শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্যাসিনো : টাকা ওড়ে যেখানে

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাসিনো : টাকা ওড়ে যেখানে

খেলার চেয়েও যেন কৌতূহল বেশি থাকে খেলোয়াড়দের প্রতিক্রিয়া দেখতেই। দান জিতলে কারও চোখেমুখে থাকে উচ্ছ্বাসের ঝলক, আবার হেরে গেলে ঠিক তার উল্টো দৃশ্য। মুহূর্তেই কোটি টাকা হার-জিতের এই ময়দানে কেউবা অসহায়, কেউবা সাফল্যের হাসি হাসেন। তাই প্রতিবার দান ফেলার আগে টান টান উত্তেজনা নিয়ে জুয়াড়িরা তীক্ষè দৃষ্টিতে গেমের স্কোর বোর্ড দেখে নেন। বিশ্বের বহু দেশে বড় বড় ক্যাসিনোগুলোতে প্রতি রাতে কোটি টাকার হাতবদলের এই খেলা চলে। আজকের রকমারি আয়োজনে থাকছে বিশ্বের উল্লেখযোগ্য ক্যাসিনো নিয়ে বিস্তারিত।

 

ক্যাসিনো কাহিনি

ক্যাসিনো মানেই টাকা উড়ানোর জায়গা। শুরুতে যখন টাকা উড়ানোর এই খেলায় ধনাঢ্য ব্যক্তিরা মত্ত হন তখন ক্যাসিনোর ধারণা ছিল না, ছিল অনিয়ন্ত্রিত জুয়ার আসর। পরবর্তীতে নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে জুয়ার আসর বসাতে ক্যাসিনোর উৎপত্তি। তবে ঠিক কবে থেকে পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো চালু হয়েছে তার সঠিক ইতিহাস জানা সম্ভব হয়নি। ইতিহাসবিদদের মতে, আমাদের উপমহাদেশেই পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো স্থাপিত হয়। তাদের মতে, জুয়া থেকে সরকারি লভ্যাংশ ও শুল্ক নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যেই প্রায় দুই হাজার বছর আগে সরকারিভাবে ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়। ইউরোপের ইতিহাস থেকে জানা যায়, ইতালিতে সর্বপ্রথম ১৬৩৮ সালে ভেনিস শহরে রিডোট্ট নামে এক ক্যাসিনো তৈরি করা হয়েছিল। তখন জ্ঞানী লোকদের পরামর্শে এটি তৈরি করা হয়। উদ্দেশ্য ছিল কার্নিভাল সিজনে হওয়া জুয়া নিয়ন্ত্রণ করা। পরবর্তীতে সামাজিক অবক্ষয়ের মুখে ১৭৭৪ সালে শহরের প্রধান ক্যাসিনোটি বন্ধ করা হয়। অপরদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ক্যাসিনোর নাম স্যালুন্স। ১৯৩১ সালে আমেরিকার নেভাদা রাজ্যে সরকারের অনুমোদনে এই ক্যাসিনো গড়ে ওঠে। যদিও এটি  তৈরি করা হয়েছিল পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য। এখানে তারা জুয়ার সঙ্গে সঙ্গে আড্ডা দেওয়া, ড্রিংকস করার সুযোগ পেত। তবে খুব অল্প সময়েই এটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং বিশ শতকের দিকে গোটা আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে রয়েছে এমন অসংখ্য ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা। প্রতিরাতে উড়ানো হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। ধনাঢ্য ব্যক্তিরা খেলার ছলে মনোরঞ্জনের জন্য ক্যাসিনোতে আসেন। পোকার (জুজু খেলা), বাক্কারাট (বাজি ধরে তাস খেলা), রুলেট, পন্টুন, ফ্লাশ, বিট, ডিলার, ব্লাকজ্যাক এবং কার্ডস্ট মেশিনের খেলা ছাড়া মদের আসর বসে এসব ক্যাসিনোতে। বড় বড় ক্যাসিনোগুলোতে কয়েকটা ফ্লোর নিয়ে, কয়েক লাখ বর্গফুটের বিশেষভাবে ডিজাইন করা। সেখানে থাকে শত শত ভিডিও গেমসদৃশ ক্যাসিনো স্ল­টসহ নানা রকম বিচিত্র খেলা। এশিয়ার কয়েকটি দেশ যেমন নেপাল, ভারত, চীন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এসব জুয়ার আসরে এগিয়ে। এসব ক্যাসিনোর ব্যবসা দিনকে দিন বাড়ছে।

 

এমজিএম গ্র্যান্ড ক্যাসিনো লাসভেগাস (যুক্তরাষ্ট্র)

‘এমজিএম গ্র্যান্ড লাস ভেগাস হল’ নেভাডার প্যারাডাইসে লাস ভেগাস স্ট্রিপের একটি হোটেল এবং ক্যাসিনো। ‘এমজিএম গ্র্যান্ড হল’ যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক অর্থাৎ ৬ হাজার ৮৫২টি কক্ষের একটি একক হোটেল। সম্প্রতি এমজিএমের ৫ হাজার ৪৪টি আবাসিক কক্ষ নান্দনিকভাবে সাজানো হয়েছে। এটি বর্তমানে কক্ষের সংখ্যা ও আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হোটেল। এ ছাড়াও রিসোর্ট কমপ্লেক্স হিসেবে দ্বিতীয় স্থানে আছে। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠার সময়ে এমজিএম গ্র্যান্ড ছিল বিশ্বের বৃহত্তম হোটেল কমপ্লে­ক্স। হোটেলটি তার লাইভ এন্টারটেইনমেন্ট এবং দর্শকপ্রিয় শো’য়ের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এর মধ্যে রয়েছে বক্সিং, ম্যাজিক শো, মার্শাল আর্ট, ফুটবল, সকার এমনকি সার্কাসের অনেক ক্রিয়াকলাপ। এই ক্যাসিনোর গেমিং জোন নির্মিত ১ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ বর্গফুটের বিশাল এলাকাজুড়ে। এটিই সিন সিটির সবচেয়ে বড় ক্যাসিনো ফ্লোর। এই ক্যাসিনোয় ২ হাজার ৩০০টির বেশি স্লট মেশিন রয়েছে। একই সঙ্গে ২০টি কার্ড গেমস টেবিলও রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে লাগ ভেগাসের এমজিএম গ্র্যান্ড হল নেভাদা ও ম্যাকাওতে অন্যান্য ক্যাসিনোর পথিকৃৎ হিসেবে ধরা হয়। এখানে প্রতিদিন ১৩৯টি টেবিলে পোকারসহ বিভিন্ন রকমের জুয়ার আসর বসে। আরও রয়েছে ভিডিও জুজু, প্রোগ্রেসিভ স্ল­ট ও মাল্টি গেম মেশিনসহ জুয়া খেলার নানা উপকরণ। সারা পৃথিবী থেকে ধনকুবেররা আসেন এই ক্যাসিনোতে। এখানে ১ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত বাজি ধরা যায়। আবার কেউ কেউ ৫ লাখ ডলার পর্যন্ত প্লে আউট করে থাকে। ৬০টি প্লাজমা টেলিভিশনে মাঠের খেলাধুলা নিয়েও চলে জুয়া খেলা। প্রতি জুয়া খেলার পাশাপাশি এখানে জুয়াড়িরা পানীয় এবং খাবারের স্বাদ নিতে পারেন।

 

উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো যুক্তরাষ্ট্র

উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো এবং রিসোর্ট হল আমেরিকান ট্রাইবাল ক্যাসিনো। এটি ওকলাহোমার থ্যাকারভিলিতে অবস্থিত। এটি চিকাসা ন্যাশনাল মালিকানাধীন ও পরিচালিত হয়ে থাকে। ২০০৪ সালে উইনস্টার ক্যাসিনো নামে এটি যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ৩৯৫ কক্ষের একটি হোটেলে প্রসারিত করা হয়। ২০০৯ সালে নাম পরিবর্তন করে এর নামকরণ করা হয় ‘উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো’। ১২ তলা ভবনে ৬ লাখ বর্গফুটের এই ক্যাসিনোটি বর্তমান বিশ্বের বৃহত্তম ক্যাসিনো হিসাবে পরিগণিত হয়। ২০১৩ সালে এর সম্প্রসারণ প্রকল্পে ১ হাজার কক্ষের দ্বিতীয় হোটেল টাওয়ারকে সংযুক্ত করে। যার এক ভাগে নতুন ক্যাসিনোও যুক্ত করা হয়। এই সম্প্রসারণের ফলে ক্যাসিনো ফক্সউডস রিসোর্ট ক্যাসিনোকে ছাড়িয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম ক্যাসিনো এবং গেমিং ফ্লোর স্পেস হিসেবে নিজের অবস্থান করে নেয়। উইনস্টারের ৭ হাজার ৪০০ এরও বেশি ইলেকট্রনিক গেমস, ৫৫ টি টেবিলের জুজু ঘর, ৯৯ টি টেবিল গেমস, রেসারের অফ ট্র্যাক বাজি, উচ্চ সীমা ঘর, কেনো এবং বিঙ্গো রয়েছে।

 

আটলান্টিক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

নিউজার্সির আটলান্টিক সিটি। শহরটি দুই কারণে বিখ্যাত। এখানেই ট্রাম্পের দ্য তাজ মহল। দ্বিতীয়ত, জুয়া। আটলান্টিক সিটি গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি ক্যাসিনো সেন্টার নিয়ে। বর্গাতা ক্যাসিনো, হার্ডরক ক্যাসিনো, ট্রপিকানা ক্যাসিনোসহ বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ক্যাসিনো আটলান্টিক সিটিকে করেছে জুয়ার শহর। এখানে জুয়ার বোর্ডের পাশাপাশি বাজি ধরার ব্যবস্থা থাকায় বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে জুয়াড়ি ও বাজিকরদের ভিড় লেগে যায়। সাধারণ পর্যটকরা তো আসেনই। জুয়ার শহর তকমাটি আটলান্টিক সিটিতে ভালোভাবেই লাগে নব্বইয়ের পর। পুরনো ক্যাসিনোগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে বিলাসবহুল হোটেল-রেস্টুরেন্ট ও রিসোর্ট যোগ করে ক্যাসিনোর সঙ্গে। তাই খুব সহজেই পর্যটকদেরও পছন্দের জুয়ার শহর হয়ে ওঠে এটি। আটলান্টিক সিটিতে তাসের খেলা পোকার বেশ বিখ্যাত। হাজার হাজার কোটি টাকা ওড়ে এই জুয়ায়। পাশাপাশি জুয়ার মেশিন তো রয়েছেই। শখের জুয়াড়িরা জুয়ার মেশিনে কখনো লাখ, কোটি টাকা খুইয়ে বসেন সেটা টের পাওয়া যায় না। জুয়াড়িদের প্রধান দুটি আয়োজন ভালোমতোই করেছে আটলান্টিক সিটি। টাকার নিরাপত্তা আর বিলাসবহুল আয়েসি

থাকা-খাওয়ার আয়োজন। টাকা উড়ানোর জন্য আটলান্টিক সিটিকে বলা হয় হাওয়াই মিঠাই। রাত নামলেই আটলান্টিক সিটিতে টাকা বাতাসে ওড়ে- কেউ ধরে, কেউ ওড়ায়।

 

দ্য ভেনেশিয়ান ম্যাকাও ম্যাকাও, চীন

বিশ্বে যত ক্যাসিনো রয়েছে তার মধ্যে ‘দ্য ভেনেশিয়ান ম্যাকাও’ অন্যতম। চীনের ম্যাকাও উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত ক্যাসিনোটি আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম। এখানে জুয়ার জন্য বরাদ্দ ৫ লাখ ৪৫ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গা। ৩ হাজার গেমিং মেশিন, কার্ড গেমস এবং রুলেটের জন্য ৮৭০টি টেবিল রয়েছে। প্রতিটি খেলার স্পট ভিন্ন আঙ্গিকে তৈরি। আগত অতিথিদের কাছে অত্যন্ত পছন্দের এই ক্যাসিনোকে পাঁচতারকা হোটেলও বলা চলে। অতিথিরা চারটি সুইমিং পুলে বিরতি নিতে পারেন। ভেনিসের নৌযান গন্ডোলার মতো রাইডও নিতে পারেন। এ ছাড়াও দুর্দান্ত ডাইনিং, রেগুলার ফাস্টফুড এবং ভেনেশিয়ান ম্যাকাও রেস্তোরাঁর জনপ্রিয় সব খাবার তো পাবেনই। অতিথিদের সন্তুষ্ট করার জন্য নানা সুযোগ সুবিধা নিয়ে ৩ হাজার কক্ষের হোটেল আছে। এই ক্যাসিনোটি ভিতর এবং বাহির দুইদিক থেকেই দেখতে অপরূপ। ক্যাসিনোর মার্বেল পাথরে তৈরি লবি আর নান্দনিক আলোকসজ্জা সত্যিই অসাধারণ।

 

আটলান্টিস প্যারাডাইস আইল্যান্ড, বাহামা

আটলান্টিস প্যারাডাইস আইল্যান্ড। বাহামায় গড়ে উঠেছে একটি শহর। প্রথমবার এমনই মনে হবে, আসলে এ শহর একটি ক্যাসিনো সেন্টার। রিসোর্ট, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, গল্ফকোর্স সব মিলিয়ে এই ক্যাসিনোটি সাজানো হয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ ক্যাসিনোগুলোর একটি এটি। সমুদ্রের পাড়ে গড়ে ওঠা এই ক্যাসিনোর নিজস্ব জলসীমা রয়েছে। এক টুকরো নিজস্ব সমুদ্রের তীরে আটলান্টিস প্যারাডাইস ক্যাসিনোতে ঢুকে চোখ কপালে উঠতে পারে। শত শত জুয়ার মেশিন বসানো। লাল-নীল বাতি জ্বলছে এখানে ওখানে। জুয়ার বোর্ডে বাজি ধরা হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। আন্ডারওয়ার্ল্ডের জুয়াড়িরা এখানে বসেই বিশ্বের নানা প্রান্তের বিভিন্ন খেলাতেও জুয়া ধরেন। এ ছাড়া শখের জুয়াড়িরা তো রয়েছেই। জুয়ার বোর্ডে এক মিনিটের ব্যবধানে শতকোটি টাকা উড়িয়ে দেওয়া কোনো ব্যাপারই না। কোটিপতিদের পাশাপাশি পর্যটক জুয়াড়িদের ভিড়ও এখানে। ক্যাসিনোটি দ্বীপের মতো হওয়ায় পর্যটকরা এখানে ছুটে আসেন অবসর কাটাতে।

 

নেপালে জুয়াড়িদের ভিড়

 

নেপাল জুয়াড়িদের পছন্দের জায়গা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ নেপালে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটক ছুটে আসেন। বিনোদনের খোঁজে জুয়া ধরতে তারা ছুটে যান ক্যাসিনোগুলোতে। কাঠমুন্ডু, পোখরাকে কেন্দ্র করে নেপালের ক্যাসিনো ব্যবসা টিকে আছে। নেপালের ক্যাসিনোগুলোতে জুয়া ছাড়াও নেশা পানীয় ও নাচ বিনোদনের ব্যবস্থা থাকে। কিছু ক্যাসিনোতে ফাইভস্টার মানের হোটেল সুবিধাও থাকে। রাত নামলেই নেপালের ক্যাসিনোগুলো জুয়াড়িদের আখড়ায় পরিণত হয়। জুয়ার মেশিন চলে সারা রাত। এ ছাড়া তাসের খেলা, রেসিংয়ের ওপরও বাজি ধরা হয় এসব ক্যাসিনোতে। বাজি ধরা যায় খেলা নিয়েও- নেপালের আন্ডারওয়ার্ল্ড জুয়াড়িদের কথা সাধারণের কানে পৌঁছায় না। ক্যাসিনোতে হাজার কোটি টাকা উড়ানোর দৃশ্য নেপালে খুব সাধারণ একটি ঘটনা। টাকা হারানোর গল্প নেপালের ক্যাসিনো ফেরত মানুষদের মুখে মুখে শোনা যায়। জুয়ার মেশিন চালানোয় নেপালিরা যে খুব কৌশলী- সেটাই মনে করিয়ে দেয় সবাইকে।

 

গেন্টিং হাইল্যান্ড রিসোর্ট ক্যাসিনো, মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ার একমাত্র বৈধ ক্যাসিনো একটিই- গেন্টিং হাইল্যান্ড রিসোর্ট ক্যাসিনো। ১৯৭১ সাল থেকে কোনো রকম প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া রমরমা ব্যবসা করে আসছে এই ক্যাসিনো। ক্যাসিনোটি মূলত সপ্তাহের সাতদিন ২৪ ঘণ্টায় খোলা থাকে। এখানকার অতিথি হতে পারেন অমুসলিম আর পর্যটকরা। এখানে জুয়া খেলতে অবশ্যই জুয়াড়ির বয়স ২১ বছর হতে হবে। এখানে ১০ হাজারের ওপরে রয়েছে অতিথি কক্ষ। ২ লাখ বর্গ ফুটের এই ক্যাসিনোতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি স্লট ও ৪০০ গেমিং টেবিল। এখানকার বেশিরভাগ অতিথি এশিয়ান।

 

মেরিনা বে স্যান্ডস, সিঙ্গাপুর

১৫ হাজার বর্গমিটারের ক্যাসিনো সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে স্যান্ডস। এখানে প্রায় ৫০০টি গেমিং টেবিল, ১ হাজার ৬০০টি স্লট মেশিন ও কমপক্ষে ৩০টি ব্যক্তিগত গেমিং কক্ষ রয়েছে। ক্যাসিনোর ভাষ্যমতে,  বিশ্বের মধ্যে মেরিনা বে স্যান্ডস একমাত্র বিশাল পরিসরে নতুন এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক গেমিং মেশিনের ব্যবস্থা রেখেছে যা আর অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। এখানে কে কেমন বাজি ধরবে তা নির্ধারিত হয় প্রতিটি টেবিলে থাকা জুয়াড়িদের ইচ্ছায়। তবে কমপক্ষে ২৫ ডলারের নিচে কোনো বাজি ধরা হয় না। ২০১১ সাল থেকে এটি ক্যাসিনোর কার্যক্রম চালু রেখেছে।  

 

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু
এসএসসিতে ফেল : বরিশালে পাঁচ ছাত্রীর আত্মহত্যার চেষ্টা, দুইজনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজদীখানে জমির বিরোধে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে
টানা বৃষ্টির প্রভাব রাজধানীর বাজারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'
এসএসসিতে অকৃতকার্য হওয়ায় গেন্ডারিয়ায় শিক্ষার্থীর 'আত্মহত্যা'

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল
শেরাটনে কোস্টাল কার্নিভাল

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা
মাকে মারধর করায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা করল স্বজনরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি
চমেক শিক্ষার্থীদের দুই দফা দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারাল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার
শেরপুর কারাগার থেকে পালিয়ে আসা হাজতি নারায়ণগঞ্জে গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা
মুকসুদপুরে দাখিল পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ায় আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক
পুশইনের মাধ্যমে মানবাধিকার লঙ্ঘন হচ্ছে : বিজিবি মহাপরিচালক

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৭ শিক্ষকের ৫ পরীক্ষার্থী, পাস করেছে মাত্র একজন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ১৪ জনের করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য
পটুয়াখালীর চারটি স্কুলে এসএসসি পরীক্ষায় পাস শূন্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস
বিএনপির সাবেক সেক্রেটারিসহ অর্ধশতাধিক নেতাকর্মী খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে
বেনাপোল দিয়ে উপহারের আম গেল ভারতে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য
মোংলা বন্দরে গত অর্থবছরে সকল লক্ষমাত্রায়ই সাফল্য

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা
কুলাউড়ায় বর্জ্য অপসারণে পৌরসভা-ব্যবসায়ীদের সভা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’ 
বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত
খুবিতে ‘ট্রান্সফরমেটিভ রিসার্চ’  বিষয়ক জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন
পিআর পদ্ধতি সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রতিবন্ধকতা : নাসির উদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ
শুল্ক প্রত্যাহারে এখনো আশাবাদী বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

সম্পাদকীয়

নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি

সম্পাদকীয়

পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে
পালিয়ে গেছে দস্যি ছেলে

ডাংগুলি