকেট (২১ বছর, ২৫ দিন), ২০০ উইকেট (২৪ বছর) ও ৩০০ উইকেট (২৭ বছর, ২ দিন) শিকার করার রেকর্ড রয়েছে। একমাত্র ‘হিরো’ ও অধিনায়ক ১৯৮৩ সালে আহমেদাবাদে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টেস্টে কপিল দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৩ রানে ৯ উইকেট নিয়েছিলেন। যা তার ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং। তিনিই একমাত্র অধিনায়ক হিসেবে এক ইনিংসে ৯ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডের অধিকারী। তবে সেই ম্যাচ অবশ্য ভারত ১৩৮ রানে হেরেছিল। তাই হারা ম্যাচে এক ইনিংসে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডও তার দখলে রয়েছে। ২০০ তে প্রথম ১৯৯৪ সালে ক্যারিয়ার শেষ করার সময় তিনিই ছিলেন একদিনের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি (২৫৩)। একদিনের ক্রিকেটে তিনিই প্রথম ২০০ উইকেটের মাইলস্টোনে পৌঁছেছিলেন। এসব রেকর্ড বাদ দিলেও, শুধু ১৯৮৩ সালের লর্ডস-এর ব্যালকনিতে বিশ্বকাপ হাতে হাসিমুখে তার ছবিটির জন্যই চিরকাল ভারতীয় সমর্থকদের মনের এক বিশেষ স্থানে থেকে যাবেন কপিল দেব। যুগে যুগে ভারত উঁচু মানের স্পিনার এবং ব্যাটসম্যান উপহার দিলেও ফাস্ট বোলিংয়ে একেবারেই অনুর্বর ছিল। কপিল দেবই প্রথম ভারতীয়দের মনে বিশ্বাস জন্মান যে, ভারতেও ফাস্ট বোলার হওয়া সম্ভব। ক্যারিয়ারের প্রায় পুরোটা সময়ই ভারতের পেস আক্রমণকে নেতৃত্ব দিয়ে গিয়েছেন। আশির দশকের পুরোটা সময় যে চারজন অলরাউন্ডার পুরো ক্রিকেট বিশ্বকে আলোকিত করে রেখেছিলেন তাদের মাঝে কপিল দেব ছিলেন একজন।

 

নির্মিত হচ্ছে বায়োপিক

কারও জীবন নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হলে একে বায়োপিক বলে আখ্যা দেওয়া হয়। বিখ্যাত ব্যক্তিদের নিয়ে বায়োপিক নির্মাণের প্রচলন নতুন কিছু নয়। যেমন ভারতকে ২০১১ বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিকে নিয়ে ইতোমধ্যে বায়োপিক নির্মিত হয়েছে। এরপর রুপালি পর্দায় শিগগিরই দেখা যাবে দেশটির প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক কপিল দেবকেও।  শুরু হয়েছে কপিলকে নিয়ে চলচ্চিত্রের কাজ। নামকরণ করা হয়েছে ‘বিকামিং দ্য হারিক্যান’। সিনেমায় কপিলের চরিত্রে অভিনয় করবেন রণবীর কাপুর। গালি বয় অ্যাক্টর খ্যাত এই অভিনেতা এখন তার দিনের সময়ের বড় অংশ কাটাচ্ছেন কপিলের সঙ্গে। অভিনয়ে যেন কোনো খাদ না থাকে এজন্য এবার কপিলের বাস্তব জীবন থেকে অভিনয় শিখে নিচ্ছেন রণবীর। ২০১৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘এমএস ধোনি দ্য আনটোল্ড স্টোরি’। বলা বাহুল্য, ভারতের দ্বিতীয় বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ককে নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে হিট করে। তাই দেশটিকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক কপিলের বায়োপিকও সাড়া ফেলবে আশা করা যাচ্ছে।

 

এশিয়ার প্রথম বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক...

 

ভারতীয় ক্রিকেটের দুই গ্রেট গাভাস্কার ও কপিল

 

ভারতের জাতীয় দলের কোচ হিসেবে 

কপিল দেব ১৯৯৯ সালে ভারতের জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন। এর আগে আগস্ট, ১৯৯৯ সালে শচিন টেন্ডুলকারকে ভারতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করা হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে অবসর নেওয়ার সময় তিনি ভারতীয় খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বাধিক সংখ্যক টেস্টে অংশ নেন। এ ছাড়াও সর্বাধিক সংখ্যক টেস্ট উইকেট (৪৩৪) নেওয়ার বিশ্ব রেকর্ডধারী ছিলেন। পাশাপাশি এক দিনের আন্তর্জাতিকেও সর্বাধিক সংখ্যক উইকেট সংগ্রহের রেকর্ড গড়েছিলেন। খেলোয়াড় ও অধিনায়ক হিসেবে অসাধারণ কৃতিত্বের কারণে দলীয় সঙ্গী কৃষক শ্রীকান্তের তুলনায় এগিয়ে রেখে তাকে কোচ হিসেবে মনোনীত করা হয়েছিল। তার পরিচালনায় নিজ দেশে অনুষ্ঠিত প্রথম সিরিজে সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দল সাফল্যের দেখা পায়। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া সফরে ও নিজ দেশে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ধারাবাহিকভাবে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়। এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পরাজিত হওয়ার ফলে ১২ বছরের মধ্যে নিজ দেশে অপরাজিত থাকার বিচ্যুতি ঘটে। এরপর নতুন অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বে ওডিআই সিরিজে ৩-২ ব্যবধানে জয় পায় ভারতীয় দল। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক হানসি ক্রনিয়ের পাতানো খেলায় সম্পৃক্ততার কারণে সিরিজটি স্মরণীয় হয়ে রয়েছে। কিন্তু সাবেক ক্রিকেটার মনোজ প্রভাকর ১৯৯৪ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় কপিল দেবের বিরুদ্ধে তাকে প্রভাবান্বিত করার চেষ্টা চালানোর অভিযোগ উত্থাপন করলে পাতানো খেলা কেলেঙ্কারির বিষয়টি নজরে আসে। রাজনীতিবিদ ও সমর্থকদের প্রচ- চাপের ফলে ২০০০ সালে এক বছরেরও কম সময় দলীয় কোচের দায়িত্ব পালন থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। কিন্তু ভারতের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআইয়ের প্রতিবেদনে কপিল দেবকে নির্দোষ বলা হয়। কপিল দেবের কোচিংয়ে ৮ টেস্টের মধ্যে ১টি ও ২৫ ওডিআইয়ের মধ্যে ৯টিতে জয় পেয়েছিল ভারতীয় দল।

 

ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা অধিনায়ক

ব্যাটিং কিংবা বোলিং ছাড়াও কপিলের যে বিষয়টি ভারতকে বিশ্বক্রিকেটে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করেছিল তা হচ্ছে তার অধিনায়কত্ব। বিশ্বকাপ জয়ে তার অনবদ্য অবদানের পাশাপাািশ তার অধিনায়কত্ব পুরো ক্যারিয়ারজুড়েই ছিল প্রশংসিত।

১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপের আগে ভারত আজকের মতো এত শক্তিশালী দল ছিল না। ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে ভারতীয় দলটাকে নিয়ে খুব বেশি আশাও ছিল না। আগের দুই আসরে ৬টি ম্যাচ খেলে জয় পেয়েছিল মাত্র ১টি ম্যাচে, সেটাও পুঁচকে পূর্ব আফ্রিকার বিরুদ্ধে। এর মাঝে হেরে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এক ম্যাচে, যারা কি না তখনো টেস্ট স্ট্যাটাস পায়নি। শুধু অতীত ইতিহাসই নয়, সাম্প্রতিক অতীতও কোনো আশার প্রদীপ জ্বালাতে পারছিল না। টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ হেরে যাওয়ার পর মাত্র ২৪ বছর বয়সী কপিল দেবকে অধিনায়ক করে বিশ্বকাপে পাঠানো হয়েছিল। তার অধিনায়কত্বে ভারতের শুরুটা হয় আগের দুই আসরের চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানোর মধ্য দিয়ে। অবশ্য তখন সেটা অঘটনের স্বীকৃতিই পেয়েছিল। পরের ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে নিজেদের নতুন করে চিনিয়েছিল ভারত। এর পরের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হেরে গেলেও কপিল দেব তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করেন (৫/৪৩)। সেই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে বাঁচা-মরার ম্যাচে ভারতের অবস্থা যখন শোচনীয় সে সময় কা-ারির ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন কপিল দেব। রজার বিনি আর মদন লালকে নিয়ে গড়লেন ৬০ আর ৬২ রানের দুটো জুটি গড়েন তিনি। যেখানে বিনি আর মদনের অবদান মাত্র ২২ আর ১৭। অনেক চেষ্টার পর ১৪০ রানে ৮ম ব্যাটসম্যান হিসেবে যখন মদন লাল আউট হলেন, তখন ভারতের ১৫০ রানের নিচে অলআউট হয়ে যাওয়াটাও বিচিত্র কিছু ছিল না। কিন্তু সেখান থেকেই পাল্টা আক্রমণ করলেন কপিল দেব, উইকেট কিপার কিরমানীকে নিয়ে গড়লেন ১২৬ রানের এক জুটি। কপিল দেবের ১৩৮ বলে ১৭৫ রানের এক ঝকঝকে ইনিংসের কল্যাণে ৬০ ওভার শেষে ভারত দাঁড় করাতে পারল ২৬৬ রানের এক সম্মানজনক স্কোর। এই সেঞ্চুরিটাই এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনো ভারতীয় ব্যাটসম্যানের করা প্রথম সেঞ্চুরি ছিল। সুনীল গাভাস্কারের মতে, এটা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা ইনিংস। উইজডেনের গত শতাব্দীর সেরা ১০০টি ইনিংসের যে তালিকা করা হয়েছিল, তাতেও ইনিংসটির অবস্থান ৪ নম্বরে। অধিনায়কের সেঞ্চুরিতেই যেন পুরো দল উজ্জীবিত হয়ে উঠল। জিম্বাবুয়েকে হারানোর পরের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকেও হারিয়ে সেমিতে মুখোমুখি হলো ইংল্যান্ডের। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে কপিল পেলেন সবচেয়ে বেশি উইকেট (৩/৩৫)। ফাইনালে ভারত মুখোমুখি হয়েছিল দুর্র্ধর্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের। লন্ডন নগরীর লর্ডসে অনুষ্ঠিত হয় সেই ফাইনাল। কিন্তু কপিল দেবের দুর্দান্ত অধিনায়কত্বে ভারতীয় দলের কাছে ৪৩ রানের স্বল্প ব্যবধানে নাটকীয়ভাবে পরাজিত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। নতুন চ্যাম্পিয়ন হিসেবে প্রথমবারের মতো ভারতীয় দলের অধিনায়ক কপিল দেব ট্রফি উত্তোলন করেন। ব্যাটিং ও বোলিংয়ে অসামান্য দক্ষতা প্রদর্শন করায় অলরাউন্ডার মহিন্দর অমরনাথ ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। এ বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের কোনো ব্যবস্থা ছিল না। থাকলে অবশ্যই সেটা অর্জন করতেন কপিল দেব নিঃসন্দেহে।

 

 

শতাব্দীর  সেরা ভারতীয়  ক্রিকেটার

২০০২ সালে উইজডেন থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয় শতাব্দীর সেরা ভারতীয় ক্রিকেটার নির্বাচন করার। সংক্ষিপ্ত তালিকায় ১৬ জনের নাম নিয়ে আসা হলো, যার মাঝে সুনীল গাভাস্কার, আজহারউদ্দিন, অনিল কুম্বলে, বিশান সিং বেদি, বিজয় হাজারে এবং শচিন টেন্ডুলকারের নামও ছিল। ১৬ জনের তালিকা থেকে শেষ পর্যন্ত নামিয়ে তিনজনের তালিকায় নিয়ে আসা হলো- শচিন, গাভাস্কার এবং কপিল। শেষ পর্যন্ত পুরস্কারটি জিতে নেন কপিল দেব। অলরাউন্ডার নৈপুণ্য ও অধিনায়কত্বের কারণে পরিসংখ্যানে পিছিয়ে থেকেও কপিল নির্বাচিত হন শতাব্দীর সেরা ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক
হাসিনার পক্ষে স্ট্যাটাস, ঢাবির ডেপুটি রেজিস্টার আটক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়