শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ক্যাসিনো : টাকা ওড়ে যেখানে

তানিয়া তুষ্টি
প্রিন্ট ভার্সন
ক্যাসিনো : টাকা ওড়ে যেখানে

খেলার চেয়েও যেন কৌতূহল বেশি থাকে খেলোয়াড়দের প্রতিক্রিয়া দেখতেই। দান জিতলে কারও চোখেমুখে থাকে উচ্ছ্বাসের ঝলক, আবার হেরে গেলে ঠিক তার উল্টো দৃশ্য। মুহূর্তেই কোটি টাকা হার-জিতের এই ময়দানে কেউবা অসহায়, কেউবা সাফল্যের হাসি হাসেন। তাই প্রতিবার দান ফেলার আগে টান টান উত্তেজনা নিয়ে জুয়াড়িরা তীক্ষè দৃষ্টিতে গেমের স্কোর বোর্ড দেখে নেন। বিশ্বের বহু দেশে বড় বড় ক্যাসিনোগুলোতে প্রতি রাতে কোটি টাকার হাতবদলের এই খেলা চলে। আজকের রকমারি আয়োজনে থাকছে বিশ্বের উল্লেখযোগ্য ক্যাসিনো নিয়ে বিস্তারিত।

 

ক্যাসিনো কাহিনি

ক্যাসিনো মানেই টাকা উড়ানোর জায়গা। শুরুতে যখন টাকা উড়ানোর এই খেলায় ধনাঢ্য ব্যক্তিরা মত্ত হন তখন ক্যাসিনোর ধারণা ছিল না, ছিল অনিয়ন্ত্রিত জুয়ার আসর। পরবর্তীতে নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিতে জুয়ার আসর বসাতে ক্যাসিনোর উৎপত্তি। তবে ঠিক কবে থেকে পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো চালু হয়েছে তার সঠিক ইতিহাস জানা সম্ভব হয়নি। ইতিহাসবিদদের মতে, আমাদের উপমহাদেশেই পৃথিবীর প্রথম ক্যাসিনো স্থাপিত হয়। তাদের মতে, জুয়া থেকে সরকারি লভ্যাংশ ও শুল্ক নিশ্চিত করার উদ্দেশ্যেই প্রায় দুই হাজার বছর আগে সরকারিভাবে ক্যাসিনো স্থাপন করা হয়। ইউরোপের ইতিহাস থেকে জানা যায়, ইতালিতে সর্বপ্রথম ১৬৩৮ সালে ভেনিস শহরে রিডোট্ট নামে এক ক্যাসিনো তৈরি করা হয়েছিল। তখন জ্ঞানী লোকদের পরামর্শে এটি তৈরি করা হয়। উদ্দেশ্য ছিল কার্নিভাল সিজনে হওয়া জুয়া নিয়ন্ত্রণ করা। পরবর্তীতে সামাজিক অবক্ষয়ের মুখে ১৭৭৪ সালে শহরের প্রধান ক্যাসিনোটি বন্ধ করা হয়। অপরদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সর্বপ্রথম ক্যাসিনোর নাম স্যালুন্স। ১৯৩১ সালে আমেরিকার নেভাদা রাজ্যে সরকারের অনুমোদনে এই ক্যাসিনো গড়ে ওঠে। যদিও এটি  তৈরি করা হয়েছিল পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য। এখানে তারা জুয়ার সঙ্গে সঙ্গে আড্ডা দেওয়া, ড্রিংকস করার সুযোগ পেত। তবে খুব অল্প সময়েই এটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে এবং বিশ শতকের দিকে গোটা আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে রয়েছে এমন অসংখ্য ক্যাসিনোর রমরমা ব্যবসা। প্রতিরাতে উড়ানো হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। ধনাঢ্য ব্যক্তিরা খেলার ছলে মনোরঞ্জনের জন্য ক্যাসিনোতে আসেন। পোকার (জুজু খেলা), বাক্কারাট (বাজি ধরে তাস খেলা), রুলেট, পন্টুন, ফ্লাশ, বিট, ডিলার, ব্লাকজ্যাক এবং কার্ডস্ট মেশিনের খেলা ছাড়া মদের আসর বসে এসব ক্যাসিনোতে। বড় বড় ক্যাসিনোগুলোতে কয়েকটা ফ্লোর নিয়ে, কয়েক লাখ বর্গফুটের বিশেষভাবে ডিজাইন করা। সেখানে থাকে শত শত ভিডিও গেমসদৃশ ক্যাসিনো স্ল­টসহ নানা রকম বিচিত্র খেলা। এশিয়ার কয়েকটি দেশ যেমন নেপাল, ভারত, চীন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া এসব জুয়ার আসরে এগিয়ে। এসব ক্যাসিনোর ব্যবসা দিনকে দিন বাড়ছে।

 

এমজিএম গ্র্যান্ড ক্যাসিনো লাসভেগাস (যুক্তরাষ্ট্র)

‘এমজিএম গ্র্যান্ড লাস ভেগাস হল’ নেভাডার প্যারাডাইসে লাস ভেগাস স্ট্রিপের একটি হোটেল এবং ক্যাসিনো। ‘এমজিএম গ্র্যান্ড হল’ যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক অর্থাৎ ৬ হাজার ৮৫২টি কক্ষের একটি একক হোটেল। সম্প্রতি এমজিএমের ৫ হাজার ৪৪টি আবাসিক কক্ষ নান্দনিকভাবে সাজানো হয়েছে। এটি বর্তমানে কক্ষের সংখ্যা ও আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হোটেল। এ ছাড়াও রিসোর্ট কমপ্লেক্স হিসেবে দ্বিতীয় স্থানে আছে। ১৯৯৩ সালে প্রতিষ্ঠার সময়ে এমজিএম গ্র্যান্ড ছিল বিশ্বের বৃহত্তম হোটেল কমপ্লে­ক্স। হোটেলটি তার লাইভ এন্টারটেইনমেন্ট এবং দর্শকপ্রিয় শো’য়ের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। এর মধ্যে রয়েছে বক্সিং, ম্যাজিক শো, মার্শাল আর্ট, ফুটবল, সকার এমনকি সার্কাসের অনেক ক্রিয়াকলাপ। এই ক্যাসিনোর গেমিং জোন নির্মিত ১ লাখ ৭১ হাজার ৫০০ বর্গফুটের বিশাল এলাকাজুড়ে। এটিই সিন সিটির সবচেয়ে বড় ক্যাসিনো ফ্লোর। এই ক্যাসিনোয় ২ হাজার ৩০০টির বেশি স্লট মেশিন রয়েছে। একই সঙ্গে ২০টি কার্ড গেমস টেবিলও রয়েছে। প্রকৃতপক্ষে লাগ ভেগাসের এমজিএম গ্র্যান্ড হল নেভাদা ও ম্যাকাওতে অন্যান্য ক্যাসিনোর পথিকৃৎ হিসেবে ধরা হয়। এখানে প্রতিদিন ১৩৯টি টেবিলে পোকারসহ বিভিন্ন রকমের জুয়ার আসর বসে। আরও রয়েছে ভিডিও জুজু, প্রোগ্রেসিভ স্ল­ট ও মাল্টি গেম মেশিনসহ জুয়া খেলার নানা উপকরণ। সারা পৃথিবী থেকে ধনকুবেররা আসেন এই ক্যাসিনোতে। এখানে ১ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত বাজি ধরা যায়। আবার কেউ কেউ ৫ লাখ ডলার পর্যন্ত প্লে আউট করে থাকে। ৬০টি প্লাজমা টেলিভিশনে মাঠের খেলাধুলা নিয়েও চলে জুয়া খেলা। প্রতি জুয়া খেলার পাশাপাশি এখানে জুয়াড়িরা পানীয় এবং খাবারের স্বাদ নিতে পারেন।

 

উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো যুক্তরাষ্ট্র

উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো এবং রিসোর্ট হল আমেরিকান ট্রাইবাল ক্যাসিনো। এটি ওকলাহোমার থ্যাকারভিলিতে অবস্থিত। এটি চিকাসা ন্যাশনাল মালিকানাধীন ও পরিচালিত হয়ে থাকে। ২০০৪ সালে উইনস্টার ক্যাসিনো নামে এটি যাত্রা শুরু করে। পরবর্তীতে ৩৯৫ কক্ষের একটি হোটেলে প্রসারিত করা হয়। ২০০৯ সালে নাম পরিবর্তন করে এর নামকরণ করা হয় ‘উইনস্টার ওয়ার্ল্ড ক্যাসিনো’। ১২ তলা ভবনে ৬ লাখ বর্গফুটের এই ক্যাসিনোটি বর্তমান বিশ্বের বৃহত্তম ক্যাসিনো হিসাবে পরিগণিত হয়। ২০১৩ সালে এর সম্প্রসারণ প্রকল্পে ১ হাজার কক্ষের দ্বিতীয় হোটেল টাওয়ারকে সংযুক্ত করে। যার এক ভাগে নতুন ক্যাসিনোও যুক্ত করা হয়। এই সম্প্রসারণের ফলে ক্যাসিনো ফক্সউডস রিসোর্ট ক্যাসিনোকে ছাড়িয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বৃহত্তম ক্যাসিনো এবং গেমিং ফ্লোর স্পেস হিসেবে নিজের অবস্থান করে নেয়। উইনস্টারের ৭ হাজার ৪০০ এরও বেশি ইলেকট্রনিক গেমস, ৫৫ টি টেবিলের জুজু ঘর, ৯৯ টি টেবিল গেমস, রেসারের অফ ট্র্যাক বাজি, উচ্চ সীমা ঘর, কেনো এবং বিঙ্গো রয়েছে।

 

আটলান্টিক সিটি, যুক্তরাষ্ট্র

নিউজার্সির আটলান্টিক সিটি। শহরটি দুই কারণে বিখ্যাত। এখানেই ট্রাম্পের দ্য তাজ মহল। দ্বিতীয়ত, জুয়া। আটলান্টিক সিটি গড়ে উঠেছে বেশ কয়েকটি ক্যাসিনো সেন্টার নিয়ে। বর্গাতা ক্যাসিনো, হার্ডরক ক্যাসিনো, ট্রপিকানা ক্যাসিনোসহ বিশ্বের অন্যতম বিলাসবহুল ক্যাসিনো আটলান্টিক সিটিকে করেছে জুয়ার শহর। এখানে জুয়ার বোর্ডের পাশাপাশি বাজি ধরার ব্যবস্থা থাকায় বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে জুয়াড়ি ও বাজিকরদের ভিড় লেগে যায়। সাধারণ পর্যটকরা তো আসেনই। জুয়ার শহর তকমাটি আটলান্টিক সিটিতে ভালোভাবেই লাগে নব্বইয়ের পর। পুরনো ক্যাসিনোগুলো হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে বিলাসবহুল হোটেল-রেস্টুরেন্ট ও রিসোর্ট যোগ করে ক্যাসিনোর সঙ্গে। তাই খুব সহজেই পর্যটকদেরও পছন্দের জুয়ার শহর হয়ে ওঠে এটি। আটলান্টিক সিটিতে তাসের খেলা পোকার বেশ বিখ্যাত। হাজার হাজার কোটি টাকা ওড়ে এই জুয়ায়। পাশাপাশি জুয়ার মেশিন তো রয়েছেই। শখের জুয়াড়িরা জুয়ার মেশিনে কখনো লাখ, কোটি টাকা খুইয়ে বসেন সেটা টের পাওয়া যায় না। জুয়াড়িদের প্রধান দুটি আয়োজন ভালোমতোই করেছে আটলান্টিক সিটি। টাকার নিরাপত্তা আর বিলাসবহুল আয়েসি

থাকা-খাওয়ার আয়োজন। টাকা উড়ানোর জন্য আটলান্টিক সিটিকে বলা হয় হাওয়াই মিঠাই। রাত নামলেই আটলান্টিক সিটিতে টাকা বাতাসে ওড়ে- কেউ ধরে, কেউ ওড়ায়।

 

দ্য ভেনেশিয়ান ম্যাকাও ম্যাকাও, চীন

বিশ্বে যত ক্যাসিনো রয়েছে তার মধ্যে ‘দ্য ভেনেশিয়ান ম্যাকাও’ অন্যতম। চীনের ম্যাকাও উপকূলীয় অঞ্চলে অবস্থিত ক্যাসিনোটি আয়তনের দিক দিয়ে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম। এখানে জুয়ার জন্য বরাদ্দ ৫ লাখ ৪৫ হাজার বর্গফুটেরও বেশি জায়গা। ৩ হাজার গেমিং মেশিন, কার্ড গেমস এবং রুলেটের জন্য ৮৭০টি টেবিল রয়েছে। প্রতিটি খেলার স্পট ভিন্ন আঙ্গিকে তৈরি। আগত অতিথিদের কাছে অত্যন্ত পছন্দের এই ক্যাসিনোকে পাঁচতারকা হোটেলও বলা চলে। অতিথিরা চারটি সুইমিং পুলে বিরতি নিতে পারেন। ভেনিসের নৌযান গন্ডোলার মতো রাইডও নিতে পারেন। এ ছাড়াও দুর্দান্ত ডাইনিং, রেগুলার ফাস্টফুড এবং ভেনেশিয়ান ম্যাকাও রেস্তোরাঁর জনপ্রিয় সব খাবার তো পাবেনই। অতিথিদের সন্তুষ্ট করার জন্য নানা সুযোগ সুবিধা নিয়ে ৩ হাজার কক্ষের হোটেল আছে। এই ক্যাসিনোটি ভিতর এবং বাহির দুইদিক থেকেই দেখতে অপরূপ। ক্যাসিনোর মার্বেল পাথরে তৈরি লবি আর নান্দনিক আলোকসজ্জা সত্যিই অসাধারণ।

 

আটলান্টিস প্যারাডাইস আইল্যান্ড, বাহামা

আটলান্টিস প্যারাডাইস আইল্যান্ড। বাহামায় গড়ে উঠেছে একটি শহর। প্রথমবার এমনই মনে হবে, আসলে এ শহর একটি ক্যাসিনো সেন্টার। রিসোর্ট, হোটেল, রেস্টুরেন্ট, গল্ফকোর্স সব মিলিয়ে এই ক্যাসিনোটি সাজানো হয়েছে। বিশ্বের সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ ক্যাসিনোগুলোর একটি এটি। সমুদ্রের পাড়ে গড়ে ওঠা এই ক্যাসিনোর নিজস্ব জলসীমা রয়েছে। এক টুকরো নিজস্ব সমুদ্রের তীরে আটলান্টিস প্যারাডাইস ক্যাসিনোতে ঢুকে চোখ কপালে উঠতে পারে। শত শত জুয়ার মেশিন বসানো। লাল-নীল বাতি জ্বলছে এখানে ওখানে। জুয়ার বোর্ডে বাজি ধরা হচ্ছে হাজার হাজার কোটি টাকা। আন্ডারওয়ার্ল্ডের জুয়াড়িরা এখানে বসেই বিশ্বের নানা প্রান্তের বিভিন্ন খেলাতেও জুয়া ধরেন। এ ছাড়া শখের জুয়াড়িরা তো রয়েছেই। জুয়ার বোর্ডে এক মিনিটের ব্যবধানে শতকোটি টাকা উড়িয়ে দেওয়া কোনো ব্যাপারই না। কোটিপতিদের পাশাপাশি পর্যটক জুয়াড়িদের ভিড়ও এখানে। ক্যাসিনোটি দ্বীপের মতো হওয়ায় পর্যটকরা এখানে ছুটে আসেন অবসর কাটাতে।

 

নেপালে জুয়াড়িদের ভিড়

 

নেপাল জুয়াড়িদের পছন্দের জায়গা। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের দেশ নেপালে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে পর্যটক ছুটে আসেন। বিনোদনের খোঁজে জুয়া ধরতে তারা ছুটে যান ক্যাসিনোগুলোতে। কাঠমুন্ডু, পোখরাকে কেন্দ্র করে নেপালের ক্যাসিনো ব্যবসা টিকে আছে। নেপালের ক্যাসিনোগুলোতে জুয়া ছাড়াও নেশা পানীয় ও নাচ বিনোদনের ব্যবস্থা থাকে। কিছু ক্যাসিনোতে ফাইভস্টার মানের হোটেল সুবিধাও থাকে। রাত নামলেই নেপালের ক্যাসিনোগুলো জুয়াড়িদের আখড়ায় পরিণত হয়। জুয়ার মেশিন চলে সারা রাত। এ ছাড়া তাসের খেলা, রেসিংয়ের ওপরও বাজি ধরা হয় এসব ক্যাসিনোতে। বাজি ধরা যায় খেলা নিয়েও- নেপালের আন্ডারওয়ার্ল্ড জুয়াড়িদের কথা সাধারণের কানে পৌঁছায় না। ক্যাসিনোতে হাজার কোটি টাকা উড়ানোর দৃশ্য নেপালে খুব সাধারণ একটি ঘটনা। টাকা হারানোর গল্প নেপালের ক্যাসিনো ফেরত মানুষদের মুখে মুখে শোনা যায়। জুয়ার মেশিন চালানোয় নেপালিরা যে খুব কৌশলী- সেটাই মনে করিয়ে দেয় সবাইকে।

 

গেন্টিং হাইল্যান্ড রিসোর্ট ক্যাসিনো, মালয়েশিয়া

মালয়েশিয়ার একমাত্র বৈধ ক্যাসিনো একটিই- গেন্টিং হাইল্যান্ড রিসোর্ট ক্যাসিনো। ১৯৭১ সাল থেকে কোনো রকম প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া রমরমা ব্যবসা করে আসছে এই ক্যাসিনো। ক্যাসিনোটি মূলত সপ্তাহের সাতদিন ২৪ ঘণ্টায় খোলা থাকে। এখানকার অতিথি হতে পারেন অমুসলিম আর পর্যটকরা। এখানে জুয়া খেলতে অবশ্যই জুয়াড়ির বয়স ২১ বছর হতে হবে। এখানে ১০ হাজারের ওপরে রয়েছে অতিথি কক্ষ। ২ লাখ বর্গ ফুটের এই ক্যাসিনোতে রয়েছে ৩ হাজারের বেশি স্লট ও ৪০০ গেমিং টেবিল। এখানকার বেশিরভাগ অতিথি এশিয়ান।

 

মেরিনা বে স্যান্ডস, সিঙ্গাপুর

১৫ হাজার বর্গমিটারের ক্যাসিনো সিঙ্গাপুরের মেরিনা বে স্যান্ডস। এখানে প্রায় ৫০০টি গেমিং টেবিল, ১ হাজার ৬০০টি স্লট মেশিন ও কমপক্ষে ৩০টি ব্যক্তিগত গেমিং কক্ষ রয়েছে। ক্যাসিনোর ভাষ্যমতে,  বিশ্বের মধ্যে মেরিনা বে স্যান্ডস একমাত্র বিশাল পরিসরে নতুন এবং সবচেয়ে জনপ্রিয় ইলেকট্রনিক গেমিং মেশিনের ব্যবস্থা রেখেছে যা আর অন্য কোথাও পাওয়া যাবে না। এখানে কে কেমন বাজি ধরবে তা নির্ধারিত হয় প্রতিটি টেবিলে থাকা জুয়াড়িদের ইচ্ছায়। তবে কমপক্ষে ২৫ ডলারের নিচে কোনো বাজি ধরা হয় না। ২০১১ সাল থেকে এটি ক্যাসিনোর কার্যক্রম চালু রেখেছে।  

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের  মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানের মৃত্যুদন্ডের ইতিহাস
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে