শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্যাসিনো : টাকা ওড়ে যেখানে

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাসিনো : টাকা ওড়ে যেখানে

খেলার চেয়েও যেন কৌতূহল বেশি থাকে খেলোয়াড়দের প্রতিক্রিয়া দেখতেই। দান জিতলে কারও চোখেমুখে থাকে উচ্ছ্বাসের ঝলক, আবার হেরে গেলে ঠিক তার উল্টো দৃশ্য। মুহূর্তেই কোটি টাকা হার-জিতের এই ময়দানে কেউবা অসহায়, কেউবা সাফল্যের হাসি হাসেন। তাই প্রতিবার দান ফেলার আগে টান টান উত্তেজনা নিয়ে জুয়াড়িরা তীক্ষè দৃষ্টিতে গেমের স্কোর বোর্ড দেখে নেন। বিশ্বের বহু দেশে বড় বড় ক্যাসিনোগুলোতে প্রতি রাতে কোটি টাকার হাতবদলের এই খেলা চলে। আজকের রকমারি আয়োজনে থাকছে বিশ্বের উল্লেখযোগ্য ক্যাসিনো নিয়ে বিস্তারিত।

 

ক্যাসিনো কাহিনি

ক্যাসিনো মানেই টাকা উড়ানোর জায়গা। শুরুতে যখন টাকা উড়ানোর এই খেলায় ধনাঢ্য ব্যক্তিরা মত্ত হন তখন ক্যাসিনোর ধারণা ছিল না, ছিল অনিয়ন্ত্রিত জুয়ার আসর। পরবর্তীতে নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে জুয়ার আসর বসাতে ক্যাসিনোর উৎপত্তি। তবে ঠিক কবে থেকে পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো চালু হয়েছে তার সঠিক ইতিহাস জানা সম্ভব হয়নি। ইতিহাসবিদদের মতে, আমাদের উপমহাদেশেই পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো স্থাপিত হয়। তাদের মতে, জুয়া থেকে সরকারি লভ্যাংশ ও শুল্ক নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যেই প্রায় দুই হাজার বছর আগে সরকারিভাবে ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়। ইউরোপের ইতিহাস থেকে জানা যায়, ইতালিতে সর্বপ্রথম ১৬৩৮ সালে ভেনিস শহরে রিডোট্ট নামে এক ক্যাসিনো তৈরি করা হয়েছিল। তখন জ্ঞানী লোকদের পরামর্শে এটি তৈরি করা হয়। উদ্দেশ্য ছিল কার্নিভাল সিজনে হওয়া জুয়া নিয়ন্ত্রণ করা। পরবর্তীতে সামাজিক অবক্ষয়ের মুখে ১৭৭৪ সালে শহরের প্রধান ক্যাসিনোটি বন্ধ করা হয়। অপরদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ক্যাসিনোর নাম স্যালুন্স। ১৯৩১ সালে আমেরিকার নেভাদা রাজ্যে সরকারের অনুমোদনে এই ক্যাসিনো গড়ে ওঠে। যদিও এটি  তৈরি করা হয়েছিল পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য। এখানে তারা জুয়ার সঙ্গে সঙ্গে আড্ডা দেওয়া, ড্রিংকস করার সুযোগ পেত। তবে খুব অল্প সময়েই এটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং বিশ শতকের দিকে গোটা আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে রয়েছে এমন অসংখ্য ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা। প্রতিরাতে উড়ানো হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। ধনাঢ্য ব্যক্তিরা খেলার ছলে মনোরঞ্জনের জন্য ক্যাসিনোতে আসেন। পোকার (জুজু খেলা), বাক্কারাট (বাজি ধরে তাস খেলা), রুলেট, পন্টুন, ফ্লাশ, বিট, ডিলার, ব্লাকজ্যাক এবং কার্ডস্ট মেশিনের খেলা ছাড়া মদের আসর বসে এসব ক্যাসিনোতে। বড় বড় ক্যাসিনোগুলোতে কয়েকটা ফ্লোর নিয়ে, কয়েক লাখ বর্গফুটের বিশেষভাবে ডিজাইন করা। সেখানে থাকে শত শত ভিডিও গেমসদৃশ ক্যাসিনো স্ল­টসহ নানা রকম বিচিত্র খেলা। এশিয়ার কয়েকটি দেশ যেমন নেপাল, ভারত, চীন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এসব জুয়ার আসরে এগিয়ে। এসব ক্যাসিনোর ব্যবসা দিনকে দিন বাড়ছে।

 

এমজিএম গ্র্যান্ড ক্যাসিনো লাসভেগাস (যুক্তরাষ্ট্র)

‘এমজিএম গ্র্যান্ড লাস ভেগাস হল’ নেভাডার প্যারাডাইসে লাস ভেগাস স্ট্রিপের একটি হোটেল এবং ক্যাসিনো। ‘এমজিএম গ্র্যান্ড হল’ যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক অর্থাৎ ৬ হাজার ৮৫২টি কক্ষের একটি একক হোটেল। সম্প্রতি এমজিএমের ৫ হাজার ৪৪টি আবাসিক কক্ষ নান্দনিকভাবে সাজানো হয়েছে। এটি বর্তমানে কক্ষের সংখ্যা ও আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হোটেল। এ ছাড়াও রিসোর্ট কমপ্লেক্স হিসেবে দ্বিতীয় স্থানে আছে। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠার সময়ে এমজিএম গ্র্যান্ড ছিল বিশ্বের বৃহত্তম হোটেল কমপ্লে­ক্স। হোটেলটি তার লাইভ এন্টারটেইনমেন্ট এবং দর্শকপ্রিয় শো’য়ের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এর মধ্যে রয়েছে বক্সিং, ম্যাজিক শো, মার্শাল আর্ট, ফুটবল, সকার এমনকি সার্কাসের অনেক ক্রিয়াকলাপ। এই ক্যাসিনোর গেমিং জোন নির্মিত ১ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ বর্গফুটের বিশাল এলাকাজুড়ে। এটিই সিন সিটির সবচেয়ে বড় ক্যাসিনো ফ্লোর। এই ক্যাসিনোয় ২ হাজার ৩০০টির বেশি স্লট মেশিন রয়েছে। একই সঙ্গে ২০টি কার্ড গেমস টেবিলও রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে লাগ ভেগাসের এমজিএম গ্র্যান্ড হল নেভাদা ও ম্যাকাওতে অন্যান্য ক্যাসিনোর পথিকৃৎ হিসেবে ধরা হয়। এখানে প্রতিদিন ১৩৯টি টেবিলে পোকারসহ বিভিন্ন রকমের জুয়ার আসর বসে। আরও রয়েছে ভিডিও জুজু, প্রোগ্রেসিভ স্ল­ট ও মাল্টি গেম মেশিনসহ জুয়া খেলার নানা উপকরণ। সারা পৃথিবী থেকে ধনকুবেররা আসেন এই ক্যাসিনোতে। এখানে ১ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত বাজি ধরা যায়। আবার কেউ কেউ ৫ লাখ ডলার পর্যন্ত প্লে আউট করে থাকে। ৬০টি প্লাজমা টেলিভিশনে মাঠের খেলাধুলা নিয়েও চলে জুয়া খেলা। প্রতি জুয়া খেলার পাশাপাশি এখানে জুয়াড়িরা পানীয় এবং খাবারের স্বাদ নিতে পারেন।

 

উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো যুক্তরাষ্ট্র

উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো এবং রিসোর্ট হল আমেরিকান ট্রাইবাল ক্যাসিনো। এটি ওকলাহোমার থ্যাকারভিলিতে অবস্থিত। এটি চিকাসা ন্যাশনাল মালিকানাধীন ও পরিচালিত হয়ে থাকে। ২০০৪ সালে উইনস্টার ক্যাসিনো নামে এটি যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ৩৯৫ কক্ষের একটি হোটেলে প্রসারিত করা হয়। ২০০৯ সালে নাম পরিবর্তন করে এর নামকরণ করা হয় ‘উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো’। ১২ তলা ভবনে ৬ লাখ বর্গফুটের এই ক্যাসিনোটি বর্তমান বিশ্বের বৃহত্তম ক্যাসিনো হিসাবে পরিগণিত হয়। ২০১৩ সালে এর সম্প্রসারণ প্রকল্পে ১ হাজার কক্ষের দ্বিতীয় হোটেল টাওয়ারকে সংযুক্ত করে। যার এক ভাগে নতুন ক্যাসিনোও যুক্ত করা হয়। এই সম্প্রসারণের ফলে ক্যাসিনো ফক্সউডস রিসোর্ট ক্যাসিনোকে ছাড়িয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম ক্যাসিনো এবং গেমিং ফ্লোর স্পেস হিসেবে নিজের অবস্থান করে নেয়। উইনস্টারের ৭ হাজার ৪০০ এরও বেশি ইলেকট্রনিক গেমস, ৫৫ টি টেবিলের জুজু ঘর, ৯৯ টি টেবিল গেমস, রেসারের অফ ট্র্যাক বাজি, উচ্চ সীমা ঘর, কেনো এবং বিঙ্গো রয়েছে।

 

আটলান্টিক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

নিউজার্সির আটলান্টিক সিটি। শহরটি দুই কারণে বিখ্যাত। এখানেই ট্রাম্পের দ্য তাজ মহল। দ্বিতীয়ত, জুয়া। আটলান্টিক সিটি গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি ক্যাসিনো সেন্টার নিয়ে। বর্গাতা ক্যাসিনো, হার্ডরক ক্যাসিনো, ট্রপিকানা ক্যাসিনোসহ বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ক্যাসিনো আটলান্টিক সিটিকে করেছে জুয়ার শহর। এখানে জুয়ার বোর্ডের পাশাপাশি বাজি ধরার ব্যবস্থা থাকায় বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে জুয়াড়ি ও বাজিকরদের ভিড় লেগে যায়। সাধারণ পর্যটকরা তো আসেনই। জুয়ার শহর তকমাটি আটলান্টিক সিটিতে ভালোভাবেই লাগে নব্বইয়ের পর। পুরনো ক্যাসিনোগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে বিলাসবহুল হোটেল-রেস্টুরেন্ট ও রিসোর্ট যোগ করে ক্যাসিনোর সঙ্গে। তাই খুব সহজেই পর্যটকদেরও পছন্দের জুয়ার শহর হয়ে ওঠে এটি। আটলান্টিক সিটিতে তাসের খেলা পোকার বেশ বিখ্যাত। হাজার হাজার কোটি টাকা ওড়ে এই জুয়ায়। পাশাপাশি জুয়ার মেশিন তো রয়েছেই। শখের জুয়াড়িরা জুয়ার মেশিনে কখনো লাখ, কোটি টাকা খুইয়ে বসেন সেটা টের পাওয়া যায় না। জুয়াড়িদের প্রধান দুটি আয়োজন ভালোমতোই করেছে আটলান্টিক সিটি। টাকার নিরাপত্তা আর বিলাসবহুল আয়েসি

থাকা-খাওয়ার আয়োজন। টাকা উড়ানোর জন্য আটলান্টিক সিটিকে বলা হয় হাওয়াই মিঠাই। রাত নামলেই আটলান্টিক সিটিতে টাকা বাতাসে ওড়ে- কেউ ধরে, কেউ ওড়ায়।

 

দ্য ভেনেশিয়ান ম্যাকাও ম্যাকাও, চীন

বিশ্বে যত ক্যাসিনো রয়েছে তার মধ্যে ‘দ্য ভেনেশিয়ান ম্যাকাও’ অন্যতম। চীনের ম্যাকাও উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত ক্যাসিনোটি আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম। এখানে জুয়ার জন্য বরাদ্দ ৫ লাখ ৪৫ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গা। ৩ হাজার গেমিং মেশিন, কার্ড গেমস এবং রুলেটের জন্য ৮৭০টি টেবিল রয়েছে। প্রতিটি খেলার স্পট ভিন্ন আঙ্গিকে তৈরি। আগত অতিথিদের কাছে অত্যন্ত পছন্দের এই ক্যাসিনোকে পাঁচতারকা হোটেলও বলা চলে। অতিথিরা চারটি সুইমিং পুলে বিরতি নিতে পারেন। ভেনিসের নৌযান গন্ডোলার মতো রাইডও নিতে পারেন। এ ছাড়াও দুর্দান্ত ডাইনিং, রেগুলার ফাস্টফুড এবং ভেনেশিয়ান ম্যাকাও রেস্তোরাঁর জনপ্রিয় সব খাবার তো পাবেনই। অতিথিদের সন্তুষ্ট করার জন্য নানা সুযোগ সুবিধা নিয়ে ৩ হাজার কক্ষের হোটেল আছে। এই ক্যাসিনোটি ভিতর এবং বাহির দুইদিক থেকেই দেখতে অপরূপ। ক্যাসিনোর মার্বেল পাথরে তৈরি লবি আর নান্দনিক আলোকসজ্জা সত্যিই অসাধারণ।

 

আটলান্টিস প্যারাডাইস আইল্যান্ড, বাহামা

আটলান্টিস প্যারাডাইস আইল্যান্ড। বাহামায় গড়ে উঠেছে একটি শহর। প্রথমবার এমনই মনে হবে, আসলে এ শহর একটি ক্যাসিনো সেন্টার। রিসোর্ট, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, গল্ফকোর্স সব মিলিয়ে এই ক্যাসিনোটি সাজানো হয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ ক্যাসিনোগুলোর একটি এটি। সমুদ্রের পাড়ে গড়ে ওঠা এই ক্যাসিনোর নিজস্ব জলসীমা রয়েছে। এক টুকরো নিজস্ব সমুদ্রের তীরে আটলান্টিস প্যারাডাইস ক্যাসিনোতে ঢুকে চোখ কপালে উঠতে পারে। শত শত জুয়ার মেশিন বসানো। লাল-নীল বাতি জ্বলছে এখানে ওখানে। জুয়ার বোর্ডে বাজি ধরা হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। আন্ডারওয়ার্ল্ডের জুয়াড়িরা এখানে বসেই বিশ্বের নানা প্রান্তের বিভিন্ন খেলাতেও জুয়া ধরেন। এ ছাড়া শখের জুয়াড়িরা তো রয়েছেই। জুয়ার বোর্ডে এক মিনিটের ব্যবধানে শতকোটি টাকা উড়িয়ে দেওয়া কোনো ব্যাপারই না। কোটিপতিদের পাশাপাশি পর্যটক জুয়াড়িদের ভিড়ও এখানে। ক্যাসিনোটি দ্বীপের মতো হওয়ায় পর্যটকরা এখানে ছুটে আসেন অবসর কাটাতে।

 

নেপালে জুয়াড়িদের ভিড়

 

নেপাল জুয়াড়িদের পছন্দের জায়গা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ নেপালে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটক ছুটে আসেন। বিনোদনের খোঁজে জুয়া ধরতে তারা ছুটে যান ক্যাসিনোগুলোতে। কাঠমুন্ডু, পোখরাকে কেন্দ্র করে নেপালের ক্যাসিনো ব্যবসা টিকে আছে। নেপালের ক্যাসিনোগুলোতে জুয়া ছাড়াও নেশা পানীয় ও নাচ বিনোদনের ব্যবস্থা থাকে। কিছু ক্যাসিনোতে ফাইভস্টার মানের হোটেল সুবিধাও থাকে। রাত নামলেই নেপালের ক্যাসিনোগুলো জুয়াড়িদের আখড়ায় পরিণত হয়। জুয়ার মেশিন চলে সারা রাত। এ ছাড়া তাসের খেলা, রেসিংয়ের ওপরও বাজি ধরা হয় এসব ক্যাসিনোতে। বাজি ধরা যায় খেলা নিয়েও- নেপালের আন্ডারওয়ার্ল্ড জুয়াড়িদের কথা সাধারণের কানে পৌঁছায় না। ক্যাসিনোতে হাজার কোটি টাকা উড়ানোর দৃশ্য নেপালে খুব সাধারণ একটি ঘটনা। টাকা হারানোর গল্প নেপালের ক্যাসিনো ফেরত মানুষদের মুখে মুখে শোনা যায়। জুয়ার মেশিন চালানোয় নেপালিরা যে খুব কৌশলী- সেটাই মনে করিয়ে দেয় সবাইকে।

 

গেন্টিং হাইল্যান্ড রিসোর্ট ক্যাসিনো, মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ার একমাত্র বৈধ ক্যাসিনো একটিই- গেন্টিং হাইল্যান্ড রিসোর্ট ক্যাসিনো। ১৯৭১ সাল থেকে কোনো রকম প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া রমরমা ব্যবসা করে আসছে এই ক্যাসিনো। ক্যাসিনোটি মূলত সপ্তাহের সাতদিন ২৪ ঘণ্টায় খোলা থাকে। এখানকার অতিথি হতে পারেন অমুসলিম আর পর্যটকরা। এখানে জুয়া খেলতে অবশ্যই জুয়াড়ির বয়স ২১ বছর হতে হবে। এখানে ১০ হাজারের ওপরে রয়েছে অতিথি কক্ষ। ২ লাখ বর্গ ফুটের এই ক্যাসিনোতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি স্লট ও ৪০০ গেমিং টেবিল। এখানকার বেশিরভাগ অতিথি এশিয়ান।

 

মেরিনা বে স্যান্ডস, সিঙ্গাপুর

১৫ হাজার বর্গমিটারের ক্যাসিনো সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে স্যান্ডস। এখানে প্রায় ৫০০টি গেমিং টেবিল, ১ হাজার ৬০০টি স্লট মেশিন ও কমপক্ষে ৩০টি ব্যক্তিগত গেমিং কক্ষ রয়েছে। ক্যাসিনোর ভাষ্যমতে,  বিশ্বের মধ্যে মেরিনা বে স্যান্ডস একমাত্র বিশাল পরিসরে নতুন এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক গেমিং মেশিনের ব্যবস্থা রেখেছে যা আর অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। এখানে কে কেমন বাজি ধরবে তা নির্ধারিত হয় প্রতিটি টেবিলে থাকা জুয়াড়িদের ইচ্ছায়। তবে কমপক্ষে ২৫ ডলারের নিচে কোনো বাজি ধরা হয় না। ২০১১ সাল থেকে এটি ক্যাসিনোর কার্যক্রম চালু রেখেছে।  

 

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
টঙ্গীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত
টঙ্গীতে বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস পালিত

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানার প্রাণিগুলোর যথাযথ যত্ন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
চিড়িয়াখানার প্রাণিগুলোর যথাযথ যত্ন ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

রোহিতের সেঞ্চুরিতে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো ভারত
রোহিতের সেঞ্চুরিতে হোয়াইটওয়াশ এড়ালো ভারত

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করে এই গ্রহাণু
সূর্যকে মাত্র ১২৮ দিনে প্রদক্ষিণ করে এই গ্রহাণু

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুইদিনে ২৫০৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুইদিনে ২৫০৯ মামলা

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকতা সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
দিনাজপুরে ইউনিয়ন পরিষদ প্রশাসনিক কর্মকতা সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাবাসীর গড় মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার : জরিপ
ঢাকাবাসীর গড় মাথাপিছু আয় ৫১৬৩ ডলার : জরিপ

১৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ডাকাতি মামলার আসামি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরকারি খরচায় ৪,৪৩,৭৯৮ মামলায় আইনি সহায়তা
সরকারি খরচায় ৪,৪৩,৭৯৮ মামলায় আইনি সহায়তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাড়ি ফেরার পথে লালন শিল্পীকে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত
বাড়ি ফেরার পথে লালন শিল্পীকে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতে আটক ৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর
ভারতে আটক ৩১ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ
বার কাউন্সিলের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ, ৭৯১৭ জন উত্তীর্ণ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!
ঢাকা রিজেন্সিতে হ্যালোইন উৎসবে ভূতেরাও অতিথি!

৩৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প
মাদকবিরোধী অভিযান কঠোর করতে ক্যারিবীয় সাগরে বৃহত্তম বিমানবাহী রণতরি পাঠালেন ট্রাম্প

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
ডিজিটাল ডিভাইস আসক্তি রোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ
গঙ্গাচড়ায়  বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতা সমাবেশ

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী
২৪০ মিলিয়ন ডলার পাচার করেছে আওয়ামী লীগ: শিবির সেক্রেটারী

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব
খাগড়াছড়ির কল্যাণপুর বৌদ্ধ বিহারে কঠিন চীবর দানোৎসব

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার
ঝালকাঠিতে বাসের ধাক্কায় প্রাণ গেল বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসির আর কোন বিকল্প নেই : মাছউদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর
বায়ুদূষণে নাকাল দিল্লিতে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ২৯ অক্টোবর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৬৫৯

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার
ভারতে যৌন হয়রানির শিকার অস্ট্রেলিয়ার ২ নারী ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে কাভার্ডভ্যানসহ তেল ছিনতাই, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৮১২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের নিশ্চয়তা পেলেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন
দরুদ পাঠে সুরভিত জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

মনোরেলে যানজট কমবে
মনোরেলে যানজট কমবে

নগর জীবন

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়