শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্যাসিনো : টাকা ওড়ে যেখানে

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাসিনো : টাকা ওড়ে যেখানে

খেলার চেয়েও যেন কৌতূহল বেশি থাকে খেলোয়াড়দের প্রতিক্রিয়া দেখতেই। দান জিতলে কারও চোখেমুখে থাকে উচ্ছ্বাসের ঝলক, আবার হেরে গেলে ঠিক তার উল্টো দৃশ্য। মুহূর্তেই কোটি টাকা হার-জিতের এই ময়দানে কেউবা অসহায়, কেউবা সাফল্যের হাসি হাসেন। তাই প্রতিবার দান ফেলার আগে টান টান উত্তেজনা নিয়ে জুয়াড়িরা তীক্ষè দৃষ্টিতে গেমের স্কোর বোর্ড দেখে নেন। বিশ্বের বহু দেশে বড় বড় ক্যাসিনোগুলোতে প্রতি রাতে কোটি টাকার হাতবদলের এই খেলা চলে। আজকের রকমারি আয়োজনে থাকছে বিশ্বের উল্লেখযোগ্য ক্যাসিনো নিয়ে বিস্তারিত।

 

ক্যাসিনো কাহিনি

ক্যাসিনো মানেই টাকা উড়ানোর জায়গা। শুরুতে যখন টাকা উড়ানোর এই খেলায় ধনাঢ্য ব্যক্তিরা মত্ত হন তখন ক্যাসিনোর ধারণা ছিল না, ছিল অনিয়ন্ত্রিত জুয়ার আসর। পরবর্তীতে নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে জুয়ার আসর বসাতে ক্যাসিনোর উৎপত্তি। তবে ঠিক কবে থেকে পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো চালু হয়েছে তার সঠিক ইতিহাস জানা সম্ভব হয়নি। ইতিহাসবিদদের মতে, আমাদের উপমহাদেশেই পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো স্থাপিত হয়। তাদের মতে, জুয়া থেকে সরকারি লভ্যাংশ ও শুল্ক নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যেই প্রায় দুই হাজার বছর আগে সরকারিভাবে ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়। ইউরোপের ইতিহাস থেকে জানা যায়, ইতালিতে সর্বপ্রথম ১৬৩৮ সালে ভেনিস শহরে রিডোট্ট নামে এক ক্যাসিনো তৈরি করা হয়েছিল। তখন জ্ঞানী লোকদের পরামর্শে এটি তৈরি করা হয়। উদ্দেশ্য ছিল কার্নিভাল সিজনে হওয়া জুয়া নিয়ন্ত্রণ করা। পরবর্তীতে সামাজিক অবক্ষয়ের মুখে ১৭৭৪ সালে শহরের প্রধান ক্যাসিনোটি বন্ধ করা হয়। অপরদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ক্যাসিনোর নাম স্যালুন্স। ১৯৩১ সালে আমেরিকার নেভাদা রাজ্যে সরকারের অনুমোদনে এই ক্যাসিনো গড়ে ওঠে। যদিও এটি  তৈরি করা হয়েছিল পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য। এখানে তারা জুয়ার সঙ্গে সঙ্গে আড্ডা দেওয়া, ড্রিংকস করার সুযোগ পেত। তবে খুব অল্প সময়েই এটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং বিশ শতকের দিকে গোটা আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে রয়েছে এমন অসংখ্য ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা। প্রতিরাতে উড়ানো হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। ধনাঢ্য ব্যক্তিরা খেলার ছলে মনোরঞ্জনের জন্য ক্যাসিনোতে আসেন। পোকার (জুজু খেলা), বাক্কারাট (বাজি ধরে তাস খেলা), রুলেট, পন্টুন, ফ্লাশ, বিট, ডিলার, ব্লাকজ্যাক এবং কার্ডস্ট মেশিনের খেলা ছাড়া মদের আসর বসে এসব ক্যাসিনোতে। বড় বড় ক্যাসিনোগুলোতে কয়েকটা ফ্লোর নিয়ে, কয়েক লাখ বর্গফুটের বিশেষভাবে ডিজাইন করা। সেখানে থাকে শত শত ভিডিও গেমসদৃশ ক্যাসিনো স্ল­টসহ নানা রকম বিচিত্র খেলা। এশিয়ার কয়েকটি দেশ যেমন নেপাল, ভারত, চীন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এসব জুয়ার আসরে এগিয়ে। এসব ক্যাসিনোর ব্যবসা দিনকে দিন বাড়ছে।

 

এমজিএম গ্র্যান্ড ক্যাসিনো লাসভেগাস (যুক্তরাষ্ট্র)

‘এমজিএম গ্র্যান্ড লাস ভেগাস হল’ নেভাডার প্যারাডাইসে লাস ভেগাস স্ট্রিপের একটি হোটেল এবং ক্যাসিনো। ‘এমজিএম গ্র্যান্ড হল’ যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক অর্থাৎ ৬ হাজার ৮৫২টি কক্ষের একটি একক হোটেল। সম্প্রতি এমজিএমের ৫ হাজার ৪৪টি আবাসিক কক্ষ নান্দনিকভাবে সাজানো হয়েছে। এটি বর্তমানে কক্ষের সংখ্যা ও আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হোটেল। এ ছাড়াও রিসোর্ট কমপ্লেক্স হিসেবে দ্বিতীয় স্থানে আছে। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠার সময়ে এমজিএম গ্র্যান্ড ছিল বিশ্বের বৃহত্তম হোটেল কমপ্লে­ক্স। হোটেলটি তার লাইভ এন্টারটেইনমেন্ট এবং দর্শকপ্রিয় শো’য়ের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এর মধ্যে রয়েছে বক্সিং, ম্যাজিক শো, মার্শাল আর্ট, ফুটবল, সকার এমনকি সার্কাসের অনেক ক্রিয়াকলাপ। এই ক্যাসিনোর গেমিং জোন নির্মিত ১ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ বর্গফুটের বিশাল এলাকাজুড়ে। এটিই সিন সিটির সবচেয়ে বড় ক্যাসিনো ফ্লোর। এই ক্যাসিনোয় ২ হাজার ৩০০টির বেশি স্লট মেশিন রয়েছে। একই সঙ্গে ২০টি কার্ড গেমস টেবিলও রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে লাগ ভেগাসের এমজিএম গ্র্যান্ড হল নেভাদা ও ম্যাকাওতে অন্যান্য ক্যাসিনোর পথিকৃৎ হিসেবে ধরা হয়। এখানে প্রতিদিন ১৩৯টি টেবিলে পোকারসহ বিভিন্ন রকমের জুয়ার আসর বসে। আরও রয়েছে ভিডিও জুজু, প্রোগ্রেসিভ স্ল­ট ও মাল্টি গেম মেশিনসহ জুয়া খেলার নানা উপকরণ। সারা পৃথিবী থেকে ধনকুবেররা আসেন এই ক্যাসিনোতে। এখানে ১ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত বাজি ধরা যায়। আবার কেউ কেউ ৫ লাখ ডলার পর্যন্ত প্লে আউট করে থাকে। ৬০টি প্লাজমা টেলিভিশনে মাঠের খেলাধুলা নিয়েও চলে জুয়া খেলা। প্রতি জুয়া খেলার পাশাপাশি এখানে জুয়াড়িরা পানীয় এবং খাবারের স্বাদ নিতে পারেন।

 

উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো যুক্তরাষ্ট্র

উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো এবং রিসোর্ট হল আমেরিকান ট্রাইবাল ক্যাসিনো। এটি ওকলাহোমার থ্যাকারভিলিতে অবস্থিত। এটি চিকাসা ন্যাশনাল মালিকানাধীন ও পরিচালিত হয়ে থাকে। ২০০৪ সালে উইনস্টার ক্যাসিনো নামে এটি যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ৩৯৫ কক্ষের একটি হোটেলে প্রসারিত করা হয়। ২০০৯ সালে নাম পরিবর্তন করে এর নামকরণ করা হয় ‘উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো’। ১২ তলা ভবনে ৬ লাখ বর্গফুটের এই ক্যাসিনোটি বর্তমান বিশ্বের বৃহত্তম ক্যাসিনো হিসাবে পরিগণিত হয়। ২০১৩ সালে এর সম্প্রসারণ প্রকল্পে ১ হাজার কক্ষের দ্বিতীয় হোটেল টাওয়ারকে সংযুক্ত করে। যার এক ভাগে নতুন ক্যাসিনোও যুক্ত করা হয়। এই সম্প্রসারণের ফলে ক্যাসিনো ফক্সউডস রিসোর্ট ক্যাসিনোকে ছাড়িয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম ক্যাসিনো এবং গেমিং ফ্লোর স্পেস হিসেবে নিজের অবস্থান করে নেয়। উইনস্টারের ৭ হাজার ৪০০ এরও বেশি ইলেকট্রনিক গেমস, ৫৫ টি টেবিলের জুজু ঘর, ৯৯ টি টেবিল গেমস, রেসারের অফ ট্র্যাক বাজি, উচ্চ সীমা ঘর, কেনো এবং বিঙ্গো রয়েছে।

 

আটলান্টিক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

নিউজার্সির আটলান্টিক সিটি। শহরটি দুই কারণে বিখ্যাত। এখানেই ট্রাম্পের দ্য তাজ মহল। দ্বিতীয়ত, জুয়া। আটলান্টিক সিটি গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি ক্যাসিনো সেন্টার নিয়ে। বর্গাতা ক্যাসিনো, হার্ডরক ক্যাসিনো, ট্রপিকানা ক্যাসিনোসহ বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ক্যাসিনো আটলান্টিক সিটিকে করেছে জুয়ার শহর। এখানে জুয়ার বোর্ডের পাশাপাশি বাজি ধরার ব্যবস্থা থাকায় বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে জুয়াড়ি ও বাজিকরদের ভিড় লেগে যায়। সাধারণ পর্যটকরা তো আসেনই। জুয়ার শহর তকমাটি আটলান্টিক সিটিতে ভালোভাবেই লাগে নব্বইয়ের পর। পুরনো ক্যাসিনোগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে বিলাসবহুল হোটেল-রেস্টুরেন্ট ও রিসোর্ট যোগ করে ক্যাসিনোর সঙ্গে। তাই খুব সহজেই পর্যটকদেরও পছন্দের জুয়ার শহর হয়ে ওঠে এটি। আটলান্টিক সিটিতে তাসের খেলা পোকার বেশ বিখ্যাত। হাজার হাজার কোটি টাকা ওড়ে এই জুয়ায়। পাশাপাশি জুয়ার মেশিন তো রয়েছেই। শখের জুয়াড়িরা জুয়ার মেশিনে কখনো লাখ, কোটি টাকা খুইয়ে বসেন সেটা টের পাওয়া যায় না। জুয়াড়িদের প্রধান দুটি আয়োজন ভালোমতোই করেছে আটলান্টিক সিটি। টাকার নিরাপত্তা আর বিলাসবহুল আয়েসি

থাকা-খাওয়ার আয়োজন। টাকা উড়ানোর জন্য আটলান্টিক সিটিকে বলা হয় হাওয়াই মিঠাই। রাত নামলেই আটলান্টিক সিটিতে টাকা বাতাসে ওড়ে- কেউ ধরে, কেউ ওড়ায়।

 

দ্য ভেনেশিয়ান ম্যাকাও ম্যাকাও, চীন

বিশ্বে যত ক্যাসিনো রয়েছে তার মধ্যে ‘দ্য ভেনেশিয়ান ম্যাকাও’ অন্যতম। চীনের ম্যাকাও উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত ক্যাসিনোটি আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম। এখানে জুয়ার জন্য বরাদ্দ ৫ লাখ ৪৫ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গা। ৩ হাজার গেমিং মেশিন, কার্ড গেমস এবং রুলেটের জন্য ৮৭০টি টেবিল রয়েছে। প্রতিটি খেলার স্পট ভিন্ন আঙ্গিকে তৈরি। আগত অতিথিদের কাছে অত্যন্ত পছন্দের এই ক্যাসিনোকে পাঁচতারকা হোটেলও বলা চলে। অতিথিরা চারটি সুইমিং পুলে বিরতি নিতে পারেন। ভেনিসের নৌযান গন্ডোলার মতো রাইডও নিতে পারেন। এ ছাড়াও দুর্দান্ত ডাইনিং, রেগুলার ফাস্টফুড এবং ভেনেশিয়ান ম্যাকাও রেস্তোরাঁর জনপ্রিয় সব খাবার তো পাবেনই। অতিথিদের সন্তুষ্ট করার জন্য নানা সুযোগ সুবিধা নিয়ে ৩ হাজার কক্ষের হোটেল আছে। এই ক্যাসিনোটি ভিতর এবং বাহির দুইদিক থেকেই দেখতে অপরূপ। ক্যাসিনোর মার্বেল পাথরে তৈরি লবি আর নান্দনিক আলোকসজ্জা সত্যিই অসাধারণ।

 

আটলান্টিস প্যারাডাইস আইল্যান্ড, বাহামা

আটলান্টিস প্যারাডাইস আইল্যান্ড। বাহামায় গড়ে উঠেছে একটি শহর। প্রথমবার এমনই মনে হবে, আসলে এ শহর একটি ক্যাসিনো সেন্টার। রিসোর্ট, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, গল্ফকোর্স সব মিলিয়ে এই ক্যাসিনোটি সাজানো হয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ ক্যাসিনোগুলোর একটি এটি। সমুদ্রের পাড়ে গড়ে ওঠা এই ক্যাসিনোর নিজস্ব জলসীমা রয়েছে। এক টুকরো নিজস্ব সমুদ্রের তীরে আটলান্টিস প্যারাডাইস ক্যাসিনোতে ঢুকে চোখ কপালে উঠতে পারে। শত শত জুয়ার মেশিন বসানো। লাল-নীল বাতি জ্বলছে এখানে ওখানে। জুয়ার বোর্ডে বাজি ধরা হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। আন্ডারওয়ার্ল্ডের জুয়াড়িরা এখানে বসেই বিশ্বের নানা প্রান্তের বিভিন্ন খেলাতেও জুয়া ধরেন। এ ছাড়া শখের জুয়াড়িরা তো রয়েছেই। জুয়ার বোর্ডে এক মিনিটের ব্যবধানে শতকোটি টাকা উড়িয়ে দেওয়া কোনো ব্যাপারই না। কোটিপতিদের পাশাপাশি পর্যটক জুয়াড়িদের ভিড়ও এখানে। ক্যাসিনোটি দ্বীপের মতো হওয়ায় পর্যটকরা এখানে ছুটে আসেন অবসর কাটাতে।

 

নেপালে জুয়াড়িদের ভিড়

 

নেপাল জুয়াড়িদের পছন্দের জায়গা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ নেপালে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটক ছুটে আসেন। বিনোদনের খোঁজে জুয়া ধরতে তারা ছুটে যান ক্যাসিনোগুলোতে। কাঠমুন্ডু, পোখরাকে কেন্দ্র করে নেপালের ক্যাসিনো ব্যবসা টিকে আছে। নেপালের ক্যাসিনোগুলোতে জুয়া ছাড়াও নেশা পানীয় ও নাচ বিনোদনের ব্যবস্থা থাকে। কিছু ক্যাসিনোতে ফাইভস্টার মানের হোটেল সুবিধাও থাকে। রাত নামলেই নেপালের ক্যাসিনোগুলো জুয়াড়িদের আখড়ায় পরিণত হয়। জুয়ার মেশিন চলে সারা রাত। এ ছাড়া তাসের খেলা, রেসিংয়ের ওপরও বাজি ধরা হয় এসব ক্যাসিনোতে। বাজি ধরা যায় খেলা নিয়েও- নেপালের আন্ডারওয়ার্ল্ড জুয়াড়িদের কথা সাধারণের কানে পৌঁছায় না। ক্যাসিনোতে হাজার কোটি টাকা উড়ানোর দৃশ্য নেপালে খুব সাধারণ একটি ঘটনা। টাকা হারানোর গল্প নেপালের ক্যাসিনো ফেরত মানুষদের মুখে মুখে শোনা যায়। জুয়ার মেশিন চালানোয় নেপালিরা যে খুব কৌশলী- সেটাই মনে করিয়ে দেয় সবাইকে।

 

গেন্টিং হাইল্যান্ড রিসোর্ট ক্যাসিনো, মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ার একমাত্র বৈধ ক্যাসিনো একটিই- গেন্টিং হাইল্যান্ড রিসোর্ট ক্যাসিনো। ১৯৭১ সাল থেকে কোনো রকম প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া রমরমা ব্যবসা করে আসছে এই ক্যাসিনো। ক্যাসিনোটি মূলত সপ্তাহের সাতদিন ২৪ ঘণ্টায় খোলা থাকে। এখানকার অতিথি হতে পারেন অমুসলিম আর পর্যটকরা। এখানে জুয়া খেলতে অবশ্যই জুয়াড়ির বয়স ২১ বছর হতে হবে। এখানে ১০ হাজারের ওপরে রয়েছে অতিথি কক্ষ। ২ লাখ বর্গ ফুটের এই ক্যাসিনোতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি স্লট ও ৪০০ গেমিং টেবিল। এখানকার বেশিরভাগ অতিথি এশিয়ান।

 

মেরিনা বে স্যান্ডস, সিঙ্গাপুর

১৫ হাজার বর্গমিটারের ক্যাসিনো সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে স্যান্ডস। এখানে প্রায় ৫০০টি গেমিং টেবিল, ১ হাজার ৬০০টি স্লট মেশিন ও কমপক্ষে ৩০টি ব্যক্তিগত গেমিং কক্ষ রয়েছে। ক্যাসিনোর ভাষ্যমতে,  বিশ্বের মধ্যে মেরিনা বে স্যান্ডস একমাত্র বিশাল পরিসরে নতুন এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক গেমিং মেশিনের ব্যবস্থা রেখেছে যা আর অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। এখানে কে কেমন বাজি ধরবে তা নির্ধারিত হয় প্রতিটি টেবিলে থাকা জুয়াড়িদের ইচ্ছায়। তবে কমপক্ষে ২৫ ডলারের নিচে কোনো বাজি ধরা হয় না। ২০১১ সাল থেকে এটি ক্যাসিনোর কার্যক্রম চালু রেখেছে।  

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা
বিলিয়ন কিলোমিটার পাড়ি দেওয়া ধূমকেতুর বিরল ছবি হাতে পেল নাসা

৩১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি
মানব ইতিহাসের ৫ প্রলয়ংকারী সুনামি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা
ভাঙ্গায় হতদরিদ্র পরিবারের এক নারীর চিকিৎসায় ছাত্রদলের অর্থ সহায়তা

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল
ভূমিকম্প : সিদ্ধিরগঞ্জে একাধিক ভবনে ফাটল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে জামায়াতের প্রতিনিধি সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা
ব্রাকসু ভোটের নতুন তারিখ ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার
মেট্রোরেলের ট্র্যাক থেকে অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প
শতবর্ষের ১০ প্রাণঘাতী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল
শাকসু নির্বাচনের ভোটার তালিকায় গরমিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক
ভূমিকম্পে হতাহতের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার গভীর শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল
সাকিবের রেকর্ড ছুঁয়ে ফেললেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
দুর্যোগের প্রভাব কমাতে পাহাড় ও জলাশয় রক্ষা করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে
ভূমিকম্পে বংশালে নিহত তিনজনের পরিচয় মিলেছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
কেশবপুরে বিরল কালোমুখো হনুমান রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সেমিফাইনালে ভারতের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ
ভূমিকম্প: সিদ্ধিরগঞ্জে আদমজী ইপিজেডে ৭ শ্রমিক অসুস্থ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ
নেপালে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী অলির সমর্থকদের সঙ্গে জেন-জি’র সংঘর্ষ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা