শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ জুন, ২০১৯

কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব

ভারতীয় ক্রিকেটে কিংবদন্তি অনেকই এসেছেন। তবে এদের সবার মধ্যেও একটা আলাদা জায়গা আছে কপিল দেবের। ডানহাতি এই পেস বোলিং অলরাউন্ডারের হাত ধরেই শ্রেষ্ঠত্বের পথে যাত্রা শুরু করেছিল ভারত। তার নেতৃত্বেই জিতেছিল প্রথম বিশ্বকাপ শিরোপা। ১৯৮৩ সালের সেই অনন্য সাফল্যটিই বদলে দিয়েছিল ভারতের ক্রিকেটীয় চালচিত্র। ফলে এখনো সবার মনে একটা অন্যরকম জায়গা করে আছেন কপিল দেব। ১৩১ টেস্ট ও ২২৫ ওয়ানডে খেলা কপিল দেব যখন রিচার্ড হ্যাডলিকে টপকে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হন তত দিনে তার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার বয়স মাত্র ১৭। তার ব্যাটিং দক্ষতাও ছিল নজরকাড়া।

 

ভারতীয় কিংবদন্তি ক্রিকেটার কপিল দেব একাই খেলা ঘুরিয়ে দিতে পারতেন। ১৯৮৩-এর বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৭ রানে ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর তার ১৩৮ বলে ১৭৫ রানের ইনিংসটি আধুনিক ক্রিকেটেরই সেরা ইনিংসগুলোর একটি। অবসরে যাওয়ার সময় তার নামের পাশে জ্বলজ্বল করছিল নয়টি আন্তর্জাতিক শতক। কপিল দেবের পুরো নাম কপিল দেব রামলাল নিখঞ্জ। হরিয়ানার এক মধ্যবিত্ত ঘরে ১৯৫৯ সালের ৬ জানুয়ারি জন্মগ্রহণ করা এই ভারতীয় একজন সাবেক ক্রিকেটার ও কোচ। তিনি ভারত জাতীয় ক্রিকেট দলের পক্ষে ১৩১টি টেস্ট ম্যাচ ও ২২৫টি এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন। এ ছাড়া তিনি জাতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। তার অধিনায়কত্বে ভারত ১৯৮৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয় করে। ২০০২ সালে উইজডেন কর্তৃক ‘শতাব্দীর সেরা ভারতীয় ক্রিকেটার’ মনোনীত হন। গ্যারি সোবার্স, রিচার্ড হ্যাডলি এবং ইমরান খানের সঙ্গে তাকেও ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা অলরাউন্ডার বলা হয়। স্কুলে থাকার সময় থেকেই কপিল খেলার প্রতি আগ্রহী হন এবং হরিয়ানার ঘরোয়া ক্রিকেট দলে সুযোগ পান। প্রথম ম্যাচেই পাঞ্জাবের বিপক্ষে ৬ উইকেট নিয়ে চমক সৃষ্টি করেছিলেন এবং সেই মৌসুমে ৩০ ম্যাচে ১২১টি উইকেট দখল করেছিলেন।  

একজন নির্ভরযোগ্য অলরাউন্ডার 

পুরো ক্যারিয়ারে কপিল দেব ছিলেন একজন নির্ভরযোগ্য অলরাউন্ডার। বিস্ময়ের ব্যাপার হচ্ছে ব্যাটিং এবং বোলিং দুই জায়গাতেই সমানভাবে সফল ছিলেন এই ভারতীয় ক্রিকেটার। তবে তার মূল শক্তির জায়গাটা ছিল বোলিংয়ে। ঘরোয়া ক্রিকেটে ভালো খেলার সুবাদে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেও তার ডাক পড়ে। পাকিস্তানের বিপক্ষে ১৯৭৯-৮০ সালে ৬ ম্যাচের সিরিজে ম্যান অব দ্য সিরিজ নির্বাচিত হন, যেখানে জয় পাওয়া দুটি ম্যাচেই কপিলের অসামান্য অবদান ছিল। বোম্বের ম্যাচটিতে ব্যাট হাতে খেলেন ৬৯ রানের এক ইনিংস, আর মাদ্রাজের ম্যাচে ১০ উইকেট পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে খেলেন ৯৮ বলে ৮৪ রানের ইনিংস। ম্যান অব দ্য সিরিজের পুরস্কারটাও জিতে নেন তিনি। ধীরে ধীরে ক্রিকেট বিশ্বের একজন নির্ভরযোগ্য অলরাউন্ডারে পরিণত হতে থাকেন কপিল। ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে ভারতীয় দলটাকে নিয়ে খুব বেশি আশা কারোরই ছিল না। অথচ সেই বিশ্বকাপে ব্যাটিং বলিংয়ে দারুণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করে অধিনায়ক হিসেবে বিশ্বকাপ জয় করেছিলেন কপিল দেব। তার হাত ধরেই এশিয়ার প্রথম কোনো দেশ বিশ্বকাপ অর্জন করেছিল। দীর্ঘ ২৮ বছর সেটিই ছিল ভারতের একমাত্র বিশ্বকাপ শিরোপা।

অনন্য ৫ রেকর্ড ভোলার নয়

‘কপিল দেবের ভারতের হয়ে অভিষেক হয়েছিল ১৬ অক্টোবর ১৯৭৮ সালে। ফয়জলাবাদে ১৯ বছরের কপিল প্রথম ম্যাচে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিরুদ্ধে করেছিলেন মাত্র ৮ রান, পেয়েছিলেন ১টিই উইকেট। কিন্তু তার পরের ১৬ বছরে তিনি ভারতের হয়ে ১৩১টি টেস্ট খেলেন। ২৯.৬৪ গড়ে ৪৩৪টি উইকেট নিয়েছিলেন। ইনিংসে ৫ উইকেট ২৩ বার। সেই সঙ্গে ৩১.০৫ গড়ে করেন ৫২৪৮ রান। শতরান ৮টি। এক দিনের ক্রিকেটেও সমান সাফল্য পেয়েছিলেন। ২২৫ ম্যাচে ৩৭৮৩ রান করেন এবং ২৫৩টি উইকেট দখল করেছিলেন। এই কিংবদন্তি অলরাউন্ডারের জীবনে রয়েছে কিছু অবিস্মরণীয় রেকর্ড। সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি ১৯৯৪ সালে কপিল দেব (৪৩৪) নিউজিল্যান্ডের অলরাউন্ডার রিচার্ডকে (৪৩১) টপকে টেস্টে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি হয়েছিলেন। তবে ১৯৯ সালেই তাকে পেরিয়ে যান কোর্টনি ওয়ালশ। বর্তমানে টেস্টের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারির নাম মুথাইয়া মুরলিধরন (৮০০)। আর কপিল রয়েছেন তালিকায় ৭ নম্বরে। বিরলতম ডাবল ক্রিকেটের ইতিহাসে এখনো পর্যন্ত তিনিই একমাত্র ক্রিকেটার যিনি টেস্টে একই সঙ্গে ৫০০০-এর বেশি টেস্ট রান ও ৪০০-এর বেশি উইকেট শিকার করেছেন। এই বিরলতম ডাবল-এর রেকর্ডই অলরাউন্ডার হিসেবে তার মাহাত্ম্য বোঝানোর জন্য যথেষ্ট। সবচেয়ে কম বয়সী এখনো তার ঝুলিতে সবচেয়ে কম বয়সী বোলার হিসেবে টেস্টে ১০০ উইকেট (২১ বছর, ২৫ দিন), ২০০ উইকেট (২৪ বছর) ও ৩০০ উইকেট (২৭ বছর, ২ দিন) শিকার করার রেকর্ড রয়েছে। একমাত্র ‘হিরো’ ও অধিনায়ক ১৯৮৩ সালে আহমেদাবাদে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে টেস্টে কপিল দ্বিতীয় ইনিংসে ৮৩ রানে ৯ উইকেট নিয়েছিলেন। যা তার ক্যারিয়ারের সেরা বোলিং। তিনিই একমাত্র অধিনায়ক হিসেবে এক ইনিংসে ৯ উইকেট নেওয়ার রেকর্ডের অধিকারী। তবে সেই ম্যাচ অবশ্য ভারত ১৩৮ রানে হেরেছিল। তাই হারা ম্যাচে এক ইনিংসে সেরা বোলিংয়ের রেকর্ডও তার দখলে রয়েছে। ২০০ তে প্রথম ১৯৯৪ সালে ক্যারিয়ার শেষ করার সময় তিনিই ছিলেন একদিনের ক্রিকেটের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি (২৫৩)। একদিনের ক্রিকেটে তিনিই প্রথম ২০০ উইকেটের মাইলস্টোনে পৌঁছেছিলেন। এসব রেকর্ড বাদ দিলেও, শুধু ১৯৮৩ সালের লর্ডস-এর ব্যালকনিতে বিশ্বকাপ হাতে হাসিমুখে তার ছবিটির জন্যই চিরকাল ভারতীয় সমর্থকদের মনের এক বিশেষ স্থানে থেকে যাবেন কপিল দেব। যুগে যুগে ভারত উঁচু মানের স্পিনার এবং ব্যাটসম্যান উপহার দিলেও ফাস্ট বোলিংয়ে একেবারেই অনুর্বর ছিল। কপিল দেবই প্রথম ভারতীয়দের মনে বিশ্বাস জন্মান যে, ভারতেও ফাস্ট বোলার হওয়া সম্ভব। ক্যারিয়ারের প্রায় পুরোটা সময়ই ভারতের পেস আক্রমণকে নেতৃত্ব দিয়ে গিয়েছেন। আশির দশকের পুরোটা সময় যে চারজন অলরাউন্ডার পুরো ক্রিকেট বিশ্বকে আলোকিত করে রেখেছিলেন তাদের মাঝে কপিল দেব ছিলেন একজন।

 

নির্মিত হচ্ছে বায়োপিক

কারও জীবন নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণ করা হলে একে বায়োপিক বলে আখ্যা দেওয়া হয়। বিখ্যাত ব্যক্তিদের নিয়ে বায়োপিক নির্মাণের প্রচলন নতুন কিছু নয়। যেমন ভারতকে ২০১১ বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিকে নিয়ে ইতোমধ্যে বায়োপিক নির্মিত হয়েছে। এরপর রুপালি পর্দায় শিগগিরই দেখা যাবে দেশটির প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক কপিল দেবকেও।  শুরু হয়েছে কপিলকে নিয়ে চলচ্চিত্রের কাজ। নামকরণ করা হয়েছে ‘বিকামিং দ্য হারিক্যান’। সিনেমায় কপিলের চরিত্রে অভিনয় করবেন রণবীর কাপুর। গালি বয় অ্যাক্টর খ্যাত এই অভিনেতা এখন তার দিনের সময়ের বড় অংশ কাটাচ্ছেন কপিলের সঙ্গে। অভিনয়ে যেন কোনো খাদ না থাকে এজন্য এবার কপিলের বাস্তব জীবন থেকে অভিনয় শিখে নিচ্ছেন রণবীর। ২০১৬ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘এমএস ধোনি দ্য আনটোল্ড স্টোরি’। বলা বাহুল্য, ভারতের দ্বিতীয় বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ককে নিয়ে নির্মিত চলচ্চিত্রটি বক্স অফিসে হিট করে। তাই দেশটিকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো অধিনায়ক কপিলের বায়োপিকও সাড়া ফেলবে আশা করা যাচ্ছে।

 

এশিয়ার প্রথম বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক...

 

ভারতীয় ক্রিকেটের দুই গ্রেট গাভাস্কার ও কপিল

 

ভারতের জাতীয় দলের কোচ হিসেবে 

কপিল দেব ১৯৯৯ সালে ভারতের জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ হিসেবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন। এর আগে আগস্ট, ১৯৯৯ সালে শচিন টেন্ডুলকারকে ভারতীয় দলের অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত করা হয়েছিল। ১৯৯৪ সালে অবসর নেওয়ার সময় তিনি ভারতীয় খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বাধিক সংখ্যক টেস্টে অংশ নেন। এ ছাড়াও সর্বাধিক সংখ্যক টেস্ট উইকেট (৪৩৪) নেওয়ার বিশ্ব রেকর্ডধারী ছিলেন। পাশাপাশি এক দিনের আন্তর্জাতিকেও সর্বাধিক সংখ্যক উইকেট সংগ্রহের রেকর্ড গড়েছিলেন। খেলোয়াড় ও অধিনায়ক হিসেবে অসাধারণ কৃতিত্বের কারণে দলীয় সঙ্গী কৃষক শ্রীকান্তের তুলনায় এগিয়ে রেখে তাকে কোচ হিসেবে মনোনীত করা হয়েছিল। তার পরিচালনায় নিজ দেশে অনুষ্ঠিত প্রথম সিরিজে সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দল সাফল্যের দেখা পায়। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া সফরে ও নিজ দেশে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ধারাবাহিকভাবে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হয়। এদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পরাজিত হওয়ার ফলে ১২ বছরের মধ্যে নিজ দেশে অপরাজিত থাকার বিচ্যুতি ঘটে। এরপর নতুন অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলীর নেতৃত্বে ওডিআই সিরিজে ৩-২ ব্যবধানে জয় পায় ভারতীয় দল। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকান অধিনায়ক হানসি ক্রনিয়ের পাতানো খেলায় সম্পৃক্ততার কারণে সিরিজটি স্মরণীয় হয়ে রয়েছে। কিন্তু সাবেক ক্রিকেটার মনোজ প্রভাকর ১৯৯৪ সালে শ্রীলঙ্কায় অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় কপিল দেবের বিরুদ্ধে তাকে প্রভাবান্বিত করার চেষ্টা চালানোর অভিযোগ উত্থাপন করলে পাতানো খেলা কেলেঙ্কারির বিষয়টি নজরে আসে। রাজনীতিবিদ ও সমর্থকদের প্রচ- চাপের ফলে ২০০০ সালে এক বছরেরও কম সময় দলীয় কোচের দায়িত্ব পালন থেকে পদত্যাগ করেন তিনি। কিন্তু ভারতের প্রধান গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআইয়ের প্রতিবেদনে কপিল দেবকে নির্দোষ বলা হয়। কপিল দেবের কোচিংয়ে ৮ টেস্টের মধ্যে ১টি ও ২৫ ওডিআইয়ের মধ্যে ৯টিতে জয় পেয়েছিল ভারতীয় দল।

 

ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসের অন্যতম সেরা অধিনায়ক

ব্যাটিং কিংবা বোলিং ছাড়াও কপিলের যে বিষয়টি ভারতকে বিশ্বক্রিকেটে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করেছিল তা হচ্ছে তার অধিনায়কত্ব। বিশ্বকাপ জয়ে তার অনবদ্য অবদানের পাশাপাািশ তার অধিনায়কত্ব পুরো ক্যারিয়ারজুড়েই ছিল প্রশংসিত।

১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপের আগে ভারত আজকের মতো এত শক্তিশালী দল ছিল না। ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে ভারতীয় দলটাকে নিয়ে খুব বেশি আশাও ছিল না। আগের দুই আসরে ৬টি ম্যাচ খেলে জয় পেয়েছিল মাত্র ১টি ম্যাচে, সেটাও পুঁচকে পূর্ব আফ্রিকার বিরুদ্ধে। এর মাঝে হেরে গিয়েছিল শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এক ম্যাচে, যারা কি না তখনো টেস্ট স্ট্যাটাস পায়নি। শুধু অতীত ইতিহাসই নয়, সাম্প্রতিক অতীতও কোনো আশার প্রদীপ জ্বালাতে পারছিল না। টুর্নামেন্ট শুরুর আগেই পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজ হেরে যাওয়ার পর মাত্র ২৪ বছর বয়সী কপিল দেবকে অধিনায়ক করে বিশ্বকাপে পাঠানো হয়েছিল। তার অধিনায়কত্বে ভারতের শুরুটা হয় আগের দুই আসরের চ্যাম্পিয়ন ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারানোর মধ্য দিয়ে। অবশ্য তখন সেটা অঘটনের স্বীকৃতিই পেয়েছিল। পরের ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে নিজেদের নতুন করে চিনিয়েছিল ভারত। এর পরের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে হেরে গেলেও কপিল দেব তার ক্যারিয়ার সেরা বোলিং করেন (৫/৪৩)। সেই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে বাঁচা-মরার ম্যাচে ভারতের অবস্থা যখন শোচনীয় সে সময় কা-ারির ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন কপিল দেব। রজার বিনি আর মদন লালকে নিয়ে গড়লেন ৬০ আর ৬২ রানের দুটো জুটি গড়েন তিনি। যেখানে বিনি আর মদনের অবদান মাত্র ২২ আর ১৭। অনেক চেষ্টার পর ১৪০ রানে ৮ম ব্যাটসম্যান হিসেবে যখন মদন লাল আউট হলেন, তখন ভারতের ১৫০ রানের নিচে অলআউট হয়ে যাওয়াটাও বিচিত্র কিছু ছিল না। কিন্তু সেখান থেকেই পাল্টা আক্রমণ করলেন কপিল দেব, উইকেট কিপার কিরমানীকে নিয়ে গড়লেন ১২৬ রানের এক জুটি। কপিল দেবের ১৩৮ বলে ১৭৫ রানের এক ঝকঝকে ইনিংসের কল্যাণে ৬০ ওভার শেষে ভারত দাঁড় করাতে পারল ২৬৬ রানের এক সম্মানজনক স্কোর। এই সেঞ্চুরিটাই এক দিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোনো ভারতীয় ব্যাটসম্যানের করা প্রথম সেঞ্চুরি ছিল। সুনীল গাভাস্কারের মতে, এটা একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সর্বকালের সেরা ইনিংস। উইজডেনের গত শতাব্দীর সেরা ১০০টি ইনিংসের যে তালিকা করা হয়েছিল, তাতেও ইনিংসটির অবস্থান ৪ নম্বরে। অধিনায়কের সেঞ্চুরিতেই যেন পুরো দল উজ্জীবিত হয়ে উঠল। জিম্বাবুয়েকে হারানোর পরের ম্যাচে অস্ট্রেলিয়াকেও হারিয়ে সেমিতে মুখোমুখি হলো ইংল্যান্ডের। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে কপিল পেলেন সবচেয়ে বেশি উইকেট (৩/৩৫)। ফাইনালে ভারত মুখোমুখি হয়েছিল দুর্র্ধর্ষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের। লন্ডন নগরীর লর্ডসে অনুষ্ঠিত হয় সেই ফাইনাল। কিন্তু কপিল দেবের দুর্দান্ত অধিনায়কত্বে ভারতীয় দলের কাছে ৪৩ রানের স্বল্প ব্যবধানে নাটকীয়ভাবে পরাজিত হয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। নতুন চ্যাম্পিয়ন হিসেবে প্রথমবারের মতো ভারতীয় দলের অধিনায়ক কপিল দেব ট্রফি উত্তোলন করেন। ব্যাটিং ও বোলিংয়ে অসামান্য দক্ষতা প্রদর্শন করায় অলরাউন্ডার মহিন্দর অমরনাথ ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন। এ বিশ্বকাপ ক্রিকেট প্রতিযোগিতায় ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্টের কোনো ব্যবস্থা ছিল না। থাকলে অবশ্যই সেটা অর্জন করতেন কপিল দেব নিঃসন্দেহে।

 

 

শতাব্দীর  সেরা ভারতীয়  ক্রিকেটার

২০০২ সালে উইজডেন থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয় শতাব্দীর সেরা ভারতীয় ক্রিকেটার নির্বাচন করার। সংক্ষিপ্ত তালিকায় ১৬ জনের নাম নিয়ে আসা হলো, যার মাঝে সুনীল গাভাস্কার, আজহারউদ্দিন, অনিল কুম্বলে, বিশান সিং বেদি, বিজয় হাজারে এবং শচিন টেন্ডুলকারের নামও ছিল। ১৬ জনের তালিকা থেকে শেষ পর্যন্ত নামিয়ে তিনজনের তালিকায় নিয়ে আসা হলো- শচিন, গাভাস্কার এবং কপিল। শেষ পর্যন্ত পুরস্কারটি জিতে নেন কপিল দেব। অলরাউন্ডার নৈপুণ্য ও অধিনায়কত্বের কারণে পরিসংখ্যানে পিছিয়ে থেকেও কপিল নির্বাচিত হন শতাব্দীর সেরা ভারতীয় ক্রিকেটার হিসেবে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
সর্বশেষ খবর
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ